![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টিপ ঝির ঝির বৃষ্টি ঝরছে তো ঝরছেই। থামার কোনো নাম নেই। রাত থেকেই আকাশটা কাঁদছে অবিরাম। তবে কি ঐ আকাশটার বুকেও জমে আছে এক পাহাড় বেদনা! কেঁদে কেঁদে সেও কি বুকটা হালকা করছে! আরও কতো কষ্ট জমে আছে ঐ আকাশটার বুকে কে জানে! এমনই ঝির ঝির বৃষ্টির মধ্যে সেই কাকভোর থেকে একটা ছাতা মাথায় উদাসী ভঙ্গিতে আজিমপুর বাস স্টান্ডে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘোর লাগা চোখে বৃষ্টি দেখছে নুরা পুলিশ। আজ আবার শনি বার। সরকারি ছুটির দিন। তাই লোকজনের আনাগোনা এই মুহূর্তে, এতোটা ভোরে একদম নেই বললেই চলে। এমন অবস্থাতেই মিরপুরগামী একটি বাস এসে দাাঁড়ায় এখানে। কোনো মানুষ জন না থাকলেও বাসের হেলপার তারস্বরে চেচাতে থাকে:
‘মিপ্পুর, মিপ্পুর’
‘দশ্যেগারো বারো মিপ্পুর’
‘শেওরা পারা কাজি পারা দশ্যেগারো বারো’
‘মিপ্পুর মিপ্পুর’
‘এই ড্রাইভার! কী হলো যাচ্ছো না কেন?’ বাসের ভেতরের অল্প কয়েকজন যাত্রী চিল্লাফাল্লা শুরু করে দিলে বাসটি চলে যায়।
বাসটি চলে যাওয়ার পরও হেলপারের ঐকথাগুলো থেকে যায় নুরা পুলিশের মাথায়। কথাগুলো কিছুক্ষণ আবর্তিত হয় তার মাথার ভেতরে। তারপর দেখা গেল এই বৃদ্ধ মানুষটি নিজেই চেচাতে আরম্ভ করেছে,
‘মিপ্পুর, মিপ্পুর’
‘দশ্যেগারো বারো মিপ্পুর’
‘শেওরা পারা কাজি পারা দশ্যেগারো বারো’
‘মিপ্পুর মিপ্পুর’
২
দেশ সেবার মহান ব্রত নিয়েই পুলিশের চাকরিতে যোগ দিয়েছিল নুরুল হক বি.কম। টগবগে জোয়ান তখন সে। সেই থেকে এলাকার মানুষ তাকে নুরা পুলিশ বলেই ডাকে। এখন পুলিশের চাকরি না থাকলেও নামের সাথে পুলিশ শব্দটি রয়েই গেছে।
মূলত শৈশবে তার বড় মামার কাছ থেকে পুলিশের নানা গল্প শুনতে শুনতেই তার মনে পুলিশে যোগ দেওয়ার ইচ্ছাটা প্রবল হয়েছিল। বড় মামা শহিদুল হক ছিলেন একজন পুলিশ মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সময় রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ছিলেন এবং পঁচিশে মার্চ রাতে পাক হানাদার বাহিনীর আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ভারত চলে যান এবং মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।
নুরুল হক তখন খুবই ছোট। পরবর্তীতে মামার কাছ থেকে কিশোর নুরুল হক শুনেছিল:
‘১৯৭১ সালের ২৫ মার্র্চ কাল রাতে ট্যাংক ও আধুনিক অস্ত্র-শস্ত্রে সজ্জিত পাক হানাদার বাহিনী যখন নিরস্ত্র বাঙালীর ওপর নির্মম ও নৃশংস গণহত্যা শুরু করে তখন বাঙালীর সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ধাপ সূচিত হয়েছিল পুলিশ বাহিনীর সশস্ত্র প্রতিরোধের মাধ্যমেই। তৎকালীন পাকিস্তান পুলিশের বাঙ্গালী সদস্যগণ সামান্য ৩০৩ রাইফেল নিয়ে হানাদার বাহিনীর ট্যাংকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। বীরের মতো লড়াই করেছিলেন শরীরে শেষ রক্ত বিন্দু থাকা পর্যন্ত। এজন্য শুধুমাত্র দেশপ্রেম ছাড়া তাদের আর কোন আধুনিক অস্ত্র-শস্ত্র ছিল না। ’
