নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামু র বয় বৃদ্ধার ব্লগ
কোলাহল থেমে এলে
প্রদীপের টিমেটিমে সলতে অথবা নিয়ন আলো
টবিল ল্যাম্পের একচোখা আলোর অভিলাষ থেকে ড্রয়িংরুমের উথাল জোছনা
বইখানা চুপচাপ শান্ত পোষমানা বেড়াল হয়ে
মিহিসুরে কাছে ডাকে।
দুরন্ত ঝঞ্ঝার' র ছটফটে রাত
বাহিরে তুমুল দূর্নিবার নিকষিত অন্ধকারের গান
ঝিরিঝিরি মনখারাপের কান্না কিংবা অজস্র শ্রাবনঢল
পথের দিশা খুঁজে না পাওয়া আধাঁর দশদিকে
সোনামুখ করে বসে থাকে সে বুকের খাচাঁয়, শতাব্দীর আলো লুকিয়ে
মলিনতা ফোটে না তবুও।
ভোরের নরম ঘাসের মুক্তসেচাঁ আলোতে
হলদে মলাটে রাখে শত অবেলার বেদনার শব্দ
মূলত
তুমি হচ্ছ বালুকনা জমেজমে পাথরে আঁকা স্ফিংস !
যেখানে শিল্পীকে কেউ খোঁজে না; উপভোগ করে তার সৌন্দর্য্য
সময়ের ব্যস্ত যাতায়াতে
ঘোরলাগা কোন সুরের তালে লুকিয়েও ক্লাশের বাধ্য ছাত্রীর মত চেয়ে রও ব্ল্যাকবোর্ড পানে
বিলাসবহুল পাঁচতারকার বিলাসীতায় সাইড টেবিলের কোনে নিজস্ব আভা ছড়াও নধরকান্তি প্রিয়।
বসরায়ীত হবার মেহেকশিত সুখ
বাথটাব জল গোলাপ ফেনীল নিজস্ব মুহূর্তটুকুতে
ডানহাতে শোভা হয়ে থাকতে চাও তুমি !
বর্ষার ভেঁজা হাওয়া -বসন্ত মাতাল সমীরণ
দুপুর ঝাঁঝের তপ্ততায় একমুঠো প্রশান্তি ফুরায়, অপেক্ষায় অপেক্ষায়
খোলা জানালার লোহার শিকের আদরে পা তুলে দিয়ে তোমাতে নিবিষ্ট হবার সময় গুনেগুনে লেবুপাতা সন্ধ্যা কাটে।
শরৎ স্বর্নখচিত রোদ্দুর দিনের নীলচে আয়োজনে ও লাল গালিচা হয়ে আহ্বান কর তুমি প্রিয়তম !
পাঠকের মনন ও মজ্জায় -
সব খানেই সব ভাবেই তুমি তুমি সুখ আলগোছে ছুঁয়ে করে প্রতীক্ষা!
সত্যিকার অর্থে
পড়ুয়ার পাঠ তালিকায় থাকা বই এর চেয়ে
প্রতীক্ষা' কে
আর কে ই বা চিনেছে অমন করে কবে !
=============================================
মনিরা সুলতানা
০৩-০২-২০১৯
ছবি'র উৎসঃ মনিরা সুলতানার ফেসবুক!
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে ফিরলাম; আমার নিজের ও অনেক অনেক ভালো লাগছে প্রিয় ব্লগারদের সানিধ্য! লেখা পোস্ট করে প্রথম মন্তব্যেই আপনাকে পেলাম !! এ ও দারুণ ব্যাপার ।
অনেক ধন্যবাদ মুক্তানীল আমার লেখার পাশে থাকার জন্য।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৮
আরোগ্য বলেছেন: এমন আবহাওয়ায় এরকম একটি কবিতা পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
পাঠে প্রীত হলাম।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ তোমার মন্তব্যে আবহাওয়াকে মিস করা শুরু করলাম আরোগ্য !
অনেকদিন পর ব্লগে এসে ভালোলাগছে, আনন্দ ভালোলাগা দ্বিগুণ হয় এমন সব আন্তরিক মন্তব্যে।
সব সময় ভালো থাকার শুভ কামনা।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার কবিতা।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ নুর;
আশা করছি ভালো ছিলেন।
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৮
ল বলেছেন: কবিপ্রবর অনেক সুন্দর লিখেছেন !
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি !
পাঠে এবং ভালোলাগা প্রকাশে, আমাকে উৎসাহ দিয়ে গেলেন।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
"ভোরের নরম ঘাসের মুক্তসেচা আলোতে
হলদে মলাটে রাখে শত অবেলার বেদনার
শব্দ
মূলত
তুমি হচ্ছ বালুকণা জমেজমে পাথরে আঁকা
স্প্রিংস!
