নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন কেবলই ফুরিয়ে যায়।

মোঃ মাইদুল সরকার

একদিন জীবন শেষ হয়ে যাবে তবুও অনেক কিছু করার সাধ জাগে..............

মোঃ মাইদুল সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ত্বীন ফলের খোঁজে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৯






ত্বীন ফল হল ডুমুর জাতীয় একটি ফল। ত্বীনকে আঞ্জির নামে ডাকা হয়ে থাকে। এর বৈজ্ঞানিক নাম Ficus carica। ফাইকাস দলভুক্ত ৮০০ প্রজাতির মধ্যে এই ত্বীন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে যে ডুমুর হয়ে থাকে সেগুলো সাধারণত কাকডুমুর। আকারে ছোট এবং পাখির খাবার হিসেবেই সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে। কোন কোন গ্রাম এলাকায় এই কাকডুমুর কাচা অবস্থায় সংগ্রহ করে সিদ্ধ করে বেটে চিংড়ি মাছ দিয়ে তেলে ভুনা করে খাওয়া হয়।


ত্বীন দেশীয় কাকডুমুর থেকে আকারে বড় হয়ে থাকে। এর ঘ্রাণ ও স্বাদ অনেকটা পাকা আবরদেশীয় খেজুরের মত, স্বাদে সুমিষ্ট, খুবই সুস্বাদু এবং রসালো। এককথায় বলা যায় ঘ্রাণে, স্বাদে আর পুষ্টিগুণে সেরা একটি ফল হচ্ছে ত্বীন। ত্বীন গাছ তিন থেকে দশ মিটার পর্যন্ত বড় হয়ে থাকে। গাছটি ঘন এবং খসখসে পাতায় ভরপুর থাকে।


পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কুর-আনে ত্বীন নামে একটি সুরা আছে। মহান আল্লাহ্ ত্বীন ফলের নামে কসম খেয়েয়েছেন। হযরত আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) জান্নাতে থাকাকালীন আল্লাহর নিষেধ অমান্য করে গন্ধম খাওয়ার পর যখন বস্ত্রহীন হয়ে পরেছিলেন তখন এই ত্বীন ফলের পাতা দিয়েই ওনারা লজ্জা নিবারন করেছিলেন। তাই বলা যায় ত্বীন একটি জান্নাতী ফল। রাসুল (সা.) ত্বীন ফল অনুসারীদের মধ্যে বণ্টন করে দেয়ার সময় বলতেন, ‘এটি খাও, কারণ এতে অনেক রোগের ঔষধ রয়েছে।’




আশ্চর্জজনক ও বিস্ময়কর এই ত্বীন ফল এর উপকারিতা সম্পর্কে মেডিক্যাল সাইন্সে প্রমানিত অনেক রিপোর্ট আছে। ভিটামনি-এ,বি,সি,কে ছাড়াও এই ফলের মধ্যে আছে কার্বোহাইড্রেটেড, সুগার, ফ্যাট, প্রোটিন, থায়ামিন, রিবোফ্লাবিন, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনসহ নানাবিধ পুষ্টিগুণ। পুষ্টি গুণের পাশাপাশি এটির বহুবিধ ওষুধি গুণও রয়েছে। ত্বীন ফল দিয়ে জ্যাম, জ্যালি, চাটনি ইত্যাদি তৈরি করে খাওয়া যায়।



ত্বীন পৃথিবীর অনেক দেশে এর চাষাবাদ হয়। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য এবং পশ্চিম এশিয়ায় এটি বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হয় এবং এটি হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থকরী ফসল। আফগানিস্তান থেকে পর্তুগাল পর্যন্ত এই ফলের বাণিজ্যিক চাষ হয়ে থাকে। এর আদি নিবাস মধ্যপ্রাচ্য। সবচেয়ে বেশি চাষ হয় তুরস্কে। বৎসরে তিন লক্ষ টনের বেশি উৎপাদন হয় সেখানে। পরেই আছে মিশর, মরক্কো, আলজেরিয়া, ইরান এবং সিরিয়া।




ত্বীন এর বহুবিধ উপকারের মধ্যে নিম্নে কয়েকটি উল্ল্যেখ করা হলো:



১। পুরুষত্ব ও নারীর যৌন স্বাস্থ্যতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে এর ভূমিকা রয়েছে।

