![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিথি প্রীতিভাজনেষু, ঠিক এইরকমই একটা রাত, যার কৈশোর কেটে গেছে দূরন্ত অবহেলায়, এখন যার দূর্দান্ত যৌবন...তোকে দেয়া গেল। সঞ্জীবদার নিজের ছায়া, বাড়িয়ে দেয়া হাত, এবং তার নিরব হাতছানি উপেক্ষা করার অনিচ্ছুক সাহস- আর সেই ভলভো বাসটার দ্রুত চলে যাওয়া- দেখতে দেখতে অনেকটা পথ অতিক্রান্ত আজ! সময়ের দাবী বন্ধুত্ব আজ নিত্য অভ্যাস কিনা সে ভাবনা নিন্দুকের ঘাড়ে চাপিয়ে চল পেরিয়ে যাবো অবহেলার হিমালয়। কোন কথা আজ নয়, কারণ আমরা আজ জেনে যাবো আগের মত কিছু নেই। আজ গানের তালে হাওয়ার নাচ, বুকে স্বাধীনতার স্বপ্ন.....এইসবসহ বেরিয়ে যাবো সমুদ্র-স্নানে। মুক্তি আজ আমাকে ইশারায় অভিসারের আহবান জানাচ্ছে। একবার যদি সুযোগ পাই, আমিও আলিঙ্গন করবো মুক্তির স্বাদ। নীলাচলের পাদদেশে বাধা ঘরের ধারটায় আজ ফুটেছে অনেক রঙমাতাল অর্কিড আর তার খুব কাছে একটা মাত্র ক্যাকটাস! কিন্তু আমি আজ উপলব্ধি করি কাঁটা বাদ দিলে ক্যাকটাসের ফুলের তোড়ায়ও ভালবাসা হয়। একদিন বহুদিন পরে যদি একটা দিন আমার হয়, কথা দিচ্ছি সেই দিনটা তোদের...শুধু রাতটুকু আমার নিজস্ব। কারণ তোরাতো অন্তত জানিস, ভালবাসা পেলে-আর একবার যদি ভালবাসা পাই তাহলে আমি আকাশ ছুঁবো! কারণ বুকে আমার সাগরদোলার ছন্দ। তবুও ভাবনার গভীরে একটা অক্টোপাস এমনভাবে জড়িয়ে রাখে, আমি শ্বাস নিতে পারি না। তবুও জানি একদিন এই চাঁদের সঙ্গী রাতটার মত হারতে হারতে জিতে যাবো আমি, তুই, সে, তারা অথবা আমরা সবাই.......................
বেলাশেষে (২০১৫)
অভিনয়েঃ সৌমিত্র চ্যাটার্জি, স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত
আমার নিজস্ব কিছু ভাবনা
বিবাহিত জীবনের ৪৯ বছর পরে, জীবনের পড়ন্ত বেলায় এসে বিশ্বনাথ মজুমদারের হঠাৎ মনে হলো তাঁদের বৈবাহিক সম্পর্কে আসলে প্রেম বা ভালবাসা বলে কোনকিছুর অস্তিত্ব ছিল না। সবটাই অভ্যাস, আর দায়িত্ব। তিনি এ দায়িত্বের শেকল থেকে মুক্তি চান, ৪৯ বছরের বিবাহিত জীবন থেকে মুক্তি চান, চান বিবাহবিচ্ছেদ! সিনেমার শুরুটা এভাবেই।
তারপরে আসে বিভিন্ন সাংসারিক টানাপোড়েন, প্রেম এবং অভ্যাসকে গুলিয়ে ফেলা, পরস্পরকে নতুন করে আবিস্কার করা, মমতা, নির্ভরশীলতা, বিশ্বাস...চমৎকার একটা মুভি! অনেকদিন পরে কিছু দেখতে বসে বারবার চোখ ভিজে উঠছিল। আবেগাপ্লুত হয়ে যাচ্ছিলাম। কলকাতায় আজকাল এত চমৎকার সব মুভি বানায়! আর অভিনয়...বিশেষ করে আরতি দেবীর ভূমিকায় স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর অভিনয় দেখে মুগ্ধ হতেই হয়। এই বয়সে এত চমৎকার অভিনয় করেছেন, মনে হয়েছে তাঁর প্রেমে পড়ে যাই।
