![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টরোন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের সকল আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বের হয়ে এল নাফিস। পুরো নাম তার চৌধুরী নাফিস শারাফত। হাতে একটা ছোট্ট ট্রাভেল ব্যাগ। জাঁদরেল ব্যাংকার। বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকের সবচেয়ে কম বয়সী চিফ একজিকিউটিভ অফিসার। তার ব্যাংক একটি এক্সচেঞ্জ হাউস খুলতে যাচ্ছে টরোন্টোতে। সেই কাজেই এবার মূলত কানাডা আসা। তবে মনে মনে তার আরও একটি উদ্দেশ্য আছে। এবার শুভ্রার সাথে দেখা করবে।
কানাডার সবচেয়ে বড় এবং ব্যস্ততম বিমান বন্দর এটা অথচ ব্যবস্থাপনায় কোনো ক্রুটি নেই। মনে মনে ভাবে নাফিস। সে যতটুকু জানে কানাডার চতুর্দশ প্রধানমন্ত্রী লিস্টার বি. পিয়ারসনের নামে নামকরণ করা হয়েছে এই বিমান বন্দরটির। এখানকার সবকিছু দেখে নাফিস মুগ্ধ। এর সাথে নিজের দেশের বিমান বন্দরের তুলনা করলে তার মনটা খারাপ হয়ে যায়।
আমরা হয়তো টাকার জন্য অনেক কিছুই করতে পারি না। কিন্তু নীতিহীনতার অবাধ বিচরণ আর অবহেলাজনিত অব্যবস্থাপনাগুলো মেনে নেয়া যায় না। অব্যস্থাপনাকে কোনো যুক্তিতেই মেনে নিতে পারে না নাফিস। এপর্যন্ত অনেক দেশেই গেছে। বাইরের দেশের কোনোকিছু যখন তাকে মুগ্ধ করে তখন নিজের দেশের সাথে তুলনাটা এসেই যায় মনে। তখন মনটা সত্যিই খারাপ হয়ে যায়।
বাবা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। বাবার শিক্ষা ছিল দেশের জন্য কাজ করো। দেশে থেকে কিছু চেয়ো না। কিন্তু দেশের জন্যও কিছু করার সুযোগ নেই এখন। সবখানেই ইদুর দৌড়। ইদুর বিড়াল খেলা। সমাজ সেবার নামে কিছু মানুষের কামড়াকামড়ি দেখে ভাল ভাল লাগে না নাফিসের। কাজের এই ক্ষেত্রটাকেই কলুষিত করে ফেলেছে তারা। তারা এনজিও খুলে বিদেশ থেকে অনুদান এনে নিজেরাই মেরে দেয়। এটা নাকি অনেক ভদ্রবেশি ডাকাত লোকের পেশা এখন।
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশের আষাঢ়-শ্রাবণ মাসের মতো মনে হচ্ছে। এরই মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে ট্যক্সিস্ট্যান্ডে চলে এলো নাফিস। এখানে লিমুজিনসহ ভাল ভাল ট্যাক্সি সার্ভিস আছে। কিন্তু তার হোটেলটা অনেক কাছে হওয়াতে একটা সাধারণ ছোট কালো ক্যাবই নিয়ে নিল নাফিস। আগেই একটা হোটেলে বুকিং দিয়ে রেখেছিল। টরোন্টোর মিসিসগা এলাকার কারোগা ড্রাইভে হোটেলটির অবস্থান। নাম হিলটন গার্ডেন ইন।
ক্যাব ড্রাইভার বেশ চটপটে লোক আর চমৎকার ঝকঝকে ইংরেজীতে কথা বলল তার সাথে। ‘দেখে তো মনে হচ্ছে অবশ্যই দক্ষিণ এশিয়ান হবে। কে জানে বাঙালিও হতে পারে’ – ভাবতে ভাবতে ক্যাবে উঠে বসল নাফিস।
হোটেলটা এয়ারপোর্ট থেকে দুই তিন কিলোমিটার হবে বলেছে তার বন্ধু টুলু। নাফিসের অনেক কাছের বন্ধু প্রবাসী বাংলাদেশী শিল্পী আশিকুজ্জামান টুলু টরন্টোতে অতি পরিচিত নাম। তার মাধ্যমেই এই হোটেলটা বুকিং দিয়েছে নাফিস। শুভ্রার লোকেশনটা টুলুকে বলে তার আশপাশে একটা হোটেল দেখতে বলেছিল নাফিস।
এয়ারপোর্ট রোড ধরে এগোতে শুরু করল ক্যাব। ড্রাইভার বাঙালী কিনা এই সন্দেহ দূর করার জন্য নাফিস বাংলায় বলল,
গান লাগানতো ড্রাইভার ভাই।’
ড্রাইভার পরিষ্কার বাংলায় বলল, ‘রবীন্দ্র সঙ্গীত বাজাব?’