পুলিশ বাহিনীর এই গৌরবগাঁথা বালক নুরুল হকের মনে দাগ কেটেছিল। তাই সেই শৈশব থেকেই নুরুল হকের ইচ্ছে ছিল এমন গৌরবের পুলিশ বাহিনীতে যোগ দিয়ে দেশের সেবা করবে। কিন্তু নুরুল হকের দেশ সেবার অভিজ্ঞতা সুখকর হয় নি। অনেক ঝড় ঝাপ্টার পর তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছিল। মস্তিষ্ক বিকৃতির কারণ দেখিয়ে তাকে চাকরি থেকে অবসর দেওয়া হয়। কিন্তু নুরুল হক ওরফে নুরা পুলিশ এটা মানতে নারাজ। তার কথা হল:
‘সমস্যাটা মস্তিষ্কে না। সমস্যাটা বরং আমার দিলে। নানান কিসিমের অন্যায় আর অন্যয্য কাজ কারবার দেখে দেখে দিলটা আমার ছিল্লাবিল্লা যায়। না পারি এসব জুলুম অন্যায় সহ্য করতে আবার না পারি কিছু করতে। মাথার ভেতর তখনই এক ধরনের যন্ত্রণা শুরু হয় আর সেখান থেকেই সব সমস্যার সৃষ্টি।’
৩
কতক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছে বৃষ্টির মধ্যে সে নিয়ে কোনো ভাবনা নেই নুরা পুলিশের। লুঙ্গির নিচের অর্ধেক ভিজে জব জব হয়ে গেছে। সেদিকেও তার কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে হাতের ছাতাটা ঘুরাচ্ছে আর ঘোর লাগা কণ্ঠে চেচাচ্ছে:
‘শেওরা পারা কাজি পারা দশ্যেগারো বারো’
‘মিপ্পুর মিপ্পুর’
ইতোমধ্যে সময় গড়িয়েছে অনেকটা। বিভিন্ন গন্তব্যগামী বাস আর মানুষের আনাগোনা কিছুটা শুরু হয়েছে। গাড়ি-ঘোড়ার ভুঁ ভুঁ আর পেঁ পুঁ শব্দ বাড়তে শুরু করেছে। নানান রকম মানুষ। সবাই নিজ নিজ পথ চলা নিয়ে ব্যস্ত। নিজ নিজ গন্তব্য নিয়ে উদ্বিগ্ন।
‘কি নানা, এহানে দাঁড়াইয়া কী করেন?’ আচমকা একটা কণ্ঠের ডাকে সম্বিত ফিরে যেন নুরা পুলিশের।
বৃষ্টিতে কাক ভেজা হয়ে ফ্যাক্টরির দিকে যেতে দেখা যাচ্ছে ব্যাস্তসমস্ত গার্মেন্টস কন্যাদের। একাকী কিংবা দুই জন তিন জন বা চার জনের দল ভিজতে ভিজতেই ছুটে চলছে কাজে। গার্মেন্টসে কাজ করা এই মেয়েগুলোর অপুষ্ট শরীর। পুষ্টিকর খাদ্যের অভাবে হাড়ে মাংস হয় নি বললেই চলে। ভেজা কাপড়ে পাছার মাংসহীন চেপ্টা ত্রিকাস্থি দুটি বড় বেশি এবড়োথেবড়ো লাগছে। এই ছুটে চলা মিছিলের মধ্যে মধ্য থেকেই বিউটি বেগম নামে একজন তাকে নানা বলে ডাক দিল। নুরা পুলিশের বাড়ির গলিতেই অন্য একটা বাড়িতে ভাড়া থাকে তারা। জন্ম থেকেই মেয়েটিকে চেনে সে। তাকে নানা ডাকে।
‘এই বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে কাজে যাছ; একটা ছাতা কিনে নিলেই তো পারস বইন?’
