![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার যা কিছু ভাললাগা তা জানাতেই এই ব্লগে আসা।
মুহাম্মদ রাসেল সাহেবের লেখা আইডি কার্ডের জন্য ছবি তোলা নিয়ে দুটি লেখা আমার দেখার ও পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে। আমি ওনাকে কিছু কমেণ্ট করতে গিয়ে অনেক চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
তাই অনেকটা উপায় না দেখে আমার ব্লগে এই নিয়ে কমেণ্টগুলো দিলাম। লেখাদুটির টাইটেল ও লিঙ্ক নিন্মে দেওয়া হলো।
“ কার্ডের জন্য ছবি তুলতে বাধ্য করায় কি মুসলমানদের ধর্মীয় অধিকার ভুলুণ্ঠিত হচ্ছে না?” এবং “আইডি কার্ডে ছবি সংযোজনের মতো কুফরীমূলক সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানানো ঈমানী দায়িত্ব।“
Click This Link
Click This Link
একটি নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্যের মধ্যে পড়ে মাতৃভুমির বা রাষ্ট্রের যুক্তিযুক্ত নিয়ম কানুন মেনে চলা । ইসলাম ধর্ম কি এই কথাটির বিরোধিতা করে?!
পাসর্পৌট সাইজের ছবি তো সব সময়ই লাগে। স্কুল, কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তী হওয়া থেকে শুরু করে হজ্জে বিদেশে যাওয়া পর্যন্ত।
একটি জাতীয় আইডি কার্ড শুধু নাগরিকের নিজের কাছে থাকবে নিজের দরকারে কাজে লাগবে।
ইসলাম ধর্মে যারা দিক্ষিত তারা তো মানুষ । কোনো দেব দেবী না। মানুষ তো নিখুঁত না। বিবেক নামের বিষয়বস্তু তো মানুষের মধ্যেই বিদ্যমান। কোনো কাজের খারাপ ভাল হিসাবের আগে আল্লাহ নিশ্চয় একজন মানুষের নিয়াত দেখবেন যে, কাজটি কি উদ্দেশ্যে করা হয়েছে । আপনি যে লেখাটি দিলেন। আপনার বিবেক কি বলে?!
ঘুম থেকে উঠে এবং সারাদিনের কাজকর্ম শেষে ঘুমাতে যাওয়ার আগ অব্দি আপনি কি আপনার সব কাজ ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী করেন?!
শুধু ধর্মের নাম দিয়ে এভাবে কোনো কাজকে বাধাগ্রস্থ করার কোনো মানে আছে কি?
ছবি তোলা যাবে কি যাবে না আল কোরানের সূরা সাবা ৩৪:১৩ আয়াতে এর ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে।
Surat Saba' (Sheba) - سورة سبإ
يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَآءُ مِن مَّحَـرِيبَ وَتَمَـثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَسِيَـتٍ
34:13 They worked for him as he desired on Maharib, Tamathil, large basins like Jawab and Qudur Rasiyat.
اعْمَلُواْ ءَالَ دَاوُودَ شُكْراً وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِىَ الشَّكُورُ
"Work you, O family of Dawud, with thanks!'' But few of My servants are grateful.
0r
They made for him what he willed of elevated chambers, statues, bowls like reservoirs, and stationary kettles. [We said], "Work, O family of David, in gratitude." And few of My servants are grateful.
রেফারেন্সঃ
http://quran.com/34/13
http://www.quran4u.com/Tafsir Ibn Kathir/034 Saba.htm#
সেলিম জাহাঙ্গীর সাহেবের লেখায় বাংলা ব্যাখ্যা আছে।
রাসেল সাহেব এবার আপনার এই সব নিয়ে অযৌত্তিক লেখা থামানোর সময় এসেছে। অনেক ভাল কাজ আছে (যা দিবালোকের মতন সত্যি ) সেই সব করতে থাকুন আল্লাহ নিশ্চয় আপনার ভাল করবেন।
বাংলাদেশে ৯৮% বাঙ্গালী এবং তারমধ্যে ৯০% মসুলিম। বাংলাদেশে ৯৭% মানুষ মুসলিম তথ্যটির মধ্যে একটু ভুল আছে।
বর্তমানে ১৬ কোটি মানুষের দেশ বাংলাদেশ। আপনার তথ্য অনুযায়ী ১৫ কোটি ৫২ লাখ জনগন মুসলিম কিন্তু প্রকৃত পক্ষে বাংলাদেশে মুসলিম ১৪ কোটি ১১ লক্ষ ২০ হাজার।
আপনার সাথে আমার তথ্যগত পার্থক্য ১ কোটি ৪০ লক্ষ ৮০ হাজার ।
১ কোটি ৪০ লক্ষ ৮০ হাজার জনগন কি বিরাট গোষ্টী নয় যাদের দেখা শোনার দায়িত্ব একটি রাষ্ট্রের মধ্যে পড়ে?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৫
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২২
মানুষ মানুষের জন্য¨ বলেছেন: Md. Rasel Islam k akto hard Korea fallen. Bt Islam isn't like that.
