নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ
কবিতায় আসক্তি, ক্লান্ত দুপুরের ঘুঘুর ডাক ,ভোরের স্নিগ্ধতা ,সবুজ ঘাসের আলতো আদর , স্বপ্ন সরলতায় ভরা কিশোরীর চোখ অথবা ফাগুনের কৃষ্ণচূড়ায় এক ধরনের মাদকতা থাকে। মাদকতা থেকে যায় প্রিয়ফুলের সৌরভে অথবা প্রিয় সুগন্ধিতে ।
নতুন উপহার পাওয়া পারফিউমের বটেল টাকে মনে হচ্ছিল স্বপ্ন সরলতায় ভরা কোন কিশোরীর চোখ ,যার একটু খানি চেয়ে থাকায় মাতাল হয় বনের কোকিল। সকালে গায়ে ছোঁয়ানোর পর থেকে টের পাচ্ছিলাম এর মাদকতা । শুনেছি ফুলের নির্যাস নিয়ে ফোটা ফোটা বিন্দু বিন্দু জমে তৈরি করা হয় । তাই ভাবি এক ফুলের সুবাসেই ধন্য আমি কেমন করে সই এতগুলো ফুলের সুবাসাক্রমণ ।
বেশকিছু সময় চেস্টা করে ক্ষান্তদিলাম রোজকার গৃহকর্ম ,ততক্ষনে বুঝে ফেলেছি আজ আর সইবে না এই তুচ্ছ জাগতিক ভার । আজ আমি আর আমি নেই আমি যেন অন্য কেউ ।
আমার ও এক জোড়া চোখা ছিল কৈশোরের স্বপ্ন সরলতায় ভরা সে চোখ কাউকে ছুয়ে দিলে তার হৃদয়ে হাজার তারার ফুল ফুটত । চোখের নেশাগ্রস্থরা সরল চাহনীর নির্মলতায় শুদ্ধ হত ।
সেবারে বর্ষায় এল ঈদ, ঈদ এর ছুটি এলো আনন্দধারা নিয়ে রিম ঝিম রিম ঝিম , ঝম ঝম, ঝম ঝম , ঝিরি ঝিরি কখনো বা আর্তনাদের বিজলি ।
আমার চাচাত বোনের বিয়ে ঈদের ঠিক দুই দিন পর ,আব্বা কিভাবে যেন গ্রামে যাবার জন্য একটা নৌকা ঠিক করে ফেললেন ,ছটফটে আমি ভীষণ বিরক্ত এত লম্বা সময় ধরে খেলা থেকে বঞ্চিত হব ভেবে , মরার উপর খারার ঘা ঘাটে যেয়ে দেখি ইঞ্জিন ছাড়া নৌকা। বড় ভাই বোনেরা খুশি ঠিক খুশি না বলে এক্সসাইটেড বলা যায় , বাংলা ব্যাকারন পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর আগেই শেখা হলে গেল ধরনের খুশি , নৌকা ভ্রমন রচনা তে ফুল মার্কস ।আব্বা দেশে যাবার আনন্দ সামালাতে ব্যস্ত ,মা আব্বার সাথে এতক্ষন থাকতে পেরে আনন্দিত । খেলার সময় কমে যাচ্ছে ভেবে প্রায় কেঁদে ফেলার দশা এই এক আমারই । কিন্তু কে জানত এই বর্ষা হয়ে উঠবে আমার জীবনের জমিয়ে রাখা রত্ন স্মৃতির মাঝে অনন্য ।
যাত্রা শুরু হবার পর ম্যাজিক এর মত সব পালটে গেল , সমস্ত পথ গান গল্প বৈঠায় পানি কাটার শব্দ , মাছের সংসার প্রান ভরে উপভোগ করলাম। মাঝে নৌকা থামিয়ে আঁখ কেনা , তারপর সূর্যের বাড়ি যাবার সময়ে নিজেদের বাড়ি ফেরা ।
বিক্রমপুরের গ্রাম সম্পর্কে যাদের ধারনা আছে তারা জানেন , বর্ষায় সেখানে এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়ি যাবার জন্য ও নৌকা দরকার হয় , প্রত্যেক বাড়ির ঘাটেই ছোট্ট একটি কোষা নৌকা থাকে , এখানে ৪ /৫ বছর বয়সী ছেলে মেয়েরা ও আনায়েসে নাও বেয়ে স্কুল ,মাঠে খেলতে চলে যেতে পারে।
