নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ
সমস্ত'টাতে রুক্ষ মরুর হাহাকার ধরে রাখা এ শহর- যত্নে আদরে লাবণ্য কিনে আনে !
প্রকৃতি অনাদরে রাখলে ও এখানকার মানুষগুলো বিষের বালিতে শুদ্ধ হয়ে মুক্তা ফলাতে শিখেছে। পা' বাড়ালেই পায়ের সাথে বালুর সাগর, ফুলের ঝাঁপি। প্রজাপতি ও দারুণ সুখে ডানা মেলে এ আকাশে। বছরের এ সময় টা বর্ণে গন্ধে হৃদ্যতা বিলায়। জমিয়ে রাখা কাশবন, ফুটেতে চাওয়া কৃষ্ণচূড়া সবাই স্বাগত জানায় পরিযায়ী পাখির দল। এ তো সেদিন শুভ্রতা স্নিগ্ধতায় রাতের আঁচলে তারা ফোটাত হিমঝুরি ফুলের গুচ্ছ। পাশের ব্যালকনী থেকে ম্যারি ক্রিসমাসের সুরের সাথে হৈ হুল্লোড় আনন্দ ধারা।
এ শহরে প্রায় সবাই পরিযায়ী মেঘ, গায়ে মাখা মাটির গন্ধ নিয়ে সময়ের ছিপে তুলে আনে নিজ শহরের রঙ। ছুঁয়ে থাকা সবুজে সবুজে রঙধনু ফুলের মেলায় যে ঢেউ আনে আরব সাগরের বাতাস। বঙ্গোপসাগর, আটলান্টিক বা প্রশান্ত মহাসাগরের সুবাস খুঁজে ফিরি তাতে আমরা সবাই। পরযায়ী মেঘ স্মৃতির ডানা মেলে সে সুবাসে।
সান্ধ্য বাতাসে যে প্রাণের দোলা থাকে সেখানে ও মিশে থাকে কিছু কাছের মানুষ কে ছুঁয়ে দিতে না পারার দীর্ঘশ্বাস। রাতের উজ্জ্বলতা যতখানি উৎসব মাখে পরতে পরতে ততখানি ই প্রিয়জনের প্রতীক্ষা লুকায় তার নুয়ে থাকা অন্ধকারে। বারবিকিউ আর এরাবিয়ান কফির সুগন্ধে আমি বুকে ভরে নিঃশ্বাসে ভেবে নেই তেলেভাজা আর চা' য়ের সুবাস। এ শহরে নেই সকালের কাক শোরগোল, রিকশার টুংটাং অথবা বিকেলের সিঙ্গারা র তেলের ঘ্রাণ।
" নাথিং ইজ ইম্পসিবল " নামের এ শহরে কাদামাটি সবুজের এক কোন রেখেছি শ্যামলিমায়; ক্লান্তদিনের সুখ করে, শ্রান্ত সময়ের শান্তি ভেবে। আঁজলায় ঢেকে রাখি হলদে ফুলের রঙ দু' একটা কাঁচা মরিচ অথবা গোলাপের কুঁড়ি। মাঝে মাঝে ই সেখানে খুনসুটি'র খেয়া বায় এক ঘুঘু দম্পতি। রোদের ঝাঁজ কমে এলে পায়ে পায়ে তারা দ্বৈত নাচের ছন্দে মাতে আমাকে উপক্ষা করেই। গেল বছর এ সময়ে বৃষ্টি ঝড়ে ঝরা ফুলের সাথে ঘুঘু পাখির ডিম পেয়েছিলাম নীম গাছের তলায়। আমার ভোরের স্নিগ্ধতা ম্লান করেছিল মা ঘুঘুর ভাঙা হৃদয়ের কান্না। আশায় ছিলাম পরের বার নিশ্চয়ই আঙিনায় খেলবে এক্কা দোক্কা নড়বড়ে পা।
অপেক্ষা র মধুর এ সমাপ্তি'র বিহবলিত প্রকাশ এ লেখা;
অবশেষে-
আজ বিকেলের নরম আলোয় দেখা মিলল, কত্থকের বোলের যুগল ফসল! ঘুঘু বুকের ধুকপুকানি নিয়েই দেখতে পেলাম মুক্ত রাখা পাখির বাসা। যদিও মাত্র একটাই ডিম!! কিন্তু আমার দেখার আর রাখার আনন্দ অসীম। এখন শুধু প্রতীক্ষা ছোট্ট ঘুঘুর ছটফটানি, টলমলে পায়ের ছাপের নকশা।
ছবি আমার নিজের!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি নিজে ও অবাক এবং মুগ্ধ হয়েছি !! ঘুঘু' র বাসা আমার ব্যালকনি তে। বিকেলের চা বা শীতের সকালের রোদ পোহানো সেখানেই আমার। তবে এরা আমাকে দেখে অভ্যস্ত বেশ অনেকদিন থেকেই, হয়ত তাতেই ভয় নেই ওদের। হুম নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান মালি এখন পরবর্তী ছানা ঘুঘুর প্রতীক্ষায় আছি; দোয়া করবেন।
নিতান্তই আটপৌরে যাপিত জীবনের গল্পে আপনার মুগ্ধতা আমাকে লেখায় উৎসাহ দিলো। আমি আনন্দিত !
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন। সব সময় ভালোথাকার শুভ কামনা।
২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ তো! ঘুঘু'র বাসাটি কি বেলকনিতে নাকি ছাদের বাগানে? বেলকনিতে হলে সত্যি অবাক করার মতো, আর ছাঁদ হলে অনেকটা স্বাভাবিক। তবুও ছাঁদে লোকজনের চোখ ফাঁকি বা নির্ভয়ে ঘুঘুর বাসা বানানোও অস্বাভাবিকই। অনেকটা মালির ভাগ্যও মনে হয়।
যাক, খুব সুন্দর লিখেছেন ঘুঘু কব্য, যাপিত জীবনের গল্পে কাব্যিক কথামালা বড়ই মুগ্ধতায় ভাসালো আমাকে।
শুভকামনা রইলো সুপ্রিয় কথাসাহিত্যিক আপুর জন্য।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৬
সোহানী বলেছেন: আরে তাই নাকি!!!
