নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ
" স্যার , এ যো কাবাব কে বারে ম্যা বাতা রাহিহু না। ও আপ যাব খাওগি না দেখনা , একদাম মু মে বিঘাল জায়েগা "
এটা ছিল আমাদের পাণ্ডে জি র বর্ণনা লাখনউ র কাবাব এর
অবশ্যই অঙ্গ ভঙ্গির মাধ্যমে
কথা ছিল ট্রেন থেকে খুব ভোর এ যখন স্টেশন থামবো , আমাদের কে মাটির ভার এর চা খাওয়াবে , যার স্বাদ নাকি আমরা জিন্দেগী ভার নেহি ভুল পাউজ্ঞা থুরি মহিলা বলে কথা বলতে হবে পাউজ্ঞা
( নাহিন ভাবি চুপি চুপি আমাকে বলেন , বুঝলেন না , এমন আফিম মেশানো চা খাওয়াবে , আপনি প্রতি উইক এন্ড এ লাখনউ চলে যাবেন এর পর দেখবেন লাইফ চলছে দিল্লি লাখনউ করে
বাচ্চাদের পরীক্ষা চলছে , সারা জীবনে পড়াশুনা যত ফাকিবাজি করেছি সেগুলো র শোধ করে চলছি , অ ,আ , ১, ২ নামতা , বাক্য গঠন কোনটাই বাদ পরছে না , সব শিখতে হচ্ছে
এই টাইপ এর কান দিয়ে ধুয়া ছোটা অবস্থায় , হুট করে অফিস থেকে বাসায় ফিরে , কর্তা ঘোষণা দিলেন আগামী ২১ তারিখ আমরা লাখনউ যাচ্ছি
মুহূর্তে আমি ছেলে মেয়ে সহ বসে গেলাম পরীক্ষার সময় সূচী নিয়ে , দেখলাম মেয়ে র ইংলিশ আর ছেলে র ম্যাথ তার মানে ডবোল প্রেসার কান দিয়ে ডবোল ধোঁয়া
যে ভদ্র লোক কে স্কুল ছুটির দিন গুল তে কোথাও বেরাতে যাবার , আবদার করা যায় না , কারন উত্তর একটা " আমি দিল্লি এসছি চাকরি করতে বেড়াতে নয় "
সুতরাং বুঝতে ই পারছেন , না বলার কোন উপলক্ষ এ নাই ...
বাংলাদেশী আমরা দুই পরিবার সাথে বাকিরা সব এখানকার ।
শুক্রবার রাত ।। এমনিতেই মন টা একটু ফুর ফুরে থাকে পরবর্তী দুইদিন ছুটির আমেজে সুতরাং বই খাতা সহ পরিক্ষার প্রস্তুতি নিতে চললাম শের শায়েরি , মুজরা কাবাব এবং নবাব এর শহরে
নিজামুদ্দিন এর পথে ...
গাড়ি থেকে নিজামুদ্দিন নেমে , যার যার সম্বল ঘটি বাটি নিয়ে দৌড়ের উপর চলা সুরু করতে হল , প্লাটফরম এ যেতে আমাদের কে বেশ অনেকটা পথ হাটতে হবে
সত্যি বলছি লোকাল জনগন না থাকলে , সারারাত ঘুরতে হতো ওই জন অরন্যে , সুরু হল আমার ভারতে র প্রথম রেল ভ্রমন উইথ শতাব্দী এক্সপ্রেস
ট্রেন এ উঠে সব কিছু ঘুছিয়ে বসতে ই যথাসময় এ যাত্রা সুরু করল ,আর আমি ব্যস্ত হয়ে গেলাম ছেলে মেয়ে র ঘুমানোর চিন্তায় , না হয় আগামিকাল সমস্তদিন বিরক্ত করবে বেড়ানোর আনন্দ মাটি ... আমাকে বলা হোল এখানকার ৬ সিট এর মাঝে ৪টা আমাদের বাকি দুইটা তে অন্য এক কাপল বসবে ...।
আমি খুজে খুজে হয়রান ৬ টার মাঝে ৪ টার দেখা মিলে বাকি কোথায় ? পাশে র যুবক এগিয়ে এলো , হুট করে কোথা থেকে হাঙ করা একটা সিট বেড় হয়ে এলো , প্রথমে টাশকি এরপর হাসি ।।
তিন তলা আসনবিন্যাস এর ব্যাপারে কোন ধারনা এ ছিল না
যেহেতু বাসা থেকে ডিনার করে এসছি, বাকি ছিল ঘুম ,তৃতীয় তলা তে মেয়ে , ২য় তে ছেলে আর এক্কেবারে নিচ তলা আমার জন্য বরাদ্দ ।। বুঝতে ই পারেন কর্তা ততোক্ষণে বাকিদের সাথে রানি কে নিয়ে কার্ড খেলাতে ব্যাস্ত হয়ে পরেছে
এ এক অন্যরকম অনুভূতি ।ছোট বেলায় দোলনা তে ঘুমাতে মনে হয় এমন এ লাগতো
কি ভাবছেন এক ঘুমে রাত কাবার ??? উ হু ততক্ষনে রাত ৩ টা বাজে ।
সকাল ৫ টার দিকে উঠে বসলাম দেখি বাচ্চা রা আগে ই জানলা দিয়ে , বাইড়ে দেখছে আর গল্প করছে কে কি দেখল , আমি বাইরে তাকিয়ে দেখি ঘুটঘুটে আন্ধার ভ্রমন এর উৎসাহে উপরওয়ালা জানেন কি দেখে কি ভাবছিল
শৈশব হয় এ এমন রঙিন , অন্ধকার কে মনে হয় বিশাল ক্যানভাস , ইচ্ছা মতো নিজের রঙ এ রাঙিনো যায় ......
