নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষের মাঝে মিশে থাকতে চাই, তবে কিভাবে শুরু করব তা ভাবতেই অনেক সময় পেরিয়ে যায়। তাই, গান কবিতা এগুলোর আশ্রয় নিয়ে চলি নিজেকে আড়াল করে।

মায়াস্পর্শ

মনের বিপরীতে পার করে এসেছি সহস্রকাল, হঠাৎ এক উদ্ভ্রান্ত অবয়বে বেঁচে থাকি এপার ওপার।

মায়াস্পর্শ › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৫ অগাষ্ট

১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪১

শুনলাম ১৫ অগাস্টের আওয়ামীলীগীও সরকারি ছুটি বাতিল হয়ে গেছে।
গতবছরও খুব বিরক্তবোধ থেকে বলেছিলাম শোক পালন করার বিকৃত সংস্কৃতি কবে যে বন্ধ হবে আমাদের দেশে আল্লাহই ভালো জানেন। রাত ১২টার পর থেকেই শুরু হতো বিকট শব্দে মাইকে গান বাজানো, একই গান বার বার বাজানো এবং তা শুনা কতটা বিরক্তিকর তা কাউকে নতুন করে বুঝিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
দেশের বিভিন্ন দিবসগুলোতেও একই গান বাজতো, অথচ দেশাত্মবোধক কত শ্রুতিমধুর গান এই বাংলায় সৃষ্টি হয়েছে সেগুলো যেন কোনো আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করা হয়েছে । দেশের গানগুলো মাইকে বাজলে একপ্রকার অন্যরকম দেশপ্রেম জাগ্রত হয় মনে। এবার আশা করছি সেই গানগুলোই বিভিন্ন জাতীয় দিবসে বাজবে। (Not in 15th August)

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

নয়া পাঠক বলেছেন: ঘুমাতে পারতাম না প্রায় সারা রাত, আর পরের দিন যেতে পারতামনা কাজে। যেহেতু ব্যবসা করি তাই যেতেই হত কর্মস্থলে তাও আবার ৩২ নম্বর ডিঙ্গিয়ে, চিন্তা করতে পারেন কত ঘণ্টা লাগত ঐটুকু পথ পাড়ি দিতে। এই যে লক্ষ লক্ষ মানুষের কোটি কর্মঘণ্টা নষ্ট করেছে, বিভিন্ন দিবসে, বিভিন্ন নামে বিভিন্ন ব্যানারে রাস্তায় ঘন্টার পর ঘণ্টা সাধারণ মানুষকে আটকে রেখে তারা আনন্দ উল্লাস করেছে, তার ফলও আজ তারা পেয়েছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫০

মায়াস্পর্শ বলেছেন: এটা বিফল পেয়েছে তারা। ফল পাওয়ার মতো কোনো কাজ তাদের ঝুলিতে ছিল না।

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

করুণাধারা বলেছেন: আপনার প্রথম লাইনটি পড়েই আমার মনে পড়ছিল, এবার আর সেই বিরক্তিকর গান শুনতে হবে না সারারাত ধরে! আগে বিজয় দিবস জাতীয় দিবস এইগুলোতে ছুটি থাকত। আওয়ামী সরকার নিয়ম করেছিল যে বিজয় দিবস, জাতীয় দিবস, জন্ম দিবস, শোক দিবসে স্কুল খোলা থাকবে, ছাত্র শিক্ষকদের ছুটির দিনে স্কুলে গিয়ে শেখ মুজিবের জীবনী আলোচনা করতে হবে। এরা এখন হাপ ছেড়ে বাঁচবে।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০০

মায়াস্পর্শ বলেছেন: আগে জাতীয় দিবস গুলোতে পরিবারের কর্মকান্ডগুলো খুব উৎসবমুখর ছিল যা সামাজিকভাবেও সবাইকে একত্রিত করতো পরিবারের মতো করেই। এই যে জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার সভ্যতা সে আনন্দ গায়েব করে দিয়েছিলো। শেষে এমন অবস্থা হলো মুজিবের মূর্তির উপরে উঠে মানুষজন প্রশাব করলো যেটা কারো জন্যই শালীন কিছু ছিল না।

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৩

মনামী বলেছেন: এক কাজিনের বিয়ে ছিল ১৫ আগস্ট
বিয়েতেও শোক দিবস পালন করতে হয়েছিল :D
কোন সাউন্ড সিস্টেম বাজানো যায়নি

১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫০

মায়াস্পর্শ বলেছেন: আফসোস, বড়ই আফসোস। এবার তাদের বিবাহ বার্ষিকীতে বাজাতে বলবেন।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৪

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: তারা শুধু তাদের মনমতো কাম কাজ করেছেন। সাধারণ মানুষের মন
বোঝার চেষ্টা কখনো করেন নাই। তাই আজ এই অবস্থা।
কনক চাঁপা আপার প্রায় ৭ বছর ধরে তার কন্ঠে নতুন কোনও গান শুনি
নাই। আসিফ ভাইয়ের ও অনেকদিন যাবত নতুন কোন অ্যালবাম নাই।
তারা এই ভাবে অনেক গুনী লোকদের কন্ঠ রোধ করে রেখেছিলেন ।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫২

মায়াস্পর্শ বলেছেন: আবার গাইবে তারা মন খুলে, মানুষের গান গাইবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.