নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ
চোখের কোনে কয়েক টুকরো পুঁই ডাটার সবুজ আর মনে পাটিসাপটা পিঠা'র ঘন ক্ষীরের ঘ্রাণ নিয়ে দুপুর টা পার করলো রমিজা। সেই কোন ভোর বিহানে সূর্যের আদুরে আলোয় ঘুম ভেঙেছে, কিছু শিউলি তখন ও ডালের সখ্যতায় জড়াজড়ি করে ছিল শিশিরে ভিজে। এই কয়েক'টা মাস বেশ মন্দা চলে, যখন বেলি ফুল আর দোলন চাঁপায় অভিমান আসে শ্রাবণ ঢল বিরহে।
এক বকুল ই রিক্ত হাতে ফেরায় না সারা বছর… এভাবে বৈশাখে কৃষ্ণচুড়া , মৌসুমের প্রথম ফুটতে চাওয়া বেলীফুল স্বর্ণচাঁপা আর সোনালু জমিয়ে তিন জন মিলে সংসার টা টিমটিমে আলোয় টিকে আছে। বর্ষার শেষ আর শরতের শুরু সামনে পূজার মাস! এর পর শীতে সমস্ত ক্যাম্পাস উৎসবে মুখর। টি এস সি , কলা ভবনে এ সময়ে আনন্দ হিল্লোলে যতখানি উত্তাপ বিলায় ; ভাঙা চালায় উত্তরে হাওয়া ততটাই হিমেল নিঃশ্বাস ফেলে।
- কিরে রমিজা আজ সকাল সকাল হাত খালি ? সব মালা বেচা শেষ ?
-- হ আপা, আউজকা একাডমি তে ক্যারা জেন আইছিল; লগে লগে কিন্না হালাইছে।
- তো এখন ও ঘুরিস ক্যান ?
-- ঘুরতাছি নাসিমার লিগা, রুপম মামা র লিগা বইয়া রইছে, কান্তাছে ; কয়ডা লজেন দিয়া পাডাইছিলাম লাইবেরির সামনে। কেউ কিনে নাই ।
- রুপম কে ?
সেই যে নাসিমা কে যে মা ডাকে ?
-- হিহিহি , হ
উনার লগে দেখা হইলেই সব লজেন কিন্না হালায়।
- আয় তাহলে বসি, রুপম ভাই আসুক ; ততক্ষণ আমরা গল্প করি। সকালে কি খেয়েছিলি ?
-- কিচ্ছু খাওনের সুময় আঁছিল না আফা, দৌড়াইয়া গিয়া কালীবাড়ির শেফালি কয়ডা টোকাইয়া মা'র কাছে দিয়া আইছি মালা বানানের লিগা
হেরপর আপনেগো হলের রাস্তার ডি। মায় মালা বানাইয়া রাকছে আমি লইয়া আইতে সুময় দেহি বাস নামতাছে একাডোমি তে।
মা'র তো হাঁপানি জুড়ে কতা কইতারে না ; হেরপর ও পিছে পিছে চিল্লাইছে , " পান্তা বাত কয়ডা খাইয়া ল , খাইয়া ল।
- খাইলি না ক্যান ?
-- আমি না খাইলে , ঐ কয়ডা পান্তা তে নাসিমা আর মায় সন্ধ্যা পরজন্ত খাইতে পারব। আর চাউল লাগব না। আমার মনডায় পুঁইশাগ দিয়া ইচা মাছের চচ্চড়ি খাইতে চাইছিল। কিন্তু মাছ পামু কই ? হের লিগা না খাইয়া টেকা জমাইতাছি বিকালে খালু মাছ আইন্না দিবো।
- খালু কে পাইলি কই ?
-- আমার ছোড খালার জামাই , ঐ যে বাইয়া গো হলে দারোয়ান; হেই ই বাজানের মরণের পর আমগো এহেনে আনছে
তয় হেরা ও গরীব আমাগো খাওয়াইব কেমনে ? আমার মায় ও বেশিক্ষুন চলতে পারে না, অহন আমি ই টোকাই ফুল
- স্কুলে গেছিলি কখনো ?
-- আংগো বাজানে দিছিল ইছকুলে বত্তি কইরা , কইছিল আমাগো রমিজা পইড়া বড় অইয়া ইছকুলের আফা হইব। সন্দর সন্দর শাড়ি ফিনবো।
- এই যে এখানে সারদিন ঘুরিস কেউ ঝামেলা করে নাই ?
-- এহেনে তো সবাই বালো, বাই রা আপনেরা ফুল কিনেন , নাসিমা তো দেকতে সুন্দর ওরে সবাই আদর ও করে। আমারে বিকালে পড়ায় ও । খালি ঐ যে কাম করে কতডি ছ্যারা ! হেরা দেক্লেই বকে। কয় সব ফুল কি তুই ই লইবি ?
