![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সাহসে পথ চলতে চাই, সকল বাধা ডিঙিয়ে ।
১. লিটল মাস্টার টেন্ডুলকারের স্মৃতির সাক্ষী। শততম শতকের সাক্ষী মিরপুর। সেই সাক্ষী হলেও আনন্দ ছিল আমরা (বাংলাদেশ) জিতেছিলাম সেই ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে শচিনের শত রান শত্বেও। এটা আননন্দের ছিল।
২. আমরা হেরে গেলাম আফগানদের কাছে। এখানে জিয়ার অসাধারণ একটা ইনিংস দেখলাম। একবার ভাবলাম জিয়া ২/৩ এ নামলে আমরা জিততে পারতাম। কার ভুলের জন্য আমরা হেরেছি খুজে বের করা দরকার। বোর্ডের না দলের। আফগান হারের সাক্ষী আবার মিরপুর।
৩. দুই হাত তুলে নিষ্কম্প মূর্তি হয়ে দাঁড়িয়ে যাওয়া, একে একে সতীর্থদের দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরা।
পার্থক্য বলতে, বোলিংয়ে উইকেট বা দুর্দান্ত কোনো ক্যাচ নেওয়ার পরই বেশি দেখা যায় এই দৃশ্যটা। কাল হাসিমুখ শহীদ আফ্রিদির এক হাতে ব্যাট, আরেক হাতে হেলমেট। কিছুক্ষণের মধ্যেই হারিয়ে গেলেন পাকিস্তানি দলের জটলায়। সেই জটলার মাথায় উঁচিয়ে ধরা ব্যাটটা তখনো দৃশ্যমান।
যেটিকে প্রতীকীও বলতে পারেন। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচের ভাগ্যকে পর পর দুই বলে দুই ছক্কায় পাকিস্তানের দিকে স্থির করে দিয়েছে তো ওই ব্যাটই।
গত পরশু ওয়াসিম আকরাম ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সবচেয়ে বড় সৌন্দর্যের দিকটার ব্যাখ্যা দিচ্ছিলেন। ঐতিহাসিক তাৎপর্য, আবেগ-টাবেগ এসব তো বলারই কথা। বললেনও। এরপর শুধুই ক্রিকেটীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এই দ্বৈরথের মাহাত্ম্য বোঝালেন। এই দুই দেশ মুখোমুখি হলে ‘একতরফা ম্যাচ’ বলে কিছুর অস্তিত্ব থাকে না। প্রায় সব ম্যাচই শেষ হয় শেষ বল বা শেষ ওভারে। আবারও সেই সত্যের সাক্ষী কালকের মিরপুর স্টেডিয়াম।
©somewhere in net ltd.