আপনি বাঙালী?’
হুম।’
তাহলে এতক্ষণ যে ইংরেজীতে কথা বললেন।’
আমি কীভাবে নিশ্চিত হব যে আপনি বাঙালী! আপনাকে দেখে তো টার্কিশ মনে করেছিলাম আমি’ – বলে হাসল ড্রাইভার। তারপর রবীন্দ্র সঙ্গীত বাজিয়ে দিল:
“আমি চিনি গো চিনি তোমারে, ওগো বিদেশিনী
তুমি থাকো সিন্ধুপারে, ওগো বিদেশিনী ।।
তোমায় দেখেছি শারদ প্রাতে, তোমায় দেখেছি মাধবী রাতে,
তোমায় দেখেছি হৃদি-মাঝারে, ওগো বিদেশিনী ……………….”
কালো ক্যাবটা দ্রুত গতিতে এয়ারপোর্ট রোড ধরে কিছুক্ষণ চলল। তারপর বামে মোড় নিয়ে ব্রেসলার ড্রাইভে উঠল। ব্রেসলার ড্রাইভ পার হয়ে ক্যাম্পাস রোডে উঠে বামে মোড় নিল। বেশ প্রশস্ত রাস্তা। রাস্তার দুই পাশেই আধুনিক হাইরাইজ বিল্ডিং আছে তবে বেশ ফাঁকা ফাঁকা। একতলা স্থাপনাও প্রচুর। প্রচুর ফাঁকা জায়গা আর সবুজের সমারোহ চোখে পড়ার মতো।
রাস্তায় নানা রকম গাড়ি চলছে। সি. স্মিথ বাস লাইনের কয়েকটা বাস ছাড়া আর কোনো বাস কিংবা ট্রাক চোখে পড়েনি অবশ্য রাস্তায়। বিমানে কম্বলটা গায়ে দিয়ে একটানা ঘুমিয়েছে নাফিস। তাই এখন বেশ ফুরফুরে লাগছে।
চলতে চলেতই ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়ে গেছে। এত ঘন বৃষ্টি হচ্ছে যে, মনে হচ্ছে যেন পানির ভেতর দিয়ে যাচ্ছে ট্যাক্সিটি। ভেতরে তখনও চলছে রবি বাবুর সেই গান:
“আমি আকাশে পাতিয়া কান, শুনেছি শুনেছি তোমারি গান,
আমি তোমারে সঁপেছি প্রাণ, ওগো বিদেশিনী ।
ভুবন ভ্রমিয়া শেষে, আমি এসেছি নূতন দেশে,
আমি অতিথি তোমারি দ্বারে, ওগো বিদেশিনী ।।”
প্রশস্ত ক্যাম্পাস রোড ধরে কিছুটা এগোনোর পর ডানে মোড় নিয়ে কারোগা ড্রাইভে উঠল ক্যাব। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছে গেল হোটেলে।
‘গুড মর্নিং!
হাউ ক্যান আই হ্যাল্প ইউ স্যার?’
রিসেপশনের মেয়েটা জানতে চায়। মুখে এক ধরনের কৃত্রিম আর মাপা প্রফেশনাল হাসি ধরে রেখেছে মায়াকাড়া চেহারার স্যুট পরা মেয়েটি। নাম এ্যান্ড্রু মেরি। কোটের পকেটের ওপর নেম ট্যাগ তাই বলছে ।
হাসার আগে মেয়েটিকে কিংবা মহিলাটিকে কেমন বাচ্চা বাচ্চা লাগছিল। হাসতেই মনে হল বয়স বেড়ে গেছে। বুড়ি বুড়ি লাগছে। অথচ আজই বিমানে একজনকে তার পাশের সিটে ছিল, যাকে এমনিতে দেখে বয়স্ক লাগছিল কিন্তু হাসতেই মনে হল একেবারে কিশোরী। তার ধারণা মুহূর্তে মুহূর্তে বদলে যায় মেয়েদের রূপ। এখনও মেয়েদের খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে নাফিস। তরুন বয়সের এই অভ্যাশটা এখনও রয়ে গেছে। আর বয়স মাত্র তো চল্লিশ পেরুলো।
‘হ্যালো মেরি!
আয়েম নাফিস ফ্রম বাংলাদেশ
আই হ্যাভ অ্যা রিজার্ভেশন ফর রুম নাম্বার ফাইভ ও এইট, প্লিজ চেক।’
এক মিনিট পর রুমের চাবিটা এগিয়ে দিল মেয়েটি, ‘হ্যাভ এ্যা ভেরি ভেরি গুড টাইম স্যার!’