এইবার... এইবার কিছু তিতা কথা কই। আগেই স্পয়লার এলার্ট দিয়ে রাখি। যারা ভূয়সী প্রশংসা শুনে মুভিটি দেখে আবেগে আপ্লুত হতে চেয়েছিলেন তারা আমার এই লেখা এড়িয়ে যান।
স্বামী ভদ্রলোকটি আজীবন বাইরে কাজ করলেন, বই-পুস্তক, লেখক, পাঠক নিয়ে সময় কাটালেন, ঘরের ভেতর কিভাবে কি হয়ে যাচ্ছে তার কোন খোঁজই কোনদিন রাখেন নি। চারটা সন্তানকে গর্ভে ধারণ, তাদের জন্ম, লালন পালন, এত বড় একটা বাড়ির দেখাশোনা, বাচ্চাদের পড়াশোনা, অসুস্থতা, কাজের লোকদের সামাল দেয়া, রান্না করা, এবং স্বামী ভদ্রলোকটির পায়ের জুতা থেকে শুরু করে সমস্ত কিছুর দেখভাল করা, তাঁর জীবনকে নির্বিঘ্ন করা যাতে তিনি বাইরের লোকের কাছে বিদ্বান দ্বিজ্ঞজ হিসেবে পরিচিত হতে পারেন...সবকিছু একা হাতে করেছেন স্ত্রীটি। বিয়ের পর পরই অসুস্থ শ্বশুরের দেখাশোনার দায়িত্বও পড়েছিল সেই স্ত্রীটির কাঁধে। প্রথম বিবাহবার্ষিকীতে স্বামীর দেয়া আলতা আর পায়েল পরে কেন বধূটি মন ভোলাতে আসেন নি তাই নিয়ে তাঁর অভিমান। অথচ বধূটি সেবা করছে তাঁরই বাবার, নিজের বাবার সেবা কিন্তু তিনি নিজে করেন নি। এত এত সব সাংসারিক দায়িত্ব যদি স্ত্রীটি পালন না করতেন তাহলে কিন্তু অপবাদের বোঝাও তাকেই বইতে হতো।
আর কিনা শেষবেলায় এসে স্বামীর মনে হলো স্ত্রীটি কেন কিছুই পারেন না। কেন লাইব্রেরিতে কাজ করলেন না, কেন এত এত বই পড়ে পন্ডিত হলেন না, কেন ব্যাংকের লেনদেন করতে জানেন না, কেন তাঁর স্ত্রীটি স্বাবলম্বী নন! হু মানতেই হয়, ৪৯ বছর আগের এক বালিকা বধূ খুব পড়ালেখা জানতেন না, চাকরি করবারও সুযোগ তার ছিল না। কিন্তু সেই সুযোগ থাকলেই কি আর না থাকলেই কি! মজুমদার সাহেবের বড় ছেলে আর বউয়েরতো এই সমস্যা ছিল না। তারা প্রেম করে বিয়ে করেছিল, বউটি পড়ালেখা জানা শিক্ষিত মেয়ে, নিজ হাতে বুটিকের ব্যবসা করছে...স্বাবলম্বী। তাওতো ছেলেটির বউয়ের উপর থেকে মন উঠে গেছে। কারণ কি? আর কিছু নয়, সাংসারিক অভ্যস্ততায় তাদের প্রেমটা চাপা পড়ে গেছে। যে টিপটপ প্রেমিকাকে দেখে সে মুগ্ধ হয়েছিল ঘরের আটপৌড়ে জীবনে তার দেখা আর পাওয়া যায় না। যার মেধা, বুদ্ধির ধার তাকে পেশাগত জীবনে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দিয়েছিল, এখন আর তার সাথে এসব বিষয় নিয়ে আলাপ করবার সুযোগই হয় না। বাড়ি ফিরলেই রোজ পুরনো কাসুন্দি বাচ্চার স্কুল, পড়া, সংসার খরচ, কাজের লোক...এসব করতে করতেই রাত পার হয়ে যায়। তাই ছেলেটিকে বাইরের চটক খুঁজে নিতে হয়। এখন আর সে তার ইন্টেলেকচুয়াল আলোচনার জন্য স্ত্রীর কাছে আসে না, চলে যায় অন্য একজনের কাছে।
