নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাস্ত্রে গোবলি বা গরু খাওয়া নিয়ে কি বলা আছে?

১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৪


গত শতকের ষাটের দশকে মৌলবাদী দল ও সংগঠনগুলো সাম্প্রদায়িক রাজনীতি শুরু করেছিল। প্রকৃত পক্ষে হিন্দুদের প্রধান ধর্মগ্রন্থ এবং মহাকাব্যগুলিতে গোহত্যা কিংবা গোমাংস খাবার বিরুদ্ধে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। প্রকৃত ঘটনা প্রাচীন বৈদিক যুগ থেকে মধ্যযুগ পর্যন্ত গরুর মাংস খাওয়া ভারতবর্ষে বহুল প্রচলিত ছিল।

হিন্দু শাস্ত্রের কিছু উদাহরণ তুলে দেই জয়ন্তানুজ বন্দোপাধ্যায়ের ‘মহাকাব্য ও মৌলবাদ’ গ্রন্থের ১৬৪ ও ১৬৫ পৃষ্ঠা থেকে-
ঋগ্বেদ সংহিতায় অগ্নি কাছে প্রার্থনায় ‘গাভীদের খণ্ড খণ্ড করে ছেদন’ করবার উল্লেখ করা হয়েছে। অন্যত্র ইন্দ্রের কাছে প্রার্থনা করা হয়েছে, ‘তুমি আমার জন্যে পনের-কুড়িটি বৃষ রান্না করে দাও, আমি তা খেয়ে আমার উদরের দুদিক পূর্ণ করি, আমার আমার শরীর স্থূল করি।’ইন্দ্রের কাছেই প্রার্থনায় আরেক জায়গায় বলা হয়েছে, ‘গোহত্যাস্থানে যেমন গরুরা হত হয়, আমাদের শত্রু রাক্ষসেরা তেমনি যেন তোমার অস্ত্রের দ্বারা নিহত হয়ে পৃথিবীতে শয়ন করে।’ অগ্নির কাছে প্রার্থনায় বলদ, ষাঁড় এবং দুগ্ধহীনা গাভী বলিদানের উল্লেখ আছে। ঋগ্বেদ সংহিতার সুপ্রসিদ্ধ বিবাহসূক্তে কন্যার বিবাহ উপলক্ষে সমাগত অতিথি-অভ্যাগতদের গোমাংস পরিবেশনের জন্য একাধিক গরু বলি দেবার বিধান আছে।

অর্থববেদ সংহিতায় একই বিধান আছে। তাছাড়া ঘোড়ার মাংস এবং মোষের মাংস খাবার উদাহরণ ঋগ্বেদে সর্বত্র ছড়িয়ে আছে।

শতপথ ব্রাহ্মণে ঋষি যাজ্ঞবল্ক্যের অনুশাসন উল্লেখ করে বলা হয়েছে যে গরুর মাংস যদি নরম হয় তবে তা খাওয়া যেতে পারে।

তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণে শুধু যে গোহত্যার নির্দেশ দেয়া হয়েছে তাই নয়, কোন দেবতার কাছে কি ধরনের গরু বলি দিতে হবে তাও বিধিবদ্ধ করা হয়েছে। বিষ্ণুর জন্য ছোট ষাঁড়, ইন্দ্রের জন্যে বাঁকা শিংযুক্ত বলদ, পূষনের জন্য কালো গরু এবং রুদ্রের জন্য লাল গরু বলি দেবার বিধান দেয়া হয়েছে।

বৃহদারণ্যক উপনিষদের একটি শ্লোক: কোন ব্যক্তি যদি এমন পুত্র লাভে উচ্ছুক হন, যে পুত্র হবে প্রসিদ্ধ পণ্ডিত, সভাসমিতিতে আদৃত, যার বক্তব্য শ্রুতিসুখকর, যে সর্ববেদে পারদর্শী এবং দীর্ঘায়ু, তবে তিনি যেন বাছুর অথবা বড় বৃষের মাংসের সংগে ঘি দিয়ে ভাত রান্ন করে নিজের স্ত্রীর সংগে আহার করেন। বৃষমাংস বিরিয়ানীর মতো রান্না করে রখেতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

