![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
শবে-কদর হল এক হাজার মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ রাত কেন? জানেন কি?
‘লাইলাতুল কদর’ আরবি শব্দ। এর অর্থ অতিশয় সম্মানিত ও মহিমান্বিত রাত বা পবিত্র রজনী। আরবি ভাষায় ‘লাইলাতুন’ অর্থ হলো রাত্রি বা রজনী এবং ‘কদর’ শব্দের অর্থ সম্মান, মর্যাদা। এ ছাড়া এর অন্য অর্থ হলো—ভাগ্য, পরিমাণ ও তাকদির নির্ধারণ করা। এ রাত্রিকে লাইলাতুল কদর হিসেবে নামকরণ করার কারণ হলো, এ রজনীর মাধ্যমে উম্মতে মুহাম্মদীর সম্মান বৃদ্ধি করা হয়েছে বা এ রাতে মানবজাতির তাকদির পুনর্নির্ধারণ করা হয়। তাই এই রজনী অত্যন্ত পুণ্যময় ও মহাসম্মানিত।
আল্লাহ তাআলা যে মহিমাময় রাত্রিকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন, যে একটি মাত্র রজনীর ইবাদত-বন্দেগিতে হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও অধিক সওয়াব অর্জিত হওয়ার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে, (কারন একদিনের বোধোদয়/জ্ঞান হাজার মাস অজ্ঞ বা নিরক্ষর থাকা হতে উত্তম)এই একটি রাতেই আপনার মন থেকে সব শংকা প্রশ্ন দুর হয়ে যেতে পারে যদি আপনি কোরআন বুঝে পড়েন , এবং এই রাতের জন্যই হয়তো আপনি আগামী দিনে সঠিক পথে চলবেন তাই এই এক রাতই হতে পারে আপনার জীবনে হাজারো না জানা, না মানা, না চেস্টা করা রাতের সমান
The Night of Majesty is better than a thousand months. [A day of enlightenment is better than a life-time of ignorance]
কদরের রাত কে কেন কোরআন বোঝার ও পড়ার রাত বলাহয় তার কারন সুরা কদর এর সাথে পুর্বের সুরার সম্পক যেমন:
১। সুরা আলাক শুরু হয়েছিল কিভাবে আল্লাহ কোরআন নাযিল শুরু করেন ,আর এই সুরা কদর কখন কোরআন নাযিল হয় সেটা নিয়ে আলোচনা করে।
২। সুরা আলাক শুরু হয় " اقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِي خَلَقَ
পাঠ করুন আপনার পালনকর্তার নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন
আর সুরা কদর শুরু হয়েছে "إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। "
আরো দেখুন সুরা কদরের ২ নং আয়াতে বলা হয়েছে
وَمَا أَدْرَاكَ مَا لَيْلَةُ الْقَدْرِ শবে-কদর সমন্ধে আপনি কি জানেন?
অথ যা বুঝাচ্ছে যে: আপনি জানতেন না কদরের রাত কি। আপনি শুধুমাত্র জানতে পেরেছেন কারন আল্লাহ আপনাকে এ বিষয়ে শিক্ষা দিয়েছেন / বলেছেন।
৩। সুরা আলাকের শেষ আয়াত ১৯ নং :"كَلَّا لَا تُطِعْهُ وَاسْجُدْ وَاقْتَرِبْ
কখনই নয়, আপনি তার আনুগত্য করবেন না। আপনি সেজদা করুন ও আমার নৈকট্য অর্জন করুন।[ সেজদাহ্ ]"
সুরা কদরে বলা হয়েছে- সারাবছরের মধ্যে সবচেয়ে ভাল সময় হলো আল্লাহর কাছাকাছি যাবার - কদরের রাতে (যা রমজানের শেষ দশ রাত্রিতে)
আর কাছাকাছি যাবার মাধ্যম হল সেজদাহ্ তাই দেখুন সুরা আলাক শেষ হয়েছে সেজদাহ্ দিয়ে।
৪। সুরা আলাকে বলা হয়েছে ইকরা-পড়ুন(কোরআন)
আর সুরা কদরে বলা হয়েছে কোরআন নিয়ে মানে কোরআন পড়তে বলা হয়েছে।
এবার দেখি কদরের রাত কোনটি হতে পারে?