যেখানে শিল্পীকে কেউ খোঁজে না;
উপভোগ করে তার সৌন্দর্য।"
একেই বলে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন!!!!
হ্যাটস অফ প্রিয় আপুনিকে। +++++
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা চৌধুরী ভাই !!
এমন সব আন্তরিকতার জন্যই ব্লগে ফেরা, এম ব্লেসড ভাই।
আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা রইলো।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একটি স্বার্থক কবিতার যাবতীয়. বৈচিত্র্য, ভঙ্গি এবং বিন্যাসের সামগ্রিক রূপ নিয়ে তৈরী এই প্রতিক্ষা কবিতাটি পাঠে মুগ্ধ । আঙ্গিক ও ভাষায় চমক সৃষ্টি ক'রে কবিতায় বাঙলা ভাষার নিজস্ব স্টইলের ঋদ্ধি ঘটিয়ে যে কবিতা লিখছেন, তা তুলনারহিত যা এ ব্লগ তথা বাঙলা সাহিত্যের সম্পদ । আমি বার বারই লক্ষ্য করেছি আপনার দৃষ্টি বাংলার প্রকৃতির বাইরে যেতে কদাচিত্ই প্রস্তুত। পদ্মপাতা, দিঘি, চাঁদ, খড়, নদী, বটফল, মহুয়া, ভাত, গুল্ম, লতাপাতা, শালবন, পাহাড়, জঙ্গল, পাথর, , মুথাঘাস, হাঁড়ি, বৃষ্টি, ডোবা, আঁতুড়ঘর, বালি, মাতাল সমীরণ , লেবুপাতা —অর্থাত আমাদের শ্রীহীন জীবনের দৈন্যদশায় একান্তভাবে যা জড়াজড়ি করে আছে, আপনি তারই উল্লেখ করেছেন কবিতায় । আর বারবারই বাংলাকে আপন করার জন্যে আপনার প্রাণান্ত চেষ্টা আমি লক্ষ করেছি। বাংলা কবিতায় এ-ভাবেই সৃষ্টি করে চলেছেন এক প্রকৃতি প্রেমি জগত্।
প্রতিক্ষার এ কবিতাখানি পাঠে মনে হল এটা হয়ে উঠেনি কল্পনায় উঁচু-নিচু বল্গাহীন কিংবা যুক্তিহীন যদিও কখনো কখনো মনে হয়েছে খণ্ড এমনকি অপূর্ণ তথাপি অবচেতন ও চেতনার মিশ্রণে হয়ে উঠেছে অতি সম্মোহনী । মাঝে মাঝে এমন সব গুঢ় ভাবধারা যা সাধারণভাবে আমার মত অকবির পক্ষ্যে বিশ্লেষণ করাও অসম্ভব; তবে এক নিশ্বাসে পাঠ না করে তৃপ্তিও মিটেনা ,আর কবিতার প্রথম পঙিক্ত থেকেই বলে দেয় এ কবিতাটি মনিরা’পুরই কবিতা—তার ছাড়া আর কারোরই নয়।
পড়ুয়া পাঠ তালিকায় থাকা বই এর চেয়ে
প্রতিক্ষা’কে
আর কেই বা চিনেছে অমন করে কবে!
এতই নিজস্ব শব্দ, নিজস্ব বাক্ভঙ্গী, নিজস্ব অভিজ্ঞতা, সর্বোপরি নিজস্ব উন্মাদনায় কবিতাটি চিত্রিত যা কেবলই ভাললাগার পরশ বুলিয়ে যায় আর রেখে যায় কবিতাটির একটি অনন্য স্বাতন্ত্রতা ।
ধন্যাবাদ সুন্দর এই কবিতাটির জন্য , প্রিয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একটি স্বার্থক কবিতার যাবতীয়. বৈচিত্র্য, ভঙ্গি এবং বিন্যাসের সামগ্রিক রূপ নিয়ে তৈরী এই প্রতিক্ষা কবিতাটি পাঠে মুগ্ধ । আঙ্গিক ও ভাষায় চমক সৃষ্টি ক'রে কবিতায় বাঙলা ভাষার নিজস্ব স্টইলের ঋদ্ধি ঘটিয়ে যে কবিতা লিখছেন, তা তুলনারহিত যা এ ব্লগ তথা বাঙলা সাহিত্যের সম্পদ । আমি বার বারই লক্ষ্য করেছি আপনার দৃষ্টি বাংলার প্রকৃতির বাইরে যেতে কদাচিত্ই প্রস্তুত। পদ্মপাতা, দিঘি, চাঁদ, খড়, নদী, বটফল, মহুয়া, ভাত, গুল্ম, লতাপাতা, শালবন, পাহাড়, জঙ্গল, পাথর, , মুথাঘাস, হাঁড়ি, বৃষ্টি, ডোবা, আঁতুড়ঘর, বালি, মাতাল সমীরণ , লেবুপাতা —অর্থাত আমাদের শ্রীহীন জীবনের দৈন্যদশায় একান্তভাবে যা জড়াজড়ি করে আছে, আপনি তারই উল্লেখ করেছেন কবিতায় । আর বারবারই বাংলাকে আপন করার জন্যে আপনার প্রাণান্ত চেষ্টা আমি লক্ষ করেছি। বাংলা কবিতায় এ-ভাবেই সৃষ্টি করে চলেছেন এক প্রকৃতি প্রেমি জগত্।