আমার ট্রেন প্রতিবেশী রা ও ততক্ষণে সরব নিজেদের খুনসুটি নিয়ে ...
শুরু হয়ে গেল নামবার প্রস্তুতি ... আমরা যেহেতু ছিলাম শেষ ষ্টেশন এর তাই মোটামুটি ট্রেন ফাঁকা , দল এর সবাই একসাথে নামতে হবে অপেক্ষা করছি ... আর ভেতর থেকে যতটুকু সম্ভব শহর কে দেখে নিলাম ...।ষ্টেশন
ষ্টেশন নেমে আমাদের নারায়ণগঞ্জ এর রেলষ্টেশন এর সাথে কোন পার্থক্য পেলাম না , ছোট , নোংরা ।। এখানে সেখানে পান এর পিক , থুথু ।।
তবে নিজামুদ্দিন সত্যি ই অনেক বড় এবং ভালভাবে সংরক্ষিত ।
সোজা হোটেলে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে।। নিচে এসে দেখলাম আমাদের কেউ তখন ও রিসেপশন এ আসে নি ।। খবর নিয়ে দেখল , কমবয়সী ছেলে গুল সব হাই ভলিউম এ গান এর সাথে উদ্দাম নৃত্ত করছে সাথে ।।গ্রেপ জুস সারারাত বস দের সাথে ছিল , মুক্তি পেয়ে এই উল্লাস ।। কিন্তু উল্লাস দীর্ঘ স্থায়ী হল না বলাবাহুল্য ...।
শহরের সেরা নাস্তা র ধাবা তে চলে এলাম সব হুরমুর করে।। হাতে বানান মাখন ,ব্রেড , ছোলা , পুরী সুজি সিঙ্গারা আলুসাব্জি রটি ... সাথে চা ...
ইমামবাড়া দর্শন ...।
চমৎকার মিষ্টি রোদ এ সুরু করেছিলাম লখনউ ভ্রমন , ইমামবাড়া পৌছাতে তাপ দুগুন , শহর তাকে অনেক আপন মনে হোল ...
আবহাওয়া থেকে সুরু করে, শহরের অলিগলি সব কিছু আমাদের যে কোন মফস্বল শহর কে মনে করিয়ে দেয় , পোশাক আচরণ সব কিছু , মুসলমান আধিক্য রয়েছে , রয়েছে খাবার এ রয়েছে নাবাবি ছোঁয়া ...।
নবাব আসাফ উদ -দৌলা নির্মিত এই ভবন মূলত ১৭৮৪ সাল এ ,হযরত ইমাম হসসাইন এর নাম অনুসারে ।। অনেকটা তাজ মহল এর অনুরূপ
ইমামবাড়া অন্দর মহল
মুহরাম এর সময় মিছিল এর তাজিয়া
এই ইমামবাড়া মাঝে এ রয়েছে বিখ্যাত ভুলভুলাইয়া , যেখানে নবাব বেগম দের সাথে লুকোচুরি খেলতেন
দেয়াল এর ও কান আছে
এর দেয়াল তৈরি তে কয়লা র মিশ্রন ব্যাবহার করা হয়েছে , এতে করে প্রাসাদ এর যে কোন পাশে কিছু বললে, অন্য পাশে সেটা শুনতে পাওয়া যায় আমাদের বর্ণনা কারি গাইড এর ভাষ্য অনুযায়ী , প্রাসাদ এর প্রহরীরা যাতে কোন ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে না পারে , তার জন্য এই নিরাপত্তা ...
