নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কষ্টতো এখনও শুরুই হয়নি...

আমিই আজাদ

আমি বাংলায় গান গাই, আমি মানুষের গান গাই,আমি সাম্যের গান গাই।

আমিই আজাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“স্যার লিটন কুমার দাস” বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬


সে অনেক অনেক আগের কথাঃ
আমি এই ব্লগে লেখার ইচ্ছা পোষণ করতাম। তখন অনেক গুনমান সম্পন্ন লোকবর্গ এই ব্লগে লেখা প্রকাশ করার জন্য চেষ্টা তদবির করিত। আমিও তাদের মধ্যে একজন ছিলাম। বিভিন্ন সমস্যার কারনে লিখিতে পারিতাম না (গুনমানহীন লেখা আবার এই ব্লগে খাইত না)। অগত্যা লেখা বাদ দিয়া নিজের কাজে মনোনিবেশ করিতাম। আইজকা আবার পুরান ভুতে পাইছে। তাই একটা লেখা না লেইখ্যা পারলাম না। মনের ভিতর কুটকুটানি রাখতে পারলাম না। মতামাতগুলি সম্পূর্ণই আমার নিজের। কেউ আবার ভুল বুইঝেন না যেন। আরেক খান কথা: এই লেখাটা আগে আমার ফেসবুক টাইম লাইনেও দিছিলাম :D

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল বর্তমানে বাস্তবতায় এক কালের অজেয় অষ্ট্রেলিয়া হওয়ার পথে। ক্রিকেট প্রেমীরা আমার মতই সবাই এই ব্যাপারটা হয়তো বুঝে গেছেন। আমার মত ক্রিকেট প্রেমীর জন্য ২০১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে ইংল্যন্ডের লর্ডসের বেলকনিতে মাশরাফির হাস্যোজ্বল ট্রফি হাতে ছবিটি কল্পনা করা হয়তো অন্যায় কিছু হবে না, হয়তো বাড়াবাড়ি কিছুও হবে না।
কারনঃ
১) বর্তমান বাংলাদেশ দল: কি নেই এই দলে? মানে আমি প্রতিটি পজিশনে পারফর্মারদের কথা বলছি। বাংলাদেশ একটি সুশৃঙ্খল টিম হয়ে উঠার কথা বলছি।
২) দলনেতা: ..........মাশরাফি বিন মর্তুজা..............(নো কমেন্টস)
৩) “স্যার লিটন কুমার দাস” !!!!!!!!?????!!!!!! (একটু তো ব্যাখ্যা দিতেই হয়)

