নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হামিদের ব্লগ

হামিদ আহসান

ভবের এই খেলাঘরে খেলে সব পুতুল খেলা জানি না এমন খেলা ভাঙে কখন কে জানে ...

হামিদ আহসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মায়ের মন ...............গল্প

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

জ্বী বলুন! জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালাম আগন্তুকের দিকে। ডক্টরস কেন্টিনে বসে চা খাচ্ছিলাম। এমন সময় এক ভদ্রলোক সামনে কিছুটা দূরত্বে দাঁড়িয়ে দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছিলেন।

‘ডক্টর মারুফ হাসান কল্লোল?’- নিশ্চিত হতে চাচ্ছেন ভদ্রলোক।

'হ্যাঁ, বলুন কী করতে পারি আপনার জন্য!'

আমি ছাইফুল ইসলাম। আপনিই মনে হয় আমার মা’র চিকিৎসার দেখাশোনা করতেন বৃদ্ধাশ্রমে। তার ডেথ সার্টিফিকেটও আপনিই দিয়েছেন বলে শুনেছি। মানে গত মাসে আপনাদের বৃদ্ধাশ্রমে যে মহিলাটি মারা গেছেন, আফরোজা বেগম, তাঁর পেটেধরা একমাত্র সন্তান আমি। হতভাগা আমি এতদিনে এলাম মাকে দেখতে। কিন্তু আমার ভাগ্যে নেই। শেষ দেখাটাও দেখতে পারলাম না।

বুঝতে পারলাম এই ভদ্রলোকই আফরোজা খালার ছেলে। হ্যাঁ, তাঁকে আমি আফরোজা খালা বলেই ডাকতাম। প্রথম সাক্ষাতেই ভদ্রমহিলা আমাকে বেশ আপন করে নিয়েছিলেন। তাঁর আচার-আচরণে কেমন একটা মা মা ভাব থাকত। চলনে-বলনে,অবয়বে এবং শারীরিক ভাষা ও দেহভঙ্গির প্রকাশে এক ধরনের বনেদিপণা ছিল যদিও তিনি সাধারণ নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে ছিলেন।

আমি তাঁকে শেষ দু’ বছর পেয়েছি এখানে। তিনি নিজেই তাঁদের পারিবারিক নানান গল্প করতেন আমার সাথে। কিন্তু এই দু’বছরে নিজের ছেলে সম্পর্কে কোনোকিছুই বলেন নি আমাকে। ছয় বছর বৃদ্ধাশ্রমবাসের পর গত মাসে মানে আজ থেকে একমাস নয় দিন আগে তিনি মারা গেছেন। আর মাকে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে পালিয়ে যাওয়া এই ছেলে মার খবর নিতে যখন এসেছে তখন মা আর জীবিত নেই। মা মারা যাওয়ার এক মাস নয় দিন পর ছেলে মাকে দেখতে এসেছেন। যাইহোক, ভদ্রলোককে সামনের চেয়ারে বসতে বললাম; বসলেন। চা অফার করলাম; রাজি হলেন।

সামনের চেয়ারে বসে ভদ্রলোক কাঁদতে শুরু করলেন। ইচ্ছে করছিল কঠিন কিছু কথা শুনিয়ে দেই। কিন্তু সংবরণ করলাম নিজেকে। তাকে কিছু বলার আর দরকার নেই। যে ধন তিনি হেলায় হারিয়েছেন এখন তিনি কাঁদবেন সারা জীবনই। তাতে তার নিজের তো কোনো উপকার হবে না, তাকে দেখে যদি আশপাশের মানুষরা কিছু শেখে!

বৃদ্ধাশ্রমটির সাথে আমার যোগাযোগটা হয় হঠাৎই । এখানকার জেলা সদর হাসাপাতালে পোস্টিং হওয়ার কিছুদিনের মধ্যেই একজন সিনিয়র কলিগের মাধ্যমে স্থানীয় একটি বৃদ্ধাশ্রমের পক্ষ থেকে আমাকে প্রস্তাব দেওয়া হয় তাদের কনসালট্যান্ট হতে। অবৈতনিক। সপ্তাহে দুবার গিয়ে সেখানকার অধিবাসীদের শরীর স্বাস্থের অবস্থাটা দেখে আসতে হবে। আমি রাজি হয়ে যাই।

জেলা শহরের কাছেই সেই বৃদ্ধাশ্রম। অন্য অনেক মা-বাবার সাথে এখানে বাস করছেন আফরোজা বেগম। একজন মা যিনি প্রতিটা দিন তাঁর প্রতারক ছেলেটার জন্য অপেক্ষা করে করে আছেন। অপেক্ষা করেছেন জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত। কারণ যাওয়ার আগে ছেলে বলে গিয়েছিল একটু পরেই এসে তাঁকে নিয়ে যাবে। কিন্তু ছয় বছর ধরে সে এখানে জীবিত ছিল কিন্তু ছেলে আসে নি।

ছাইফুল ইসলামের বাবা মারা গিয়েছিল তার এস এস সি পরীক্ষার পর পরই। তারপর ছেলের পড়াশোনার জন্য এই মাকে অনেক কষ্ট করতে হলেও দমে যান নি তিনি।

মানুষের মত মানুষ করার জন্য তিনি ছাইফুল ইসলামকে ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি করাতে চান। তাঁর সেই ইচ্ছা পূরণও হয়। ওখান থেকে অনার্স মাষ্টার্স করার পর ছেলেকে বিয়ে করান ছেলের নিজের পছন্দ করা মেয়েকে। এক সময় ছেলে আর ছেলের বউ দু’জনের চাকরীও হয়ে যায় ঢাকাতে। ঢাকাতেই ফ্ল্যাট ভাড়া করে ছেলে তার বউসহ সংসার শুরু করে।

তখনই আফরোজা বেগমের সাধ জাগে ছেলের বাসায় গিয়ে ছেলের সংসারে ছেলের সাথে থাকবেন। সেটা সরাসরি ছেলেকে না বললেও তাঁর যে এখানে বাড়িতে একা একা ভাল লাগে না সেটা ফোনে সুযোগ পেলেই বলেন। ছেলে চাকরী করে ঢাকায়। সেতো আর গ্রামে এসে থাকতে পারবে না, তাই তিনিই ঢাকা চলে যাবেন বলে মনে মনে ভেবে রাখেন।

এরই মধ্যে ছাইফুল ইসলাম বউসহ বাড়ি যায় দুই দিনের জন্য। দ্বিতীয় দিন সকালের দিকে মাকে বলে, বাসায় তারমন একদমই টিকছে না। জেলা শহরে যাবে ঘুরতে। মাকে বলল ‘তুমিও চলো আমাদের সাথে’। তিনিও রাজি হলেন। বাসে উঠে জেলা শহরে পথে চলল তারা তিন জন। শহরে পৌঁছতেই ছাইফুল ইসলাম মাকে বলল, মা! এখানে একটি বৃদ্ধাশ্রম আছে। আমরা আগে সেইখানটা ঘুরে আসি। বৃদ্ধাশ্রমে পৌঁছে ছাইফুল মাকে বলে, মা! তুমি একটু এখানে অপেক্ষা করো আমি তোমার বউমাকে নিয়ে একটু বাইরে যাচ্ছি। একটু পরেই চলে আসবো। মা তো আর জানেন না ছেলের মনের খবর। তিনি ছেলেকে বলে দিলেন ‘তারাতারি চলে আসিস বাবা’।

সেদিন দুপুর থেকে বিকেল হল, বিকেল থেকে সন্ধ্যা হল, তারপর সন্ধ্যা থেকে হল রাত। কিন্তু ছাইফুল ইসলাম আর ফিরে এলো না। বৃদ্ধাশ্রমের অফিস থেকে মাকে বলা হল, ছাইফুল ইসলাম তাকে এখানে এন্ট্রি করে ঢাকা চলে গেছে।

রাতে অফিসের লোকজন তাঁকে একটা রুমে নিয়ে বলল, আজ থেকে আপনি এখানেই থাকবেন। তিনি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। সারা রাত ঘুমাতে পারেন নি। কেঁদেছেন সারা রাত অবিরাম। ফজরের আজান হলে নামাজ ঘরে গিয়ে নামাজ পড়ে দু’হাত তুলে মোনাজাত করেন সৃষ্টিকর্তার কাছে। না, তিনি সন্তানকে অভিশাপ দেন না; বরং সৃষ্টিকর্তাকে বলেন তিনি যেন তার সন্তানকে ক্ষমা করে দেন। মাকে কষ্ট দেওয়াতে তিনি যেন ছেলের কোনো অমঙ্গল না করেন।

এই হল আফরোজা বেগমের বৃদ্ধাশ্রম বাসের ইতিহাস। না, এই ইতিহাস তিনি নিজে আমাকে বলেন নি। কিছুটা বৃদ্ধাশ্রম কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আর কিছুটা শুনেছি তাঁর সহবোর্ডারদের কাছ থেকে। ছেলে কুকীর্তি আফরোজা বেগম কারও কাছে প্রকাশ করতে চান নি; ছেলের বিরুদ্ধে কখনও কোনো অভিযোগও করতেন নি তিনি। এমনকি মন খারাপও করতেও চান নি; পাছে তাঁর সন্তানের কোনো অমঙ্গল হয়! মায়ের মন বুঝি এমনই হয়!

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মায়ের মন বুঝি এমনই হয়!

চিরটাকাল। আর কুলঅঙ্গারেরা অনেক দেরীতে বোঝে! কেউকেউ তো বেঝোই না!!!

মাগো ক্ষমা করো সবাইকে!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৩

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: তিনি সন্তানকে অভিশাপ দেন না; বরং সৃষ্টিকর্তাকে বলেন তিনি যেন তার সন্তানকে ক্ষমা করে দেন। মাকে কষ্ট দেওয়াতে তিনি যেন ছেলের কোনো অমঙ্গল না করেন। - মায়েরা মনে হয় এমনি হন। ছাইফুলের প্রতি তীব্র ঘৃনা জানিয়ে গেলাম।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা জানবেন .

৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: উফফ ----------
এমন সন্তান যেন কোন মায়ের গর্ভে জন্ম না নেয়!!!!!!!!

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

হামিদ আহসান বলেছেন: এমন সন্তান যেন কোন মায়ের গর্ভে জন্ম না নেয়!!!!!!!!
এই কামনা অামারও

৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

ধমনী বলেছেন: আফসোস এসব সন্তানের জন্য, দোয়া এমন মায়েদের জন্য।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৬

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা রইল

৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

মা কখনও চান না তার সন্তান তার কারণে কষ্ট পাক।
সুন্দর একটি বার্তা দিয়েছেন গল্পে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০৭

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাই৷ শুভকামনা রইল

৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: হামিদ আহসান ,



মায়ের মন বুঝি এমনই হয়!

একটা মেসেজ দিয়েছেন । প্রসঙ্গত এই লেখাটি দেখুন -------
বেলাশেষের দিনগুলি .....( প্রতিটি সন্তানের অবশ্যই পড়া উচিৎ )
১৬ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
http://www.somewhereinblog.net/blog/GSA1953happy/29433081

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১০

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ লিঙ্কটা পড়ে অাসব গিয়ে৷ শুভকামনা রইল ..

৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২১

কিরমানী লিটন বলেছেন: সন্তান নামের কলংক এরা-মায়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা,
আপনাকেও অভিবাদন প্রিয় হামিদ আহসান ভাই-এমন মর্মমূলের বেদনাকে পোষ্টে তুলে ধরার জন্য- সতত শুভকামনা ...

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৩

হামিদ আহসান বলেছেন: মায়ের জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা,

অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা রইল..

৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৯

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মা এমনি হয়।মা নিজে কষ্ট করলেও নিজের সন্তানের সুখ কামনা করেন সব সময়।
কোন মায়ের সাথেই যেন এমন না হয়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

হামিদ আহসান বলেছেন: মা এমনি হয়।মা নিজে কষ্ট করলেও নিজের সন্তানের সুখ কামনা করেন সব সময়।

অনেক ধন্যবাদ অাপা ৷ শুভকামনা রইল

৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:০৯

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: লেখাটা খুবই ভাল লাগলো।

এমন সন্তানের বেঁচে থাকার দরকার কী!!! এমন সন্তান মায়েদের জন্য কলংক। গল্পে না, বাস্তবে আছে এই ধরণের কিছু কুলাঙ্গার।

আর মা, সবসময়ই মা। তারা আলাদাই।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

হামিদ আহসান বলেছেন: এমন সন্তানের বেঁচে থাকার দরকার কী!!! এমন সন্তান মায়েদের জন্য কলংক। গল্পে না, বাস্তবে আছে এই ধরণের কিছু কুলাঙ্গার।

অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা নিরন্তর

১০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৬

বিপ্লব06 বলেছেন: এই কুলাঙ্গার সারাজীবন সাফার করবে এর জন্য।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮

হামিদ আহসান বলেছেন: এই কুলাঙ্গার সারাজীবন সাফার করবে এর জন্য।
অনেক ধন্যবাদ ৷ শুভকামনা নিরন্তর জানবেন

১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২১

জুন বলেছেন: আজ প্রায় ঘরে ঘরে এমন অনেক সাইফুল আছে। কোন ছাইফুল তার মনের বাসনা কার্যকরী করে কেউবা না করতে পেরে হাত কামড়ায়, মনে মনে গজরায়।
চমৎকার লিখেছেন বর্তমান আলোচ্য বিষয়টি নিয়ে।।
+



০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

হামিদ আহসান বলেছেন: আজ প্রায় ঘরে ঘরে এমন অনেক সাইফুল আছে। কোন ছাইফুল তার মনের বাসনা কার্যকরী করে কেউবা না করতে পেরে হাত কামড়ায়, মনে মনে গজরায়।

অনেক অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে৷ শুভকামনা নিরন্তর জানবেন

১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

নেক্সাস বলেছেন: মায়ের সাথে কার তুলনা হয়না। মায়ের চাওয়া পাওয়া গোটা দুনিয়ার চাওয়া পাওয়ার চাইতে আলাদা।

সুন্দর লিখা।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

হামিদ আহসান বলেছেন: মায়ের সাথে কার তুলনা হয়না। মায়ের চাওয়া পাওয়া গোটা দুনিয়ার চাওয়া পাওয়ার চাইতে আলাদা।

অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে৷ শুভকামনা নিরন্তর

১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

চাকমা বলেছেন: ফালতু সন্তানদের কথা বাদ দেন। ভাবতে চাই না, তাদের নিয়ে। ভাই, আপনি কিন্তু এইসব "মা" দের পাশ থেকে সরে যাবেন না। প্লিজ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে৷ ভাল থাকুন

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

আমিনুর রহমান বলেছেন:



মা এমনিই হয়। কিছু লিখতে পারছি না মনটা বিষণ্ণতায় ভরে গেলো।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

হামিদ আহসান বলেছেন: অাসলেই "মায়ের নেই তুলনা"
অনেক ধন্যবাদ .....

১৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৫

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মা,মা,মা,মা,মা...............................
//ছেলের বিরুদ্ধে কখনও কোনো অভিযোগও করতেন নি তিনি। এমনকি মন খারাপও করতেও চান নি; পাছে তাঁর সন্তানের কোনো অমঙ্গল হয়! মায়ের মন বুঝি এমনই হয়!//
মা,মা,মা,মা,মা,মা,মা...........................................

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা রইল...

১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

সুমন কর বলেছেন: সারা রাত ঘুমাতে পারেন নি। কেঁদেছেন সারা রাত অবিরাম। ফজরের আজান হলে নামাজ ঘরে গিয়ে নামাজ পড়ে দু’হাত তুলে মোনাজাত করেন সৃষ্টিকর্তার কাছে। না, তিনি সন্তানকে অভিশাপ দেন না; বরং সৃষ্টিকর্তাকে বলেন তিনি যেন তার সন্তানকে ক্ষমা করে দেন। মাকে কষ্ট দেওয়াতে তিনি যেন ছেলের কোনো অমঙ্গল না করেন।

কমন প্লটে সাবলীল গল্প।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

হামিদ আহসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ৷ শুভকামনা রইল...

১৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আহারে ! আহারে !!!

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

হামিদ আহসান বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই ......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.