- আচ্ছা নে সিঙ্গারা খা আমার সাথে।
-- তয় আমার জাল বেশি পছন্দ না, আমারে আপনে পিডা দিয়া দেহেন কমছে কম ৫ টা খাইয়া দেহামু। আমরা সামনের মাসে নানি'গো বাইত্তে যামু মা' য় কইছে পাটিসাপটা পিডা খাওয়াইব। আমার উপড়ের চামড়া ডা বাল্লাগেনা আঙুল দিয়া বিতরের থন সব ক্ষীর বাইর কইরা আগে খাই। বাজান হের লাইজ্ঞা সব সুময় তুলতুইল্লা ক্ষীরা আমার লেগা থুইয়া দিত।
তের বছরের রমিজা, ছয় এ নাসিমা আর তিরিশ পার করা রুগ্ন মা -
এই নিয়ে কালীবাড়ি সংলগ্ন ঝোপড়া তে ওদের সংসার। লিকলিকে ফড়িঙ আনন্দে যে পা দু' টো সখিদের সাথে পাল্লা দিয়ে তুমুল উৎসাহে ফুল কুড়াতো , আজ সেটা প্রয়োজন। ওর বাজান বেঁচে থাকলে হয়ত এই আশ্বিনেই তালের পিঠের ধুম লাগত।
পাটিসাপটা পিঠের মউমউ মৌতাতে সকাল গুলো হাজির হত আলতা রাঙ্গা পায়। পরের আঘ্রায়ন ই ছিল পরবের , ছিল ঈদ ঈদ আনন্দ ওমের। পদ্মার ভাঙন তাদের এনে ফেলেছে এখানে। যে রমিজা উপচে পরা ফুলের সাজি নিয়ে ঘরে ফিরত, এখন সে দুঃস্বপ্নের সাজি বয়ে বেড়ায়।
-- দ্যাশে আমাগো চালের উপ্রে পুইশাগ অইত, কত খাইবেন আপনে ? মা' য় হ্যাতো ই রান্ত। আর ভিজা পিডা লম্বা পাডিসাপ্টা পিডা এগুলি ও সব .........।
কথা গুলো বলতে বলতে চকচক করে উঠল রমিজার চোখ, পিঠের স্বাদের ঢোক গিলে ফেললো নাসিমা কে দেখে।
তারপর !! হাত ধরাধরি করে নিজেদের ঝুপড়ি'র দিকে চলল। হয়ত সেই পুঁইডাঁটার মাঝে চিংড়ি সবুজ চচ্চড়ি ততক্ষণে চোখের মাঝে বাসা বেঁধেছে।
ছবিঃ https://sayingimages.com/sibling-quotes/
এটাকে আসলে গল্প বলা যাবে না ; আমার ক্যাম্পাস জীবনের ঘটনা। আমার আগের লেখায় রাকু হাসান কে বলেছিলাম পছন্দমত একটা থিম দিতে । তারপর ই এই লেখা। অনেক অনেক ধন্যবাদ রাকু হাসান আমার না বলা কথাগুলো মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা !!!
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! আপুনি সুন্দর ক্যাম্পাস জীবনের স্মৃতিচারণা। ++
ধন্যবাদ ছোট্ট রাকুকে, আপুনির এমন লেখায় ইনসিস্ট করার জন্য।
শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুরুতেই প্রিয় কারো মন্তব্য পেলে লেখায় তৃপ্তি বাড়ে; আপনার উদার মন্তব্যে ভালোলাগা রাখলাম।
আপনার আমার দুজনের পক্ষ থেকেই ধন্যবাদ রাকু হাসান কে।
অনেক অনেক ভালোথাকার শুভ কামনা চৌধুরি ভাই।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:১৮
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আসলে স্মৃতিচারণগুলো খুবই অবাক করে আমাদের; আনন্দ ও হতবাক..এর মাধ্যমে। আপনার লেখায় বিপোল ভালবাসা আপু
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগত সৈয়দ তাজুল ইসলাম তাজ হাবিবী ;
আপনার মুগ্ধপাঠ আমাকে আনন্দিত করলো ! ভালোলাগা প্রকাশে ধন্যবাদ।
সব সময় ভালোথাকুন
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর লিখেছেন।পড়তে গিয়ে পাঠক হিসেবে চোঁখের সামনে সেই পুই চিংড়ি চচ্চড়ি আর পিঠা গুলো দেখতে পাচ্ছিলাম।
জিভে তো আমারও জল এসে গেল আপু।
আপনার লেখার মাধ্যমে ছোট্ট রমিজার দুঃখ আমাদেরও মন ছুয়ে গেল।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি বলেছেন, এসব সাধারণ খাবার গুলো আমাদের অন্তরাত্মায় মিশে আছে খুব। গ্রামে যা সহজলভ্য ঠিক শহুরে জীবনে আইঢাই করে প্রাণ এসবে। লেখার কষ্ট আপনাকে ছুঁয়েছে ! সে অনেক বড় পাওয়া আমার মত একজন লেখকের জন্য ।
শুভ কামনা মোস্তফা সোহেল।
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১
মিথী_মারজান বলেছেন: কত অল্প একটা সময়ের কথোপকথন, অথচ কি সুন্দর করেই না একটা জীবনের গল্প বলে গেলেন আপু!
জীবনের গল্পের রমিজা অথবা কালো ছাতা'র রুবিনা, আপনার মমতার লেখনীতে আমাদেরকে অনেকটা আচ্ছন্ন করে ফেলে।
আমরা সবাই মানুষ কিন্তু কতটা ভিন্নতা আমাদের প্রত্যেকের জীবন গল্পে, জীবন বোধের দৃষ্টিভঙ্গীতে।
যেখানে আমরা নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত, সেখানে কত ভালোবেসে আপনি ভেবে এভাবে লিখেন।
এত সুন্দর করে লেখার জন্য আমার ভালোবাসা মাখা হিংসা আপনাকে।
ছবিটা আক্ষরিক অর্থে খুব সুন্দর।
ঠিক সেই সময়টাকে চোখের সামনে দেখতে পেলাম, যখন আপনাকে আপু হিসাবে পেয়ে ছোট্ট রমিজা কতটা আদরের নির্ভরতায় তার চাওয়া পাওয়া, আকাঙ্খাগুলো অবলীলায় শেয়ার করেছে আপনার সাথে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার ও এত্তগুলো হিংসা হিংসা , " তুমি কিভাবে ! ক্যামন করে ! ছোট্ট একটা লেখা পড়ে দারুণভাবে নিজেকে নিমজ্জিত করে অসাধারণ সব মন্তব্য কর। সবার সবটুকু কষ্ট বেদনা যেন তোমাকেও সমান সমান ছুঁয়ে যায়।
তুমি সত্যি ই একজন দুর্দান্ত পাঠক। ভালোবাসা তোমার জন্য।
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার বর্ণনাগুলো হয় দুর্দান্ত। কেমন কবিতা কবিতা ভাব!!