বৈদিক সাহিত্যের অন্তর্গত গৃহ্যসূত্রগুলিতেও গরুবলি এবং গোমাংস ভক্ষণের সুস্পষ্ট নির্দেশ আছে। অধিকাংশ গৃহ্যসূত্রে ব্রাহ্মণ, আচার্য, জামাতা, রাজা, স্নাতক, গৃহসে'র প্রিয় অতিথি অথবা যে কোন অতিথির জন্যেই মধুপর্ক অনুষ্ঠানের বিধান আছে। আর সেই অনুষ্ঠানে গোমাংস পরিবেশন করাই ছিল সাধারণ বিধান ও রীতি। এই লোকাচার এমন ব্যাপক ও বাধ্যতামূলক হয়ে দাঁড়িয়েছিল যে আশ্বলায়ন গৃহ্যসূত্রের বিধান অনুযায়ী বাড়িতে অতিথি এলে গরুদের বাঁচাবার জন্য ছেড়ে দেয়া হতো যাতে অতিথিরা মনে করে যে, বাড়িতে গরু নেই। রুদ্রের উদ্দেশ্যে বৃষ বলি দেবার এবং সে বলির মাংস ভক্ষণ করবার সুস্পষ্ট এবং বিস্তারিত বিধান দেয়া হয়েছে। বলা হয়েছে যে, এভাবে বৃষমাংস ভক্ষণ করলে নানাভাবে ভাগ্যেদয় হবে। বিত্ত, জমি, পবিত্রতা, পুত্র, গবাদি পশু, দীর্ঘ আয়ু এবং ঐশ্বর্য লাভ হবে। একই রকম বিধান আছে, আপস্তম্ভ গৃহ্যসূত্র, পারস্কর গৃহ্যসূত্র এবং হিরণ্যকেশী গৃহ্যসূত্রতে। হিরণ্যকেশী গৃহ্যসূত্রে গরু বলি দিয়ে সে মাংস রোস্ট করে ঘি এবং ভাতের সংগে মিশিয়ে প্রয়াত পূর্বপুরুষদের উৎসর্গ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আরো অসংখ্য উদাহরণ দেয়া যেতে পারে।

তাহলে ভারতের নাগরিকগণ গরু খাওয়া বাদ দিলো কেনো?
স্পষ্ট কারণ রয়েছে। অতিরিক্ত গরু ভক্ষণের ফলে ভারতে গরু অতিমাত্রায় কমে যায়। এতে দুধ উৎপাদন ও কৃষিকাজ মারাত্মকভাবে ব্যহত হয়। এ থেকে নিষ্কৃতিলাভের জন্যই গোহত্যা নিষিদ্ধ করে সেটাকে ধর্মীয় বিধান হিসাবে চালিয়ে দেয়া হয়। মানুষ হয়তো সাধারণ নির্দেশ মানতো না কিন্তু ধর্মীয় নির্দেশ মনে করে তারা মেনে নেয়।

বি.দ্র.: জয়ন্তানুজ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম জীবনে আইএস অফিসার ছিলেন। আমেরিকান ইউনিভার্সিটি, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন এমেরিটাস অধ্যাপক। তাঁর কোন বই বাংলাদেশে বা ভারতে নিষিদ্ধ নয়।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিবর্তনের ফলে যা ঘটেছে, সেটাই ভালো

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগে কি ছবি দিতে হয়, সেটা একটু দেখিয়েন।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৪

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমার ধারণা কিছু কিছু হিন্দু ব্যক্তিরা তাদের
শাস্ত্ররের এই কখা জানে এবং গোপনে গরুর
গোস্তে উদর পূর্তি করে। এ কথা অনস্বীকার্য যে
গরুর গোস্তের উপরে আর কোন উপাদেয় গোস্ত
পৃথিবীতে নাই। আমার জানা কয়েকজন বন্ধু আছে
যারা গরুর গোস্তের ভক্ত।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:০৬