‘কী কমু নানা, প্রত্যেক বছর বর্ষা আইলেই চিন্তা করি আগামি মাসে বেতন পাইয়া একটা ছাতা কিনুম। ফুটপাতে ছাতা অলা দেখলে নাইড়াচাইড়াও দেখি। দরদামও করি। কিন্তু তিন শ’ টাকা খরচ কইরা ছাতাটা কিনা হয়ে উঠে না শেষ পর্যন্ত।’
‘কেন কেন? আজকাল তো তোগ বেতন নাকি ভালই দেয়।’
‘আর বেতন! বাড়িওয়ালা দুই মাসের ভাড়া পাইব। মুদি দোকানে দেড় হাজার টাকা বাকি। সখ করে দশ টাকা দামের একটা নেইল পলিশ, হাতের দুইটা ইমিটিশনের চুরি আর একটা মিল্লাত ঘামাচি পাউডার বাকিতে কিনছিলাম লেইসফিতাআলার কাছ থেকে। সেই টাকাটা গত মাসে দিতে পারি নাই । এই মাসে না দিলে আর চলে না। মা একটা ভিটামিন সিরাপ খাওয়ার বায়না ধরছে গত মাস থেইকা। তার নাকি শরীরটা বেশ দুর্বল লাগছে। মহল্লার হক ডাক্তার বলছে একটা ভিটামিন সিরাপ খাইতে। এইমাসে কিন্না দিমু ভাবছি। বাসার সিলিং ফ্যানটা ঘুরে না ঠিক মতো, বাতাস লাগে না। মিস্ত্রী বলছে একটা ক্যাপসিটার লাগাইলে নাকি ঘুরব। কবে কিনতে পারবো কে জানে! নিজের কাপড়চোপড় সব ছিড়ড়া গেছে। সেলাই কইরা পিন্দি। মায়েরও একটা ভাল কাপড় নাই। এসব চিন্তা মাথায় আইলে আর ছাতা কিনা হয় না। এর মধ্যে বৃষ্টির দিন চইলা যায়। ছাতার কথা ভুইলা যাই। বৃষ্টি আবার আসে, আবার ভিজি, আবার ভাবি এই মাসে বেতন পাইলেই ছাতাটা কিন্না ফালামু।’
‘তগো এই অবস্থা! কিন্তু দেশের অর্থনীতি তো সচল আছে তগো মাধ্যমে এইডা জানস?’
‘তা জানুম না কেন? টিভিতে কতকিছুই ত দেহি। আমাগো কাজের বিনিময়ে দেশ আগায়, দেশের আয় বাড়ে, দেশ মধ্যম আয়ের দেশ হয় সেই সবই জানি। কিন্তু আমাদের ভাগ্য তো ফেরে না নানা। আমরা দেশের মাথায় ছাতা ধইরা আছি কিন্তু আমাদের নিজের মাথায় ছাতা নাই। আমরা দিন রাত খাইটা যা তৈরী করি তার ইনকামের কট্টুক ভাগ আমরা সব শ্রমিক মিল্লা পাই? ধরতে গেলে সবটাই মালিক একলা পায়। তো ছাতা আমরা কেমনে কিনব? ছাতা হইল মালিকদের জন্য। গাড়ি-বাড়িও তাদের জন্য, ছাতাও তাদের জন্য।’
মেয়েটির কথা শুনে মনটা কেমন হয়ে উঠে নুরা পুলিশের। তবে পেটের ক্ষুধাটা চাড়া দিয়ে উঠতেই বাড়ির দিকে পা বাড়ায়। ছেলের বউ তার জন্য নাস্তা তৈরী করেই রাখে। এটা তার রোজকার ছক। প্রতিদিন সকালে হাঁটাহাঁটি করে বাসায় গিয়ে নাস্তা খায় সে।
বাড়ির দিকে রওনা হয়ে একটু এগোতেই আজিমপুর গার্লস স্কুলের সামনের ওভার বৃজটার সিঁড়ির নিচে দেখে দু’জন ভবঘুরে নেশাখোর বসে বসে ঝিমোচ্ছে। কতো আর বয়স হবে! বিশ বাইশ হতে পারে, দু’জনেরই। তাদের পাশ দিয়ে যেতে যেতে থমকে দাঁড়ায় নুরুল হক:
‘এই তোরা এখানে বসে আছিস কেন?’
‘এহানে বমু না তাইলে কই বমু? আমগো কি বাড়ি-ঘর আছে’ এক জন উত্তর দেয়।
‘তোরা কি নেশা করিস?’
‘হ নিশাই ত করি! নিশা না করলে কী করুম? আমগো ত টাকা নাই যে লেখাপড়া করুম, ব্যবসা করুম। মানুষে আমাগোরে জাগাও দেয় না যে কারো কাছে কোনো কাম শিখুম। আমরা তো রাস্তাঘাটে জন্মাইছি। হেল্লাইগা সবাই আমাগোরে ঘিণ্যা করে। পুলিশে ধইরা নিয়া খামাখাই মাইর ধইর কইরা আবার ছাইড়া দেয়। আমাগো ভাল হওনের কোনো ব্যবস্থা হেরাও করে না।’
‘তোরা জোয়ান পোলাপাইন। জীবন নিয়া তোগো নিজেগো কোনো স্বপ্ন নাই?’
