১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৮

কবি সুবর্ণ আদিত্য বলেছেন: নিরন্তর ভালো লাগার এক অপূর্ব প্রকাশ। বেশ ভালো, সাবলীল।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:





তলিয়ে যাওয়া ধানক্ষেতে শ্রাবন ধারার গাহনে
চাদিয়াল ভাসানো কিশোরের আকাশ চাওয়া
রোদ আর শোকের সাদা কালো শাড়ী র ভাজে
দোলন চাঁপা গুচ্ছের খোঁপায় শোভা পাবার লাজুক নত চোখ
ক্যাম্পাসের ধোঁয়া উঠা ভাপা পিঠার মিষ্টি সুবাসে

বাহ্! বাহ্! এত মিষ্ট লিখায় পাঠকের মন ছটফট করে ওঠলো। লিখাটিতে সপ্রাণতা আর সজীবতার কোনও কমতি নেই। বালিকার টলটলে হৃদয়-ঝংকার যে চঞ্চলা প্রেম মানস, তার দুহাতে ভরতি বড়ই ,কাঁচা তেঁতুলে অকূল টক, হীরক দীপ্তিময় ভালবাসায় উথল-পাথল শিহরন... আহা!

খুব সুন্দর একটি লিখা।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৪৫

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
স্মৃতি জাগানিয়া আম আঁঠির ভেঁপুর সুর
চকচকে কাঠের সেতুতে দাঁড়িয়ে খালের পানিতে ঝিলমিল বট পাতার খেলা দেখার মগ্নতায়
বয়সন্ধির চৌকাঠ পেরিয়ে সেবা রোমান্টিকের নায়ক হয়ে ,দূরবীনের ধ্রুব ,একা এবং
কয়েকজনের সূর্য ,পার্থিব এর হেমাঙ্গ , হীরক দীপ্তি র হিরক কে ভালবাসায় ।
শহরতলীর দিনগুলিতে দুর্গা অষ্টমীর দিন ভেসে আসা মাইকে কিশোর কুমারের
“সে যেন আমার পাশে আজো বসে আছে “ গানের সুরে
অবেলায় কাঁথা মুরি দিয়ে বুকের ভিতর কেমন করতে থাকা অনুভুতিতে
আমি তোমার হয়েছিলাম ………….
বাহ!অসাধারন বাক্য আর শব্দের বুনন।কেমন ছটফটে আনমনা করে দেওয়া কবিতা।উপরের অংশেতো পুরনো স্মৃতিরা ঝলমল করছে।সেই প্রিয় লেখক প্রিয় বইরা। খুব ভালো কবিতা
+++

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩

আরজু পনি বলেছেন:
পড়ছিলাম আর এক বালিকাকে দেখছিলাম...
কিন্তু হিরকে এসে থেমে গেলাম !

হিরক চরিত্রটা কেন যেন আমার ভেতরে দাগ কেটে গেছে...আমি ভুলতেই পারি না !

ভালোবাসার প্রকাশটা দারুণ লাগলো !

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শহরতলীর দিনগুলিতে দুর্গা ....
এখান থেকে পড়তে পড়তে ভালো লাগাটা মনে হলো দোতলার বারান্দা থেকে লাফ দিয়ে রাস্তায় নেমে ব্যস্ততাহীন ট্রাফিকের মাঝে নাচানাচি শুরু করে দিল।

তোমার লেখায় একধরনের খুশবু আছে। সাদামাটা কিংবা আড়ম্বর যাই হোক মনের গভীরে ঢুকে একবারে চিকণ আর ধারালো একটা রেখাপাত করে।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

তার আর পর নেই… বলেছেন: গ্রামে বেড়ে উঠা কোন কিশোরীর বড়বেলায় ঢুকে পড়া ……
উপন্যাসের নায়ককে নিজের জীবনে দেখা …পড়তে পড়তে আমি দেখছিলাম
প্লাস।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: গভীর উপলব্দিতে মুগ্ধ ! এমন গভীরতায় গিয়ে কবিতা লেখা খুব কষ্টসাধ্য আর আপনি সেটা করলেন খুব সহজেই । আর আমরা পেলাম একটা স্নিগ্ধ কবিতা, প্রকৃতি এবং ঐতিহ্যের মাখামাখিতে ।

অনেক ভাল লাগলো ।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দূর্দান্ত একটা কবিতা!