নদীভাঙ্গা মানুষের দুঃখের কথা বলে শেষ করা যাবে না, তাই ও কথা থাক!
মনে হচ্ছে আপনার ক্যাম্পাসটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের? বর্ণনায় তো সেরকমটাই মনে হলো। অবশ্য কালীবাড়ী অন্য ক্যাম্পাসে আছে কিনা জানিনা।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি আসলে একটু ফাঁকিবাজ লেখক, গল্পকারদের মত অত সবিস্তারে লিখতে পারি না বলেই কিছু শব্দে প্রকাশ করি। আর এ ও চীরায়ত সত্যি নদীভাঙ্গা মানুষের দুঃখের অন্ত নেই।
জি জি এইটা ঢাবি 'র ক্যাম্পাসের বর্ণনা। আমার স্পর্ধিত বেড়ে উঠা, আমার আমি হয়ে উঠা ... সব সেখানেই । ইয়ে আমি নিজেও জানি না অন্য ক্যাম্পাসে কালীবাড়ি আছে কিনা।
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
"দ্যাশে আমাগো চালের উপরে পুইশাগ অইত, কত খাইবেন আপনে? মা'য় হ্যাতো ই রানত্। আর ভিজা পিডা লম্বা পাডিসাপ্টা পিডা এগুলো ও সব।" লাইন দু'টি পড়ে চোখের কোনে পানি আটকে রাখতে পারলাম না । আপা, স্বাধীনতার ৪৭ বছরেও আমরা সবার জন্য নিরাপদ বাসস্থান, দু'বেলা ডাল ভাত, মোটা কাপড় আর প্রাথমিক শিক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্তা করতে পারিনি।
মূর্খ আর দুর্নীতিবাজ নেতৃত্ব এদেশে কয়েক লাখ কোটিপতির জন্ম দিয়েছে। এখন এই বেনিয়ারাই সব লুটেপুটে খাচ্ছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোমলমতি শিশুরা স্কুলে না গিয়ে পেটের ক্ষিধে মেটাতে ফুল বিক্রি করছে!! এটা শুধু ইনজাস্টিজ নয় রীতিমত 'ক্রাইম'।
এদেশে যার যত টাকা তার তত কাজের লোক; যাদের বেশিরভাগই মেয়ে শিশু। অথচ বক্তৃতা বিবৃতিতে এরা শিশু অধিকার নিয়ে মুখে ফেনা তুলে। কিন্তু বাসায় ফিরে এদেরকে ইচ্ছামতো পিটায়!! এত ব্যর্থতার পরও সরকার প্রধানের কেউ 'দেশরত্ন' ; 'মাদার অফ হিউমেনিটি' আবার কেউ 'মাদার অফ নেশন' ; 'গণতন্ত্রের আম্মু'!!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একেবারে সিস্টেমে বসেই কিন্তু এসব হচ্ছে, আপনি শুধু মূর্খ আর দুর্নীতিবাজ নেতৃত্বে' র দিকে আঙুল তুললে ব্যাপার টা একপেশে হয়ে যাবে। লম্বা একটা হাত প্রশাসনের ও আছে। আমাদের ছেলে মেয়েরা স্বপ্ন দেখে আমলা হবার যথেচ্ছ উপরি আয়ের জন্য।
নদী ভাঙার আগের স্টেপ গুলো কিন্তু কর্মকর্তা কর্মচারী দের ই ।
৪৭ বছর কেনো ? ৪৭ জন্মে ও আমরা মৌলিক চাহিদাগুলোর ব্যবস্থা করতে পারব না ; যদি না আমাদের মাঝে দেশপ্রেম জাগাতে পারি। আমাদের পারি নৈতিকতার শিক্ষা দিতে।
এদেশে মেয়ে শিশুদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা চালু আছে, কিন্তু মেয়েটার ঘরের খাবারের নিশ্চয়তা না থাকলে , মেয়েটা যখন নিজেই পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম তখন তো কেজি কয়েক গম আর মিড টাইম মিলে ও সুফল আসে না।
হুম এ সত্যি বলেছেন আমাদের সমাজে এখন গাছতলা আর পাঁচ তলার পার্থক্য ব্যাপক বেড়েছে-
শিশু অধিকার নিয়ে গলাবাজি করে টুপাইস আর সমাজে সম্মান কুড়ানো মানুষ গুলোই আজ উন্নয়নের ধ্বজাধারী, টাই কিছুই বলার নেই ।
ভালো থাকবেন , অনেক কথা হল আজ আপনার সাথে।
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গল্পে গল্পে জীবনের গল্প ছুঁয়ে গেল!
নদী সিকস্তি মানুষের দু:খ আসরেই অতুল! সাজানো গুছানো সব হারিয়ে নি:স্বতার জ্বালা বর্ণনায় বোঝানো অসম্ভব!
ছোটকালে মনে আছে -গ্রামের বাড়ীতে দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ!
দরজা খুলে দেখি সুন্দর জামা কাপড় পরা দদুটো মেয়ে। সাথে শাড়ী পরা এক নারী!
ভাবলাম কোন মেহমান এসেছে! চিনতে পারছিনা। অবাক চোখের অবাক আরো বেড়ে গেল
তাদের জড়তা মেশানো কথা- একটু খাবারের সন্ধান করছে! বলতেও যেন কন্ঠ মুদে আসছে! চোখ ছলছল!
মা তাদের ঘরে বসিয়ে খাইয়ে দাইয়ে তখন সব কাহিনী জানা হল!
এক সম্ভ্রান্ত গৃহেস্থর যা লাগে সবই ছিল।
পদ্মার পেটে সব খু্ইয়ে সদ্য উদ্বাস্তু তারা এক আত্মীয় বাড়ী থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে শহরের পথে!
মনটা ভীষন নিরুপায় বিষন্ন হয়েছিল!