Apnar post ti valo laglo @ Lubna
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৬
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩
কলম.বিডি বলেছেন: আপু বাদ দেন। এই ভদ্রলোকের জন্য বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাইয়ের মেশিন দেয়া লাগবে আর টাকা উনি দিবেন, হাহ! মানুষ ইসলাম থেকে দূরে যেতে যেতে নামাজ, সত্যবাদিতা, দয়া সব ভুলতে বসেছে, আর উনি আছেন ফরয বাদ দিয়ে নফল নিয়ে...
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখা পড়ে।
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯
সাদা কলো বলেছেন: ওনার বেশীর ভাগ পোষ্টেই কমেন্ট মডারেশন থাকে, কেবল মাত্র উনার মতাদর্শের কয়েকটি নিক উনার পোষ্টে কমেন্ট করতে পারে। আর চারদিকে এত হারাম কাজের মধ্যে কেবল মাত্র এই হারাম কাজটা নিয়া উনার মাথা ব্যাথা
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩০
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: তথ্যটুকু জানতে পারলাম। অনেক উপকৃত হয়েছি বলা যায়। আমার অনেকখানি সময় বাচাঁনো সম্ভব হবে। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: এই লোকগুলো মাথায় গোবর নিয়ে চলাচল করে। দ্রুত আইডেনটিফিকেশনের জন্য যে ছবির কোন বিকল্প নেই এগুলো কে এদের ঘিলুতে ঢোকাবে ? চিন্তা করেন পরীক্ষার হলের এডমিট কার্ডে যদি ছবির বদলে হাতের আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে আইডেনটিফাই করতে হয় তাহলে সেটা কত ইনইফিসিয়েন্ট হবে, রাজ্যের সবাইকে তখন ফিঙ্গার প্রিন্ট বিশেষজ্ঞ হতে হবে।অথচ এই সহজ যুক্তিটি কেউ এদের বোঝাতে পারবে না।
এই লোকগুলো কারো কোন যুক্তি শুনবেও না, বুঝবেও না।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩২
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
মাহমুদডবি বলেছেন: ওর নামে রিপো্র্ট করছি
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩২
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: আপনি ভাল থাকবেন।
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
হৃদয়ে বেদনা বলেছেন: হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, প্রত্যেক প্রাণীর ছবি তুলনেওয়ালা ও তোলানেওয়ালা জাহান্নামী। ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাণীর ছবি তোলা ও তোলানো সম্পূর্ণরূপে হারাম। উলামায়ে ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ী মাওলানারাই নিছক দুনিয়াবী স্বার্থে ছবি তোলে ও ছবি তোলাকে জায়িয বলে ফতওয়া দেয়। নাঊযুবিল্লাহ! হাদীছ শরীফ-এ তাই উলামায়ে ছূ’দের প্রতি অভিসম্পাত করা হয়েছে এবং উম্মতদেরকে এদের থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। হাজার হাজার হাদীছ শরীফ রয়েছে যাতে উল্লেখ রয়েছে ছবি তোলা, আঁকা, রাখা, দেখা হারাম। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিনে ওই ব্যক্তির সবচাইতে কঠিন শাস্তি হবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা আঁকে।” (‘বুখারী শরীফ’)
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তুলবে ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে তাকে বলা হবে তুমি যে ছবিগুলো তুলেছিলে সেগুলোকে প্রাণ দাও। সে তাতে প্রাণ দিতে সক্ষম হবেনা। তখন আল্লাহ পাক তিনি তাতে প্রাণ দিয়ে বলবেন, তোমাকে যে তৈরি করেছিলো তাকে শাস্তি দেয়ার কাজে নিয়োজিত হয়ে যাও।” (নাসাঈ শরীফ)
বুখারী শরীফ ২য় জিলদ ৮৮০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ তিনি করেন, “নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তিকে আল্লাহ পাক কঠিন শাস্তি দিবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।”
