![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফোবিয়া শব্দটি এসেছে গ্রীক ভাষা থেকে। এর অর্থ ভয় পাওয়া বা ভীত হওয়া। অযথা কোনো বিষয়ে ভয়, যেমন, পোকামাকড়ের ভয়, উঁচু স্থানে উঠতে ভয়, লোক সমাজে আসার ভয়, বক্তৃতা দিতে ভয় পাওয়া ইত্যাদি উপসর্গের মাধ্যমে এই রোগ প্রকাশ পায়। এধনের অহেতুক ভয়কেই ডাক্তারী ভাষায় ফোবিয়া বলে। ফোবিয়া এমনই এক জীবন অতিষ্টকারী মানসিক রোগ যা আক্রান্ত ব্যক্তির জীবনকে করে তুলতে পারে দুর্বিসহ। ফোবিয়া বা অহেতুক ভীতি নানান বিষয়ে হতে পারে। যেমন কেউ উঁচুতে উঠতে গেলেই ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করে, কেউ মাকড়সা দেখেই ভয়ে চিৎপটাং, কেউ আবার সোসাল ফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে অচেনা মানুষের সামনে বেশ অশ্বস্তি বোধ করে।
অহেতুক ভয় এই ভীতি বা ফোবিয়া মানুষের স্বাভাবিক কাজকর্মকে ব্যাহত করে। এখানে আমি এমনই কিছু ফোবিয়ার সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চেষ্টা করবঃ
1. Socialphobia (সামাজিকতাভীতি) : সোসাল ফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষ অচেনা মানুষের সামনে বেম অশ্বস্তি বোধ করে।
2. Acrophobia (অ্যাক্রোফোবিয়া, উচ্চতাভীতি): এই সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা উচু স্থানকে ভয় পায়। উচু যায়গায় গেলে তাদের মাথা ঘোরাসহ অন্য উপসর্গ দেখা দেয়। বহুতল বাড়ি বা উঁচু জায়গা থেকে নিচের দিকে তাকালে ভয়ে আতঙ্কিত হওয়া। এরা বিমানে এমনকি ফুট ওভার বৃজের ওপরও উঠতেও ভয় পায়।
3. Hydrophobia(হাইড্রোফোবিয়া) : পানি দেখলে বা পানিতে নামলে বা জলযানে চড়লে ভয়ে আতঙ্কিত হওয়াকে হাইড্রোফোবিয়া বলে।
4. Ablutophobia (অ্যাবলুটোফোবিয়া, গোসলভীতি): অ্যাবলুটোফোবিয়ায় আক্রান্তরা মানুষেরা গোসল করতে ভয় পায়। হয়ত গোসল করার সময় পূর্বের কোন খারাপ অভিঙ্গতা এর জন্য দায়ী। কিন্তু গোসল ছাড়া একজন মানুষের জীবন কতটা দুর্বিসহ হতে পারে তা সহজেই অনুমেয়।
5. Agorophopia (অ্যাগরোফোবিয়া, উন্মুক্তস্থানভীতি): খোলা স্থান যেমন বিস্তৃন মাঠে থাকতে ভয় পায়। আবদ্ধ বা জনাকীর্ণ স্থানে থাকতে পছন্দ করে।
6. Ailurophobia (এলুরোফোবিয়া): বিড়াল ভীতি। বিড়াল দেখলে অবস্থা খারাপ।
7. Cynophobia(সায়নোফোবিয়া): কুকুর ভীতি। এরা কুকুর দেখলে ভয়াবহ রকমের প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।
8. Hippophobia(হিপ্পোফোবিয়া): ঘোড়া ভীতি। ঘোড়ায় চড়তে এমন কি ঘোড়া দেখলেও এরা ভয় পায়। অবশ্য আমাদের দেশে ঘোড়ায় চড়ার কোনো ব্যাপার নেই বললেই চলে।
9. Claustrophobia (ক্লাস্টোফোবিয়া, বদ্ধস্থানভীতি): এই ফোবিয়া আক্রান্ত লোক আবদ্ধ স্থানে থাকতে ভয় পায়।
10 Nephophobia (নেফোফোবিয়া, মেঘভীতি): নেফোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তি মেঘের ভয়ে আতঙ্কিত থাকে সারাক্ষণ। এমনকি তারা আকাশের দিকে তাকাতেও ভয় পায়।