জীবনের গল্পে ভাললাগা
++++++++++++++
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা আপনি কি জানেন বর্তমানে জাজিরা নড়িয়া শরিয়তপুরে চরম নদী ভাঙ্গনের মুখে ? এ নিয়ে বড় কোন খবর বা কর্মসূচী অথবা বিরোধী দলের কোন কার্যক্রম আছে? আমার নিজের ফেসবুক লিস্ট সে এলাকার একজন নামীদামী নেতা আছেন ; তবে এ নিয়ে টু ফ্যা নেই। শেষ ভিটেমাটি টুকু নদী গর্ভে বিলীন হবার মত মর্মান্তিক দৃশ্য আর হয় না।
আপনার অভিজ্ঞতাতে ও এদের অসহায়ত্ব করুণভাবে ফুটে উঠেছে।
ভালোলাগার প্রকাশ এবং অভিজ্ঞতা ঋদ্ধ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: হ্যা আমাদের ইউনিভার্সিটির সব পেয়েছির সময়গুলোতে যখন জাতীয় কবিতা উৎসবে দ্রোহের বা প্রেমের কবিতা আবৃতি মনে মুগ্ধতা ছড়াতো, বা বর্ষবরণ উৎসবে যে দিনগুলো হেলায় মেলায় কাটতো অথবা জগন্নাথ হলের গ্যালারিতে উপচে পড়া ছেলেমেয়ের সরব মাতোয়ারা উচ্ছাসে কাটানো ইন্টার ডিপার্টমেন্ট ক্রিকেট খেলার দিনগুলোতেও হয়ত আমাদের সেই একই ক্যাম্পাসে কারো কারো সারাদিন ফুলের মালা বেঁচেও বেলাশেষে দিন থেকে যেত সৌরভীনই ! সব পেয়েছির সেই দিনগুলোতে তেমন করে সেই জীবনগুলোর কথা মনে হয়নি সব সময় I আপনার গল্প পরে মনে হলো অনেক কথা I ব্লগে তো প্রতিদিন কতই না গল্প পোস্ট হয় I বেশিরভাগ গল্পেই জীবনটা আঁকা দেখি কৃত্তিম রঙে | আপনার লেখার জাদুর জলরঙে রমিজার অকৃত্রিম গল্পটা মূর্ত হয়ে ফুটে উঠেছে যেন জীবনের ক্যানভাসে I সব সময়ের মতই অনবদ্য লেখনীর মুন্সিয়ানা | গল্পে ভালোলাগাটা পুরোনো কোনো এন্টিকের দামের মতোই দিনে দিনে বেড়ে যাচ্ছে I
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি বলতে কি, নিজেদের ঐ সব পেয়েছির শখের সুখের সময়গুলোতে কিছুটা স্বার্থপর ই হয়ত ছিলাম; হয়ত সবাই ই থাকে। নইলে কই এখনকার মত করে তখন তো প্রাণে অতটা বাজে নি করুন সুর ? তবে আমাদের এই ক্যাম্পাস পাড়ায় মানে বুয়েট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ এলাকার শিশুরা একটু অন্যদের চাইতে ভাগ্যবান বলা চলে।
এখনকার কথা জানি না , আমাদের সময়ে ওদের জন্য বেশিকিছু সংগঠন কাজ করত ; সন্ধ্যার স্কুল ছাড়া ও কিছু কার্যক্রম।
জানেন তো !!!
ভালোলাগা সবসময় উভয় প্রান্তিক! আপনার মেঘফুলে সাজানো শব্দের শ্যামলিমা আমাকে ও ততটাই মুগ্ধ করে।
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কথাগুলো হৃদয় ছুয়ে যাওয়া । রমিজা, নাসিমা ওরা আমাদের আসেপাশেই থাকে কিন্তু আমারা কখনো ওদের জীবন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করিনা । ওদের টাকা কম কিন্তু ভালোবাসা অনেক বেশী পরিবারের জন্য । এখানেই ওরা জয়ী, এখানেই ওদের জীবন সার্থক ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরা ও কিন্তু খুব বেশি কিছু চায় না, একটু হাসিমুখ অল্প একটু আবদার থাকে সেটুকু মেটানো। সামনে ফেলা হাতের চেয়ে ওদের হাতদুটো অনেক বেশি শক্তিশালী আর সুন্দর।
ধন্যবাদ কথা আপনার দারদী শব্দগুচ্ছের জন্য।
১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
নীল আকাশ বলেছেন: এই কথ্য ভাষা লিখতে নির্ঘাত খবর হয়ে গেছে আপনার! বাপরে বাপ! দারুন চেষ্টা। অবশ্যই ভালো হয়েছে............
সমাজের এই সব সুবিধা বন্চিতদের জীবনের পিছনে কতই না হাহাকার আর না পাওয়ার বেদনা লুকিয়ে থাকে?
আমরা কত জনই বা তার খোঁজ নেই?
শুভ কামনা রইল।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ , তবে দারুণ চেষ্টায় আমার নিদারুণ খবর হবার ভাবনায় যে আনন্দ নিচ্ছেন ......
