নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চলে গেলে- তবু কিছু থাকবে আমার : আমি রেখে যাবোআমার একলা ছায়া, হারানো চিবুক, চোখ, আমার নিয়তি

মনিরা সুলতানা

সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ

মনিরা সুলতানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৫


সাতার কাটা খোলা সবুজ ঘাসের মাঠে দৌড়ানো এবং লং ড্রাইভ এই তিন টার আনন্দ সম পর্যায়ের বলেই আমার মনে হয়।

আমাদের বয়সী মফস্বল বা গ্রামের বাচ্চা দের পানিতে নামার পর মা বা মুরব্বী শ্রেনীর কেউ লাঠি হাতে সাতরে পুকুর থেকে তুলছেন এমন ইতিহাস বা স্মৃতি প্রায় সবার ই আছে। ইন্ডিয়া সিংগাপুরে সোসাইটি গুলো তে চমৎকার সেফ সুইমিং পুল থাকার সুবাদে এখন ও সুযোগ পেলেই প্রান খুলে ভেসে বেড়াই ।

খোলা সবুজ ঘাসে র মাঠে দৌড়ানো ছেলে বেলাতে ও প্রচুর পেয়েছি রোকেয়া হলে থাকার সুবাদে হল মাঠে ও ইচ্ছে হলে দিন রাত যখন ই হোক বৃষ্টির সাথে আনন্দে নেচেছি বহু দিন।
কোথাও ঘুরতে যেয়ে খোলা মাঠ এবং একা পাহাড় এর কিনারায় এখন ও সুজোগ পেলে দুই হাত মেলে দেই সবার অগোচরে।

"সত্যি বলতে কি আমার জীবনের বহু রাতে র স্বপ্নের অনেক টা জুড়ে আছে আমি সবুজ খোলা মাঠে আপন মনে দৌড়াচ্ছি বা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছি " ।
সে গল্প না হয় আর একদিনের জন্য তুলে রাখলাম ....

বাকি রইল গাড়ি নিয়ে ভেসে বেড়ান শেখা , চালাতে শেখার জন্য নিজের যখন একটা গাড়ি পেলাম তখন নানা ঝামেলায় কেটে গেল এর পর পতিদেবের সাথে যাযাবর জীবনের শুরু হল " ভারতবাস" সাহস করে উঠতে পারি নী মুম্বাইতে ।
সিঙ্গাপুরে ও বাচ্চাদের নিয়ে সেটেল হতে হতে দেশে ফিরে এলাম ছেলের স্কুলিং শুরু হাতে কিছু সময় পেলাম সকালে বাচ্চাদের স্কুলের পর নিজের ও স্কুল শুরু করলাম পাড়ার ড্রাইভিং স্কুলে ।

উত্তরার রাস্তা ছেড়ে আশুলিয়া পার হতে হতে লাইসেন্সের জন্য পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলাম, বহু বছর পর কোন রিটেন পরিক্ষা ছিল সেটা আমার চাইতে আমার ছেলের টেনশন বেশী মা তো একদম স্টাডি করে না যদি সি গ্রেড নিয়ে আসে,ওর টেনশন কমাতে কিছু নোটস জোগার করে পড়া শুরু করলাম পরিক্ষার জন্য ।

এক হরতালের দিন ছিল সেটা , ভোড় পাচ টায় বি আর টি সি তে এর পর রিকশা এরপর হন্টন শেষে গিয়ে দেখি উপস্থিতির হিসাবে আমি ২য় সমস্ত এলাকা ফাঁকা । প্রথম হয়েছিল মনে হয় ১৮ পেরুনো এক কিশোর সাথে তার বাবা্‌,ভরসা পেয়েছিলাম তাদের দেখে যে না আজকে এক্সাম হচ্ছে ।

