![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারন এক ছেলে।রাজনীতি নিয়ে মাথা ব্যথা নেই। তবে রাজাকার দেখলে থুথু মারতে ইচ্ছে করে।
"Some man may be fooled for sometime,but not permanently "-কিছু লোক কিছু সময়ের জন্য বোকা,সারা জীবনের জন্য নয়।"এটি মনে হয় বিএনপি'র জানা নেই।মানুষকে কিছু দিনের জন্য বোকা বানিয়ে রাখা যায়,সারা জীবনের জন্য নয়।সত্য সত্যই।সেটি আগে হোক পরে হোক প্রকাশিত হবেই।বঙ্গবন্ধুকে হেনস্তা শুরু করেছে আগে আ.লীগই।আ.লীগ স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদান কারী একটি দল। সে দল নিজেদের আদর্শ থেকে অনেক আগেই দূরে সরে গেছে।বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বিচু্যত হয়ে গেছে।তারা বঙ্গবন্ধুকে ব্যবহার করে আজীবন রাজনীতি করতে চেয়েছে। আর এতেই তারা বঙ্গবন্ধুকে বির্তকিত করেছে।বঙ্গবন্ধুর অবদানকে আ.লীগের ভিতরে সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে।
বিএনপি এখন জিয়াকে বির্তকিত করার কাজটি করে চলেছে।একবার এক এক আজগুবি তত্ত্ব নিয়ে হাজির হচ্ছে।জিয়া স্বাধীনতার ঘোষক এটি তো পুরোনো বির্তক।এবার আসল প্রথম প্রেসিডেন্টের বির্তক নিয়ে।বিএনপিও ভালোভাবে জানে কে বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট।তারপরও জিয়াকে অতি রঞ্জিত,অতি উপরে তুলতে দিয়ে বির্তকিত করছে স্বাধীনতা যুদ্ধে জিয়ার অবদানকে।তারা মনে করে তাদের এই তত্ত্ব মানুষ সহজে বিশ্বাস করবে।মানুষ এখন আর এত আবেগী বা বোকা কোনটাই নয়।তারা যাচাই করে,তারপর কথা বলে।অনেকে বলে বিএনপি দ্বারা আন্দোলন হবে না বা তারা মানুষকে আন্দোলনে আনতে পারে না।আমার মনে হয় এইসময়ে আ.লীগও যদি আন্দোলনের ডাক দিত তাহলে মানুষ বিমুখ হতো।কারণ মানুষের এই দুইটা দলের প্রতি একরকম ঘৃনা চলে এসেছে।জিয়াকে প্রথম প্রেসিডেন্ট প্রমাণ করার জন্য বিএনপি যুক্তিমূলক বইও নাকি প্রকাশ করেছে।সব দেখি পাগলের কারখানা।বিএনপির এক নেতা তারেকের এই তত্ত্ব ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অদ্ভুত এক ব্যাখ্যা দাঁড় করেছিল।১০ এপ্রিল মুজিব নগর সরকার গঠনের আগে নাকি জিয়া প্রেসিডেন্ট ছিল।আমি বুঝি না আমাদের রাজনীতিবিদরা দিন দিন কী পাগল হয়ে উঠছে? বিএনপির প্রতি আমার মত নগন্য এক নাগরিকের অনুরোধ থাকবে,তারা যেন বাংলার ইতিহাসকে আর বির্তকিত না করে।স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখা জিয়াকে বির্তকিত না করে।সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনককে বির্তকিত না করে।তাহলে বিএনপি'রই ক্ষতিটা বেশি হবে।মিথ্যার উপর নির্ভর করে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না,এইটা সবার জানা।
©somewhere in net ltd.