মুসলিম শরীফ ২য় জিলদ ২০১ পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরি করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেয়া হবে এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরি করেছ, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দাও।”
বুখারী শরীফ ২য় জিলদ ৮৮০ পৃষ্ঠায় আরো বর্ণিত রয়েছে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “মানুষের মধ্যে ওই ব্যক্তি অধিক অত্যাচারী, যে ব্যক্তি আল্লাহ পাক উনার সাদৃশ্য কোন প্রাণীর ছূরত সৃষ্টি করে। তাকে বলা হবে একটি শস্য দানা সৃষ্টি কর অথবা একটি পিপীলিকা সৃষ্টি কর।”
মুসলিম শরীফ ২য় জিলদ ২০২ পৃষ্ঠায় বর্ণিত রয়েছে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, প্রত্যেক প্রাণীর ছবি তৈরিকারীই জাহান্নামে যাবে এবং আল্লাহ পাক তিনি প্রত্যেকটি ছবিকে প্রাণ দিবেন এবং ছবিগুলো তাদেরকে জাহান্নামে শাস্তি দিতে থাকবে।
শরহে মুসলিম ও নববী শরীফ কিতাবে, “হাদীছ শরীফসমূহে প্রাণীর ছবি তৈরি করা বা মূর্তি নির্মাণ করা হারাম হওয়া সম্পর্কে প্রকাশ্যেই বলা হয়েছে। এটা তৈরি বা নির্মাণ করা জঘন্যতম পাপের কাজ ও হারামও বটে। উক্ত কিতাবে আরো উল্লেখ আছে, যদি কেউ মূর্তি বা প্রাণীর ছবি পূজা বা সৃষ্টির অনুকরণের জন্য নাও বানিয়ে থাকে তবুও সে ফাসিক হবে এবং কবীরা গুনাহে গুনাহগার হবে।”
ওই ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করবেনা যে ঘরে ছবি ও কুকুর থাকে।
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে-, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “কুল্লু মুছাব্বিরীন ফিন নার।” অর্থাৎ সকল ছবি তুলনেওয়ালা, তোলানেওয়ালা জাহান্নামী। ছবির বিরুদ্ধে অনেক স্পষ্ট হাদীছ শরীফ থাকার পরেও উলামায়ে ‘ছূ’রা দুনিয়াবী স্বার্থ হাছিলের লক্ষ্যে তাদের মনগড়া ব্যাখ্যা করে বলে, বর্তমানে ছবির প্রয়োজন রয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ! শুধু তাই নয় ছবি সম্পর্কে আরো নানা প্রকার কুফরীমূলক কথা বলে।
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “হযরত যিয়াদ ইবনে হুদাইর রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আমাকে বললেন, তুমি বলতে পারো কি, কোন জিনিস ইসলামকে ধ্বংস করবে? আমি বললাম: না (আমি জানিনা)। তখন তিনি বললেন, আলিমদের পদস্খলন, মুনাফিকদের আল্লাহ পাক উনার কিতাব নিয়ে তর্ক-বাহাছে লিপ্ত হওয়া এবং গোমরাহ শাসকদের গোমরাহীমূলক হুকুম বা আদেশ-নিষেধ। (ইসলামকে ধ্বংস করবে)।” (দারিমী শরীফ)
হাদীছ শরীফ-এ আরো ইরশাদ হয়েছে, হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, আমার উম্মতের মধ্যে যারা উলামায়ে ছূ’ তাদের জন্য আফসুস অর্থাৎ তারা জাহান্নামী হবে। তারা ইলমকে ব্যবসা হিসেবে গ্রহণ করতঃ তাদের যুগের শাসকদের নিকট থেকে অর্থ ও পদ লাভের প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকে। আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এসকল উলামায়ে ছূ’দের বিরুদ্ধে এই বলে বদদোয়া করেন যে, “আয় আল্লাহ পাক! যারা নিজেদের ইলম দ্বারা দুনিয়াবী সরকারের সাথে ব্যবসা করতে চায় তাদের ব্যবসায় বরকত দিবেন না।” (কানযুল উম্মাল)
বিভ্রান্ত শাসক আর উলামায়ে ছূ’দের ইলম, আক্বল এবং সমঝ ও আমলের অভাবের কারণে কাফির মুশরিকদের প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়ে অজ্ঞতা ও মূর্খতার কারণে নতুন কোনো বিষয়ে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছতে না পেরে অথবা দুনিয়ার লোভে হারাম ও কুফরী বিষয়গুলোকে জায়িয করার চেষ্টায় মেতে উঠে। নাঊযুবিল্লাহ! এমনকি উলামায়ে ছূ’রা বর্তমান যামানায় ছবির প্রয়োজন রয়েছে বলেও প্রচার করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! অথচ বর্তমান যুগে ছবির প্রয়োজন অর্থাৎ জায়িয হলে তারও উল্লেখ কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এ থাকতো।