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর কবিতা । যা পড়ে মগ্ধ এই পাঠকের মন।নিরন্তন ভাল লাগা সহ আপনার মংগল কামনা করছি।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২২

জেন রসি বলেছেন: অপেক্ষা এবং অদৃষ্টবাদ! জীবনের গল্পের সাথেই মিলে মিশে একাকার!

চমৎকার হয়েছে আপু।

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: আহা, কি মিস্টি কি মিস্টি!!!

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

এহসান সাবির বলেছেন: দারুন পোস্ট।

পোস্ট পড়ে কিশোরের গানটা শুনতে শুরু করলাম।

শুভেচ্ছা আপু।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়ছিলাম আর দৃশ্যগুলি কল্পনা করছিলাম।

অনেক ভালোলাগা রইল কবিতায়।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

এস কাজী বলেছেন: মনিরা আপু অনেক দিন পর একখানা ক্লাসিক লিখলেন।

পড়ে মানসিক আনন্দ পেলাম। বুঝলাম আপনার পিচ্চি বেলা খুব সুন্দর ছিল

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপা, এই কোবতে খানা কি দুলাভাই এর গোচরে এসেছে? দুলাভাই এ এই কোবতে পড়লে কইবো "বউ" এ আবার নতুন কইরা কারো ............

এত দীর্ঘ ও মধুর কবিতা লিখেন কিভাবে। এত এত উদাহরণ আসে কিভাবে? আমি তি ৪ লাইনের ছড়া লিখতে গিয়েও খেই হারাইয়া ফেলি। ৮ লাইনের বেশি কোনদিনও হয় না।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: বালিকার সাথে একটুকরো বালকবেলা, কৈশোর, তারুণ্যের দিন সব চোখে ভেসে উঠলো। স্মৃতিকাতর হয়ে গেলাম...

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৭

সুমন কর বলেছেন: কোন উপমা-ই তো বাদ দিলেন না......!!!! দারুণ হয়েছে।

হীরক দীপ্তি পড়া হয়নি। বাকিগুলো পড়া হয়েছিল।

+।

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২১

প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর কথামালা!

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৯

জুন বলেছেন: অবেলায় কাঁথা মুরি দিয়ে বুকের ভিতর কেমন করতে থাকা অনুভুতিতে
আমি তোমার হয়েছিলাম ……
আহা প্রতিটি কথাই কি কি অসাধারন মনিরা । আর প্রথমেই হিজল ফুলের ছবিটি মন কেড়ে নিল ঠিক যেমনটি কবিতা হিজল ভাসা টলটলে নবীন জলের স্বচ্ছ দৃষ্টিতে তাকিয়ে ভাবছি একি আমাদের প্রিয় মনিরার লেখা !
+

২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খুব সুন্দর আপু!

২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
সুন্দর!
আম আঁটি ভেপু সেই কোন ছোটবেলায় পাঠ্যবই এর একটা কবিতায় শব্দটা শেষবার পড়সিলাম ||

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন| গদ্য কাব্য না কাব্যিক গদ্য বুঝলাম না| খুব ভাল

২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা ,




হিজল ফুলের বিনুনীর মতো, গোটা অবিন্যস্ত শৈশবকে শৃঙ্খলায় বাঁধলেন । ফুলের গন্ধ ঝড়িয়ে গেল তা । মোরগ ফুলের ঝুঁটির মতো দুলে দুলে গেলো কোনও এক বালিকার মেয়েবেলা । মনের মাঝে যার আমের আঁটির ভেঁপুর সুর বেজে যায় । শাড়ীর ভাজে লুকিয়ে রাখতে চাইলেও সে সুর যেন পাঠকের কানে দিয়ে যায় নষ্টালজিক এক ঝঙ্কার ।

২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৮

উল্টা দূরবীন বলেছেন: চকৎকার লিখেছেন আপা। সাবলীল কবিতা মুগ্ধ হয়ে পড়লাম। শুভকামনা।।।।

২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

বৃতি বলেছেন: বালিকা, কিশোরী, তরুণী-- একটি মেয়ের স্বপ্নীল সময়গুলো নিখুঁতভাবে এঁকেছ এই কবিতায়। নস্টালজিক হয়ে গেলাম, মনিরাপু