হায় রে যার যত বেশি আছে তার ঘুম তত কম ,
দেয়াল এর ছবি
বাউলি র এক্কেবারে অন্দর মহল এর এর কূপ এর পানি তে , ইমামবাড়ার মুল দরজার জন প্রবেশ কারি দের ছায়া পরে এত চমৎকার বিস্ময় পূর্ণ স্থাপনা , ভাব্লে অবাক লাগে ... পূরটাই সুন্দর পরিকল্পনার ছাপ রয়েছে । অই যে কইলাম যত আছে তত চিন্তা
এই পানি র উৎস গোমতী নদী , এখানে ডুব দিয়ে সাঁতার কেটে নদী তে ভাসা যায় ...
কথিত আছে , মহল এর শেষ কর্মচারী দেওয়ান রাস্তুগি শত্রুর হাতে ধরা পরলে , এই খানে প্রাসাদ এর সকল চাবি সহ ঝাঁপ দেন , পরে উনার মৃতদেহ পাওয়া যায় ।। কিন্তু চাবিগুলো নদী বুকে ঠাই পায় ......
আমাদের জোহর নামায এর সময় মধ্য দুপুর ।। ইমামবাড়া তে দেখলাম অপূর্ব এক মসজিদ , সেখানে সবাই নামায পড়লাম ,।।শুধু আমরা ই শুনলাম শুক্রবার ব্যাতিত সেখানে কোন জামাত হয় না
পাশে রয়েছে ছোট ইমামবাড়া । যা কিনা নাবাব আলিশাহ নির্মাণ করান , বড় টার অনুরুপ এ
এখানে আলি শাহ এবং তার মায়ের কবর রয়েছে
দিনের এই পর্যায়ে আমরা ক্লান্ত ক্ষুধার্ত ।। সুতরাং খাবার পালা যে কাবাব এর গল্প আমাদের কে এখানে এনেছে , তার সানিধ্য কামনায় আমরা উদগ্রীব
টুন্ডাই কাবাব ......
সকালে গাড়ি তে যখন রেডিও তে এখানকার প্রভাতী শুনছিলাম , সেখানে , চমৎকার , সু-নিপুন ভাবে মেজাজ খারাপ করে দেয়া ন্যাকা এক আর ।জে ... আমাদের কে বার বার আনুরধ করল এখানে এসে আগার টূণ্ডাই নেহি টেস্ট কিয়া তো কুচ নেহি কিয়া ।
মেয়ে রা ভুলে গেছিলাম, কিন্তু ছলনাময়ির মিষ্টি ভাষণ বাকি রা ভুলতে পারে ?
টুন্ডাই কাবাব .ঘর এর ভীর দেখার মত ...।
সবাই নিরব হোটেলর মত শান্তিপূর্ণ ভাবে অপেক্ষা করে টেবিল খালি হবার আগে এ একটা হাত বা, পা বাড়িয়ে দিয়ে বুক করে রাখে আমরা দুইজন কে আগে ই পাঠিয়ে ছিলাম, তাই খুব বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় নি ।।
চরম অপেক্ষা ... র পর বিখ্যাত টুন্ডাই আসলো ।।
আহ্ ভাঙিয়া মুখে পুরিবার পর , এক অপূর্ব দৃশের অবতারনা হইলো যাহা বর্ণনার আতিত বিজ্ঞজন এর মতে( ভারতীয় ) ইহাই ভারত বর্ষের সর্বকাল এর সর্ব উৎকৃষ্ট কাবাব ।
নিন্দুকের ভাষায় ( বাংলাদেশী ) এই বস্তু আমাদের দেশীয় নির্বোধ
কে খাওয়াইলে তাহার বোধ শক্তি পুর মাত্রায় ফিরিয়া পাইবে ।
একদিকে আমাদের টেবিল এ আমরা কোনটা খাব খুজে পাচ্ছি না, অন্যদিকে বাকি সব টেবিল উহ আহ , টেস্টই । লা জাবাব ।। এর শব্দে কান ঝালাপালা
মনে হচ্ছিল আদা রসুন নামে যে কোন মসলা আছে সেটা নাম, সাধ গন্ধ কোনটার সাথে ই এদের পরিচয় নাই ... এদের কাছে মসলা মানে গরম মসলা র সাধ হচ্ছে লবন ।
মনে মনে ভাবলাম আহা বেচারা রা ভাল খাবার হইতে বঞ্চিত ,সুখাদ্য র সাধ উহারা পায় নাই
উহাদের কে যদি ঢাকা শহরের ইটালি হোটেলে বসানো হয় ,তাহা হইলে কিঞ্চিৎ মোক্ষ লাভ হয়
আমাদের মিতালি ,সোহাগ , নিরব , স্টার কাবাব , মৃগয়া হবে ওদের জন্য স্বর্গ
বাচ্চা রা অনেক ক্লান্ত তাই হোটেল এ ফিরলাম, বিকেলে শপিং করব ... এখানকার চিকেঙ্কারি হাত এর কাজ বিখ্যাত
আসর ,মাগরিব, নামাজ শেষ করে আমি বসলাম বাচ্চা দের কে একটু পড়া তে , বাকি রা সবাই শপিং এ ...
