![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সমগ্র জীবনটাই একগাদা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অপূর্ণ তৃষ্নার সমষ্টি।
সম্পর্ক অনেকটা সমুদ্রের বেলাভূমির মতো। চিরস্থায়ী নয়। নাম থাক আর নাইবা থাক কালের ঢেউ এসে সব সম্পর্ক ভেঙ্গে দেয়। আবার ওপারের ডাক এলে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে একা একা পাড়ি জমাতে হয় সম্পৃক্ত আমাদের। জগতের সব সম্পর্কের নাম দেয়া যায়না। কিছু কিছু সম্পর্কের নাম দিতে গেলে অন্য অনেক সম্পর্ক ভেঙে যায়। অনেক সামাজিকতা উলট পালট হয়ে যায়। ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া চড়ুইপাখিটি কাতরাতে কাতরাতে বিদ্যুৎ খুঁটি আঁকড়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম করছে। এই দৃশ্য কি এক অদ্ভুত সম্পর্কের বাঁধনে আমার মনকে মেঘলা করে দেয়।
হে আমার বিনিসুতোর বাঁধন, চলো আমাদের একযুগ একসাথে পথচলাকে সম্পর্ক নামক শব্দের ফ্রেমে বন্দি করি। সব কাঁচের দেয়াল ভাঙি। জড়িয়ে পড়ি সম্পর্কের ঠুনকো খেয়ালে।
এই তো সেদিন চোখ বরাবর প্রখর রোদ্দুর আটকাতে হাত উঁচিয়ে যখনি কপাল ঢাকছি।পরক্ষনেই আমার মুখোমুখি দাড়ায়ে তুমি।আরো একটু আমার পানে ঝুঁকে বললে তুমিই নাকি আমার ছাতা। তাহলে কি তুমি আমার রোদ বৃষ্টির ছাউনি ? আচ্ছা,আজ থেকে আমাদের সম্পর্কের নাম দিলাম "রোদ বৃষ্টির ছাউনি"।
তোমার কনুই ভাজে ভর দিয়ে নির্ভয়ে পথ চলি।আমার বাম কব্জিটা শক্ত করে ধরে রাস্তা পার করলে। তাহলে কি তুমি আমার নির্ভরতার আশ্রয় ? তবে হে, আমাদের সম্পর্কের আরেকটা নাম হতে পারে"নির্ভরতার আশ্রয়"।
শিল্পী জহির আহমদ এর "কত রাত আমার ভেসেগেছে আঁখিজলে, কত দিন আমার কেটে গেছে বিফলে" এই গানটা গুন গুন করে গাইতে প্রায়ই। আগাগোড়া কষ্টে মোড়ানো গানটা শুনলেই, তোমার তরে অদ্ভুত এক মায়া হত আমার।কোন সম্পর্কের বাধনে আমার ভিতরবাড়ি তখন দুমড়ে মুচড়ে যেত বলতে পারো? তাহলে কি আমরা পরস্পরের ব্যাথা দেখার আয়না? তাহলে আমাদের সম্পর্কের নাম হতে পারে "আয়না"।
হাটি হাটি পায়ে পায়ে তুমি আমায় আলোর সন্ধান দিয়েছো। জীবনের সুপথ, কুপথ,ঘুরপথ সবই চিনিয়েছো। আমার শৈশবে যখন শুধু হাফ প্যান্ট পরে রাস্তাঘাটে,বাড়ির উঠনে খেলতাম।তখনই তুমি আমার চোখে মুগ্ধতা খু্ঁজে পেয়েছো।।আমার চোখে আবিষ্কার করেছো তোমার তরে টান। সেই থেকে পথ চলা।তাহলে কি তুমি আমার প্রথম মুগ্ধতা? তাহলে আমাদের সন্পর্কের নাম হোক "মুগ্ধতা"।
আমার অবুঝ আবদার মেটাতে কতবার তুমি কলেজ পড়ুয়া ছাত্র হয়েছো। বয়সের ব্যবধান ঘুচিয়েছো। তাহলে কি তুমি আমার বায়না মেটানোর মেশিন? ঠিক যেন তুমি আমার "জাদুর মেশিন"।
জীবন তোমাকে নির্দয়ভাবে ঠকিয়েছে। বিবেকের দায়ে তুমি নিজেকে মৌলিক সুখ থেকে বঞ্চিত করেছো। আমি, তুমি আর উপরওয়ালা ছাড়া কেউ জানে না এসব।বিশ্বাস করো, তুমি পুরোটাই মানুষ। শুধুমাএ পুরুষ নও। প্রবলভাবে আমি এই মানুষটির সান্নিধ্য চাই। তাহলে কি তুমি আমার প্রথম তৃষ্না?
