নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য আর মিথ্যাকে এক করি না। যারা অসত্য দিয়ে সত্যকে ঢাকতে চায়; তাদের সঙ্গ ধরি না। নতুন যে কোন কিছু শিখতে ভালো লাগে। কেউ কিছু শিখতে চাইলে সম্ভব সাধ্যমতো চেষ্ঠা করি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক জ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে চাই।

মোঃ মঈনুদ্দিন

নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।

মোঃ মঈনুদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৌতুক রঙ্গ!! অভিভাবক বিতর্ক।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

Dialogue between some guardians and a Head teacher.



'ক' মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অফিস কক্ষ। কিছু অভিভাবক জরুরী প্রয়োজনে সাক্ষাতের জন্য এসেছে। গত কিছুদিন আগে এসএসসি পরীক্ষার নির্বাচনী পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এই স্কুলের ৫০০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র ১০০জন সকল বিষয়ে পাশ করেছে। বিদ্যালয় সরকারী আইন মানতে গিয়ে সকল বিষয়ে উত্তীর্ণদের ছাড়া কাহাকেও ফরম ফিলপ করাচ্ছেন না। কিন্তু এই ভয়াবহ ফল বিপর্যয়ের পর শিক্ষক-ছাত্র-অভিভাবক সহ এলাকার সকলের টেনশনে রয়েছে। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের চাপে পড়ে অভিভাবকগণ প্রধান শিক্ষকের কাছে দৌড়ে এসেছেন সমাধানের জন্য।। তারা বিশ্বাস করতে পারছেন না যে, তাদের সন্তানরা এবারে এসএসসি ফাইনাল পরীক্ষা দিতে পারবে না।।



প্রধান শিক্ষকের অফিসের দরজায় দাঁড়িয়ে জনা চারেক চিন্তিত অভিভাবক।বাইরে অনেকেই দাঁড়িয়ে আছে হতাশ, বিমর্ষ। তাদের মধ্যে একজন বলল-

>>অভিভাবক-০১ঃ আসসালামু আলাইকুম স্যার, আসতে পারি?
**প্রধান শিক্ষকঃ ওয়া আলাইকুমুসসালাম, আসুন, বসুন সবাই। আর হ্যাঁ, কী সহযোগীতা করতে পারি বলুন?
>>১ম অভিভাবকঃ স্যার, আমার ছেলে মইনুল (ছদ্ম নাম) আর্টস গ্রুপে টেস্ট পরীক্ষা দিয়েছে কিন্তু পাশ করেনি। শুনলাম বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে।
>>২য় অভিভাবকঃ স্যার, আমার ছেলে কমার্সে ১১০ রোল, সে গণিত ও ইংরেজিতে পাশ করেছে।
>>৩য় অভিভাবকঃ স্যার, আমার মেয়ে মাইমুনা সাইন্সে পড়ে। সে উচ্চতর গণিত, ফিজিক্স ও ইংরেজিতে ফেল করেছে। আমরা খুবই চিন্তিত স্যার।।
**প্রধান শিক্ষকঃ দেখুন, এই ব্যাপারে কী করতে পারি বলুন? আমাদের হাত-পা বাঁধা। আমরা সকল বিষয়ে উত্তীর্ণদের ছাড়া ফরম ফিলপ করাতে পারবো না। এই দেখুন বোর্ডের নোটিশ।
নোটিশ

>>১ম অভিভাবকঃ তাহলে স্যার, এখন কী হবে? আগেতো আপনারা ফরম ফিলপ করিয়েছেন। এখন দেখুন না স্যার কোনভাবে করানো যায় কী না? নাহলে ছেলেগুলোর তো কেরিয়ার একেবারে ধ্বংস হয়ে যাবে!

