![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহুম্মা সাল্লা আলা সাইয়্যেদেনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলেহি ওয়া আসহাবীহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া আহলে বাইতিহি ওয়া বারেক ওয়া সাল্লাম ।
আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় রাসূল নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম),সাহাবায়ে কিরাম,তাবেয়ীন,তবয়ে তাবেয়ীন,আউলিয়া কেরাম ও আহলে বাইতে রসূলের পথ,মত,আদর্শ ,আক্বিদা ও আমলের অনুসারীদের নাম হল “আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত” ।
এটাকে শরীয়তের পরিভাষায় ইসলাম ও সিরাতে মুস্তাকিমও বলা হয় এবং এটাই বেহেস্তী দল । আর এই পথের অনুসারীদেরকে বলা হয় সূন্নী মুসলমান এবং তাদের জন্যই হল বেহেস্ত ।আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর অনুসারীদের পরিচয় হবে বিশুদ্ধ আক্বিদা,আদর্শ,আমল,নবী প্রেম ও তার সুন্নীয়তের প্রতি আনুগত্য ও সত্যিকারভাবে আউলিয়া কিরামের প্রতি ভক্তি ও শ্রদ্ধা বিকাশের মাধ্যম, যা ইসলামী লেবাসধারী নানা ভ্রান্তদল যেমন খারেজি,নজদী,ওহাবী,আহলে হাদীস,মওদুদী,শিয়া ইত্যাদি দলের অনুসারীদের মধ্যে পাওয়া যায় না বরং তারা তাদের বানোয়াট বক্তব্য,লেখনী ও আচার ব্যবহার এর মাধ্যমে এই সব বিষয়ে কুঠারাঘাত করে । যিনি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর অনুসারী হবেন তার ঈমান ও আক্বিদা বিশুদ্ধ হবে,আম্বিয়ায়ে কেরাম,আউলিয়ায়ে কিরামকে যথাযথ সম্মান দেখানো এবং নবিজীর সুন্নাতের উপর আমল করবে,আহলে বাইতে রাসূলের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা রাখবে । আক্বিদা-বিশ্বাস সহীহ ও শুদ্ধ হওয়ার পর আমলে ত্রুটি হলে সেও সুন্নী মুসলমানদের মধ্যে অন্তরভূক্ত হবে তবে ফাসেক হিসেবে গন্য হবে, ঈমান হতে খারিজ হবে না । তাকে খালিস নিয়তে তওবা করে আক্বিদার সাথে সাথে ইবাদত-বন্দেগী সহীহভাবে পালন করতে হবে ।
[শরহে আকায়েদে নসফী ও শরহে মাওয়াকেফ, ইত্যাদি গ্রন্থ]
[আল্লাহ তায়ালাই অধিক ভালো জানেন]
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৪
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সুন্নিরা কখনই কট্টরপন্থী নয় । আপনি যদি ভাল করে বিবেচনা করেন একমাত্র এই দলটি যথেষ্ট কোমল ও ভালবাসায় পরিপুর্ন পাবেন ।
[আল্লাহ তায়ালাই অধিক ভালো জানেন]
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৫
কান্টি টুটুল বলেছেন: এটাকে শরীয়তের পরিভাষায় ইসলাম ও সিরাতে মুস্তাকিমও বলা হয় এবং এটাই বেহেস্তী দল । আর এই পথের অনুসারীদেরকে বলা হয় সূন্নী মুসলমান এবং তাদের জন্যই হল বেহেস্ত ।
কে বেহেস্তে আর কে দোযখে যাবে তা আল্লাহতাআলাই ভাল জানেন,আপনার যোগ্যতা / ক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত বিষয় এটা না।
এই প্রসঙ্গে সুরা মায়েদার নিচের আয়াতটি উল্লেখ করা যায় :
[69] নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।......সুরা আল মায়েদা
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২
কান্টি টুটুল বলেছেন: শরহে আকায়েদে নসফী ও শরহে মাওয়াকেফ, ইত্যাদি গ্রন্থ
মানব রচিত এইসব গ্রন্থ সহজাত ভুলে ভরপূর,
মুসলমান ভাই বোনদের এইসব গ্রন্থ অনুসরন না করতে বলুন এবং পবিত্র কোরআন শরীফ বাংলা অর্থসহ পড়তে উংসাহিত করুন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: জনাব মাথা কে ঠান্ডা করে সকল কোরআন এর বাংলা অর্থ দেখে আমাকে বলুন তো ( আলিফ - লাম - মিম ) অর্থ কি ?