সেটা একটু কমাতে হচ্ছে যে, উহা আমার একেবারে খাঁটি মাতৃ ভাষায় লিখিত জনাব। এখন ও গ্রামে গেলে এমনেই কতা কই আম্রা তাই ব্যাপার টা আনন্দের ছিল নিঃসন্দেহে
হুম দারুণ করে প্রশ্ন রেখেছেন ! আমরা কতজনই বা তার খোঁজ রাখি ? আর খোঁজ নেই না বলেই গুনতিতে তারা বাড়ছে।
চমৎকার বিষয় সংশ্লিষ্ট মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নীলাআকাশ ৩৯।
আপনার জন্য ও শুভকামনা।
১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২০
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: এই রকম হাজারো রমিজার কাহিনি প্রতিদিনই কেউ না কেউ শুনছে, মনে রাখছে,দুঃখিত হচ্ছে। আবার প্রতিদিন কোন না কোন ভাবে আবার নতুন রমিজার জন্ম নিচ্ছে আমাদের এই এতিম দেশে কখনো কি নতুন রমিজা জন্মের কাহিনি শেষ হবে না? অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ও বাস্তবিক একটা ঘটনা আমাদের পড়বার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারিদ্রের দুষ্টচক্রের মত এভাবে নতুন রমিজা দের জন্মনেয়ার মনে হয় শেষ নেই যেটুকু আন্তরিক হলে এসব সমস্যার মূলে আঘাত আনা যায় ; আমাদের নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট কারো 'ই সেটা যথেষ্ট পরিমাণে নেই।
অনেক ধন্যবাদ আবু হাসান লাবলু ! আমার লেখায় আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৬
করুণাধারা বলেছেন: জীবনের গল্প মন ছুঁয়ে গেল। এ এমন এক গল্প, যা পড়া শেষে পাঠক বাধ্য হয় সমাজের বৈষম্য নিয়ে ভাবতে।
ক'দিন আগে এক বিয়েবাড়িতে দেখা বিত্ত-বৈভবের প্রদর্শনী আর খাদ্যের অপচয় এর কথা ভুলে গিয়েছিলাম। এই গল্প পড়ে মনে পড়ল। এই সমাজে রমিজারা পুঁই ডাটা দিয়ে চচ্চড়ির স্বপ্ন দেখে, এটুকুও পায় না। আর রমিজার থেকে কয়েক মাইল দূরেই কত সুখাদ্য ডাস্টবিনে ফেলা হয়, প্রতিদিন........
এই বৈষম্যের অবসান কি কোন দিন হবে!!
চমৎকার জীবনের গল্পে ++++++
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ! মন ছোঁয়ার ভালোলাগা প্রকাশের জন্য।
সমাজের এই বৈষম্য, মাঝে মাঝে ই মনে হয় সমাজপতিদের চাষাবাদের ফসল
তবে আশা কথা হচ্ছে, আজকাল সাধারণ মানুষ আরও একটু সচেতন হয়েছে ; কিছু কাঁচা সোনার রোঁদের রঙ মনে রাখা মানুষ তাদের মানবিক দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট হচ্ছে; দিনদিন বেড়ে উঠুক এক কলরব। এটুকুই শুভ কামনা।
শুভ কামনা আপু।
১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪
আতোয়ার রহমান বাংলা বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন
৪৭ বছর কেনো ? ৪৭ জন্মে ও আমরা মৌলিক চাহিদাগুলোর ব্যবস্থা করতে পারব না ; যদি না আমাদের মাঝে দেশপ্রেম জাগাতে পারি। আমাদের পারি নৈতিকতার শিক্ষা দিতে।
চমৎকার হয়েছে, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার লেখায় স্বাগতম আপনাকে আতোয়ার রহমান বাংলা ;
লেখা এবং মন্তব্যের মুগ্ধপাঠে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা অনিঃশেষ।
১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
কাছের-মানুষ বলেছেন: জীবনের গল্প, চরম বাস্তবতার গল্প ফুটে উঠেছে গল্পে। বাস্তব ঘটনা নিয়ে চমৎকারভাবে গল্পকে ফুটিয়ে তুলেছেন।
কবিরা গল্প লেখলে সত্যিই অন্যরকম হয়।আপনার শব্দ চয়ন বরাবরই আমাকে মুগ্ধ করে।
++
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার বিনম্রতায় মুগ্ধতা রাখলাম, প্রশংসা উৎসাহ করে রাখলাম।
সব সময়ে ভালো থাকার শুভ কামনা আপনার জন্য।
১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা।
খুব মন দিয়ে পড়লাম, মন্তব্য সহ।
৭ নং মন্তব্যটা বেশ।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ !!
আপনার মন দিয়ে মন্তব্য সহ পাঠের জন্য কৃতজ্ঞতা সহ ধন্যবাদ নুর ভাই।
১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
নজসু বলেছেন: আমরা কি পারি না এই পথ শিশুদের মুখে একটু হাসি ফোটাতে?
বৃহৎ পরিসরে না হোক, আমরা ব্যক্তিগত ভাবে তো তাদের প্রতি আমাদের একটু মমতা;
একটু ভালবাসা প্রদর্শন করতে পারি।
অসম্ভব মনে হয়।
আমাদের দেশে কয়টা রূপম আছে?
আর রূপমরা কতদিনই বা সব লজেন্স কিনে হাসিমুখে কথা বলবে?
একদিন ওরা যেমন ছিল, তেমনই রয়ে যাবে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব পারি সামান্য একটু মানবিক বোধ জাগ্রত করতে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ; এবং সেটা আমাদের দায়িত্ব।
আসলে সব সমাজেই কিছু কিছু রুপম থেকে যায় বলেই সমাজ এখন ও টিকে আছে।
সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা।
১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
বিজন রয় বলেছেন: এটা আসলেই জীবনের গল্প। কাল্পনিক নয় মোটেও।
রমিজাদের চলমান জীবনের বাস্তব প্রতিচ্ছবি।
গল্পে কোন বাতুলতা নেই, আপনার লেখায় তা থাকার কথা নয়।
+ দিয়েছি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ রয় ; দারুণ দরদী মন্তব্য আপনার।
+ এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রমিজা কিংবা কালীবাড়ি কিংবা শিউলীফুল এখনো আপনাকে নাড়া দিয়ে যায়।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
জীবন বড় অদ্ভুত।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার ;
জীবনের অন্যতম সময় কাটিয়েছি এসব এলাকায়! নানা ভাঙা গড়ায় মিলেমিশে সাজিয়েছি সময়গুলো। এমন সব সময় যদি নাড়া না দেয় ! থাকে কি নিজের বলতে ?
সত্যি জীবন অদ্ভুত সুন্দর !!
২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৩
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার তবে বিষাদময় জীবনের গল্প!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাস্তবতা বেশির ভাগ সময় ই তাই বলে মনে হয় ;
তারপর ও জীবন সুন্দর !