তোমার কি মনে আছে. অনার্স বিল্ডিং এ থাকার সময় ঘুঘলির ফাকেঁ সেই চড়ুঁই এর ডিম পাড়া। আর সত্য ফোটা বাচ্চাগুলোর চেচাঁমেচিতে সারারাত না ঘুমিয়ে সকালে পরীক্ষা দিতে যাওয়া। অনেকদিন পর মনে পড়ে গেল সেসব কথা।
অনেক ভালোলাগলো তোমার কাব্যমিশ্রিত যাপিত জীবনের গল্প।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহাহা আপু হল লাইফ মানেই এমন সব দুর্দান্ত স্মৃতি! যদিও আমি অনার্স বিল্ডিং এ ছিলাম না, বন্ধুদের রুমে যাওয়া হত। আর আমার এক্সটেনশন বিল্ডিং এর জানালার পাশে কাকের বাচ্চার কথা মনে আছে, সামনে বকুল আর কদম গাছ। সকাল হলেই মেয়েদের লাইন ধর ফুল কুড়ানো।
আমার দিল্লির বাসার ব্যালকনিতে এমন করে বাসা বাঁধত কবুতর! প্রতি বছর ই কয়েক জোড়া। সে অনুভূতি ও দারুণ আপু।
ভালোবাসা আপু!
৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৩
ল বলেছেন: এ শহরে,,,
সবাই পরিযায়ী মেঘ!!
আজলায় ঢেকে রাখি গোলাপের কুঁড়ি---
কিছু কাছের মানুষকে ছুঁয়ে দিতে না পারারা দীর্ঘ শ্বাস!!!
আপনি যা লেখেন তাই তো দেখি দাগ কাটে পাঠক হৃদয়ে।
দারুন' স
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম পাঠকদের যে অমন কোমল দরদী মন আছে; তাতেই না কিছুটা যত্নের ছোঁয়া রেখে যেতে পারি।
আপনার দারুণ' স লেখকের মনে ফুল হয়ে ফুটে রইলো!
অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখার সাথে থাকার জন্য।
৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আপুনি, অনেক সুন্দর লিখনীতে চিত্রায়িত করেছেন আপনার চারপাশ।
লোহিত সাগরের কূল ঘেঁষে আমিও থাকি মরুদিগন্তে গাছ গাছালিতে পাখীর কূজনে হারিয়ে যাই কোন অজানা অবগাহনে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! কী চমৎকার করে বললেন সুজন ! আপনি নিজে ও আপনার চারপাশের মন মুগ্ধকর রূপ এঁকেছেন এক লাইনেই।
লোহিত সাগরের কূল ঘেঁষে আমিও থাকি মরুদিগন্তে গাছ গাছালিতে পাখীর কূজনে হারিয়ে যাই কোন অজানা অবগাহনে।
মন্তব্যে মুগ্ধতা রাখলাম! ধন্যবাদ লেখায় ভালোলাগা প্রকাশে।
৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: কাব্যের উপমায় যাপিত জীবন।পতে ভালোলাগল
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে !
লেখার উপমা আপনার কাব্যিক মনে হয়েছে ! তাতেই আনন্দ লেখার ।
একটু কাব্যতা চেয়েছিলাম আনতে ।
শুভ কামনা
৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৭
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঘুঘু দম্পতির আনন্দ-বেদনার কড়চা অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর হয়েছে।
দুবাই-এর পরিযায়ী মানুষগুলো ভালো থাকুক; সর্বদা আনন্দে ভরে উঠুক তাদের জীবন।
দুইটা কথা,
- ঢাকায় দুপুরে সিঙ্গাড়া ভাজা হয়, বিকালে আলুপুরি, মোগলাই পরোটা ইত্যাদি।
- ঘুঘু পাখির ডিমভাজি কি খাওয়া যায়? ডিমটা দেখে মনে প্রশ্ন জাগলো!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম হুম যুগল কাব্য, খুনসুটি বেদনা আর উল্লাস এর কড়চা কিছুটা মনোমুগ্ধকর তো বটেই !
পরোযায়ী দের জন্য আপনার শুভকামনা তুলে রাখলাম ছাইরঙা সময়ের আনন্দ করে।
প্রথম কথা সিঙারা হচ্ছে বেহেশতি খাবার দুপুরের বাসি টা হলেও ব্যাপার্না চলেন আপনি বলাতে ডালপুরি তুলে আনলাম কিন্তু ঐ ডিম পিয়াজে মোগলাই নামের অপমান কস্মিনকালে ও না!!
যাবে না কেনো !! বিলাই একবার হাতের কাছে পাইলেই সাবার করবে
৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: বোন শুভ সকাল।
অনেকদিন পর আপনার পোষ্ট পেলাম।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুপ্রভাত নুর !
অনেকদিন পর হলেও পড়েছেন পোষ্ট ; তাতেই খুশি আমি ।
শুভ কামনা আপনার জন্য।
৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৫৪
হাবিব বলেছেন:
সব পাখিরা বাসা পেলে তাতে এমন কিইবা ক্ষতি?
সব মানুষই আপন মানুষকে আপন করে পেলে খুব বেশি ক্ষতি হবে কি ?
হবে না, তবুও হবেনা!
কিছু পাখি ঘর বাঁধার আগেই ঝড়ের কবলে পরবে!
কিছু মানুষ ভালো বাসার আগেই বিরহে ডুববে!