অবস্যই কোরআন শরীফ সকলেই ভাল করে পড়া উচিত । কোনআনুল কারিমের এক লাইনের অর্থ বা এক লাইন কে বুঝতে হলে আনেক আনেক পড়া শুনার প্রয়োজন ।
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৮
মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: @মাসুম : আপনারা যে ব্যপারে নমনীয় হওয়া দরকার, সেখানে কঠোর । যে ব্যপারে কঠোর হওয়া দরকার, সেখানে নমনীয় ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৪
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আরও একটু বিস্তারিত বলবেন কি ।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:১৪
তুহিণ বলেছেন: This really creates different group. I think we should only follow Quran and Sahi Hadith. I am not tied on Bukhari or Muslim. If I follow only Bukhari then should I call myself Bukhari Group, absolutely not.
So brother I don't care Sunni or Siah. Ever sunni people are creating Bedath and Sob-e-barat is an example and same as Siah. So, stick on Quran and Sahi Hadith.
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সুতরং আপনি নিজেই একটা গ্রুপ বানাই ফেলেন ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: বেদয়াত সবাই করে কিন্তূ সুন্নিরা করলে খারাপ , যেমন তবলিগি রা ইজতেনা করে এগুলা বেদাআত কিন্তূ কেউ বলে না । জামাতে ইসলামি রাজাকার তারা বেদয়াত তো দুরের কথা ইসলামের মধ্যে আচে কি না সন্দেহ । ওহাবিরা রাজতন্র যা ইসলামের ঘোড় বিরধী । যাবেন কোথায় এক মাত্র নবীর প্রেমিক দের দলে অন্তরভুক্ত হন কোন চিন্তা নাই দুনিয়া ও আখেরাত সব পাবেন , অন্য সকল দলের নাফরমানি থেকে একটু আকটু বেদয়াত খারাপ কিছু না ।
আসুন .।
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২২
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: বেহেস্তী দল হলেও আমরা দাবী করতে পারি না। আল্লাহ সব ভালো জানেন যে কে বেহেস্তী হবে আর কে দোযখী হবে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৭
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সঠিক দল । সঠিক হলে সে দলের ফলাফল ও সঠিক হবে ।
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২৩
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: বেহেস্তি কথাটা লেখকের নিজস্ব ভুল, মানুষের নিজস্ব ভুল এর জন্য পুরো দলকে দোষ দেয়া যায় না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: মহা নবী (সা ) এর আলিশাঁন ফরমান হচ্ছে কিয়ামতের দিন আমার উম্মতের মধ্যে ৭৩ দল হবে আর এর মধ্যে কেবল একটি দলই জান্নাতি । আর সে টি হচ্ছে আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত ।
আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় রাসূল নবী করীম(সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম),সাহাবায়ে কিরাম,তাবেয়ীন,তবয়ে তাবেয়ীন,আউলিয়া কেরাম ও আহলে বাইতে রসূলের পথ,মত,আদর্শ ,আক্বিদা ও আমলের অনুসারীদের নাম হল “আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত” ।
[আল্লাহ তায়ালাই অধিক ভালো জানেন]
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ( বুখারি শরীফ )
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪
মদন বলেছেন: নিজেকে মুসলমান বাদে মুসলমানদের কোনো উপদল/শাখাদল হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেয়া কতটুকু যুক্তিযুক্ত? শিয়া/সুন্নী/হানাফী/শাফেয়ী/আহলেহাদিস এইসব আজগুবি জিনিস কেন ইসলামে প্রবেশ করান?????????
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার কথা ঠিক আছে । কিন্তূ আমরা কেহই তা পালন করছি না । এটা আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা । যখন সকলে এক হয়ে আল্লাহ ও আল্লাহর বাসুল ও তার প্রিয় বন্ধুদের ( আউলিয়া আল্লাহ ) র বিষয়ে এক হয়ে কাজ করবে তখন ।
আর এখানে আজগুবির কি দেখলেন ? ইসলামে কোন কিছু প্রবেস করানোর কোন ক্ষমতা আমার নেই ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০১
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: " আহলে সুন্নত " মানে সুন্নতের দল
যখন এতো মত এতো দর্শন কেউ কোরআন ছাড়া আর কিছূ মানতে চায় না হাদিস ও না , আবার কেউ হাদিস ই মানবে আর কিচ্ছু না । আমার কেউ শুধু কোরআন হাদিস মানবে আর কিছূই না । আনেক আনেক ফিরকা ।দল সে থেকে আপনি কোন দিকে যাবেন এই বিষয়ে বলছি ।
।
ইসলামের মুল হচ্ছে কোরআন , হাদিস , ইজমা , কিয়াস ।
প্রথমে কোন সমস্যা পরলে কোরআনের সরণাপন্য হতে হবে যদি কোরআনে তা না পাওয়া যায় তবে হাদিস গুলোতে দেখতে হবে ।যদি হাদিস গুলোতেও না পাওয়া যায় তবে আতিতের আলেম দের ইজমা দেখতে হবে আর যদি সেখানেও না পান তবে বর্তমানের আলেমই দিনদের সাথে পরামর্শ করে কিয়াস গ্রহন করতে হবে ।
আমরা আলোচনা করছি । সঠিক উপায়ে আলোচনা করলে আনেক কিছুই জানা যায় ।
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০২
মদন বলেছেন: আপনি সুন্নী/শিয়া নামক দুটি দলকে ভাগ করে এক ভাগকে আপনি বেহেস্তী বানিয়ে দিলেন।
সুন্নীর মধ্যে আবার কয়েক গন্ডা উপদল রয়েছে।
এইসব দল/উপদল আমদানী হয় কেন?