৩। ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রন, হার্ট ও কিডনি সুরক্ষায় কার্যকর।


৪। হার্টের সুরক্ষায় কাজ করে।


৫। কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে।


৬। হাড়ের সুস্থতা বজায় রাখে ।



৭। ত্বকের চিকিতসায় ভাল ফল দেয়।



৮। চুলের যত্নে বেশ উপকার পাওয়া যায়।


৯। ইউরিনারি ব্লাডারের কার্যকারিতা বহুগুণে বৃদ্ধি করে।


১০। ওজন কমাতে কিংবা বাড়াতে সাহায্য করে।


বর্তমানে আমাদের দেশেও কেউ কেউ শখে এই ফল চাষ করছেন এবং আশার কথা হচ্ছে বাণিজ্যিকভাবেও চাষ শুরু হয়েছে। আমদানীকৃত ত্বীন ফল এখন দেশের মার্কেটগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। মান ভেদে দাম ১৮০০, ১৬০০, ১২০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

প্রথম ছবি নেট থেকে নেওয়া বাকি দুটো আমার তোলা।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: লেখাটা গতকালই পড়েছিলাম। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
লেখাটাতো ব্লগে আজকেই দিলাম গতকাল কিভাবে পড়লেন !!!

ছবির প্রশংসায় ধন্যবাদ।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৩

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: সত্যই কুব সুস্বাদ মিষ্টি খেয়েছি কবি দা ভাল থাকবেন-----------

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাক আপনি খেয়েছেন অভিজ্ঞতা হয়েছে। দেশে ইহা সহজলভ্য হওয়া প্রয়োজন।

ধন্যবাদ।

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: ত্বীন আমার প্রিয় ফলের একটা। তবে স্বাদে গন্ধে সেরা ত্বীন ফল এদেশে পাওয়া দুস্কর!
তথ্য সমৃদ্ধ লেখায় ভাল লাগা।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:০৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ত্বীন আপনার প্রিয় ফল তা জেনে ভাল লাগলো।

ইদানিং এদেশে পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু দাম খুব বেশি।

ধন্যবাদ।

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:১৮

অপু তানভীর বলেছেন: আমি এই ফলের নাম এই প্রথম শুনলাম । কোন দিন খেয়েছি বলে মনে পড়ে না । তবে আপনার লেখা পড়ে খাওয়ার আগ্রহ জন্মালো । দেখা যাক খেয়ে দেখতে হবে আগে !

পোস্টে প্লাস রইলো ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ।

খেয়ে দেখবেন আশা করি খারাপ লাগবেনা।

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০১

বিটপি বলেছেন: আমাদের দেশে এই ফলের মার্কেটিং সুবিধা হবে না। ৮০০ টাকা কেজি দরের এই াল কার খেতে ভালো লাগবে? এই ফল কি ১০০ টাকা কেজির হিমসাগরের চেয়েও বেশি সুস্বাদু/পুষ্টিকর?

কাজু বাদামের কেজি ৯৫০ টাকা। এই বাদাম কি ১৬০ টাকা কেজি চীনা বাদামের চেয়ে বেশি সুস্বাদু/পষ্টিকর? কি কারণে এসব ালছাল খাবার এত দামে বিক্রি হচ্ছে? এত বেশি বিক্রি হচ্ছে?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দাম কমলে একসময় মার্কেটিং এ সুবিধা হয়তো হবে।

যেহেতু আমদানীকৃত ও আমাদের দেশের জন্য দুষ্প্রাপ্য তাই দাম এত বেশি।

আশা করি সুলভ হলে দাম কমবে।

ধন্যবাদ।

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০২

সেডরিক বলেছেন: নাম শুনেছি অনেক। ওয়াজ শুনে, ইউটিউব দেখে অনেকেই ত্বীন ফল চাষ করে নিঃস্ব হয়েছেন। এই ফলের পরিচিতি ও চাহিদা তেমন নেই। আর চাহিদা না থাকলে লোকসান স্বাভাবিক।