আমরা মোটামুটি শিওর যে এটা রোজার/রমজানের শেষ দশ রাতের মধ্যে যে কোন বেজোর একরাত (২১,২৩,২৫,২৭ অথবা ২৯ তম রাতে হতে পারে)
সুরা কদরের আয়াত সংখ্যা ৫ টি ঠিক যেমন রমজানের শেষের বেজোর রাতও ৫ টি।
ইবনে আব্বাসের একটি মতামত রয়েছে যে লাইলাতুল কদর ২৩তম রাত্রিতে (উনার ইজতিহাদ বা রিসার্চের উপর নির্ভর করে উনি বলেছিলেন)
পরবর্তীতে উনি মতামত দেন লাইলাতুল কদর ২৭তম রাত্রিতে।
সবচেয়ে বেশি আলোচিত মতামত বেশির ভাগ আলেম/বিদ্বানেরা ২৭ তম রাত্রিকেই লাইলাতুল কদর বলে মতামত দিয়েছেন।
এটা খুবই কৈতুহলপুর্ন/আকর্ষনীয় যে কিভাবে ইবনে আব্বাস হজরত উমর ইবনে খাত্তাব (রঃ)কে ব্যখ্যা করেন কেন তিনি ২৭তম রাত্রিকে কদরের রাত বলে মতামত দেন তিনি বলেন: লাইলাতুল কদর ৯টি অক্ষর নিয়ে গঠিত [লাম, ইয়া, লাম, তা,আলিফ, লাম, কাফ, দাল, রা=৯টি অক্ষর]
এবং তিনি আরো বলেন লাইলাতুল কদর সুরা কদরে তিন বার উল্লেখ করা হয়ছে তাই ৯ x৩ =২৭ তাই তিনি মতামত দেন যে লাইলাতুল কদর ২৭শে রমজান।
এই পদ্ধতিকে দলিল বা প্রমান হিসেবে নেয়া হয়নি তবে এটা খুবই ইন্টারেস্টিং যে কিভাবে তিনি তার মতামত দেয়ার পিছনে যুক্তি দাড় করিয়ে ছিলেন।
তিনি আরো বলেন এই সুরা কদরে ৩০ টি শব্দ আছে (ঠিক যেমন ৩০টি রোজা) কিন্তু ২৭ মত শব্দ হলো هِيَ হিয়া [যার অর্থ এটি] আয়াত নং ৫ এ।
তিনি তারপর বলেন হিয়াবা যার অর্থ এটি দ্বারা বোঝায় যে- এই শব্দটা ৩০টি শব্দের মধ্যে ২৭ তম, ঠিক যেমনি ২৭ তম রাত কদরের রাত ৩০টি রমজানের রাতের মধ্য হতে।
তাই দেখুন সাহাবারা কোরআনকে নিয়ে কত রকম ভাবে ও কত গভীরে চিন্তা করতেন।
সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি হলো এটা শেষের যে কোন বেজোর রাতে আর আমরা ঠিক জানিনা কোন রাতটা আর আলেমরা মতামত দেন যে আপনি শেষের ১১ টি রাতকে গুরুত্ব সহকারে নিন কারন ভিন্ন মতামত ও কনফিউসনের জন্য যাতে আপনি শবে কদর মিস না করেন। তাই শেষের ১১ টি রাতকে গুরুত্ব সহকারে নিলে আপনি একদিন না একদিন কদরের রাত পাচ্ছেনই।
লাইলাতুল কদরের অপার বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে অন্যত্র ইরশাদ করেছেন, ‘হা-মীম! শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের, নিশ্চয়ই আমি তা (কোরআন) এক মুবারকময় রজনীতে অবতীর্ণ করেছি, নিশ্চয়ই আমি সতর্ককারী। এ রাতে প্রত্যেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থিরীকৃত হয়।’ (সূরা আদ-দুখান, আয়াত: ১-৪) কদরের রাতে অজস্র ধারায় আল্লাহর খাস রহমত বর্ষিত হয়।
আমরা যাতে আমাদের এনার্জি জমা রাখি প্রথম ২০ রোজায় কারন অনেক মুসলিম দেখবেন প্রথম দিকে খুব উৎসাহ উদ্দিপনার মধ্যেদিয়ে রোজা রাখে সকল নামাজ পড়ে এমনি ২০ রাকাত তারাবি নামাজও কিন্তু শেষ দশ দিন মানুষ কমতে থাকে যখন কি শেষ ১০ দিনেই আছে সেই মহিমান্বিত ঐশ্বর্যময় শবে কদর।
আমরা যেন নামাজ পড়ি শুধু মাত্র আল্লাহকে স্বরনের উদ্দেশ্যে কারন আল্লাহ বলেন (২০) সূরা ত্বোয়া-হা ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ১৪:
إِنَّنِي أَنَا اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنَا فَاعْبُدْنِي وَأَقِمِ الصَّلَاةَ لِذِكْرِي
