নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য আর মিথ্যাকে এক করি না। যারা অসত্য দিয়ে সত্যকে ঢাকতে চায়; তাদের সঙ্গ ধরি না। নতুন যে কোন কিছু শিখতে ভালো লাগে। কেউ কিছু শিখতে চাইলে সম্ভব সাধ্যমতো চেষ্ঠা করি। প্রযুক্তির উৎকর্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আধুনিক জ্ঞানে দক্ষতা অর্জন করতে চাই।

মোঃ মঈনুদ্দিন

নিঃসঙ্কোচে গাহিব সত্য ন্যায়ের গান। সত্য আর সুন্দরের সেবক। মা, মাটি আর দেশকে ভালবাসি।

মোঃ মঈনুদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরাজিত ঐক্যফ্রন্টের এখন কী করা উচিৎ?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

সংসদ নির্বাচন-২০১৮


অভিনন্দন মহাজোট!
ধন্যবাদ! সেলিউট! অমর হোক এই বিজয়ের পথ চলা!!
শুনেছি এবারের নির্বাচনে;
নাইট পার্টির আগ্রাসনে;
'গো'হারা হেরে গিয়ে-
ঐক্যফ্রন্ট গেলো নির্বাসনে?
যাক, চলে যাক; যাবারই তো কথা ছিল??

**একাদশ সংসদ নির্বাচনে কয়েকটি আসন ব্যতিত সবকটি আসনই মহাজোট পেয়েছে! কিন্তু কীভাবে পেয়েছে?
এই উত্তর অনেকেই জানেন; প্রয়োজন তা উদ্ঘাটন করা।


আসুন তদন্ত করি-
১। ভোট কেন্দ্র ৪০,১৯৯টি
** সুতরাং প্রিজাইডিং অফিসার ৪০,১৯৯ জন।
** দায়িত্বশীল পুলিশ অফিসার-৪০,১৯৯জন।
২। ভোট কক্ষ-২,০৬৫৪০টি (দুই লক্ষ ছয় হাজার পাঁচশ চল্লিশ)
** সহঃ প্রিজাইডিং অফিসার- ২,০৬৫৪০ জন।
**পোলিং অফিসার- ৪১৩০৮০ জন।
৩। ৪৯২ উপজেলায় ও ৬৫০ থানা।
** রিটার্ণিং অফিসার ৪৯২/৬৫০ জন।
৪। প্রতি কেন্দ্রে ন্যুনতম ১জন করে পুলিশ সদস্য ও পর্যাপ্ত আনসার, ভিডিপিসহ আরো অন্যান্য জনবল।

এসবের বাইরে সেনাবাহিনী, বিজিবি, কোস্টগার্ড, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, র‍্যাব,ডিবি, এসবি সহ আরো অনেক এলিটফোর্স।
এতকিছু ছিল তারপরও এমন অনভিপ্রেত ঘটলা ঘটল যা স্বাধীন এ দেশে সম্পুর্ণ বেমানান। চলুন দেখি-
যা ঘটেছিল ওইরাতে-
** ঘটনা ১। রাত ৮টা-৯টাঃ মহাজোটের লোকজনের আগমন
প্রতি কেন্দ্রের লোকেদের সুন্দরভাবে আপ্যায়নের অফার।

** ঘটনা ২ঃ খাবার গ্রহণের পর কিছু আবেদন পেশ। স্যার, কত লাগবে বলুন? বিনীময়ে রাতে ৫০০/৬০০ভোট কাস্ট করে ফেলবেন।
মহাজোট সমর্থিত প্রিজাইডিং, এসিস্টেন্ট প্রিজাইডিং ও পোলিং অফিসার এবং বুকড পুলিশ অফিসার রাজি হয়ে গেলো।

**ঘটনা ৩ঃ প্রিজাইডিং অফিসারকে প্রস্তাব করার পর রাজি হলেন না। রাত তখন ১ঃ০০ঘটিকা থেকে ২ঃ০০ঘটিকা। একদল অস্ত্রধারী লোক কেন্দ্র ঘেরাও করে সবাইকে জিম্মি করে ৬০০-৮০০ বা আরো যা প্রয়োজন সেই পরিমাণ ব্যালট পেপার প্রয়োজনিয় প্রতিকে ছাপ্পা মেরে ব্যালট বক্সে ঢুকিয়ে দেবার পরামর্শ দিয়ে প্রস্থান। সার্বক্ষণিক উনাদের সদয় উপস্থিতি মনে রাখার মতো।