আমার শাড়ী অবশ্য চলে এসছে সময় মত
রাতে হোটেল এর পাশে এক রেস্টুরেন্ট এ গেলাম, খাবার মোটামুটি ভাল কিন্তু পরিচ্ছন্ন তার অভাবে , কোন মতে ফিরে এলাম।
২য় দিন উজ্জ্বল এক ভোর এ হোটেল এ নাস্তা খেয়ে বের হলাম।
লা মারতটিনিয়ার দেখলাম ,যা ১৮ শতকে তৈরি মোঘল আর ইউরোপীয় ধাচে র স্থাপনা ,বর্তমানে এটি , বিক্ষাত কলেজ
একে একে ক্লক টাওয়ার
বিশ্ববিদ্যালয়
রুসি দরজা , গোমতী নদী র তীর এর মতি মহল মুক্তা প্রাসাদ নামে এর পরিচিতি , যেখানে নবাব অবকাশ কালিন দিন যাপন করতেন
, সব দেখে
গোমতী নদি তে নৌকা ভ্রমন করলাম
সর্ব শেষ দেখলাম ১৭৮০-১৮০০ সনে স্থাপিত রেসিডেন্সি
ব্রিটিশ আবাসিক দের জন্য নির্মিত
এটা ছিল উনাদের বাথরুম
ছত্তর মঞ্জিল
দিল্কুশা কোঠি দেখছি দৌড়ের উপর , তাই আপনাদের ও সেভাবে দেখালাম
সেখান থেকে দুপুরের খাবার , আগের চাইতে ভাল , পরিবেশ ঠিক ঠাক ,কিন্তু এমুন চিপা যে ১মাইল দূরে গাড়ি রাইখ্যা আসতে হয় খাইতে কিন্তু কি আর করা আসতেই হল ... অনেক কিছু খেলাম এখানে ...।।
সেখান থেকে কোন মতে হোটেল এ পা রেখে ব্যাগ সহ সোজা রেল ষ্টেশন ...।
ফিরে চল ব্যাস্ত জীবনে
২৪*৭ দিন ব্যস্ততায় কাটানোর পর, বাচ্চা দের পরিক্ষার মাঝে র এই ছোট্ট পরিবর্তন আমাদের সবার জন্য অনেক খানি টনিক এর কাজ করেছে ।। অল্প সময় এর জন্য হলে ও ফিরে পেয়েছিলাম ,আমার সৃতির শহর মুনশিগঞ্জ কে , যেখানে সকল শ্রেণীর মানুষ গুল নিজস্বতা নিয়ে বসবাস করে ...।
এই ট্যুরে একটা প্রাপ্তি না না ঠিক প্রাপ্তি না। প্রমান হোল ...
কোন কিছু তে অতিরিক্ত আশা করে থাকতে নেই ।।
এমন টুন্ডাই খাওয়াইছে ... যে এটা এখন ঐতিহাসিক রুপ পেয়ছে
মন খারাপ, তখন বলি মন টা পুরা টুন্ডাই হয়ে আছে, রান্না ভালহয় নাই বলি, আজকের রান্না এক্কেবারে টুন্ডাই ...
অপরিচিত বাসায় দাওয়াত , খাবার একদম মজা হয় নাই কিন্তু বলতে পারছি না , জিজ্ঞেস করলেন খাবার কেমন লাগছে ।।
কঠিন ফাটাফাটি মুড নিয়া বলি , কি যে বলেন ঝাক্কাস খাবার পুরা টুন্ডাই
এইবার বলেন আমার পোস্ট টা ও নিশ্চয়ই ।।
টুন্ডাই এর উপর টুন্ডাই মানে ডবোল ...............।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
আফসিন তৃষা বলেছেন: পুরা টুন্ডাই!! না না ভালো লেগেছে
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা
অনেক ধন্যবাদ আপুনি
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
আদিম পুরুষ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল। এক নাগাড়ে পড়ে গেলাম। লকনউ কি উত্তর প্রদেশে?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হম উত্তর প্রদেশ এর রাজধানী লাখনউ
অনেক ধন্যবাদ পরার জন্য
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: টুন্ডাই এর উপর টুন্ডাই মানে ডবোল ...............।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাললাগা নাকি +++++++
কোনটা ? কয়া যান ...
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
ডাব্বা বলেছেন: ভীষন স্মৃতি কাতর হয়ে গেলাম। নাইস্।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।।
সৃতি কাতরতার কাহিনী কি একটু বলা যাবে ?