অনেক দিন পর আপনার লেখা গেয়ে ভালো লাগলো। ছবি দু"টি খুব ভালো লাগলো++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই বেশ বলেছেন !!
সব হবে না, তবুও হবেনা!
কিছু পাখি ঘর বাঁধার আগেই ঝড়ের কবলে পরবে!
কিছু মানুষ ভালো বাসার আগেই বিরহে ডুববে!
সব পাখি বাসা পেলে পাওয়ার পূর্নতা আর না পাওয়ার বেদনা থাকত না !
সবাই তার প্রিয়জনকে আপন করে পেলে আর প্রিয় তালিকাতেই হয়ত থাকতো না।
ধন্যবাদ লেখায় চমৎকার মন্তব্য রেখে যাবার জন্য !
সব সময় ভালো থাকুন।
১০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
জুন বলেছেন: আমিও তোমার ব্যলকনির ঘুঘুর বাসায় চোখ রাখছি মনিরা ।
কবে ফুটে বের হবে এক নতুন শাবক,
দেখবে অবাক চোখ মেলে এক পাখী প্রেমিককে ( আমার মত )
সুন্দর লেখনীতে অনেক ভালোলাগা রইলো মনিরা
+
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ আপু !!!
এ খবর তো পাইনি ! আপনার বাসায় মেহমান আসে সেতো দেখেছিলাম। আমরা ও অপেক্ষায় রইলাম; অবশ্যই জানাবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে লেখার প্রশংসা করার জন্য; ভালোবাসা আপু।
১১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মানুষ ভিন্ন ভিন্ন কিন্তু রক্তের রং অভিন্ন।
তাইতো সয়ের সাথে মরুভূমিও হয়ে যায় রূপকথার রাজ্য।
আপনার লেখায় শব্দের যে জাদু সেটাই পাঠককে টানে।
+++++++
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মরুর এই বেদুঈন রা আসলে সময়ের সাথে সাথে নিজেদের মরুভূমি কে রূপকথার রাজ্যে পরিণত করেছে। গড়ে তুলেছে এক নিরাপদ সুখি আবাস।
ধন্যবাদ মোঃ মাইদুল সরকার! আপনাদের মত পাঠক ই লেখার প্রাণ। ভালোলাগা এবং ++ এর জন্য কৃতজ্ঞতা।
শুভ কামনা।
১২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:২৩
নয়া পাঠক বলেছেন: এই শহরে ঘুঘুর বাসা! আপনি সত্যিই অনেক ভাগ্যবান আর ভালোমানুষ। তবে আপনার লেখার ভাষাশৈলীগুলো.......... আমি পাঠোদ্ধার করতে গিয়ে এই শীতের মাঝেও এসির মধ্যে বসেও ঘেমে গিয়েছিলাম। কোথায় পান আপু এত চমৎকার চমৎকার কথামালা, যেন বাবুই পাখির বোনা এক নিপুন বাসা।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কোমল দরদী মন্তব্যে আপ্লুত হলাম নয়া পাঠক !
আমার লেখায় আপনাকে সুস্বাগত জানাচ্ছি; অতখানি মুগ্ধতায় আমার লেখা পড়েছেন , মুল্যায়ন করেছেন !! কৃতজ্ঞতা রইলো।
আপনার অনুভূতিশীল মন তাই অতখানি প্রশংসা করেছেন, আদতে সাধারণ লেখাই। তবে আপনার উপমায় আমি মুগ্ধ !!
কোথায় পান আপু এত চমৎকার চমৎকার কথামালা, যেন বাবুই পাখির বোনা এক নিপুন বাসা।
অনেক অনেক শুভ কামনা; আমাদের সাথেই থাকুন ব্লগে ই থাকুন।
১৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
অগ্নি সারথি বলেছেন: পরযায়ী মেঘ স্মৃতির ডানা মেলে সে সুবাসে!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ আগ্নি ;
এক লাইনে কাব্যিক মন্তব্যে ভালোলাগা।
১৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৫
বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার কাব্যমিশ্রিত যাপিত জীবনের গল্প
অফটপিকঃ আপু আপনিতো দিল্লি ছিলেন সম্ভভত দুবাই চলে গেলেন কবে? আসলে ব্লগে অনেকদিন আসা হয়নি তাই জানা নাই
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশশ অনেকদিন পর আপনি !! কোথায় যে ডুব দেন ?
লেখায় পরিচিত কিছু নিক না পেলে কেমন আলাদা লাগে; ঠিকঠাক লিখি নাই মনে হয়। এই যে এক লাইনে কাব্যমিশ্রিত যাপিত জীবন লিখেছই বললেন, এমন কিছু পরিচিত মুখের মন্তব্য মন ভালো করে দেয় ! লেখায় আগ্রহ বাড়ে।
আমি তো দিল্লি থেকে মুভ করেছি ২০১৪ তে , এরপর থেকে দুবাই ই আছি। ভালো থাকুন আমাদের সাথেই থাকুন।
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৯
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ অপরাহ্ন,
আপু কি আমার ঘুঘু পাখি লেখার ঘুঘু পাখির বসত গড়ি! Click This Link ২য় পর্ব বের করলেন নাকি? লেখা কিন্তু চমৎকার হয়েছে। ডিম কিন্তু ১টা হবে না। ২য় টা হবে। আরেকটা গেল কই? যদি নীচে পড়ে যায় তাহলে আবার এসে ডিম পারবে। ঘুঘু আমার প্রিয় পাখি। এরা আবার আমার বাসায় ডাকা ডাকি শুরু করেছে।
আপু কি দুবাই থাকেন নাকি? বেশ কিছুদিন আগে একবার ৭ দিনের জন্য ঘুরে এসেছিলাম ঐখান থেকে। দারুন জায়গা। শপিং এর জন্য পারফেক্ট। শারজাহ পর্যন্ত ঘুরে এসেছিলাম সেবার।
ভালো থাকুন সব সময়, আপু।
শুভ কামনা রইল!