বর্তমানে “স্যার লিটন কুমার দাস” বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অপরিহার্য একজন খেলোয়াড়ের নাম। প্রথম একাদশে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হিসাবে তিনি Automatic Choice. তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। কেন হবেন না? তার কীর্তিময় ২২টি ওডিআই ইনিংসগুলো আপনার মনেও সাড়া জাগাতে পারে। ইনিংসগুলো নিজেই দেখে নিন:
৮-৩৬-৩৪-০০-১৭-৫-০০-৭-১৭-২১-১৪-৬-০০-৬-৪১-৬-১২১-০০-৪-৮৩-৪১-৮
ওপেনিং-এ তাঁর কোন বিকল্প নেই। কিভাবে থাকবে? যেখানে তামিম ইকবাল সম্পর্কে মন্তব্য করা আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা ছাড়া আর কিছুই না। তামিম ইকবাল শুধু বর্তমান বাংলাদেশ দলের নয় সমস্ত বিশ্ব ক্রিকেটের বিশ্বসেরা দু’একজন ওপেনারদের মধ্যে একজন। সাদমান ইসলাম সম্পর্কে কোন মন্তব্য করলাম না, তার সবে শুরু। বাকি রইল দুই জন: ১। ইমরুল কায়েস ও ২। সৌম্য সরকার।
ক্রিকেট পাগল, ভক্ত সবাই জানেন, একজন ক্লাসিক্যাল/টেকনিক্যাল ওপেনিং ব্যাটসম্যান এবং অন্যান্য পজিশনের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে কিছু পার্থক্য তো আছেই। আমারতো মনে হয় ঐ যে দুই জন ইমরুল ও সৌম্য বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তামিমের পর তাঁরাই ওপেনিং-এ দলকে একটা দৃঢ়তা প্রদান এবং ব্যাটিং সৌন্দর্যের বাস্তব দৃষ্টান্ত। “ইমরুল কায়েস” যিনি তামিমের অবর্তমানে শেষ জিম্বাবুয়ে সিরিজে ১৪৪-৯০-১১৫ এর আগে এশিয়া কাপে বাঁচা মরার লড়াইয়ে খুলনা থেকে উড়ে গিয়ে আরব আমিরাতের ৪৬ ডিগ্রী তাপমাত্রায় ৭২ রানের একটি অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনলেন ফাইনালে। এ আর এমনকি ব্যাপার! “স্যার লিটন কুমার দাস” এর ক্যারিয়ারের সামনে এগুলি নস্যি। ইমরুলকে তাই ওপেনিং পজিশন ছেড়ে ওয়ান ডাউনে খেলতে হয় নতুবা রিজার্ভ বেঞ্চ। অপর দিকে সৌম্য সরকার বাংলাদেশ ক্রিকেটে ধূমকেতুর মত আবির্ভাব যার। অপরূপ সৌন্দর্যের ব্যাটিং শৈলী। সর্বশেষ জিম্বাবুয়ে সিরিজে একটি বিধ্বংসী সেঞ্চুরি সহ মোট ২টি সেঞ্চুরি ও ৬টি হাফ সেঞ্চুরির অধিকারী। শেষ দুইটি প্রস্তুতি ম্যাচের সাইক্লোন সেঞ্চুরিগুলি না হয় নাই বললাম। কিন্তু বিধি ভাম, “স্যার লিটন কুমার দাস” এর ক্যারিয়ারের কাছে এগুলো ধূলি কনা মাত্র। “স্যার লিটন কুমার দাস” এর পজিশান ঠিক রাখতে সৌম্যকেও অবশ্যই খেলতে হবে ৬/৭ পজিশনে অথবা রিজার্ভ বেঞ্চ।
মোহাম্মদ মিথুন: জাতীয় দলে মিডল অর্ডারে ভরসা হয়ে উঠছেন। হয়তোবা একদিন মুশফিকুর রহিমের পরবর্তীতে তিনিই হয়ে উঠবেন তাঁর উত্তরসূরী! সে নিজে একজন উইকেট কিপারও বটে। জাতীয় দলে সর্বশেষ কিছু ভাল পারফরমেন্স করার পরও প্রথম একাদশে তাকে ছাড়াই দল গঠন করতে হয়, শুধু মাত্র “স্যার লিটন কুমার দাস” এর সম্মানে।
সর্বশেষে “স্যার লিটন কুমার দাস” এর অর্জন....
ক) একটি সিরিজে তিনি “অলরাউন্ডার” সাকিব আল হাসানের বিকল্প হিসাবে খেললেন।
খ) কিছুদিন দেখলাম “ওপেনার” তামিম ইকবাল এর বিকল্প হিসাবে।
গ) জিম্বাবুয়ে সিরিজে দলের মূল “পেসার” মোস্তাফিজ এর বিকল্প।
ঘ) আরও কিছুদিন আগে মুশফিকুর রহমান এর বিকল্প হিসাবে তাঁকে গন্য করা হতো।

যিনি দলের প্রতিটি খেলোয়াড়ের অপরিহার্য বিকল্প খেলোয়াড় এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফিক্সড্ ওপেনার তিনিই তো আমাদের ক্রিকেটের উজ্জ্বল নক্ষত্র। বাংলাদেশ ক্রিকেটের একমাত্র কান্ডারী। সমগ্র বাংলাদেশ আজ চেয়ে আছে তাঁর অনাগত সমৃদ্ধ অর্জনের দিকে।

তাই নয় কি?

