নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষআজিজ

মানুষআজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এক

২৬ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:২০

মেঘলা পৃথিবীর নিঝুম বাতিদল; পুঁটি মাছের মত বড় বড় চোখ! কথা বললে চোখের দিকেই তাকিয়ে বলে। পলক নড়ে না। ওর শরীরে কি অদ্ভুত এক গন্ধ আছে! বিকেলে ঘুমুচ্ছিলাম , বিকেলে বৃস্টি এলো উঠনে শুকানো ধান ভিজে যাচ্ছিলো মা কয়েকবার দরজা ধাক্কা দিয়ে ডাকলো ধান ঘরে নিয়ে আসার jonno! পুরো বাড়িঘর ধানের গন্ধ । মার ডাকে দরজা খুলিনি, আলসে ঘুম বিকেলের শরীরকে অবশ করে দেয় ।

কিছুক্ষন পর ঘুম ভাঙ্গালো । মেঘলা বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে জানালা দিয়ে ,ও আমার ঘুম দেখছিলো? পর মেঘলা বললো , কেন শুনি? মা তো ডেকেছে উঠলে কি হতো ? দেখতো আমার ভেড়া দুটো শিয়াল পুকুরের ওদারে খুটিয়ে দিয়েছিলাম ভিজলো তো ! পর মেঘলা চলে গেল।

ঘুম থেকে উঠে সন্ধে আসন্ন সময়ে মিঠাই দিয়ে মুড়ি খাচ্ছিলাম। নারকেল গাছের পাতা বাতাসে উড়ছে। বৃষ্টির পর সন্ধেটা হলদে হয়ে আছে। বারান্দায় লাগানো ডালিম গাছের পাতা থেকে চুইয়ে তখনো জল পড়ছে। সব নির্জন , পাখিদের কিচিরমিচিরও কোথায় হারিয়ে গেল। সন্ধে ঘনিয়ে এলো দিদি তখনো কলেজ থেকে ফেরেনি! মা বললো এগিয়ে যা দেখনা কতদূর ! লঙ্গি-শাট পড়ে বের হয়ে গেলাম। রাস্তায় রাস্তায় জল জমে আছে। পাঁচ মিনিট হাঁটার পরই দিদিকে পেলাম! দেরী কেন তোর? দিদি: মা টেনশন করছে খুব? আমি; যা তাহলে বাড়ি আমি পর আসচ্ছি। দিদি:রাত করিসনে ! আমি বললাম: ঘরে ভাত আর দুটো মোমবাতি রেখে যাস! দিদি: কেন শরত পড়া এখনো শেষ হয়নি? আমি: যা তাহলে!

রাস্তার পাড়ে একা বসে রইলুম । মেঘলা ওর ভেড়া নিয়ে যাচ্ছিলো । মেঘলাকে একা পেয়ে বললুম ; মেঘলা আমাকে বিয়ে করবি?
মেঘলা বললো: নাগো মানুষদা তোমাদের বাসায় অনেকধান ! বিয়ে হলে তো তোমার মা সারাদিন ধানের কাজ করাবে!
আমি: এখনোতো কাজ করেদিস।
মেঘলা: না না মানুষদা জোর করো না! এই বলে চলে গেল।



মেঘলা পৃথিবীর নিঝুম বাতিদল; পুঁটি মাছের মত বড় বড় চোখ! কথা বললে চোখের দিকেই তাকিয়ে বলে। পলক নড়ে না। ওর শরীরে কি অদ্ভুত এক গন্ধ আছে! বিকেলে ঘুমুচ্ছিলাম , বিকেলে বৃস্টি এলো উঠনে শুকানো ধান ভিজে যাচ্ছিলো মা কয়েকবার দরজা ধাক্কা দিয়ে ডাকলো ধান ঘরে নিয়ে আসার jonno! পুরো বাড়িঘর ধানের গন্ধ । মার ডাকে দরজা খুলিনি, আলসে ঘুম বিকেলের শরীরকে অবশ করে দেয় ।

কিছুক্ষন পর ঘুম ভাঙ্গালো । মেঘলা বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে জানালা দিয়ে ,ও আমার ঘুম দেখছিলো? পর মেঘলা বললো , কেন শুনি? মা তো ডেকেছে উঠলে কি হতো ? দেখতো আমার ভেড়া দুটো শিয়াল পুকুরের ওদারে খুটিয়ে দিয়েছিলাম ভিজলো তো ! পর মেঘলা চলে গেল।

ঘুম থেকে উঠে সন্ধে আসন্ন সময়ে মিঠাই দিয়ে মুড়ি খাচ্ছিলাম। নারকেল গাছের পাতা বাতাসে উড়ছে। বৃষ্টির পর সন্ধেটা হলদে হয়ে আছে। বারান্দায় লাগানো ডালিম গাছের পাতা থেকে চুইয়ে তখনো জল পড়ছে। সব নির্জন , পাখিদের কিচিরমিচিরও কোথায় হারিয়ে গেল। সন্ধে ঘনিয়ে এলো দিদি তখনো কলেজ থেকে ফেরেনি! মা বললো এগিয়ে যা দেখনা কতদূর ! লঙ্গি-শাট পড়ে বের হয়ে গেলাম। রাস্তায় রাস্তায় জল জমে আছে। পাঁচ মিনিট হাঁটার পরই দিদিকে পেলাম! দেরী কেন তোর? দিদি: মা টেনশন করছে খুব? আমি; যা তাহলে বাড়ি আমি পর আসচ্ছি। দিদি:রাত করিসনে ! আমি বললাম: ঘরে ভাত আর দুটো মোমবাতি রেখে যাস! দিদি: কেন শরত পড়া এখনো শেষ হয়নি? আমি: যা তাহলে!

রাস্তার পাড়ে একা বসে রইলুম । মেঘলা ওর ভেড়া নিয়ে যাচ্ছিলো । মেঘলাকে একা পেয়ে বললুম ; মেঘলা আমাকে বিয়ে করবি?
মেঘলা বললো: নাগো মানুষদা তোমাদের বাসায় অনেকধান ! বিয়ে হলে তো তোমার মা সারাদিন ধানের কাজ করাবে!
আমি: এখনোতো কাজ করেদিস।
মেঘলা: না না মানুষদা জোর করো না! এই বলে চলে গেল।




















মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.