![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নায়াগ্রা ফলস, প্রিন্স এডোয়ার্ড আইল্যান্ড, হ্যালিফক্স এবং জাসপার ন্যাশনাল পার্ক সহ আরও অনেক নান্দনিক দর্শনীয় স্থান রয়েছে বিশ্বের ২য় বৃহত্তম দেশ কানাডায়। যেহেতু কানাডার পূর্বে আটলান্টিক এবং পশ্চিমে প্যাসিফিক মহাসাগর থেকে শুরু করে রয়েছে কিছু অপরুপ পাহাড়ি এলাকা, তাই ভ্রমনের জন্য কানাডায় আসা একটি সময় উপযোগি সিদ্ধান্ত হবে। আর এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হবে কানাডা ভিজিট ভিসা পাওয়ার মধ্য দিয়ে।
কারন বাংলাদেশ থেকে কানাডায় যেতে হলে আপনার প্রাথমিক প্রস্তুতির পর সবছেয়ে জরুরী যে বিষয়টি সেটি হল- কানাডা ভিজিট ভিসা। যদি কানাডায় ভ্রমনের ভিসাই আপনার না থাকে তাহলে আপনার প্রাথমিক সব প্রস্তুতি বৃথা যাবে। তাই কানাডা ভিজিট ভিসা পেতে হলে কি কি ডকুমেন্টস লাগে তাঁর আদ্যোপান্ত জানতে হবে আগে। কারন কানাডা ভিজিট ভিসা পাওয়ার যে প্রক্রিয়া এবং যেসব ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে- সেটি জানা থাকলে আপনার প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। কানাডা ভিজিট ভিসা অল্প সময়ে পাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে। নিচের উল্ল্যেখিত তথ্যগুলোতে চোখবুলিয়ে গেলেই আপনি কানাডা ভিজিট ভিসার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসের আদ্যোপান্ত জেনে যাবেন এবং আবেদন করার প্রক্রিয়া আপনার জন্য আরও সহজতর হবে।
কানাডা ভিজিট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সমূহঃ
– ২ কপি সদ্য তোলা রঙ্গিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ, সাদা বাকগ্রাউন্ড, ম্যাট পেপার ল্যাব প্রিন্ট) ।
– ৬ মাস মেয়াদের পাসপোর্ট।
– পাসপোর্টের ১ ও ২ নং পাতার ফটোকপি (পুরানো পাসপোর্ট থাকলে অবশ্যই তা সাথে নিতে হবে) ।
– জাতীয় পরিচয় পত্র- এর ফটোকপি (বাচ্চাদের ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ-এর ফটোকপি।
– ইংরেজী অক্ষরে ছাপা দুই কপি ভিজিটিং কার্ড ( ব্যবসায়ী ও চাকুরিজীবি উভয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য )।
– ৬ মাস ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ব্যাংক সল্ভেন্সি সার্টিফিকেট (ব্যাংকের সীল ও স্বাক্ষর সহ অরিজিনাল কপি ও ১ সেট ফটোকপি) ।
– ট্রেড লাইসেন্স –এর ফটোকপি সহ ইংরেজি অনুবাদ ও নোটারাইজড এর অরিজিনাল কপি (ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) ।
– কোম্পানির দুই কপি ইংরেজি অনুবাদ ও নোটারাইজড এর অরিজিনাল কপি ( ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) ।
– সদ্য বিবাহিত ক্ষেত্রে নিকাহ নামা এর ফটোকপি সহ ইংরেজী অবুবাদ ও নোটারাইজড এর অরিজিনাল কপি।
– N.O.C –নো অবজেকশন সার্টিফিকেট এর অরিজিনাল কপি ও ১ সেট ফটোকপি (বেসরকারি চাকুরিজীবীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) ।
– অবসরের কাগজ এর ফটোকপি ইংরেজী অনুবাদ ও নোটারাইজড এর অরিজিনাল কপি (অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য ।
– স্টুডেন্ট আইডি কার্ড অথবা সর্বশেষ বেতন রশিদের ফটোকপি (ছাত্র/ ছাত্রীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য) ।
উপরে উল্লেখিত ডকুমেন্টস গুলো সংগ্রহ করে যদি আপনি কানাডা ভিজিট ভিসার জন্য এপ্লাই করেন, আশা করি খুব অল্প সময়ে আপনি কানাডা ভিজিট ভিসা পেয়ে যাবেন।
বাংলাদেশ থেকে ভিসার জন্য আবেদন করতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুনঃ https://goo.gl/uEDXAS
কিভাবে ফেসবুকে লাইক বাড়াবেন
২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো তথ্যবহুল পোস্ট।
(ফেইসবুকে কিভাবে লাইক বাড়ানো যায়? এইডা অবশ্য আমার কাজে দেবে।)
৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনুগ্রহ করে পোষ্টে সংযুক্ত লিংকটি সরিয়ে নিন, নইলে স্বাভাবিক ব্লগিং সুবিধা স্থগিত করা হতে পারে।
৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: কানাডা যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
দেখি সময় সুযোগ হলে যাবো কয়েকদিনের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
বিজন রয় বলেছেন: এসব জেনে আমার লাভ নেইম কারণ আমি কোনদিন কানাডায় যাবো না।