হোটেলের রুমটা বেশ পছন্দ হয়েছে নাফিসের। রুম সার্ভিসে ফোন করে জিজ্ঞেস করেছিল কর্ণফ্লেকস উইথ কোল্ড মিল্ক আর কফি দেয়া যাবে কি-না। নাস্তা করা দরকার কিন্তু অন্য কিছু খেতেও ইচ্ছে করছিল না। রুম সার্ভিস থেকে জানানো হয়েছিল দেওয়া যাবে এবং কিছুক্ষণের মধ্যেই রুমে পৌঁছে দেওয়া হয় তার অর্ডারমত খাবার।
কফিটা চুমুক দিতে দিতে নাফিস ভাবছিল শুভ্রাকে ফোন করবে কি-না।
শুভ্রা তার কলেজ জীবনের সহপাঠি। তারা একসাথে উচ্চমাধ্যমিক পড়েছে। বেশ ভাল বন্ধুত্ব ছিল কলেজ জীবনে। কিন্তু কলেজ পাশ করার পর আর কোনো যোগাযোগ ছিল না। নাচে শুভ্রা বেশ ভাল করল। দেশের একটি টিভি চ্যানেলে নাচের প্রতিভা অন্বেষণের একটা অনষ্ঠানের মাধ্যমে নাচের জগতে আগমন তার। তারপর দ্রুতই তারকা বনে গেল। নাফিস সবই জানে কিন্তু কখনই যোগাযোগ করে নি। স্টারদের সব খবর তো পাবলিক জানে। কাজেই শুভ্রার বিয়ে সন্তান এবং ঘর ভাঙ্গার খবর কোনোকিছুই নাফিসের অজানা নয়।
এক সময় টিভি নাটক আর মডেলিংও শুরু করেছিল শুভ্রা। তারপর কী হল একসময় শুভ্রা হারিয়ে গেল শোবিজের ঝলমলে জগত থেকে।
নাফিস শুনেছে শুভ্রা তার প্রতিভার চেয়ে বেশিই প্রচার পেয়ে গিয়েছিল। আর অল্পতে অনেক কিছু পেয়ে গেলে যা হয়, দিন দিন যেন বেড়েই যাচ্ছিল তার দেমাগ। আর এ দেমাগই নাকি তার কাল হয়েছিল। দেমাগের কারণেই সে হারিয়ে যায় এক সময়।
এক সময়ের বন্ধু এই শুভ্রা আবার নাফিসের জীবনে ফিরে আসে আচমকাই। একদিন ফেসবুক খুলেই নাফিস দেখল শুভ্রা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। নাফিসও গ্রহণ করে নেয় সাথে সাথেই। পুরনো বন্ধু বলে কথা!
কিন্ত ইদানীং শুভ্রা সম্পর্কটাকে নিয়ে অন্যকিছু ভাবছে এবং নাফিসকেও অনেকটা জোর করতে চেষ্টা করছে। নাফিস যে মাঝে মাঝে দুর্বল হয়ে পড়ে না তা নয়, বরং সত্য বলতে নাফিসও এখন অনেক অনুভব করে তাদের সম্পর্কটাকে। কিন্তু তারপরও নাফিস সচেতনভাবেই এ সম্পর্কটাকে বন্ধত্বের বাইরে অন্য কোনো দিকে নিয়ে যেতে নারাজ। এই কারণেই নাফিস দ্বিধা করছে শুভ্রাকে ফোন দিতে।
নানা কিছু সাত পাঁচ ভাবার পরও শেষ পর্যন্ত শুভ্রার নাম্বারে ডায়াল করল নাফিস। প্রায় সাথে সাথেই ফোন রিসিভ করল শুভ্রা ঃ
হ্যালো,
হ্যালো,
হ্যালো……..
হু দ্যা হেল ইজ দেয়ার ইন সলেম সাইলেন্স!
হ্যালো, হ্যালো …….. ।
ফোন ধরে হ্যালো করতে থাকল শুভ্রা। কিন্তু হঠাৎ নাফিসের সচেতন সত্তাটা যেন জাগ্রত হয়ে গেল। আর ভেতরের দ্বিধাটা তো আগে থেকেই ছিল। এসময়ে তার নিজের সুখি সংসার আর সহজ সরল স্ত্রীর ছবিটা যেন সামনে এস গেল। নিষ্পাপ সন্তানদের মুখ চোখের সামনে ভেসে উঠতেই হুহু করে উঠে ভেতরটায়। না, তৎক্ষনাৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল নাফিস – দেখা করবে না সে শুভ্রার সাথে। কোনো কথা না বলে আস্তে করে রিসিভারটা নামিয়ে রাখল ক্রেডলে।
দুই.
