![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন নৈরাশ্যবাদী
আমাদের প্রাণপ্রিয় রবিঠাকুরকে চেনে না এমন বাঙালী খুঁজে পাওয়া যাবে না, অথচ নিজের বাপ-মা'কে চেনে না এমন বাঙালীর অভাব নাই। তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশী মিডিয়ার অনুষ্ঠানমালা দেখে মনে হচ্ছিলো যেন খুশীতে মরে যাচ্ছে। উইলিয়াম শেক্সপিয়ার, জেমস রলিন্স, সিডনি শেলডন, উইলবার স্মিথের মতো বিশ্ব নন্দিত লেখকদের জন্মদিন নিয়ে তাঁদের দেশ এমন করে না। যাই হোক, আমাদের সাংবাদিক আর মিডিয়া কর্মীরা কি জানেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় যে কয়েকজন বিরোধীতা করেছিল তার মাঝে ঠাকুর অন্যতম! অথচ আপনারাই সেই ঢাবি থেকে জার্নালিজমে গ্রাজুয়েট হলেন, ঢাবি নিয়ে গর্ব করেন, ঢাবির মাধ্যমে দেশকে পরিচিত করান। এবার ইতিহাসে ফিরে যাই একটু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সরকারি সিদ্ধান্তে তৎকালীন হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ক্ষুব্ধ হন। অতঃপর তিনি ব্রিটিশ সরকারকে বুঝানোর চেষ্টা করেন, 'ঢাকায় একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করলে বাংলাকে অভ্যন্তরীণ ভাবে বিভক্তির শামিল হবে। তিনি আরও মত প্রকাশ করেন যে, পূর্ব বাংলার মুসলিম সম্প্রদায় বেশির ভাগই কৃষক এবং শিক্ষাপ্রেমী নয়। তাই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় তাদের কোনো উপকার হবে না। তিনি এও বলেন -'বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের অর্থ যেন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।' কিন্তু্ু এতকিছুর পরেও লর্ড হার্ডিঞ্জ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার আশুতোষ মুখার্জীকে জানিয়ে দেন যে, তাঁদের বিরোধিতা সত্ত্বেও ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে। (তথ্যসূত্রঃ goo.gl/M4u6Z8)
অতঃপর ১৯১২ সালের ১৮ই মার্চ কোলকাতার গড়ের মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে যে সভা হলো, সেই সভায় সভাপতিত্ব করলেন স্বয়ং কবি রবীন্দ্রনাথ। (তথ্যসূত্রঃ দৈনিক ইনকিলাব, ১০ মার্চ ২০০২) সেখানে তিনি এক পর্যায়ে বলেন 'মূর্খের দেশে আবার বিশ্ববিদ্যালয় কিসের?' তিনি আরো এক সভায় বলেছিলেন 'চাষার ছেলেরা বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে কি করবে? চাষার ছেলেরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তবে ক্ষেতে খামারে কাজ করবে কারা?' তাছাড়া ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে যতগুলো কমিটি- মতবিনিময় সভা, গণস্বাক্ষর আর মিছিল হয় তার সিংহভাগের সভাপতি আর কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে ছিলেন রবি ঠাকুর, তার অংশগ্রহণ ছিলো চোখে পড়ার মতো। (তথ্যসূত্রঃ কলিকাতা ইতিহাসের দিনলিপি। ড. নীরদ বরণ হাজরা। ২য় খণ্ড, ৪র্থ পর্ব) এখানেই শেষ নয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সেদিন নেমেছিল গিরিশচন্দ্র ব্যানার্জী, রাসবিহারী ঘোষ এমনকি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর শুতোষ মুখার্জি। তাঁদের নেতৃত্বে বাংলার এলিটরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ১৮ বার স্মারকলিপি দেন লর্ড হার্ডিঞ্জকে। তাতে যখন কোনো কাজ হচ্ছিলো না তখন তারা বড়লাটের সঙ্গেও দেখা (তথ্যসূত্রঃ ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি কমিশন রিপোর্ট। খন্ড ৪, পৃষ্ঠা ১৩০)
কখনোই এপার বাংলার ভালো চাননি তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরে ঢাবি কে 'মাক্কী বিশ্ববিদ্যালয়' বলেছিলেন একবার। বাংলার শিক্ষা উন্নয়নের সবচেয়ে বড় অন্তরায় ছিলেন তিনি। এরপরেও বাঙালী দিনের শুরুতে তার সাহিত্যচর্চা করে! নতুন প্রজন্ম তার গান কবিতা আয়ত্ব করছে! তাকে বসানো হয় বাংলা সাহিত্যের সর্বোচ্চ সম্মানের আসরে!
