নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

আমি শিখি একসাথে জিকির জিহাদ, শাহ্জালালের কাছে। তাই কি করে তাগুত হয় পরাভূত, সে আমার জানা আছে। আমি শিখেছি লড়াই, দরবেশ ফকির মজনু শাহর। আমি মানুষের চির-কল্যানকামী, অনুসারী আল্লাহর। আমি শক্তি ভক্তি যুক্তিতে খুঁজি, মুক্তির সন্ধান। বাংলাদেশের মুসলিম আমি, বাঙাল

সত্যের পথে আরিফ

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সত্যের পথে আরিফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম সাহেব হুজুরের স্বদেশ প্রত্যাগমনেও আহলে মাদারী-দের চুলকানি!

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম সাহেব হুজুরের আটক করানোর পর তারা যেভাবে মিথ্যাচারে মেতে উঠেছিল, আঙ্গুল
কেটে ফেলার গল্প লিখছিল, এখন আবারো একই কায়দায় ইসলামী আন্দোলন, চরমোনাই ও হযরত মুফতি সাহেব হুজুরকে নিয়ে নানা অপপ্রচার এবং গালগল্প লিখে আসছে। চুলকানির সিমানেই শয়তানী শক্তিগুলোর। আর তৌহীদি জনতার এখনি সময় তাদের সমুচিত জবাব দেয়ার। এদের মিথ্যাচারের কঠিন জবাব ও মিথ্যাচারী এইসব কুলাঙ্গার গুলুরে মুগুর দেওয়ার। এই তথাকথিত বেজন্মা, ইহুদি-খ্রিষ্টান, শিয়াদের দালালদের জায়গায় জায়গায় জুতাপেটা করে শাহজালাল/শাহপরান এর পবিত্রভুমি থেকে উচ্ছেদ করার।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির আল্লামা মুফতি সৈয়দ মুহম্মদ ফয়জুল করিম সাহেব
হুজুরের বিরুদ্ধে একটি ইসলামী নামধারী শয়তানী শক্তি মিথ্যা তথ্য দিয়ে আটক করাতে সক্ষম হয়েছিল।
কিন্তু তদন্তে নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর সৌদি সরকার হুজুরকে ছেড়ে দেয়ার পাশাপাশি ঘটনার জন্য লিখিতভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
সৌদি রাজকীয় মেহমান হিসেবে সরকারী খরচে ওমরা পালন এবং ৫ তারকা হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করে। তারা সেখানে যত দিন মনে চায় হুজুরকে থাকার আহবান জানায়। এতেকাফ থাকতেও অনুরোধ করে।
শেষ পযর্ন্ত হুজুর শনিবার দেশে ফিরে আসে। আসার বিমান টিকিটও সৌদি সরকার করে দেয়। শনিবার ঢাকার বিমান বন্দরে লাখো জনতা হুজুরকে সংবর্ধনা জানায়।
আজও চলছে বরিশালে সংবর্ধনা। হুজুরের এই রাজকীয় বরণে হতাশ সেই গোষ্টি।
তারা সৌদি আরবে হুজুরকে অপমান গিয়ে এভাবে সম্মানিত হয়ে যাবে তা চিন্তাও করতে পারেনি। দেশেও হুজুরের এই বিরোচিত আগমন এবং সম্মাননার কারণে চরমভাবে হতাশ ইসলামের নামধারী আহলে খবিস ও তাদের দোষররা।
তৌহীদি জনতার এখনি সময় তাদের সমুচিত জবাব দেয়ার।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

সীমান্ত মুরাদ বলেছেন: আপনার লেখনীর ভাষা বড়ই নোংরা ৷ এক শ্রেণির লোককে মন্দ বলে অন্য শ্রেণিকে উত্তম প্রমাণ করতে পারবেন না ৷ কেননা উভয়ই মুসলিম দাবী করে নিজেদের ৷ সুতরাং ঐক্য এবং সম্প্রীতি গড়ে তুলুন ৷ বিভাজন নয় ৷

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: মাদারী শব্দটি খারাপ অর্থ নেই! তাই এটা দিয়ে এক ডিলে দুই.......

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

নতুন বলেছেন: যারা মিথ্যা বলে তারা কেমন ধমের প্রচারক???

যে একবার আমার সাথে মিথ্যা কথা বলে আমি তো তাকে জীবনে কখনোই বিশ্বাস করিনা।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: যেমন? #নতুন

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৮

সীমান্ত মুরাদ বলেছেন: দেখুন , ধর্ম হলো বিশ্বাসের ব্যাপার ৷ এখানে যদি এক ধর্মগুরু অন্য ধর্মগুরুকে প্রত্যাখান করেন এবং একই ধর্মের গুরু হয়ে থাকেন ৷ তবে তো ধর্মে দিকেও আঙুল তোলা যাবে ৷ কি যাবে না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.