আমিই আল্লাহ আমি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই। অতএব আমার এবাদত কর এবং আমার স্মরণার্থে নামায কায়েম কর।
তাই সবার কাছে অনুরোধ এই রমজান মাসে শুধু নয় যখনই পারবেন কোরআন পড়ার চেস্টা করবেন শুধু মাত্র বোকার মত তিলাওয়াত নয় অর্থ সহ জেনে বুঝে পড়ার চেস্টা করবেন কারন একদিনের বোধোদয়/ জ্ঞান হাজার মাস অজ্ঞ বা নিরক্ষর থাকা হতে উত্তম।
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন
পোস্ট লিখার ক্ষেত্রে সাহাজ্য নেয়া হয়েছে:
১। Lailatul Qadr | Ustadh Nouman Ali Khan | Tafsir of Surah al-Qadr |
২। Quran As It Explain Itself -Dr Shabbir Ahmed
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪৬
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ চেয়ারম্যান আপনি তো জানেনই পোস্টে সবসময় চেস্টা করি কোরআনের আয়াতের সঠিক ব্যখা ও তার সম্পর্ক এবং আমাদের মনে সেই আয়াত নিয়ে যেসব প্রশ্নের জন্মহয় তার উত্তর দিতে। ভাল থাকবেন।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:১০
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: কদরের রাতে অজস্র ধারায় আল্লাহর খাস রহমত বর্ষিত হয়।
সুবহানাল্লাহ।
তাই সবার কাছে অনুরোধ এই রমজান মাসে শুধু নয় যখনই পারবেন কোরআন পড়ার চেস্টা করবেন শুধু মাত্র বোকার মত তিলাওয়াত নয় অর্থ সহ জেনে বুঝে পড়ার চেস্টা করবেন কারন একদিনের বোধোদয়/ জ্ঞান হাজার মাস অজ্ঞ বা নিরক্ষর থাকা হতে উত্তম।
সহমত।
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:২৮
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ২:৩১
উড়ালিয়া বলেছেন: ++
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সর্বোত্তম হল ৫ রজনী ব্যাপি তালাশ করা। তাতে সৌভাগ্যের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
++
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: আমরা সবাই যেন সেই চেস্টা করি আল্লাহ আমাদের তৈফিক দিন। আমিন।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৮
সোজা আঙ্গুল বলেছেন: আপনার উপর আল্লাহর খাস রহমত বর্ষিত হউক। (আমীন)
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
মেলবোর্ন বলেছেন: সোজা আঙ্গুল আপনার উপরও আল্লাহর খাস রহমত বর্ষিত হউক। (আমীন) আল্লাহ আমাদেরকে এই রাতে কোরআনের মাধ্যমে জীবন কে সঠিক পথে পরিচালিত করার তৈফিক দিন।
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
না পারভীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । পোস্ট প্রিয়তে নিয়ে যাচ্ছি ।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু ভালো আছেন নিস্চই আজ রাতের স্পেশাল দোয়ায় এই অধমকে একটু স্বরন করবেন কিন্তু
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
বোকামন বলেছেন:
আস সালামু আলাইকুম, ভাইজান।
সুন্দর পোস্ট।