এই হয়...এই হয়ে আসছে। আর এইখানেই আমার আপত্তি। আরতি দেবীর "বাহিরটা তুমি সামলাবে, আর ভিতরটা আমি...এমনই কথা ছিল।" এই কথাটিতেই আমার আপত্তি। সংসারতো একজনের নয়, স্ত্রীর যেমন দায়িত্ব আছে স্বামীরও আছে। দুইজনের সমঝোতায় সংসার চলে। দুজন দুজনের শারীরিক মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক দেখভাল করলে তবেই সংসার সুখের হবে। মজুমদার সাহেব যদি বাহিরের কাজের সাথে সাথে তাঁর স্ত্রীটিকেও ঘরের কাজে একটু সাহায্য করতেন, তবে তাঁর অনেকটা বাড়তি সময় থাকতো, তিনি তখন কিছু পড়তে পারতেন, কিংবা একটু বাইরেও যেতে পারতেন, স্বামী ভদ্রলোকটির সাথে বিভিন্ন জ্ঞানগর্ভ আলোচনায় অংশ নিতে পারতেন, তাঁদের কথাবার্তা তেল-নুন, বাচ্চা, কাজের লোকে আটকে থাকতো না, তাঁর সমস্ত টেনশন বধূবরণ সিরিয়ালের কনকের জন্য হতো না। মজুমদার সাহেব যদি নিজের জুতোজোড়া নিজেই খুঁজে নিতেন, নিজের কাপড় নিজের ধুয়ে রাখতেন কিংবা খাবার পর বাসন কোসন তুলে রাখতেন তাহলেও তাঁর স্ত্রীটির কাজে একটু সাহায্য হতো। তিনিতো তা করেন নি। বাহির আর ভিতর বলে আসলে কি কিছু আছে! সবইতো সবার, দুইজনের সমান অংশীদার। স্বামীটি যা চাইবে সেটাই স্ত্রীর চাওয়া কেন হবে? কেন হতে হবে? তার নিজস্বতা কেন থাকবে না? এখানেই আমার আপত্তি।
তবে হ্যাঁ তারপরেও সিনেমাটা অনেক অনেক সুন্দর। অনেক কিছু শেখার আছে এই মুভি থেকে। প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রীর অবশ্যই পাশাপাশি বসে এই মুভি দেখা উচিৎ। সংসার, দাম্পত্য শুধু যে অভ্যাসের ব্যাপার নয়, এই অভ্যাস, মমতা, নির্ভরতার পাশাপাশি প্রেমও আছে...আর সেই প্রেম যে এমনি এমনি হয় না, চর্চা করতে হয় সেটা শেখার ব্যাপার আছে। সবকিছু একপাশে সরিয়ে রেখে দুজনের আলাদা করে, একান্ত কিছু সময় কাটানোর প্রয়োজন আছে, সেটা শুধু শারীরিক নয়, একটু ভালবাসার স্পর্শ বা দুজনের আগ্রহের বিষয় নিয়ে টুকটাক গল্প...এরও দরকার আছে। ভালবাসি ভেবে নিজের ভেতর চেপে রাখলেই হয় না, সেটা প্রকাশেরও প্রয়োজন আছে। আর যারা এটা নিজেরা বোঝে না, তাদের জন্য এই মুভিটা দেখা খুব জরুরি। আমি বলবো দেখুন, ভালবাসার মানুষটির পাশে বসে, হাতে হাত রেখে এই সিনেমাটা দেখুন। আপনার মন বদলাবে, নতুন করে ভাবতে আর ভালবাসতে ইচ্ছা হবে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: নিজেই দেখুন, বাবা-মাকে নিয়ে দেখুন। যখন হাতে হাত রেখে দেখার মানুষ হবে তখন আবার দেখবেন। আর যা দেখেছেন মনে রাখবেন। তাহলেই হবে।
ধন্যবাদ।
২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আসলেই চমৎকার একটা মুভি!