তুমি বলতে আমার বিয়ের পর ব্যাগ ভর্তি বাজার নিয়ে প্রতি সপ্তাহে আমার শশুর বাড়ি যাবে । আমার পতির সাথে বসে আমার রান্না খাওয়ার স্বপ্ন তোমার। তাহলে কি তুমি আমার অলিখিত ভবিষ্যৎ এর কান্ডারি? তবে আমদের সম্পর্কের নাম দিলাম" জীবন তরীর কান্ডারি"।
আব্বার চিরবিদায়ের সেই রাএিরে আমি হাউমাউ করে কেঁদেছিলাম। তুমি পরম স্নেহে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে বলেছো,আর কাঁদিস না পাগলী, আমি ও কি মরে গেছি? তাহলে কি তুমি আমার ব্যাথা লাঘবের মলম? তবে আমাদের সম্পর্কের নাম " ব্যাথা নিরাময়ের মলম"।
কোন সম্পর্কের হাতছানিতে তুমি আমায় সুখি করেছো।আমার সঙ্গি না হয়ে ছায়া হয়েছো।আমাকে আগলে রেখেছো।আমায় উপযুক্ত পাত্রস্থ করতে চেয়েছো।শুধু এই আমার টানে আমাদের দায়িত্ব নিয়েছো।তাহলে কি তুমি আমার ইহকালের অভিভাবক?
আচ্ছা,মধ্য রাতে আমার নাম্বার ওয়েটিং পেলে তুমি পাগল পাগল হতে কেন? আমার মুখ দেখলে কেনই বা তোমার ক্লান্তি দূর হত? তাহলে কি আমিই তোমার সুখ পাখি? তবে তাই, আমরা দুজন দুজনার "সুখের নীড়"।
ছেলে বন্ধুদের সাথে বাহিরে ঘুরতে বা খেতে গেলে আমার নিজেকে চোর মনে হতো।তোমার সামনে পরলে আমায় গুলি করে মারতে জানি।তাহলে কি তুমিই আমার উদ্বিগ্নতা? তাহলে সম্পর্কের নাম দিলাম "উদ্বিগ্নতা"।
আমার হুমায়ূন,মাসুদ রানা প্রিয়।তা নিয়ে তোমার কত ভয়।এসব পড়ে পড়ে আমি নাকি অসংযত সম্পর্কে জড়িয়ে যাবো।তাহলে কি তুমি আমার সংযত বাধন ছিলে?তবে তাই, আমাদের সম্পর্কের হোক "সংযত বাধন"।
এইতো সেদিন যখন আমার পাত্র, অথবা পাত্রের আমায় ঠিক পছন্দ হচ্ছিলনা।খুব আপন করে বলেলে , সব বাদ দাও।দেখতো, এই আমায় দিয়ে চলবে না তোমার? আমি সম্মতি জানালাম।সব পিছুটান মেলে ধরলে।অশ্রুভারাক্রান্ত মনে বললে। আমি নাকি তোমার কাছে ততটা ভালো থাকবো না। যতটা ভালো থাকবো দূরে থেকে তোমার কাছে থাকলে।এজন্যই কি আমায় ভালো রাখতে, আজ তুমি দূর আকাশের তারা হয়ে গেলে? তুমিই ঠিক, দেখ,আমি আজ কত্ত ভালো আছি,একটুও কাঁদি না,আমার সব অনুভুতি, কান্না তুমি নিয়ে গেছো।
হঠাৎ একটা ফোনকল আমায় নিস্তব্ধ করে দিল।সেদিন আমার আহাজারীতে একজন সাংবাদিক যখন আমাকে জিঙ্গেস করলেন,আমি তোমার কে হই? তোমার লাশের সামনে বসে বলার মতো আমাদের সম্পর্কের একটা নাম ও খুঁজে পাইনি।বলতে পারিনি আমাদের বিনিসুতোর বাধনের কথা।
তুমি কি ওপার থেকে দেখতে পাচ্ছ?আমি বান ডেকে যাওয়া বর্ষায় ভিজছি।সাথে আমার " তুমি ছাতা "নেই।আমি আজ জীবনের যাঁতাকলে পৃষ্ট।আমার "নির্ভরতার আশ্রয়" তুমি নেই।আমি বেদনায় নীল হয়ে গেলেও তা দেখার "আয়নাটা"নেই। আজ আমার ব্যাথা কমানোর "প্যানাসিয়া" সেই তুমি ঔষধটাই নেই।