ঈদের সকাল থেকে শুরু হল গ্রামময় নৌ -চক্কর , পেয়ারা চুরি করে ফেরার পথে ধরা পরার ভয়ে ঈদের নতুন জামা সহ সাঁতরে গিয়ে নৌকায় উঠা । পানিতে ডূবে যাওয়া শশা মাচা থেকে কচি শশা তুলে খাওয়া । ভাই বোনদের সাথে বালিহাঁসের ফাঁদ পাততে দূরের বিলে চলে যাওয়া ,এমনি সব দুরন্তপনায় কেটে যাচ্ছিল সময় ।
সবচাইতে মজার ছিল কুমার বাড়ি তে হানা দেয়া ,চমৎকার সব পোড়া মাটির পুতুল , হাতি ঘোড়া , কলস , হাড়ি পাতিল কত শত জিনিশ যে ছিল ইয়াত্তা নেই । বিস্ময়ে বোবা হয়ে যেতাম কেমন করে চাকা ঘুরিয়ে ঠিক ঠাক চমৎকার সব আকৃতির জিনিষ ।প্রিয় কিছু জিনিস তুলে নেয়া যেত অনায়েসে ,তালুকদার বাড়ির মেয়ে হিসেবে ।
বিয়ের দায়িত্ব বা সাজাগোজের আনন্দের চাইতে আমাদের আকর্ষণ ছিল ঝুম বৃষ্টিতে বড়দের চোখ ফাঁকি দিয়ে নৌকা নিয়ে আধা ডোবা ধানের ক্ষেতে চলে যাওয়া । মাথার উপরে বিশাল বৃষ্টিতে সাদা হয়ে যাওয়া আকাশ , আর নিচে দিগন্ত জোড়া সবুজ ধান ক্ষেত , স্বর্গীয় অনুভুতি ।
বউ ভাত হবে আপুর শ্বশুর বাড়ি শ্রীনগরে , নৌকায় বেশ কয়েক ঘন্টার পথ । খুব ভোরে বড় প্রায় দশ ডিঙ্গি নিয়ে চললাম আপু ,দুলাভাই কে আনতে , পথে ছিল শাপলা বিল , লাল ,সাদা , হালকা মাঝে হলুদ ফুটন্ত শাপলা । শালুক গুলি চিনতে পারা কঠিন । সারাটা পথ শাপলা তোলায় মেতে রইলাম, চলন্ত নৌকায় একটা সম্পূর্ণ শাপলা মূল সহ তোলা ভীষণ কঠিন , আমার মত মফঃস্বল বাসীর কাছে । কখনো ফুলের পাপড়ি ছিড়ে গেল , কখন কেবল হাতে আসলো কিছু সাদা শাপলার পাপড়ি , পরিপূর্ণ চমৎকার একটা ও হাতে এল না । আনন্দের কমতি ছিল না যদিও পাশের নৌকা থেকে ,দুলাভাই বা বিয়াই সম্পর্কিত আত্মীয়দের বিভিন্ন মন্তব্য , কেউ বলছেন কাল ঠিক হাটে শাপলার দোকান খুলবো ।কেউ জিজ্ঞেস করল শাপলার মালা কি নতুন দুলাভাইয়ের জন্য ? হাঁসি ঠাট্টা ,মাঝ বিলে প্রচন্ড বৃষ্টিতে নৌকা থামিয়ে কোরাস গাওয়া, সব সব আনন্দের মাঝে আমার ঠিক একটা বৃষ্টি ভেজা ভীষণ অহংকারী আদুরে শাপলার জন্য মন কেমন করছিল । কিশোরী মনের আপ্রাপ্তির বেদনা লুকাতে তখন শেখা হয়ে উঠে নি ,হয়ত অভিমানী চোখের কোনায় ছিল মুক্ত র জল , কান্নায় ভারী হয়ে আসা মুখ লুকাতে আদিগন্ত বর্ষার পানিতে ডোবা মাঠের বুকে চোখ রেখেছিলাম ।