দুজনকেই আসলে দুজনের মন বুঝতে হবে...!
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: হ্যাঁ অনেকদিন পরে কোন মুভি দেখে এতটা আবেগাপ্লুত হলাম!
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই?
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৪
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: হ্যাঁ তাই। পড়া মুখস্থ করো ভালভাবে, তারপরে পরীক্ষা নেয়া হবে।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২
আরজু পনি বলেছেন:
মনটা অনেক বেশি খারাপ লাগছে...অনেক কথা বলতে ইচ্ছে করে...চিৎকার করে শোনাতে ইচ্ছে করে...আমিও একেবারে কম ছিলাম না ! সংসার নামক দাসত্বের জেলে বন্দী হয়ে আমার মেধা, প্রজ্ঞা, স্মার্টনেস সব রান্না ঘরের সিঙ্কে আর কাপড় কাচার জলের সঙ্গে ভেসে যায় !
সিনেমাটা আমি অবশ্যই দেখবো ।
শুভকামনা রইল, কন্যা ।
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
রিকি বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা সমুদ্রকন্যা আপু। বেলা শেষে সিনেমা দেখবো, দেখছি করে দেখা হয়নি---প্রায় ছয়-সাত মাস ধরে নিয়ে রেখেছি। ঘরে বাইরের পরে স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত কেন অগোচরে গিয়েছিলেন ব্যাপারটা সত্যিই বিস্ময়কর। এটা পড়ার পরে মনে হচ্ছে, সিনেমা আর ফেলে রাখা ঠিক হবে না, দেখে ফেলতেই হবে
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
আবু শাকিল বলেছেন: মুভিটা দেখেছি আগেই।
রিভিউ আজকে পড়লাম।
ভাল রিভিউ হয়েছে।
বিয়া শাদীর পর আবার দুইজনে মিল্লা দেখমু।
ব্লগ সাক্ষি
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০
জনম দাসী বলেছেন: বাবা,মা কেহই বেঁচে নেই, পাশে আমার নিজের হাত ছাড়া আর কোন হাত নেই বোন, তবে আমার হাত আছে সবার তরে,
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৮
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: দুপুরে দেখাইছে, রাতেও দেখাইছে, কোনবারই দেখতে পারি নাই-
পল্লীবিদ্যুতের ফাইজলামীতে।
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার মুভি রিভিও ভাল লাগল সময় পেলে দেখে নিব।
১০| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪
সকাল রয় বলেছেন: দু'বার দেখেছি
বেশ ভালো লেগেছে। গানগুলোও ভালো।
১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দেখেছিলাম। খোলাখুলি রিভিউ পছন্দ হল। ছবিটা ভাল কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে টেকনিকাল আর ফিলসফিকাল ডিজাস্টারে পড়ে গেছে। আরও ভাল হতে পারত। অবশ্য অভিনয় চমৎকার।
১২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কলকাতায় আজকাল এত চমৎকার সব মুভি বানায়
