নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উড়াল খাতা

ইয়া সোহীবাল জামালে ওয়া ইয়া সাইয়্যেদার বাসার , মিন ওয়াঝ-হিকাল মুনিরে লাকাদ নাওয়ারাল কামার , লা ইয়ামকানুস সানুউ কামা কানা হাক্কাহু , বাআদাজ খোদা বুজুর্গ তুই কিস্ছাহ মুখতাছার ।

খাজা মুহাম্মদ মাসুম

আল্লাহুম্মা সাল্লা আলা সাইয়্যেদেনা ওয়া মাওলানা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলেহি ওয়া আসহাবীহি ওয়া আজওয়াজিহি ওয়া আহলে বাইতিহি ওয়া বারেক ওয়া সাল্লাম ।

খাজা মুহাম্মদ মাসুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াস্‌ সালামের EXALTED STATUS ! পবিত্র কোরনে এই বিষয়ে কি বলেছেন মহা মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ।আসুন এক নজর দেখে নেই ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪৭





আস-সালামু আলাইকুম প্রিয় পাঠক আমি আমাদের প্রান প্রিয় নবী যার কদমে আমার মা-বাবা উৎসর্গীত হোক সেই মহান স্বত্নার সম্পর্কে মহামহাম আল্লাহ জাল্লা জালালাহু তায়ালা আজমাইন তার পবিত্র যবানে পাক কোরআনে কি বলেছেন সে বিষয়ে একটু আপনাদের দৃষ্টি আকর্শন করছি । যদিও পুরো কোরআনে পাঁক আল্লাহ তার নিজ শান ও তাঁর প্রিয় হাবিবের শান উজ্জত এর বর্ননা ও তাদের একান্ত কথা বার্তাতে পরিপুর্ণ । আমি এর কিছু মাত্র আপনাদের সামনে পেশ করছি ।



১। হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম তিনি নূর ।এই বিষয়ে মহামহান আল্লাহ্‌ তায়ালা পরিস্কার করেই বলেছেন ।একটু খেয়াল করে পড়ুন ।







অনুবাদ :

হে আহলে-কিতাবগণ! তোমাদের কাছে আমার রাসূল আগমন করেছেন! কিতাবের যেসব বিষয় তোমরা গোপন করতে, তিনি তার মধ্য থেকে অনেক বিষয় প্রকাশ করেন এবং অনেক বিষয় মার্জনা করেন। তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ



২।আল্লাহ্‌ পাক তাঁর প্রিয় হাবিবের প্রতি দরূদ পরেন এবং আমাদের তাঁর প্রিয় বান্দাদের ও এই ব্যাপারে আদেশ করেছেন ।







অনুবাদ :

আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি রহমত প্রেরণ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরা নবীর জন্যে রহমতের তরে দোয়া কর এবং তাঁর প্রতি সালাম প্রেরণ কর।





৩। তিনি কুল আলামিন এর জন্যে রহমত স্বরূপই ।







অনুবাদ : আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি।

৪। জানের চেয়ে প্রিয় নবীকে বিশ্বাস করা কত জরূরি ।







অনুবাদ :

আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে মুহাম্মদের প্রতি অবতীর্ণ সত্যে বিশ্বাস করে, আল্লাহ তাদের মন্দ কর্মসমূহ মার্জনা করেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করে দেন।



৫।আল্লাহ্‌র সব চাইতে প্রইয় হাবীবের আলোচনার আল্লাহ রাব্বে কাইণাত এতো উচু মর্জদা দিয়েছেন যা আমি আপনি কোন দিন চিন্টা করতে পারবো না। মনে রাখবেন তার সম্মান আল্লাহ বুলন্দ করেছেন । আমি আর আপনি কে ?







অনুবাদ : আমি আপনার আলোচনাকে সমুচ্চ করেছি।



৬। মেরাজের রাত্রিতে আল্লাহ্‌র প্রিয় মাহবূব এর সাথে কতো কাছা কাছি ছিলেন । চিন্তাশীল ব্যক্তিদের জন্যে এখানে আনেক কিছু বুঝবার আছে ।









অনুবাদ :

অতঃপর নিকটবর্তী হল ও ঝুলে গেল।

তখন দুই ধনুকের ব্যবধান ছিল অথবা আরও কম।

৭। মাকামে মাহমুদের সুসংবাদ আমাদের প্রান প্রিয় নবীর জন্য। আহা কত সম্মানই মহা নবীকে আল্লা দিয়েছেন ।সুব হানাল্লাহ !







অনুবাদ :

রাত্রির কিছু অংশ কোরআন পাঠ সহ জাগ্রত থাকুন। এটা আপনার জন্যে অতিরিক্ত। হয়ত বা আপনার পালনকর্তা আপনাকে মোকামে মাহমুদে পৌঁছাবেন।





মহামহান রাব্বুল আলামীন তাঁর প্রিয় মাহবুবকে কত ভালবাসতেন মনোযোগ দিয়ে পড়বেন ।

১।





অনুবাদ : বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু।

২।



তোয়া-হা





ইয়া-সীন





হে বস্ত্রাবৃত!



হে চাদরাবৃত!