শাপলার বিল পার হবার পর ঠিক তেমনি ভুলে গেলাম কিছুক্ষন আগে সমস্ত হৃদয় মন দিয়ে পেতে চাওয়া জল রানী কে । দুপুরে পৌঁছে বউভাত খেয়ে আবার ফিরে চললাম বাড়ির পথে , তখন সন্ধ্যা নামে নামে প্রায় । ফেরার পথে মাঝে পরিচিত কিছু আত্মিয়ের বাসায় হানা দেয়া , গ্রাম্য বাজারে নৌকা ভিড়িয়ে চা , মিস্টি নিমকি খাওয়া । এতে আমাদের চার নৌকা পিছনে পরে যায় ।নতুন বর বউ কে নিয়ে মুরুব্বিরা তারাতারি বাড়ি পউছাতে চাইলেন , আমরা রয়ে গেলাম পিছনে ।
নিস্তব্ধ গভীর কালো বর্ষার রাত , অনেকেই সারাদিনের ক্লান্তিতে ঘুমাচ্ছিলেন বড় ভাই বোন রা মিলে কার্ড বের করে খেলায় মাতলেন , মেঘের গর্জন আর ইলশেগুঁড়ির বৃষ্টি মুহূর্ত গুল কে অসাধারন সুন্দর করে তুলেছিল । ঝিরঝিরি বৃষ্টির স্পর্শ পেতে ছই এর বাইরে গলুই এর কিনারাতে চলে এলাম । কল্পনার সব রঙ ঢেলে আত্ম মগ্ন আমি নিজের সাথেই নিজের গল্প বলেছি সেদিন । মনে মনে আমার ক্ষুদ্র জীবনের আজকের দিন কে সেরা দিন হিসেবে ভেবে নিয়ে , ক্ষণগুলি নিজের করে নিচ্ছিলাম ।
কিন্তু তখন ও জানতে পারিনী এক জোড়া ঘুমহারা চোখের ফ্রেমে সারাক্ষন বন্দি ছিলাম আমি ।
শাপলা তোলার অপ্রাপ্তি আমায় না যতটা অভিমানি করেছে ,তার বুকে বেজেছে একফোটা বেশী , শাপলা বিলের অহংকারী সব আলহাদি ফুলগুলোকে জড়ো করে দূর থেকে আমার চরনে নিবেদন করলো । বালিকার নিষ্ঠুর হৃদয় হটাৎ প্রাপ্তিতে খুশিতে আত্মহারা হয়েছিল ঠিকই কিন্তু যুবকের ভালোবাসার গভীরতা মেপে দেখিনি । ঠিক ভুলে গেয়েছিলাম সেই দিনের প্রাপ্তির আনন্দ ।
তিন বছর পর বাসায় খোঁজ নিয়ে আমার বিশ্ববিদ্যালয় হল গেটে এসেছিলো বালিকা আমার ছোট ছোট চাওয়া গুলির যত্ন নিতে ।
কিন্তু আমি তো তাকে মনে রাখিনি ,এমন কি জানতাম ও না কে সে । সে কথা জানবার পর আহত হৃদয়ের করুন দৃষ্টি দেখেছিলাম আমি ।
অভিমানী যুবকের সে দৃষ্টি বড্ড ভয়ংকর ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাদের তো এই জীবন রে ...
বই মেলার শুরু থেকে মন চলে গেছে দেশে , কি ভীষণ মিস করছি বলা যাবে না । সেভাবেই লিখে ফেললাম
তোমার মন খারাপ করানোর জন্য দুঃখিত
শুভ কামনা সোহেলী
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৪
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অভিমানী যুবকের সে দৃষ্টির ভয়ংকরতাই শুধু দেখলেন । তাতে কি সবহারানোর ব্যার্থতা-বেদনা ছিল না।। প্রসঙ্গক্রমে মান্না দের তুমিও কি একটুও হারো নি-গানটি মনে পরে গেল।। তা না হলে এতোদিন পর তার স্মৃতিচারন?? গল্পের ছলে হলেও।।ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী।।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা
ভাইয়া আমি আসলে এখন ও লেখক হয়ে উঠতে পারিনি ...