সূর্যের তাপ বাড়ার সাথে সাথে জনসংখ্যা বাড়ল লিখিত পরিক্ষা /সিগন্যাল টেস্ট এবং ড্রাইভিং টেস্ট শেষে হতে দুপুর । বহুদিন পর অন্য রকম একটা দিন কেটেছিল বিচিত্র মানুষ আচার আচরন একজন ছিলেন ১৭ বছর মধ্যপ্রাচ্যে গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা সম্পন্ন (বলে রাখা ভালো আমি ট্রেনিং এবং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্যাকেজের আওতায় ছিলাম উপস্থিতি ই যথেষ্ট ছিল ) কিন্তু আমি আমার সর্বোচ্চ ভাল এবং সিরিয়াস এক্সাম দিয়েছিলাম এবং যথারীতি লিখিত পরিক্ষায় ফুল এবং রোড টেস্ট এ এক্সামিনারের পায়ের উপর গাড়ি থামিয়েছিলাম প্রায় :P

এরপরের ইতিহাস উত্তরার অলিগলি আমাকে চেনার আগেই আবার ভারতবাসী হলাম এবং সেটা লাইসেন্স হাতে পাবার আগেই ।এত পরিশ্রমের জিনিস মন উতলা আমার;) দেশে ছুটি কাটাতে এসে মিরপুর খোজ নিলাম দেখা গেল এনালগ থেকে দেশ এখন দিগিটাল হয়ে গেছে আমাকে ছবি তুলতে হবে মনে আনন্দের বান যাক সবুরে মেওয়া ফলেছে এখন আমি ডিগিটাল লাইসেন্সের মালিক হব ।

ওয়ান ফাইন মর্নিং কাঠাফাটা গরমে ছবি তোলার জন্য আর টি এ অফিসে হাজির হলাম লার্নার পেপার নিয়ে লম্বা লাইন শেষ করে ওয়েব ক্যাম এর সামনে বসার সুজোগ পেয়েছি মুখা টা হাসি হাসি (কারন যদি কখন কোন পুলিশ রাস্তায় লাইসেন্স দেখতে চায় এট লিস্ট বীনা বকশিশে যেন পার পাই ) দুই মিনিট যায় পাচ মিনিট হয় পাশের পিসি থেকে সবাই ছবি তুলে বিদায় হয় অথচ আমার মুখ কালো করতে পারি না ,বাহ ছবি তোলা শেষ হয়নি যে দশ মিনিটের মাথায় ফটোগ্রাফার আমাকে দেখালেন বছর দুইয়েক বিরতি নেবার ফলে আমার যে লার্নার নাম্বার ছিল সেটা মনিরা সুলতানার থেকে ডিগিটালি কুতুব উদ্দিন হয়ে গেছে ।

আমাকে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়ে বলা বল সবচাইতে বড় অফিসারের দস্তখত নিয়ে আসতে তাহলেই নাকি নতুন নাম্বার দেয়া সম্ভব। বড় সাহেবের রুমে যখন আমি পৌঁছুলুম তখন দুপুর লাঞ্চ বিরতি হয় হয় ,উনি উনার বিশাল মোসাহেব বাহিনি পরিবেষ্টিত হয়ে খুলনার মানুষের সাথে ডিম্‌,এবং ডিম ও আলুর মিশ্রনে তরকারি রান্নার যে একটা বিড়াট যোগসুত্র আছে সে বিষয়ে মুল্যবান বক্তব্য প্রদান করছিলেন বিধায় আল্লাহর অসীম রহমতে দ্রুতই মিলে গেল দস্তখৎ তুলে ফেললাম হাসি হাসি মুখের মায়াভরা ছবি ।

আমার তখন ডিগিটাল যখন হয়েছি আরও হব লাইসেন্স হাতে নিয়ে ছাড়ব ইনশা আল্লাহ অবস্থা .........