যদি আপনার আসুবিধা না হয় ?
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
যাযাবরমন বলেছেন: দারুন!!
আপনার পোস্টে অনেক কিছু খেলাম, দেখলামও অনেক। ফ্রিতে এত সুন্দর টুর উফার দেয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফ্রি খাওয়া ভাল তবে , একটু খরচ করে ঘুরতে আসেন দেখবেন আরও বেশি ভাল লাগছে
অনেক ধন্যবাদ
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পরিশ্রমী পোস্ট , ++++++++++
আগামীতে এত বড় পোস্ট দিলে একটু চা নাস্তার ব্যবস্থা রাখবেন ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরিশ্রম করার সময় পাইছি ... ভদ্রলোক বনবাসে গেছেন কিনা
রান্না পারিনা , তাই একদম এ চিন্তা করবেন না চা - নাস্তা এ ভরসা
দাওয়াত রইল তবে সময় টা মনে রাখবেন " বাদ আসর before মাগরিব
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০০
খেয়া ঘাট বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী পড়তে অন্যরকমের ভালো লেগে।
এটাও ভালো লেগেছে।
তবে গিয়াসলিটনের সাথে একমত। অবশ্যই চা নাস্তার ব্যবস্থা রাখবেন।
আর পুরা পোস্টের সবচেয়ে সুন্দর লাইন হলো-
"তার মানে ডবোল প্রেসার কান দিয়ে ডবোল ধোঁয়া" - হাসলাম।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার ভাললেগেছে জেনে অনেক ভাল লাগলো
চা -নাস্তা ...? চলে আসেন তবে অবশ্যই বাদ আসর before মাগরিব ।
ডবোল ধোঁয়া মানে ...।
ধোঁয়ায় ধোঁয়া ময় আর চউক্ষে আন্ধার দেখা
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট । ছবিগুলো অসাধারন হয়েছে ।
টুন্ডাই কাবাব খাইতে মুন্চায়
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ...
পরী দুইটা কে নিয়ে চলে আসেন ...
ভাবি কে আনতে আবার ভুলে যাবেন না কিন্তু
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
শোভন শামস বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী খুব ভালো লাগে। ভালো লেগেছে।++
চমৎকার ভ্রমন পোস্ট । ছবিগুলো অসাধারন হয়েছে ।
লিখে জান।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ...।
১১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ক্যাল্কেশিয়ান তথা ভারতীয় নেমন্তন্ন আর আতিথেয়তার স্টাইলটা দেখি ভালই রপ্ত করেছেন ।
আহারে ! 'ভদ্রলোক' কত সুখে আছেন ! কালকেই আমি রওয়ানা দিমু ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি যেন একটা কথা আছে না , যদ্দিন দেশে যদাচার
কালকে কেন ? এক্ষুনি রওনা দেন , নাকি রাতে কি খাবেন সেই চিন্তায় ...
১২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভ্রমণ কাহিনী++++
তবে টুন্ডাই কাবাব এর কথা শুনে হতাশ , আমিও তো লখনউ এর কাবাবের গপ্প শুনেছিলাম , তার অবস্থা এমন টুন্ডাই !
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা ... একটা দুই টা এমন হয়ে এ থাকে ...
ভাল লাগবে , অনেক সুন্দর জায়গা ...।
কিছু কিছু কাবাব ও বেশ ভাল , তবে আজকের ভারত এর মূল মন্ত্র প্রচার ই প্রসার ......।
উপস্থাপন এ বিশেষত্ব থাকে , এছাড়া খাদ্যাভ্যাস বিরাট একটা শ্রেণী , ডাল ,সবজি তে নির্ভরশীল ননভেজ , সবার বাসায় রান্না হয় না, সুতরাং বাইরে খেতে একটু বেশি ভাল লাগে , তাই এত নাম
আমরা নিজেরা রান্না করতে পারি, এবং অনেক বেশি খেয়ে থাকি ।
কিছু কিছু আইটেম সত্যি ভাল
সব তো আর এক্কেবারে টুন্ডাই না ..
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
আদম_ বলেছেন: বাথরুম টা সব চাইতে আকর্ষণীয়।
শাড়িটা খুব সুন্দর।
আহ বেড়াইতে না জানি কত মজা!!!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক মজা বেড়াইতে ...।
বাথরুম দেইক্ষা আমি টাসকি , বিশাল সুমিং পুল সহ এলাহি কারবার ...।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: DULAVAIER SATHE BONEI ACI ,
EKHON KEW AR AMADER MOSHARI TANGATE BOLENA ,
AHA KI ANONDO AKASHE BATASHE .
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহ কি আনন্দ ... সব বনবাস এ গেছে ...