সবাই আমার লেখার পিছনে আমাকে খোঁজে
পাঠকের স্বাধীনতা আছে ভেবে নেয়ায় ক্ষমা প্রার্থনার প্রশ্নই আসে না
অনেক ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার ভুল স্বীকার করে নিলাম।। আর শুধু নিজের করে দেখলেন কেন বোনটি।। মন্তব্যটি যে রো অনেকের ক্ষেত্রই প্রযোয্য ।। ধন্যবাদ।।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:২২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমাদের অনেকের ক্ষত্রে প্রযোজ্য এটাই সত্যি ভাইয়া ।।
এই গল্পে অভিমানী যুবকের বেলায় হয়ত আমি মান্না দের গানের মত হারি নি কিন্তু অন্য কারো বেলায় নিশ্চয়ই তেমন টি ঘটেছে , তাই না ।
এখানে ভুল এ কিছু নেই ভাইয়া পাঠকের স্বাধীনতা ।
শুভ কামনা ভাইয়া
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৫৯
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: স্মৃতিচারণ কিংবা গল্প যাই হোক পড়ে কিছুটা নস্টালজিক হয়ে পড়লাম। আমি যে বিক্রমপুরের পোলা (আশি টাকা তোলা। তবে এখন মনে হয় আরও বেশী হবে। )
যুবকের এমন ভালোবাসা আপনি কীভাবে উপেক্ষা করতে পারলেন? ভীষণ পাষাণ হৃদয়তো আপনার।
পড়ে অনেক মজা পেলাম মনিরা। পল্লী জীবনের অনেক কিছু তুলে নিয়ে এসেছেন, যা এখন মেলা খুব ভার। খুব ভালো লাগলো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নস্টালজিক হতেই হয় ...
ভাই ৮০ টাকা তোলা দরেই বিক্রমপুরের পোলারা পৃথিবীতে অমুল্য এর চাইতে বেশী হলে ও বউ খুজে পাবেন না
আমি আসলে সমাধান ইচ্ছে করেই টানি নাই ,পাঠকের ইচ্ছা মত শেষটা ভেবে নেবার অবকাশ রইল ...
জি ঠিক বলেছেন , লেখাটাতে গ্রামের বিয়ে বাড়ির একটা চিত্র তুলে ধরতে চেয়েছিলাম , এখন তো নৌকা নিয়ে এত লম্বা জার্নি করার মত পথ ই নাই সব যায়গায় বাঁধ দিয়ে পুল কাল্ভারট নির্মাণ করা হয়েছে ।
আমাদের শৈশবে যেখানে বর্ষায় নৌকা আর শীত কালে লঞ্চের পর হাটে গ্রামে পৌঁছতে হত , এখন সেইসব বাড়ির গেটে প্রাইভেট কার নিয়ে আনায়েসে যাওয়া যায় , আফসোস তখন ক্যামেরা ভিডিও এত এভেইলেবল ছিল না ।
ধন্যবাদ দেশী শুভ কামনা
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
নিলু বলেছেন: ভালো , লিখতে থাকুন
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জি আপনাদের মত পাঠকেদের অনপ্রেরনা পেলে অবশ্যই লিখে যাব
সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
শুভ কামনা
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০৮
জাফরুল মবীন বলেছেন: বিক্রমপুরের এক অপরূপা হৃদয়হীনার কথা মনে পড়ে গেল!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মবিন ভাই
এক হৃদয় হীনার কাছে হৃদয়ের কি দাম আছে
এই গানটা শুনতে থাকুন , মন ভাল হয়ে যাবে ।
খুবই দুঃখিত আপনার মন উতলা করে দেবার জন্য
শুভ কামনা
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
বৃতি বলেছেন: স্মৃতিচারণ, গল্প- যাই হোক না কেন- খুব প্রাণবন্ত লেখা, মনিরা আপু খুব ভালো লাগলো। কিশোর বয়সটার চিন্তা- অনুভূতি- সবকিছু কত অন্যরকম মজার ছিল!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিশোর বয়সটা সত্যি অন্য রকম
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি
শুভ কামনা
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
ওয়াইল্ড উইন্ড চাইম বলেছেন: বেশ লাগলো। দারুন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগতম ওয়াইল্ড উইন্ড চাইম
আপনাদের ভাল লাগা , আমার লেখার প্রেরনা
শুভ কামনা
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যাক একজনকে পেলাম যে কিনা বালিকা কে নির্দয় নিষ্ঠুর না ভেবে আলদা ভাবে ভেবেছে ।
শুভ কামনা
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনেক মনকড়া লেখা । লেখার মাঝে মিষ্টি দুঃখনীয় সুর আছে !
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি ।।
হুম মিস্টি সুরে হালকা দুঃখের টান না থাকলে কি ভাল লাগে বলেন ।।
তাই উদাসী ভাবে শেষ করলাম ...
শুভ কামনা
১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: '' দুঃসময় কেটে গেলে জীবন বড়ই সুন্দর ! ''
রাইটার ব্লক কেটে গেলে লিখাও বড়ই সুন্দর !