২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বয়সন্ধির চৌকাঠ পেরিয়ে সেবা রোমান্টিকের নায়ক হয়ে ,দূরবীনের ধ্রুব ,একা এবং কয়েকজনের সূর্য ,পার্থিব এর হেমাঙ্গ , হীরক দীপ্তি র হিরক কে ভালবাসায় ।

কবি দেখছি এক সর্বভুক পাঠকও ।

চমৎকার কবিতা ।

২৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: ভাললাগা।

৩০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অসাধারণ! মুগ্ধপাঠ।

৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কবিতাখানি যে গভীরতা নিয়ে তার ভাব প্রকাশ করেছল করেছে তাতে সবার মত আমিও মুগ্ধ।

আপনি বই বের করুন প্লিজ। বাংলা সাহিত্য অধরা রয়ে যাবে। এই কাব্যশুধা পান না করলে, ক্যবিক মন গুলো শুকিয়ে চৈত্রমাসের মাঠ হয়ে যাবে।


অনেক ভাল লাগা ও শুভ কামনা রইল আপু।

৩২| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০

নীলপরি বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ লাগলো ।

৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০২

সায়েম মুন বলেছেন: একটা গল্প পড়লাম যেন। দৃশ্যগুলো চোখের কোনে উঁকি দিয়ে গেল।

আষারে<আষাঢ়ে

আরও কয়েকটা টাইপো আছে...

৩৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩২

রেজওয়ানুল ইসলাম পাপ্পু বলেছেন: মুগ্ধপাঠ। সাধারন বর্ননা তবে বিশেষন আর উপমার গতি এমন ধারন করেছেন অসাধারন।

৩৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর কবিতা ।

৩৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

আবু শাকিল বলেছেন: কবিতায় লেখা বালিকার সব চিত্রপট চোখে ভাসছিল।
ভাল লাগার সুন্দর প্রকাশ।
"
খেলার সাথির হিজল ভাসা টলটলে নবীন জলের স্বচ্ছ দৃষ্টিতে তাকিয়ে
বিরান চরে ঘুঘুর ফাঁদ পাতার দুঃসাহসিকতায় মুগ্ধ হয়েছি যখন
উথল হাওয়ার বুকে চাদিয়াল ভাসানো কিশোরের আকাশ চাওয়া অপেক্ষায়
বিষন্নতা খুঁজে পেতে শুরু করার হু হু করা দিনগুলোতেও।"
ধন্যবাদ মনিরাপু।

৩৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

খেয়ালি দুপুর বলেছেন: "খেলার সাথির হিজল ভাসা টলটলে নবীন জলের স্বচ্ছ দৃষ্টিতে তাকিয়ে
বিরান চরে ঘুঘুর ফাঁদ পাতার দুঃসাহসিকতায় মুগ্ধ হয়েছি যখন
উথল হাওয়ার বুকে চাদিয়াল ভাসানো কিশোরের আকাশ চাওয়া অপেক্ষায়
বিষন্নতা খুঁজে পেতে শুরু করার হু হু করা দিনগুলোতেও।"

মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন। অসাধারন উপমাটিকেও ছাপিয়ে গেছে আপু!

৩৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার কবিতা।
এক রাশ ভাললাগা রেখে গেলাম।

৩৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৬

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ( দুই বিনুনির লাল সারটিনের ফিতায় ফুল ফোটানোর আনন্দের মুহূর্তে
ঘোর বর্ষার মধ্যদুপুড়ে তলিয়ে যাওয়া ধানক্ষেতে শ্রাবন ধারার গাহনে
কোন এক আষাঢ়ে ঢলে লাল মাটির রাস্তায় ঝরে যাওয়া বেলির হাহাকার বুঝে নেয়ার তীব্রতায় সাথে আমি তোমার হয়েছিলাম )
এখানে খুব ভালো লেগেছে! আর প্রথম ছবিটা দারুন!

৪০| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৫

নাজমুস সাকিব রহমান বলেছেন: .. / 'হাহাকার বুঝে নেয়ার তীব্রতায় সাথে আমি তোমার হয়েছিলাম।'

আ-হা!