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শুভ সন্ধ্যা নীল আকাশ!
হুম হুম বলতেই পারেন; আপনার ঘুঘু পাখির বসত গড়ি' র ২য় পর্ব। আপনি বসত গড়ে দিয়েছেন আমি তদারকি করছি। না না নীচে পড়ে নাই , মাত্রই বসেছে তো! আজ সারাদিন ই দেখলাম বসে আছে। আমি তো ভয়ে আমার কুমড়া গাছ , মরিচ গাছে আজ পানি দেই নাই। দেখি আপনাদের আপডেট জানাবো।
বাহ !
দুবাই কে সত্যি ই এরা এত চমৎকার করে গুছিয়েছে যে দারুণ না বলে উপায় নেই। বিশেষ করে বছরের এ সময় টাতে আবহাওয়া থেকে শুরু করে সব কিছুতে উৎসব ভাব। শপিং ফেস্টিভ্যাল চলছে এখন , সে উপলক্ষে কম খরচে প্যাকেজ ভিসা র বাহারি চটকদার বিজ্ঞাপন ও নজরে আসে। এরপরের বার এলে আবুধাবি শেখ জায়েদ মসজিদে যাবেন। আশা করছি ভালো লাগবে। আবুধাবি আরও বড় শহর গোছানো।
আপনার জন্য ও শুভ কামনা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
আপনার কথাই ঠিক !!!
সেদিন ই আরেক টা দিয়েছে; সারাদিন বসে তা দিচ্ছে আজকাল।
আল্লাহ ভরসা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ!
আমার ঘুঘু ছানা
১৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপু,
ডু বাই ; যাপিত জীবন ৬ কে অভিনন্দন। একজন শিল্পী যেখানেই থাকুক সে তার লেখার রসদ ঠিক খুঁজে পাবেই পাবে। তাই সে হিমালয়ের উত্ত্যঙ্গু গিরি গুহা বা কন্যাকুমারিকা যেখানেই হোক। প্রবাসী জীবনের এক ঘেয়েমীর মধ্যেও যে ঘুঘুর ডাক শ্যামলিমা বাংলাদেশ , উত্তাল আরব সাগর, বঙ্গোপসাগরের ঢেউ যে আপনার গহীনে প্রতিধ্বনিত হয়েছে তা পোস্টে চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। মরুর দেশে তুফান ঝড় আমাদেরকে করুন এভাবে যাপিত। পোস্টে প্লাস ++
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি তো আমার লেখার চেয়ে চমৎকার করে আমার লেখার বর্ণনা করলেন !! দারুণ !!
সত্যি বলছেন একজন লেখক যেখানেই থাকুক সে তার লেখার রসদ ঠিক খুঁজে নেয়, আপনার সুলিখিত মন্তব্য ই তার প্রমাণ।
আপনার জন্য ও বিনম্র শ্রদ্ধা ! সব সময় লেখা সাথে থেকে উৎসাহ দেবার জন্যে।
সব সময় ভালো থাকুন।
১৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৯
eajulhas বলেছেন: খুব সুন্দর।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার লেখায় স্বাগত eajulhas !
পাঠে এবং মন্তব্যে ধন্যবাদ ; শুভ কামনা রইলো।
১৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: সত্যি আপনি ভাগ্যবতি।
আপনার ব্যালকুনিতে ঘুঘু
বর্ণনা অনেক ভালোলেগেছে।
পাঠকদের হৃদে দাগ কাটার মত
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: তারেক ফাহিম !
এখানে ঘুঘু রা অনেক বেশি মানুষের কাছা কাছি থাকে; ঘুলঘুলি নেই তেমন বড় বৃক্ষ বা জঙ্গল ও নেই তাই আশেপাশে ই নিজেদের সংসার সাজায়। তবে আমি নিজে ও অবাক হয়েছি এত কাছে এসে নীড় বেঁধেছে তাই।
বর্ণনা ভালোলাগা প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ !
সব সময় ভালো থাকার শুভ কামনা।
১৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার চিত্ররূপময় বর্ননা....
সাথে ছবির মিশেল......
মরুর বুকে সবুজের কথা শুনলেই মনটা আনচান করে ....
পাখির গানের সুর বড়ই মধুর...
তার সাথে সদ্যজাত বাচ্চার কিচিরমিচির....
মরুর বুকেও প্রশান্তির সুবাতাস যেন....
সুন্দর পোস্টটার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে বাবা !! সবাই দেখি মন্তব্যে বাজিমাৎ করছে !!!
আমার লেখার চেয়ে বেশি কাব্যিক হচ্ছে সবার মন্তব্য ; এ ব্যাপার টা ও দারুণ কিন্তু ! ধন্যবাদ ধন্যবাদ।
কাব্যিক মন্তব্যে ভালোলাগা, শুভেচ্ছা নিন।
২০| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ঘুঘুর ডিম কি করবেন?
ওর বাসা কি ছাদে? বিড়াল আছে বিল্ডিংয়ে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি কিছুই করমু না, ঘুঘু নিজেই তা দিচ্ছে
উ হু ছাদে না, ব্যালকনি তে; আর বিড়াল আমার নিজের ঘরেই আছে তবে এখন ও পুচকা মাত্র তিন মাস। ওরে ব্যালকনি তে নিলে ও সাথে নিজে থাকি।
আর বিল্ডিং এ কুকুর বিড়ালের যাই থাক, নিজ নিজ ফ্ল্যাটে রাখোতে হয় সুতরাং সে ভয় নাই
২১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি আমার নিজের! কই আপনার ছবিতো দেখলাম না !!!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চশমা দেখছি এবার আপনাকে নিতেই হচ্ছে ঐ যে আমাকে দেখা যাচ্ছে ঘুঘুর বাসার সামনে।
২২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫১
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,
মুক্তগদ্যের ধাঁচে লেখা, ঘুঘুর টলমলে পায়ের ছাপের নকশায় আঁকা।
নধর, সতেজ, নষ্টালজিক সবুজের ঘোরলাগা কিশোরী মরিচের সুবাস মেখে লিখেছেন। সুন্দর।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার মন্তব্য সব সময় লেখার আনন্দ !!