“করেছিলাম চাউনি চয়ন হতে তোর,
ভেবেছিলুম গাঁথব মালা – পাইনে খুঁজে ডোর!
সেই চাহনি নীল-কমল
ভরল আমার মানস-জল
কমল-কাঁটার ঘা লেগেছে মর্ম-মূলে মোর
বক্ষে আমার দুলে আঁখির সাতনরী-হার লোর!”
আসার সময় বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘ছায়ানট’ কাব্য গ্রন্থটি সাথে করে নিয়ে এসেছিল নাফিস। পড়তে গিয়ে এখন কিছুই মাথায় ঢুকছে না। এ বই পড়তে হবে ঠান্ডা মাথায়, না হলে কিছই মাথায় ঢুকবে না। নজরুলের কবিতা তার চেতনায় এক অন্যরকম অনুভূতির সৃষ্টি করে। অসাধারণ সে অনুভূতি! কিন্তু এই মুহূর্তে মাথা এলোমেলো থাকায় কিছুই মাথায় ঢুকছে না।
তাই বইটা রেখে দিয়ে নাফিস ভাবছে কী করা যায়। এখানে অফিস আওয়ার শুরু হতে এখনও অনেক বাকী। টুলুকে ফোন করা দরকার। টুলু কথা দিয়েছে অফিসিয়াল কাজকর্মের বাইরের সময়টায় সঙ্গ দিবে। এর মধ্যেই কোন্ দিন যেন তার একটা শো আছে। সেখানেও সাথে নিবে নাফিসকে। বাংলাদেশী কমিউনিটির অনেকের সাথে দেখা হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে ভাবতেই ভাল লাগছে নাফিসের।
শুভ্রার সাথে দেখা না হলেই হল। শুভ্রাকে এখানে আসার কথা না জানিয়ে ভালই করেছি। চারটা দিন ঘুরতে হবে ভালমতো।’ – মনে মনে এসব ভাবতে ভাবতেই তার বন্ধু শিল্পী আশিকুজ্জামান টুলুর সেল নাম্বারে ডায়াল করে নাফিস।
রিং হচ্ছে। সোফা থেকে উঠে জানালার কাছে এসে দাঁড়ায় নাফিস। পর্দাটা সরিয়ে বাইরে তাকায়। ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে এখনও- ক্যাটস এন্ড ডগস রেইন। চমৎকার আরেকটি সকাল বিদায় নিচ্ছে জীবন থেকে এ কথা ভেবে কিছুটা মন খারাপও হল তার।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
হামিদ আহসান বলেছেন: হা হা হা ............
শুভেচ্ছা রইল ৷
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪২
এম এ কাশেম বলেছেন: ভেবেছিলুম গাঁথব মালা – পাইনে খুঁজে ডোর
কেটে যাক ভাই অমানিশা ঘোর।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
হামিদ আহসান বলেছেন: এখন উপায় .....?
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ফোন ধরে হ্যালো করতে থাকল শুভ্রা। কিন্তু হঠাৎ নাফিসের সচেতন সত্তাটা যেন জাগ্রত হয়ে গেল। আর ভেতরের দ্বিধাটা তো আগে থেকেই ছিল। এসময়ে তার নিজের সুখি সংসার আর সহজ সরল স্ত্রীর ছবিটা যেন সামনে এস গেল। নিষ্পাপ সন্তানদের মুখ চোখের সামনে ভেসে উঠতেই হুহু করে উঠে ভেতরটায়। না, তৎক্ষনাৎ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল নাফিস – দেখা করবে না সে শুভ্রার সাথে। কোনো কথা না বলে আস্তে করে রিসিভারটা নামিয়ে রাখল ক্রেডলে।
মানসিক সত্ত্বা জাগ্রত থাকলে এমনই হয়। ধন্যবাদ
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই .........
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
সুমন কর বলেছেন: আরো একটু হলে মন্দ হতো না।
ভালো হয়েছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হামিদ আহসান বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল ....।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সু্ন্দর +
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫০
হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই ......
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
জেন রসি বলেছেন: সাবলীল!
গল্প ভালো লেগেছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ....
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: যাই , আগের গুলিও পড়ে আসি -------------
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
হামিদ আহসান বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন .....।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৬
মো: আশিকুজ্জামান বলেছেন: চমৎকার আরেকটি সকাল বিদায় নিচ্ছে জীবন থেকে এ কথা ভেবে কিছুটা মন খারাপও হল তার।
--------মনটা খারাপ হয়ে গেল নাফিস সাহেবের কি হলো না জানতে পেরে।