আমাদের একটাই পরিচয় আমরা মুসলিম। কোরআন আমাদের সংবিধান। নবী(স.) আমাদের নেতা। এটাই যথেষ্ট নয়?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: নবি (স) আমাদের নেতা নয় । এখানেই আমাদের সমস্যা ! নবি (সা) আল্লাহর রাসুল আমাদের মুসলমানদের নবী । কুল কায়েনাতের রহমত বরকত মাগফেরাত সাফায়াত ।
( আপনি তো জামাতে ইসলামির মত কথা বলছেন । )
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
মুক্ত আকাশ বলেছেন: খারেজি,নজদী,ওহাবী,আহলে হাদীস,মওদুদী,শিয়া
চোখ বন্ধ করে ঢালাও মন্তব্য অনেক সহজ,সেটি যে কেউ করতে পারে।কিন্তু যুক্তি দিয়ে কোন একটা মত উপস্থাপন করা কঠিন।সেটা সবাই পারেওনা।
আপনি যাদের কথা বললেন,তারাও যদি একই ভাবে বলে তারাই সঠিক আপনি ভুল..তবে সে মত খন্ডাবেন কি করে?
এরকম অনর্থক পোষ্ট না দিয়ে বরং তথ্যভিত্তিক ও যুক্তিযুক্ত পোষ্ট দিলে ভাল হয়।বলুন, তাদের চাইতে কোন দিক দিয়ে আপনি আলাদা, তাদের যুক্তিগুলো কি কি আর সেখুলো খন্ডন করে আপনার বক্তব্য কি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ধর্য ধারন করুন । সত্য সমাগত মিৎথ্যা বিতারিত ।
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
মদন বলেছেন: সামান্য কথাতেই জামাতি বানিয়ে দিলেন? আরেকটু পরে কাউকে শিয়া কাউকে বেদ্বীন বলে দিবেন ।
অন্যের কথা জানিনা। আমি নিজেকে শুধুমাত্র মুসলিম পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দবোধ করি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: মাশা আল্লাহ ।
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
কান্টি টুটুল বলেছেন: জনাব মাথা কে ঠান্ডা করে সকল কোরআন এর বাংলা অর্থ দেখে আমাকে বলুন তো ( আলিফ - লাম - মিম ) অর্থ কি ?
আপনার প্রশ্নের উত্তর সূরা আল ইমরানের নিচের আয়াতে দেয়া আছে,ভাল করে পড়েন......
[7] তিনিই আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছেন। তাতে কিছু আয়াত রয়েছে সুস্পষ্ট, সেগুলোই কিতাবের আসল অংশ। আর অন্যগুলো রূপক। সুতরাং যাদের অন্তরে কুটিলতা রয়েছে, তারা অনুসরণ করে ফিৎনা বিস্তার এবং অপব্যাখ্যার উদ্দেশে তন্মধ্যেকার রূপকগুলোর। আর সেগুলোর ব্যাখ্যা আল্লাহ ব্যতীত কেউ জানে না। আর যারা জ্ঞানে সুগভীর, তারা বলেনঃ আমরা এর প্রতি ঈমান এনেছি। এই সবই আমাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে। আর বোধশক্তি সম্পন্নেরা ছাড়া অপর কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না।......সূরা আল ইমরান
আশাকরি আপনার অন্তরে কুটিলতা থাকলে তা ঝেড়ে ফেলে ভাল হয়ে যাবেন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২০
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার মতামত গুলোতে সম্মান করে বলছি ।
ইসলাম কে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রতিদিন প্রসারিত করছেন সে প্রথম দিন থেকে ।
এর পুরোটাই ইসলাম পুরোটাই গ্রহনীয় ( বাতেল ব্যাতিত ) কিছু গ্রহন কিছু বর্জন এটা ঠিক না ।
শুধু কোরআন হাদিস পড়েই ( যথাযথ ভাবে আত্বস্থ না করে ) ইসলাম পুরোটাই জেনে ফেলছেন ভাবলে .. কেমন হল বলেন ?