>>অন্যান্য অভিভাবকবৃন্দঃ জ্বী স্যার, আমাদেরও এই ভাবনা। আমরা এখন কী করি?
**প্রধান শিক্ষকঃ দেখুন এ ব্যপারে আমার কিছুই করার নাই। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ অমান্য করে কাউকেই ফরম ফিলপ করা যাবে না।
>>২য় অভিভাবকঃ তাহলে আইনের কাছে আমরা বন্দি। আইনে আছে বলেই বাচ্চাকাচাগুলোকে এভাবে পানিতে ফেলে দিবেন। আপনাদের কিছুই করার নাই এটা কেমন কথা?
**প্রধান শিক্ষকঃ হ্যাঁ, কী করবো?
>>অন্য অভিভাবকঃ আমরা শুনলাম আপনারা আরো ১৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়েছেন দুই, তিন বিষয়ে ফেল এরকম?
**প্রধান শিক্ষকঃ হ্যাঁ, সভাপতির সাথে মিটিং এর পর এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। যারা গণিত, ইংরেজিতে বা গ্রুপ সাবজেক্টে ১০ পেয়েছে তাদেরকেও নিয়েছি।

>>১ম অভিভাবকঃ স্যার, আমার ছেলে ইংরেজিতে, বাংলাতে মোটামুটি ভালো, সে কীভাবে ইংরেজি, বাংলা বিষয়ে ফেল করে; আমার বিশ্বাস হয় না। আমি খাতা চ্যালেঞ্জ করতে চাই।
**প্রধান শিক্ষকঃ না খাতা অভিভাবককে দেখানো যাবে না। অন্য শিক্ষক বড়জোর দেখে দিতে পারে কিন্তু এরপরও অনেক সমস্যা আছে।

>>২য় অভিভাবকঃ আমার সন্তান পরীক্ষা দিতে পারবে না এটা যদি সত্যি হয় তাহলে অবশ্যই খাতা দেখাতে হবে। তারপর বিশ্বাস করবো সে ফেল করেছে। তাছাড়া কেউ যদি কোন বিষয়ে ন্যুনতম ১০ পেয়ে পার হয়ে যায় তাহলে আমারটা "০" পেলেও ফরম ফিলপ অনুমোদন পেতে পারে। কারণ, মন্ত্রণালয়ের বা বোর্ডের নির্দেশ সকল বিষয়ে পাশ করলে তাকে ফরম ফিলপ করাবে। যেহেতু অন্যরা করছে আমাদেরগুলোকেও করাতে হবে।।

>>অন্যান্য অভিভাবকের মধ্যে একজন বলল- স্যার, আমাদের সন্তান দুই বছর অর্থাৎ ৭৩০ দিন আপনাদের তথ্যাবধানে ছিলো, প্রতিদিন ক্লাস করেছে, আপনাদের স্কুলের মাসিক বেতন পরিশোধ করেছে, গণিত, ইংরেজি স্যারেদের কাছে প্রাইভেট পড়েছে, আপনাদের প্রতিষ্ঠানের কোচিং গুলোতে রিগুলার ক্লাস করেছে। এরপরও তারা কেন কোন বিষয়ে ১০ নাম্বারও পায় না।
**প্রধান শিক্ষকঃ ভাই, আপনাদের সাথে তর্ক করেতো পারবো না। দোষ শুধু আমাদের; আপনাদের বিষয়গুলো দেখেছেন? সন্তানের যে দেখভাল করা লাগে, তা কী করেছেন? না হলে এই পরিস্থিতি হতো না।।

>> স্যার, সবই ঠিক আছে। আমাদের দোষ আছে, আমরা দোষী; কিন্তু আপনাদের ব্যর্থতা কী নাই? আপনারা আমাদের সন্তানদের প্রতিটি বিষয়ে কমপক্ষে ৩৩ পায় এই বিদ্যাটুকুতো দিতে বিফল হয়েছেন। সারা বছর আপনার টিচিং স্টাফরা কী করেছে তার পরিসংখ্যান আপনার কাছে নাই; থাকলে আজ আমাদের সন্তানদের নিয়ে এত পেরেশান হোতাম না।। ক্ষিপ্ত এক অভিভাবক তার সব রাগ ঝেড়ে দিল।।

>> আমরা পাবলিকরা হোলাম বলির পাঁঠা; কড়িকাঠে মাথা আটকানো, না পারবো প্রতিবাদ করতে না পারবো সয়ে যেতে। এখন কী করবো? অভিভাবকরা তাদের উষ্মা প্রকাশ করে সালাম দিয়ে চলে গেলো!!