.
আসেন আরো কিছু পর্দা উঠাই। ঠাকুর পরিবার ছিলো জমিদার। তাদের জমিদারীও ছিলো বেশ কড়া। কয়েক পুরুষ ধরে প্রজাদের উপর পীড়ন চালিয়েছে জোড়াসাকোর এই ঠাকুর পরিবারটি। রবীন্দ্রনাথও তার ব্যতিক্রম ছিল না। '১৮৯৪ সনে রবীন্দ্রনাথ চাষীদের খাজনা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। বিভিন্ন খাতে খাজনা আরোপ করে তা অমানবিকভাবে আদায় করেছিল (তথ্যসূত্রঃ শচীন্দ্র অধিকারি, শিলাইদহ ও রবীন্দ্রনাথ পৃঃ ১৮, ১১৭)
তার জমিদারি নিয়ে আরো একটা বিবৃতি- সব জমিদারা খাজনা আদায় করত একবার, কিন্তু রবীন্দ্রনাথ এলাকার কৃষকদের থেকে খাজনা আদায় করত দুইবার। একবার জমির খাজনা দ্বিতীয় বার কালী পূজার সময় চাদার নামে খাজনা। (তথ্যসূত্রঃ ইতিহাসের নিরিখে রবীন্দ্র-নজরুল চরিত, লেখক-সরকার শাহাবুদ্দীন আহমেদ )
'শোষক রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে শিলাইদহের ইসমাইল মোল্লার নেতৃত্বে দু’শঘর প্রজা বিদ্রোহ করেন। (তথ্যসূত্রঃ অমিতাভ চৌধুরী, জমিদার রবীন্দ্রনাথ, দেশশারদীয়া, ১৩৮২)
অতঃপর ইসমাইল মোল্ল্যার নেতৃত্বেই শিলাইদহে বিস্তৃত প্রজা বিদ্রোহ ঘটেছিলো!
.
রবীন্দ্রনাথ উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে মুসলিম বিদ্বেষ হয়ে অনেক গল্প, প্রবন্ধ, উপন্যাস, কবিতা রচনা করেছে। অতি সুক্ষ্মভাবে রচিত সেসব চরিত্রের অনেক জায়গাতেই মুসলিমদের হেয় করা হয়েছে। মানহানী আর সাম্প্রদায়িকতা প্রকাশ পেয়েছে। মুসলিম বিদ্বেষের একটি নমুনা হলো- 'মরহুম মোতাহার হোসেন চৌধুরী শান্তি নিকেতনে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আপনার লেখায় ইসলাম ও বিশ্বনবী সম্পর্কে কোনো কথা লেখা নেই কেন? উত্তরে ঠাকুর বলেছিলঃ ‘কোরআন পড়তে শুরু করেছিলুম কিন্তু বেশিদূর এগুতে পারিনি আর তোমাদের রসুলের জীবন চরিতও ভালো লাগেনি। (তথ্যসূত্রঃ বিতণ্ডা। লেখক সৈয়দ মুজিবুল্লা, পৃ -২২৯)
এছাড়াও গরু কুরবানি নিষিদ্ধ করেছিলো রবীন্দ্রনাথ। তৎকালীন উগ্র হিন্দু সন্ত্রাসী শিবাজী ভক্ত রবীন্দ্রনাথ শিবার পূর্ণ আনুগত্য প্রমানের জন্য গরু কুরবানি নিষিদ্ধ করেন।
তার সিংহভাগ সাহিত্যকর্মে মুসলমান চরিত্রকে অনেক ক্ষেত্রে সাদামাটা নগন্য এবং নিম্নবর্ণের উপস্থাপন করেছেন! সবসময় ছোট প্রমাণ করার জন্য সচেষ্ট লেখনীগুলোতে মুসলমান চরিত্র বিশ্লষণ করলে বুঝা যায় তখনকার দিনে মুসলমানেরা উচ্চপদস্থ কিংবা সমাজকে পরিচালনার দায়িত্বে ছিলো না। শুধু ওনার ধর্মের লোকদেরকেই তাঁর লেখনীতে বড় বড় চরিত্রে ঠাঁই দিয়েছেন!
ঐতিহাসিক নিরদ চৌধুরী বলেছেন 'রামমোহন থেকে রবিন্দ্রনাথ পর্যন্ত সকলেই একটি মাত্র সমন্বয় সাধনের চেষ্টা করেছেন আর সেটি হচ্ছে হিন্দু ও ইউরোপিয়ান চিন্তাধারা। ইসলামি ভাবধারা তাদের চেতনাকে স্পর্শ করেনি। এরকম বৈষম্য মনোভাব কি বিশ্বকবি থেকে কাম্য?
