নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মস্তিস্কের তাড়নায় ভাসানির ভাবনায়

এম এস আই জুেয়ল

সরল গল্প

এম এস আই জুেয়ল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গোমর ফাঁস:‘ট্রাইব্যুনাল ফটক’ থেকে নিখোঁজ সুখরঞ্জন ভারতের কারাগারে

১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৪

মানবজমিন ডেস্ক(বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০১৩): আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বহুল আলোচিত সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি’র সন্ধান মিলেছে। বর্তমানে ভারতের একটি জেলে রয়েছেন তিনি। এ খবর দিয়েছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। সংস্থাটির কাছে বালি বলেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সাক্ষ্য দিতে গেলে আদালতের গেট থেকে তাকে তুলে নিয়ে যায় বাংলাদেশের নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা। এরপর তাকে সীমান্ত দিয়ে জোর করে ভারতে পাঠিয়ে দেয়া হয়। তিনি ভারতে প্রবেশ করার পর ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী (বিএসএফ) তাকে আটক করে। তাদের হাতে নির্যাতিত হন তিনি। বর্তমানে কলকাতার দমদম জেলে বন্দি আছেন তিনি। এ বিষয়ে তারা সুখরঞ্জন বালির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ ও ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে আহ্বান জানিয়েছে। বলেছে, সুখরঞ্জন বালিকে যারা অপহরণ করেছিল তারা মনে করেছিল তাকে ভারতে পাঠিয়ে দেয়ার ফলে বিএসএফই তাকে মেরে ফেলবে। এভাবে চিরদিনের জন্য তিনি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবেন। বালি যদি এখন বাংলাদেশে ফেরেন তাহলে তার জীবন মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়তে পারে। কারণ, অপহরণকারীদের তিনি চিনে ফেলতে পারেন অথবা তাদের পরিচয় প্রকাশ করে দিতে পারেন। তার এখন প্রয়োজন একজন নিরপেক্ষ আইনজীবী ইউএনএইচসিআরের সহযোগিতা। তা করা হলেই তিনি বাংলাদেশে ফিরবেন কিনা তা সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। উল্লেখ্য, জামায়াতে ইসলামীর নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সাক্ষী ছিলেন তিনি। ওই মামলায় সাক্ষ্য দিতে গেলে আদালতের গেট থেকে তাকে অপহরণ করা হয় বলে দাবি করা হয়। এর পর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।



Click This Link



Daily Amader Shomoy has also published a report about Sukoranzon Bali in reference to the Daily New Age. A inquiry report done by Devid Bergman, reporter of daily New Age



জীবনের নিরাপত্তা চান সুখরঞ্জন বালী



আমাদের সময় ১৬ই মে, ২০১৩

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩১

যোগী বলেছেন:
হ এই কারনেই সরকার ট্রাইবুনাল বন্ধ করেদিছে
চাঁন্দে থেকে চাইদিও ফিরে আসছে
যাও টিয়া পাখি মেশিন লও

২| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: তেলাপোকাও একটা পাখি আর মানবজমিন ও একটা পত্রিকা। মজা পাইলাম।

৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: তেলাপোকাও একটা পাখি আর এটা একটা ট্রাইব্যুনাল ।

৪| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:৫১

হ্যারিয়ার টু বলেছেন:
সুখরঞ্জন বালী ছিলেন সরকার পক্ষের সাক্ষি, জামাতি টাকা খেয়ে ভোল পালটে সায়েদির সাক্ষি হতে চায়।
এইসব হারামখোর মিরজাফরদের ক্রসফায়ারে দেয়া উচিত ছিল!

৫| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৩

ইনফা_অল বলেছেন: প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: তেলাপোকাও একটা পাখি আর মানবজমিন ও একটা পত্রিকা। মজা পাইলাম।


এইচ.আর.ডাব্লউ

Click This Link

নিউএইজ
Click This Link

প্রশ্নবিদ্ধ ট্রাইবুনাল!! প্রকৃত অপরাধীর সাজা হোক এটাই কাম্য

৬| ১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২১

এম এস আই জুেয়ল বলেছেন: BBC BANGLA- "যুদ্ধাপরাধ মামলার 'নিখোঁজ' সাক্ষী ভারতের কারাগারে"

বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসির দন্ড প্রাপ্ত জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর মামলার অন্যতম সাক্ষী সুখরঞ্জন বালি ভারতের একটি কারাগারে বন্দী রয়েছেন বলে বিবিসি জানতে পেরেছে।