৩।



তোমরা জেনে রাখ তোমাদের মধ্যে আল্লাহর রসূল রয়েছেন। তিনি যদি অনেক বিষয়ে তোমাদের আবদার মেনে নেন, তবে তোমরাই কষ্ট পাবে। কিন্তু আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ঈমানের মহব্বত সৃষ্টি করে দিয়েছেন এবং তা হৃদয়গ্রাহী করে দিয়েছেন। পক্ষান্তরে কুফর, পাপাচার ও নাফরমানীর প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি করে দিয়েছেন। তারাই সৎপথ অবলম্বনকারী।

৪।



তোমাদের কাছে এসেছে তোমাদের মধ্য থেকেই একজন রসূল। তোমাদের দুঃখ-কষ্ট তার পক্ষে দুঃসহ। তিনি তোমাদের মঙ্গলকামী, মুমিনদের প্রতি স্নেহশীল, দয়াময়।

৫।



হে নবী! আমি আপনাকে সাক্ষী, সুসংবাদ দাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি।



এবং আল্লাহর আদেশক্রমে তাঁর দিকে আহবায়করূপে এবং উজ্জ্বল প্রদীপরূপে।



আপনি মুমিনদেরকে সুসংবাদ দিন যে, তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে বিরাট অনুগ্রহ রয়েছে।

৬।





যদি আপনার প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ ও করুণা না হত, তবে তাদের একদল আপনাকে পথভ্রষ্ট করার সংকল্প করেই ফেলেছিল। তারা পথভ্রান্ত করতে পারে না কিন্তু নিজেদেরকেই এবং আপনার কোন অনিষ্ট করতে পারে না। আল্লাহ আপনার প্রতি ঐশী গ্রন্থ ও প্রজ্ঞা অবতীর্ণ করেছেন এবং আপনাকে এমন বিষয় শিক্ষা দিয়েছেন, যা আপনি জানতেন না। আপনার প্রতি আল্লাহর করুণা অসীম।

৭।







আল্লাহ ঈমানদারদের উপর অনুগ্রহ করেছেন যে, তাদের মাঝে তাদের নিজেদের মধ্য থেকে নবী পাঠিয়েছেন। তিনি তাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ পাঠ করেন। তাদেরকে পরিশোধন করেন এবং তাদেরকে কিতাব ও কাজের কথা শিক্ষা দেন। বস্তুতঃ তারা ছিল পূর্ব থেকেই পথভ্রষ্ট।

৮।



অথচ আল্লাহ কখনই তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন না যতক্ষণ আপনি তাদের মাঝে অবস্থান করবেন। তাছাড়া তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের উপর আযাব দেবেন না।

৯।



অথচ আল্লাহ কখনই তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন না যতক্ষণ আপনি তাদের মাঝে অবস্থান করবেন। তাছাড়া তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে আল্লাহ কখনও তাদের উপর আযাব দেবেন না।





তিনি গ্রহন করেছেন পবিত্র কোরআন তিনি সাহেবে কোরআন ।



১। আল্লাহ সুরাহ ফাতিহা ও সমস্ত কোরআন হুজুর সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহে ওয়া সাল্লাম কে দিয়েছেন ।





আমি আপনাকে সাতটি বার বার পঠিতব্য আয়াত এবং মহান কোরআন দিয়েছি।

২।

এবং প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না।



কোরআন ওহী, যা প্রত্যাদেশ হয়।

৩।



এই কোরআন তো বিশ্ব-জাহানের পালনকর্তার নিকট থেকে অবতীর্ণ।



বিশ্বস্ত ফেরেশতা একে নিয়ে অবতরণ করেছে।



আপনার অন্তরে, যাতে আপনি ভীতি প্রদর্শণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হন,



সুস্পষ্ট আরবী ভাষায়।



নিশ্চয় এর উল্লেখ আছে পূর্ববর্তী কিতাবসমূহে।



তাদের জন্যে এটা কি নিদর্শন নয় যে, বনী-ইসরাঈলের আলেমগণ এটা অবগত আছে ?



৪।





পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন।

৫।



তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রসূল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তার আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব ও হিকমত। ইতিপূর্বে তারা ছিল ঘোর পথভ্রষ্টতায় লিপ্ত।





অন্যান্য নবীদের তুলনায় আমাদের নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ।



১।



মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।

২।





যখন আমি পয়গম্বরগণের কাছ থেকে, আপনার কাছ থেকে এবং নূহ, ইব্রাহীম, মূসা ও মরিয়ম তনয় ঈসার কাছ থেকে অঙ্গীকার নিলাম এবং অঙ্গীকার নিলাম তাদের কাছ থেকে দৃঢ় অঙ্গীকার।







আমি আপনার প্রতি ওহী পাঠিয়েছি, যেমন করে ওহী পাঠিয়েছিলাম নূহের প্রতি এবং সে সমস্ত নবী-রসূলের প্রতি যাঁরা তাঁর পরে প্রেরিত হয়েছেন। আর ওহী পাঠিয়েছি, ইসমাঈল, ইব্রাহীম, ইসহাক, ইয়াকুব, ও তাঁর সন্তাবর্গের প্রতি এবং ঈসা, আইয়ুব, ইউনূস, হারুন ও সুলায়মানের প্রতি। আর আমি দাউদকে দান করেছি যবুর গ্রন্থ।





৩।













আলিফ-লাম-মীম,

রোমকরা পরাজিত হয়েছে,

নিকটবর্তী এলাকায় এবং তারা তাদের পরাজয়ের পর অতিসত্বর বিজয়ী হবে,

কয়েক বছরের মধ্যে। অগ্র-পশ্চাতের কাজ আল্লাহর হাতেই। সেদিন মুমিনগণ আনন্দিত হবে।

আল্লাহর সাহায্যে। তিনি যাকে ইচ্ছা সাহায্য করেন এবং তিনি পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।