ভারতবাসে এবারে ভুল করি নাই সুজোগ পেলেই রাস্তার গাড়ি মাঠে নামিয়েছি কিন্তু একে তো নিজের দেশ না এর উপর দিল্লির জনতা।তাই ঠিক রাস্তায় আর চেস্টা করি নাই নিজের উপর ষোলআনা এর উপর ভরসা থাকলে ও গুরগাও বাসির ড্রাইভিং এ ভরসা করা যায় না আপকামিং সিটি ,কমদামে ন্যানো কার আর প্রচুর ফাকা যায়গা এদের সবাই কে এক এক জন ভয়ংকর দক্ষ চালক বানিয়েছিল :>
দুবাই শহর আইসস্যা আমার আশা পূরাইছে ............

এখানে দেখি সুধু চোখ খোলা আবায়া/ হিজাব পরা থেকে শুরু করে সবচাইতে শান্ত গৃহ বধুর হাতে ও গাড়ির চাবি কয়েকজন কে জিজ্ঞেস করার পর এমন ভয় দেখাল মাস দুয়েক রাস্তায় বের হলে ড্রাইভিং সিটে কে বসে আছে সেটা দেখতে ও ভুলে গেলাম ।পাশের ফ্ল্যাটের ছেলের বন্ধুর মা জানালেন উনি মাত্র ১৭ বার পরিক্ষা দেবার পর লাইসেন্স হাতে পেয়েছেন সহজে মিলে না এবং ব্যয় বহুল ও ।

কিন্তু মনে উড়িবার ছিল যে সাধ " লাইসেন্সের জন্য ট্রেনিং স্কুলে আডমিশন নিলাম এক শনিবার বাচ্চাদের বাসায় রেখে দুরু দুরু বুকে রিটেন এক্সামের জন্য ক্লাস করতে চলে গেলাম সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ক্লাস করে লিখিত পরিক্ষার জন্য সময় ঠিক করে এলাম । দুইটা বই আর মোবাইল এপ্স নিয়ে খুব ব্যস্ত সময় আমার সিরিয়াস আমি বাচ্চাদের পড়ার সময় নিজের বই নিয়ে বসি সবাই কে দেখতে হবে ভয় পেলেই ভয় বই নিয়ে ঘুরাঘুরি আর মোবাইল এপস এ চর্চা করলেই পাস ।

এরপর একদিন রোদ ঝলমল চমৎকার এক সকালে চলে এলাম পরিক্ষা দিতে মাল্টিপল চয়েজের মত পিসি তে পরীক্ষা দিয়ে বসে আছি রোড ট্রেনিং এর সময় বেছে নেব ।নাম ধরে আমাকে ডাকছেন কেউ একজন এগিয়ে গেলাম হাতে একটা রেজাল্ট শিট ধরিয়ে দিয়ে বলা হল " একাউন্স এ যেয়ে নতুন করে ফি দিয়ে আবার লিখিত পরিক্ষার জন্য সময় নিতে বুঝতে সময় লাগলো " দিস টাইম আমি ফেইল করেছি :-&

বেকুব বেআক্কেল ঠাডা পরা চেহারা নিয়ে বসে রইলাম আমার কিং কর্তব্য বিমূড় অবস্থা দেখে পিয়ন শ্রেনীর একজনের দয়া হল ,উনি এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন ফেল হো গায়া থুক্কু গায়ী কই বাত নেই আপ হিন্দি ইয়া উর্দু মে নোট লে লো আগলি বার জরুর পাস হো যাও গী সায়েদ ইংলিশ সামাজমে নেহী আয়ি ? খোদা দড়ি ফালাও অবস্থা আমার তখন ।