অতখানি যত্নে লেখার চমৎকার বিশ্লেষণ করে মন্তব্য করেন যা লেখাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে আসে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আমার লেখার সাথে থাকার জন্য।
২৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০৭
সুমন কর বলেছেন: কিছুদিন আগে আমার ঘরের ভেন্টিলেটরে চড়ই পাখি বাসা বেঁধেছিল এবং বাচ্চাও দিয়েছিল। কয়েকদিন চড়ই বাচ্চাদের চিচিচি শব্দের কারণে ঠিক মতো ঘুমাতেও পারি নাই। বিশেষ করে সকাল বেলা। আপনার লেখা পড়ে মনে পড়ল। এখন নেই, চলে গেছে।
শব্দের গাঁথুনী এবার বেশ মজবুত। .........হাহাহাহা। তবে ভালো লেগেছে।
+।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভেন্টিলেটরে বিরক্তের সাথে ঘর ময়লা ও করে; খুব ই যন্ত্রণাদায়ক সেটা। হুম একটু বড় হলেই উড়ে চলে যায়। আমার তো মাত্র শুরু আর ঘরের ভিতরে ও না; তাই বাঁচোয়া।
হাহাহাহা আচ্ছা আচ্ছা সিমেন্ট বেশি হয়ে গেছে বালু র মিশ্রণ জরুরী ছিল।
ধন্যবাদ সুমন কর মন্তব্য ও + এর জন্য।
২৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৪
পুলক ঢালী বলেছেন: এক কথায় চমৎকার । মন্তব্য জুড়ে কাব্যবন্দনা । আসলেই তা প্রাপ্য। বিরাট কবি মন সাথে সোনায় সোহাগার মত ভাষায় দখল। নিরস মরুকেও কি ওরা সুজলা সুফলা করে তুলেছে? আমি আপুর বাসার বেলকনীতে ফুলের টবে বুলবুলির বাসা দেখে ভাবছিলাম আমরা ওদের আবাস কেড়ে নিয়ে ইট কাঠের শহর গড়ে তুলেছি তাই ওরা বাস্তুচ্যূত হয়ে টবে বাসা গড়ছে। আর ওখানে ওরা রুক্ষ মরুতে আবাস গড়ার উপযোগী পরিবেশ তৈরী করেছে। ঘুঘু সাধারনত লোকালয় এড়িয়ে চলে, লজ্জাবতী পাখী, আপনার বেলকনীতে বাসা গড়ে ডিম পেড়েছে মহাভাগ্যবতী আপনি কি জানি কবি মনের গভীর ভালবাসার টানে হয়তো চলে এসেছে কবিকে কাব্য চর্চার প্ররনা দিতে তাই অপেক্ষায় রইলুম।
view this link
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার গানের জন্য ধন্যবাদ জনাব
আপনার সাথে সহমত, আমরা ওদের আবাস কেড়ে নিয়ে ইট কাঠের শহর গড়ে তুলেছি বিন্দু মাত্র নিশ্বাস ফেলার জায়গাটুকু ও। যেখানে প্রকৃতি আমাদের দুহাত মেলে দিয়েছিল। অথচ দেখেন মরুর বুকে ওরা সবুজ অরণ্য সাজাচ্ছে।
এখানকার ঘুঘু রা কিন্তু বেশ পায়রা চড়ুই এর মত গৃহস্থালি পাখি; রাস্তায় বা বাগানের পাশে হেতে গেলে ও তেমন উড়ে চলে যায় না। তাই বলা যায় কবি মনের গভীর ভালোবাসার চাইতে, যুগলের নিজের ভালোবাসার দায় ছিল বেশি
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পাঠে এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৪৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ;
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শুভ কামনা।
২৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫১
সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা , পাখির বাসাটি চমৎকার হয়েছে
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লেখায় স্বাগত সোনালী ঈগল ২৭৪ ;
আপনার প্রশংসায় মুগ্ধতা !
শুভ কামনা
২৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
বাহ !
দুবাইএর ঘুলঘুলিতে ঘুঘু'র ফড় ফড়িং
ভালো লাগলো পড়তে
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
ধন্যবাদ কবি ! কী সুন্দর ছন্দে মন্তব্য করলা। দারুণ দারুণ।
২৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২
নজসু বলেছেন:
অপূর্ব কথামালা।
ছবিতে প্রাণের স্পন্দন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: থ্যাংকু
২৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪০
মুক্তা নীল বলেছেন: আপা, ভালো আছেন? আমার অনেক দেরী হয়ে গেল।
কত সুন্দর করেই না আপনি আপনার যাপিত জীবনের কথা লিখেছন। ওখানের প্রকৃতির রুপ, ফুলের বৈচিত্র সুবাস, লোহিত সাগরের উওাল ঢেউ আর ঘুঘু পাখির সাথে বসবাস --- এক কথায় সুখী জীবনের জীবন গাঁথা।
শুভকামনা রইলো।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ! ভালো আছি আমি । আশা করছি আপনি ও চমৎকার সময়ে আছেন।
লেখায আপনার সুন্দর বিশ্লেষন ভালো লেগেছে। পাঠকের উচ্চ্বাসের প্রকাশ , লেখকের জন্য দারুন পাওয়া ।
ধন্যবাদ আপনাকে মুক্তা নীল !!