11. Caligynophobia(ক্যালিগাইনোফোবিয়া :সুন্দরী নারী ভীতি): এটা বেশ চমকপ্রদ। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটে যে সুন্দরী মেয়ে দেখলে তারা ভয় পায়।
12. Erotophobia (ইরোটোফোবিয়া : ভালবাসা ওযৌনতায় ভীতি): প্রেম-ভালবাসা ও যৌন জীবনে ভীতি একজন মানুষের জীবনে কতটা নেতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে তা বলাই বাহুল্য।
13. Spectrophobia (স্পেকট্রোফোবিয়ায়, আয়নাভীতি): স্পেকট্রোফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন আয়নার ভয়ে দূর্দশাগ্রস্থ হয়ে ওঠে। আক্রান্ত ব্যক্তি আয়নায় নিজের প্রতিবিম্বকে ভীষণ ভয় পায়। এই ফোবিয়ার ভিকটিম নিজের ব্যক্তিসত্ত্বা নিয়ে আতঙ্কে থাকে অথবা নিজের ত্বকের দাগ সহ্য করতে পারেনা। অনেকের আবার ভয়ঙ্কর কোন অতীত ঘটনা থেকেও আয়না-ভীতি তৈরি হয়।
14. Nyctophobia (নিকটোফোবিয়া : অন্ধকার/রাত ভীতি): অন্ধকার, রাত কিংবা অন্ধকার গুহা কুঠুরী ইত্যাদিক ভয় পাওয়া।
15. Anthophobia (অ্যান্থোফোবিয়া, ফুলভীতি): এই ধরনের ফোবিয়ায় আক্রান্ত মানুষ ফুল দেখলে বা ফুলের আশে পাশে থাকলে একধরণের মানসিক চাপ অনুভব করে। অনেকে আবার পুরো ফুলটাকে ভয় না পেয়ে ফুলের বিশেষ কোনো অংশ যেমন পাপড়ি বা রেণু ভয় পায়। কত অদ্ভূত ঘটনাই না ঘটে এই জগতে!
16. Hedonophobia (হেডোনোফোবিয়া, আনন্দভীতি): শুনতে অদ্ভুত শোনালেও এটাই সত্যি, পৃথিবীর কিছু মানুষের আনন্দভীতি আছে। এ ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তি উপভোগ্য মূহূর্তগুলোকে ভয় পায়। তারা আনন্দ পেতে ও প্রকাশ করতে ভয় পায়। এ ধরণের সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিরা সমাজের সবার থেকে আলাদা থাকতে পছন্দ করে।
17. Heliophobia (হেলিওফোবিয়া,সূর্যের আলোভীতি): হেলিওফোবিয়া হলো সূর্য-রশ্মি ভীতি। এই ফোবিয়ায় আক্রান্ত হলে ব্যক্তি সূর্য-রশ্মিকে ভয় পায়। স্কিন ক্যান্সার বা রোদে পুড়ে যাওয়ার ভয় থেকে হেলওফোবিয়ার সৃষ্টি হয়। দিনের বেলা তারা ঘরের ভেতরে রুম অন্ধকার করে থাকে এবং কখনোই সূর্যের আলোতে বাইরে বের হয় না। সামান্য সূর্য-রশ্মি ঘরে ঢুকলেও তারা আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে পরে। এটা খুবই ভয়াবহ ধরনের ফোবিয়া।
18. Thalassophobia(থ্যালাসোফোবিয়া: সমুদ্র ভীতি) সমুদ্র দেখলে বা সমুদ্র যানে চড়তে এদের বড় ভয়।
19 Tomophobia(টমোফোবিয়া/তের সংখ্যা ভীতি): এটা পাশ্চাত্যে দেখা যায়। পাশ্চাত্যে ১৩ কে অপয়া সংখ্যা মনে করা হয়। এই অপয়া ১৩ সংখ্যা নিয়ে অহেতুক অতিরিক্ত ভীতিকে টমোফোবিয়া বলা হয়।
20. Arachnophobia(এরাখনোফোবিয়া: মাকড়সা ভীতি ): মাকড়সা দেখে তীব্র ভয়ে আতঙ্কিত হওয়া।
21. Agoraphobia (এগোরাফোবিয়া: ভিড় দেখলে ভয় পাওয়া) : জনাকীর্ণ রাস্তায় ভিড়ে চাপাচাপি দেখে আতঙ্কিত হওয়াই এই ফোবিয়ার লক্ষণ ।