**ঘটনা ৪ঃ বিবিসি নিউজ-০১]সকাল ৮টা থেকে গ্রহণ শুরু। বেলা ১১টা মোট ভোট কাস্ট হয়েছে প্রতি বুথে ৪০/৫০টি। বাইরে দীর্ঘ লাইন। ভোটারদের বুথে প্রবেশে সীমাহীন বিলম্ব।

**ঘটনা ৫ সকাল ১০টা, দুপুর ১২টা হঠাৎ কেন্দ্রে গোলমাল-হই হট্টগোল। পুলিশের বাঁশি, দৌড় ঝাঁপ। কেন্দ্রের দরজা জানালা বন্ধ করে মহাজোটের পাহলোয়ানরা ভোট দখল। বাইরে প্রহরার পুলিশ। র‍্যাব, বিজিবি, এলিটফোর্স দেখা নাই। সেনাবাহিনী দূরে কোন এরিয়ায় টহল দিয়ে বেড়াচ্ছে অদৃশ্য কোন শত্রু দমনে।
আরো মনে রাখার মতো অনেক ঘটনাই ঘটেছে যা প্রিয় স্বাধীন মাতৃভূমিতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দলের কাছ থেকে বেমানান। কিন্তু এর কী কোন প্রতিকার নেই।।

**ক্লাইমেক্সঃ
এই অকার্যগুলি-
মহাজোট যদি রয়ে সয়ে করতো তাহলে চোখে পড়তো কম কিন্তু কী করলো?
চামচ দিয়ে খাওয়ার পরিবর্তে গামলায় নেমে পড়ে সর্বাঙ্গে মেখে খেয়েছে। সুতরাং জিনিসটা বুমেরাং হয়ে গেল।

এখন ঐক্যফ্রন্টকে ও দেশের আপামর জনগণের কী করা উচিৎ?
** আমি মনে করি- মহান হাইকোর্টে নির্বাচন কমিশনার, ৪০,১৯৯জন প্রিজাইডিং, ৪০,১৯৯জন পুলিশ অফিসার, ৪৯২জন রিটার্ণিং অফিসারগণকে আসামী করে মামলা করে দেয়া।। সাথে প্রতিটি নির্বাচনী এরিয়াতে যেই পুলিশ কর্মকর্তা মোবাইল টহলে নিয়োজিত ছিল তাকে আসামী করা। কারণ, নিয়ম ছিল কোন সমস্যা হলে সেনাবাহিনী বা স্ট্রাইকিংফোর্স্কে খবর দেয়ার কাজ তার। কিন্তু ঘটনা ঘটার সময় শতবার ফোন করলেও আসেনাই। রিটার্নিং অফিসাররাও চুপ থেকেছেন। সঠিক পদক্ষেপ নেন নাই।।
** এই পদক্ষেপে সাক্ষী কারা?
১। অসংখ্য ভিডিও ফুটেজ, অডিও রেকর্ডিং, নিউজ কাভারেজ, ভোট দিতে পারেনাই এইসব ভোটার, আনসার, ভিডিপি, এসিস্টেন্ট প্রিজাইডিং, পোলিং অফিসার, ঘটনায় আগত মার্কামারা ঐসব মাস্তান।
** এখন দেখা যাক আমার প্রিয় ব্লগার মহোদয়গণ কী বলেন?
বিবিসি নিউজ।

বিদেশী পর্যবেক্ষক-নির্বাচন সম্পর্কে।

বিবিসি বাংলা- ভোট বাক্স পূর্ণ।

ছবিঃ গুগল,
ভিডিওঃ ইউটিউব, বিবিসি বাংলা।
ঘটনাঃ প্রত্যক্ষদর্শী জনগণ। (প্রমাণযোগ্য)


মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

বাংলার মেলা বলেছেন: ধরে নিলাম মহাজোট ফ্রি স্টাইলে ভোট ডাকাতি করেছে। তো কি হয়েছে?
- ঐক্যফ্রন্ট কি ভোট জালিয়াতির কোন প্রমাণ রেখেছে?
যদি রেখেও থাকে, তা দিয়ে কোন অভিযোগ করতে পারবে, বা জনগণকে দেখাতে পারবে সরকার কিভাবে তাদের ভোট নিয়ে প্রতারণা করেছে?

সরকার তাও করুণা করে ৬টি আসন দিয়েছে। একটিও যদি না দিত তাহলে কি করতে পারত?

