![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাঈদীর রায়ের পর থেকে এই পর্যন্ত সারা বাংলাদেশে প্রায় শতাদিক লোক নিহত হয়েছে পুলিশের গুলিতে, খুবই কষ্টের ঘটনা। অনেকেই এটাকে খুব সহজে মেনে নিতে পারছে না বিধায় এর নাম করন করা হয়েছে গনহত্যা। মিডিয়া এটাকে পুজিঁ করে ব্যপক প্রচারণা চালাচ্ছে। বিভিন্ন দেশে থেকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে এ গনহত্যা বন্ধের জন্য। কিছু পাবলিকও আবার পুলিশকে ছিঃ ছিঃ করছে।
আজ আমার একটা প্রশ্ন তাদের কাছে যারা এটাকে গনহত্যা বলে দাবী করেন।
পুলিশ যদি নিরব ভুমিকা পালন করতেন, তাহলে কি জামায়াত শিবির শান্তিপূর্ণ ভাবে হরতাল পালন করতো?
অবশ্যই না। আমরা অতীতে দেখেছি পুলিশের নিরব ভুমিকাকে জামায়াত শিবির কি ভাবে গ্রহন করে ছিল। রাস্তায় ফেলে পুলিশ কে পিটিয়ে ছিল। রেহাই পায়নি সাধারণ মানুষও দোকানপাট ভাংচুর সহ যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিয়ে সাধারণ মানুষেকে পুড়ে মেরেছিল জনজীবন হয়ে ওঠেছিল বিভীষিকাময়।
আজও পুলিশ যদি নিরব ভুমিকা পালন করতেন তাহলে তাদের ধংসলীলা আকাশ সীমা ছাড়িয়ে যেত। তাদের ধংসের লেলিহান শিখা থেকে জনগন কে রক্ষা করতে গিয়ে জামায়াত শিবির ছাড়াও কিছু নিরহ মানুষ নিহত হয়েছেন। তারপরও আমি পুলিশকে দোষরোপ করতে পারছি না। কেননা শষ্য ক্ষেতের আগাছা পরিস্কার করার সময় আগাছার সাথে দু‘’-একটা শষ্য কাটবে এটাই স্বাভাবিক।
আর এই আগাছা পরিস্কার করতে গিয়ে সাধারন মানুষের পাশাপাশি কয়েকজন পুলিশ সদস্যও শহীদ হয়েছেন।
আমি তাদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই। পুলিশের উপড় আক্রমন মানে রাষ্ট্রের উপড় আক্রমনের সমতূল্য। জামায়াত শিবির আজও বাংলাদেশকে মেনে নিতে পারেনি বিধায় জাতীয় পতাকায় আগুন, শহীদ মিনার ভাংচুর সহ হিন্দুদের বাড়ী-ঘরে আগুন দিয়ে আরও একটি একাত্তুরের সূচনা করতে চাচ্ছে। তারা চায়না বাংলাদেশে কলঙ্কমুক্ত হউক।
তারা চায়না ত্রিশ লক্ষ শহীদের ও দুই লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিচার হউক।
যারা যুদ্ধ অপরাধীদের বাচাঁতে চায় তারা হলো এ যুগের নব্য রাজাকার।
©somewhere in net ltd.