শুভ কামনা আপনার জন্য।
৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭
আখেনাটেন বলেছেন: কী দারুন কাব্যিক লেখা? মুগ্ধ! মুগ্ধ! মুগ্ধ!
ঘুঘু পাখিটাকে আমার সেই পিচ্চিকাল থেকেই অসম্ভব ভালো লাগে। সে সময় সকাল বেলা দেশের বাড়িতে শালিকের সাথে অনেক ঘুঘুকেও দেখতাম বাড়ির উঠোনে টুকে টুকে খাবার খেতে।
ঘুঘুর ডিম কচি বাচ্চা হয়ে প্রকৃতির শোভাবরর্ধন করুক এই কামনা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ ধন্যবাদ
ট্রিলজি মুগ্ধতায় ভালোলাগা ফারাও ভাই!
ঘুঘু পাখি র ডাক টা আসলেই নস্টালজিক সুর, মাথামুথা আউলা কইরা দেয়। আর এদের যুগলকাব্য ও অসাধারণ ; সারাদিন জোড়ায় জোড়ায় চলে।
আপনার শুভকামনা ঘুঘু পরিবার কে সকল অমঙ্গল থেকে রক্ষা করুক।
৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
ডিম গুলি বাসা থেকে পড়ে যাবে নিশ্চিত। এত সমান্তরাল জায়গায় টিকে থাকবে না। একটা জুতার বাক্স বা এই সাইজের বাক্স নিয়ে এর মধ্য খড় কুটো দিয়ে বাসা বানিয়ে, ভাল করে বাসাটা শক্ত করে বেধে দিন। এরা ডিম রেখে কোথাও যাবে না। সাবধানে ডিম ধরবেন, খুব নরম হয়। কিছুক্ষন ঘুরাঘুরি করে আবার এই বাক্সেই এসে বসবে। এই কাজটা যদি করতে পারেন, এরা আর আপনাকে ভয় পাবেনা আর এইখানে থেকে অন্য কোথাও যাবে না। আল্লাহ ভরসা!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি ডিমে হাত দিতে ভয় পাচ্ছি ; তবে বাসার নীচে দই এর হাড়ি বসিয়ে রেখেছি। যেহেতু আপনি বলছেন, বাসা টাকে সেখানেই বসিয়ে দেই। আর যাই হোক ডিমে হাত দিচ্ছি না আমি।
এরা অবশ্য আমাকে ভয় পায় না, আমি বিকেলে চা নিয়ে বসলে ও ডিমে তা দেয়, উড়ে চলে যায় না। দেখা যাক কি হয় আল্লাহ ভরসা।
৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: আপু,
ঠিক এটাই বলেছি আপনাকে। এদের পুরো বাসা ধরেই খোলা একটা বাক্সে বসিয়ে দিন। যেন সহজেই ডিম গুলি চোখে পড়ে। হাড়ি বা আবদ্ধ কিছু দেবেন না। এরা মনে করবে খাঁচা তখন কিন্তু পালাবে..
সাবধানে কাজটা এদের চোখের সামনেই করবেন যেন এরা দেখতে পায় কি করছেন আপনি! আর এরা বুঝবে ডিম গুলি কোথায়?
আল্লাহ ভরসা।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেখি চেষ্টা করে, কতটুকু কি করতেপারি।
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৫
প্রামানিক বলেছেন: ঘুঘুর বাসা এবং সেটা নিয়ে কব্যিকভাবে যাপিত জীবনের লেখা খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই;
ভালোলাগার প্রকাশে আনন্দিত।
৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮
কালীদাস বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগল। মরুভূমিতে সবুজের চিন্হ সবসময়ই চোখ জুড়ায়, ঠিক যেন আয়রন মেইডেনের কনসার্টে পানিপানের বিরতিতে রেজওয়ানা বন্যার রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশন
আন্ডাটা আছে এখনও? নাকি অলরেডি ঘুঘুসংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখে ফেলেছে? ১৫ নাম্বারের রিপ্লাইয়ে উটের মাথাটা ছবিটাকে ইন্টারেস্টিং করেছে
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহাহাহা দারুণ উপমা! একদম একশ তে একশ
হুম এখন ও আছে, আন্ডা এখন দুই'টা; মা ঘুঘু তা' দিচ্ছে আশা করছি আল্লাহ চাইলে জলদি সু- খবর শোনাতে পারব। তখন বোঝা যাবে ঘুঘু সংখ্যা কত বৃদ্ধি পেলো।
হয়েছে কি , আশেপাশের সবাই নিজেদের ব্যালকনি এত সুন্দর করে সাজিয়েছে দেখে আমি ও এই ছোট্ট উট রেখেছিলাম। কপাল এমন সেই উট বেয়েই আমার কুমড়া গাছ আর সেখানেই ঘুঘু নিজের বাসা বানিয়েছে। ছবিতে সেই উট ই আবার মাথাচাড়া দিয়েছে
৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
রাকু হাসান বলেছেন:
আরামদায়ক লেখা । পড়তে খুব ভালো লাগছিলো আমার । হঠাৎ শেষ হয়ে গেল । মনে হচ্ছিলো কোনো কবিতায় যেন পড়ছিলাম ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আর কবিতা ! কতদিন যে লিখি না
ধন্যবাদ রাকু; ভালোথেকো।
৩৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
রাকু হাসান বলেছেন:
হুম থাকুম ভালো । তো শিরোনামে বাংলিশ কেন ? কি বোর্ডে কি বিশেষ অক্ষরে সমস্যা ! তোমার কবিতার অপেক্ষা করি কিন্তু আমি । লিখ লিখ
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: নাহ ! এদের নিয়া আর পারা গেল না
এই একটু ক্রিয়েটিভিটি দেখাইতে চাইলাম এরাম করে লিখে - সেইটারেও বুঝে না ! কয় বাংলিশ। আর সমস্যা !! আমার কাছে !!
