![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার কুকরা ৩০/১/১৮ তে একটি পোস্ট দেন যার শিরোনামঃ
"পুনশ্চ: যেই ব্যক্তিটি নিজের গাঁটের ৬০০ একর জমি দিয়েছিলেন: তার নাম নবাব সলিমুল্লাহ। তাকে সবাই ভুলে গেছে।"
পোস্টটি তিনি দেন কোন রকমের তথ্য প্রমাণ ছাড়া। ফেসবুকেও এ ধরনের কিছু পোস্ট আমার নজরে আসে।
৩০/১/১৮ তে ৩০/১/১৮ তে আমি একটি পোস্ট দেই।
"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট প্রতিষ্ঠায় নবাব সলিমুল্লাহর "৬০০ একর" জমিঃ মিথ এবং প্রকৃত তথ্য"
আমার সূত্র ছিল সরদার ফজলুল করিমের "ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পূর্ববঙ্গীয় সমাজঃ অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের আলাপচারিতা" বইয়ের ১৬-১৮ পৃষ্ঠা । আমার ফোকাস ছিল নবাব সলিমুল্লাহ আসলেই ৬০০ একর জমি দিয়েছেন কিনা। নবাবের সামগ্রিক অবদান নিয়ে ফেসবুকে আমি কোনো পোস্ট দেখিনি, ব্লগার কুকরাও কিছু বলেননি, আমার পোস্ট যেহেতু তার উত্তর আমিও কিছু বলবার প্রয়োজন বোধ করিনি।
ব্লগার মলাসইলমুইনা সেই পোস্টে এসে নবাবের সামগ্রিক অবদান নিয়ে প্রশ্ন করতে লাগলেন, যা অপ্রাসঙ্গিক। ৬০০ একর জমি দিয়েছেন কি না এ ব্যাপারে উনি কিছু বলতে পারলেন না। আজ দেখলাম উনি আমাকে নিয়ে বিশাল এক পোস্ট দিয়েছেন। মজার ব্যাপার হল, ৬০০ একর জমি দেয়ার প্রশ্নের সুরাহা এখনো হল না।
সবচেয়ে বড় যেই ভুলটি সবাই করলেন তা হল, প্রয়াত জাতীয় অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকের বলা কথা আমি যে কোট করেছি সেটা উনারা বুঝলেননা। তার কথা আমার বলে চালিয়ে দিলেন।
সেই ভুল ভাঙ্গানোর জন্য আমি বইটির উল্লিখিত দুই পৃষ্ঠা স্ক্যান করে দিচ্ছি। আপনারাই পড়ে দেখুন। সমালোচনা করলে প্রফেসর রাজ্জাকের করেন, আমার কেন? প্রফেসর রাজ্জাকের বক্তব্যের দায় আমার ঘাড়ে চাপানো কতটা যুক্তিসঙ্গত?
[অধ্যাপক রাজ্জাক আমার পরম শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। উনি যদি ভুল বলে থকেন আপনি প্রমাণ করুন। অপ্রয়োজনীয় রেফারেন্স টানার যৌক্তিকতা কোথায়? ]
আশা করবো এই পোস্টটি সব সন্দেহ বা ভুল বোঝাবুঝি দূর করবে। ব্লগে প্রায় ৫ বছর হয়ে যাচ্ছে, এরকম উটকো ঝামেলায় কখনো পড়িনি।
আপনার সময় কোনো প্রডাক্টিভ কাজে দিন। নিজের সময় ভালভাবে ব্যবহার করুন, অন্যকে শান্তিতে কাজ করতে দিন। ভাল থাকুন।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২০
এম এম করিম বলেছেন: আমিও ক্যাচালে নাই।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:১৭
বনসাই বলেছেন: আপনাকে অভিবাদন, নবাব জমি দান করেন নি অথবা দান করার মতো জমি তার ছিল না- বিষয়টি সংগ্রহে থাকা উপযুক্ত তথ্যাদির মাধ্যমে জানানোতে কিছু ভ্রান্তি দূর হয়েছে।
পাশাপাশি হয়তো প্রাসঙ্গিক নয় তারপরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় নবাবের ভূমিকা আপনার লেখার কারণেই আমাদের জানার সু্যোগ হয়েছে। ১০০ বছরপুর্তি অনুষ্ঠানে নবাবকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা ঢাবির দায়িত্ব।
আর ঢাকার বহু সরকারী স্থাপনা আজও দাঁড়িয়ে ঢাকার নবাবের জমির ওপর।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৬
শামচুল হক বলেছেন: আমি পোষ্ট পড়তে রাজী আছি, ক্যাচালে নাই।