নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়ে জন্মানোর মর্যাদাবোধের খোঁজে,,,,,
আছে; ধীর হলেও সমাধান আছে।
১. ছেলে হওয়া জন্মগত। পুরুষ হওয়াটা বয়সের ওপর। আর জেন্টেলম্যান হওয়াটা সম্পূর্ণ নিজের পছন্দের ওপর নির্ভর করে।
ছেলেকে পুরুষ হবার শিক্ষাটা না দিয়ে জেন্টেলম্যান হবার শিক্ষাটা দেই।
বিয়ের পাত্রী হয় একটা, বাকি সব মা-বোন।
আর ছেলে শিক্ষায়-শাসনে মায়েদের ভূমিকাটা আরো বেশি করে দরকার। অন্যদের যার যা ভূমিকা তারা তো করবেই। মায়ের ভূমিকা বেশি এই জন্যে দরকার যে, নারী দেখলেই যেন মায়ের মুখটা আগে মনে পড়ে। ছেলের মগজে "মা-বোন" যেন গেঁথে যায়।
২. আমাদের যেখানে মানুষের মগজে সমাধান ঢোকানো দরকার সেখানে কেন সমস্যাগুলো কিভাবে হল সেটা দেখাব?
টিভি, নাটকে, মুভি, গল্পে ____সমস্যা তৈরির প্রক্রিয়া দেখানো বন্ধ করেন। সমস্যার পরিণতি আর সমাধান দেখান।
আনমনে অপরাধী তৈরি করবেন না।
সমস্যা তৈরির হবার প্রক্রিয়া লাগবে নীতি নির্ধারকের, গোড়া গবেষকের। সাধারণ মানুষের সমাধানের উপায় দরকার। সমাধান দেখান।
৩. সকালবেলায় বাজার করতে গিয়ে শুনি, চায়ের দোকানে বাজতেছে, এক মৌলানা বলতেছেন, বেশি বয়সে বিয়ে করার কারণে ছেলেমেয়ে হবে দেরিতে। লোকে দেখলে বলবে দাদা-নাতি।
লোকে তা দাঁত বাইর করে শুনছে।
উনি বিয়ে আগে করার কথা বলেছেন, তার যুক্তি আছে, ক্ষেত্রবিশেষে তার দরকারও আছে, তা আমিও মানি, কিন্তু বুঝাবার ধরনটা কী এমন হওয়া উচিৎ? বা কী বোঝানো দরকার মানুষের, আর বুঝাচ্ছি কী?
তাদের কথা কিছু লোকে তো শোনে। হাদীসেই তো আছে, কথা ভেবে চিন্তে বলতে। (রেফারেন্স দিতে পারব কিন্তু পয়েন্ট সেটা না) হাসি-তামাশা করে, কয় বিয়ে করা যাবে, নামাজের পরে মোনাজাত করা যাবে কিনা, হাত কোথায় বাঁধবে ইত্যাদি ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা চলুক কিন্তু মানুষ হবার কথাগুলো একটু বেশি বলুক। ওয়াজেইনদের প্রশিক্ষণ দেয়ার প্রয়োজন আর সময় দু'টোই এখন খুব দরকার।
৪. ছেলেরা বড় হলে বাপের আচরণ শেখে। ভাইয়ের কপি করতে চায়। পাড়ার, স্কুলের, কলেজের বড় ভাইকে আদর্শ মানে। আপনার অজান্তেই আপনি কারো না কারো আদর্শ। তাহলে আপনার আচরণ কেমন হওয়া উচিৎ?
১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫
মাস্টারদা বলেছেন: জনগণ যদি আইন/নিয়ম মেনে চলে তাহলে আইনের দরকার পড়ে না। আবার আইন যদি নাই মানে তাহলে সে আইন/সাজার বিধান থেকেও কোনো লাভ হয় না।
সাজা দিলে কিছু সোজা হয়, যারা আইন মানতে চায় না সোজা হবার না। বর্তমানের অপরাধীদের তো সাজা ছাড়া পথ নাই। আমি দীর্ঘ মেয়াদে ভবিষ্যত প্রজন্মকে ঠিক পথে রাখার কথা ভাবতেছি। আপনার আমার ছেলে/মেয়ের কথা।
সেখানে গোড়ায় (পরিবার) থেকে শোধরানো ভাল।
ভালো গাছ, মাটি, পরিবেশ ছাড়া ভালো ফল হয় না__তা আমরা জানি।
আপনার চিন্তা ভালো। ধন্যবাদ
২| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এরকম করে ভাবার মানুষ খুব কম সমাজে তাই সমাধান হয়না।+++++
১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২১
মাস্টারদা বলেছেন: সবাই অন্তত একজনকে শেখাই (ভাই, ছেলে, সহপাঠী বা ছাত্র) সেখান থেকে একজন থেকে দুজনে, দুজন থেকে চার... এক সময় হবে। অন্তত দিন শেষে আশা বেঁচে থাকবে।
২০১৫ সালের ছাত্র-ছাত্রী এবার কলেজে উঠেছে। আর আমি তাদের নিয়ে গর্ব করি।
৩| ১২ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০০
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: (ভালো লেখা) পড়তে বা লিখতে ভাল্লাগে ,করতে না।
১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
মাস্টারদা বলেছেন: সবার বেলায় বোধহয় তা না। গতকালই ছাত্রীদের এ বিষয়ে বলেছি, আর বলেছি সবাই ক্যারাটে বা মার্শাল আর্টে ভর্তি হবে। আত্মরক্ষা শিখে রাখুক