ফুহ হ হ, সমস্যা কে মাইরা তক্তা বানামু না
হু হু জানি জানি অপেক্ষা কর এ দেখার জন্য যে পুঁইডাটা আসলো কিনা
৩৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
বোকামানুষ বলেছেন: ২০১৪ থেকে দুবাই জানতামই না
ধন্যবাদ দারুন একটা প্রতি উত্তর দেয়ার জন্য । দুবাই তো যাইতে পারিনা সেইজন্য একটু ডুব মেরে থাকি ডুবাই হওয়ার জন্য
আপনার লিখা বরাবরই ভাল আমরা পোস্ট হাজিরা না দিলেও ভাল থাকবে তবে এটা পরিচিত মুখ পোস্টে দেখতে ভাল লাগে
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহা সেও কিন্তু মন্দ নয় ! যিনি ডুবাই তিনি ই ভাসাই ও হতে পারেন
উ হু পাঠক হাজিরা না দিলে তো লেখা কেমন হল বোঝাই ই যাবে না; রয়ে যাবে কেবল কিছু অযাচিত শব্দমালা।
হু হু পরিচিত মুখ দেখার আনন্দ সব সময় ই আনন্দের!
সব সময় ভালো থাকুক, ডুবে ডুবে হলে ও জল পান করুন মানে ব্লগে ঢু দিন। আমাদের সাথেই থাকুন।
৩৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭
ইয়াসিনুর রহমান ফাহিম বলেছেন: আপনার লেখায় অন্যরকম একটা তীক্ষ্ণতা আছে। পড়ে মনে হলো যেন, বিকেলবেলায় খোলা বারান্দায় বসে আমি প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করছি।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! চমৎকার প্রকাশ।
আপনার মন্তব্যে দারুণভাবে আন্তরিকতা প্রকাশ পেয়েছে, মন্তব্যের উষ্ণতা ছুঁয়ে ভালোলাগায় থামল।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ইয়াসিনুর রহমান ফাহিম!
৩৯| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালবাসার আর্দ্রতায় সিক্ত যাপিত জীবনের ছবি, মায়ামাখা ভাষায় লেখা। খুবই চমৎকার লিখেছেন।
শান্তির পাখি ঘুঘু মুক্ত থেকেও তার বংশ বিস্তারের জন্য আপনার নীড়ের এক প্রান্ত বেছে নিয়েছে, এটা খুবই সুখের কথা। আশাকরি, তার শাবকের টলমলে পায়ে এক্কা দোক্কা খেলা দেখতে না পেলেও, সেখান থেকে একদিন তার মুক্তাকাশে উড়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখে জীবনের নতুন কোন দর্শন লাভ করবেন।
ভাল থাকুন, শুভকামনা----
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার যাপিত জীবনের কথকতায় আপনার ভালোলাগা আমাকে উৎসাহিত করলো লেখালিখি তে।
আমার ঘুঘু দম্পতীর জন্য আপনার শুভকামনা তাদের জীবনে সত্যি হয়ে আসুক; আর শাবক বুকে ঘুঘুর প্রশান্ত ডাক টুকু ই প্রত্যাশা আমার। মুক্ত আকাশ তাদের জন্য উন্মুক্ত হোক।
ধন্যবাদ অসাধারণ মন্তব্যে র জন্য।
৪০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আমি তো ভয়ে আমার কুমড়া গাছ , মরিচ গাছে আজ পানি দেই নাই (১৫ নং প্রতিমন্তব্য) - আমাদের ব্যালকনিতে বছর চারেক আগে একবার এক বুলবুলি দম্পতি তিনটে ডিম পেড়েছিল। যে ফুলের টবে ওরা এটা সেটা দিয়ে একটা নীড় বেঁধেছিল, সেটা ছিল মাথার উচ্চতার একটু উপরে, দেয়ালে গাঁথা। মাথার উপরে বলে কাজের বুয়া নীচ থেকে হাত উপরে তুলে সেখানে পানি ঢেলেছিল, কোন কিছু না দেখেই। তারপর থেকে সেই যে বুলবুলিরা চলে গেলো, আর বাসা বাঁধেনি। তবে রোজ রোজ আরো কিছু বন্ধু বান্ধব মিলে এসে ওদের জন্য রাখা আধার খেয়ে যায়। সেই ডিম তিনটের ছবিঃ
বুলবুলির ডিমের তুলনায় ঘুঘুর ডিমগুলোকে তো সাইজে বেশ বড়, প্রায় মুরগী'র ডিমের মতই বড় দেখাচ্ছে!
আর যাই হোক ডিমে হাত দিচ্ছি না আমি (৩১ নং প্রতিমন্তব্য) - আমার মনে হয়, আপনি ঠিকই বলেছেন। আমিও জানি, পাখির ডিমে অন্য কার স্পর্শ লাগলে, বিশেষ করে মানুষের, পাখি আর সে ডিমে তা' দেয় না।
সবশেষে একটা অনিবার্য প্রশ্নঃ বাচ্চা কি ইতোমধ্যে ফুটেছে?
জুন, পদাতিক চৌধুরি, কালীদাস প্রমুখের মন্তব্যগুলো ভাল লেগেছে, সেই সাথে আপনার প্রতিমন্তব্যগুলোও। +
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওয়াও দারুণ ব্যাপার তো !! বুলবুলি র ডিম গুলো কেমন আলাদা সুন্দর!!
ইশ সামান্যতেই কী অপচয় সত্যি ই এরা ভীষণ সেন্সেটিভ। তবে এ ও কিন্তু আনন্দের ! প্রতিদিন বন্ধুদের সাথে খাবার খেতে আসা। বুলবুলির সম্মিলিত স্বরের কচির মিচিরে নিশ্চয়ই অপার্থিব আনন্দ!
