নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............
ভিডিও
জীবন বাঁচাতে এমন লাফ বা ঝাঁপ আগে কখনো দেখিনি। অবিশ্বাস্যভাবে পাখির বাচ্চাগুলো সর্বোচ্চ পাহাড়ের চূড়া থেকে যখন লাফিয়ে পড়ে দেখলে শরীর হিম শীতল হয়ে আসে। এভাবে পড়ে যাওয়ার পর বেঁচে থাকাটা সত্যিই আশ্চার্যের । দেখলি আপনি অবাক না হয়ে পাড়বেন না। সত্যিই সৃষ্টিজগৎ যে কত বিচিত্র তা বলাই বাহুল্য।
পাখিটির নাম বার্মিকাল গিজ। এদের যখন ডিম পাড়ার সময় হয়, পৃথিবীর শেষ প্রান্তে পৌঁছে যায়, রাশিয়া, নরওয়ে আর গ্রিনল্যান্ডে । এদের সম্পর্কে বিস্তরিত তথ্য জানলে জানাবেন।
ছবি- নেট থেকে নেয়া।
ভিডিও- ইউটিউব।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আমিও তাই ভেবেছিলাম। কিন্তু কি অদ্ভুত ভাবেই বেচে গেল। কুদরত।
ধন্যবাদ।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:১৩
নীল আকাশ বলেছেন: আরেকটু লিখে ভালো হতো। অফিসে ইঊটিউব খুলা যায় না।
ধন্যবাদ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিন্তু এই পাখির বিস্তারিত পাচ্ছিনা তাই লিখতে পারিনি।
ধন্যবাদ।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৩২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: জীববৈচিত্র!!! এটি প্রকৃতির নিজের আনন্দ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই স্রষ্টার সৃষ্টি দেখে অবাক হই।
ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম, ভিডিও টা আগেও দেখেছি । শিউরে উঠা ক্ষণ
ধন্যবাদ
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনি আগেও দেখেছেন। বাহ। আসলেই শিউরে উঠার মত।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কিসের লিংক দিয়েছেন , আপনি ভাল করে দেখুন।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভিডিওটা দেখলাম। ভীতিকর অবস্থা। বাচ্চাগুলো একদম হাল্কা হওয়ায় বেচে যাচ্ছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই ভীতিকর। কোথাও কোথাও জীবন বুঝি এমনই।
ধন্যবাদ।
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ভাবছিলাম ২য়টিও মারা যাবে কিন্তু বেঁচে গেলো। আসলেই চরম ভীতিকর মোমেন্টস।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এত কস্টের পর বেঁচে থাকা সৌভাগ্যের।
চরম অবস্থা। ধন্যবাদ।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভিডিও টা আগেও দেখেছি, আশ্চর্য রকম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:০০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক দিন পর। কেমন আছেন।
আসলেই আশ্চর্য।
ধন্যবাদ।
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৪
আখেনাটেন বলেছেন: *পাখিটির নাম বার্মিকাল গিজ নয় বার্নাকল গিজ (Barnacle geese)।
এটি একটি ভয়ঙ্কর ঝাঁপ। তবে কিছু পাখির জন্য এটিই মুক্তির উপায়, বেঁচে থাকার উপায়। তবে আশ্চর্য ব্যাপার হচ্ছে এভাবে ঝাঁপ দিয়েও প্রতি দশটি বাচ্চার নয়টিই বেঁচে যায় তাদের হালকা শরীরের কারণে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেল ওদের নিয়ে ডকুও বানিয়েছে। তবে অন্য প্রিডেটরদের জন্য বেঁচে থাকে অর্ধেকেরও কম বাচ্চা।
টিকে থাকার এক অদম্য প্রচেষ্টার ভিডিও শেয়ার করে সমৃদ্ধ করেছেন ব্লগার মোঃ মাইদুল সরকার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অবশেষে আপনার কাছ থেকে কিছু তথ্য পাওয়া গেল।
ধন্যবাদ।
আসলেই অবাক করা ব্যাপার। বেঁচে থাকার জন্য কত কিছুই না করতে হয়।
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:২২
সোহানী বলেছেন: জানার ইচ্ছে থাকলো আপনার মতোই...