আল্লাহর প্রতিশ্রুতি হয়ে গেছে। আল্লাহ তার প্রতিশ্রুতি খেলাফ করবেন না। কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না।





আল্লাহর প্রতিশ্রুতি হয়ে গেছে। আল্লাহ তার প্রতিশ্রুতি খেলাফ করবেন না। কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না।





আল্লাহ তাঁর রসূলকে সত্য স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আল্লাহ চাহেন তো তোমরা অবশ্যই মসজিদে হারামে প্রবেশ করবে নিরাপদে মস্তকমুন্ডিত অবস্থায় এবং কেশ কর্তিত অবস্থায়। তোমরা কাউকে ভয় করবে না। অতঃপর তিনি জানেন যা তোমরা জান না। এছাড়াও তিনি দিয়েছেন তোমাদেরকে একটি আসন্ন বিজয়।





এবং আরও একটি অনুগ্রহ দিবেন, যা তোমরা পছন্দ কর। আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য এবং আসন্ন বিজয়। মুমিনদেরকে এর সুসংবাদ দান করুন।



৪। ইলমে গায়েব তিনি জানেন এর দলিল ।



নাপাককে পাক থেকে পৃথক করে দেয়া পর্যন্ত আল্লাহ এমন নন যে, ঈমানদারগণকে সে অবস্থাতেই রাখবেন যাতে তোমরা রয়েছ, আর আল্লাহ এমন নন যে, তোমাদিগকে গায়বের সংবাদ দেবেন। কিন্তু আল্লাহ স্বীয় রসূল গণের মধ্যে যাকে ইচ্ছা বাছাই করে নিয়েছেন। সুতরাং আল্লাহর ওপর এবং তাঁর রসূলগণের ওপর তোমরা প্রত্যয় স্থাপন কর। বস্তুতঃ তোমরা যদি বিশ্বাস ও পরহেযগারীর ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকে থাক, তবে তোমাদের জন্যে রয়েছে বিরাট প্রতিদান।

৫।হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম হুজুরের আগমনের জন্য দোয়া করেছেন ।



হে পরওয়ারদেগার! তাদের মধ্যে থেকেই তাদের নিকট একজন পয়গম্বর প্রেরণ করুণ যিনি তাদের কাছে তোমার আয়াতসমূহ তেলাওয়াত করবেন, তাদেরকে কিতাব ও হেকমত শিক্ষা দিবেন। এবং তাদের পবিত্র করবেন। নিশ্চয় তুমিই পরাক্রমশালী হেকমতওয়ালা।

৬।



স্মরণ কর, যখন মরিয়ম-তনয় ঈসা (আঃ) বললঃ হে বনী ইসরাইল! আমি তোমাদের কাছে আল্লাহর প্রেরিত রসূল, আমার পূর্ববর্তী তওরাতের আমি সত্যায়নকারী এবং আমি এমন একজন রসূলের সুসংবাদদাতা, যিনি আমার পরে আগমন করবেন। তাঁর নাম আহমদ। অতঃপর যখন সে স্পষ্ট প্রমাণাদি নিয়ে আগমন করল, তখন তারা বললঃ এ তো এক প্রকাশ্য যাদু।



৭। রোজে আজলে সকল নবীদের কে নি্যে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের প্রথম মিলাদ মাহফিল । যে খানে হুজুরে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের আগমন ও তাঁকে মেনে নেয়া অঙ্গিকার গ্রহন করেন এবং আল্লাহ নিজেই সাক্ষি হন ।





আর আল্লাহ যখন নবীগনের কাছ থেকে অস্বীকার গ্রহন করলেন যে, আমি যা কিছু তোমাদের দান করেছি কিতাব ও জ্ঞান এবং অতঃপর তোমাদের নিকট কোন রসূল আসেন তোমাদের কিতাবকে সত্য বলে দেয়ার জন্য, তখন সে রসূলের প্রতি ঈমান আনবে এবং তার সাহায্য করবে। তিনি বললেন, ‘তোমার কি অঙ্গীকার করছো এবং এই শর্তে আমার ওয়াদা গ্রহণ করে নিয়েছ? তারা বললো, ‘আমরা অঙ্গীকার করেছি’। তিনি বললেন, তাহলে এবার সাক্ষী থাক। আর আমিও তোমাদের সাথে সাক্ষী রইলাম।

৮।



না, তিনি সত্যসহ আগমন করেছেন এবং রসূলগণের সত্যতা স্বীকার করেছেন।



--------------------

আল্লাহর একত্ববাদ

১।



আর যখন আল্লাহ তা’আলার বান্দা তাঁকে ডাকার জন্যে দন্ডায়মান হল, তখন অনেক জিন তার কাছে ভিড় জমাল।



বলুনঃ আমি তো আমার পালনকর্তাকেই ডাকি এবং তাঁর সাথে কাউকে শরীক করি না।



এ সত্ত্বেও যদি তারা বিমুখ হয়ে থাকে, তবে বলে দাও, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট, তিনি ব্যতীত আর কারো বন্দেগী নেই। আমি তাঁরই ভরসা করি এবং তিনিই মহান আরশের অধিপতি।



বলুন, আমি তোমাদের কাছে এর কোন বিনিময় চাই না, কিন্তু যে ইচ্ছা করে, সে তার পালনকর্তার পথ অবলম্বন করুক।