সুখরঞ্জন বালি গত বছরের ৫ই নভেম্বর ঢাকায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল চত্বর থেকে নিখোঁজ হয়ে যান। কিন্তু কোলকাতা থেকে বিবিসির অমিতাভ ভট্টশালী জানাচ্ছেন, সুখরঞ্জন বালা নামে এক ব্যক্তি কোলকাতার দমদম কারাগারে বন্দী রয়েছেন বলে কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে তিনি নিশ্চিত হয়েছেন।

বাংলাদেশের ‘নিখোঁজ’ সুখরঞ্জন বালি এবং দমদম কারাগারের এই সুখরঞ্জন বালা একই ব্যক্তি বলেই ভারতের কারা কর্তৃপক্ষ, আদালতের নথিপত্র এবং আরও বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

উল্লেখ্য, এর আগে ঢাকার ইংরেজী দৈনিক দ্য নিউ এজ সুখরঞ্জন বালি ভারতে বন্দী রয়েছেন বলে খবর প্রকাশ করে। এই খবরের সূত্র ধরে বিবিসির এক অনুসন্ধানে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

অপহরণ রহস্য

জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সুখরঞ্জন বালি শুরুতে ছিলেন রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষের সাক্ষী।

কিন্তু পরে তিনি পক্ষ পরিবর্তন করে দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর পক্ষে সাক্ষী হতে রাজী হন বলে বিবাদী পক্ষের আইনজীবিরা জানান।

গত বছরের ৫ই নভেম্বর ঢাকায় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত প্রাঙ্গণ থেকে সুখরঞ্জন বালি নিখোঁজ হন।

জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর আইনজীবীরা তখন অভিযোগ করেছিলেন যে তাকে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর লোকজন অপহরণ করে নিয়ে গেছে।

তবে রাষ্ট্রপক্ষ এই অভিযোগ অস্বীকার করেন।

যেভাবে দমদম কারাগারে

বিবিসির সংবাদদাতা অমিতাভ ভট্টশালী জানান, অবৈধভাবে ভারতে ঢোকার দায়ে উত্তর চব্বিশ পরগণার স্বরূপনগর এলাকায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ২৩ ডিসেম্বর রাতে এক বাংলাদেশিকে আটক করে বি এস এফ।

বসিরহাট আদালতের নথি ঘেঁটে সেখানকার আইনজীবী মোশারফ হোসেন জানিয়েছেন যে ওই ব্যক্তির নাম সুখরঞ্জন বালা, পিতার নাম প্রয়াত ললিত রঞ্জন বালা, গ্রাম পাড়ারহাটি, থানা গঙ্গারামপুর, জেলা পিরোজপুর, বাংলাদেশ।

অমিতাভ ভট্টশালী জানান, আইনজীবী মোশারফ হোসেন ধারণা করছেন বিএসএফএর সদস্যদের বেশিরভাগই যেহেতু হিন্দীভাষী, তাই আটক হওয়ার পর কাগজপত্রে নাম রেকর্ড করার সময় হয়তো সুখরঞ্জন বালির নাম ভুল বানানে লেখা হয়েছে।

কোর্টের নথি থেকে আরও জানা গেছে, বি এস এফ ওই ব্যক্তিকে স্বরূপনগর থানার হাতে তুলে দেয়। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা নম্বর ৭১৩, তারিখ ২৫ ডিসেম্বর, ২০১২।

পরের দিন, অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর সুখরঞ্জন বালিকে আদালতে পেশ করা হয় অবৈধভাবে ভারতের সীমানা অতিক্রম করার অভিযোগে। বিদেশী আইনের ১৪ এ এবং ১৪ সি ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।

বসিরহাটের দ্বিতীয় অতিরিক্ত ম্যাজিস্ট্রেট তেসরা এপ্রিল সুখরঞ্জন বালির বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণা করেন৻ মাঝের সময়টা তিনি জেল হেফাজতেই ছিলেন।

কারারক্ষীর সাজা

এদিকে ঢাকার নিউ এজ পত্রিকায় প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয় যে সুখরঞ্জন বালি ভারতে কারাগার থেকে তাদের কাছে একটি লিখিত বিবৃতি পাঠিয়েছেন। এই বিবৃতিতে তিনি তাকে অপহরণের কথিত ঘটনা এবং কিভাবে তাকে ভারতে ঠেলে দেয়া হয় তার বর্ণনা দেন।

কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের কারা বিভাগের প্রধান রনভীর কুমার বিবিসিকে জানিয়েছেন, জেলে থাকা কোনও বাংলাদেশী বন্দীর সঙ্গে দেখা করে তাঁর বিবৃতি নেওয়া এবং সেই বিবৃতি কোনও বিদেশী কাগজের হাতে পৌঁছিয়ে যাওয়াটা প্রায় অসম্ভব। তাঁর কোনও আত্মীয়ও যদি আসেন, তাহলে সেই সাক্ষাৎ প্রার্থীর পাসপোর্ট – ভিসা পরীক্ষা করে নেওয়া হয়।

কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের গোয়েন্দা সূত্রে বিবিসির অমিতাভ ভট্টশালী জানতে পেরেছেন যে দমদম জেল কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যেই মি. বালিকে জেরা করেছেন এবং মি. বালি জেলের কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন তিনি নিজেই অর্থের লোভ দেখিয়ে এক জেলরক্ষীকে দিয়ে ওই বিবৃতি বাইরে পাঠিয়েছিলেন।

গোয়েন্দা সূত্রগুলো আরও জানিয়েছে যে মি. বালির কথা মতো ওই জেলরক্ষী বিবৃতিটি নিয়ে সীমান্তে যান এবং সেখানে এক চোরাচালানকারীর হাতে সেটি তুলে দেন।

এই জেলরক্ষীকে চিহ্ণিত করে কারা কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে তাঁর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার প্রক্রিয়া শুরু করেছে বলে সূত্রগুলো জানিয়েছে।

Click This Link

১৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

এম এস আই জুেয়ল বলেছেন: সবশেষ তথ্য:-

বন্দী সুখরঞ্জনকে বাংলাদেশে পুশব্যাকের প্রস্তুতি চলছে

মানবজমিন অনলাইন ডেস্ক,শুক্রবার, ১৭ মে ২০১৩

পরিতোষ পাল, কলকাতা থেকে: ভারতের দমদম কারাগারে বন্দী বহুল আলোচিত সুখরঞ্জন বালিকে বাংলাদেশে পুশব্যাকের প্রস্তুতি চলছে। পশ্চিমবঙ্গের কারা দপ্তর সুত্রে এই খবর জানা গেছে। গত দুদিন ধরে বাংলাদেশে এই সুখরঞ্জনকে নিয়ে প্রচুর হৈচৈ শুরু হয়েছে। বিভিন্ন সুত্রে দাবি করা হয়েছে, একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদ-াদেশ পাওয়া জামায়াতের নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মামলার অন্যতম সাক্ষী ‘নিখোঁজ’ সুখরঞ্জন বালি এবং দমদম কারাগারে বন্দী সুখরঞ্জন বালা একই ব্যাক্তি। সুখরঞ্জন গত ৫ই নভেম্বর ঢাকায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল চত্বর থেকে ‘নিখোঁজ’ হন। অভিযোগ আছে, তাকে ট্রাবুনালের গেট থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। সুখরঞ্জন শুরুতে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী থাকলেও পরে তিনি পক্ষ পরিবর্তন করে সাঈদীর পক্ষের সাক্ষী হতে রাজি হন। তবে দমদম কারাগারে বন্দী সুখরঞ্জন এ ব্যাপারে কারা দপ্তরের কাছে কোনও কিছু বলতে রাজি হননি বলে কারা সূত্র জানিয়েছে। কারা দপ্তরের আধিকারিকরা তার কাছ থেকে প্রকৃত সত্য জানতে চাইলে তিনি কিছু বলতে অস্বীকার করেন। তবে তাকে আইনি সহায়তা দেবার নাম করে এক মহিলা দমদম কারাগারে গিয়ে সুখরঞ্জনের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেন বলে জানা গেছে। তিনিই আসলে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিনিধি হিসেবেই সুখরঞ্জন সম্পর্কে তথ্য সংগহ করেছিলেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিভিন্ন নথি থেকে জানা গেছে, গত বছরের ২৩ ডিসেম্বর অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতের উত্তর চব্বিশ পরগনার স্বরূপনগর এলাকা থেকে সুখরঞ্জনকে গ্রেপ্তার করে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পরে তাকে স্বরূপনগর থানা হেফাজতে পাঠানো হয়। তবে সেসময় নথিতে সুখরঞ্জন বালার নাম সুখরঞ্জন বালি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। বসিরহাট আদালতে তার যে নাম ঠিকানা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে, তা হল, নাম সুখরঞ্জন বালা, বাবার নাম প্রয়াত ললিত রঞ্জন বালা, গ্রাম: পাড়ারহাটি, থানা গঙ্গারামপুর, জেলা পিরোজপুর, বাংলাদেশ। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয় ২৫ ডিসেম্বর। পরদিন তাঁকে বসিরহাট আদালতে হাজির করে অনুপ্রবেশের অভিযোগ আনা হয়। বসিরহাটের আদালত সুখরঞ্জনকে ১১০ দিনের কারাদ- দেন। সেই করাদন্ডের মেয়াদ কিছুদিন আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। তাকে বাংলাদেশে পুশব্যাক করার প্রস্তুতি চলছে।

Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.