প্রকৃতি আমাকে যেভাবে বিমোহিত করে, তার তুলনায় প্রকাশ খুব ই অল্প করতে পারি। তবে অনেক সময় কিছুটা বিড়ম্বনা ও বটে কাড়ন আমার সব ধরনের লেখাতে প্রকৃতি চলে আসে, তাতে লেখায় বৈচিত্র্য আসে না। তবে আমি অসম্ভব ভাগ্যবান একজন লেখক যে কিনা লেখার শুরু থেকেই আপনাদের মত অসম্ভব দরদী মনের পাঠক পেয়েছি আমার লেখায়। ব্লগের সবাই আমার লেখার প্রতি একটু বেশি ই কাইন্ড।
তবে বাংলা' র শব্দ আর প্রকৃতির মন অনন্যতা খুঁজে পাওয়া মুশকিল; আমি বাংলাতেই ডুবে রই ।
প্রতিক্ষার এ কবিতাখানি পাঠে মনে হল এটা হয়ে উঠেনি কল্পনায় উঁচু-নিচু বল্গাহীন কিংবা যুক্তিহীন যদিও কখনো কখনো মনে হয়েছে খণ্ড এমনকি অপূর্ণ তথাপি অবচেতন ও চেতনার মিশ্রণে হয়ে উঠেছে অতি সম্মোহনী । মাঝে মাঝে এমন সব গুঢ় ভাবধারা যা সাধারণভাবে আমার মত অকবির পক্ষ্যে বিশ্লেষণ করাও অসম্ভব;
কী যে বলেন !! আপনি যতখানি ঋদ্ধতায় আমার কবিতার বিশ্লেষণ করেন সবসময়, তা কবিতার চাইতে বেশি আকর্ষণীয় হয়; কবিতা খুব ই সরল থীমে, হ্যাঁ আমার অভ্যাস মত কিছু শব্দের কারুকাজ করেছি মাত্র। একজন সত্যিকারের পাঠকের জন্য বা সাধারণ পাঠকের জন্য আমার মনে হয় বই সবসময় সব অবস্থাতেই অসীম ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করে থাকে, আর সত্যিকারের পড়ুয়া র জন্য তো একটি বই এর অপেক্ষা বা প্রতীক্ষা অনন্ত!! সেটুকুই বুঝিয়েছি কেবল।
তবে এক নিশ্বাসে পাঠ না করে তৃপ্তিও মিটেনা ,আর কবিতার প্রথম পঙিক্ত থেকেই বলে দেয় এ কবিতাটি মনিরা’পুরই কবিতা—তার ছাড়া আর কারোরই নয়।
পড়ুয়া পাঠ তালিকায় থাকা বই এর চেয়ে
প্রতিক্ষা’কে
আর কেই বা চিনেছে অমন করে কবে!
এতই নিজস্ব শব্দ, নিজস্ব বাক্ভঙ্গী, নিজস্ব অভিজ্ঞতা, সর্বোপরি নিজস্ব উন্মাদনায় কবিতাটি চিত্রিত যা কেবলই ভাললাগার পরশ বুলিয়ে যায় আর রেখে যায় কবিতাটির একটি অনন্য স্বাতন্ত্রতা ।
ধন্যাবাদ সুন্দর এই কবিতাটির জন্য , প্রিয়তে গেল ।
আপনার অতখানি প্রশংসার যোগ্য হয়ত আমি নই, তবে শুভকামনা রাখবেন যেন আপনাদের প্রত্যাশা একদিন লিখে পূরণ করতে পারি।
আপনার জন্য সবসময়ে ভালো থাকার শুভ কামনা ভাইয়া।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৫:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
অতি কথার মাঝে আসল কথা গুরুত্ব হারায়।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম হুম একদম ঠিক বলেছেন,
এ জন্য আমি বেশি কথা একেবারেই বলি না শুধু ক' লাইনে কবিতা লিখি
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
অবশেষে ব্লগে ফিরে এলেন।
৩য় লাইনে টেবিল হবে।
আপনার জ্বালায় এই বয়সে এসে আবার বাংলা শেখা শুরু করতে হবে দেখছি!!
বসরায়ীত হবার মেহকষিত সুখ আবার কি? ব্যাখ্যা দাবী করছি।
এই কবিতা পুরোপুরি বুঝতে আরও বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। কবিতা এমনিতেও আমার মাথার এ্যান্টিনার উপর দিয়ে যায়!!