এরই সুসংবাদ দেন আল্লাহ তার সেসব বান্দাকে, যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে। বলুন, আমি আমার দাওয়াতের জন্যে তোমাদের কাছে কেবল আত্নীয়তাজনিত সৌহার্দ চাই। যে কেউ উত্তম কাজ করে, আমি তার জন্যে তাতে পুণ্য বাড়িয়ে দেই। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকারী, গুণগ্রাহী।

২।আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিবের জন্য পুরস্কার ঘোষনা করেছেন ।



আপনার জন্যে অবশ্যই রয়েছে অশেষ পুরস্কার।





মহা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামকে উত্তম নমুনা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ।



১।



যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্যে রসূলুল্লাহর মধ্যে উত্তম নমুনা রয়েছে।



২। মহা নবীর চরিত্র সম্পর্কে আল্লাহ বলেন ।



আপনি অবশ্যই মহান চরিত্রের অধিকারী।

৩।



যখন মুমিনরা শক্রবাহিনীকে দেখল, তখন বলল, আল্লাহ ও তাঁর রসূল এরই ওয়াদা আমাদেরকে দিয়েছিলেন এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূল সত্য বলেছেন। এতে তাদের ঈমান ও আত্নসমর্পণই বৃদ্ধি পেল।

৪।



অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।







মুমিনদের বক্তব্য কেবল এ কথাই যখন তাদের মধ্যে ফয়সালা করার জন্যে আল্লাহ ও তাঁর রসূলের দিকে তাদেরকে আহবান করা হয়, তখন তারা বলেঃ আমরা শুনলাম ও আদেশ মান্য করলাম। তারাই সফলকাম।



৫। সম্মানিত রাসুল



নিশ্চয়ই এই কোরআন একজন সম্মানিত রসূলের আনীত।



৬।আল্লাহ্‌ তার প্রিয় হাবীব কে ক্ষমা করা শিক্ষা দিচ্ছেন.



আর ক্ষমা করার অভ্যাস গড়ে তোল, সৎকাজের নির্দেশ দাও এবং মূর্খ জাহেলদের থেকে দূরে সরে থাক।

৭। হুজুর কে দলিল হিসেবে বর্ননা করেছেন ।



হে মানবকুল! তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট সনদ পৌঁছে গেছে। আর আমি তোমাদের প্রতি প্রকৃষ্ট আলো অবতীর্ণ করেছি।

৮। হুজুরের যুদ্ধে বীরত্ব প্রসংঙ্গে আল্লাহ বলেন ।



আর আপনি যখন পরিজনদের কাছ থেকে সকাল বেলা বেরিয়ে গিয়ে মুমিনগণকে যুদ্ধের অবস্থানে বিন্যস্ত করলেন, আর আল্লাহ সব বিষয়েই শোনেন এবং জানেন।



আল্লাহ কে যে পাইতে চায় হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম কে ভালবেসে

আর্‌শ-কুরসী , লাওহে -কলম না চাইতেই সে পেয়ে যায ।



আসুন প্রিয় নবীকে ভালবাসি হৃদয় দিয়ে , তিনি আমাদের এই উম্মতের জন্য এত মহান হয়েও কত কষ্ট করেছেন তাকে ভাল না বাসলে কাকে ভালবাসবেন ?



































মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০০

মোঃ খালেদুর রহমান খালেদ বলেছেন: আরো কিছু আয়াত আছে যেগুলো সাথে দেওয়া প্রয়োজন। যেমন:-

সূরা আবাসা-
১ ) তিনি (নবীজি সা:) ভ্রƒকুঞ্চিত করলেন এবং মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
২ ) কারণ, তাঁর কাছে এক অন্ধ আগমন করল।
৩ ) আপনি কি জানেন, সে হয়তো পরিশুদ্ধ হত,
৪ ) অথবা উপদেশ গ্রহণ করতো এবং উপদেশ তার উপকার হত।
৫ ) পরন্তূ যে বেপরোয়া,
৬ ) আপনি তার চিন্তায় মশগুল।
৭ ) সে শুদ্ধ না হলে আপনার কোন দোষ নেই।
৮ ) যে আপনার কাছে দৌড়ে আসলো
৯ ) এমতাবস্থায় যে, সে ভয় করে,
১০ ) আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
১১ ) কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী।

---------------------------------------------------------------------------------

সূরা হাক্কাহ-৪৪-৪৬> সে (নবীজি মোহাম্মদ সা:) যদি আমার নামে কোন কথা রচনা করত, তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,অত:পর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।

---------------------------------------------------------------------------------

সূরা রাদ-৩৭> এমনিভাবেই আমি এ কোরআনকে আরবী ভাষায় নির্দেশরূপে অবতীর্ণ করেছি। যদি আপনি তাদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করেন আপনার কাছে জ্ঞান পৌঁছার পর, তবে আল্লাহর (আজাবের) কবল থেকে আপনার না কোন সাহায্যকারী আছে এবং না কোন রক্ষাকারী।

---------------------------------------------------------------------------------

সূরা তাহরীম-১> হে নবী, আল্লাহ্ আপনার জন্যে যা হালাল করছেন, আপনি আপনার স্ত্রীদেরকে খুশী করার জন্যে তা নিজের জন্যে হারাম করেছেন কেন?