এখন আর আমাদের কে বার বার রুম গোছাতে হয় না ..
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
নীল ভোমরা বলেছেন:
হুমম....আপনার পোস্টে লক্ষ্ণৌ দেখা হলো বটে...মাগার কাবাব খাওয়া হলোনা!
শুভকামনা!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেপারন্না ...।।
ঢাকা শহরের সবচাইতে নিম্ন মান এর কাবাব তা খেয়ে দেখেন ।।
এক্কেবারে টুন্ডাই এর স্বাদ
অনেক ধন্যবাদ
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
ইয়ার শরীফ বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী খুব ভালো লাগে। ভালো লেগেছে।++
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ...
+ এর জন্য কৃতজ্ঞ
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: লখনৌর পথে *কুনোব্যাঙ*
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেমন লেগেছে বললেন না ?
বাহ *কুনোব্যাঙ* তো দেখতে অনেক সুন্দর
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
রেজোওয়ানা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন মনিরা, পড়তে আর ছবি দেখতে ভাল লাগছিল!
কুনোব্যাঙ এটা কি ভুতের ছবি দিয়ে গেলো!!!!!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুনি ...
আমি আপনার লেখার মুগ্ধ পাঠক
কুনোব্যাঙ একটা ফর্সা কুনোব্যাঙ এর ছবি দিল ।
১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: অবশ্যই ভালো। টুরিষ্ট ডেস্টিনেশন হিসেবে লখনৌ ভারতের অন্যান্য শহরের চাইতে পিছিয়ে থাকলেও নিরিবিলি ভালো একটা ট্যুরের জন্য লখনৌ আসলেই চমৎকার। তাছাড়া ট্যুরিজমের ব্যাপারে লখনৌ এখন মনেহয় অনেক সিরিয়াস। স্টেশন থেকেই পর্যটন পুলিশের খাতির যত্ন দেখলে এমনটাই মনেহয়। আর খানাপিনা তো ...... হাজার হলেও নবাবের শহর বলে কথা! সত্যি বলছি লখনৌ ভ্রমণ পড়ে আর ছবি দেখে অনেক ভালো লেগেছে।
@রেজোওয়ানা আপু, চেহারার যা অবস্থা তাতে আবার কেউ পাছে ভয় খেয়ে যায় তার জন্য মুখটুকু ঢেকে দিয়েছি! কি দরকার রাত বিরোতে কাউকে ভয় দেখিয়ে!!!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমরা আসলে বিশেষ ভাবে শুধু টুন্ডাই কাবাব খেতে গিয়েছিলাম
তাই ধাক্কা টা একটু বেশি লাগছে ...
আমিও আমার লেখায় বলছি , আমার দেখা মুম্বাই , গুরগাও , দিল্লি অন্যান্য শহরের চাইতে লখানউ অনেক বেশি আপন মনে হয়েছে ।
২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫২
মনে নাই বলেছেন: কাবাব খারাপ হতে পারে কিন্তু আপনার লেখা অসাধারন হয়েছে, সুন্দর সুন্দর ছবির সাথে সাবলীল বর্ননায় মনে হলো লখনৌ থেকে ঘুরে আসলাম।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেশি ভাই ...... অনেক ধন্যবাদ
কাবাব খারাপ ছিল না, ওদের বর্ণনা আর আমাদের চাহিদার সাথে বেচারা টুন্ডাই তাল মিলাতে পারে নাই ।
২১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: দুঃখিত ভুল সময়ে আসলাম।
আসার কথাতো ছিলো- আফটার আসর বিফোর মাগরিব।
পরে আসবনে.............
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওহ ... আমি আরও ভাবছিলাম বসে
১ ঘণ্টা হতে আর কয় ঘণ্টা বাকি
২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: হায়, হায়.আমি আগে খেয়াল করিনি,,,,,,,,,,,,,,করছেনটা কি?????
ফেল্টুসির ব্লগ..............হাহাহাহাহাহাহাহহপগে...........
এই শব্দটা এখানে ব্যবহার করলেন.....তবে জোস হয়েছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আবার জিগায়
২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: অনেক গোছানো পোস্ট.......দারুন হয়েছে
উপস্থাপনা প্রশংসনীয়....++++++
ধন্যবাদ
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্পাইসিস্পাই001
আপনি আমার মন টা ভাল করে দিলেন
২৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
শতাব্দী এক্সপ্রেসে চড়ে বসলাম..তারপর ছবি কথায় চলেছি পুরো সময়। ভ্রমণ কাহিনী এমনই হওয়া উচিত। তবে ফর্ম্যাটিংটা একটু ঠিক করতে পারেন, যেমন প্রথম দিকে প্যারাতে লাইন গ্যাপ ছিল। আর এত ইমো না হলেও হয়তো হতো। ++
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরের বার ......।
ঠিক করার চেষ্টা করব ভাইয়া
২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
মেহেরুন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট +++++++++ প্রিয় তে নিলাম।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুনি
মি আনন্দিত
২৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সুন্দর পোস্ট, ভাল্লাগসে ||
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
২৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
ভুল উচ্ছাস বলেছেন: আমিও অনেক দিন ধরে ভাবতেসি একটা ভুল্ভুলাইয়া বানামু কিন্তু লুকোচুরি খেলার লোক কই পাইবাম?