জানো,আমি আর আজকাল কোন কিছুতেই মুগ্ধ হইনা।আমার আর আগের মতো ব্যাথা নেই, তৃষ্না নেই,ক্ষুধানেই। মাথার উপর ছায়া নেই।তিরিক্ষি সূর্য আমাকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করে দিলেও, কেউ জানবেনা,কেউ দেখবেনা।কে জানে হয়তোবা তুমিও!!!।
০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২১
সানজিদা দিয়া বলেছেন: পুরো জীবনের একটা গল্প। তাকে আরো কিছু সময় পেলে লেখাটা হয়তো আরো লম্বা হতো।ধৈর্য্য ধরে পড়েছেন বলে কৃতঙ্গ। জি, আপনাদের ভালোলাগাটুকু নিয়েই আমি অবিরাম ভালো থাকবো। আপনার তরে শুভকামনা থাকলো।
২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১২
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: আবেগের চমৎকার প্রকাশ। কেন যেন মনে হচ্ছে এতো গল্প নয় জীবনকাহিনি। হতে পারে তা আপনারই।
০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০১
সানজিদা দিয়া বলেছেন: এই আবেগ শব্দটাই প্রচন্ড আবেগমাখা। তাইতো সবার আবেগ গুলোই চমৎকার হয়। তবে হে,
আপনার অনুধাবনশক্তি প্রখর,এটা কোন গল্প নয়। এটা আমারি সঙ্গিহীন, একাকিত্ব জীবনের একাংশ।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সানজিদা দিয়া ,
বাহ ... চমৎকার করে একটা সম্পর্ককে বহু নামে ডাকলেন । প্রতিটি ডাকই একটা ভরসার জানান দিয়ে গেলো ।
অথচ সেই সম্পর্কটার পার্থিব বিদায় কালে কোনও নাম খুঁজে পেলেন না ।
যে নামটি খুঁজে পান নি তার নামটি হলো - "বন্ধুত্ব" । একটি অচ্ছেদ্য বন্ধুত্ব যা বিশ্বাসের সুতোয় বোনা ।
০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
সানজিদা দিয়া বলেছেন: আসলে বন্ধুত্বের সীমানা আমার জানা নেই। আর একজন মানুষ এতখানি আপন হলে তাকে শুধু বন্ধু বলা তা ও অজানা। একজন বন্ধুর উর কতটুকু ভরসা করা যায় তা ও বলতে পারবো না। হয়তো সেদিন তার প্রতি আমার অনূভুতির আদল থেকে শুধুই "বন্ধুত্ব" শব্দটা অনেক হালকা মনে হয়েছিল। তবে আজ মনে হচ্ছে, আপনার কথাই সঠিক,তার আমার সম্পর্কের নাম বিশ্বাসের সুতোয় বোনা অচ্ছেদ্য "বন্ধুত্ব"।
আপনার বুদ্ধিদিপ্ত মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞ। আপনার জীবন ও এমন বিশ্বাসের সুতোয় "বন্ধুত্বময়" হোক। শুভকামনা জানবেন।
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সানজিদা দিয়া ,
এমন চমৎকার একটি প্রতিমন্তব্যে আপ্লুত । বন্ধুত্ব শব্দটি হালকা নয় মোটেও , সবচেয়ে ভারী একটি সম্পর্ক ।
কতোটুকু ভারী তা বোঝাতে নীচের লিংকটি দিচ্ছি ----
ফ্রেন্ডশীপ মিনস….
আপনার মঙ্গলাকাঙ্খায় ..................