---------------------------------------------------------------------------------
সূরা রাদ-৩৭> কোন রসূলের এমন সাধ্য/ক্ষমতা ছিল না যে আল্লাহ্র নির্দেশ ছাড়া কোন নিদর্শন উপস্থিত করে।

---------------------------------------------------------------------------------

এই আয়াতগুলো দেওয়ার একটাই উদ্দেশ্য যেন আমরা রাসুল সা: কে আল্লাহর থেকেও মর্যাদা না দেই। অতি মর্যাদা দিয়েই আজ ঈসা আঃ আল্লাহর সন্তান বানানো হইছে। অতি ভক্তি করেই পুর্বের জাতি গুলো ধ্বংস হইছে।

আমরা রাসুল সা: কে ভালবাসি কারণ আল্লাহ ভালবাসতে বলেছেন। আমরা রাসুল সা: কে অনুসরণ করি কারণ আল্লাহ অনুসরণ করতে বলেছেন। আমরা রাসুল সা: কে সবচেয়ে বেশী ভালবাসি তবে আল্লাহ থেকে বেশী না। কারণ আমাদের ভালবাসা প্রথমে আল্লাহর প্রতি, দ্বিতীয় আল্লাহর বা আল্লাহ কর্তৃক নিযুক্ত, নিয়োগপ্রাপ্ত, মনোনিত রাসুল এর প্রতি এবং সর্বশেষ জিহাদের প্রতি।


কারণ আল্লাহ বলেছেন

সূরা তাওবাহ-২৪> বল, তোমাদের নিকট যদি
=> তোমাদের পিতা
=>তোমাদের সন্তান,
=> তোমাদের ভাই
=> তোমাদের পত্নী
=> তোমাদের গোত্র
=> তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ
=> তোমাদের ব্যবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় কর এবং
=> তোমাদের বাসস্থান-যাকে তোমরা ভালবাসো

এগুলো যদি অধিক প্রিয় হয়, ভালবাসার বস্তু হয়
=> আল্লাহ থেকে,
=> তাঁর রসূল থেকে ও
=> তাঁর রাহে জেহাদ করা থেকে


তবে অপেক্ষা কর, আল্লাহর (আজাবের, ধ্বংসের) বিধান আসা পর্যন্ত, আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়েত করেন না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার কি নবীর সাথে দুশঃমনি আছে নাকি ? যখন কেউ কোন উম্মত তাঁর প্রান প্রিয় নবীর শানে কথা বলে তোমরা এমন কষ্ট পাও কেন ?
যে টুকু আমি বর্ননা করছি এগুলো প্রতি কি আপনার বিশ্বাস নেই । যদি না থাকে তবে আপনি কাফের আর যদি আছে কিন্তূ মানেন না বা আপনার ও আরো যুক্তি আছে তাহলে আপনি মুনাফিক ।
আল্লাহর প্রিয় হাবিব -এর সাথে দুশঃমনি আনেক ভারি পরবে এটুকুই বলবো ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৯

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি একটা বে -আদব মানুষ । আপনার মত বে-আদব গোসতাকে রাসুল কে আল্লাহ ও তারঁ ফেরেসতা কুল লানত করে । আপনার তওবা করা উচিত , ওয়াসটাগ ফুরুল্লাহা ওয়া রাব্বি মিন কুল্লি জাম্মবিউ ওয়াতুব ইলাই ।লা হাওলা ওয়া লা কুউয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ হিল আলিয়িল আজিম ।

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০১

মোঃ খালেদুর রহমান খালেদ বলেছেন: আপনের তো আবার ব্যন করার স্বভাব। জানি এইবার আমিও ব্যান। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: সভ্যতার সাথে মতামত দিলে ব্যান করবো কেন ? অসভ্য লোক আমার জীবনের কোন জায়গায় আমি রাখি না । বা চলি না । যদি সভ্য সুন্দর হন নির্ভয়ে থাকতে পারেন ।

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৫

মোঃ খালেদুর রহমান খালেদ বলেছেন: আরো কিছু আয়াত যেটা বাদ পড়েছিল।

সূরা আহকাফ-৯> হে নবী ঘোষনা দেন, আমি জানি না আমার সাথে কি ব্যবহার করা হবে আর আমি জানি না তোমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে।


=> নবী নিজে জানেন না তার সাথে কি ব্যবহার করা হবে। নবী এটাও জানেন না আমাদের সাথে কি ব্যবহার করা হবে।

---------------------------------------------------------------------------------


সূরা ক্বসাস-৫৬> তুমি যাকে ভালবাসো তুমি চাইলেই তাকে হেদায়েত দিতে পারবে না।

=> উপরের আয়াতে আল্লাহ বলছেন হে নবী, তোমাকে এই ক্ষমতা দেওয়া হয় নাই যে তুমি মানুষরে হেদায়েত দিবা। এই ক্ষমতা তোমার নাই। এই ক্ষমতা একমাত্র আমার। তুমি শুধু তোমার কাজ/চাকুরী কইরা যাবা। তোমার প্রতিদান তুমি পাইবা। তবে নবী হওয়া স্বত্ত্বেও তোমার এই ক্ষমতা নাই যে তুমি মানুষরে মনমতো হেদায়েত দিবা।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: অত্যন্ত দুঃখজনক আপনার আচরন । নবীকে এতো ছোট মনে করেন আপনি ছি । লানত আপনার উম্মত হওয়ার প্রতি । আপনার চিন্তাই এত চোট যে আপনি কি পাবেন ।


আমাদের জানের চেয়ে প্রিয় মহা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহর পর তারই অবস্থান সবার উপরে । আর আপনার মত না-লায়েক জানবে কি করে তাঁর সুউচ্চ মাকাম । আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দেন না ।

নিজের উগ্রমতামত রেখে নিয়মিত আমার পোষ্টে চোখ রাখুন । পরিস্কার করে দিব সকল বিভ্রান্তি ইনশা আল্লাহুর রাহমান ।

৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩২

লালন রিটার্ন বলেছেন: নো কমেন্টস

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: কোরআনুল কারিম থেকে আপনার আমার সকলের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর মর্জাদার বিষয়ে কথা হচ্ছে । চুপ থাকুন আর মুনাফেক রা মুনাফিকি করতে সহযোগিতা করুন । নিজের নবীর পক্ষে কবে থাকবেন । শুধু হুদাই নবী সাফায়াত করবো মনে করেন ? যদি নবীর উম্মত হন এবং এর হক আদায় না করেন আপনার যবান কি আপনার দুশঃমন নয় । নো কমেন্টস !!

৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৪

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন । কি হল এই উম্মতের যে তারা তার নবীকে পছন্দ করছে না ।তার নবী-র পক্ষের কথা পছন্দ করছে না । তাচ্ছিল্লতা করে মহান নবীর বিপক্ষে । কি হল এদের ? এরা তো ইহুদি নাসারা দের চেয়েও খারাপ উম্মত রূপে নিজেদের পরিচয় দিচ্ছে । ছি ! লানত এই দুশঃমনে রাসূলদের ।

৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৮

সজল বস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার কুকর্মের জন্য । আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার মর্যাদা বিন্দুমাত্র ভূলন্ঠিত হবেনা আপনার মত আবর্জনার কারনে।

'হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম তিনি নূর'

'তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ।'

'তিনি গ্রহন করেছেন পবিত্র কোরআন তিনি সাহেবে কোরআন ।'

'ইলমে গায়েব তিনি জানেন'


কথাগুলো এরকম অকপটে বলতে সন্মানিত পীর বাবাদের আশির্বাদের গাজা টানা প্রয়োজন হয়। আপনি কত কল্কে টেনেছেন আপনি ভাল জানেন। একটু ব্যাখ্যা করি।
রাসূল (সা:) যদি গায়েব জানতেন তবে, ধরুন একদিনে একই সময়ে আপনার বাড়ীতে মিলাদ আমার বাড়ীতেও মিলাদ। আর একই সময়ে যদি ইয়া নবী.................বলা হয় তাহলে রাসূল (সা:) কি একই সময়ে দুই জায়গায় যাবেন? কিন্তু আল্লাহ বলছেন যে আত্বাসমূহ কিয়ামত পর্যন্ত ইল্লিন ও সিজ্জিনে সংরক্ষিত থাকবে। এই আয়াত কি রাসূলের জন্য কার্যকরী নয়? তিনি কি আল্লাহর সমান?
আবার আল্লাহ বলছেন: আসমান ও জমিনের মধ্যবর্তী স্থানের ভিতরে কে আছে যে গায়েব সম্পর্কে খবর রাখে? আপনার বক্তব্যের সাথে কি সাংঘার্ষিক না?

আপনি কোরআনের আয়াত দিয়েছে: তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ।
এটা কি রাসূলকে উদ্দেশ্য কর হয়েছে না কোরআনকে?
তাফসির পড়েন। আলোয় আসেন। পীরদের মিথ্যাচারীতায় ডুববেন না।
যদি সত্য জানতে চান তবে এই আলোচনা গুলো শুনেন
http://jumuarkhutba.wordpress.com/

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার বিস্তারিত বিবরণ শুনে আপনাকে হীনমন্য ওয়াহাবি মনে হচ্ছে । এখানে পুরো পোস্ট জুরে কোরআনে হাকিমে মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয় হাবিব কে উদ্দেশ্য করে কি কি বলেছেন তাই বর্নণার চেস্টা করছি আমি নিজে এখনে তফছীর করিনাই । এতেই জ্বলে পুরে ছাড় খাড় । কোরআন ই বিশ্বাস করতে চান না । তার পর তো হাদিস এর পরে সাহাবিদের বর্নণা এর পর তাবেইন তাবে-তাবেইন ।

আল্লাহ !

কোরআনের দলিল দিলে কোরআনে গলদ ! হাদিসে দলিল দিলে হাদিস নকল , তখন মাথা খারাপ হয়ে যায় কি লিখছে সে সম্পর্কে সাধারন ধারনা নেই । অপদার্থ কোথাকার ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনা-গো হুজুরের লেখা তফছিরে কি আচে জানি না । এখানে আল্লাহ মহা নবী কেই উজ্জল জ্যোতো বলেছেন এবং কোরআন কে একটি সমুজ্জল গ্রন্থ। বলা হয়েছে । আপনারা তো মানবেন না জানি ঐ জ্যোতি মনে করেন আপনারে বলছে ! খুশি ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৪৬