প্রধান শিক্ষক মাথা নিচু করে বসে থাকলো। ভাবছেন- অভিভাবকদের কথার প্রতিধ্বনিগুলোকে নিয়ে>> ।।

পূনশ্চঃ এই পরিস্থিতি আজ সারা দেশ জুড়ে। প্রতিষ্ঠানগুলো না পারছে ছাত্রগুলোকে ঝরিয়ে দিতে আর না পারছে ফরম ফিলপ করতে। কিন্তু অনেক জায়গাতেই আইনের ফাঁক-ফোকর দিয়ে ফরম ফিলপ করিয়ে নিচ্ছেন।
এর কী কোন সমাধান আছে?
ছবিঃ গুগল।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আদালত

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামত ও পরামর্শের জন্য। কিন্তু আদালত হাম তক বহুতি দূর হ্যায়।

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: কোন ভাবেই ফেল করা পোলাপাইনদের পরীক্ষা দিতে দেয়া যাবে না
NO MERCY

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: আমার মাথা ব্যথা এখানেই। ছাত্র ফেল করে ক্যান, এই সমস্যার গোঁড়ায় হাত দিতে হবে। আইনের বালাই আপদে শেষ হয়ে যাবে অসংখ্য কুসুমের কোমল ভবিষ্যৎ? ব্যপক ফেলের জন্য কে দায়ী বা কারা দায়ী তাদের খুঁজে বের না করে শুধু শিক্ষার্থীদের বলির পাঁঠা বানালে সমাধান হবে বলে মনে হয় না। ধন্যবাদ। ৭৩০ দিন পড়ালাম। ২৪০০ টাকা, ১২০০ টাকা, ১২০০০টাকা প্রাইভেট ও অন্যান্য খরচ স্যারেরা নিয়ে কেন ছাত্রদের পাশ উপযোগী করতে পারেন না এটা অনুসন্ধান আবশ্যক।।

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: হায় পায় না ক্যান?
এমন রঙ্গ করেন যেন হাওস্তে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাই।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: চাইছিলাম এইরকম একটা কৌতুক রঙ্গ বানানোর জন্য। কিন্তু রাষ্ট্রের আনাচে কানাচে কৌতুক রঙ্গে আসর জমজমাট। তবে, সামনে সেরকম একটা খানা লিয়ে আসবে ধন্যবাদ।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি যাকে রম্য বলছেন, তা ঠিক রম্য নয় বরং সেটা কঠোর বাস্তব। বাস্তবে মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্টে অকৃতকার্য হলে বাবা-মায়েরা হেডমাস্টারের কাছে তদবির করেন অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের উত্তীর্ণ করতে । অথচ এই বাবা মায়েরা সারা বছর ঘুমিয়ে থাকে। যখন টেস্টে এলাও হয় না তখনই তাদের যাবতীয় দুশ্চিন্তা থাকে সন্তানকে কিভাবে একটা বছর নষ্টের হাত থেকে বাঁচাবেন । হা হা হা যতই রম্য বলুন কঠোর বাস্তব।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৫

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই আপনার সুন্দর মতামতের জন্য। কৌতুক রঙ্গ বলেছি এই কারণে যে, সারাদেশে স্কুল, কলেজ, মাদরাসাগুলোতে পড়ালেখা হয় কম আর বেশ। সকলেরই চেষ্ঠা থাকে নিজের সন্তানের ভালোটা দেখার কিন্তু আশা যতটুকু তদারকি ততটুকুন থাকে না। অন্যদিকে স্যারেরা অনেকেই বিশেষ করে মেজর সাবজেক্টগুলোর শিক্ষকগণ থাকেন তাদের প্রাইভেট বানিজ্যকে গড়ে তুলতে। আর, সরকার বাহাদুর? গ্রাউন্ড লেবেলের অবস্থা না জেনেই আইন তৈরি করে ফেলে। এই আইন যে অনেকের আয়ের রাস্তা খুলে দেয় তা দেখে না। মনে করে, আইন হয়েছে এবার সব ঠিক হয়ে যাবে। বাস্তবে চিত্র কিন্তু এরকম নয়। এই ভিন্ন ভিন্ন অবস্থাটা আসলে আমাদের সাধারণ পাবলিকের কাছে রঙ্গ ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: রম্য বলে চালিয়ে দিলেও এটা মোটেও রম্য নয়; একটা কঠিন বাস্তবতা সামনে তুলে ধরেছে.....।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: হ্যাঁ, প্রিয় কবি ভাই কৌতুক রঙ্গ বলেছি আমাদের নিয়ে, আমাদের কোমলমতি শিশুদের নিয়ে এইযে নির্মম ক্রিড়ন তাইজন্যে। জানি না এই আপদ কবে শেষ হবে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: জটিল পরিস্থিতি!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সনেট কবি। হ্যাঁ, সত্যিই জঠিল পরিস্তিতি। গতকাল শুনলাম আমাদের পাশেই এক স্কুলে ১১৭ জন শিক্ষার্থী ফরম ফিলপ করতে পারবে না। কারণ, তারা তিন, চার, পাঁচ এরকম কয়েক বিষয়ে অকৃতকার্য হয়েছে। অবশ্য সেইম কয়েক বিষয়ে ফেল করেও ফরম ফিলপ হচ্ছে কমিটির বেঁধে দেয়া কন্ডিশনে।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫২