আমরা মুহাম্মদ (সা.) উপর ঈমান এনেছি শুধু কোরআন নয় হাদিস শরিফ স হ সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন এর প্রতিও ইমান এনেছি । ঈমান এনেছি ফেরেস্তাদের প্রতি সকল আসমানি কিতাবের প্রতি সকল নবী রাসুলদেরর প্রতি । কিয়ামতের দিনের প্রতি বেহেস্তো ও দোজগ এর প্রতি । সম্পুর্ন টাই ইসলাম ।
১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৯
কান্টি টুটুল বলেছেন: প্রথমে কোন সমস্যা পরলে কোরআনের সরণাপন্য হতে হবে........
এইতো লাইনে আসতেছেন,এখন আপনার নিচের বক্তব্যের সমর্থনে কোরআন শরীফের কোন আয়াত উল্লেখ করলেননা কেন?
এটাকে শরীয়তের পরিভাষায় ইসলাম ও সিরাতে মুস্তাকিমও বলা হয় এবং এটাই বেহেস্তী দল । আর এই পথের অনুসারীদেরকে বলা হয় সূন্নী মুসলমান এবং তাদের জন্যই হল বেহেস্ত
কে বেহেস্তে যাবে এই প্রসঙ্গে একাধিক আয়াত কোরআন শরীফে আছে,যেমন.....
[69] নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।......সুরা আল মায়েদা
আর আপনি সূত্র হিসাবে উল্লেখ করলেন
শরহে আকায়েদে নসফী ও শরহে মাওয়াকেফ, ইত্যাদি গ্রন্থ.....এইসব খায় না মাথায় দেয়?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৮
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে গুনাহগার মনে করেন । আপনি তো কোন ইসলামিক পোস্টে মতামত করার কোন অধিকার আপনার নাই । আর আমার পোস্টগুলোতে তো একে বারে না ।আপনাকে আমি আপনার পোস্ট হযরত ইছা (আ) একমাত্র নিঃপাপ রসুল এই বিষয়ে কঠিন ভাবে সতর্ক করছি ।
খাজা মুহাম্মদ মাসুম হল মহা নবী হযরত মুহাম্মড (সা) এর ও তার বংশধরদের গোলাদের গোলাম । আপনার চামড়া যদি না উঠাই ফেলছি ..আমি শান্তি পাচ্ছি না । সালা মুনাফিক ।আইছে কোরআন বুঝাইতে .. স্টুপিড ।
১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪০
মদন বলেছেন: আমরা মুহাম্মদ (সা.) উপর ঈমান এনেছি শুধু কোরআন নয় হাদিস শরিফ স হ ""সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন ""এর প্রতিও ইমান এনেছি ।
এই আজগুবি জিনিস কই পাইলেন?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫১
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: মদন আপনার নামটা পরিবর্ত করে আমাকে প্রস্ন করুন । আমি তো আপনার মত মদণ নই যা কিছু বলি যা কিছু বিস্বাস করি জানি তাি লিখেছি । আপনার সমস্যা হলে আপনি কলা খান ।
১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
কান্টি টুটুল বলেছেন: আমরা মুহাম্মদ (সা.) উপর ঈমান এনেছি শুধু কোরআন নয় হাদিস শরিফ স হ সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন এর প্রতিও ইমান এনেছি । ঈমান এনেছি ফেরেস্তাদের প্রতি সকল আসমানি কিতাবের প্রতি সকল নবী রাসুলদেরর প্রতি । কিয়ামতের দিনের প্রতি বেহেস্তো ও দোজগ এর প্রতি ।
ঈমান এর সাতটি স্তম্ভ যার প্রতি আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে:
১ আল্লাহ
২ ফেরেসতাগন
৩ আসমানি কিতাব সমূহ
৪ নবী রাসূল গন
৫ বিচার দিবস
৬ ভাল মন্দ আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত, এবং
৭ পূনরুথ্হান দিবস
আপনি নিচের বাড়তি অংশ ঈমানের সঙ্গার সাথে যুক্ত করছেন কেন?
সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন এর প্রতিও ইমান এনেছি
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: জনাব খুব যে কোরআন এর রেফরেন্স দিচ্ছেন । আপনি তো নবি (সা.)কে গুনাহ গার নবি আপনর ব্লকে লিখছেন ,আপনার সাথে তো আমার কথা চলে না ।
১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০
মদন বলেছেন: জানার এবং জানানোর আগ্রহ থাকলে ব্লগে থাকুন আর তর্কের জন্য তর্ক করতে চাইলে, তালগাছ আমার মানসিকতা থাকলে জানান, সময় নষ্ট না করে চলে যাবো।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমি জানতে ও জানাতে ই এসেছি । তবে যে এই বিষয়ে সঠিক ধারনা রাখে তার কাছে থেকে ।
১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০
মদন বলেছেন: সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন এর প্রতিও ইমান এনেছি ।
এটি কি আপনার নিজের সংযোজন?