কুরআন শরীফ-এ, হাদীছ শরীফ-এ ছবি তোলার বিরুদ্ধে রয়েছে। কাজেই ছবি তোলার পক্ষে বলার অর্থই হলো সরাসরি আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিরুদ্ধে বলা। আর উনাদের বিরোধিতা করে যে হারামকে হালাল বলবে সে কাট্টা মুরতাদ হবে।
হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, "ইসলামে হালাল স্পষ্ট, হারামও স্পষ্ট"। হারামকে যদি কেউ হালাল করতে চায় তাহলে সে মুরতাদ হয়। শরীয়তের ফায়সালায় মুরতাদ হলে তার তওবার জন্য সুযোগ তিন দিন। এর মধ্যে তওবা না করলে তার প্রতি মুরতাদের শাস্তি বর্তাবে এবং তার কাফনও নয় দাফনও নয় বরং তাকে গর্তের মধ্যে পুঁতে রাখতে হবে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩৩
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মধ্যপন্থা অবলল্বনকারীদের জন্য। এখানে উগ্রতার কোনো স্থান নেই।
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: উপরে কমেন্ট করা ব্যক্তির ব্লগে গিয়ে পেলাম-
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানানোর জন্য।
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
মুহম্মদ রাসেল বলেছেন: ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘হারাম থেকে হারাম ব্যতীত আর কিছুই সৃষ্টি হয় না।’ অর্থাৎ হারাম থেকে শুধু হারামই সৃষ্টি হয়।
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়্যিন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘হালাল বিষয়গুলো স্পষ্ট, হারাম বিষয়গুলোও স্পষ্ট।’
আরো ইরশাদ করেন, ‘প্রত্যেক ছবি তুলনেওয়ালা জাহান্নামী এবং ক্বিয়ামতের দিন সবচাইতে কঠিন আযাব হবে যারা ছবি তোলে।’
সুতরাং কোনো দেশের জাতীয় আইডি কার্ড প্রস্তুতে জায়িয পদ্ধতি থাকতে ‘ছবি’র মত হারাম বিষয়ের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও কুফরী এবং ইহকালে লা’নতগ্রস্ত, পরকালে কঠিন আযাবগ্রস্ত ও জাহান্নামী হওয়ার কারণ।
অতএব, এরূপ হারাম পদ্ধতির অনুসরণ করে কখনোই অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছা সম্ভব নয়।
আমাদের দেশের শাসকশ্রেণীর মধ্যে পাশ্চাত্যের শাসকদের অনুকরণপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। অথচ কাফির-মুশরিকরা ইসলামের সুন্দর রীতিনীতিগুলো অনুসরণ করে। আর মুসলমানরা ইসলামের পরিপূর্ণ জ্ঞানের অভাবে কাফির-মুশরিকদের ভ্রান্ত রীতিনীতি অনুসরণ করতে পছন্দ করে। নাঊযুবিল্লাহ!
যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম হওয়া একজন শিশুর জন্য এবং বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে যে কোন মানুষ ইমিগ্রেশন ভিসা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করলে সবাইকে আবেদন করতে হয়, ‘সোশ্যাল সিকিউরিটি’ নম্বরের জন্য। ছবিবিহীন এবং নম্বরযুক্ত একটি কাগজ হচ্ছে সোশ্যাল সিকিউরিটি কার্ড। যুক্তরাষ্ট্রের সকল কাজেই এই ‘এসএস’ (সোশ্যাল সিকিউরিটি) নম্বরের প্রয়োজন হয়। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে, হাসপাতালে, ক্রেডিট কার্ড পেতে, চাকরিতে, স্কুলে এমন কোন জায়গা নেই যেখানে ‘এসএস’ নম্বরের প্রয়োজন পড়ে না। উন্নত বিশ্বের সকল নাগরিকের এই ‘এসএস’ নম্বর তো আছেই পাকিস্তানেও এই ‘এসএস’ নম্বরযুক্ত কার্ডের প্রচলন রয়েছে যাকে ‘শনাক্তি কার্ড’ বলে।
বাংলাদেশের সকল নাগরিকের ফিঙ্গার প্রিন্টসহ একটি শনাক্তি নম্বরযুক্ত পরিচয়পত্র দেয়ার ব্যবস্থার আয়োজন করা যেতে পারতো। কিন্তু দুঃখজনক হলো, একটি জায়িয পদ্ধতি থাকতে বর্তমান সরকার ছবি তোলার মত হারাম নাজায়িয বিষয় দিয়ে ভোটার কার্ডের মত আরও একটি হারাম নাজায়িয বিষয় এদেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানের উপর চাপিয়ে দিয়েছে। নাঊযুবিল্লাহ!