সেদিন ই আবার নতুন করে লেকচার ক্লাসে জয়েন করে লিখিত পরীক্ষা শেষ করলাম.....
শুরু হল আমার দুবাইয়ের রাস্তা চেনা সপ্তাহে দুইদিন দুই ঘন্টা করে' দিন যায় আমার আগ্রহ তত কমে সব রাস্তা এক মনে হয় মাঝে একদিন পার্ক করার পরিক্ষা দিয়ে এলাম প্যারালাল , গ্যারেজ , স্লান্টিং আর হিল আহা সেই সব দিন । বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে অবশেষে ফাইনাল পরিক্ষার দিন ধার্য হল রোড টেস্ট নির্ধারিত সময়ের ২০ মিনিট আগে চলে এলাম তিনজন পরীক্ষার্থী একজন পরীক্ষক সিট বেল্ট বেধে যাত্রী হিসেবে বসা থেকে ই শুরু ।

পরীক্ষক ম্যাডাম কে দেখে পরীক্ষা দেয়ার কথা ভুলে গেলাম আমি আবায়া / হিজাব /সুগন্ধি /গেট আপ /সব মিলিয়ে ভীষণ ইম্প্রেসিভ হয় আরব মেয়েরা ।হাতের আই প্যাডে এরাবিক এ খটা খট মার্ক করতে থাকলেন কিচ্ছু বোঝার উপায় নাই অবশ্য সেই চেস্টা ও করলাম না এক ধরনের ঘোরের মাঝে গাড়ি এসে নির্ধারিত যায়গায় থামালাম আমরা নামার আগেই প্রথম জন কে উনি বললেন সরি ।

আমাকে জিজ্ঞেস করলেন এর আগে আমি অন্য কোথাও ড্রাইভিং করেছি কিনা এবং বললেন " উ ড্রাইভ রিয়েলি ওয়েল " এই মন্তব্যের পর আমি শিউর হলাম রিটেনের মত রোড টেস্ট ও আমাকে আবার দিতে হবে, ডিস্কাউন্ট অফারে আডমিশন নিয়েছিলাম কিন্তু প্রতিবার পরিক্ষায় নতুন করে ফি দিতে হয় আবার দিতে হলে গেছি সো বুঝে গেলাম নাথিং ইজ ফ্রি এন্ড ডিস্কাউন্টেড ইন দিস দুনিয়া আরো শিউর হলাম এটাও আমাকে বলবে তুমি তো অনেক ভাল ড্রাইভিং করেছ কিন্তু আবার ভাল ভাবে ট্রেনিং এর পর আসো ।

ও হ্যা ঢাকার ডিগিটাল লাইসেন্স লাঞ্চ এর পর এসে কিছুক্ষন ঘুর ঘুর করে পুনরায় নতুন করে ব্যাংক এ কিছু ফি জমা দিয়ে হাতে পেয়েছিলাম এবং এই ভেবে খুশি হয়েছিলাম যে ভাগ্যিস বিয়ের আগে লাইসেন্সের হাতে পাই নাই না হয় এই ছবি দেখে নির্ঘাত আমাকে বিয়ে করার চেয়ে ঘানায় মাইগ্রেট করারে বেশী প্রেফার করতেন ।

আরবিয়ান সুন্দরী আমাকে গোল্ডেন এ + দিয়ে কহিলেন আম ইম্প্রেসড প্লিজ কালেক্ট ইউর পেপার এন্ড কাম টু মি ।
গেলাম উনার রুমে এর আগে ট্রেনিং এর সময় অনেকেই ঐ রুমে ঢুকতে দেখেছি কেউ উৎফুল্ল ছিল বের হবার সময় কেউ বা বিষণ্ণ তাই নিজের ফেস এর এক্সপ্রেশন কেমন হবে তখন ও ঠিক বুঝে উঠতে পারি নাই ।
আলহামদুলিল্লাহ উৎফুল্ল হয়েই বের হলাম এর পর কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা

দুবাই তে নাকি ড্রাইভিং লাইসেন্স মিলে যাওয়া মানেই পার্টি দিতে হবে এমন প্রচলিত, রান্না র ভয়ে শেষ বয়সে পাস করার পর একটা ফেসবুক স্টেটাস ও দিতে পারি নাই :(