মা.হাসান বলেছেন: ভারতে এত ফেল করে?
বাংলাদেশের প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ না কেটে কিভাবে রাস্তা বানানো হয় তা শেখানো হয়না, তাই কর্তাব্যক্তিরা তা শেখার জন্য ভারতে ট্রেনিংয়ে যায়।
ভারতের শিক্ষা বিভাগের কর্তারা বাংলাদেশে এসে পাশের হার বাড়ানোর শিক্ষা নিতে পারে।
দু-একটা টোটকা এখানেই শেয়ার করি।
কোন অবস্থায় শূন্য (০) নম্বর দেয়া যাবে না। একজন ছাত্র কষ্ট করে লেখার পর ০ দেয়া খুব খারাপ। আইন ভঙ্গকারি শিক্ষকের বেতন বন্ধ থাকবে।
নূন্যতম ৪০% নম্বর বহুনির্বাচনী (MCQ) রাখতে হবে।
সৃজনশীল প্রশ্ন করতে হবে যাতে ছাত্ররা মনের মাধুরী মিশিয়ে উত্তর দিতে পারে। সব উত্তর কিন্তু ঠিক।
সর্বোপরি পরীক্ষার আগের রাতে ফেসবুকে প্রশ্ন ছাড়তে হবে।

বিস্তারিত ট্রেনিংয়ে ।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৭

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: প্রিয় ভাই, আপনার কমেন্টে আমোদিত হতে পারছি না। কারণ হলো এখানের রুঢ় বাস্তবতা। যেমন- আমাদের এ দেশে অনেক কিছুই হয় কারো কারো না খেয়াল খুশি মতো; বিশেষ করে শিক্ষাবিভাগ হলো এখানকার সবচেয়ে বেশী দ্রুত রুপ বদলানো বস্তু। বছরের মাঝখানে এসে সিলেবাস চ্যাঞ্জ হলো তো নতুন একটা প্রশ্ন যুক্ত হলো বা কিছুটা ছেঁটে দেয়া গেলো, আরো নতুন নতুন বহু এক্সপেরিমেন্ট এখানে হয়। আপনি যদি এদেশে থাকেন তবে, তা আপনিও জানবেন তা। হ্যাঁ, শূন্য দিতে পারবেন না যদি তার উত্তর ধারণার কাছাকাছি থাকে বা বানান ভুলের কারণে হয় তবে। যেমন- 'ঢাকা' লিখতে গিয়ে 'ডাকা' লিখেছে তখন। উত্তর হুবহু না দিয়ে ঘুরিয়ে লিখেছে কিন্তু যেখানে উত্তরের ধারণা আঁচ করা যাচ্ছে সেখানে। উদ্দীপকের 'গ' ও 'ঘ' তে এই বিষয়টা বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হয়।
নকল এ দেশের মানুষের শিরায় শিরায় রয়েছে সে আপনার বা আমার প্রায় সবার। এটা বলতে পারেন একটা নৈতিক বা মূল্যবোধের অবক্ষয় বৈ কিছু নয়।
এমসিকিউ পদ্ধতি ঠিকই আছে বা ছিল তবে লিমিটেড মাত্রায়। পারলে নোট বা গাইড বই বন্ধ করেন। ছাত্রদের স্কুল মুখী করেন।
যারা নকলের সাথে জড়িত এরা সে যেই হোক নিঃসন্দেহে এরা অত্যন্ত অতি বড়মাপের কালপ্রিট, ট্রেইটার। এদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে শেষ করা দরকার। কিন্তু তা পারবে না; কারণ, --------------------তর্ক করে লাভ নাই। ভালো থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.