সরকারের উচিত ছবিযুক্ত ভোটার আইডি’র পরিবর্তে এদেশের সকল নাগরিকের শনাক্ত নম্বর এবং ফিঙ্গার প্রিন্টসহ একটি জাতীয় পরিচয়পত্র সরবরাহ করা।
গাজা এবং তার পশ্চিম তীরের সঙ্গে ইসরাইলের সীমানা রয়েছে। সেই সীমানাগুলোতে রয়েছে বিশেষ দরজা যা দিয়ে অনুমতিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনী নাগরিকরা আসা-যাওয়া করে। অনুমতিপ্রাপ্ত যে সকল লোক এ দরজা দিয়ে আসা-যাওয়া করে তাদের প্রত্যেকের রয়েছে ‘স্মার্ট কার্ড’। আর এই ‘স্মার্ট কার্ড’-এ থাকে প্রতি মানুষের হাতের জ্যামিতিসহ ফিঙ্গার প্রিন্ট। এছাড়াও ইসরাইলের রাজধানী তেল আবিবের ‘বিন গেরিয়ন এয়ারপোট’ এ যাত্রীদের দ্রুত চেক শেষ করার জন্যে রয়েছে একটি আধুনিক পদ্ধতি। এতেও হাতের জ্যামিতি এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট ব্যবহার করা হয়। এই ‘স্মার্ট কার্ড’ দিয়ে মাত্র দশ সেকেন্ডে পরীক্ষা শেষ করে একজন যাত্রী পার হয়ে যেতে পারেন।
ইহুদী-খ্রিস্টান-মুশরিক তথা বিধর্মীরা পৃথিবীর সমস্ত মুসলমান দেশগুলোতে ছবির ব্যবহার, ক্যামেরার ব্যবহার, সিসিটিভি’র ব্যবহার চালু করেছে। অথচ তারাই তাদের প্রয়োজনে ফিঙ্গার প্রিন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে যাচ্ছে। যে ইহুদীরা ইসরাইলের নিরাপত্তার জন্য তাদের সীমান্তের গেইটগুলোতে হাতের জ্যামিতি এবং ফিঙ্গার প্রিন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করছে অথচ মক্কা শরীফ ও মদীনা শরীফ উনাদের নিরাপত্তার দায়িত্বে স্বয়ং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। অথচ সেখানে নিরাপত্তার নামে সউদী সরকার অসংখ্য সিসিটিভি স্থাপন করেছে। নাউযুবিল্লাহ!
বাংলাদেশ সরকার, সউদী সরকারসহ সকল মুসলমান দেশের শাসক এবং নাগরিকদের এ বিষয় থেকে নছীহত হাছিল করা উচিত এবং যেখানে প্রয়োজন হবে সেখানে ছবির পরিবর্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতি চালু করা উচিত।
মূলকথা হলো- কোনো দেশের জাতীয় আইডি কার্ড প্রস্তুতে জায়িয পদ্ধতি থাকতে ‘ছবি’র মত হারাম বিষয়ের ব্যবহার সম্পূর্ণরূপে নাজায়িয ও কুফরী এবং ইহকালে লা’নতগ্রস্ত, পরকালে কঠিন আযাবগ্রস্ত ও জাহান্নামী হওয়ার কারণ। অতএব, এরূপ হারাম পদ্ধতির অনুসরণ করে কখনোই অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছা সম্ভব নয়।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: “সোশ্যাল সিকিউরিটি’ নম্বরের জন্য। ছবিবিহীন এবং নম্বরযুক্ত একটি কাগজ হচ্ছে সোশ্যাল সিকিউরিটি কার্ড। যুক্তরাষ্ট্রের সকল কাজেই এই ‘এসএস’ (সোশ্যাল সিকিউরিটি) নম্বরের প্রয়োজন হয়। “
“সোশ্যাল সিকিউরিটি’ একজন ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত কাজে ব্যাবহারের জন্য। আমরা তো আই ডি কার্ডের এর কথা বলছি।
কোন কিছু প্রমানের জন্য বর্তমানে এছাড়া এত সহজভাবে এবং কম খরচে এবং কম সময়ে এর চেয়ে ভাল কোনো ব্যবস্থা আছে বলে মনে হয় না।
আইডি কার্ড যেখানে দরকার সেখানে আপানার ব্যাবহার করতেই হবে। বিদেশে যাওয়ার জন্য যেমন পাসপোট ছাড়া কোনো বিকল্প নাই ঠিক তেমনি এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ক্ষেত্রেও এই কথাটি প্রয়োজ্য।
যেখানে আইডেণ্টিফিকেশনের ব্যাপার আছে সেখানেই এই ছবির দরকার আছে।
“সোশ্যাল সিকিউরিটি’ কার্ড আর আইডি কার্ড এই দুয়ের ব্যাবহার এক নয় আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
কোর্টে কোনো আসামীর জন্য জামিন চাইতে গেলেও পরিচিতি সনদ প্রয়োজন পড়ে। এবং যেটা প্রমান করতে ১ সেকেন্ড লাগে। ছবি ছাড়া এই কাজ কিভাবে সম্ভব আপনি বলুন ?