ব্লগে সবাই আপনার ফিরে আসার জন্য ঠিক এভাবেই প্রতিক্ষায় ছিল।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:০৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সুপ্রভাত নীল আকাশ! ফিরলাম আপনাদের দোয়ায়, এবং মন ও বসেছে
ফিরে এসে আপনাদের সবার এত এত চমৎকার লেখার সাগরে হাবুডুবু খেতে খেতেই নিজের একটা কবিতা দিয়ে ফেললাম।
আপনার জ্বালায় এই বয়সে এসে আবার বাংলা শেখা শুরু করতে হবে দেখছি!!
বসরায়ীত হবার মেহকষিত সুখ আবার কি? ব্যাখ্যা দাবী করছি।
হাহাহাহা, আসলে এটুকু আমার নিজস্ব মুহূর্তের বর্ণনা -
মেহেক একটি আরবী শব্দ এর অর্থ হচ্ছে সুবাস;
মেহেকশিত - সুবাসিত
বসরায়ীত বলতে বুঝিয়েছি, ইরানের বসরায়ী গোলাপের সুবাসে সুবাসিত মোহিত হবার যে সুন্দর সুখের সময়টুকু কে।
এই কবিতা পুরোপুরি বুঝতে আরও বেশ কয়েকবার পড়তে হবে। কবিতা এমনিতেও আমার মাথার এ্যান্টিনার উপর দিয়ে যায়!!
ব্লগে সবাই আপনার ফিরে আসার জন্য ঠিক এভাবেই প্রতিক্ষায় ছিল।
কবিতা বুঝতে সময় লাগাড় কথা না, একেবারেই সোজা থীম জিলিপি প্যাচ সুধু পরিবেশনে
এত টুকু আন্তরিকতার জন্যই আসলে বারবার ফেরা ব্লগে! ব্লগারদের সাথে এমন আত্মিক বন্ধনের টানে।
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্যে ও ।
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:১৩
মুক্তা নীল বলেছেন: আপা,
শুভ সকাল।
নিরিবিলি আলোহীন রাতে কারও জন্য জোসনাস্নাত রাতে প্রহর কাটানো, সংগী শুধু বই.....
দুরন্ত ঝঞ্ঝার' র রাতে বৃষ্টির ছটফটে কান্নায় কবির মন খারাপ অবশ্যই স্বার্থক হবে, আশা রাখি ।
ভোরের নরম ঘাসের মুক্তসেচাঁ আলোতে..... কি মায়াময় আবহ
যার উপ নিজেকে এমন সমর্পনের আকুলতা সেই প্রতিক্ষীত মানুষটি কি সত্যিকারের ব্যাকুলতা বুঝতে পারবে???
আপা, আপনার কবিতায় আমার বরাবরের মতোই ভালো লাগা রইলো । আবার হারিয়ে যায়েন না।
শুভ কামনা রইলো ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:১৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কী দারুণ ভাবেই না আপনি আমার কবিতায় ভাসেন !! আমি মুগ্ধ অভিভূত আমি সত্যি'ই আপ্লুত।
প্রতীক্ষা আসলে এমন একটা ব্যাপার, প্রতীক্ষিতের বোঝার আপেক্ষায় সে কখনোই থাকে না; অফুরন্ত সে মনের ফল্গুধারার প্রতীক্ষার আনন্দ। কী আসে যায় তাতে , সে বুঝল অথবা না !!
হারিয়ে যেতে একেবারেই ভালোলাগে না, কিছু পরিস্থিতি ছিল দূরে ছিলাম। আপনাদের মাঝে এসে লেখায় আনন্দ একেবারেই আলাদা।
ভালোবাসা আপু।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭
করুণাধারা বলেছেন: কবিতা কিছুটা ধরা দিয়েছে, কিছুটা দেয়নি........ সমাপ্তি ভালো লেগেছে।
ছবিটা চমৎকার, নান্দনিক; কিন্তু ছবির উৎস সম্পর্কে কিছু বলা নেই। দিশেহারা রাজপুত্রর বই নিয়ে কিছু আলোচনা দেখেছি, কোথাও এমন ছবি তো দেখিনি!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপু লেখার থীম খুব ই সহজ সাধারণ! সেই
“ রুটি মদ ফুরিয়ে যাবে, প্রিয়ার কালো চোখ ঘোলাটে হয়ে আসবে, কিন্তু বইখানা অনন্ত- যৌবনা- যদি তেমন বই হয় "
এর মত। কিছু টা সহজ করে বললে এমন হয় ;
কোলাহল থেমে এলে-
প্রদীপের টিমেটিমে সলতে অথবা নিয়ন আলো;
টবিল ল্যাম্পের একচোখা আলোর অভিলাষ থেকে ড্রয়িংরুমের উথাল জোছনা।
বইখানা চুপচাপ শান্ত পোষমানা বেড়াল হয়ে
মিহিসুরে কাছে ডাকে।
আশা করছি এ লাইন ধরা দিয়েছে আপু ! শুরুটা কোলাহল থামার পর নিজের কাছের সময় থেকে করেছি, ভীষণ নিস্তব্ধ গ্রামের প্রদীপের আলোতেও হতে পারে; পছন্দের বই ঠিকঠাক আপনার জন্য অপেক্ষায় থাকে।
দুরন্ত ঝঞ্ঝার' র ছটফটে রাত-
বাহিরে তুমুল দূর্নিবার নিকষিত অন্ধকারের গান !