বাই দা ওয়ে বর্ণনা আর ছবি দুইটাই দারুন হয়েছে আপনার।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আগে বানান দেখেবন
খেলার জন্য রানি র অভাব হবে না
অনেক ধন্যবাদ উচ্ছাস
২৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
ইয়ার শরীফ বলেছেন: লখনোউ এর হস্ত শিল্প চিকিন এবং জারদজি নিয়ে এক্তা অনুষ্ঠান দেখলাম,
তখন আপনার লখনউ নিয়ে এই পোস্ট টার কথা মনে পরল।
অন্যান্য শহর গুলু নিয়েও পোস্ট দিবেন আশা করি
ভাল থাকবেন
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাইয়া , যদিও ৭ বছর থেকে আছি , কিন্তু দেখা হয়েছে অনেক কম , তারপর ও যতটুকু দেখেছি লেখার চেষ্টা করব ।।
কমন জিনিস গুল নিয়ে এত সুন্দর সুন্দর পোস্ট আছে যে দিতে ইচ্ছে করে না
অনেক ধন্যবাদ , শুভকামনা আপনার জন্য
২৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মামুন৬৫৩ বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন পোস্ট । ছবিগুলো অসাধারন হয়েছে ।
টুন্ডাই কাবাব খাইতে মুন্চায়
আমিও খাইতে চাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কান্ডারী ভাই , উত্তর ও সেইম
চলে আসেন ভাবি বাচ্চা নিয়ে
৩০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
প্যাপিলন বলেছেন: পতৌদি প্রাসাদে বাথরুম পাইনাই, এখানে আলিশান বাথরুম দেখলাম, কাজেই পোস্টে প্লাস দেওনই যায়
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহাহ
এর পর থিকা,+++++++++ এর আশায় যেখানে যামু সবার আগে, টয়লেট উরুফে বাথরুম এর ছবি তুলুম
৩১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো মনিরা সুলতানা, মজা করে লিখেছেন লখ্নৌ সম্পর্কে এবং অনেক তথ্যপুর্ন লেখা।
+
আমি আর আমার কর্তা ২০ দিনের সফরে যাচ্ছি ভারতে এ সপ্তাহে। কিন্ত এখনো ডিসাইড করতে পারছি না কই যাবো? ইস্ট কোষ্ট না ওয়েষ্ট কোষ্ট ! লখনৌ রেখেছি তালিকায়, এছাড়াও এলাহাবাদ বোম্বের অজন্তা ইলোরা, তারপর হায়দ্রাবাদ, বিশাখাপটনম ভুবনেশ্বর, পুরী হয়ে কলকাতা । দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। ম্যান প্রপোজেস গড ডিসপোজেস..।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপুনি আপনার মেইল আইডি পেলে, আমার সেল নাম্বার তা দিতাম, খুব বেশি কিছু না, একটু বাংলায় কথা বলতে পারতেন কম খরচে ।
৩২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একই সাথে কাবাবের পাগলা, ল্যাবিরিন্থের পাগলা, পুরনো বিল্ডিঙের পাগলা এবং ধর্মীয় পূণ্যস্থান তো সব সময়েই খুব খেয়াল করে দেখার শখ।
তাই মহাপোস্টে মহাপ্লাস।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গোলাম দস্তগীর লিসানি ভাইয়া...
অনেক অনেক ধন্যবাদ
মহাপ্লাস এ মহা আনন্দিত আমি
দেখি এই আনন্দে নতুন একটা পোস্ট দেয়া যায় কিনা
৩৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ছবি ও লেখা সুন্দর
আসলেই নবাবের শহর
বিচিত্র মনোহর
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু ভাইয়া।।
অনেক ধন্যবাদ
৩৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
অহন_৮০ বলেছেন: ভালো লেগেছে
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনি শুধু খুব ভাল মনের মানুষই নন, খুব চমৎকার একজন লেখক'ও বটে। অসাধারন বর্ননা আর ছবি সব !! খুব হিংসা হচ্ছে। দারূণ ট্যুর দিসেন !! ইচ্ছা আছে দিল্লী যাওয়ার।
আর আমাদের নাঃগঞ্জ স্টেশনের নামে আজেবাজে সত্য বলায় আপনাকে মাইনাস !!