22. Trypanophobia (ট্রাইপ্যানফোবিয়া: সুই ভীতি) : ইঞ্জেকশনের সুই বা সিরিঞ্জ দেখেই ভয়ে আতঙ্কিত হওয়া।
23. Agyrophobia (এজিরোফোবিয়া: রাস্তা পারাপারে ভীতি) : রাস্তা পারাপারের ক্ষেত্রে এরা খুবই ভয়ে ভয়ে থাকে । স্বাভাবিক সতর্কতার বাইরে অতিরিক্ত ভীতি।
24. Anablephobia (literally the fear of looking up: অ্যানাবলফোবিয়ায়): এই ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তি উপরের দিকে তাকাতে ভয় পায়। আকাশ, বাড়ির ছাদ, উচু গাছ, এমনকি উঁচু বিল্ডিংয়ের দিকে তাকাতেও ভয় পায় তারা।
যে কোন ধরণের ফোবিয়াই একজন মানুষের স্বাভাবিক জীবন-যাত্রাকে ব্যহত করে জীবনকে অতিষ্ট করে তুলে এবং সামাজিক, ব্যক্তিগত ও কর্মক্ষেত্রে মারাত্মক বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। তবে ফোবিয়ায় আক্রান্ত ব্যক্তিকে অবহেলা না করে মানসিকভাবে সহায়তা বা কাউন্সেলিং এবং চিকিৎসার ব্যবস্থা করা সবারই সামাজিক দায়িত্ব।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৬
হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রতা ............
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি তো বেশ কয়েকটা ফোবিয়ায় আক্রান্ত। যেমন পুকুর বা নদী দেখলেই বিভিন্ন হিংস্র জলজ প্রানীর কথা মনে আসে, তবে সংগে কেউ থাকলে এই ভয়টা উবে যায়।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১
হামিদ আহসান বলেছেন: এই ভয় কাটাতেই কি আপনি পানিতে নেমে আছেন ...............??
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি তো বেশ কয়েকটা ফোবিয়ায় আক্রান্ত। যেমন পুকুর বা নদী দেখলেই বিভিন্ন হিংস্র জলজ প্রানীর কথা মনে আসে, তবে সংগে কেউ থাকলে এই ভয়টা উবে যায়।
কিন্তু ভাইতো পানিতেই দাঁড়িয়ে আছে। তাও একা।
পোস্টের জন্য ভালোলাগা।
বিষয়টি অল্পবিস্তর জানতাম। ডিপলি জানাবার জন্য ধন্যবাদ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
হামিদ আহসান বলেছেন: শুভেচ্ছা নিবেন দিশেহারা রাজপুত্র। আশা করি দিশা ফিরে পাবেন শীঘ্রই ........
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: যতগুলি ফোবিয়ার নাম দিলেন
আমার মনে হয় পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যার অন্তত এর মাঝে একটা নেই
একেক জন একেক টাতে অক্রান্ত ।
কিছু নতুন টার্ম জানলাম
শুভ কামনা
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৯
হামিদ আহসান বলেছেন: সহনীয় মাত্রায় দুচারটি সবার মধ্যেই থাকে। ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য ...
৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট লিখলে, পোষ্টের গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধির জন্য তথ্যসুত্র উল্লেখ্য করে দিলে ভালো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
হামিদ আহসান বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন ......................
৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমার মধ্যেও Acrophobia আছে।
আপনার এই ভিন্ন ধরণের পোস্ট আমার খুব ভালো লেগেছে হামিদ ভাই। এই ধরণের ফোবিয়া জানা থাকলে অনেক সময় লেখালেখির ক্ষেত্রে খুব কাজে দেয়। যেকোনো একটা ফোবিয়াকে কেন্দ্র করে গল্প উপন্যাসও লিখে ফেলা যায়। আমি এমন গল্প বেশ কয়েকটা পড়েছি। দারুণ। পোস্টটা প্রিয়তে তুলে রাখলাম।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
হামিদ আহসান বলেছেন: হুম, ফোবিয়া শব্দটা প্রথম আমি পাই হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাসে। তারপর বেশ কিছু গল্প উপন্যাসে আমি ফোবিয়া বিষয়টা পাই। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামতের জন্য যা আপনি সব সময়ই করে থাকেন।
৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওহ! হ্যাঁ বলতে ভুলে গেছি, পোষ্টটা আমার বেশ ভালো লেগেছে। তবে আমার কোন ফোবিয়া আছে তা বলা যাবে না।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০০
হামিদ আহসান বলেছেন: //তবে আমার কোন ফোবিয়া আছে তা বলা যাবে না। //
আমারে কানে কানে বলেন ভাই, কেউরে কমু না................
৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৩
ভূতের কেচ্ছা বলেছেন:
এবলুটোফোবিয়া (Ablutophobia) – স্নান, ধোয়া-মোছা অথবা পরিষ্কার করার ভয়।
এক্রোফোবিয়া (Acrophobia), এলটোফোবিয়া (Altophobia) – উচ্চতা ভীতি।
এগোরাফোবিয়া (Agoraphobia), (প্যানিক ডিসঅর্ডার ছাড়া) – কোন স্থান বা ঘটনার ভয় যেখানে পালানো বা সাহায্য অসম্ভব।
আগ্রাফোবিয়া (Agraphobia) – যৌন নিপীড়নের ভয়।
আইচমোফোবিয়া (Aichmophobia) – তীক্ষ্ন বা ধারালো বস্তুর ভয়।
এলগোফোবিয়া (Algophobia) – ব্যাথ্যার ভয়।
এজিরোফোবিয়া (Agyrophobia) – রাস্তা পারাপারের ভয়।
এন্ড্রোফোবিয়া (Androphobia) – মানুষের ভয়।
এনথ্রোপোফোবিয়া (Anthropophobia) – মানুষের বা মানুষের সঙ্গী হওয়ার বা এজাতীয় ভয়(একধরনের সামাজিক ব্যাধি) ।
এনথোফোবিয়া (Anthophobia) – ফুলের ভয়।
একুয়াফোবিয়া (Aquaphobia) – জল বা জল জাতীয় পদার্থ, ক্যামিক্যাল ইত্যাদির ভয়।
এরেখনোফোবিয়া (Arachnophobia) – মাকড়শার ভয়।
এসট্রফোবিয়া (Astraphobia)- বিদ্যুত চমক বা বাজ পড়ার ভয়।
এটিচিফোবিয়া (Atychiphobia) – অকৃতকার্য হওয়ার ভয়।
অটোফোবিয়া (Autophobia) – এককীত্বের ভয়।
এভিয়োফোবিয়া/ এভিএটোফোবিয়া (Aviophobia/Aviatophobia) – উড়ার ভয়।
ব্যাকটেরিয়াফোবিয়া/ মাইক্রোফোবিয়া (Bacillophobia, Bacteriophobia, Microbiophobia) – অনুজীব এবং ব্যকটেরিয়ার ভয়।
সিবোফোবিয়া, সিটোফোবিয়া (Cibophobia, Sitophobia) – খাবারের প্রতি বিরক্তি বা ভয়।
ক্লাসট্রোফোবিয়া (Claustrophobia) – বদ্ধ জায়গার ভয় যেখানে পালানো বা আবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
কোলরোফোবিয়া (Coulrophobia) – ভাড়েঁর ভয়।
ডেসিডোফোবিয়া (Decidophobia) – সিদ্ধান্ত নেয়ার ভয়।
ডেন্টালফোবিয়া (Dental phobia, Dentophobia, Odontophobia) – ডেন্টিস্ট বা দাঁত সম্মন্ধীয় ব্যাপারে ভয়।
ডিসপোসোফোবিয়া (Disposophobia) – কোন কিছু হারানো বা মুক্ত হওয়ার ভয়।
ডিসফোফোবিয়া (Dysmorphophobia) – সত্যিকার অথবা কল্পিত দেহ সমস্যার ভয়।
ইমেটোফোবিয়া (Emetophobia) – বমি করার ভয়।
ইরগোফোবিয়া (Ergasiophobia, Ergophobia) – কাজের ভয় যেমন সার্জনের সার্জারির অপারেশনের ভয়।
ইরোটোফোবিয়া Erotophobia – যৌন বা ভালবাসা সম্মন্ধীয় প্রশ্নের ভয়।
ইরিথ্রোফোবিয়া Erythrophobia – pathological blushing.