লাইলাতুল কদর তালাশ করতে হয়। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সে তৌফিক দিন। দোয়া রাখবেন ভাই। আল্লাহ যেন তার হেদায়েত ও রহমত আমাদের দান করেন।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
মেলবোর্ন বলেছেন: ওয়ালাইকুম সালাম বোকামন ভাই আল্লাহ আপনাকে আমাকে ও সকল মানুষ কে সঠিক পথে পরিচালিত করুন । আমিন।
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ,ভালো লাগলে শেয়ার করুন
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
কোবিদ বলেছেন:
চমৎকার ভাবে শবে কদ্বর রাতের মহিমা বর্ননা করেছেন
আপনাকে ধন্যবাদ, মহান আল্লাহ আপনাকে পুরস্কত করুন।
আমিন-
০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
মেলবোর্ন বলেছেন: আপনার ভালো লাগলে অন্যকেও জানার সুযোগ করে দিন প্রিয়জনের সথে শেয়ার করুন, সবাই কে জানিয়ে দিন কোরআনের মহাত্ব, ইসলামের সৈন্দর্য প্রচারে সবাই হাত বাড়িয়ে দিন। আল্লাহ আমাদেরকে নিশ্চই উত্তম প্রতিদান দিবেন।
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: তাই সবার কাছে অনুরোধ এই রমজান মাসে শুধু নয় যখনই পারবেন কোরআন পড়ার চেস্টা করবেন শুধু মাত্র বোকার মত তিলাওয়াত নয় অর্থ সহ জেনে বুঝে পড়ার চেস্টা করবেন কারন একদিনের বোধোদয়/ জ্ঞান হাজার মাস অজ্ঞ বা নিরক্ষর থাকা হতে উত্তম।
বাসায় গিয়ে তাফসিরটা শুনতে হবে।
অনেক সুন্দর পোস্ট।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
ঈদমোবারক।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২০
মেলবোর্ন বলেছেন: অবশ্যই ভালো থাকবেন দোয়া করবেন
১১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: মিস করেছিলাম আগের বার। আজকে দেখলাম। ভালো লেগেছে। প্রিতে রাখলাম।
ভালো থাকবেন ভাই, আগাম ঈদ মোবারক।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ঈদ মোবারক আপনাকেও আছেন কেমন?
১২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
গ্রীনলাভার বলেছেন: এক হাজার মাস - অর্থাৎ প্রায় ৮৩ বছর ইবাদতের ছোওয়াব। (আলহামদুলিল্লাহ)
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
মেলবোর্ন বলেছেন: কারন একদিনের বোধোদয়/জ্ঞান হাজার মাস অজ্ঞ বা নিরক্ষর থাকা হতে উত্তম
১৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
আহলান বলেছেন: গুড পোষ্টিং ...
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
মেলবোর্ন বলেছেন: Thank you
১৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
বেলা শেষে বলেছেন:
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ, সকল প্রসংশা একমাত্র আল্লাহর
১৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫
বেলা শেষে বলেছেন: الْحَمْدُ لِلَّـهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৩
মুদ্দাকির বলেছেন:
আসসালামুয়ালাইকুম।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
মেলবোর্ন বলেছেন: ওয়ালাইকুম আস সালাম ভাই আছেন কেমন অনেক দিন পর লগইন করলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪০
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ++++