০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি ত আমাকে লজ্জায় ফেলে দিলেন :#>
সময় পেলে ঘুরে যাবেন , দেখার অনেক কিছু আছে
আমাগো মুনশিগঞ্জ এ ইস্টিশন নাই তো , হিংসিত হয়া কইছি :>
৩৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
না পারভীন বলেছেন: হুম ,আজ আপনার ব্লগ খতম দিলাম । সব পোস্ট ,কমেন্ট সহ পড়েছি । এই ভ্রমন কাহিনীটা খুব ভাল লেগেছে । ছবি গুলো কি দিয়ে তোলা ?
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হায় আল্লাহ বিরাট লজ্জা কাহিনী , যে না আমার ব্লগ দুই তিনটা পোস্ট :!>
সুরু র একটা দুইটা ছবি আছে , নেট থেকে নিয়েছি , কারন এই সব যায়গায় আমি সহ সব ছবি সেগুল কেমন করে ব্লগ এ দিব , বাকি গুল canon slr camera eos kiss তোলা
৩৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২০
ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: সৈয়দ মুজতবা আলী যদি বেচে থাকতেন তাহলে এটা নিশ্চিৎ যে তিনি শুধু ডিএসএলআর নিয়ে ঘুরতেন আর তার লেখার সব কাজ আপনার নিশ্চিন্তে ছেড়ে দিতেন। একটা পারিবারিক ঘোর লাগা আছে লেখায়!
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লজ্জায় ফেলে দিলেন
অনেক ধন্যবাদ ...
৩৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
বোকামানুষ বলেছেন: থাক লাখনউ র কাবাব খেতে চাই না আমাদের ঢাকাইয়া কাবাব-ই ভাল
ডিপার্টমেন্ট থেকে ইন্ডিয়া ট্যুর হবার কথা কবে যে হবে
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: না না কেন খাবেন না , আসেন ট্যুর এ খেয়ে জান...
না খেয়ে পস্তানোর চাইতে খেয়ে পস্তানো ভাল
৩৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
টেস্টিং সল্ট বলেছেন: কাবাব
২১ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইয়েস ...।
কাবাব উইথ টেস্টিং সল্ট ...
লেখায় স্বাগতম নৈঝত এবং মায়াবতী বন্ধু
৪০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৭
েবনিটগ বলেছেন:
১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: :!>
৪১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: পাঠকদের মন্তব্যগুলো পড়ে বুঝলাম, আপনার ছবিগুলো অসাধারণ ছিল। কিন্তু দুঃখের বিষয়, ছবিগুলো এখন আর দেখা যায় না। যাহোক, লেখার বর্ণনাটাও খুব ভাল হয়েছে। আপাততঃ সেটাই উপভোগ করে গেলাম।
আমার লেখা আমার কথা সিরিজের চারটি পর্ব (শেষ থেকে কেন শুরু করলেন?) পড়ে মন্তব্য রেখে আসার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি আন্তরিক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই প্রায় পরিত্যাক্ত লেখায় আপনার পদচারনায় আনন্দিত হলাম আহসান ভাই !!
সত্যি বলতে কি ,এই চমৎকার মন্তব্যগুলোর জন্য এইসব পোষ্ট গুলো প্রিয়তালিকায় থেকে যায় । বর্ণনায় আপনার ভালোলাগা আমাকে উৎসাহ পেলাম পরবর্তী লেখার ।
আপনার আমার কথা সিরিজের আমি পুরানো পাঠক , মাঝে নিজেই ব্লগ থেকে দূরে ছিলাম বিধায় অনেকদিন পড়া হয়ে উঠে নী ।
আমার মনে আছে প্রথম যেদিন আপনার এই সিরিজ পড়া শুরু করি এক টানে অনেকগুলো শেষ করে মন্তব্য দিয়েছিলাম ।
ঠিক তেমনি সেদিন আপনার ব্লগে খুঁজে শেষ পর্ব টা শুরুতেই সামনে চলে আসাতে কিছু চিন্তা না করেই পড়াশুরু করেছিলাম ।
আপনাকে অনেক অনেক আন্তরিক ধন্যবাদ আমার এই লেখা পাঠে য় মন্তব্যে !!
শুভ কামনা
৪২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: এবারে যাচ্ছি আপনার একটা নতুন লেখা পড়তে...
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাইয়া
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
আমি পিচ্চি পোলা বলেছেন: নাস্তিকদের ধর্ম গুরু আরজ আলী মাতুব্বর কে একটা কঠিন বাঁশ দেয়া হয়েছে এই লিংকে। না পড়লে নিশ্চিত মিস করবেন ভাই