Friggatriskaidekaphobia - fear of Friday the 13th.
গেলোটোফোবিয়া Gelotophobi – কৌতুক করা বা হাসাহাসি করার ভয় (নিজেকে নিয়ে)
টেলিফোন ফোবিয়া Telephone phobia – ফোন ধরা বা কথা বলার ভয়।
টেটরাটোফোবিয়অ Tetraphobia – ৪ নম্বর সংখ্যার ভয়।
থানাটোফোবিয়া Thanatophobia – মারা যাওয়ার ভয়।
টোকোফোবিয়া Tokophobia – সন্তান জন্মদানের ভয়।
ট্রামাটোফোবিয়া Traumatophobia – আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার ভয়।
ট্রিসকএইডিকাফোবিয়া Triskaidekaphobia, Terdekaphobia – ১৩ নম্বর সংখ্যার ভয়।
ট্রিপানোফোবিয়া Trypanophobia, Belonephobia, Enetophobia – সূচ বা ইনজেকশনের ভয়।
ওর্য়াকপ্লেসফোবিয়া Workplace phobia – কর্মক্ষেত্রের ভয়।
জেনোফোবিয়া Xenophobia – বিদেশি, অচেনা কিছু বা লোকের ভয়।
হিলোফোবিয়া বা এক্সিলোফোবিয়া Xylophobia, Hylophobia, Ylophobia - গাছ বা বন জঙ্গলের ভয়।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩
হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা। আপনার লিস্ট থেকে আরও কিছু নিয়ে নতুন করে পোস্টটি সাজাব।
৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল পোস্ট।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৬
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা ...............
১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
এনামুল রেজা বলেছেন: উচ্চতাভিতি খানিকটা আমার মাঝে আছে। বেশি উচুতে উঠলে হাত, পা ঘেমে যায়.. পা শিরশির করে..
যাই হোক, আপানার পোস্ট পড়ে অনেক কিছু জানা গেলো।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১২
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য। ভাল থাকুন সব সময় .............
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আমার কয়েকটা আছে। মনে হয় কমবেশী অনেকের সাথেই মিলবে।কিছু আগেই জানতাম, আর কয়েকটা যে কোন ফোবিয়ার সংজ্ঞায় পড়ে জানতামই না। এখন অনেক কিছু জানতে পারলাম। দরকার মতো অজুহাত দেয়ায় কাজে লাগাতে পারবো
পোষ্টের জন্য ধন্যা।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩০
হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ..।
১২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৬
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: আমার মধ্যে Acrophobia (অ্যাক্রোফোবিয়া, উচ্চতাভীতি) আছে। :-& :-& :-& :-&
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১
হামিদ আহসান বলেছেন:
১৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: এই পৃথিবীতে সবারই কোনো না কোনো ভীতি আছে। কেউ তেলাপোকা দেখে ভয় পায়, কেউ মাকড়শা, কেউ কুকুর। আবার কেউ উঁচু থেকে নিচুতে তাকালে ভয় পায়। নানান রকম মানুষের নানান রকম ভয়। ভয়ের শেষ নেই। কিন্তু একটু চেষ্টা করলে ভয় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। আমি যে কত কিছুকে ভয় পেতাম। সেই আমি আজ আমার ভয় গুলো জয় করতে পেরেছি। মনের তীব্র ইচ্ছা থাকলে যে কোনো ভয়কে জয় করা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০৪
সৈকত বড়ুয়া বলেছেন: Good