০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:২০
সানজিদা দিয়া বলেছেন: বাহ্! লিংকটি দেখেছি।বন্ধুত্বের আপনত্ব বোঝাতে চোখের উপমাটি অতুলনীয় হয়েছে।
সত্যিই তো, এক চক্ষু আরেক চক্ষুকে দেখতে পায়না। তবু ও সারা জীবন পাশাপাশি থাকে।
কাচের আয়নার কথাই ভাবুন,নিজের ছবি নিজে দেখে না। অথচ, আমাদের দেখোনোর কাজ ঠিকই চালিয়ে যাচ্ছে।
নিরন্তন ভালোলাগা রইলো।
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর একটি লেখা।তবে শেষে এসে মন খারাপ হল।
প্রিয় মানুষ না থাকার বেদনা শুধু সেই বুঝতে পারে যে তার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটাকে হারিয়েছে।
আপনি আর কোন পোষ্ট দেন না কেন?
ভাল থাকুন।
৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৬
সানজিদা দিয়া বলেছেন: জীবনের শুরুটাও অনকে সুন্দর ছিলো।তাই হয়তো শেষটা এতটা সিক্ত।হে, প্রিয়জন হারানোর বেদনা আমি শিরায় শিরায় অনুভব করি। একটা নাম বিহীন সম্পর্কের অনুপস্থিতিতে আমার গোটা ভুবনটাই থমকে আছে।হয়তো তাই পোষ্টগুলো আর ডানা মেলছে না।
ভালবাসা জানবেন।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সম্পর্ক সম্পর্কে চমৎকার একটি দার্শনিক ভাবনা ব্যক্ত করে লেখাটা শুরু করেছেন।
বাকী কথাগুলোও ভাল লেগেছে।
পোস্টে ভাল লাগা + +
আরও লিখুন।
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫
সানজিদা দিয়া বলেছেন: প্রিয় খায়রূল আহসান, আমার জিবনী শক্তি হলো ভালোবাসা। আর সেই ভালোবাসা রইল আপনার তরে।
৯| ২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: "আপনার জিবনী শক্তি হলো ভালোবাসা".....এক সমুদ্র বা এক আকাশ ভালবাসা নিয়ে প্রিয় মানুষজন পাশে থাকুক আপনা্র।সবসময়।
১০| ২৭ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
ঋতো আহমেদ বলেছেন: প্রায় ১ বছর আগের পোস্ট। এর পর আর পোস্ট নেই কেন !
২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭
সানজিদা দিয়া বলেছেন: প্রায় এক বছর হলো জীবনের অনেক অধ্যায় থেমে আছে। জীবনে নতুনত্ব আসুক।লিখবো ইনশাল্লাহ্।
১১| ২৭ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
সানজিদা দিয়া বলেছেন: পলক,
আমার এক আকাশ আর এক সমুদ্র ভালোবাসা থেকে আপনার তরে এক চাঁদ ভালোবাসা।
১২| ২৮ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: এত কম!
বাকিটুকু কাকে দেবেন?
১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: বিজ্ঞানী হলেই যে আবিষ্কার করতে হবে এমন কোন কথা নেই।পৃথিবীতে বহু বিজ্ঞানী আছেন যারা সারা জীবন গবেষণা করে গেছেন কিন্তু আবিষ্কার করেনি ঐভাবে।তাদের কাজ হচ্ছে সত্য নিয়ে গবেষণা করা, সত্য উন্মোচন করে প্রকৃতির রহস্য ভেদ করা।
১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮
নীল আকাশ বলেছেন: মুগ্ধ হয়েই শুধু পড়েছি ! একেবারে মনটা ছুয়ে গেল! সম্পর্কের অনেক গুলি নতুন সংগা পেলাম, চমৎকার!
আমি আপনার মন ভালো হলে আরো ভালো ভালো লেখা পড়তে চাই।
শুভ কামনা রইল।
১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: জীবনে নতুনত্ব আসুক (১০ নং প্রতিমন্তব্য) - এখনো আসেনি?
আশাকরি, শীঘ্রই নতুন কিছু লিখবেন।
১৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার...
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: অনেক লম্বা লেখা ! মুগ্ধ হয়েই পড়েছি ! ভালোলাগাটুকু রেখে গেলাম........ ভালো থাকুন অবিরত......