আসলে নির্বাচনের নদী সাঁতরে পার হতে গিয়ে ঐক্যফ্রন্টের লুঙ্গি খুলে গেছে - এখন সরকার একটা রুমাল ধরিয়ে দিলেও তাই দিয়েই লজ্জা ঢাকতে হবে - কিছু করার তাদের ক্ষমতা নেই।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ভাই, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ঐক্যফ্রন্ট মামলা করতে পারে আমি সেইটাই বলেছি। ভোট কীভাবে হয়েছে তখন আদালতের সামনেই বলবে যারা বলার। শুধু মৌখিক সাক্ষী ও বই-পুস্তকের দলিলের মাধ্যমে অনেকে জেল-হাজতে আছে। এখন আদালতে যাবে অনেক ভিডিও দলিল। সংবাদ পত্র। চলমান ঘটনার সাক্ষী হাজার হাজার মানুষ। আগে সামনে বাড়ুক তারপর দেখেন। চোখ বন্ধ করে ভেবে দেখেন। জবাব পাবেন। জবাব আমি দিয়েছি। প্রয়োজনে আরো দলিল দেব।

২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: বিরোধী জোটের বর্তমান অবস্থা হল- ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার কথার সাথে একমত।

৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বঙ্গবন্ধু গালে চপেটাঘাত করলো তাঁরই রক্ত!

যে অনাচার অবিচার অন্যায় আর জুলুমের বিরুদ্ধে, আইয়ুুর খান ইয়াহিয়ার যে স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে লড়াই করে ৭১এ স্বাধীনতা অর্জন করেছিলেন - আজ তাঁরই রক্ত স্বাধীনতার নাম নিয়ে স্বাধীনতার সাথে চেতনার সাথে পতাকার সাথে বেঈমানী করছে!
ভোট ডাকাতিতে যারা প্রাউড ফিল করছে বা বলছে কি করার আছে- তাদের জণ্য সেই বিখ্যাত কবিতা বঙ্গবানী একটু এডিট করে বললেই চলে!

চুরি চুরিই। জাস্টিফাই করার কোন পথ নাই। আর যে বা যারা জাষ্টিফাই করার চেষ্টা করবে তারাও চোর বা চোরের সমর্থক।
তাদের জন্য রবী ঠাকুরের - তব ঘৃনা তারে যেন তৃণ সম দাহে! যথেষ্ট।

আইনি পদ্ধিতেতেই তাদের অবৈধ ভোট চুরির নির্বাচনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা উচিত। সাথে কঠোর আন্দোলন!
এরপরও যদি ভানুর কৌতুকের মতো বলে দিকিনা দিকি কি করে?
তবে আমজনতার উচিত নতুন কোন দল গঠন করা -কেজরিওয়ারের মতোন।
নিজেদের, দেশের গণতন্ত্রের মুক্তির জন্য।
স্বাধীনতার চেতনা সমুন্নত রাখার জন্য

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: প্রিয় ভাই আপনার সুন্দর বিস্তৃত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। আপনার সাথে একমত। আজ স্বাধীনতার চেতনার কথা বলে বলে আমাদের সাধারণ জনগণের সাথে চলছে প্রহসন। রাতের আঁধারে যারা এসেছিল তারা সমাজে খুবই পরিচিত মূখ। শুধু ক্ষমতার জোরে আর পেশী শক্তির জোরে এসব করতে পেরেছে। প্রিন্ট মিডিয়া, ইল্যাক্ট্রোনিকস মিডিয়া সব কিছুকে করতলগত করে যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে। মিথ্যাকে সত্য বানিয়ে দিচ্ছে আর সত্যকে মিথ্যা। আর, এসবের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে সো কল্ড দেশপ্রেমিকরা। বিএনপি-জামাত অন্যায় করেছে তার বিচার আদালত করবে, করছেও। তাই বলে রাত্রের অন্ধকারে অস্ত্র ঠেকিয়ে এভাবে ভোট নিয়ে বলবে ভোট সুষ্ঠু হয়েছে! ছিহ!
হ্যাঁ, ঐক্যফ্রন্টের উচিৎ শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া আর যেকোন মূল্যে আদালতের স্মরণাপন্ন হওয়া। শুধু মুখে মুখে বললে হবে না যে ভোট মানিনা। ভালো থাকুন।

৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপাত কার্যকারণ ছাড়াই যে সমস্ত ক্ষুদ্র ব্যাপার ঘটে তাই কেমন করে পরবর্তী সময়ে মানুষের সমস্ত জীবন বদলে দেয়, ভাবতে অবাক লাগে !