শুভ কামনা।
২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
আরোগ্য বলেছেন: চমৎকার। দৃশ্যটা যেন চোখে ভাসছিল।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি অবশ্যই একজন সংবেদনশীল পাঠক ;
শুভ কামনা।
২২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
রাকু হাসান বলেছেন:
আফসুস , ভালো লেখাগুলো এত কম সময়ে শেষ হয়ে যাই কেন !!
আমি খুব খুব আস্তে আস্তে পড়ছিলাম । অতি ভালোলাগাময় লেখাগুলো খুব সময় নিয়ে পড়তে সময় । কিন্তু আগেও শেষ হয়ে গেল !!
কারও মন্তব্য ইচ্ছা করেই পড়িনি ,পরে আসলাম যেহেতু তাঁদের মন্তব্য পড়লে নিজের মত করে মন্তব্য রাখতে সমস্যা হবে ।
নিজের জীবনের হলে কি ,গল্প হতে সমস্যা দেখছি না ,যদিও আমি গল্পের কলা কৌশল জানি না ।
প্রথম লাইটি আমি অনন্ত পাঁচবার পড়ছি । এতই ভালো লাগছে । প্রকৃতির দারুণ বর্ণনা । আরেকটু সামনে গিয়ে বুঝতে পারছিলাম ,আমি যে থিমটি জানিয়ে ছিলাম ,সেই রকম কিছূ একটা হতে যাচ্ছে । ভাবছিলাম ,কাল মাত্র বলায় এত সুন্দর লিখে ফেললো !! পুরো
প্রফেশনাল লেখিকার মত ! আমি রমিজা কে নিজ চোখে যেন দেখলাম । ছোট,উসখুস চুল ,হালকা ময়লাটে জামা ,বসে বসে কথা বলছে ,হাতে এটা সেটা নিয়ে খুচাখুচি করছে,কখনও মুখের দিকে তাকিয়ে ,কখনও বা মুখের দিকে না তাকিয়ে কথা বলছে। আর প্রশ্নকর্তা হেলে পরে মুখের দিকে তাকিয়ে স্বহাস্যে প্রশ্ন করে যাচ্ছে । অ.....সাধারণ.....আপু । এই যে রমিজা কে চোখের সামনে দেখতে পারলাম সেটার কৃতিত্ব কিন্তু লেখিকার ই
।
ঠিক এমন রমিজা কে প্রতি দিন দেখে আসছি । এসব রমিজার ভিতর কত সব গল্প নীড় গড়েছে !!
রমিজার কান্নার্ত কথাগুলো পড়ে ,নিজেই আবেগ তাড়িত হয়ে যাচ্ছিলাম ।
লেখিকা রমিজার কণ্ঠে যে কথাগুলো বের করিয়েছে ,সেগুলোতে খুব দক্ষতা পরিচয় পাই । প্রমিত বাংলা থেকে বের হতে পারছে ।
আর শেষে এসে আরও চমকে গেলাম আমার মত পোলাপানের নাম দেখে । তোমার থিমের কমেন্ট পরে দেখছিলাম ,দেখেই চমকে গেছিলাম । এত ভালো লিখে ,এত দিন ধরে ,আমি কি বলবো !! সাহস করে বললাম ,আর পেয়ে গেলাম আমার ভালোলাগার টপিকে লেখা । দারুণ উপহার । নাম উল্লেখ করে সৌজন্যবোধ বা আন্তরিকতায় শ্রদ্ধাপ্লুত হলাম ।
বলতে থাকতে শেষ হয় না,পরে আবার লেখা থেকে বড় হয়ে যাবে ।
অনেক ভালোবাসা আপু । এভাবেই বারবার লেখায় মুগ্ধ হতে চাই ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার লেখার এমন চমৎকার বিশ্লেষণ করেছো !!
এমই নিজেই বুঝতে পারছিলাম না , এটা আমার লেখা ? যাই হোক কৃতিত্ব সবটুকু সবভাবেই তোমার !!
# মন্তব্যের ব্যাপার টা ঠিক বলছ, সবার এত দারুণ করে মন্তব্য করে সব পড়ার পর বিভ্রান্ত হয়ে যাই; কিছুই আর বলার থাকে না আর যে ভাবেই নাম দিতে পারো ...। গল্প অথবা জীবনের গল্প।
# প্রথম লাইনটা আমার মাথায় কয়েকদিন থেকেই ছিল, তোমার ভালোলেগেছে !! মি আনন্দিত।
সত্যি বলতে কি বয়স বল অভিজ্ঞতা বল কম তো নয়, এত এত কথা মাথায় ঝট লাগা সুতোর কাটিমের মত প্যাচিয়ে আছে , তুমি কোনা বের করে দিছ ; এরপর আপন গতিতে চলছে। এইটারে বলে অভিজ্ঞতা , পেশাদারিত্ব নয় হে।
# একেবারে কথ্য উচ্চারণে এই প্রথম লিখলাম, এবং প্রকাশ নিয়ে দ্বিধা ছিল অবশ্যই !! এরপর এক মুগ্ধ পাঠকের প্ররোচনায় ব্লগে দিয়ে ই দিলাম। তোমাদের দুজনকেই ধন্যবাদ।
# তুমি হচ্ছ সহ ব্লগার পোলাপান বা আমার মত বয়োঃ বৃদ্ধা এসবের বেইল নাই, সহ ব্লগার হিসেবে , আমার লেখার মুগ্ধ পাঠক হিসেবে অবশ্যই শ্রদ্ধেয় তুমি। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা লেখার সাথে থাকার জন্য।
২৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার ক্যাম্পাস জীবনের ঘটনা।
......................................................................
এতদিন মনে থাকল ?