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১৭
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মুহাম্মদ রাসেল সাহেবের মত নীচু মানসিকতার লোকরে কইষ্যা লাত্থি
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪৪
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মধ্যপন্থা অবলল্বনকারীদের জন্য। এখানে উগ্রতার কোনো স্থান নেই।
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:২৮
মুহম্মদ রাসেল বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু@নীচু মানসিকতার কি পাইলেন/??? ইহুদী নাছারাদের পা চাটতে চাটতে ইসলামের সব ভুলে গেছেন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৬
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: পবিত্র কোরানের কোন্ আয়াতে এই ছবি সংক্রান্ত বর্ননা আছে দিলে অত্যন্ত উপকৃত হবো। মানুষের ব্যখায় না গিয়ে অত্যন্ত বৈজ্ঞানিক ভাবে সর্ব সাধারনের অধিকার যেই বইটিতে সংগৃহীত আছে তা নিঃসন্দেহে আল কোরান।
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮
মনুমনু বলেছেন: ঐ ব্লগারের ব্যাপারে বড় শক্ত কথা বলতে ইচ্ছা করে,
আচ্ছা উনি কোন তরিকার লোক জানতে ইচ্চা করে।
তবে আমার সন্দেহ - উনি যাবতীয় ব্লগারের পাছা চুলকাইয়া সাফ করার উদ্যোগ নিয়েছেন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪০
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ মুহম্মদ রাসেল, হে খাচ্চর, এইখানে ইহুদি নাসারাদের প্রসংগ আসল কীভাবে ? নিজের পোস্টে তো ব্লগার মাহমুদডুবিরে যুক্তি দেখাইতে বলসেন, তো এইবার নিজে যুক্তি দেখান দিকিনি ইহুদি নাসারা ব্যবহার করা প্রসংগে
১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: @ মুহাম্মদ রাসেল, হে মহান জ্ঞানপাপী, আপ্নে ইহুদি নাসারাদের আবিষ্কৃত ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করেন ক্যালা ??
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদুর
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
মনুমনু বলেছেন: তবে ফিংগার প্রিন্ট চালুর ব্যাপারে উনার বেচাইনি যুক্তি আমার ভালো লেগেছে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৪
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: হা হা হা হা
১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৯
কলম.বিডি বলেছেন: রাসেল শোনেন, আপনারা ইসলামের বিধান সব গুলায় তারপর নিজেদের ইচ্ছামত প্রেফারেন্স দেন। কেন? আপনাদের জ্ঞান হল, অমুক কাজ ওয়াজিব,না করলে কাফির। কাফিরের সংজ্ঞাও জানেন না।
'বিনা কারণে' পশু শিকার হারাম, এজন্য কি কারণ থাকলেও হারাম? শরিয়ত বুঝেন না ভালো কথা অন্যদের বিরক্ত করেন কেন? বিনা কারণে ছবি তোলা ঠিক না। কিন্তু যখন কারণ থাকবে তখন?
আর একটা কথা। সমাজের এইটা ছাড়া আর সমস্যা নাই?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৪৮
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: বিশ্বাসে বস্তু মিলে তর্কে বহুদুর
১৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন:
মুহম্মদ রাসেল তার ব্লগে লিখে রেখেছেন ঃ
ইসলামী চেতনায় উদ্ভাসিত হতে সদা রহি দিওয়ানা
Click This Link
এই পোস্টে ইস্লামের জন্য দিওয়ানা আর ফটো তুলার মত সামান্য বিষয়ে চিন্তিত রাসেলের মন্তব্য করার টাইমগুলি দেখুন, মাগরিবের টাইমে উনার কাছে প্রতিমন্তব্য দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ হইল ঃ
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২
লেখক রাসেল বলেছেন: কারো পরিচয় সনাক্ত করতে কিংবা নিরাপত্তার জন্য ছবি তোলা জায়েয এই ফতুয়া আপনাকে কে দিলো??? কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ কি পরিবর্তন হয়??? পারলে ছবি তোলার পক্ষে রেফারেন্স দেন?? রেফারেন্স ছাড়া কথা বলবেন না।
৪.
সত্যদীপ বলেছেন: ফালতু
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫২
লেখক রাসেল বলেছেন: ফালতুর কি পাইলেন ????
৫.
সত্যদীপ বলেছেন: যত্তোসব অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩
লেখক রাসেল বলেছেন: প্রমাণ হয়ে গেছে কে মূর্খ আর কার বিদ্য কতটুকু,, আপনারাকো কেউ রেফারেন্স দিতে পারেন নাই ছাবি তোলার পক্ষে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৯
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: দেখলাম। মন্তব্য দিতে গেলাম কিন্তু পারলাম না।
১৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
মুহম্মদ রাসেল বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু@ ইহুদী নাছারারা মুসলমানদের গোলাম।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: হারাম , হালাল, জায়েজ আর প্রয়োজান এই সব গুলোর মানে তো এক নয়।
মিথ্যা বলা মহাপাপ। কিন্তু জীবন বাচাঁতে আপনি সেটাও করতে পারেন।নিজের জীবন বাচাঁনো ফরজ নয় কি?
