![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ
রাম যেকোন মহাকাব্য বা উপন্যাসের হিসেবেই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। তিনি যোদ্ধা, স্বয়ম্বরা সভা থেকে বিজয়ী হয়েই সীতাকে জয় করে আনেন। সৎমায়ের ষড়যন্ত্রে পিতা যখন বনবাসে পাঠায় তখনও পিত্রাজ্ঞাকেই গুরুত্ব দিয়েছেন। রাবন যখন বোনের অসম্মান আর ভাইয়ের হত্যার প্রতিশোধ নিতে কৌশলে সীতাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সেখানেও তিনি সীতাকে উদ্ধার করে বীরত্ব দেখান। দক্ষিণি সিনেমার চেয়েও শক্তিশালী, কৌশলী। তবে দেবতা হিসেবে তিনি কি ভুলত্রুটির ঊর্ধ্বে ছিলেন? না মানবিক ভুলকেই বাল্মীকি গুরুত্ব দিয়েছিলেন? সত্য ও দ্বাপর যুগের পরে আসে ত্রেতা যুগ। ত্রেতা যুগে রাম ১১ হাজার বছর রাজত্ব করেন! রাম রাজত্বে রামকে আমরা তার কর্মেই খুঁজে দেখবো।
১। রামের প্রতিনিধি হিসেবে ভরত তখন রামের পাদুকা সিংহাসনে রেখে রাজ্য শাসন করছেন। রাম তখনও বনবাসে। সীতাকে অপহরণ করেছে রাবন। রাম সুগ্রীবের সাথে চুক্তি করলেন- বালীকে বধ করে সুগ্রীবকে কিস্কিন্ধ্যার রাজা করবেন আর সুগ্রীবের স্ত্রীকেও ফিরিয়ে এনে দিবেন। বিনিময়ে বানর সৈন্য দিয়ে সীতাকে উদ্ধারে সুগ্রীব সহযোগিতা করবেন। রাম কৌশলে সুগ্রীবকে বালীর সংগে মল্লযুদ্ধে লাগিয়ে দিলেন। বালীর বর ছিল সামনা থেকে কেউ তাকে হত্যা করতে পারবে না। রাম পেছন থেকে বালীকে হত্যা করলেন। মৃত্যুশয্যায় বালী রামকে দুরাত্মা, অধার্মিক, ক্ষত্রিয়ধর্ম বিরোধী এবং পাপী বলে গালি দিলেন। প্রতিউত্তরে রাম বললেন, ‘ভরত পৃথিবীর রাজা। আমরা তার আদেশে ধর্মবৃদ্ধির অভিলাষে সমগ্র ভূমণ্ডল পর্যটন করছি এবং তোমার মতো অধার্মিককে দণ্ড করছি।
ব্যাখ্যা: বালীর সাথে রামের কোন দ্বন্দ্ব ছিল না। বালীকে অন্যায়ভাবেই হত্যা করা হয়েছে। আমার তিনি ভরতের আদেশেও হত্যা করেননি অথচ সেটাই দাবী করছেন।
২। রাম বনবাসের আগে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, তিনি ফলমূল খেয়েই জীবন ধারন করবেন। বনে তারা কুটির নির্মাণ করে থাকতেন। বিভিন্ন পশু শিকার করে ক্ষুধা নিবারণ করতেন। সীতার সতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠলে তাকে অগ্নিপরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হয়। সীতা অগ্নি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে রাম অগ্নির কাছে প্রতিজ্ঞা করেন, কীর্তি যেমন মানুষের অত্যাজ্য তেমনি সীতাও আমার অপরিত্যাজ্য। অযোধ্যায় ফিরে আসার পরে সীতার গর্ভলক্ষণ দেখে এক সভাসদের কাছে জানতে চায়, সীতার সতিত্ব নিয়ে প্রজারা কি বলে? প্রজাদের একাংশ সীতার বিরুদ্ধে বললে তিনি সীতাকে পরিত্যাগ করে। লক্ষণকে দিয়ে তপোবনে সীতাকে ছেড়ে দিয়ে আসে। রাম তার আর খোঁজ নেননি। বহু বছর পরে যখন জানলেন সীতা বাল্মীকির আশ্রমে জীবিত আছেন। সীতাকে আবারো পরীক্ষার আহ্বান জানালে সীতা ধরণীকে বিদীর্ণ হতে বলেন এবং নিজে পাতালে প্রবেশ করেন।
ব্যাখ্যা: মাংস না খাওয়ার প্রতিজ্ঞা তিনি রক্ষা করতে পারেন নি। সীতার সতিত্ব নিশ্চিত জেনেও তাকে অসম্মান করেছেন আবার পরিত্যাগ না করার প্রতিজ্ঞা করেও পরিত্যাগ করেছেন।