ঝিরিঝিরি মনখারাপের কান্না কিংবা অজস্র শ্রাবনঢল
পথের দিশা খুঁজে না পাওয়া আধাঁর দশদিকে।
সোনামুখ করে বসে থাকে সে বুকের খাচাঁয়; শতাব্দীর আলো লুকিয়ে
মলিনতা ফোটে না তবুও।
বাইরের প্রকৃতি যেমন ই হোক কত কত সময়ের গল্প আর আলোর নিয়ে থাকে সে, বই এর ভাঁজে'র মাঝে মলিনতা ফোটে না!
ভোরের নরম ঘাসের মুক্তসেচাঁ আলোতে-
হলদে মলাটে রাখে শত অবেলার বেদনার শব্দ!
মূলত
তুমি হচ্ছ বালুকনা জমেজমে পাথরে আঁকা স্ফিংস !
যেখানে শিল্পীকে কেউ খোঁজে না - উপভোগ করে তার সৌন্দর্য্য।
আমার মনে হয়েছে, সব সময়ে যে আমরা লেখক খুঁজে বই পড়ি বা প্রিয় তালিকায় রাখি তা নয়। লেখকের চাইতে তার সৃষ্টি আমাদের কাছে বেশি আরাধ্য।
এ সময়ের ব্যস্ত যাতায়াতে -
ঘোরলাগা কোন সুরের তালে লুকিয়ে ক্লাশের বাধ্য ছাত্রীর মত চেয়ে রও ব্ল্যাকবোর্ড পানে।
বিলাসবহুল পাঁচতারকার বিলাসীতায় সাইড টেবিলের কোনে নিজস্ব আভা ছড়াও নধরকান্তি প্রিয়।
একজন পড়ুয়া, সে যে অবস্থায় ই থাকুক না কেন, তার পছন্দের গানের সাথে, বিলাস বৈভবে বই তাকে আকর্ষিত করবেই।
বসরায়ীত হবার মেহেকশিত সুখ -
বাথটাব জল গোলাপ ফেনীল নিজস্ব মুহূর্তটুকুতে
ডানহাতে শোভা হয়ে থাকতে চাও তুমি !
বর্ষার ভেঁজা হাওয়া -বসন্ত মাতাল সমীরণ;
দুপুর ঝাঁঝের তপ্ততায় একমুঠো প্রশান্তি ফুরায়, অপেক্ষায় অপেক্ষায়
হ্যাঁ এই স্তবকে এসে কিছু' টা ধরা না দিতেই পারে;
একেবারেই নিজের অনুভব অনুভূতি রেখেছি এখানে; পছন্দের বসরায়ী গোলাপের ঘ্রাণে থাকি যখন, অথবা নিজের একান্ত অবসর সব সময়েই হাতে কিছু নিয়ে পড়তে পারার মাঝে সে সুখ হয়ে উঠে দারুণ উপভোগ্য।
খোলা জানালার লোহার শিকের আদরে পা তুলে দিয়ে তোমাতে নিবিস্ট হবার সময় গুনেগুনে লেবুপাতা সন্ধ্যা কাটে।
এ লাইন টা নিয়ে কিছু স্মৃতি কাতরতা আছে আপু ; আমাদের মুনশিগঞ্জের যে বাসায় থাকতাম আমার কৈশোরে - দোতালা বাসায় জানালার পাশে ছিল বিছানা- এমন সব ছুটির দিনগুলো তে মধ্য দুপুরের নির্জনতা থেকে শুরু করে সন্ধ্যার ছায়ায় নামা পর্যন্ত নিবিষ্ট সময় কাটিয়েছি প্রিয় লেখা নিয়ে। মফস্বলের সে সময়ে আশেপাশে দোতালা বাসা কম হওয়াতে জানালার শিকে পা তুলেছি অনায়েসে নির্মল নিরবিচ্ছন্ন আনন্দে !!! ঠিক তেমন কেটেছে আমার " রোকেয়া হল " বসবাসের সময়টুকু তে।
শরৎ স্বর্নখচিত রোদ্দুর দিনের নীলচে আয়োজনে ও লাল গালিচা হয়ে আহ্বান কর তুমি প্রিয়তম !