৪১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১২

রাজিয়া সুলতানা বলেছেন: "খেলার সাথির হিজল ভাসা টলটলে নবীন জলের স্বচ্ছ দৃষ্টিতে তাকিয়ে
বিরান চরে ঘুঘুর ফাঁদ পাতার দুঃসাহসিকতায় মুগ্ধ হয়েছি যখন
উথল হাওয়ার বুকে চাদিয়াল ভাসানো কিশোরের আকাশ চাওয়া অপেক্ষায়
বিষন্নতা খুঁজে পেতে শুরু করার হু হু করা দিনগুলোতেও। "

ভালো লাগা! শুধু ভালোলাগা!!!

৪২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৫

নিমগ্ন বলেছেন: অসাধারণ!! পারেন আপনি আপু!!

৪৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: প্রোপিক দেখে আপনার ব্লগে আসলাম আপা ! কবিতায় ভালো লাগা ।

৪৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩১

শাহরীন মাহাদী বলেছেন: অসাধারণ!! সাবলীল কবিতা মুগ্ধ হয়ে পড়লাম। পড়ছিলাম আর দৃশ্যগুলি কল্পনা করছিলাম।

৪৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অপরিসীম মুগ্ধতা। অসাধারণ লাগল আপু।

৪৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর।

+++

৪৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

বনমহুয়া বলেছেন: জীবন্ত দৃশ্যকল্প। অসাধারণ মনিরা আপা।

৪৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮

খেয়া ঘাট বলেছেন: পড়ছিলাম আর দৃশ্যগুলি কল্পনা করছিলাম। অনেক ভালোলাগা রইল কবিতায়।

দারুণ লিখেছেন আপু। ওয়াও কবিতা।

৪৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

না পারভীন বলেছেন: তোমার কবিতা পড়ে মনে হয়, প্রেমে পড়ে যাই .,,,আর এত সুন্দর করে দু এক লাইন লিখি

৫০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: শুভেচ্ছা। নতুন লেখার খোঁজে এসেছিলাম। নেই। ভালো লেখক লেখিকারা অল্প কয়দিন না লিখলেই মনে হয় অনেকদিন।

৫১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

মাটিরময়না বলেছেন: ভালো লেগেছে অনেক।

৫২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭

নুরএমডিচৌধূরী বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৫৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



সেইদিন আর নেই আপা। এখন এইসব শুধুই স্বপ্ন।

৫৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: উপরের মন্তব্যে ভুল বসত কবিতার স্থলে গল্প লিখা হয়েছে এবং কাব্য স্থলে গদ্য হয়েছে । দয়া করে উপরের মন্তব্যটি মুছে দিবেন ।

খুব ভাললাগা কবিতাটি পড়লাম । প্রায় ভুলে যাওয়া অতি সরশ অনেক শব্দকে সাহিত্যে টেনে এনে সেগুলিকে সাবলিলভাবে কবিতায় প্রয়োগ করে পাঠকের কাছে হৃদয়গ্রাহি করা বেশ দুরহ কাজ ।
আমার ভুল না হলে ছবিতে প্রদর্শিত ফুল ধরা গাছটি নিশ্চয় হিজল গাছ । সেই ছোট বেলায় দেখেছিলাম পাবনার চলন বিল আর সিলেটের হাওর এলাকায় বিলের কুলে ফুল সমেত হিজল গাছ , এ গল্পের ছবি স্মৃতিকে আজ অনেকদিন পর নিয়ে গেছে সেখানেই ।
যাহোক, ভাল থাকুন এ শুভকামনা থাকল ।

ফল সহ গাব গাছের একটি ছবি দেয়া হল , ভাল লাগতে পারে

৫৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

আলোরিকা বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার একটি স্নিগ্ধ ও মিষ্টি লেখা পড়লাম আপু ! মুগ্ধতা ও শুভেচ্ছা

৫৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: কবিতার ভাষা ছন্দ শব্দমালা সেই সাথে বাস্তবতা সম্পর্কে কবির জ্ঞানের বিস্তৃতি বিমুর্ত হয়ে দেখি কবিতাটি পাঠে । একবার পাঠে আশ মিটেনি তাই আবারো আসলাম এ কবিতা পাঠের আসরে । নীচের চরণটি কত যে বাস্তব সে কথা না বলে পারছিনে । হাউর,বাউর , বাইদ, জলাসয় ও বিলের কোণে টলটলে টানিতে দাঁড়ানো ফুল সমেত হিজলের যে ছবি আমি দেখেছি এখানে দেখি এ যে সেই ছবি ।