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৬
করুণাধারা বলেছেন: যারা ভিডিওটি তৈরি করেছে, তারা না জানি কত কষ্ট করে এটা করেছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য। একটা নতুন জিনিস জানলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই কষ্টসাধ্য বিষয়ই বটে।
ধন্যবাদ।
১২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৫০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভিডিওটা দুইদিন পূর্বে ইউটিউবে দেখেছি। নিরাপত্তার জন্য, নিরাপদ উচু স্থানে এরা বাসা তৈরি করে। কিন্তু বাচ্চা ফুটার পরে, খাবারের জন্য বাচ্চাদের নিচে ঝাপ দিতে হয়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রকৃতির কি খেয়াল তাইনা। ধন্যবাদ।
১৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভিডিওটা দেখলাম। ভীতিকর অবস্থা। অনেক ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৫
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ভিডিওটা দেখে মতামত দেওয়ায় আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৯
মার্কো পোলো বলেছেন: ভিডিওটা দেখেছিলাম। টিকে থাকার জন্য কঠিন সিদ্ধান্ত।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সহমত। ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৫৮
অন্তরন্তর বলেছেন: ধন্যবাদ এ বিষয়ে জানানোর জন্য। আপনার পোস্ট দেখে এটা দেখলাম। প্রকৃতির নিয়মে এদের মত আরও কত জীব বৈচিত্র্য যে আছে তা আমাদের এখনও জানার বাইরে। শুভ কামনা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ।
আসলেই মানুষের কত কিছু জানার বাকি আছে ?
আপনার কোন পোস্ট নেই কেন ?
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: শেষ বাচ্চাটির ঝাঁপটি ছিল বড়ই শ্বাসরুদ্ধকর! যদিও ভিডিওটি আগেই দেখেছিলাম, তবুও আবারো দেখতে বেশ ভালই লাগলো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সত্যি শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা। না দেখলে বিশ্বাস হতো না।
ধন্যবাদ।
১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন:
কিসের লিংক দিয়েছেন , আপনি ভাল করে দেখুন।
হায় হায় !!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:১৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সত্যি লিংকটা যথাযথ হয়নি।
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১১
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে হাসি পাচ্ছে। লিখবেন তো আরেকটু জেনেসুনে বিস্তারিত লিখবেন না!
এ নিয়ে আগে এক ভিডিও দেখেছিলাম। এই পাখিগুলো পাহাড়ের চুড়ায় বাসা বানায় যাতে এদের ডিম শেয়াল জাতীয় প্রাণী না খায়। কিন্তু জন্মের পর বাচ্চাগুলোকে পানিতে যেতে হয়(হাঁসের মত)। তাই নীচে নামতে এরা লাফ দেয়। ক্ষেত্র বিশেষে লাফটা কয়েকফুট থেকে কয়েকশ ফুট উপর থেকে হতে পারে। তবুও বাচ্চাগুলো বেচে থাকার কারণ হল, বাচ্চাগুলো বেশ হালকা হয়(৬০-৭০গ্রাম), হাড় হয় ফাঁপা, এদের গায়ে তুলার মত ঘন পালক থাকে, তার উপর এরা যখন নীচে পড়ে তখন বাদুড়/উড়ন্ত কাঠবিড়ালির মত পা দুটো প্রসারিত করে রাখে যা এদের প্যারাশুটের কাজ করে এবং পড়ার ধাক্কাটা কম হয়। উল্লেখ্য আর্কটিকেরর বেশীরভাগ পাহাড়ে বরফ থাকে আর ওখানকার বাতাসও ভারী।
তবে হ্যাঁ এর বাবা মারা যদি নীচে ডানা মেলে থাকতো আর বাচ্চারা যদি তার উপর পড়তো সেটা বেশ আশ্চর্যের হতো।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলে ভিডিওটা শেয়ার করাই উদ্দেশ্য ছিল।
বিস্তারিত নেট ঘেটে তেমন পাইনি তাই লিখতেও পারিনি।
ধন্যবাদ তথ্য শেয়ার করার জন্য।
১৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০১
ওমেরা বলেছেন: ওমাগো কি ভয়ংকর সংগ্রামী জীবন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই ভয়ংকর সংগ্রাম।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমি ধারণা করেছিলাম বাচ্চাটা মারা যাবে কিন্তু বেচে যাওয়াটা অবিশ্বাস্য।