৩। বিশ্বামিত্র তাড়কাবধের জন্য দশরথের কাছ থেকে কিশোর রাম ও লক্ষণকে নিয়ে গেলেন। তখন আর্য সমাজে স্ত্রীবধ রীতি বিরুদ্ধ ছিল। তাড়কা তপোবনে ব্রাহ্মণদের যাগযজ্ঞে নানা প্রকার বিঘ্ন সৃষ্টি করতো বলে তাকে হত্যা করলেন। রাম দুষ্কর্ম দমনের জন্য পুষ্পক রথে চড়ে অন্বেষণ করতে করতে দেখলেন, এক তাপস বৃক্ষে লম্বমান হয়ে অতি কঠোর তপস্যা করছে। রাম তাকে জ্ঞিাসা করলেন তুমি ব্রাহ্মণ না ক্ষত্রিয়, বৈশ্য না শূদ্র? সত্যবাদী তাপস শম্বুক উত্তর দিলেন, তিনি শূদ্রযোনিতে জন্মেছেন এবং সশরীরে দেবত্ব লাভের ইচ্ছায় কঠোর তপস্যা করছেন। শূদ্রের পক্ষে তপস্যা করা গুরুতর অপরাধ। তাই রাম শম্বুকের শিরচ্ছেদ করলেন।
ব্যাখ্যা: নারী ও শূদ্রকে হত্যা করা হয়েছে যারা রামের কোন ক্ষতি করেনি। তাড়কাকে রাক্ষসী বলা হয়েছে। তবুও নারীকে হত্যা ও শূদ্রকে তপস্যা করার অপরাধে হত্যা করা মানানসই নয়।
ইলিয়াড ও ওডেসির অলৌকতা ও দেবতাদের কুটিলতা দেখে আমরা মিলিয়ে নিতে পারি। বাল্মিকী রামায়ণে যে রামকে সৃষ্টি করেছেন তার মধ্যে যেমন সাধুতা রয়েছে তেমনি ভুলত্রুটিও রয়েছে। মহাকাব্য বলেই মানুষের ভিতরের ভাল ও মন্দকে তুলে আনতে পেরেছেন। এমনটা অন্য চরিত্রগুলো সম্পর্কেও বলা সম্ভব।
১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১৭
মুজিব রহমান বলেছেন: বিসিএসে মহাকাব্য থেকে প্রশ্ন আসা উচিৎ।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় তার কৌতুকে বলেছেন যে রামায়ণে বিজ্ঞান আছে। আপনি যদি আগ্রহী হন আমি সেই ব্যাপারে আলোকপাত করতে পারি। ভানুর যুগের ব্লগাররা অবশ্য জানবেন এই ব্যাপারে।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
মুজিব রহমান বলেছেন: যারা দাবি করেন তারা রামায়ণের চেয়ে বেদে বেশি বিজ্ঞান আছে দাবি করেন! বাস্তবিক কোন ধর্মগ্রন্থেই কোনরূপ বিজ্ঞান নেই।
৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
@সাড়ে চুয়াত্তর,
লেখক রামায়ন ও মহাভারত সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন, আপনার সেটা নেই।
৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৩০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
রাজা রাম হরে রাম রাবন পুত্র মেঘনাধকে যেভাবে হত্যা করেছেন তাকে কখনো বীরত্ব বলা যায় না। রাম বীর ছিলেন না। তিনি বীরের অর্থও হয়তো জানতেন না।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৩
মুজিব রহমান বলেছেন: তিনি বীর ছিলেন তবে তার সত্যবাদিতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে, দেবত্ব নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। বাস্তবিক রামায়ণের ধর্মগ্রন্থ হওয়া নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০২
সত্যপীরবাবা বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর, হঠাৎ রামায়নে বিজ্ঞান নিয়ে ব্যস্ত হলেন কেন? কোরানে বিজ্ঞান খোঁজার পর্ব কি শেষ? নাকি IslamQA তে যথেষ্ঠ কোরানিক বিজ্ঞান পা্ওয়া যাচ্ছে না?