লেখা: আজাদ (আমি নিজেই)
সহায়তায়: বাহাদুর (বন্ধু মিজান)
কিছু সূত্র: https://www.espncricinfo.com/

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আপনি যে ২২টি ইনিংস দিয়েছেন তাতে লিটন মাত্র ৬টিতে পারফর্ম করেছে । একজন ওপেনার হিসেবে তাকে প্রতি ম্যাচেই ৩৫ রান করা উচিত । তাছাড়া ওপেনার হিসেবে আমি চয়েসে ইমরুল কে রাখব । কারন সে এই পজিশনেই সবচেয়ে ভাল খেলেছে ।

সৌম্য এখনো নিজেকে গুছাতে পারেনি । বাইরে পারফর্ম করলেও সে দল জন্য এখনো অপরিহার্য ভাবে পারফর্ম করতে পারেনি ।

মিঠুন কে নিয়ে আমি আশাবাদী তবে তাকে মিডেলে না রাখে ওয়ান ডাউনে নিয়ে আশা উচিত কারন তার হাতে ভালো শট আছে ।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১১

আমিই আজাদ বলেছেন: অনুগ্রহ করে আমার পোষ্টটি আর একটু ভাল করে পড়ুন। আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য কি ছিল হয়তো আপনি ভাল করে চিন্তা করেন নি।
তবে সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমি বলছিলাম যে, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, মিথুনরা এত ভাল এবং নিয়মিত পারফর্ম করার পরও লিটনকে দলে টিকাতে তাদেরকে নিজেদের পজিশন ছেড়ে দিতে হয় কেন? কার ইশারায়? কি আছে লিটনের মাঝে? যা লিটনের চেয়েও অনেক অনেক গুন বেশি পারফর্ম করা ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার বা মিথুনদের মাঝে নেই।
একজন লিটনের জন্য পুরো দলটার মূল অবয়বই বদলাতে হবে কেন?
যে ইমরুল তার ক্যারিয়ারে কখনই ওপেন ছাড়া খেলেনি। তাকে খেলতে হয় ৬/৭ পজিশন থেকে আসা লিটনকে জায়গা করে দিতে ৩ বা ৬ নাম্বার পজিশনে। সৌম্যকে খেলতে হয় ৬/৭ পজিশনে যেখানে সৌম্যকে ওপেনার হিসাবেই দলে নেওয়া হয়েছিল। মিথুনেরও যেখানে খেলোয়াড়ী জীবন কাটে ওপেন ব্যাটসম্যান হিসাবে সেখানে জাতীয় দলে তাকে খেলতে হয় ৪ নাম্বার পজিশনে শুধুমাত্র লিটনকে ওপেনার হিসাবে সেট করার জন্য। এমনকি লিটনকে নিয়ে একাদশ সাজানোর জন্য মিথুনের মত একজন নিয়মিত পারফর্ম করা খেলোয়াড়কে রিজার্ভ বেঞ্চে বসে থাকতে হয়।
অনেক ক্ষোভ থেকে লেখাটা লেখলাম।

২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: এখানে লিটনকে তাচ্ছিল্য করা হয়েছে এটা ঠিক নয় তামিমকে ব্যাটে পাঠিয়ে এদেশের মানুষ একসময় ম্যাগি নুডুলস রান্না করতে যেতো আর এখন তামিমের বিকল্প নেই। লিটন খুবই প্রতিভাবান খেলোয়াড় ম্যানেজমেন্ট আমাদের চেয়ে ক্রিকেটটা একটু বেশিই বুঝে তাই এটা নিয়ে আমাদের না ভাবলেও চলবে।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আমিই আজাদ বলেছেন: ইমরুল কায়েস ১৪৪, ৯০ ও ১১৫
সৌম্য ১১৭, ৮০ এবং প্রস্তুতি ম্যাচে দুইটি সেঞ্চুরি
এইগুলি কি আপনার কাছে ভাল স্কোর মনে হয় না?
এদের কি কোন প্রতিভা নাই মনে করেন?
লিটন ৪১, ৮, ২৩
এইগুলি কি প্রতিভার বহিঃপ্রকাশ?
জাতীর বিবেকের কাছে আজ আমার প্রশ্ন!

৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিজন অধিকারী বলেছেন: আপনি যে মন্তব্য করেছেন তার সাথে আমি একমত তবে কিছু প্রশ্ন থেকে যায়?
* ভারতের শচিন টেন্ডুলকার খেলা শুরু থেকে অনেক বার ফ্লপ করার পরেও তাকে দলে রেখেছিল এবং ৬০টি ইনিংস পর সেঞ্চুরির দেখা পায় । বিশ্লেষকরা তার মধ্যে একটি অন্যতম সম্ভাবনা খুজে পেয়েছিল বলে বার বার সুযোগ দিয়েছিল পরবর্তীতে তিনি রানের রাজা ।
এই রকম অনেক ক্রিকেটার আছে তার মধ্যে সোয়েব মালিক, গাপটিল, রহিত শর্মা, ইত্যাদি
বাংলাদেশের কথায় বলি মাহমুদুল্লাহ একসময় নাইম ইসলামের সাথে জায়গা নিয়ে লড়াই হতো একসময় দেখা গেলো নাইম মাহমুদুল্লার চাইতেও বেশি রান করে দলে থাকতে পারেনা কারন মাহমুদুল্লার মধ্যে একটি ক্রিকেটিয় টেকনিক্যাল সম্ভাবনা সাইট কাজ করছিল যেটা সবার মধ্যে থাকে না, তাইতো মাহদুল্লাহকে সুনিল গাভাস্কার ২০০৮-০৯ সালের দিকে বলেছিল বাংলাদেশের মাহমুদুল্লাহ এখন আমার চোখে বর্তমান পৃথিবীর সেরা অলরাউন্ডার এবং বাংলাদেশের সম্ভাবনায় খেলোয়ার
ভারতের বর্তমান ১৯ জন ওপেনিং খেলোয়ার আছে তার মধ্যে কে, এল রাহুলকে বার বার সুযোগ দিচ্ছে অনেক বার ফ্লপ করার পরেও।
হ্যা এই ধরনের খেলোয়ারের প্রথম দিকে অনেক ভুলত্রুটি থাকে সেগুলো আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যায় অনেক খেলানোর পর তামিম ইকবাল যেমন ২০১৫ সালের পর থেকে ধারাবাহিক খেলোয়ার কিন্তু ২০০৭ সালে অভিষেক হওয়ার পর ২০১৫ সালে ধারাবাহিক মাঝে ৮ বছর সময় লেগেছে তার, তামিম এখন বিশ্বের ৫ ওপেনারের একজন।

ভাই আপনি লিটনকে “স্যার” বলে একটু দৃষ্টিকটু হলো নয়কি ? পৃথিবীর কাউকেই কটু করে বললে ঈশ্বর বেজায় হয়। “স্যার লিটন কুমার দাস” হেডিংটা একটু অন্যরকই লাগছে
আপনার জ্ঞান দেওয়ার সাহস ও মানষিকতা আমার নাই, আপনি আমার ব্লগে বড় ভাই আপনার সুমধুর পরের লেখা পড়ার জন্য আপনার এই ছোট ভাইটি গহীর অপেক্ষায় থাকলো।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

আমিই আজাদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মনযোগ দিয়ে পড়েছেন, এটা ভালভাবেই বুঝেছি। গ্রেট ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকারের উদাহরন টেনেছেন, তাও মেনে নিলাম। তামিমের উদাহরন দিয়েছেন, তাও মেনে নিলাম। কিন্তু একটু ভেবে দেখবেন কি? শচীন বা তামিম যুগের ক্রিকেট আর এখনকার হাই স্পীড ক্রিকেটের মাঝে কতটুকু তফাৎ? তখন একজন শচীন বা তামিম বানানোর জন্য কতটুকু প্রয়োজন ছিল? আর এখন যেখানে একজন লিটন এর বিকল্প, আমি বলতে চাই তার চেয়ে বেটার অপশন আছে, সেখানে কেন একজনকে নিয়ে এত পরীক্ষা নিরীক্ষার কি দরকার আছে। গত ৫/৭ টা ম্যাচ আপনি এ্যানালাইজ করুন তারপর আপনি সিদ্ধান্ত নিন বেস্ট অপশন কে? লিটন, সৌম্য নাকি ইমরুল কায়েস? আশাকরি আপনি যোগ-বিয়োগ অংক ভালই বুঝেন।

৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১২

রাজীব নুর বলেছেন: ভবিষ্যৎ বলা যায় না। এক নম্বর নায়িকা পেছাতে পেছাতে শীর্ষ তালিকার বাইরে চলে যায়।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আমিই আজাদ বলেছেন: ১ নাম্বাররা কখনও পেছনে যায় না। তারা জায়গা ছেড়ে দেয়।

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:০১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমার মন্তব্যের শেষের লাইনে আপনার প্রশ্নের উওর আছে, তবুও আবারো বলছি, নির্বাচক, কোচ,এবং ক্যাপ্টেন আপনার আমার ক্রিকেট একটু বেশীই বোঝে, তাই কাউকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা থেকে বিরত থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.