রাসেল সাহেব আপনার ব্যাপারটা বুঝলাম না। আপনি ব্লগে লিখবেন অথচ আমরা মন্তব্য দিতে চাইলেও দিতে পারব না এ কেমন কথা। তবুও আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনি আমার ব্লগে অংশ গ্রহন করছেন।
১৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪
যাযাবরমন বলেছেন: পড়ে দেখেন আপনারও ভাল লাগবে ।
লেখাটির লিংকঃ তাকওয়া -এ ক্লিক করুন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৯
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ভাল লাগল অনেক।
২০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৫
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: মুহম্মদ রাসেল বলেছেন: মনিরুল ইসলাম বাবু@ ইহুদী নাছারারা মুসলমানদের গোলাম।
@ কোন জায়গায় লেখা আছে এইসব সাম্প্রদায়িক কথাবার্তা , রেফারেন্স দেন , আপ্নে তো আবার রেফারেন্স চান , এইবার দেন দিকি ।
আপ্নের মন্তব্য রিপোর্টেড ।
২১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: "হৃদয়ে বেদনা" আপনি কি একজন শিবির কর্মী? আপনার কমেন্ট পড়লাম আপনি যে হাদীস গুলো রেফারেন্স হিসাবে দিয়েছেন সেগুলো ঠিক এটা কিসের ভিত্তিতে বলছেন? হাদীস সংগ্রহের ইতিহাস পড়েন তাহলে আর হাদীস পড়তে ইচ্ছা হবে না। সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে কোরআন যেটা স্বপ্রমানে নিজেই অটুট। সেটা কি বলছে আগে জানুন। কেন অযথা ভুল আকিদা মানুষকে বোঝাচ্ছেন। লেখক বলেছেঃ ঘুম থেকে উঠে এবং সারাদিনের কাজকর্ম শেষে ঘুমাতে যাওয়ার আগ অব্দি আপনি কি আপনার সব কাজ ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী করেন?! আসলে আমি কোন ন্যায় বা অন্যায় করলে সেটা স্পষ্ট বোঝা যায়, আমার বিবেক সেটা বলে আপনার টা কেন বলেনা "হৃদয়ে বেদনা"? ছবি তোলা যাবেকিনা এই বিষয়ে মুহম্মদ রাসেল এর লেখায় আমি কমেন্ট করা চেষ্টা করেছি অনেকবার কিন্তু আমার কমেন্ট কেন জানি নেয় না। আমার কাছে মনে হয়েছে মুহম্মদ রাসেল তার পরিচিত চেনা কিছু মানুষের কমেন্ট বাদে সবগুলো কারসাজি করে রেখেছে। হ্যাঁ যে কথা বলীছলাম ছবি তোলা যাবে কি না? আমার অভিমত অবশ্যয় যাবে। চলুন কোরআন কি বলে দেখিঃ
সূরা সাবা ৩৪:১৩ আয়াতঃيَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاء مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ اعْمَلُوا آلَ دَاوُودَ شُكْرًا وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِيَ الشَّكُورُ
অর্থঃ তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
সূরা সাবার ১৩ নং আয়াতে আল্লাহ বলছে জীনেরা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য (প্রতিমূর্তী) তৈরী করতো। তাহলে কোরআন যেখানে বলছে সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য,(প্রতিমূর্তী) তৈরী করা হতো সেখানে ছবির বিষয়টি নগন্ন। অনেকেই বলবেন ভাস্কর্য,(প্রতিমূর্তী) কি মূর্তীপূজা? না এটা মূর্তী পূজা নয়। কাউকে পূজা করতে হলে সেখানেন জবা ফুল,দুধ,কলা ও মিষ্টি লাগে। আপনি একটি কাঠের টুকরাকেও যদি ধুপ, জবা ফুল,দুধ,কলা ও মিষ্টি দিয়ে পূজা করেন তখন সেটা পূজার খাতায় পড়বে। তাহলে সোলায়মান (আঃ) ভাস্কর্য,(প্রতিমূর্তী) তৈরী করে কি করতেন। কেউ কেউ বলে এটা তার ব্যবসা ও রাজদরবার সাজানোর কাজে ব্যবহার হতো। কোরআন ভাস্কর্য,(প্রতিমূর্তী) তৈরীর বৈধদা দিচ্ছে আর ছোট একটি বিষয় ছবি তোলা সেটা একেবারে নগন্ন। আমি এই কমেন্টর মাধ্যমে "মুহম্মদ রাসেল" কে বলতে চাই ভুল আকিদার অনুসরণ না করে ইসলামের সঠিক অনুসরণ করুন।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৬
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ আমার ব্লগে আসার জন্য এবং মন্তব্যের জন্য।
জীবন বাচাঁনো ফরজ। ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি। নিশ্চয় হাদিসের কথা।
২২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩৬
কোডনেম ৬৬৬ বলেছেন: ইসলাম সম্বন্ধে আমার জ্ঞান সীমিত। তাও যতটুকু বুঝি তা হল ছবি 'আঁকা' নিষিদ্ধ করা হয়েছিল যাতে ছবির পূজা করার রেয়াজ চালু না হয়। আমি শুধু সৌন্দর্যের জন্য একটি পাখির ছবি আঁকলাম সেটা কেন নিষিদ্ধ হবে?