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

আরজু পনি বলেছেন: :D

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুধু মাত্র একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস না পারার যে কি বেদনা আপনি ও বুঝলেন না :P
যাই হোক কস্ট করে এত বড় বোরিং লেখা পড়ে প্রথম হয়েছেন ধন্যবাদ :)

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: দারুন ঝকঝকে বর্ণনা আপু!!!
যান হারিয়ে, সাথে আমার শুভেচ্ছা রইল!!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন ভাল হয়ে গেল আপনার মন্তব্যে
সত্যি ই ভেবেছিলাম এত বড় লেখা কারও ভালো লাগবে তো ..।

অনেক অনেক ধন্যবাদ বীথী :)

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮

ভারসাম্য বলেছেন: আমার বাবার অভিজ্ঞতার সাথে আপনার কাহিনী কিছু কিছু মিলে যায়। দেশে থাকতে অনেক আগে ( ৩০/৩৫ বছর আগে) বাবারও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল, অফিসের গাড়ী চালাতেনও মাঝে মাঝে। এখন বিদেশে নিজের গাড়ি চালাবার মত সামর্থ্য আছে তার, কিন্তু ৪/৫ বছর ধরে চেষ্টা করার পরও লাইসেন্স পায় নি এখনো। /:)

আপনারতো হয়ে গিয়েছে। পার্টি দেন এবার। :P

শুভকামনা। :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই খানে ও পার্টি :-&
আসলে এদের কাহিনী বোঝা মুশকিল কি যে চায় এরা ...
অনেক অনেক শুভ কামনা :)

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩

ডরোথি গোমেজ বলেছেন: আহারে! বর্ণনা শুনে আমারও হারাতে ইচ্ছে করছে!
আমার সাধ না মিটিল আশা না ফুরাইলো …
এইই জীবনেও পূরণ হবে না।
হারিয়ে যান।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কোথাও কারো হারিয়ে যেতে নেই মানা ডরোথি
আমার ভালোলাগা আমি আমার মত করেই পূরন করি
অনেক ধন্যবাদ লেখা পড়ার জন্য
ভালো থাকবেন শুভ কামনা :)

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

জেন রসি বলেছেন: আমারে যদি কেউ চাঁদে যাওয়ার লাইসেন্স দিত!! :P

শুভকামনা রইলো আপু। :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি ই দিয়া দিলাম যেতে পারলে ইউস কইরেন :P
আপনার জন্য ও শুভ কামনা :)

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



গাড়ির ফটুক কই ? গাড়ি ছাড়া হারিয়ে গেলে ক্যামনে হবে ?

:D :D

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা
সবুরে মেওয়া ফলে :)

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//দেখা গেল এনালগ থেকে দেশ এখন দিগিটাল হয়ে গেছে// =p~


অভিনন্ডন লন!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নিলাম তয় পার্টি দিতারুম না
দিগিটাল শুভেচ্ছা ভাইয়া :)

৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপু ড্রাইভার। :P


অসম্ভব সুন্দর বর্ণনা আপু।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: উপায় কি ছোট ভাইরা যে সব বিজি
:) :) :)

৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বিজি না। এক কাজ করো তুমি পেছনের সিটি বসো।

আমি ঠেলতেছি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আর সামনে কে রাজকন্যা ;)

১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

আরমিন বলেছেন: কিন্তু আমরা পার্টি চাই!

আমার লাইসেন্স সেই ২০১০ এর, কিন্তু বাপ মা পারমিশন দেয় না! :(

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার টা ২০১১ তে নেয়া
আমিও দেশে গেলে পারমিশন পাই না :(
আমার ও পার্টি চাই কিন্তু :)

১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: সামনে ভাইয়া!!!!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম এইবার বুঝছি তোর সেই ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে আজকে বের হইছি :|