খাইনি কখনো, আমার ডুমুর জাতীয় ফল পছন্দ না। এই ত্বীন ফলের ভেতরে প্রোটিন আসে কোথা থেকে জানেন তো? এই ফলগুলোর পরাগায়ন হয় ফিগ ওয়াস্প পতঙ্গের মাধ্যমে। নারী পতঙ্গ ত্বীন ফল বা ডুমুরের ভেতর গিয়ে ডিম দেয়, এবং পুরুষ পতঙ্গ ডুমুরের ভেতরে গিয়ে সেই ডিমকে নিষিক্ত করে। এবং পুরুষ পতঙ্গ ফলের ভেতরেই মারা যায়, এই পোকার দেহ থেকেই প্রোটিন আসে। ডিম ফুটে ফিগ ওয়াস্পের পোকাগুলো বের হয়ে পরবর্তীতে এই চক্র চলমান রাখে। আর এভাবে পতঙ্গের গায়ে লেগে থাকা পরাগরেনু থেকে এই ফলের পরাগায়ন হয়। আমার কাছে ব্যাপারটা অস্বস্তিকর লাগে, তাই এই ফল খাই না।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পরিচিতি ও চাহিদা ভবিষ্যতে বাড়বে।

একবার খাওয়া উচিৎ কারণ আমাদের দেশের ডুমুরের সাথে এর যোজন যোজন পার্থক্য।

আর অস্বস্তির যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন খেতে হলে সেটা মেনে নিয়ে বা ইগনোর করেই খেতে হবে ভাই।

ধন্যবাদ।

ভালোথাকবেন।

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:০৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই ফল খাইনি কখনো

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হয়তো অচিরেই একদিন খাওয়া হবে আপনার।

ধন্যবাদ।

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১২

সাসুম বলেছেন: ত্বীন ফল চাষ করে মাথায় হাত চাষীদের

যাক এত জ্ঞানী ও তথ্যবহুল পোস্ট সামুতে খুব কম দেখা যায়। এমন মহিমান্বিত ফল আমাদের সকলের খাওয়া উচিত। আমাদের জনগনকে এভাবে সচেতন করার জন্য আপ্নাকে অভিনন্দন।


আসলে এই দেশ নামে মাত্র মোসলমানের দেশ। নাহলে ৯৫% ভাগ মোসলমানের দেশে এই পবিত্র কোরানে বর্নিত ফল না খেয়ে মানুষ কিভাবে থাকে? কিভাবে এই ফল চাষ করে বিক্রি করতে না পেরে কৃষক কান্নাকাটি করে?

যারা যারা এই পোস্ট এবং পোস্টের বর্নিত কাহিনি কে মনেপ্রাণে ধারন করছেন তারা দয়া করে একটু গরীব চাষীদের কাছ থেকে কিনে খাইয়েন এই ফল।

অন্তত আপনাদের উসিলায় লাখ লাখ টাকা পথে বসে যাওয়া চাষীরা আলোর দিশা পাবে।

বিঃদ্রঃ শুকনা ড্রাই করে খাওয়ার ব্যাপারে খুব সাবধান। হিউজ পরিমান কন্সেন্ট্রেটেড সুগার জমা থাকে। ডায়বেটিস এর লেভেল স্কাই হাই হয়ে যাবে।

বিঃদ্রঃ ২ - একটা আপেল কিংবা কলায় এর চেয়ে বেশি পরিমান নাট্রিয়েন্ট থাকে। এত দাম দিয়ে এই মহিমান্বিত ফল খেতে না পারলে কলা খান। কাজে দিবে।

বিঃদ্রঃ ৩ - এরপর হেলথ বেনিফিট বা উপকারীতা নিয়ে লিখার সাথে সঠিক রেফারেন্স এড করবেন। নাহলে হোয়াক্স হয়ে থাকবে। মানুষ কে বিলিভ করাতে অথেন্টিক সোর্স দিবেন লিখার সাথে।

বিঃদ্রঃ ৪ - যাদের অনেক ইচ্ছা এই মহিমান্বিত ফল খাবার বাট কোন কারনে পাচ্ছেন না, তারা বট, পাকুড়, অশথ, ডুমুর এইসব গাছের ফল খেয়ে ট্রাই দিতে পারেন। সেইম গোত্র এগুলা।


জাজাকাল্লাহ খাইরান

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
যাক এত জ্ঞানী ও তথ্যবহুল পোস্ট সামুতে খুব কম দেখা যায়। কথাটার সাথে পুরোপুরি একমত হতে পারলামনা।