‘স্বপ্ন! আমগো টেকা পয়সাও নাই, আমগো কোনো স্বপ্নও নাই। আমাগো খালি কষ্ট। এল্লাইগা আমরা নিশা করি।’
‘টাকা ওয়ালা অনেকেও তো নেশা করে’।
‘অরা যে কিল্লাইগা নেশা করে কে জানে। অগোরও অভাব আছে হয়ত। তয় কী যে অগো অভাব ঐডা অরা নিজেরাও ধরতে পারে না। গাট্টি গাট্টি টাকা দিয়াও অরা সুখ কিনবার পারে না। তাই অরা এই টাকা দিয়াই নিজেরে নষ্ট করে। নিশায় বেদিশা হইয়া নিজেরাই গলা টিপ্পা মারে নিজেদের সুন্দর জীবনডারে।’
‘তোরা তো দেখছি অনেক কিছু জানিস!’
‘আমার সাকিব খানের ছবি দেখি। ছবিতে সব দেখায়।’ একজন বলে।
‘সাকিব খান নাম্বার ওয়ান’। বলে অন্য জন।
‘আমার তো স্বপ্ন ছিল সামর্থও ছিল। আমি তো নেশাও করি নাই। তারপরও কেন আমার স্বপ্নগুলো নষ্ট হল বলতে পারিস?’
ছেলে দুইটা একে অন্যের মুখ চাওয়াচাওয়ি করে। নুরা পুলিশ আর সেদিকে দেখে না। বাড়ির পথ ধরে। এই মুহূর্তে স্মৃতি হাতড়াতে হাতড়াতে ঝুম বৃষ্টির মধ্যে বাড়ির পথে হাঁটতে হাঁটতে আচমকাই যেন জীবনের মানেটা ধরা দেয় তার কাছে:
‘জীবনটা আসলে একটা বিভ্রম। চল্লিশ পঞ্চাশ কিংবা ষাট বছরের একটা বিভ্রম যা মুহূর্তেই কেটে যায়। সময় এতই দ্রুতই বয়ে চলে যে, ভুল পথে বেশি দূর চলে গেলে শুরু থেকে আবার শুরু করা যায় না। বরঞ্চ সেই ভুলের মধ্যেই শেষ হয় জীবন। সে নিজে পুলিশের চাকরী ছেড়ে দিয়ে জীবনটা আবার নতুন করে শুরু করতে অনেক করে চেয়ছিল। কিন্তু পারে নি। স্বপ্নগুলো তার থেকে গেল অধরাই’।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫০
হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই .....
২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
নীল ডাইনী বলেছেন: ভাল লেগেছে, ভাল লাগা রইল
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩১
মামুন রশিদ বলেছেন: পথচলতি মানুষের নৈমিত্তিক কিছু দু:খের সাথে নুরা পুলিশের দুঃখবোধ মেলানোর একটা চেষ্টা ছিল। কিন্তু কেন যেন নুরা পুলিশের দুঃখটা খুব একটা ছুঁয়ে গেলনা। গল্পের থিম খুব সুন্দর। পাঠককে নুরার মনোজগতের আরেকট গভীরে নিয়ে যেতে পারলে এটা একটা চমৎকার গল্প হয়ে উঠবে বলে বিশ্বাস করি।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৮:১১
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ৷ অসাধারণ একটি কমেন্ট করেছেন৷ পরামর্শ হিসেবে নিলাম
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৩
হামিদ আহসান বলেছেন: ..
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: পথচলতি মানুষের নৈমিত্তিক কিছু দু:খের সাথে নুরা পুলিশের দুঃখবোধ মেলানোর একটা চেষ্টা ছিল। কিন্তু কেন যেন নুরা পুলিশের দুঃখটা খুব একটা ছুঁয়ে গেলনা। গল্পের থিম খুব সুন্দর। পাঠককে নুরার মনোজগতের আরেকট গভীরে নিয়ে যেতে পারলে এটা একটা চমৎকার গল্প হয়ে উঠবে বলে বিশ্বাস করি। সহমত, আমারও এমনটাই মনে হল পাঠ শেষে।
গল্প লেখা চলতে থাকুক, সাথে আছি। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ৷ শুভকামনা নিরন্তর জানবেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
প্রামানিক বলেছেন: গল্প ভাল লাগল। ধন্যবাদ হামিদ ভাই।