১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

জুন বলেছেন: অনেকদিন পর অনেক ভালোলাগার লেখা মনিরা। নিরাপদ পানিতে সাতার, সবুজ ঘাসে দৌড়ে বেড়ানো আমারো অনেক প্রিয়। কিন্ত ড্রাইভিং এ আমার বড্ড ভয়। আমাদের দেশে গাড়ি চালানো আর।।।
শুভেচ্ছা রইলো।।।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ জুনাপু
হুম প্রিয় প্রিয় অনেক মিল আমাদের
দেশে গেলে আমি ও অনুমতি পাই না উত্তরা ছাড়ার ।
অনেক অনেক ভালো থেকো :)

১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: স্টেটাসটা দিয়ে ফেলুন !!!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :) :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভ কামনা।

১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: তালিয়া হবে !!! অভিজ্ঞতার বর্ণনায় রস আছে ।

লেখায় টাইপো বহুত ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: টাইপো ছাড়া আমি নিজেকে কল্পনাই করতে পারি না /:)
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
টাইপো সমৃদ্ধ লেখায় স্বাগত :)

১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা হা । টাইপো দেখে যদি আমি বানান শিখে ফেলি তবে দায়ী কিন্তু আপনি !!!!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দায়ী হব কেন?
প্রশংসার দাবীদার হব আমি :P
এবং আনন্দিত ও কাউকে পাশে পেলাম ভেবে :)

১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ওহ নো !!! হাহাহা !!

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :) B-) B-)) :`> !:#P

১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ বোন মনিরা সুলতানা।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনাকে ও পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ :)

১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মনিরা ড্রাইভারের জন্য শুভ কামনা । :P

১২ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোষ্ট খালি থাকলে খবর দিয়েন একদম উপরে থুক্কু ঠিকানা মত পৌছায়ে দিবো :P

১৯| ১২ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ড্রাইভিং লাইসেন্স পাপ্তির বিরম্বনা অপুর্ব রচনা । যেমনি রম্য তেমনি বোধগম্য। বিলম্বের কারণে পার্টিটা আমার মিসই হল।
ভাল লাগল লিখাটি । অনেক ধন্যবাদ ।

১২ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনাকে ও অনেক ধন্যবাদ আলী ভাই পড়ে মন্তব্য করার জন্য !!!
পার্টি দিব ব্লগারদের জন্য ;)

২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমাকেও সাথে নিয়েন আপু!!!!!!!!

আমিও যাবো আপনার সাথে!!!!!!!!

না নিলে আমি কিন্তু কাদবো :(

২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: নিবো রে ভাই ;
সামনের সিট এ বসামু :P

২১| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: লেখাটা অনেক আশা জাগানিয়া ছিল, ইচ্ছা মানুষকে পূর্ণতা দিতে পারে সুন্দর বুঝিয়েছেন।
অনেকদিন পর হলেও পাঠে মুগ্ধতা জানিয়ে গেলাম আপু।

শুভ হোক আপনার আগামী সময়

১৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১০:০৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! অনেকদিন পর কেউ এই লেখায় ; আপনার মন্তব্যের সুবাদে আমিও আবার সবগুলো মন্তব্য উপভোগ করলাম ।
পাঠে এবং মুগ্ধতা প্রকাশে কৃতজ্ঞতা নয়ন !

শুভ কামনা ।

২২| ২০ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

মাহের ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৫৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ!!!
অনেক অনেকদিন পর কেউ এই লেখায়-
আমার লেখায় স্বাগত মাহের ইসলাম।
শুভ কামনা :)

২৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: সবুরে মেওয়া ফলে- আপনার বেলায়ও তাই ফলেছিল।
লেখার স্পিরিটের সাথে শিরোনামটা খুব উপযুক্ত হয়েছে।
পোস্টে প্লাস + +

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম বলা যায় আমার স্বপ্ন পূরন হয়েছিলো।
আর এটাও সত্যি সবুরে সব সময়' ই মেওয়া ফলে।
ধন্যবাদ চমৎকার কথায় লেখার প্রশংসা করার জন্য।

ভালোথাকবেন সব সময় ,এই শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.