বর্ননায় ++
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার ঠিক কতদিনের আগের গল্প মনে আছে ? ক্যাম্পাস জীবন শেষ হোক বুঝবেন, সমস্ত জীবনের স্মৃতির পুঁজি এই ই থাকে।
বর্ণনায় ++ এর জন্য কৃতজ্ঞতা
২৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:১৩
ওমেরা বলেছেন: লেখা অনেক সুন্দর এটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না এতজনের পর। জীবনের গল্প আবেগ দিয়ে লিখা মন ছুয়ে তো যাবেই। কিন্ত এমন গল্পে আমার মন খারাপ হয় আপুনি।
ধন্যবাদ আপুনি।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তোমাকে আপু !!
তুমি দরদ দিয়ে অনুভব করতে পারো বলেই মন খারাপ হয়; ভালোবাসা তোমার জন্য।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা ,
মনের ক্যাম্পাসে যে ছবি বন্দি থাকে , তাকে তুলে আনলেন ঝড়া বকুলের গন্ধে । গল্পে গল্পে জীবনের যে ছবি আঁকলেন তা বড় বেশী বাস্তব । যেখানে ফুলের মালা গলায় তুলে প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে যাবার কথা সেখানে তা প্রয়োজনের কাছে বিকিয়ে দিয়ে কিনে নিতে হয় জীবন ধারণের রসদ ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা সত্যি এটাই , যেখানে ফুলের মালা গলায় তুলে প্রজাপতির মত উড়ে উড়ে যাবার কথা সেখানে তা প্রয়োজনের কাছে বিকিয়ে দিয়ে কিনে নিতে হয় জীবনের রসদ
সব সময়ের মত দারুণ মুন্সিয়ানায় লেখার মূলভাব তুলে আনার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১০
পুলক ঢালী বলেছেন: এত সুন্দর লেখা ভাবনার কাব্যিক বর্ণনায় জীবনের গল্পকে দারুনভাবে তুলে আনার মুন্সীয়ানা ভীষনভাবে আলোড়িত করলো, সবাই এত সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করেছেন যে আমার ভাবনা স্থবির হয়ে গেছে । আপনি কবিতাও লেখেন আমি সাধারনতঃ কবিদের ব্লগ এড়িয়ে চলি জ্ঞানের সীমাব্ধতার কারনে, কারন' কবিতার মর্মোদ্ধার করতে পারিনা তাই, কিন্তু আপনি ব্যতিক্রম আপনি গল্পও লেখেন, ভাষার ঐশ্বর্য দেখে দুরু দুরু বক্ষে মন্তব্য করার সাহস সঞ্চয় করলুম। ভাবনার এমন কাব্যিক উপস্থাপনার কন্সিসটেন্সি কোথা থেকে পান ভেবে কূলকিনারা করতে পারছিনা। ভীষন ভাললাগা জানিয়ে গেলাম। মানুষের প্রতি গভীর ভালবাসা না থাকলে এমন বাস্তব পর্যবেক্ষন সম্ভব নয়। আপনার কোমল অনুভূতির প্রতি শ্রদ্ধা রইলো ভাল থাকবেন সবসময়।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নিতান্তই সাধারণ এক লেখা পাঠের মুগ্ধতা এবং আলোড়ন যতটা ফ্লোলেস ভাবে মন্তব্যে তুলে আনলেন !!! জনাব আপনি একজন লা জাওয়াব পাঠক নিঃসন্দেহে !! লেখকের শুভেচ্ছা নিন।
আজকাল কিঞ্চিত বেকার অবস্থায় দিনাতিপাত করিতেছি বিধায় ভাবের প্রদান সামান্য বেশি উহা দারুণ ভাবে অবহেলার যোগ্য।
অত অত মায়াভরা মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা; সব সময় ভালোথাকার শুভ কামনা।
২৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
সূর্যালোক । বলেছেন: ব্লগে আসলাম । ভালো পোস্টে লাইক দিব বলে । কিন্তু মন্তব্য লিখতেই হচ্ছে । অনেক ভাল্লাগছে লেখাটা।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা তেমন বাধ্য বাধকতা নেই;
পড়েছেন তাতেও আনন্দ, ভালোলাগার প্রকাশ সে আনন্দ দ্বিগুণ হল।
শুভেচ্ছা রাশি রাশি।
২৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩২
আখেনাটেন বলেছেন: অসাধারণ। অসাধারণ।
অাঞ্চলিক ভাষায় এত চমৎকার কাব্যিক লেখা। ওয়াও।
আপনি অলরাউন্ডার মনিরাপা। ছালাম নিন।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ও আলাইকু আস সালাম ফারাও ভাই;
নেফারতিতি আপু কে শুভেচ্ছা
২৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০১
শিখা রহমান বলেছেন: নীরা আগেও অনেকবার বলেছি, আবারো বলছি যে তোমার মতো এমন কাব্যিকভাবে বাস্তবতাকে উপস্থাপন করতে আমি খুব কম লেখককেই দেখেছি। তোমার লেখার শব্দেরা মাদল বাজায়, রক্ত ঝমঝমিয়ে ওঠে।
ভালোবাসা নিরন্তর। লিখতে থাকো। তোমার পাশে থাকাও আনন্দময়।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তুমি হচ্ছ ভালোলাগার ডিব্বা !
কেমন করে করে যে আনন্দের ঝর্না ছড়াও মনে; লেখায় এমন সব মন্তব্য লেখার সম্পদ!
ভালোবাসায় থেকো।
৩০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ওরা আমাদেরি কেহ। আমরা হয়তো উচু নিচুর বেদ করে ওদের করে দেই পর। সবাই সবার তরে হউক। তবেই না জীবন একটা সমাজ হবে সুন্দর।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ;
ওরা আমাদেরই কেউ ।
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৩১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৭
নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: শুরুটাই খুব সুন্দর হয়েছে । ভাল লাগল আপু ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় আপনাকে পেয়ে আনন্দিত আপু ;
অনেক ধন্যবাদ , শুভ কামনা অনিঃশেষ।
৩২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:০২
বাকপ্রবাস বলেছেন: যাদের চোখ আছে তারা চোখ খুললেই দেখে শিশির কনায় মুক্তো
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চোখ সবার ই আছে , সবাই কি দেখতে পায় ?