১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৬
কান্টি টুটুল বলেছেন: [55] .............আপনি আপনার গোনাহের জন্যে ক্ষমা প্রর্থনা করুন এবং সকাল-সন্ধ্যায় আপনার পালনকর্তার প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন।........সূরা আল মুমিন
আল্লাহ তাআলা স্বয়ং হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে উনার গুনাহের জন্য সূরা আল মুমিন এ ক্ষমা প্রর্থনা করতে বলেছেন সেখানে আপনি কেমন করে বলেন.....
আপনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে গুনাহগার মনে করেন । আপনি তো কোন ইসলামিক পোস্টে মতামত করার কোন অধিকার আপনার নাই ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি কোরআনের অর্থ বাংলা কোরআনের বই থেকে কারার কারনে আজ আপনি বিভ্রান্ত । আপনার ধারনা এই আয়াতে আল্লাহ সুব হানাহু তায়ালা তাঁর প্রিয় মাহবুবকে গুনাহ গার সাবভস্ত করেছে কোন দিন ই নয় ।
যে ব্যাক্তি বা যে উম্মত তার নবীর গুনাহগার চিন্তা করে সে উম্মত হিসেবি অতি নিম্ন শ্রেনীর ।
১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৯
আহলান বলেছেন: ভালো লিখেছেন। এখানে যারা সুন্নাতেওয়াল জামাতের না, তাদেরই সমস্যা হয়ে গেছে ....
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪০
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমার সমস্যা হচ্ছে না এদের জন্য আমি একাই যথেষ্ট । ধন্যবাদ আপনাকে ।
২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩১
কান্টি টুটুল বলেছেন: [55] .............আপনি আপনার গোনাহের জন্যে ক্ষমা প্রর্থনা করুন এবং সকাল-সন্ধ্যায় আপনার পালনকর্তার প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন।........সূরা আল মুমিন
যেখানে আল্লাহ তাআলা স্বয়ং হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে উনার গুনাহের জন্য সূরা আল মুমিন এ ক্ষমা প্রর্থনা করতে বলেছেন সেখানে আপনি কেমন করে বলেন........
আপনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে গুনাহগার মনে করেন
আপনার চামড়া যদি না উঠাই ফেলছি ..আমি শান্তি পাচ্ছি না । সালা মুনাফিক
আপনার সম্পূর্ন কমেন্ট.....।
আপনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে গুনাহগার মনে করেন । আপনি তো কোন ইসলামিক পোস্টে মতামত করার কোন অধিকার আপনার নাই । আর আমার পোস্টগুলোতে তো একে বারে না ।আপনাকে আমি আপনার পোস্ট হযরত ইছা (আ) একমাত্র নিঃপাপ রসুল এই বিষয়ে কঠিন ভাবে সতর্ক করছি ।
খাজা মুহাম্মদ মাসুম হল মহা নবী হযরত মুহাম্মড (সা) এর ও তার বংশধরদের গোলাদের গোলাম । আপনার চামড়া যদি না উঠাই ফেলছি ..আমি শান্তি পাচ্ছি না । সালা মুনাফিক ।আইছে কোরআন বুঝাইতে .. স্টুপিড ।
আশাকরি কাউকে ব্লক করবেন না বা কমেন্ট মুছবেন না,
ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি কি আমাকে কিছু বলছেন , আমি আপনাকে ব্লক করবো কেন ? আমি তো আপনাকেই খুজছি । নবীর দুঃসমন , ঈসার চামচ , ঈসা (আ) নিসঃপাপ আর আমার নবী গুনাহগার ।তাও আবার কোরআন দিয়া দলিল দাও । কোরআন যার উপর নাজিল হয়েছে যিনি সাহেবে কোরআন সেই কোরআন কে তার বিরূদ্ভে ব্যাবহার করছেন । আপনার তো কোন বেসিক নাই । আপনি ঈমানের ব্যাসিক নবী(সা)এর প্রতি তিনি পাক ও পবিত্র তার ইজ্জত তার গোলামি এর মধ্যে নাই ।
নবী প্রেম ব্যাতিত কোন মুসলমান মুসলমান হইতে পারে না ।