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: কোরআনের আয়াত পোস্ট করেছিলাম ! কুকর্ম করে ফেলছি ! আচ্ছা আর আপনারা কার উসিলায় সিন্নি খাঁন মোল্লা চিনেন না । নিমক হারাম উম্মত ! নিচের বিষয়ে কোন রকম চিন্তা ছাড়া আপনাদের উসতাদ আপনাদের যাহারা ওয়াহাবিজম শিক্ষা দেয় তাদের গিয়ে বলবেন ।
০১ । আল্লাহ্‌ তায়ালার পবিত্র স্বত্ত্বা নুর-যা সৃষ্ট নূর হতে ভিন্ন প্রকৃতির ।
০২। আল্লাহ তায়ালা আকৃতিহীন বা নিরাকার ।
০৩। তিনি আরশে বা কোন স্থানে উপবিস্ট নন - বরং সর্বত্র বিরাজমান ।
০৪। তিনি মিথ্যা বলা বা যে কোন দোষত্রূটি হতে মূক্ত ও পবিত্র ।
০৫। তাঁর যাবতিয় ইলম ও জ্ঞান যাতি বা মৌলিক এবং অন্তত ও অসীম । নবীগণের ইলম বা জ্ঞান আতায়ী বা দাঁনকৃত এবং অসীম ।
০৬। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আল্লাহর যাতী নূর জ্যোতি হতে আল্লাহ্‌ পাক প্রথমে সৃষ্টি করেছেন । ( জুরকানি ও মিসকাত )।
০৭। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম আপাদমস্তক নূর বা নূরে মুজাস্ছেম । ( আল-হাদিস )
০৮। তিনি দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান যাবতীয় নুরের মুল । ( তাফসিরে সভী )
০৯। স্বয়ং আল্লাহ তায়ালাই তাঁকে ইলমে গায়েব শিক্ষা দিয়েছেন । ( আল-কুরআন )
১০। তিনি হায়াতুন্নবী বা স্বশরীরে রওজা মোবারকে জীবিত ।
১১। তিনি উম্মতের যাবতিয় ভালমন্দ আমল প্রত্যক্ষ করছেন ।
১২। তিনি মহব্বতের সালাত ও সালাম নিজ কানে শুনে থাকেন । ( মিশকাত ,তাবরানী)
১৩। তাঁর সুপারিশে সত্তর হাজার এবং প্রত্যেকের সাথে সত্তর হাজার করে সর্বমোট চার শত নব্বই কোটি লোক বিনা হিসাবে জান্নাতে যাবে ।
১৪। তাঁর সুপারিশে জান্নাতীদের প্রমোশন হবে এবং সুন্নি দোজখ বাসীরা নাজাত পাবে ।
১৫। তাঁর সুপারিশে হবে গুনাহগারদের জন্য - বদ আক্বোদাধারীদের জন্য নয় । ( আল-হাদিস )
১৬। আল্লাহ্‌র পরেই তিনি সর্বোচ্চ সম্মানের অধিকারী । তিনি সৃষ্টির মধ্যে তুলনাহীন ও বে-মেছাল ১৭। সাহাবায়ে কেরাম সর্বপ্রকার সমালোচনার উর্দ্ধে । সকল সাহাবীকে মহব্বত করা ফরজ ।
১৮। সাহাবাগনের মধ্যে হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) সর্বশ্রেষ্ট ও খালিফাতুর রাসুল ।
১৯। আউলিয়ায়ে কামেলিন ও হক্কানি ওলামায়ে সুন্নাহ গন আল্লাহর বন্ধু । তাঁদের প্রর্থনা অবশ্যই আল্লাহ্‌ কবুল করেন ।
২০। আউলিয়ায়ে কেরামের কারামত কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ৩৫৬ জন আউলিয়া হযরত আদম, হযরত মুসা , হযরত ইব্রাহীম , হযরত জিবরাঈল , হযরত মিকাঈল , ও হযরত ঈসরাফীল আলাইহিমুস সালাম গনের সিফাত প্রাপ্ত ।
২১।আউলিয়ায়ে কেরামের পদবিসমুহের মধ্যে সর্বোচ্চ পদবী হলো গাউসুল আ'যম । বড়পীর সাহেব এই পদবীর অধিকারী ।
২২। মাযহাব মানা ওয়াজিব । লা-মাযহাবী গোমরাহ্‌ ।
২৩। উম্মতে মোহাম্মদী ৭৩ ফের্কায় বিভক্ত । ৭২ ফের্কাই জাহান্নামী । মুল দলটি হবে জান্নাতী । উক্ত নাজাত প্রাপ্ত দলের নাম -আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত । ( মিসকাত ) বর্তমানে নজদিপন্থী ওহাবী , মউদুদী , আহলে হাদিস ,ও তাবলীগীরা ৭২ ফের্কাহের অন্তর্ভুক্ত । কাদিয়ানিরা বিনা বিতর্কে সর্বসম্মতিভাবে কাফের ।
২৪। শবে বরাত , শবে মিরাজ , শবে কদ্বর , কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমানিত । ঐ রাত্রী সমুহের ইবাদত বন্দেগি কুরআন সুন্নাহ, ইজমা কেয়াছের দ্বারা এবং বুযুর্গানে দ্বীনের আমল দ্বারা প্রমানীত ।
২৫। মাযার সমুহের যিয়ারতের উদ্দেশ্যে সফর করা এবং যিয়ারত করা উভয়ই সুন্নাত । নবীজীর রওযা মোবারক যিয়ারতের নিয়তে সফর করা হাদিসের দ্বারা সুন্নত ও ওয়াজিব প্রমানিত ।
২৬। দলীয় মতবাদ প্রচারের উদ্দেশ্যে মসজিদে মসজিদে সফর করা ও রাত্রি যাপন করা নাজায়েয । তিন মসজিদ ব্যাতিত ইবাদতের নিয়তে অন্য মসজিদে সফর করা জায়েয নয় । (হাদিস )

২৭। মিলাদ কিয়াম করা মোস্তাহাব । উক্ত মোস্তাহাব অস্বিকার করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ । মক্কা - মদিনার প্রাচীন ফতোয়া

২৮। ঈদের নামাযে অতিরিক্ত তাকবীর ৬ টি, ১২টি নয় । তারাবিহ্‌ নামায ২০ রাকাত প্রত্যেক নর-নারীর জন্য সুন্নতে মোয়াক্কাদাহ , -৮ রাকাত নয় । আযানের পুর্বে দরুদ ও সালাম পাঠ করা মোস্তাহাব । জানাযা নামাযের পর লাইন ভঙ্গ করে খাস দোয়া করা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ও সাহাবীগনের সুন্নত ।আযানের দোয়ায় হাত উঠান সুন্নত । কুলখানি, ফাতেহা । চেহলাম , ওরছ ইত্যাদি নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম ।( দেখুন আহকামুল মাযার ফতোয়ায়ে ছালাসী ও ফতোয়ায়ে ছালাছা )
২৯। আউলিয়য়ে কেরামের সম্মানার্থ মাযার পাকা করা , গিলাফ চড়ানো , মোমবাতি জ্বালানো জায়েয ।
৩০। খতমে বোখারী , খতমে খাজেগান , খতমে গাউসিয়া , গেয়ারবী শরীফ পাঠ করা নিঃসন্দেহে জায়েয ও উত্তম কাজ ।
৩১ । বিপদে আপদে রূহানী সাহায্যার্থে ইয়া রাসুল্লাল্লাহ , ইয়া আলী , ইয়া শেখ আব্দুল কাদের জিলানি বলে ডাকা শরি্যত সম্মত উত্তম কাজ । ( বাহজাতুল আচরার, ফতোয়া জামাল মক্কি , শাহ ওয়ালিউল্লাহের আল ইত্বিবাহ )

বিঃদ্রঃ
প্রয়োজনে শর্তাধীনে বিতর্কে প্রস্তত ।
খাজা মুহাম্মদ মাসুম
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত
মৌচাক মার্কেট জামে মসজিদ ,
মৌচাক মার্কেট
ঢাকা ,বাংলাদেশ
( পাঁচ তলা ) ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৩

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আল্লাহর মর্জাদা ভুলন্ঠিত হয় যখন নবীকেই না চেনে । নবী সম্পর্কে বে-আদবি পোসন করে এবং প্রদর্শন কে । মুলত আপনি অল্লাহ যাকে রেসালত দিয়ে আপনার কাছে পাঠিয়েছে তাকে অমর্জদা মানে স্বয়্ব আল্লাহ কে অমর্জদার সামিল ।

ইবলিস শয়তান শুধুই আল্লাহ আল্লাহ করতো , আল্লাহর ব্যাপারে তার কোন অভিযোগ ছিল না তার যখন আল্লাহ ! আল্লাহ ছাড়া আরো কাউ কে মানতে বললেন তখনই সে মানতে পারলো না । আপনার অবস্থা ইবলিসের মতই ।

৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০২

সজল বস বলেছেন: জানি আমার বক্তব্যের কোন প্রভাব নেই। কারন আপনি আপনার পীর বাবার মল-মূত্রের টনিক পড়া খেয়েছেন।পারলে আমাকে ব্যান্ড করেন। নো কমেন্ট।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫১

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আরে ভাই আপনি সারা দিন চিন্তা করেন হুমাউন আহমেদ বাং সিনামা কার্ল মর্কস । আপনি এই বিষয়ে ও নাপিতগিরি ! সব যায়গায় নাক বসানো ছাড়েন । কর্ল মার্ক স এর উম্মত সালা আসেছিস মুহাম্মদের দুশমনি করতে ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার যে কাজ সে টাই আপনি সুন্দর করবেন । আমি যদি বাংলা সিনামা নিয়ে লিখি বা মন্তব্য করি এটা আমার সাথে যায় না বা আমি ভাল করতে পারবো না। সুতরং আপনার ফিল্ডে যে সকল বিষয় আচে সে খানে নিজ বৈচিত্র প্রদর্শন চালিয়ে যান । সতর্ক করছি কোন রকম হীন মন্য আচরনের জন্য ।

৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৬

সজীব আকিব বলেছেন:
আমি নিজে নিজে একটা কিতাব লেখলে তাতে আমার EXALTED STATUS থাকবেই তো!!!

//অতঃপর নিকটবর্তী হল ও ঝুলে গেল।//

> এই পবিত্র আয়াতখানি বুঝলাম না, মানে কি ঝুলে গেল??

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনার কথা বুঝি নাই ।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৮

মোস্তাক খান বলেছেন: দর্শণ যখন দেউলিয়া হয় ঘরে ঘরে তখন আউলিয়া জন্ম হয়।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৫

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: আপনি এখানে আউলিয়া পাইলেন কই ? আপনাকে দেউলিয়া বলে মনে হচ্ছে । না হলেও হয়ে পড়বেন ।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১০

খাজা মুহাম্মদ মাসুম বলেছেন: যদি আউলিয়া গনে পথ দেউলিয়া করে দেয় তবে বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস বলে তারা আসলে দেউলিয়া হন নাই । এই আউলিয়া দের মাধ্যমেই বাংলাদেশে ইসলাম অন্কুরিত হয় । সৌদি দুতাবাস থেকে তো আর আমাদের দাওয়াত দিয়া মুসলমান বানায় নাই যে তাগো তাবেদারি করমু । আমি যার নূন খেয়েছি তাঁর গুনই গাইবো । হয়তো আপনার মত কেউ সৌদি দুটাবাস হতে ইসলাম কে পেয়ে থাকলে আপনার ও তাই করা উচিত ।
( সৌদি - রাজগোলামি , আল ওয়াহাবি , আল রাজাকার , )

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

খাজা মুহামমদ মাসুম আহমেদ বলেছেন: অসাধারন । সুবহান্নাল্লাহ ১১

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.