৪| ১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: জনগণ যদি আইন/নিয়ম মেনে চলে তাহলে আইনের দরকার পড়ে না। আবার আইন যদি নাই মানে তাহলে সে আইন/সাজার বিধান থেকেও কোনো লাভ হয় না।
সাজা দিলে কিছু সোজা হয়, যারা আইন মানতে চায় না সোজা হবার না। বর্তমানের অপরাধীদের তো সাজা ছাড়া পথ নাই। আমি দীর্ঘ মেয়াদে ভবিষ্যত প্রজন্মকে ঠিক পথে রাখার কথা ভাবতেছি। আপনার আমার ছেলে/মেয়ের কথা।
সেখানে গোড়ায় (পরিবার) থেকে শোধরানো ভাল।
ভালো গাছ, মাটি, পরিবেশ ছাড়া ভালো ফল হয় না__তা আমরা জানি।
আপনার চিন্তা ভালো। ধন্যবাদ
মা বাবা অবশ্যই সন্তানকে গড়ে তোলে। মা ছোট বেলা থেকেই নারীদের, বড়দের সন্মান, করতে শিখিয়েছেন। জীবনে কোন নারী, মুরুব্বিদের সাথে খারাপ আচরন করিনাই।
আরেকটা জিনিস হলো সন্মান বোধ। পরিবারের সন্মানবোধ না থাকলে অথবা অতি গর্ববোধ থাকলেও সন্তানরা অপরাধী হয়। এই সব পরিবারের সন্তানদের বাবা মা বিনয়ী হতে শিক্ষা দেয় না।
আরেকটা জিনিস হলো আইনের শাসন থাকলে মানুষের ইচ্ছা হলেও খারাপ কাজ করতে পারেনা।
আমাদের দেশের বখাটে ছেলেদের বিদেশে পাঠিয়ে দেয় পরিবার। তারা কিন্তু বিদেশে গিয়ে রাস্তায় দাড়িয়ে মেয়েদের শিশ দেয় না। এমনটা না তারা সব ভালো হয়েগেছে। কিন্তু ঐ সব দেশে অপরাধ করলে তাদের কেউই রক্ষা করতে পারবেনা সেটা তারা জানে।
১২ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:০২
মাস্টারদা বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার মতের বিপরীতে নই। আমি শুধু অপশন যোগ করার পক্ষপাতী। আর আইনের সমান শাসন সবখানেই দরকার। সবাই জানি কিন্তু আইন মানার বেলায় আমাদের তো অবস্থা "যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ।"
বাইরে থাকতে সবাই হ্যান কারেগা ত্যান কারেগা বলি___কিন্তু আত্মীয়ের অপরাধকে আমরা ঢাকার চেষ্টা বেশি করি। এটা আমাদের জাতিগত আবেগ থেকে হয়। যার কারণে অন্যদের মধ্যে এমন ভাব তৈরি হয় যে আইন শুধু পরের জন্যে।
যার থেকেই আজকের এই বিচারহীন অবস্থায়। তাই শুধু বলছিলাম, যে স্বজনপ্রীতিই যেন করা না লাগে সেই অবস্থা তৈরি করা ভালো।
আর আপনি যে আত্ম অহমিকার কথা বললেন __সেটা আসলেই একটা বড় বাধা। তবে আমার মনে ভালো কাজে কিছু বাধা না থাকলে কাজে ঠিকঠাক জোস আসে না
৫| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি কিন্তু আপনার মতের বিপরীতে নই। আমি শুধু অপশন যোগ করার পক্ষপাতী।
আমি বুঝেছি শুধু আরো কিছু যোগ করেছি মাত্র।
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সাথে একমত হতে পারছি না।
২৬ শে মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১
মাস্টারদা বলেছেন: দেখেন একমত হতেই হবে এমনটা তো না। আপনার স্বাধীন মত প্রকাশের জন্যে সাধুবাদ। একটা সমস্যার সমাধানের খোঁজে ছিলাম। তাই সহমত -নাকি মতানৈক্য, তার থেকে বরং সমাধানের পথ, আপনার মতে, বললে আসল উদ্দেশ্য সাধন হতো। আপনার দূরদর্শীতা আছে; তাই সমাধানটা আপনার থেকে এলে সেটা নিশ্চয়ই মন্দ হবে না।
ধন্যবাদ।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৩
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: সঠিক বলেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:৩৪
নতুন বলেছেন: ধর্ষনের ক্ষেত্র যৌন চাহিদা মেটানো যতটা কাজ করে তারচেয়ে বেশি করে ক্ষমতা দেখানো।
আমাদের সমাজে অপরাধের বিচার হয়না বলেই এমন করে ধর্ষন করার সাহস পায়।
হিট অফ দা মোমেন্টে যে অপরাধ ঘটে সেটা হয়তো থামানো কস্টকর।
কিন্তু এই রকমের অপরাধ মানুষ যেনে বুঝেই করে, যে এই কাজ করলে তার সমস্যায় পড়তে হবেনা।
ধর্ষকের সাজা হলে আমাদের দেশেও ধর্ষন কমে যাবে।