.
বিদ্বেষি রবীন্দ্রনাথ একাধারে ছিলেন ব্রিটিশদের খাস দালাল। রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে দৈনিক ইনকিলাবে ৭ জুন ২০০০ তারিখে প্রকাশিত উপ সম্পাদকীয় নিবন্ধে জারফ ইকবাল মন্তব্য করেন, 'সর্ব-মানবিক প্রেম ছিল তার কবিতার উপজীব্য। কিন্তু কার্যত সে নিজে ছিল ব্রিটিশ রাজশক্তির অনুগত উপাসক'!
সময়ের স্রোতে ইতিহাসও পরিবর্তনশীল। অনেক কিছুই অজানা আমাদের। হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার মদতদাতাদের অন্যতম ছিলেন এই রবি ঠাকুর। আড়ালে থেকে ধর্মীয় উষ্কানী দিতেন যাতে মুসলিম হিন্দু এক হয়ে বড় কোনো আন্দোলন না করতে পারে। বঙ্গভঙ্গ রদের আন্দোলনের সাথে রবীন্দ্রনাথের সম্পর্ক ছিল। (তথ্যসূত্রঃ বাংলার বিপ্লববাদ। শ্রী নলিনী কিশোর গুহ, পৃষ্ঠা ৭৭, ৭৮) বঙ্গভঙ্গর বিরুদ্ধে তিনি রবীন্দ্র রাখী বন্ধন এবং প্রার্থনা সভারও আয়োজন করেছিলেন।
.
রবিন্দ্রনাথ ছিলেন অতিমাত্রায় যৌনাকাঙখী। তার বাবা কাকারাও কম ছিলেন না। শোনা যায় প্রায়শই সে বাইজি নর্তকীদের সাথে আনন্দ ফুর্তি করতেন, কখনো কখনো সারারাত মদ্যপ থাকতেন। তার বৌদীর সাথেও প্রেম এবং ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিলো। দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকায় ২৮শে কার্তিক ১৪০৬ এর সংখ্যায় লেখা হয়, 'সত্যি কথা বলতে কি ঐ সময়ে কোলকাতা এবং আশেপাশের সব এলাকায় সিফিলিস খুব সাধারণ ছিলো। তাই ১৯২৮ সালে দৈনিক অবতার পত্রিকায় রবিঠাকুরের সিফিলিস রোগের খবরটা তেমন গুরুত্ব পায়নি।'
তো ভায়া, সিফিলিস তো এমনি এমনি হয়না, রবিঠাকুর ও শেয়ার ইট দিয়ে সিফিলিস নেন নি! নষ্ট পল্লীর অধিকারী অত্যাচারী ছিলেন দ্বারকানাথ। রঞ্জন বন্দোপাধ্যায় লিখেছেনঃ 'রবিন্দ্রনাথের ঠাকুরদার ৪৩ টা যৌনপল্লী ছিলো শুধুমাত্র কোলকাতাতেই।' তৎকালিন এক জার্নাল অনুযায়ী পাওয়া যায় 'ব্রিটিশ বাবুদের ভোগ বিলাসিতার জন্য তারা নারী সরবরাহ করতো।' রবি ঠাকুরের আমলের কিছু পতিতাপল্লী এখনো টিকে আছে ভারতবর্ষে।
.
তিনি বাংলা সাহিত্যে আসলেই কি দিয়েছেন? তৎকালীন সময়ে সাহিত্য জিনিসটা শৌখিনতা ছিলো। বড় ঘরের সন্তান তাই পেট চালানোর ভয় ছিলো না। সেসময় শিক্ষাদীক্ষাও তেমন সহজলভ্য ছিলো না। ফলে সাধারণ পরিবারের ছেলে মেয়েরা এসব গল্প কবিতা নিয়ে ভাবতো না। ফাঁকা মাঠে গোল দেয়ার মতো উনিও পায়ের উপর পা তুলে কিছু সস্তা রোমান্টিক সাহিত্যকর্ম উপহার দিয়েছেন আমাদের। এরমধ্যেও একটা কথা প্রচলিত আছে যা হলো এরকম, বিদেশী গল্পগুলোর আদলে গল্প লিখতেন। বা দুই তিনটা গল্পের সংমিশ্রণে নতুন কিছু। এগুলো হলো বুদ্ধিমান কিসিমের কপিবাজি!
.