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৬
মুজিব রহমান বলেছেন: ইসলামিক কভিড-বিজ্ঞানীরা সব ফেইল করেছে। চীনারা পেটেন্ট করেছে এখন খুঁজতে লাগবে ধর্মান্ধরা কোথায় করোনাভাইরাসের টিকার কথা ছিল। উদ্ভট ব্যাখ্যা দাঁড় করাবে।
৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:০৪
ঘরহীন বলেছেন: ১/ বালী বধের প্রশ্ন যুগে যুগে, কালে কালে রামের চরিত্রের সবচাইতে বড়ো কলঙ্ক চিহ্ন। বালীর সাথে কথা বললে, সে নিজেই রামকে সাহাজ্য করতো। তথাকথিত দূর্বল বানর সুগ্রীব যে কিনা একই সাথে ছল-কপট এবং ভীতু, তাকে সাহাজ্য করার কোনো কারনই নেই।
২/ রাম হচ্ছেন রাজাদের প্রতিভূ। মানে, পৃথিবীর সকল রাজাই রামকে অনুসরণ করবেন। নিজের পরিবারের কারো দিকে যদি প্রজারা অভিযোগের আংগুল তুলে তখন সেই সদস্যই পরিত্যাজ্য কারণ সবার আগে রাজার কাছে প্রজাদের ও রাজ্যের গুরুত্বই থাকবে।
৩/ এটা তখনকার হিসেবে, খুবই স্বাভাবিক। ক্ষত্রিয় ব্যতীত কারোই যুদ্ধ শিক্ষা আর ব্রাহ্মণ ছাড়া অন্য কারো তপস্যা করা অপরাধ ছিল। এক কথায় শেষ। আর নারী না বলে রাক্ষসী বললেই যথোপযুক্ত হয়। সাধারণ অর্থে, মানবীরা অবধ্যই ছিল, রাক্ষসীরা না।
চার নাম্বার মন্তব্যে বলে যাই, এটা রামের না, বিভীষণের পরিকল্পনা ছিল। বধও রাম না, লক্ষণ করেছিল। একারনেই ক্লারিফিকেশন দেয়া আছে, যুদ্ধে নিয়মের বালাই নেই। তাই মহাভারতের শেষে ঘুমন্ত পাণ্ডব-শিবিরে এসে সকলকে হত্যা করাটাও নীতির প্রশ্নে ঠিক ছিল। যেমন ঠিক ট্রোজান হর্স।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
সীতার গর্ভসঞ্চার লক্ষ্য করেই রাম সভাসদের কাছে জানতে চেয়েছিল, সীতার প্রতি জনগণের মনোভাব। আগে রাম নিজেই সন্দিহান ছিলেন এবং সীতাকে তাড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন বলেই মনে হবে।
ধর্মীয় শিক্ষা কি আজ অচল? আজ কেন শূদ্ররা তপস্যা করে, দেব/দেবীর আরাধনা করে? এজন্যওতো তাদের হত্যা করার কথা উঠাতে পারে কেউ।
৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৩৬
অজ্ঞ বালক বলেছেন: রামায়ন আর মহাভারত নিয়া কিছু তলনামূলক বই আছে, সেগুলা পইড়া দেখলে বুঝতে পারবেন বিস্তারিত। ডোন্ট মাইন্ড, আসলে ঠিক কয়টা বই পইড়া পোস্টগুলা দিছেন জানতে ইচ্ছা করতাসে। আমি কয়েকটা বইয়ের নাম দেই ঠিক আছে। এইটা আমার একটা ড্রিম প্রজেক্টের জইন্য পড়ার লিস্ট থেকে বাইছা দেয়া, অন্য বইও আছে, এগুলা শুধু রামায়ণ কেন্দ্রিক। লেখার আগে এট্টুক পড়া মাস্ট - মিথ=মিথ্যা, হ্যান্ডবুক অফ হিন্দু মাইথোলজি, দ্য আপসাইড ডাউন কিং, সেভেন সিক্রেটস অফ বিষ্ণু, সীতা - এ রিটেলিং। সেই সাথে আঠারো পুরান। নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুরির বই পড়েন, বাংলাদেশেও একজন আছেন - শামীম আহমেদ। তার বই পড়েন। সহজেই বুঝবেন।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫
মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
রামায়ণ মহাভারত নিয়ে আরো পড়ার ইচ্ছা আছে। আমি কয়েকজন গবেষকের বই পড়েছি। এছাড়া রামায়ণ ও মহাভারতও পড়েছি।
৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ঘরহীন ভাই, কারেকশান। রাজা রাম হরে রাম রামায়ন ব্রাদার্স রাবন পুত্র মেঘনাধকে যেভাবে হত্যা করেছেন তাকে কখনো বীরত্ব বলা যায় না। রাম লক্ষন বীর ছিলেন না। তারা হয়তো বীরের অর্থও হয়তো জানতেন না। তাই বিভীষনকে ইতিহাসের কলংক বলা হয়। একিলিস ট্রোজান হর্সের চেয়ে হেক্টরের নাম জনপ্রিয়।
ধন্যবাদ ঘরহীন ভাই।
৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ‘‘ সেই সত্য যা রচিবে তুমি,ঘটে যা তা সব সত্য নহে, কবি, তব মনোভূমি রামের জন্মস্থান অযোধ্যার চেয়ে সত্য জেনে’। রবি ঠাকুর
১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১:৪৮
ঘরহীন বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ ভাই, যুদ্ধে আপনি নীতি ধরে বসে থাকবেন? একজন ইন্দ্র-কে-হারিয়ে আসা বীরকে আপনি যে কোনো উপায়ে হত্যা করবেন না? বীরত্বর কথা ভুলে যান, সেটা তর্কসাপেক্ষ। ব্রহ্মাস্ত্র যার হাতের মুঠোয় সেই রাম চাইলে সম্মুখযুদ্ধেও হয়তো মেঘনাদকে পরাজিত করতে পারতেন, সেক্ষেত্রে রাবনের সাথে সেই ব্রহ্মাস্ত্র ব্যবহারের আর সুযোগ থাকে না। এটা আসলে কমেন্ট লিখে বুঝানো সম্ভব না, এই বিষয় নিয়ে আমি ঘন্টার পর ঘন্টা, পাতার পর পাতা লিখতে পারি। আপনি যদি ব্যক্তিগতভাবে চরিত্রদ্বয়কে অপছন্দ করে থাকেন, কিছু বলার নেই। তা না হলে, নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে, তাদের কোনো দোষ নেই। যেমন নেই ওডেসিয়াসের (একিলিস না, তার বুদ্ধিতেই ট্রোজান হর্স)। যেমন নেই কৃষ্ণের কর্ণ থেকে কবচ-কুন্তল হরণ করায়।
১১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: মুজিব ভাই অতি চমৎকার লিখেছেন। খুব জটিল বষয় খুব সহজ করে লিখেছেন।
১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ সত্যপীর বাবা-
রামায়নে বিজ্ঞান ব্যাপারটা আসলে শুধু মজার জন্য বলেছি। ভানুর কৌতুকে আছে। এটাকে সিরিয়াসভাবে মনে করার কোনও কারণ নাই।
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ চাঁদগাজী;
রামায়ন বা মহাভারতের জ্ঞানের প্রয়োজনও নেই। মুসলমানের রামায়ন, মহাভারত জানার দরকার নাই। আপনি বেরসিক মানুষ মনে হচ্ছে। আমি রামায়ন নিয়ে ভানুর কৌতুক বলতে চেয়ে ছিলাম।
১৮ ই আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
মুজিব রহমান বলেছেন: রামায়ণ ও মহাভারত সকল মানুষেরই জানা দরকার। এগুলো সাহিত্য হিসেবে মহৎ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১১:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা?