![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
জন্মসনদ অনু্যায়ী এদেশের ৯২ ভাগ মানুষ মুসলমান দাবি করে। কিন্তু বর্তমানে তার সিংহভাগই প্রায় ইহুদি-খ্রিষ্টিয় শিক্ষায় সন্তানকে পড়িয়ে ধন্য মনে করে। দেদারসে টাকা বিলায় সকালের কোসিং, দুপুরের টিপিন, বিকালের প্রাইভেট.........শুধু ইহুদি-খ্রিষ্টানদের চেহারার/সিারতের "মানুষ" বানানোর জন্য। কেমন শিক্ষত হয় তার প্রতিরুপ ঘরে ঘরে দেখাই যাচ্ছে। সন্ত্রাসী,কালোবাজারি,ঘুষখোর, মদখোর,দেশখোর, ধর্ষনের সেঞ্চুরিয়ান কওমী মাদ্রাসা থেকে বেরহ্য়না। আর তথাকথিত মুসলমান জন্মসনদে নামধারী ওয়েস্টার্ন পন্থি অভিবাবকরা মাদ্রাসাকে ভাবে মিসকিনি শিক্ষালয়, ভিক্ষা করে খাবে। আর তাদের নিয়োজিত আমিরুল মুসলিমিনারা(সরকার) জনগনের বায়তুল মাল(টাক্স) দিয়ে সেই ইহুদি-খৃষ্টিয় শিক্ষা খাতে সম্পদের একটা বড় অংশ ব্যায় করে। কিন্তু যারা ইসলামের পতাকাবাহী, সরদারে দো আলম, রহমাতুল্লিল আলয়ামিন(স এর উত্তরসুরী, তাদের অপমানিত হতে হয় কওমের দারে দারে! কিন্তু এরাই ইসলামটাকে আজো জিন্দা রাখছে, আকড়ে ধরে আছে কওমের চোখে ভিক্ষুক হোয়েও। খুব খারাফলাগে যখন দেখি আমার তালবে এলেমরা, ওস্তাদেরা বাজারে বাজারে ঘুরে ঘুরে যাকাত/ফিতরা/অনুদান সংগ্রহ করে মাথার ঘাম পায়ে পেলে আর মানুষ ৫ টাকার নোট একটে দিতেও টিটকারী করে। অনেককেই শুনতে হয় হুজুর পরে আইসেন!
কিন্তু হবার কথা ছিল বায়তুল মালের টাকায় হবে ৯২ভাগ মুসলমানের কোরয়ানের/হাদিসের শিক্ষা। এই গ্রহের ২য় বৃহত্তম মুসলমান দেশের আমির হবে নবির ওয়ারিসেরা। দেশ চলবে ইসলামিক নীতিতে।
মুসলমানদের বেইমান আব্রাহাম লিংকনের কুপরী মত হতে মুসলমানের নিতীর নেতা মুহাম্মদ স: এর মতে আনার জন্য আমরা কি করছি?
আমরাতো আল্লাহর খলিফা না?
সামনে আরো কঠিন সময় আসছে। তখন হয়তো তালবে এলেমদেরও প্রচন্ড অনিহা থাকবে মাদ্রাসা আবাদ করার। বেতন না পেয়ে, .......প্রতিকুলতায় হয়তো শুনবো আত্মহত্যা করছে কোন মাদ্রাসা শিক্ষক।
[জানি এই মুহুর্তে ইসলাম কায়েম করেফেলা সম্ভব না। কিন্তু সবার ঐক্যমতের ভিতরে এগুলে বাংলাদেশের দুই পরিবারের কাছে বন্দি জনগন গুলারে ইসলামের পতাকাতলে আনা যায়। ৩য় তো আছিই, ইসলামী দলগুলা একত্রিত হয়ে এগুলে ২য় হওয়া বর্তমান পরিস্থিতিতে অসম্ভব না। দরকার তাওয়াক্কুল, তাকওয়া, ঈমানী শক্তি, সহমর্মিতা আর এগিয়ে যাওয়া]
আল্লাহ আমাদের তঅফিক দিন। আমিন।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:০৫
নতুন বলেছেন: ইহুদি-খ্রিষ্টানদের এতোই খারাপ জানলে তাদের জিনিসও বজন করা উচিত তাইনা।
আপনিও ইহুদের তৌরি কম্পিউটার শিখেছেন<< ইন্টারনেট শিখেছেন<<তাদের তৌরি সফটয়ার ব্যবহার করছেন<< ইন্টানেটে বসে ইহুদি-খ্রিষ্টানদের বাজে বলছেন?
নেমখারামী হয়ে গেলোনা ব্যাপারটা
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
সত্যের পথে আরিফ বলেছেন: ওরাওতো আমাদের তেল,সর্ণ, রাবার , মুসলমানিত্য, অনেক ক্ষেত্রে ঈমান কেড়ে নিচ্ছে.........।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
নৈশ শিকারী বলেছেন: আমিন