![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রমজীবি মানুষের চোখের এক ফোঁটা জল মুছে দেয়া আমার নিরন্তর প্রয়াস....
বাংলাদেশ রাজনীতিহীন অবস্থায় আছে এ কথা বলা চলে না বটে। তবে গণতন্ত্রহীন আছে কিনা সে প্রশ্ন তোলাই যায়। কারণ পরিস্থিতি স্বাভাবিক নয় মোটেই এবং সরকারের মন্ত্রীরা যে দাবি করবে, তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পেরেছেন জনজীবনে এবং নিজেরা স্বাভাবিক আছেন এমন দাবি করতে পারছেন না। খুব ভয়াবহ একটা ‘শূন্যতার’ দিকে যে এগিয়ে যাচ্ছে দেশটি তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আসলে এ শূন্যতা গণতন্ত্রের শূন্যতা। দেশ থাকবে সরকারও থাকবে কিন্তু গণতন্ত্র থাকবে না। এখনো গণতন্ত্র নেই। তবে এখনো যারা ক্ষমতাসীন তাদের প্রতি গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রত্যাশা কারোর কারোর আছে বটে। তবে সেটা ফের কার্যকর হওয়ার আর সম্ভাবনা নেই। পয়েন্ট অব নো রিটার্ন-এর দিকে চলে গেছে গণতন্ত্রহীন রাজনীতির পথ। গন্তব্যটা আর সহজ নেই, বেশ কঠিন হয়ে গেছে। উষর কঠিন পথ তবু পাড়ি দেয়া সম্ভব জাগায়। কিন্তু গন্তব্য যদি হয় অতল, অচীন গহ্বরের দিকে, তাহলে পরিণতি আচ করা বেশ কঠিন হয়ে পড়ে।
দিন যতো যাচ্ছে, পরিস্থিতি ততোই বিপজ্জনক হয়ে পড়ছে, এ কথা এখন এদেশের সব মানুষই বোঝে। কিন্তু সমস্যা হলো তাদের রাজনীতিহীনতার দিকে অতি আগ্রহ। প্রকৃতপক্ষে রাজনীতিহীন পথে রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান হবে এমন আশা যারা করেন এবং জনসাধারণকে আশাবাদী করতে চান - তারা বিপজ্জনক এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছেন। জনসাধারণের কাছ থেকে অতি সহনশীলতা আশা করা এবং রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে অতি ভদ্রতা আশা করাই যে সঙ্কট সৃষ্টি করেছে তা কেউ অস্বীকার করতে পারবেন না। সাধারণ মানুষের বিরাজনীতিক আচরণ দেশকে যে সঙ্কটে ফেলতে পারে বাংলাদেশ তার প্রমাণ হয়ে উঠতে পারে।
২| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিটা সুন্দর এসেছে
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৩
আব্দুর রহমান মিল্টন বলেছেন: ধন্যবাদ @চাঁদগাজী @জিয়া উদ্দিন আহমেদ
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: হুম ঠিক বলেছেন, গনতন্ত্রহীন রাষ্ট্রে রাজনীতির প্রতি অতি উতসাহীরা হলো দুর্নীতিবাজ নব্য রাজাকার, যাদের কাছে দেশের আগে দল , দলের অাগে নিজের স্বার্থ তা সে নৈতিক বা অ নৈতিকভাবে হোক৷৷ এদের থেকে দেশকে মুক্ত করা একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেন্জ৷