সামুতে প্রায় সময়ই বিভিন্ন বিষয়ের উপর তথ্যবহুল পোস্ট আসে।

অপরিচিত ও অপ্রচলিত বলেই মানুষ এটা গ্রহণ করেনি। কিন্তু এখন যেহেতু আস্তে আস্তে সহজলভ্য হচ্ছে তাই খেতে আগ্রহী হবে এটাই স্বাভাবিক।

এদেশে উৎপাদিত এই ফল যদি স্বাদে ও মানে ভাল হয় তবে এর সফলতা ঠেকানো যাবেনা। আর যদি তা না হয় তবে সেটার প্রতি আগ্রহ থাকবেনা।

বিঃদ্রঃ ১-৩ মেনে নিলাম কিন্তু ৪ নম্বরটা নয়। কারণ দেশি ডুমুর খেয়ে কখনো ত্বীনের স্বাদ বা ঘ্রাণ কোনটাই ঘুচবেনা।

ধন্যবাদ।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: তথ্যবহুল লেখা।

ত্বীন ফল এখনো খাইনি তবে একবার মনে হয় চেখে দেখা উচিত।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিক বলেছেন ভাই।

একবার চেখে দেখুন আশা করি খারাপ লাগবেনা।
ধন্যবাদ।

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৪:২০

নতুন নকিব বলেছেন:



উপকারী একটি ফল নিয়ে লিখেছেন। তবে এই ফলের দাম এখনও নাগালের বাইরেই বলা চলে। ইচ্ছে করলেই যে কেউ ১,০০০/ ২,০০০ টাকা কেজি দামের এই ফল কিনে খেতে পারবেন না। অন্তত: আমাদের দেশের মানুষের জন্য এটা কষ্টকরই মনে করি।

ইদানিং আমাদের দেশের কিছু কিছু এলাকায় এই ফলের চাষ হতে দেখা যাচ্ছে। এটা মনে হচ্ছে শৌখিনতা বশেই কেউ কেউ করছেন। ব্যক্তিগত এবং সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বানিজ্যিকভাবে ব্যাপকাকারে ত্বীন চাষের উদ্যোগ নেয়া হলে অবশ্য দাম এমনিতেই নাগালের মধ্যে চলে আসবে।

তথ্যবহুল পোস্টে +

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:১৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর বলেছেন প্রিয় নকিব ভাই।
আপনার সাথে সহমত ।
দাম অত্যধিক বেশি যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাহিরে ।
চাষে যদি সফলতা মিলে তবে দাম নাগালের মধ্যে চলে আসবে দেখা যাক কি হয় ।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৫:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
লেখাটাতো ব্লগে আজকেই দিলাম গতকাল কিভাবে পড়লেন !!!

ছবির প্রশংসায় ধন্যবাদ


রিপ্লাইঃ গতকালের দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় পড়েছি। মোবাইল ফোন থেকে কপি লিংক নিতে পারছিনা, আগামীকাল আপনাকে লিংক দেবো। আপনি চাইলে গুগল সার্চ দিলেই পাবেন।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আপনি যদি পত্রিকার কথাটা উল্লেখ করে দিতেন তাহলে আর বুঝতে ভুল হতো না।

অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল বোঝাবুঝির জন্য দুঃখিত।

ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সুহৃদ।

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৯

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সৌদী সহ আরব দেশ গুলিতে এই ফল প্রচুর পাওয়া যায়। মার্কেট গুলিতে এটার শুকানোটা পাওয়া যায় প্রচুর।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্য শেয়ার করায়।

১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজীর সমর্থকগোষ্ঠী বলেছেন:



কোরআন আরব দেশে অবতীর্ণ হয়েছে বলে আল্লাহ তীন ফলের কসম খেয়েছেন।

কোরআন বাংলাদেশে অবতীর্ণ হলে কাঁঠাল বা কমলালেবু'র কসম খেতেন, হয়তো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সহমত নই।
কোরআন যেখানেই নাযিল হোক না কেন যে ফল সবদিক থেকে অন্যান্য সেই ফলেরই কসম খাওয়া হতো সেটা বাংলাদেশ হোক কিংবা আমেরিকার।

১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই ফলটা খেলে ইসলামও মেনে চলা হবে আবার রোগের উপকার হবে। যেহেতু আমার ডায়াবেটিস আছে খেয়ে দেখবো। অনেক উপকারী পোষ্ট