২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩২
অিপ্রয়ংবদা বলেছেন: ভাই লেখক, আপনি নবী (সাঃ) কে নেতা মানতে চান না কেন ? যাকে আল্লাহ নিজেই আমাদের নেতা নির্ধারন করে দিয়েছেন তাকে আপনি মানতে চান না আবার নিজেদের একমাত্র জান্নাতি মনে করেন। হাস্যকর
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: হযরত মউহাম্মদ (সা.) আমাদের নবী । তিনি নেতা নন । নেতা খুব ছোট পরিশরে র শব্দ এটা হযরত মুহাম্মদ (সা) সাথে যায় না । তিনি সকল নবীদের সর্দার আল্লাহর পরেই তার অবস্থান ।
আমি জান্নাতি কি না জানি না । যদিও আমার জান্নাতের কোন লোভ নেই আমি জান্নাতের যারা মালিক তাদের গোলাম । গোলামি করাই আমার কাজ ।
এই দুর্মুল্যের বাজারে হাসাতে পেরেছি এটাই কম কি ।
২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
কান্টি টুটুল বলেছেন: [19] সে বললঃ আমি তো শুধু তোমার পালনকর্তা প্রেরিত, যাতে তোমাকে এক পবিত্র পুত্র দান করে যাব............সূরা মারইয়াম,
[55] .............আপনি আপনার গোনাহের জন্যে ক্ষমা প্রর্থনা করুন এবং সকাল-সন্ধ্যায় আপনার পালনকর্তার প্রশংসাসহ পবিত্রতা বর্ণনা করুন।........সূরা আল মুমিন
উপরে কোরআন শরীফ এর দুইটি আয়াত উল্লেখ করলাম।
সূরা মারইয়াম এর ১৯ নং আয়াত হযরত ঈসা ( আঃ ) এর সম্পূর্ন নিষ্পাপ হওয়ার ঘোষনা দেয়,
সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা স্বয়ং হযরত মুহাম্মদ (সা.) কে উনার গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রর্থনা করতে বলেছেন।
আপনার বক্তব্য জানতে চাচ্ছিলাম,
আমার ব্লগ ইতিহাসে আপনিই প্রথম আমার কমেন্টে বাজে শব্দ ব্যাবহার করেছেন,
আশা করি আর গালিগালাজ করবেন না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি আমার নবী সাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম কে গুনাহ গার বলে গালা গালি করছেন আর আমি আপনাকে চুমু দেব এতো টা নিমখারাম উম্মত হটে পারি নাই । দুরে থাকেন আমার কাছ থেকে । আপনার নিরাপত্বার জন্য বলছি ।
২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২২
তুহিণ বলেছেন: regarding this "আমরা মুহাম্মদ (সা.) উপর ঈমান এনেছি শুধু কোরআন নয় হাদিস শরিফ স হ ""সকল সাহাবায়ে কেরাম আহলে বাইত ও তাবেঈন , তাবে-তাবেঈন স হ সকল আইম্ময়ে দীন মুতাকাদেমীন, সালফে সালেহিন .আউলিয়ায়ে কামেলিন ""এর প্রতিও ইমান এনেছি ।"
I think this guy is a crap and he is trying to deviate us from the original path. I don't understand why this guy has written this. Either he is a follower of some "Pir" or I don't know.
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: জনাব বিনিত
ঈমান হচ্ছে বিশ্বাস । আপনি যা দেখেন নাই এমন কিছুর উপর বিশ্বাস ।
যেমন ধরূন
আল্লাহ একজন এই বিষয় টা আপনি কি ভাবে বিশ্বাস করছেন ? আপনি তো দেখেন নাই ! জান্নাত কি আপনি দেখেছেন ? দোজক , ফেরেস্তা এদের আপনি কোথায় পাইলেন ।
এই বিষয় গুলো এমন একজন বলেছেন যাকে আপনি বিশ্বাস করেছেন এটা হচ্ছে ইমান ।
আমারা কেহই আল্লাহ ফেরেস্তা জান্নাত আরস , কিছুই দেখিনাই কেবন মুহাম্মদ (স) এই জগতের যিনি রহমত বরকত সেই মহান সত্বা যখন বল্ললেন এক জন আল্লাহ আমরা তা মেনে নিয়েছি কারন তিনি সত্য তার বানী সত্য সুতরাং এখানে ঈমান টা হচ্ছে কি । আল্লাহ (সুব হানাহু ) না মুহাম্মদ (সা.) ?