পাঠকের মনন ও মজ্জায় -
সব খানেই সব ভাবেই তুমি তুমি সুখ আলগোছে ছুঁয়ে করে প্রতীক্ষা।
হুম পাঠকের মননে সবসময় ই কিন্তু বই অনন্য কেউ, সবচাইতে স্পেশাল।
সত্যিকার অর্থে
পড়ুয়ার পাঠ তালিকায় থাকা বই এর চেয়ে
প্রতীক্ষা ‘কে
আর কে ই বা চিনেছে অমন করে কবে !!!
একজন সত্যিকারের পড়ুয়া যখন তার পাঠ তালিকায় কিছু বই এর নাম রাখে, আমার মনে হয় সেই বইগুলো ও নিজেকে সৌভাগ্য বান ভাবে এবং প্রতীক্ষায় থাকে তার সমস্ত টা নিয়ে কখন পড়ুয়া'র সাথে তার মিথস্ক্রিয়া হবে !!! এ প্রতীক্ষাতে থাকে কেবল ই আনন্দ। তা সেই বই পাঠকের ভালো লাগুক বা নাই বা লাগুক।
আপু আশা করছি একটু সরল ভাবে লিখতে পেরেছি আমি
ছবিটা আপনার নান্দনিক লেগেছে জানতে পেরে অসম্ভব ভালো লাগলো আপু ! ছবিটা আমার ই তোলা তাই হয়ত সেভাবে উৎস নিয়ে লিখতে হবে ভাবি নাই। এই কবিতার সাথে মনে হলো বেশ মানিয়ে যায় তাই সাজিয়ে দিলাম।
এই ছবির সময়টুকু ও অনায়েসে কবিতায় তুলে আনা যেত - পছন্দের বই, অখণ্ড অবসর, সাথে প্রিয় স্বাদের চা সব মিলিয়ে দুর্দান্ত মুহূর্ত।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আমার কবিতা ছবি সব কিছু তে একজন আগ্রহী পাঠক হয়ে থাকার জন্য! ভালোবাসা আপু।
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:১৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: যদিও কবিতাটি আমি ভালো করে বুঝিনি তাও খুব ভালো লাগলো
শুভকামনা
১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্লগার _প্রান্ত !!
জনাব না বুঝে ও ভালোলাগা পাওয়া সেও কিন্তু আমার জন্য দারুণ প্রাপ্তি !!
অনেক অনেক ভালো থাকার শুভ কামনা আপনার জন্য।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!
দশের প্রতিমন্তব্যে জলবৎতরলং করে দিয়েছেন
আর কি বলবো? ভাল লাগা ছাড়া
প্রেম আর প্রেমাষ্পদের টান বই আর পড়ুয়ায়! প্রমিক মাত্রই অনুভব করে।
অপ্রেমিকের কথা জানিনে, বাপু
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা বিদ্রোহী ভাই জলবৎ তরলং আমি না করলে ও হত আপনার কাছে ! এখন পর্যন্ত ঠেকেছেন কি !!!
হুম হুম ভালোলাগা টুকুই লেখার প্রাণ ভোমরা কিন্তু !
একদম সত্যি আপনার অনুভব; আর কবি'দের অপ্রেমিকের খবর রাখার দরকার ই বা কী !!
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৩
সুমন কর বলেছেন: কেমন আছেন? চমৎকার হয়েছে। সাথের ছবিটিও সুন্দর তুলেছেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো আছি সুমন কর !
আশা করছি, আপনার সব কিছু ও চমৎকার যাচ্ছে;
ধন্যবাদ প্রশংসা বাক্যের জন্য , লেখা এবং ছবি উভয়ের।
অনেকদিন আপনার কোন লেখা নেই !
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর শব্দমালারা কবিতার বাক্যে জসে আরোপিত করে যে আরাধোনা সে কবির নিজের কথা হউক আর পাঠকের মনের কথাই হউক কবিতা যে দশদিক তার সুভাসে মোহিত করে। তেমনি কবিতাটি পাঠে তৃপ্ত হলাম।
যারাসমসময় ভালো লিখে তৃপ্ত করে থাকেন পাঠক কূল তাদের হয়তো ব্লগে দীর্ঘ বিরতি মানায় না। তবে কোন সমস্যা থাকলে কোন কথাই নেই। ভাল থাকবেন সবসময়।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মাহমুদুর রহমান সুজন ! চমৎকার আন্তরিক বাক্যে আপ্লুত হলাম নিঃসন্দেহে !!!
এই ব্লগে আপনাদের মত এমন সব দরদী পাঠক ব্লগার রয়েছেন বলেই, সামু' র ফুরিয়ে যাওয়া নেই। আপনাদের মত পাঠকদের জন্যই ব্লগে ফিরে ফিরে আসা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ সব সময় উৎসাহিত করে লেখার পাশে থাকার জন্য।
১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: মনিরা সুলতানা,
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে দুরন্ত ঝঞ্ঝার মতো প্রত্যাবর্তন।
সময়ের ব্যস্ত যাতায়াতে ভোরের মুক্তোসেঁচা আলোয় টুক করে ডেকে উঠলো যেন কোন সুদূরের দোয়েল। পাঠ তালিকার বইয়ের পাতা থেকে মুখ তুলে পাঠক দেখে, বসন্ত শেষের প্রতীক্ষা হয়েছে শেষ!
বেদনার শব্দগুচ্ছ নিয়ে সুন্দর।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শেষ এক লাইনে আমার লেখার প্রাপ্তি ও পূর্ণতা !!!
ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই, আমার লেখা লেখা কে আমার লেখা হয়ে উঠার সাথে থাকার জন্য।
১৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:১০
আখেনাটেন বলেছেন: আপনার এখানে একটি নাতিবৃহৎ মন্তব্য করেছিলাম। এখন দেখছি না। সামুকে ভূতে ধরেছে নাকি।
কঠিন কঠিন শব্দের সমাহার। কিছু বুঝলাম কিছু...
স্ফিংস নিয়ে লাইন কয়টা ভালো লাগল।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মনে হয় প্রশংসা বেশি হয়ে গেছিল আপনার নেফারতিতি ম্যাম হিংসায় জ্বলে পুড়ে মুছে দিয়েছে
হাহাহাহা, এ আর নতুন কি ! শব্দ কঠিন না মোটেই; আমি জিলাপি লিখতে ভালোবাসি।
যাক আমি আনন্দিত যে আপনার ভালোলাগার ও দু এক লাইন লিখতে পারছি
১৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:০৬
জুন বলেছেন: কবিতা বুঝতে যেটুকুন ঘাটতি ছিল আমার তা পুষিয়ে নিয়েছি সবার মন্তব্যে তোমার দেয়া উত্তর থেকে মনিরা। বাহবা জানাই দারুণ প্রত্যাবর্তনে।
+
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ইশ আপু যে কী বলে !! বোঝার ঘাটতি তোমাদের মোটেও নেই; একটা লেখা বা কবিতা পাঠক তার নিজের মত করে অনায়েসে ভেবে নিতে পারেন। আমি তো কেবল আমার ভাবনাটুকু শেয়ার করেছি।
ধন্যবাদ আপু সব সময় এত আদরে আহ্লাদে রাখার জন্য।
১৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:০৩
করুণাধারা বলেছেন: কবিতার কিছু জায়গা অস্পষ্ট ছিল, কিন্তু তার জন্য এমন বিশদ ব্যাখ্যা করে আমাকে বুঝিয়ে দেয়া........ মস্ত বড় লাভ হলো মনিরা! এর ফলে অন্য অনেক কবিতাও বুঝতে পারব; আমি তো পুরোপুরি মাথা মোটা নই, এই একটুখানি ধরিয়ে দেবার ফলে এখন থেকে অনেক কিছুই ধরতে পারব।
অনেক ধন্যবাদ, মনিরা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আহা আপু !!!
বলতে পারেন আমি আপনার এখানে নিজের ভাবনাটুকু শেয়ার করে অন্য পাঠকদের সামনে একটু সরল ভাবে উপস্থাপন করেছি।
আর আপনার মত বুয়েটিয়ান কে বিশদ ব্যখ্যা আমি দিবো, সে সাধ্য কই আমার ! আমি খুব জানি কবিতা পাঠের পর আপনার ভাবনা গুলো আমি যেভাবে যে আঙ্গিকে তুলে এনেছি, তার চাইতে অনেক অনেক বেশি আকর্ষণীয় মন মুগ্ধকর ছিল; আমি তো কেবল শব্দে এনেছি মাত্র।
না আপু ধরিয়ে দেবার দুঃসাহস করি না , করবো ও না। কারন পাঠকের ভাবনা অবশ্যই লেখকের সীমাবন্ধতা অতিক্রম করে সব সময়।
আশা করছি সব সময় ভুল ত্রুটি মার্জনা করে আমার লেখার পাশে থাকবেন।
১৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ২:৪৭
রিম সাবরিনা জাহান সরকার বলেছেন: হৃদয় স্পর্শ করেছে। শান্ত জল যেন।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনাকে লেখায় পেয়ে মন ভালো হয়ে গেলো !!
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার লাইনে ।
২০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:২১
আনু মোল্লাহ বলেছেন: খোলা জানালার লোহার শিকের আদরে পা তুলে দিয়ে তোমাতে নিবিস্ট হবার সময় গুনেগুনে লেবুপাতা সন্ধ্যা কাটে[/sb
খুব উপভোগ করেছি পরিপূর্ণ কবিতাটি।
শুভেচ্ছা নেবেন আপু।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি ও আমার আন্তরিক ধন্যবাদ নিন আনু মোল্লাহ !!