হুম্মম ! অভিমানী যুবকের , আশাহতের বেদনাময় দৃষ্টির আড়ালে লুকানো দুঃখ টুকু কেউ দেখেনা । আফসোস !!!
কাব্যময় সুচনা , উদাসী সমাপ্তি ভালো লাগলো ।
'' সুবাস্ক্রমন '' এটা মাথার উপ্রে দিয়া গেলো ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা কি ছন্দ
আপনার কবতে ভাল পেলাম
অভিমানী যুবকের , আশাহতের বেদনাময় দৃষ্টির আড়ালে লুকানো দুঃখ টুকু বালিকা দেখতে না পেলে ও আমি দেখতে পেয়েছিলাম আফসোস কইরেন না , এই জন্যই লিখে ফেল্ললাম
যাক বোঝা গেলো আপনার একটা মাথা আছে আমি তো ভেবেছিলাম
সুবাস + আক্রমণ = সুবাস্ক্রমন ।
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//আমি তো তাকে মনে রাখিনি ,এমন কি জানতাম ও না কে সে । সে কথা জানবার পর আহত হৃদয়ের করুন দৃষ্টি দেখেছিলাম আমি।//
গল্প বলবো, নাকি কবিতা? চমৎকার শাব্দিক বুনন...
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মইনুল ভাই আপনাদের মত প্রাজ্ঞ দের পদচারনায় আমার লেখা ধন্য হয় আর আমি ভয়ে থাকি , না জানি কতগুলি বানাম ভূল ধরেন
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া চমৎকার মন্তব্য জন্য
শুভ কামনা
১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
আমি সৈকত বলছি বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে সাবলিল ভাষায় স্মৃতিরোমন্থন।
শুভ কামনা রইলো।
ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।
অগ্রজ ব্লগার হিসেবে আশির্বাদ ও ভালোবাসা চেয়ে গেলাম।
ভালো থাকবেন
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সৈকত ...
নতুনদের জন্য আমার শুভ কামনা আবারিত বর্ষিত হয়
ইনফ্যাক্ট খুজে খুঁজে নতুনদের লেখা পড়তে পছন্দ করি।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
যাই হোক লেখা উপভোগ্যই লাগল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখক হিসেবে আমার ও অনেক অনেক ভাললাগল আপনার মন্তব্য
শুভ কামনা
১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
আমি কিছু ভেবে হাসি নি তো!
বিজি ছিলাম। লগ আউট করবো তখন আপনার পোস্টটি দেখি। কমেন্টের লোভ সামলাতে না পেরে উপস্থিতি জানাতেই ঐ হাসি।
যা হোক।
পড়লাম।
স্মৃতিচারণ বলতে মন চাইছে না। মনে হচ্ছে অচেনা কোন এক যুবকের প্রেমকে সময়ের বুকে কিছুটা জায়গা করে দিতেই এত আয়োজন।
তবে তা বৃথা যায় নি।
আহত হৃদয়ের আকুতি অনেক প্রবল। চেনা অচেনা সম্পর্কের বেড়াজাল তার কাছে তাসের ঘরের মতোই ভেঙে যায়।
তাই হয়তো মনের গভীরে অচেনা মানুষটি না থাকলেও তার স্মৃতির বাস হয় নিভৃতে।
ভালো থাকবেন।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: উপস
আমি তাহলে এক লাইন বেশি বুঝেছিলাম :!>
হাহাহা যুবক এখন ও অচেনা আছে কেমন করে বুঝলেন ?
আমি তো পাঠকের হাতে ছেড়ে দিয়েছি ডিসিশন , হতে পারে অভিমানী যুবকের দৃষ্টির তীব্রতা ঠিক বালিকার হৃদয় ছুঁয়েছিল , এবং সে যুবক কে তার সমস্ত জীবনের ছোট্ট ছোট্ট আনন্দ , ভালো লাগা গুলোর যত্নের ভার তাকে সঁপেছিল ? হতে পারে না কি ?
আপনিই তো বললেন " আহত হৃদয়ের আকুতি অনেক প্রবল। চেনা অচেনা সম্পর্কের বেড়াজাল তার কাছে তাসের ঘরের মতোই ভেঙে যায়
আবার আপনার কথা মত অচেনা কোন এক যুবকের প্রেমকে সময়ের বুকে কিছুটা জায়গা করে দিতেই এত আয়োজন।
তবে আপনার ফিনিশিং টা পছন্দ হয়েছে ...
অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভ কামনা
১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হয়তো হতে পারে।
কিন্তু আপনার শেষটা কেমন যেন বিচ্ছেদের মনে হলো।
যদিও আপনি সুখী মানুষ।
আমিও কি এক লাইন বেশি বুঝলাম।
কিছু কিছু সমাপ্তি মানেই শেষ হওয়া নয়। হতেই পারে নতুন কিছুর শুরু। সেটা কষ্টই হোক আর ভালোবাসা।
ট্রাজেডি আমি কেন জানি বেশি প্রিফার করি। তবু আশা করি আপনার জীবনে এই শব্দটি যেনপ প্রবেশাধিকার না পায়।
শুভ কামনা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ট্রাজেডি প্রেফার করার মাঝে এক ধরনের দুঃখ বিলাসিতা আছে ।।
আমার সমস্যা বেশীক্ষণ দুঃখ দুঃখ মুড নিয়ে থাকতে পারি না
অনেক ধন্যবাদ শুভ কামনার জন্য
ও আর হ্যা এই গল্পে পাঠকে এক লাইন বেশী বোঝার অধিকার দেয়া হয়েছে ...
ভাল থাকুন
১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো।
কাব্যিক!
ছুঁযে গেলো মন!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগতম দীপংকর চন্দ
পাঠকের মন ছুঁতে পারা লেখক হিসেবে আমাকে তৃপ্তি দেয় ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্ত্যবে ।
শুভ কামনা আপনার জন্য
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অাপু, অাপনি শ্রীনগরের মেয়ে নাকি? জেনে অাপ্লুত হচ্ছি। অার একটু উত্তর-পশ্চিমে গেলেই অামাদের বাড়ি
লেখা ভালো লাগলো। বিলের বর্ণনা পড়ে মনে হচ্ছে অাড়িয়াল বিলের কথা বললেন। অাড়িয়াল বিলে অামার কৈশোর ও তারুণ্যের অনেকখানি কেটেছে। খুব নস্টালজিক ফিল করি।
শুভেচ্ছা।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: না ভাইয়া আমি লৌহজং এর মেয়ে , শ্রীনগর যাচ্ছিলাম বোনের শ্বশুর বাড়ি ।
জি আড়িয়াল বিল , প্রতি বছর আগে গ্রামে যেতাম আমার নিজের ও অনেক টা জুড়ে আছে এই বিল ।
আপনার মন্তব্য আমিও নস্টালজিক হলাম
শুভ কামনা ভাইয়া
১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬
সুমন কর বলেছেন: অাপনার স্মৃতিচারণ ভাল লাগল। যেন দৃশ্যগুলো কল্পনায় দেখতে পাচ্ছিলাম।
খুব ভাল লাগল।
বেশ কিছু টাইপো অাছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুমন ভাই মন্ত্যবের জন্য ধন্যবাদ ...
আসলে অনেক মিস করছিলাম ওই জীবন তাই হয়ত একটু বেশি ডূবে ছিলাম লেখায় ।
টাইপো র কথা বলছেন ,আমি কারেকশনে একদমই ভাল না কিচ্ছু খুজে পাই না । ধরিয়ে দিলে বাধিত থাকব ।
শুভ কামনা
২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৬
তুষার কাব্য বলেছেন: দারুন লাগলো স্মৃতিচারণমূলক কথামালা।অভিমানি যুবক এখন কেমন আছে আপু?
অনেক ভালো থাকা হোক প্রবাসে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কাব্য
অভিমানী যুবক কেমন আছে তা , বালিকা ভাল বলতে পারবে
আমি তো কেবল কথক ...
অনেক ধন্যবাদ শুভ কামনার জন্য
২১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
বিপ্লব06 বলেছেন: আউচ!!!
বুকের বামপাশে চিনচিনা ব্যাথা!!!
গলার ভিত্রে lump তৈরি হইয়া গ্যাছে!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অভিনন্দন
আপনি বেচে আছেন.....
২২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আপনাদের নানা আবদার মেটাতে , দুলাভাই ও আমি যদিও ভূতের মত খেটে যাচ্ছি , তাই বলে একেবারে কন্দ কাটা হয়ে যাইনি ।
প্রতিষ্ঠিত লিখকরা যা লিখে তাই সঠিক !