গভির বিষয় গুলো বুজতে আপনাদের সময় লাগবে । তবে ইনশা আল্লাহ আছতে আচতে সব ঠিক পাবেন যদি আপনি ঠিক হয়ে থাকেন ।
আর হা ! আমার পীর আছে আমি কারো গোলাম ।
২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নভোচারী বলেছেন: সুন্নী বলে আমি ঠিক, শিয়া বলে আমি ঠিক, খারেজী বলে আমি ঠিক। আসলে কে ঠিক? যেকোন দল তো নিজেদেরকে সঠিক বলবেই। এখন কোনটা ঠিক আর তা কেন তার ব্যাখ্যা দিন। যেসকল দলগুলোকে আপনি ভ্রান্ত বললেন তার কারণ দেখান। কোনো বইয়ের রেফারেন্স দিতে চাইলে দিন সাথে আপনার ব্যক্তিগত যুক্তিও ব্যবহার করুন। আপনি যে কথাগুলো বললেন তা অনেকদিন থেকেই শুনছি। এখন আমার প্রশ্নের উত্তর দিন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: চেস্টা করছি ..।
সুন্নি বা নবীর প্রেমিক দের যে দল বা যাদের কাজ কর্ম দেখে মনে হয় তারা নবী (সা) ও তার সাহাবী ও আলে রাসুল বা নবী (সা.) এর আওলাদ গনকে ভালবাসবে সে অনুযয়ি আমল করবে বা আমল করার চেস্টা করবে এটাই সহি সিরাতুল মুসতাকিম ।বা স হ জ সরল পথ ।যত নমাজ রোজা করি না কেন আল্লাহর দয়া যদি না হয় আমার উপর আমার আমল আমাকে জান্নাতে নিতে পারবে না । আর আল্লাহর দয়া যদি করেন যত পাপিই করি না কেন তার দয়ার কাছে আমার পাপ আতি ন গ ন্য ।সুতরাং তার এই দয়া পাওয়ার মুল প্রকৃয়া হচ্ছে তার প্রিয় মাহবুব যাকে তিনি সর্বউচ্চ সম্মানে সম্মানিত করেছেন ( মাকামে মাহমুদ দান করেছেন ) সেই মহা নবী (সা.) ও তার সাহাবীদের ও তার প্রান প্রিয় আহালে বাইত দের গোলামি বা অনুগত থাকাটাই আমার কাছে সবচেয়ে নিরাপদ মনে হয় ।
এবার শিয়া তাদের আনেক কিছু ঠিক আচে আবার আনেক কিছু ঠিক নাই যেমন সকল সাহাবীদের সাথে এদের কিছু দিমত আচে যা ইসলামে কঠোর ভাবে সাহাবিদের সমালোচনা করা যাবে না এি বিষয়ে বলা আছে , আপনি ও নিস্চিয় জানেন ।
খারেজি , তবলিগি রা মহা নবী (সা.) এর বিরূদ্ভে ষড়যন্ত্র লিপ্ত কেউ বুজবে না প্রিয় নবী (সা) প্রেমিক বা আশেক ব্যাতিত এই বিষয়ে বুঝ আসবে না ।
আমি কোন সার্থ নিয়ে এই লিখা লিখি করছি না । আমি আপনাকে বলবো ইসলাম কে এতো জটিল করে না দেখে এক আল্লাহ ও মহা নবী (সা) প্রতি ভালবাসা বাড়ান । আল্লাহর ও মহা নবী (সা) এর শানে প্রসংসা মালা সারা ক্ষন আবৃত করেন আপনি বুঝতে পরবেন এডের দুঃসমন দের চিনতে পাড়বেন । আমার সাথে পারসোনাল কোন লেন দেন নাই কারো সাথে নবীর দুসঃমন আমার দুসমন । নবীর গোলাম আমার ছারতাজ ।
সৃষ্টিকুলের প্রথম তিনি হা তিনি শেষ মুরছালিন
যার সদকায় এই দুনিয়া যার সদকায় এই দীন ।
হে রাসূল আল্লাহ হে হাবীবাল্লাহ
নবী জী গো আপনাকে সালাম
বংশধর আস হাব ও তামাম
মুহাম্মদ আপনার মধুর নাম
সেই নামেই উজালা জাহান ।
২৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪২
কান্টি টুটুল বলেছেন: আপনি কোরআনের অর্থ বাংলা কোরআনের বই থেকে কারার কারনে আজ আপনি বিভ্রান্ত । আপনার ধারনা এই আয়াতে আল্লাহ সুব হানাহু তায়ালা তাঁর প্রিয় মাহবুবকে গুনাহ গার সাবভস্ত করেছে কোন দিন ই নয়
সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতের অনূবাদ আমি কোন বই থেকে নেইনি ,নেটে কোরআন শরীফ এর যথেষ্ট অনূবাদ পাওয়া যায়,আমি সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতের অনূবাদ এখান থেকে নিয়েছি।
সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতের অর্থ যে কোন সোর্স থেকে উল্লেখ করলে খুশি হতাম।
আপনার মতে যেহেতু আমি বিভ্রান্ত ,তাই আপনার উচিত সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতের সঠিক অর্থ প্রদান করা।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৭