শিশির কনায় মুক্ত সবার ই নজর কাড়ে।
শুভ কামনা বাকপ্রবাসে।
৩৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০১
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন। আঞ্চলিক হওয়াতে পড়তে ভালো লেগেছে।
+।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন কর ;
আপনার মূল্যায়ন আমার কাছে অর্থবহ অনেক।
৩৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:২১
ল বলেছেন: ধন্যবাদ রাকু হাসান আমার না বলা কথাগুলো মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
ভালোবাসা উভয়ের জন্যে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার জন্য ও শুভেচ্ছা অফুরান
৩৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১০
সোহানী বলেছেন: অসাধারন মনিরা। তুমি যাই লিখো তাতেই সোনা ফলে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু তোমাদের ভালোবাসা সব
৩৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১০
ল বলেছেন: ভালোলাগা
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !
শুভ কামনা অনিঃশেষ।
৩৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খুব খুব সুন্দর হয়েছে ম্যাডাম। কষ্টে ভরাক্লান্ত জীবনের গল্পগুলোকে গল্প আকারে ফুটিয়ে তুলাও অনেকটা কষ্ট।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ফারিয়া হোসেন প্রভা!
বেশ চমৎকার ভাবেই আমার লেখায় অনুপ্রেরণা হয়ে রইলেই ।
অনেক ধন্যবাদ , সব সময় ভালো থাকার শুভ কামনা।
৩৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪০
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: আপনিও সর্বদা ভালো থাকবেন। সুস্থ থাকবেন।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: থ্যান্কু
৩৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০১
টিয়া রহমান বলেছেন: মনিরা আপু কেমন আছেন?
কষ্টে ভরাক্লান্ত জীবনের গল্পটাকে এত চমৎকার করে ফুটিয়ে তুলেছেন ভাবতেই ভালো লাগে
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো আছি টিয়া রহমান !!
আপনাকে লেখায় এবং ব্লগে সাদর আমন্ত্রন ; আমাদের সাথে ব্লগের লেখার সাথে আপনার সময়গুলো আনন্দময় হোক ।
আপনার ভালোলাগায় ভালোবাসা ।
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২৩
সূর্যালোক । বলেছেন: লেখাটার প্রতি ভালোলাগার টানে আবার পড়েছি।
নিচু স্তরের মানুষদের নিয়ে লেখা । বুনন শক্তিশালী লাগছে । শব্দ চয়নে কাব্যিক আনন্দ দিয়েছে ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার ভালোলাগা আন্তরিকতা আর প্রশংসা মন ছুঁয়ে রইলো !!! এমন সব মন্তব্য লেখার প্রেরণা হয়ে থাকে।
অনেক ধন্যবাদ মন ভালোকরা মন্তব্যের জন্য।
শুভ কামনা সবসময় ভালোথাকার।
৪১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪
স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: আপনার লেখনী অনেক সুন্দর। প্রথমবার পড়লাম আপনার লেখা। অনেক ভালো লেগেছে আপু। সময় পেলে আপনার বাকি লেখাগুলো পড়ে দেখার চেষ্টা করবো।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ !! আপনার প্রশংসায় আপ্লুত হলাম নিঃসন্দেহে স্বরচিতা ;
আমার লেখায় আপনার ভ্রমণ আনন্দময় হোক।
৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর স্মৃতি কমবেশী সবারই থাকে, কিন্তু সবাই সেসব দিয়ে এত সুন্দর করে কথার মালা গাঁথতে পারেনা।
পুঁই ডাটা চিংড়ি চচ্চড়ির কথা শুনে যেন ক্ষুধা লেগে গেল!
মিথী_মারজান এর মন্তব্যটা (৫ নং) খুব ভাল লাগলো। ৮ নং মন্তব্যে বিদ্রোহী ভৃগু এর গল্পটাও মন ছুঁয়ে গেল!
কবিরা গল্প লেখলে সত্যিই অন্যরকম হয় - কাছের মানুষ এর এ কথাটা খুব ভাল লেগেছে।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার উৎসাহের ডালি নিয়ে আসে, আপনার মন্তব্য গুলো !
কৃতজ্ঞতা আমার লেখার পাশে থাকবার জন্য সবসময়ের মত।
কবিরা গল্প লেখলে সত্যিই অন্যরকম হয় এই কথাটুকু সত্যি' ই আমার জন্য ও দারুণ প্রেরণার।
৪৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
কালীদাস বলেছেন: ক্যাম্পাসগুলোতে অনেক রকমের মানুষ দেখা যায়। প্রত্যেকের আছে বৈচিত্রময়, বিচিত্র ব্যাকগ্রাউন্ড। আমার নিজের ক্যাম্পাস লাইফের কিছু ঘটনাও মনে করিয়ে দিলেন। এখন আমার চলাফেরা আগের চেয়ে অনেক পরিবর্তিত ক্যাম্পাসে, তবুও পুরান অনেক স্মৃতি এখনও মনে ভাসে
পোস্ট ভাল লেগেছে
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! আপনি তাহলে জয়েন করেছেন ক্যাম্পাসে !!
আমার জীবনের অন্যতম এক স্বপ্ন ছিল ক্যাম্পাসের আশেপাশে থাকা। এখন ও দেশে গেলে যে কোনভাবেই একবার ঢু দেই। সেদিন সন্ধ্যা কাটালাম জসীমউদ্দীন হলে বিতর্ক ক্লাবে।
লিখে ফেলেন আপনার স্মৃতি, আমাদের ও ভালোলাগবে পড়ে।
পোস্ট ভালোলাগায় আমার লাইক
৪৪| ১৩ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ৮:২৮
Alex Buddy বলেছেন: I really happy found this website eventually. Really informative I am Sharing a website where you can get the latest oxandrolone
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+