না না আমি খুব কাছে থেকে ছবি তুলেছি , তাই মনে হচ্ছে সাইজে বড়। আসলে সাধারণ সাইজ ই। আসলে এত হালকা আর ছোট আমার স্পর্শে ভেঙে যাবে বলে মনে হচ্ছিল, তাই আর হাত দেয়া হয় নি। আপনার এ তথ্য পেয়ে ও উপকৃত হলাম; ভবিষ্যতে ও ডিম স্পর্শ করা যাবে না।
জি না এখন ও ঘুঘু তা দিচ্ছে, আমি অবশ্য খুব কাছে যেয়ে দেখতে ও ভরসা পাচ্ছি না।
মন্তব্য ও প্রতিমন্তব্যে ভালোলাগা রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা; শুভ কামনা আপনার জন্য।
৪১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: তবে এ ও কিন্তু আনন্দের ! প্রতিদিন বন্ধুদের সাথে খাবার খেতে আসা। বুলবুলির সম্মিলিত স্বরের কচির মিচিরে নিশ্চয়ই অপার্থিব আনন্দ! - জ্বী, অবশ্যই সেটা এক অপার্থিব আনন্দ এর বিষয়। এসব ছোট ছোট পাখির কিচির মিচির শুনলে আমি আমার ছোট্ট নাতনি আনায়াকে খুব মিস করি। ছবি তুলে, চুপে চুপে ভিডিও করে ভাইবারে ওর কাছে পাঠাই। ও দেখে খুব আনন্দ পায়। ওর আর আমার, উভয়ের আনন্দ মিলে অনুভূতিগুলো সত্যিই অপার্থিব রূপ ধারণ করে।
সেরকম কিছু আনন্দের অনুভূতি নিয়ে এই কবিতাটি লিখেছিলাম, পাখির কথা
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার পাখির কথা পড়েছিলাম; নি:সন্দেহে লেখার আবেগ পাঠকে ছুঁয়ে গেছে! এখন আবার পড়লাম তেমন ই সতেজ স্নিগ্ধ অনুভব। আনায়া' র সাথে আপনার যে মিষ্টি সব অনুভব এর তুল্য কিছুই নেই। এ এক অনন্য স্বর্গীয় অনুভব।
একদিন সকালের প্রাত: ভ্রমনের সময় তুলে আনা মূহুর্ত শেয়ার করছি ! আশা করছি ভালে লাগবে।
ভোরের আলো
৪২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার এ ভিডিও চিত্রটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। খুবই ভাল লেগেছে এ অসম্ভব সুন্দর, স্নিগ্ধ ভোরবেলার চিত্রটি। অপার্থিব, অতীন্দ্রিয় অনুভূতির রেশ রেখে গেল।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলেই তা ছিল এক অপার্থিব অনুভব!! ভোরের স্নিগ্ধতা আর নরম আলোর যুগলবন্দী কে অপূর্বতায় এনেছে পাখির সুর!
ধন্যবাদ আহসান ভাই চিত্র টি দেখে আপনার ভালোলাগা প্রকাশের জন্য।
৪৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন: আপু লেখাটা এক কথায় ‘অসাধারণ’
একবছর আগের কথা । এখন কি অবস্থা?
তোমার লেখা পড়লে কথায় যেন চলে যাই
‘কাছের মানুষকে ছুঁয়ে দিতে না পারার দীর্ঘশ্বাস’
কথাটা বুকের ভেতরে স্পর্শ করে
০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হ্যালো ডল !!!!
অনেকদিন পর কেউ এই লেখায়, আমি আনন্দিত
হু মনে হচ্ছে গোঁট জনমের কথা ! আচ্ছা এ লেখায়তেই মন্তব্যে আপডেট দিয়েছিলাম নীল আকাশ কে ১৫ নাম্বার মন্তব্যে। এই প্রজন্ম এর পরের প্রজন্ম ও আমার সাথেই ছিল, এরপর তো সামার চলে এসছে ওরা মনে হয় অন্য কোন অপেক্ষাকৃত ছায়াঘেরা জায়গা বেছে নিয়েছে। তাছাড়া আমিও দুবাই থেকে মুভ করেছি দেশে সেই সামারেই। এখানে ঘুলঘুলিতে চড়ুই আছে সারাক্ষণ ক্যাঁচক্যাঁচ কিচকিচ করে নিজেদের উপস্থিতি জানান দ্যায় আর আমার পোকি (আমাদের পোষা বেড়াল ) অস্থির হয়ে উঠে ওদের ধরার জন্য।
ইশ তুমি এত মিষ্টি করে বল যে নিজের লেখা ভালো লাগতে শুরু করে !!! কথাটা নতুন করে আমার বুকে ও স্পর্শ করলো।
ধন্যবাদ ভালোলাগার অনুভবের জন্য। ভালোবাসা তোমার জন্য।
৪৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫১
মিরোরডডল বলেছেন: ***কোথায়****
০৬ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হু সেটা বুঝতে পেরেছি
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২০
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ তো! ঘুঘু'র বাসাটি কি বেলকনিতে নাকি ছাদের বাগানে? বেলকনিতে হলে সত্যি অবাক করার মতো, আর ছাঁদ হলে অনেকটা স্বাভাবিক। তবুও ছাঁদে লোকজনের চোখ ফাঁকি বা নির্ভয়ে ঘুঘুর বাসা বানানোও অস্বাভাবিকই। অনেকটা মালির ভাগ্যও মনে হয়।
যাক, খুব সুন্দর লিখেছেন ঘুঘু কব্য, যাপিত জীবনের গল্পে কাব্যিক কথামালা বড়ই মুগ্ধতায় ভাসালো আমাকে।
শুভকামনা জানবেন সুপ্রিয় কথাসাহিত্যিক আপুর জন্য।