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার উচিত তৌবা করা । তার পর আল্লাহ ও তার সব চেয়ে প্রিয় মাহবুবের দরবারে ক্ষমা চাওয়া । এর পর কোরআন বুঝতে বা জানতে কোন ভাল ওসতাদের কাছে গিয়ে পাচ বছরের কোর্সে কোরআন শিক্ষা করা এর আদব কায়দা জানা । কিছু বিষয় আপনার না জানা । আপনি যদি ১০ বছরের শিশু হন আমরা আনেক কিছুই ঐ শিশু হইতে দুরে রাখি আর পোলাপাইন দের ও উচিত মুরব্বি দের কথা শুনে নিষেধ জায়গা গুলোতে না জাওয়া ।
পরে সময় হলে নিস্চই যাবেন । এই আচরন গুলো ফলো করা ।
ইসলাম খুব স হ জ । আবার আনেক জটিল ।
কিন্তূ যথাযথ নিয়মে অনুশরন করলে কোন সমস্যা হয় না । মনে রাখবেন ।
আর আপনাকে সতর্ক করছি যে বিষয় গুলো আপনি ধরন করতে পারবেন না সে বিষয়ে ইন্টারনেট বা কোন সোর্স দিয়ে গুতা গুতি করবেন না ।
কোরআন শরিফ কে আল্লাহ আনেক হেকমত দিয়ে আল্লাহ নাজিল করেছেন নিস্চই ইহা আল্লাহর কালাম । আল্লাহর কালাম বুঝতে হলে প্রথমে করনিয় আল্লাহ কে জানতে হবে । সহি সোর্স থেকে না ইন্টারনেট থেকে । কোন শিক্ষকের কাছে যান যিনি তাফছির করেন । যদি ইসলাম কে ভালবেসে অন্তরে ঢারন আপনার উদ্দেশ্য হয় আল্লাহ আপনাকে সাহায্য করবে । আল্লাহ একজন নির্ক্ষর কে আলেমে দীন বনাতে পারেন ।
তবে বেআদব সকল সময় নিক্ষিপ্ত হয় কঠিন আজাবের দিকে ।
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৭
কান্টি টুটুল বলেছেন: আমি আপনার কাছে সূরা মুমিন এর ৫৫নং আয়াতের সঠিক অর্থ জানতে চাইছি,
দয়া করে সরসরি উত্তর দেবেন,
যদি আপনার না জানা থাকে তবে তা অবশ্যই স্বীকার করবেন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২৩
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমি আপনাকে আপনার করনিও বলেছি । আপনার কোন দরকার নেই কোরআন শোরীফ পড়ার । আপনি বাইবেল পড়েন গিয়া । কোরআন শরীফ পড়তে হিলে প্রথমে মুসলমান হইতে হবে । আপনি কি জানেন কি রুপে হযরত মুহাম্মদ (সা) মুসলমান করতেন ? আপনার ওজু করে কোন দিনে ইসলামের উপযুক্ত ব্যাক্তির কাছে গিয়ে বলবেন আমি কোরআনের এই আয়াত গুলোর এই রুপে পড়েছি এবং অন্যকে ও এই রুপে জানিয়েছি েখন আমার কি করা উচিত । আপনার ধারনা আমি আপনার সাথে মজা করছি । আই এম সিরিয়াছ ।
২৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫২
কান্টি টুটুল বলেছেন: আপনি শুধু ধর্ম বিষয়েই যথেষ্ট জ্ঞান রাখেন না,
আপনার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতাও যথেষ্ট আছে বোঝা যায়,
এবং সর্বোপরি .......
আপনি একজন ভদ্রলোকের সন্তান।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৯
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আল্লাহ তায়ালাই অধিক ভালো জানেন
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২০
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ামই াপণআড় মন্তব্যে খুশি হই নাই । আমি জানি আমার সীমাবদ্ধতা আছে আর জাহেল জাহেল শ্রেনীর ই আমি আমার মুলধন হচ্ছে মুহাম্মদ (সা.) এর ও তার প্রান প্রিয় আহলে বায়াতের গোলামদের গোলামী । ইনশা আল্লাহ তারা যদি সন্তষ্ট থাকে আমার আর কিছু চাওয়া পাওয়ার নেই ।
মানাম আদনা সানাখানে মুহাম্মদ
গোলামে আজ গোলামানে মুহাম্মদ
মুহাম্মদ জানে কৌনাইন আস্ত জামি
ওর হোসেঈন ইবনে আলি জানে মুহাম্মদ ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২২
খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আমি অতি নগন্য এক জন প্রেমিক মুহাম্মদ (সা) এর
গোলাম আমি মুহাম্মদ (সা) এর গোলামদের ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২৭
মো: খায়রুল বাসার বলেছেন: আপনাদেরকে, আহলে-হাদীছ, শীয়াদেরকে আমার কাছে কট্টরপন্থী বলে মনে হয় ।