এবার বলতে পারেন রবীন্দ্রনাথ লুচু হলেও বাঙালী! নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো। তবে উনি আদৌ বাঙালী কি না তা নিয়ে কিছু নাড়াচাড়া করছিলাম! নিরোদ সি চৌধুরী বিশ শতকের দিকে কলকাতার একটি পত্রিকার রেফারেন্স দিয়ে বলে, 'রবীন্দ্রনাথ পিওর বাঙালী নয়, তার শরীরে পর্তুগিজ রক্ত আছে।' (তথ্যসূত্রঃ দ্য আর্কাইভ অফ নিরোদ সি, পৃষ্ঠাঃ ৩৮৬)
আপনারা সবাই জানেন এ অঞ্চলে ইংরেজরা আসার আগে কিন্তু ডাচ আর পতুর্গিজরা আসে। পর্তুগিজরা ভারতীয় হিন্দু নারীদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করে অনেক অবৈধ সন্তান তৈরী করতো। ইংরেজ-ভারতীয় মিলে হয় 'অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান' আর পর্তুগিজ-ইন্ডিয়ান মিলে তৈরী হয় 'লুসো ইন্ডিয়ান'। (https://bit•ly/2InIAeS) আগেরকার গ্রন্থে অনেকেই বলেছে, রবীন্দ্রনাথ মূলত লুসো ইন্ডিয়ান। উল্লেখ্য আগেও বলেছি, রবীন্দ্রনাথের দাদার কলকাতায় ছিলো ৪৩টি পতিতালয়, আর সেই পরিবারে লুসো-অ্যাংলো সংকর থাকবে না, এটা তো হতে পারে না। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথকে ফ্রি-মেসন ক্লাবের সদস্য করাও সন্দেহের সৃষ্টি করে। কারণ রক্তে ওদের সংযোগ না থাকলে কাউকে খাটি দালাল বা ফ্রি-মেসন হিসেবে স্বীকৃত দেয় না ইহুদীরা।
আপ্রাসঙ্গিকঃ ঐ সময় হিন্দু নারীরা বিদেশীদের বিছানায় যাওয়াকে ডাকতো ‘কালীর আশির্বাদ’ নামে । এ সম্পর্কে বজ্রকলম গ্রন্থে গোলাম আহমদ মোর্তজা লিখেছেনঃ 'ব্রিটিশ শাসনামলে পূর্বের প্রথা মতো বহুবিবাহের উপেক্ষিতা বিবাহিতা স্ত্রীলোকেরা ‘কালীর আশীর্বাদ লাভে’র নাম করে জব চার্ণকের প্রতিষ্ঠিত কলকাতার বউবাজার নামক নিষিদ্ধপল্লীতে গমন করতো। এরা কালীর নিকট ধর্ণা দেবার নাম করে বউবাজারের খালি কুঠিতে ইংরেজ আর্মি, নেভি ও রাজকর্মচারীদের কাছে দেহ বিলিয়ে দিয়ে শ্বেতাঙ্গ আর্য ‘কুলীন’ সমাজ গঠন করে। হিন্দু মহিলাদের গর্ভজাত এসব অবৈধ ইংরেজ সন্তানেরা ইংরেজি শিক্ষালাভ করে ব্রিটিশদের অনুগ্রহে বড় বড় পদ লাভ করে কলকাতার অভিজাত শ্রেণী গঠন করে।'
অর্থাৎ ইতিহাস স্বাক্ষী, হিন্দুদের ব্রিটিশ অনুগ্রহ লাভের অন্যতম কারণ ছিলো তাদের নারীদের ব্রিটিশদের বিছানায় পাঠানো, যে কাজটি মুসলমানরা কখনই করতে পারেনি।
.
একটা নোবেল খুব বড় কিছু নয়, মানুষ চিনতে ভুল করেছি। কবি নজরুলকে অবহেলা করেছি হয়ত। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, জাতীয় কবি হিসেবে জাতীয় সংগীত টা তিনিই সৃষ্টি করতে পারতেন। বাকীটা আপনারাই ভালো জানেন। এসব কথা বিক্ষিপ্তভাবে অনেকেই জানেন হয়ত। আমি শুধু এক রেখায় আনার চেষ্টা করেছি। সেইসাথে যথাসম্ভব চেষ্টা করেছি যুক্তি আর তথ্যসূত্র দেয়ার জন্য। ভুল ত্রুটি মার্জনীয়, যেহেতু তৎকালিক সময়ে আমি ছিলাম না এবং সত্যতা যাচাই করারও উপায়ন্তর নেই! তাই এই লেখার শতভাগ ইন্টারনেট ওপেন সোর্সের উপর নির্ভরশীল।
- হাসিন মাহতাব ©
©somewhere in net ltd.