নাহ! সমুদ্র কন্যা। ওই পাশ্চাত্য আর ইরানের সিনেমাটিক ভাবধারায় ডুবে ওরা সিনেমা বানাচ্ছে। মৌলিকত্ব খুব কম। অবশ্য আমাদের দেশের চাইতে তো অনেকগুন বেশিই ভাল হচ্ছে ওসব।
আপনি বলেছেন, অনেক কিছু শেখার আছে এই মুভি থেকে। মুভি দেখে কে শেখে! বিনোদনটাই সব।হাহ হা। আপনার কথা তিতা লাগে নি। সিনেমা নিয়ে এমন লেখাই হওয়া চাই। মুভি-রিভিউর নামে কপি-পেস্ট লেখা পড়ে পড়ে ক্লান্ত, তাই বাংলায় রিভিউ পড়াই বাদ দিয়েছি।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
তুষার আহাসান বলেছেন: সিনেমাটি দেখিনি তবে আপনার রিভিউ পড়ে,দেখার ইচ্ছে জাগল।
বিবাহ বার্ষিকির শুভ কামনা।
পোস্টে +
১৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
পথিক শোয়েব বলেছেন:
১৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
জুন বলেছেন: প্রত্যেক স্বামী-স্ত্রীর অবশ্যই পাশাপাশি বসে এই মুভি দেখা উচিৎ। সংসার, দাম্পত্য শুধু যে অভ্যাসের ব্যাপার নয়, এই অভ্যাস, মমতা, নির্ভরতার পাশাপাশি প্রেমও আছে...আর সেই প্রেম যে এমনি এমনি হয় না, চর্চা করতে হয় সেটা শেখার ব্যাপার আছে। ভালবাসি ভেবে নিজের ভেতর চেপে রাখলেই হয় না, সেটা প্রকাশেরও প্রয়োজন আছে
সিনেমার গল্প তো বাস্তব থেকেই নেয়া । আপনি শেষে যে বক্তব্য রেখেছেন তার সাথে সম্পুর্ন একমত সমুদ্র কন্যা ।
অনেকদিন পর লেখা আপনার এই লেখাটি অনেক ভালোলাগলো ।
+
১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৬
রাফা বলেছেন: পড়ি নাই কিন্তু পোষ্ট....।ভালো হইলে ভালো আর খারাপ হইলে খারাপ।লিখছেন যে এই জন্যই একটা ধইন্যা পাতা।
সমুদ্র কণ্যা।
১৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৩
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: মুভিটা আমি দেখি নাই কান পেতে শুনেছি, পাশের রুমে মা-বাবা দেখছিল। ইচ্ছা করেই যাই নাই, ভাবলাম ওরা দেখুক, ওরা দেখছিল আর নিজেদের মধ্যে আগের অনেক কথা বলছিল। অসম্ভব সুইট লাগছিল ব্যপারটা।
পরের দিন নিজের ফেসবুকে আর দুইটা মেয়েদের গ্রুপে পোস্ট দেই মুভিটা নিয়ে। সেখানে অনেক মেয়ে শেয়ার করে যে মুভিটা দুইজন মিলে দেখার পর তাদের সাংসারিক জিবনে নতুন করে ছন্দ ফিরে এসেছে!
আমার এতই ভাল লাগলো যে, পারলে এই।মুভিটাকে অস্কার দিতাম।
১৮| ০৬ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার 'তিতা কথা' গুলোই তো বেশি ভালো লাগল। চমৎকার আলোচনা করেছেন। পাঠকদের মন্তব্যগুলোও ভালো লেগেছে বেশিরভাগ। কয়েকজনের মন্তব্য বেশি ভালো লেগেছে, যেমন তামান্না তাবাসসুম, অন্ধবিন্দু, প্রোফেসর শঙ্কু, জনমদাসী, আরজু পনি প্রমুখের মন্তব্যগুলো।
পোস্টে নবম ভাললাগা। + +
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
জনম দাসী বলেছেন: লেখাটি খুব ভাল লেগেছে, তবে হাতে হাত রেখে দেখার মানুষ নেই।+++++++++++++