এক বুড়া মিয়া লিখেছেন ,'' ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি নিয়ে যাবি কে আমারে ।
অগা বগা কেউ যদি তালার স্থলে চাবি লিখত , তাহলে মাইর একটাও মাটিতে পড়তো না । হাহাহাহাহা
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ
২৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৯
দুঃখী__ বন্ধু বলেছেন: কাল তোমাকে একেবারে পড়ে ফেলব।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তিনি হেঁসে বললেন ঠিক আছে ঠিক আছে
লাভিউ
২৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: +++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুভ কামনা ভাইয়া
২৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
রঙতুলি বলেছেন: কাব্যে ভাল লাগা +++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
শুভ কামনা
২৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭
জুন বলেছেন: মনিরা আমি যেন স্বপ্নের মত আপনার সাথে ঘুড়ে আসলাম আমার দেশের বাড়ী থেকে । সেই ঝুম বৃষ্টিতে আধডোবা ধান ক্ষেত , কদম গাছের সারি, শাপলা শালুকের বিল কোষা নৌকায় এবাড়ি ওবাড়ী । অবশ্য এখন হারিয়ে গেছে এমন দৃশ্য অনেক জায়গা থেকেই ।অসাধারন সুন্দর আমাদের এলাকাটি । শেষটা দারুন ।
+
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জুন আপুর মন্তব্য মানেই দারুন কিছু ...
অনেক ধন্যবাদ আপু
২৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০২
টুম্পা মনি বলেছেন: অসাধারণ লেখা আপুমনি। সাহিত্যগুলো উপভোগ্য।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ টুম্পা মনি ...
শুভ কামনা
২৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
সময়ের সাথে ভাবনা বদলে যায়।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যই তাই...
লেখায় স্বাগত
শুভ কামনা আপনার জন্য
২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিতা প্রায় প্রতিদিনই পড়ি, আসলে কেমন যেন আসক্তি
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যাপ্পি রিয়েলাইজেশন
৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪০
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ বসন্ত আপু।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুভ বসন্ত ভাইয়া ।।
অনেক অনেক ভাল থাকুন
৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার শব্দ। ভাল লাগল।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পাঠে কৃতজ্ঞতা রইল প্রোফেসর ।।
শুভ কামনা
৩২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৮
মহান অতন্দ্র বলেছেন: খুব প্রাণবন্ত লেখা আপু। খুব ভালো লাগলো।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৪২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অতন্দ্র
শুভ কামনা
৩৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৪৬
এম এম করিম বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। আমার ছোটবেলায় শাপলা তোলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন।
ভাল থাকুন, অনেক লিখুন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগতম ভাইয়া ...
বাংলাদেশের গ্রামে বড় হওয়া মোটামুটি সবার এক ধরনের স্মৃতি থাকে ।।
আপনিও অনেক ভাল থাকুন
শুভ কামনা
৩৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
আরমিন বলেছেন: এত সুন্দর করে কিভাবে লেখো মনিরা আপু? তোমার লেখাগুলি এত আপন আপন লাগে! অনেক অনেক বছর আগে শৈশবের স্মৃতি মনে পড়ে গেলো, কোনো একটা পারিবারিক প্রোগ্রামে আমরাও গিয়েছিলাম বিক্রমপুর, ঠিক এমনিভাবে দলবল নিয়ে, ছৈতোলা নৌকা করে! অনেক ছোট ছিলাম, শাপলা ছিলো কিনা মনে নেই, কিন্তু নৌকা থেকে পানিতে হাত ভিজাতে যে অনেক মজা সেটা মনে আছে ! ও হ্যা, পাশের বাড়িতে যেতেও যে ছোট্ট একটা নৌকা লাগত, সেটাও মনে আছে!
লেখায় অনেক অনেক ভালোলাগা আর প্লাস গুনে গুনে ১২ নাম্বার !
আর ঐ অভিমানী যুবকের জন্য সমবেদনা!
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে আরমিন
আমাদের শেকড় যে এক মাটিতে গাঁথা তাই সব এত আপন রে ।।
হুম এটা আর একটা প্রিয় শখ ছিল চলন্ত নৌকায় পানিতে হাত ভেজানো ।
ছৈ তোলা নৌকা হহাহাহাহা
সত্যি এই কথা লিখতে ভুলে গেছি দেখ ।
++ এর জন্য গুনে গুনে অগিনিত ধন্যবাদ গো মেয়ে
নেক্সট গল্পে কোন আভিমানি যুবক থাকবে না সব যুবক কে ভিলেন বানাইয়া দিমু
৩৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২১
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তাহসিন ভাই
শুভ কামনা আপনার জন্য
৩৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১০
আরমিন বলেছেন: হা হা প গে!