আপনার ভালোলাগার প্রকাশ আমাকে উৎসাহিত করলো।
২১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:০৮
ডার্ক ম্যান বলেছেন: প্রতীক্ষা কি জানে , কত ত্যাগ তিতিক্ষার জন্ম দিয়ে চলেছে প্রতিনিয়ত
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:১৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কিছু'টা সে জানে বলেই সে অপেক্ষা নয়, প্রতীক্ষা !!
২২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার কবিতা! + +
এবারের বইমেলা থেকে ছবির বইটি কবি'র স্বাক্ষরসহ আমিও সংগ্রহ করেছি।
কোন শৈল্পিক সৌন্দর্য উপভোগ করার সময় পাঠক/দর্শক শিল্পের স্রষ্টাকে খোঁজেন না - কথাটা তো ঠিকই, কিন্তু কখনো এভাবে ভেবে দেখিনি।
১০ নং মন্তব্যের জন্য করুণাধারাকে ধন্যবাদ। তাঁর এ মন্তব্যের কারণেই এতটা বিশদ ব্যাখ্যা পাওয়া গেল! আর এতটা আগ্রহভরে এত সুন্দর করে লাইন বাই লাইন ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য একটা বিশাল ধন্যবাদ তো আপনারও অবশ্যই প্রাপ্য।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান; লেখকের স্বাক্ষর সহ সংগ্রহ করতে পেরেছেন! আমার বইমেলায় ছিল ঝটিকা সফর সবকিছু সামলে সবাই কে পাই নি। আশা করছি কোন এক সময় নিশ্চয়ই।
আমার আসলে অনেক সময় মনে হয় ব্যাপারটা ; সত্যই শিল্প একসময় শিল্পীর চাইতে বড় হয়ে উঠে।
বিশদ দিতে পেরেছি কিনা জানি না , তবে লেখার পিছনের ভাবনা এটুকুই; আবার আমার এ ও ভালো লাগে একজন পাঠক যখন তারমত করে ভেবে নেয়! পাঠক ভিন্নতায় যখন লেখার ভাবনা ভিন্ন হয়, তখন ই কিন্তু সে লেখা হয়ে উঠে সার্বজনীন।
অনেক ধন্যবাদ দারুণ মন্তব্যে উৎসাহ রেখার জন্য।
২৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:২৮
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: প্রকৃতির রূপের মোহময় প্রকাশ.....
জীবনের সাথে প্রকৃতির মিলেমিশে যাওয়ার আখ্যান....
চমৎকার রকমের চিত্ররূপময়তা ফুটে উঠেছে কবিতায়.......
অপেক্ষার প্রহর..... তা কেমন? .... কাটলেই বোঝা যায়.......
দিনশেষে জীবনটাই হয়ে যায় প্রকৃতি.....
প্রতীক্ষার কবিতায় কমেন্ট করতে একটু প্রতীক্ষা করলাম
২০ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১০:২৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হুম হুম ঐ পোস্টে আপনার মন্তব্যের পর থেকে অপেক্ষায় আছি ২৫ বছর থুক্কু ২৫ ঘণ্টা তো হবেই
আপনার চিত্ররুপময় মন্তব্য গুলো ও সব সময় অনন্য ! আর এই যে বললেন - দিনশেষে জীবনটাই হয়ে যায় প্রকৃতি !! বাহ ! দারুণ করে বললেন।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
২৪| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
অনিন্দ্য সুন্দর কবিতা--
বইএর বেড়াল আদুরেই হয়। নখ থাকে না, দাঁত থাকে না, খামচি টামচি দেয় না-- ভাঁজা মাছ উলটে খায় না
০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোষমানা বেড়াল ও তাই করে
কবিতায় কবি' র প্রশংসা পাওয়া মানে উৎরে যাওয়া নিশ্চয়ই
ধন্যবাদ কবি জাহিদ অনিক।
২৫| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:২৮
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: বেশ মধুমাথা কবিতা কবি।
১৪ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার মন খোলা প্রশংসায় আনন্দিত !
অনেক অনেক ধন্যবাদ, হ্যাপি ব্লগিং টাইম।
২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কি অসাধারণ !!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: লম্বা সময় পর এই কবিতায় কারো মন্তব্য পেলাম !!
অনেক অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ সৌরভ, চমৎকার একলাইনে ভালোলাগা রেখে যাবার জন্য।
সব সময়ে ভালোথাকার শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৪০
মুক্তা নীল বলেছেন: মুনিরা আপা,
ভীষন ভালো লাগছে আপনাকে পেয়ে। পরে আসবো অবশ্যই মন্তব্য সহ। অনেক দিন পর আপা পেলাম,,,,,,
আসছি।