আর একটা খটকা- সেই যুগে তো ছবি তোলা যেত না, তাই ছবি তোলার রেফারেন্স কি করে হাদিসে আসে? যেমন উপরেই একটা কমেন্টে পাইলাম- নিশ্চয়ই ক্বিয়ামতের দিনে ওই ব্যক্তির সবচাইতে কঠিন শাস্তি হবে যে ব্যক্তি ছবি তোলে বা আঁকে।” (‘বুখারী শরীফ’)
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে অনেক ভাল লাগল
২৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২২
ভাইরাস২০১২ বলেছেন: হৃদয়ে বেদনা এবং মুহম্মদ রাসেলের কোনো লেখা পড়বেন না। টাইম বাচবে। সময়ের মূল্য অনেক।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৭
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:০২
এস আর সজল বলেছেন: @মুহম্মদ রাসেল ছবি তোলা আর আঁকা কি এক জিনিস??? যদি একই হয় তাহলে কি ভাবে?
আর ছবি তোলার ব্যাপারটা আজ থেকে ১৪০০ আগে আসছে কথা থেকে???
আর ধরেন কোন কারণে ফিঙ্গার প্রিন্ট রিড করার ব্যাপারে সীমাবদ্ধতা আছে, তখন????
ইসলাম ধর্মটারে হাস্যকর বানিয়ে ফেলবেন না প্লিজ......
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ছবি তোলা যাবে কি যাবে না আল কোরানের সূরা সাবা ৩৪:১৩ আয়াতে এর ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে।
২৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৩
সাদা কলো বলেছেন: @হৃদয়ে বেদনা এবং মুহম্মদ রাসেল, আপনারা কি হিজবুত তাহরির? প্রশ্নটা আপনাদের ব্লগেই করা উচিত ছিল, কিন্তু আপনারা ত সেই সুযোগ দেন না।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:৫৯
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: আমিও বুঝিনি ব্যাপারটা
২৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৯
ভাইরাস২০১২ বলেছেন: হৃদয়ে বেদনা এবং মুহম্মদ রাসেল হিজবুত তাহরির করে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:০৮
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: হিজবুত তাহরির আসল কাজ গুলো কি? আমাদের দেশের সোনার ছেলেদের আর কি কোনো কাজ নেই? তারা কি বুঝতে পারে না যে তারা ব্যাবহৃত হচ্ছে। মনে হয় মাইন্ড ওয়াস করে দিয়েচে অন্য কিছু আর ঢুকছে না। এই উন্নত প্রযুক্তির যুগে তারা শুধু লেখা লেখি না করে একটু পড়াশোনা করলেও পারে। এখন তো আর বই কেনা বা লাইব্রেরীতে যাওয়ার কোনো ঝামেলা নেই। তারপড়েও এই অবস্থা দেখলে সত্যি দুঃখ হয়। “সময় সময় করে পাঁজি আর পুঁতি ধরে সময় কোথা পাবি বল , আগে চল আগে চল”
২৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৪
ভাইরাস২০১২ বলেছেন: হিজবুত তাহরির আসল কাজ জিহাদ, খিলাফত। অস্ত্র হাতে আসলে তালেবানের সমার্থক হয়ে যাবে। এখনো অস্ত্র নাই এদের। তাই এখনো পুলিশের মাইর খায়। অস্ত্র হাতে পাইলেই দেশ চেন্জ করে দেবে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন:
যে যেখানেই আছে ভাল থাকুক সুস্থ্য থাকুক। নিজ বুদ্ধিতে চলুক । প্রয়োজন পড়লে পড়াশোনা করুক। ইসলাম ধর্ম অনেক ব্যাপক। অনেক জানার প্রয়োজন আছে।
কিন্তু শুনে জানার চেয়ে নিজে পড়ে বুঝে জানা ভাল নয় কি ?
২৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:১৯
পাতিকাক বলেছেন: হুজুর হৃদয়ে বেদনা এবং মুহম্মদ রাসেল , তাসরিফ নেন হুজুর।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: সবাইকে আমার ব্লগে সুস্বাগতম।
২৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৪০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ধর্ম যে অজ্ঞতার কোন বিষয় না, বরং জ্ঞানের সমারোহ - তাই জানেনা অনেক তথাকথিত বিদ্বান।
ভালো পোস্ট।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: বুঝলাম তুমি আজকে আমার ব্লগ বাড়ি ঘুড়ে বেড়াচ্ছ। ভাল থেক। মন্ত্যবের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৫
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: আরে রাসেইল্যারে চিনেন নাই। দেওয়ানবাগী হালায় দেওয়ানবাগীর পেইড ব্লগার। হালারে যেহানে পাইবেন পাছায় কইষ্যা লাত্থি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: ভাল থাকবেন সব সময়। লেখাটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:১৬
নানাভাই বলেছেন: ++++++++++++++ সাতে ধইন্যা দিলাম।