লেখকের কত ক্ষমতা! এক নিরীহ গোবেচারা যুবককে কিনা এক ঝটিকায় ভিলেনে রুপান্তর !
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আগেইন জিক্স
৩৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আপু, আপনি এত ভালো লিখেন কিন্তু এত কম লিখেন?? কি চমৎকার বর্ণনায় শব্দগল্পের বুননে ছবি আঁকলেন গ্রাম বাংলার অপরূপ চিরন্তন উচ্ছল জীবনযাপন। আজ হয়তো এই যান্ত্রিকতার জগতে সেই পরিবেশ ফিরিয়ে আনার উপায় নেই। থাকুক বেঁচে তা আমাদের হৃদয়ে, কল্পনায় আর অন্তর্জালে।
ভাল থাকুন। শুভকামনা রইল
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন ভাল হয়ে গেল ...
আজকাল গ্রামে গেলে এত বেশী যান্ত্রিক হবার চেষ্টা দেখি যে এই সবুজ সরলতা কে খুব মনে পরে ...
হৃদয়ে গেথে রাখা ভাললাগা গুলো শব্দ জালে জড়াতে চেস্টা করি ।
অনেক অনেক ভাল থাকুন মহামহোপাধ্যায়
শুভ কামনা
৩৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
মেজর মন্ট্রিল বলেছেন: মারাত্বক সুন্দর।
ফিনিশিংটা দারুন। :!>
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগত মেজর....
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।
আপনার শেষটা ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেকের পছন্দ হইনি।
শুভ কামনা
৩৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
রোদেলা বলেছেন: তোমার লেখার নীচে এতো সুন্দর সুন্দর মন্তব্য ,আমার আর লেখার কিছু নেই।চোখের পাতায় ভাসছে শাপলা –শালুক আর জল ভরা দিঘী।মুগ্ধতা কেড়ে নিলে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন ভাল হয়ে গেল আপু...
তুমি মুগ্ধ লেখক হিসেবে অনেক খুশি আমি।
ধন্যবাদ
৪০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৫:৪১
উর্বি বলেছেন: দারুন দিঘী.। পা ডুবাতে মন চায় ।
০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেমন আছেন উর্বি .।।
অনেক দিন পর ব্লগে ফিরে আপনার মন্তব্য পেলাম
দুঃখিত দেরী তে উত্তরের জন্য।
এটা বিক্রম পুরের দিঘী আপু , সত্যি অনেক সুন্দর
৪১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
উর্বি বলেছেন:
০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ
৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০২
৩ তারকা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর ম লেখা আপু ধন্যবাদ.।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগত তারকা
নতুন বছরের শুভেচ্ছা
৪৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
খায়রুল আহসান বলেছেন: "মাছের সংসার প্রাণ ভরে উপভোগ করলাম" - সেই ছোট্ট বয়স থেকেই কবি'র চোখে এতকিছু দেখতেন?
সুবাস + আক্রমণ = সুবাস্ক্রমন --- ব্যাকরণ অনুযায়ী কথাটা সুবাসাক্রমণ হবার কথা।
আপনার এ স্মৃতিকথা পড়ে মুগ্ধ হ'লাম। পোস্টে ভাল লাগা + +
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কবি'র চোখ কিনা তা তো বলতে পারবো না ভাইয়া,তবে এখন ও মনে আচ্ছে বর্ষার স্বচ্ছ পানিতে ডিমেভরা টেংরা মাছের সাঁতার কাটা, খলসে পুটির নাচন আর শোল বা টাকি মাছের সেই সংসার নিয়ে চলা।ছোট ছোট ব্যাপারগুলো তে মন দেয়া সহজ বলেই হয়ত দেখতাম।
আচ্ছা!!! সুবাসাক্রমণ এডিট করে দিচ্ছি ;ধন্যবাদ আপনার চমৎকার আন্তরিক মন্তব্যের জন্য! আমার লেখায় আপনার মুগ্ধতা দীর্ঘতর হোক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৫
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: .অসম্ভব সুন্দর মায়াভরা লেখা মনিরা আপু
এম্নিতেই কদিন ধরে দেশে যেতে মন ছটফট করছে তুমি তাতে আরও আগুনধরিয়ে দিলে