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৭

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৫৯

জটিল ভাই বলেছেন:
আল্লাহ্ কি বিচারকেদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম বিচারক নন? :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোন সন্দেহ ছাড়া ই আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ বিচারক।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ ভোর ৪:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



আদিমতম ফল ত্বীন নিয়ে বেশ তথ্যবহুল একটি পো্ষ্ট ।
লেখাটিতে এর ইতিহাস, প্রকারভেদ ও উপকারীতা সম্পর্কে
অনেক কথার সমাবেশ ঘটেছে। উল্লেখ্য শুধু ফল, খাদ্য
ও ঔষধী হিসাবেই নয়, অনেক শিল্প কর্মেও উঠে এসেছে
অন্য ফলের সাথে ত্বীন নিয়েও কিছু অপরূপ শিল্প কর্ম ।

সপ্তদশ শতাব্দিতে বেলজিয়ামের বিখ্যাত মহিলা চিত্রশিল্পী
ক্লারা পিটার্স ( সক্রিয় কর্মকাল ১৬০৭-১৬২১) ফল, খাদ্য
ও মেটালিক তৈজসপত্র নিয়ে Still life painting এর জন্য
বেশ খ্যাতি অর্জন করেছিলেন ।
Clara Peeters, ca. 1610. The woman in the painting is probably the artist

তিনি তাঁর বিখ্যাত একটি Still life চিত্র কর্মে অন্যান্য ফলের সাথে ফলপাত্রে
শুকনো ত্বীন ফলটিকেও অন্তর্ভুক্ত করে এটিকে এক অনন্যতা দিয়েছিলেন ।

ছবি সুত্র : https://en.wikipedia.org/wiki/Clara_Peeters

নব বর্ষের শুভেচ্ছা রইল

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর তথ্য ও ছবি সংযোজন করে মন্তব্য করার মাধ্যমে
পোস্টটিকে আরো তথ্যবহুল করায় আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০০

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: এটা আমার ও প্রিয় ফল। এর নাম ফিগ।
স্বাদ, গন্ধ সব দিক থেকে ফিগ আমাদের দেশের সব ফল থেকে আলাদা।
সুপার শপে বিক্রি হয় $ ১-১.৫ এ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:৩২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর করে বলার জন্য।

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৮

তারেক ফাহিম বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট।

খাওয়া হয়নি কখনো।

ত্বীন নিয়ে পড়া হয়েছে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৫০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় তাফা।

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:০৯

বিটপি বলেছেন: চিহ্নিত ছাগলের ল্যাদানি দেখে আবার কমেন্ট করতে আসলাম। এইটা কোন মহিমান্বিত ফল না। কুরআনের এই নামে একটা সূরা আছে, তার মানে এই নয় যে এই ফল খেলে সওয়াব হবে। তাহলে পিপড়া, মৌমাছি ও মাকড়সা খেলেও সওয়াব হবার কথা। কুরআনে সূরা হুমাযাহ, মুনাফিকুন এবং বনী ইসরাইল নামে সূরা আছে - কিন্তু এদের সবারই নিন্দা করা আছে।

ইসলামী পোস্ট দেখেলে যেসব ছাগলের ল্যাদাতে ইচ্ছে হবে, পোস্টদাতাকে অনুরোধ করব - সেগুলোকে খেদিয়ে বিদায় করতে, নয়তো তারাই পরিবেশ নোংরা করার জন্য যথাষ্ট।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ধন্যবাদ আবার মন্তব্যের জন্য।

ত্বীন ফল খেলে কোন সওয়াব হবেনা সেটা বলাই বাহুল্য।

কিছু লোকের ইসলাম সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয় দেখলেই চুলকানী উঠে, মৃত্যুর আগে তাদের চুলকানী সেরে উঠুক সেটাই কাম্য।

২০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৮

সোহানী বলেছেন: এখানে খুব জনপ্রিয়, বিশেষকরে আরবীয় লোকদের কাছে। তবে ডুমুরের সাথে আমি কোন পার্থক্য খুঁজে পা্ইনি। এটা কি একই জিনিস?

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: এটা ডুমুর জাতীয় ফল তবে এই ত্বীন ডুমুর জাতীয় ফলের মধ্যে সবচেয়ে উত্তম ও উৎকৃষ্ট।

ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.