'খেলার সাথির হিজল ভাসা টলটলে নবীন জলের স্বচ্ছ দৃষ্টিতে তাকিয়ে'

নৌকায় বসে হিজল ফুল নিয়ে খেলার সাথীদের সাথে টানাটানির কথাটাই মনে করিয়ে দেয় । এখানেই কবির স্বার্থকতা পাঠককে টেনে নিয়ে যাওয়া স্মৃতির পাতায় ।
আপু একটি কথা সবিনয়ে জানিয়ে দিই, হিজলের ছাল দাত ব্যাথার মহৌষধ । ছাল গরম পারিতে সিদ্ধ করে কুলকুলি করলে সাধারণ দাত ব্যথা ইনশালাল্লাহ উপশম হয়ে যায় । এটা পরিক্ষিত । পাঠক ও পরিচিত জনদেরকে জানাতে পারেন কোন এক কবিতায় ।
ভাল থাকুন নিরন্তর লিখে যান এ কামনা থাকল ।

৫৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৬

নিমচাঁদ বলেছেন: যে বেচারার জন্য এ কবিতা রচিত হয়েছিলো , সেকি এর সুধা পান করতে পেরেছিলো ?

৫৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য । প্রতি উত্তরটা পাওয়া ও দৃস্টিগোচর হওয়ার পরে স্মুতি জাগানীয়া কিছু টুকরু কথা এই ফাকে চট করে রেখে এলাম ব্লগে । শৈশবের এলোমেলো স্সৃতি সব কি মনে আছে , তার পরেও আপনাদের মত মানুষের জীবনগাথা নিয়ে লিখা কবিতা হতে কিছু কিছু স্মৃতি মনে জাগে । কবিতা আপনার পঠিব যত ততই স্মৃতি হবে জাগ্রত এ প্রতিতি নিত্য মনে জাগে । ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।

৫৯| ২০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

শাহেদ খান বলেছেন: স্নিগ্ধ এবং মায়াবী স্মৃতিকথন। নস্টালজিয়ার পাশাপাশি আলো-আর-রং এ পরিপূর্ণ চমৎকার সব দৃশ্যকল্প! আমার অনেক ভাল লাগল।

শুভেচ্ছা, কবি।

৬০| ২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২৮

বিপ্লব06 বলেছেন: ভাল্লাগছে!!

"কাঁথা মুরি" কি কাঁথা মুরি দিয়ে দেয় নাকি "কাঁথা মুড়ি" দিয়ে দেয়? ব্যাপারটা গুবলেট করে ফেলেছি!

ভালো থাকবেন!

৬১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আপুমনি, আপনার লেখাটি অনেক সুন্দর লাগছে।

অনেক ভালোবাসা রইলো, অনেক শুভ কামনা রইলো। অনেক ভালো ভালো লেখা আমাদের উপহার দেবেন আশাকরি।

৬২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: গাহন - কবিতার শিরোনামটা খুব সুন্দর হয়েছে, এবং শুরুর পংক্তিদুটোও। ছবিটাও অনিন্দ্য সুন্দর!
"স্মৃতি জাগানিয়া আম আঁঠির ভেঁপুর সুর" - আহা কি মধুর স্মৃতি জাগিয়ে দিলেন, কবিতার এ চরণটিতে!
কবিতায় ত্রিশতম ভাল লাগা + + রেখে গেলাম।
ঈদের শুভেচ্ছা--- ঈদ মুবারক!

৬৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ কবিতা পড়ে "সে যেন আমার পাসে আজও বসে আছে" - গানটা আবারো শুনলাম। কবিতার কারণে এক অপূর্ব ব্যঞ্জনার সৃষ্টি হলো।
অবেলায় কাঁথা মুরি দিয়ে বুকের ভিতর কেমন করতে থাকা অনুভুতিতে আমি তোমার হয়েছিলাম - এই অনুভূতিটা মনে হয়, অনেকেরই কমন পড়বে!

৬৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার ঠিক এর আগের পোস্টতাতেও একটা কমেন্ট রেখে এসেছিলাম। দেখেন নি মনে হয়। পোস্টের নাম- "কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা"।