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। ঠিক তাই। মহাজোটেরই ক্ষমতায় থাকার দরকার তা আমি বিগত সময়গুলোতে ভাবতাম। এখনো তাই ভাবি। যদি ভোট ভোটের নিয়মেই হতো তখনো মহাজোট ক্ষমতায় আসতো। হিংসার রাজনীতি, অনাদর্শের রাজনীতি কোনদিন স্থায়িত্ব পায়নি আর পাবেওনা।।আমি নিরপেক্ষ হিসেবেই নিজেকে দেখি কিন্তু এবারে কিছু ঘটনা এমনভাবে জীবনে এসেছে তা মেনে নিতে বাধছে। খুব কষ্ট হচ্ছে প্রিয় বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা কেন এমন করলো? কীভাবে এটা করতে পারলো। আমি আব্বাকে সব সময়ই বলি ৭০দশকে আমার জন্ম হলে আমি মুক্তিযোদ্ধাই হতাম। কিন্তু আদর্শের সাথে অনাদর্শের এই সংঘাত আমি মানিনা। এর প্রতিকার চাই।

৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: হুম।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য। আশা করি পড়েই কমেন্ট করেছেন। ভালো থাকুন। তবে নিজের অভিমত কিছু শব্দ বা কয়েকটি বাক্য প্রয়োগে হলে ভালো হয়। তখন বুঝা যায়, কী বলতে চেয়েছিলেন এই "হুম" দ্বারা। ভালো থাকুন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।

৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: সাধারণত রাজনৈতিক মন্তব্য থেকে বিরত থাকি। আপনার লেখা পড়ে কিছু জিনিস জানলাম তাই বললাম হুম! নববর্ষের শুভেচ্ছা ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ ফিরতি মন্তব্যের জন্য। আমিও রাজনীতি করিনা। কিন্তু যখন চোখের সামনে কিছু অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটলে চুপ থাকতে পারি না। আর তখন দুই এক কলম লিখি। ভালো থাকুন। সাবধানে থাকুন।

৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

আরোগ্য বলেছেন: কথায় আছে, যা হয় ভালোর জন্য হয়। যেসব অন্ধরা তাদের সাপোর্ট করে আশা করি এই বার তাদের চোখ খুলবে।
ত্রিশে ডিসেম্বর বাংলাদেশেের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: শতভাগ সত্য কথা। এই ঘটনা সবারই প্রত্যক্ষ করার দরকার ছিল। ঘটেছে তাই। এটা হয়তো বিপরীতে হীত হবে। আল্লাহর কাছে এর সুবিচার চাই। ভালো থাকুন।

৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সেলিম৮৩ বলেছেন: এটা পুকুর চুরী না ডাকাতী তা ঠিক বলতে পারছিনা। অপেক্ষায় থাকুন অরো ১০/১২ বছর।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য। শুধু আমি কেন বাংলার আরো অনেকেই ১০/১২ বছর অপেক্ষা করবেন। সমস্যা নাই। তবে, সব কিছুরই শেষ থাকে।
Time is the great healer. ভালো থাকুন।

৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভোটের এই ফল এটা প্রত্যাশিত ছিল। প্রথম থেকেই আওয়ামী লীগের লোকজন বলাবলি করছিল যে আওয়ামী নমিনেশন মানেই নিশ্চিত বিজয়। বিএনপি বা আমজনতা যে এটা জানত না তা নয়। তবুও যাদের মনে একটু খুত খুতানি ছিল তা দূর হয়ে গেল ।

ঐক্যফ্রন্ট আর কি করবে। তাদের সংসদে যাওয়া বা না যাওয়া নিয়ে সরকার বা হাসিনা মাথা ঘামায় না। সংসদ ২০১৪ থেকে
অর্থহীন একটি প্রতিষ্ঠান। ঐক্যফ্রন্টের প্রয়োজন সুদৃঢ় এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব। ১৯৮২ সালে এরশাদের কাছে ক্ষমতা হারানোর পর বিএনপির যে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন অবস্থা তৈরী হয়েছিলো, তা থেকে উত্তরন সম্ভব হয়েছিল খালেদা জিয়ার দূরদর্শী নেতৃত্বের কারনে। আজ তিনি প্রায় পংগু এবং জেলবন্দী। এখন বিএনপির হাল ধরতে এগিয়ে আসতে হবে তারই কোন উত্তরসূরীকে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১

মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য। দুঃখিত দেরীতে রিপ্লাইয়ের জন্য। আপনার কথার সাথে একমত। বিএনপি তাদের রাজনৈতিক অদূরদর্শিতা থেকে আজ পিছু হঠেছে। সামনের দিনগুলো তাদের জন্য আরো কঠিন আর ভয়াবহ হবে। দলীয় অনৈক্য আর দক্ষ নেতৃত্বের অভাবে এই দলটির ভবিষ্যৎ অন্ধকার। ভালো থাকুন। নিরাপদে থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.