মুজিব রহমান বলেছেন: যে মুসলিমরা শূকর খায় তারাও বলে শূকরের মাংস উপাদেয়।
যে হিন্দুরা খায় তারা শাস্ত্রে কি লেখা আছে তা নিয়ে মাথা ঘামায় না।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৩

ঘরহীন বলেছেন: জয়ন্তানুজের ওপারের ছেলেবেলায় সাম্প্রদায়িকতা ও রাজনীতির হাত মিলিয়ে চলা খুব সুন্দরভাবে দেখানো হয়েছে। এছাড়াও সমাজবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ভগবদগীতা ভালো বই।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১০

মুজিব রহমান বলেছেন: ওপারের ছেলেবেলা পড়ে খুবই ভাল লেগেছে। বিশেষ করে ওই সময়ের বিক্রমপুরটা বুঝতে পেরেছি। এতো প্রাঞ্জল ও সত্যকথন কমই লেখা হয়। তার শৈশবের আত্মকথা খুবই ভাল লেগেছে। ওই সময়ে চলতে থাকা সম্প্রীতি কিভাবে রাজনৈতিক দংশনে বিষাক্ত হয়ে উঠলো?

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কিছু ভারতীয় কলিগ বাংলাদেশে এসে গরুর মাংস খেতে খেতে লোভে পড়ে গেছে।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১১

মুজিব রহমান বলেছেন: এখন যারা দেশ দেশান্তরে ঘুরে বেড়ায় আর উচ্চ শিক্ষিত সংস্কারহীন তারা গরু-শূকর বাছে না।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবিগুলি বিব্রতকর ও অমানবিক ।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১২

মুজিব রহমান বলেছেন: দুঃখিত।
আমরা অনায়াসেই কোরবাণী দেই। তা নিয়েও প্রশ্ন আছে।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৫৭

আকন বিডি বলেছেন: "মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ; আস্থা বিবর্তনে; এমএসসি পদার্থ বিদ্যা; ভাললাগে সাহিত্য; অপছন্দ ঘুষ-দুর্নীতি; ভালোলাগে না ধর্ম ও রাজনৈতিক আলাপন।"
আপনার "ভালোলাগে না ধর্ম ও রাজনৈতিক আলাপন" বক্তব্যের কি পরিবর্তন হয়েছে?

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৩

মুজিব রহমান বলেছেন: কোন ধর্মবিদ্বেষ ও রাজনীতি নিয়ে পোস্ট দেই না।
যখন মহাভারত-রামায়ণ মহাকাব্য তখন একজন সাহিত্যপ্রেমি হিসেবে আমার আঙিনায় এসে যায়।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৯:৫৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমার কিছু বন্ধুআছে( যারা নামাজ রোজা করে একজন আবার হাজী) ভারতে গিয়ে বিয়ারের সাথে পর্ক খায়।ডাক্তার বারন করায় আমি রেড় মিট খাই না।ইহুদিরা কি পর্ক খায়।
হাল চাষের জন্য গরু কমে যাবার কারনেই গো হত্যা নিষেধ করা হয়।

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৬

মুজিব রহমান বলেছেন: গত ইদে মাদ্রাসায় পড়া এক প্রবাসী বন্ধুর সাথে কথা হল। সে বলল, আজ শূকরের মাংস খেলাম। তার কাছে নাকি খুব ভাল লাগে। ধর্মীয় বিধান না মানার অধিকার থাকাই উচিৎ।

৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:২০

ঊণকৌটী বলেছেন: ত্রিপুরা ভারতের সাথে অন্তর্ভুক্ত হবার সময় রাজা দের সাথে ভারতীয় ইউনিয়ন এর চুক্তি অনুযায়ী রাজবাড়ির দুর্গা পুজোর সময় স্টেট পুলিশ বাহিনীর গার্ড অফ ওনার সহ রাজ্যের খরচে মহা অষ্টমির দিনে মোষ বলি হয় ,এ ছাড়া নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়ার জনগণ অনেকটা চীনা দের খাদ্য অভ্যাস অনুসরণ করে তাই যে কোন পশু পাখির প্রতি তাদের রুচি সমান এইখানে, থেকে অনেক কিছুই টেস্ট করার পরে বলতে পারি যে পাখির মধ্যে সেরা হচ্ছে Mayur এবং পশুর মধ্যে pork এর কাছে অন্য কিছুই ধারে কাছে আসবেনা

১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৭

মুজিব রহমান বলেছেন: ময়ূর বিপন্ন প্রাণি। তাই খাওয়ার বিরুদ্ধে।

১০| ১৮ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ১০:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


@সাড়ে চুয়াত্তর ,

আপনার কথা সত্য বলে মনে হচ্ছে না; আপনি সবকিছুতে তাল মিলানোর চেষ্টা করছেন।

১১| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ১২:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: বৈদিক যুগে ঝলসানো ষাড়ের মাংস ভক্ষণ করে মুণি ঋষিরা যে যজ্ঞ করতেন এই কথার বাস্তবতা পাওয়া যায় "বিদ্যাসাগর" বাংলা মুভির রেফারেন্ড কৃষ্ণমোহন বনধোপাধ্যায়ের ডায়লগ থেকে। বিদ্যাসাগর মুভির প্রথম থেকে ঠিক ৪৪ মিঃ ১০ সেকেন্ড পরের ডায়লগে যুক্তি দিয়ে এই কথাগুলো বলেছেন রেফারেন্ড কৃষ্ণমোহন বনধোপাধ্যায়, তাও আবার বিদ্যাসাগরের উপস্থিতে, কিন্তু বিদ্যাসাগর তার এই যুক্তি খন্ডন করে কোন বক্তব্য দেন নাই বরঞ্চ কৃষ্ণমোহন বনধোপাধ্যায় যে হিন্দু ধর্মের মহা পন্ডিত এটাই উপস্থিত ব্রাহ্মণকে বুঝিয়ে দিয়েছেন। ১৯৫২ সালে সিনেমাটি নির্মিত হলেও সেই সময়ের হিন্দুদের গোরামির তোয়াক্কা না করে সত্য কথাটি সিনেমার ডায়লগে উল্যেখ করেছেন স্ক্রীপ্ট রাইটার। যে সময়ে হিন্দুদের গো ভক্ষণ কল্পনাই করা যায় না সেই সময়ে তিনি চরম সত্য কথাটি সিনেমায় তুলে ধরায় আমি তার স্বর্গ কামনা করি।
নিচে সিনেমার লিঙ্ক দেয়া হলো
https://www.youtube.com/watch?v=9LBHTGczbtY

১২| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৩:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি পড়ে সত্য জানলাম।

১৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ ভোর ৫:৩৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: পোস্টার ছবিগুলো অমানবিক।
গরু কমে যাবার কারনেই গো হত্যা নিষেধ করা হয়

১৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:৩১

কল্পদ্রুম বলেছেন: শাস্ত্রের বিধানগুলো কনফ্লিক্টিং।

১৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ চাঁদগাজী - আমি যা দেখেছি তাই বলেছি। কারও বিশ্বাস না হলে আমি কি করতে পারি। আপনি নিজে যদি খুঁজে দেখেন অনুরুপ অভিজ্ঞতা আপনারও হতে পারে। এই জেনারেশনের হিন্দুদের সবাই গোরা না। আপনার কি ধারণা হিন্দুরা সবাই চরম ধার্মিক। সব ধর্মেই ফাঁকিবাজ আছে।

ধর্ম বিশ্বাস যার যার ব্যাপার। একজনের সাথে ধর্ম বিশ্বাস মিলবে না বললে তার সাথে কথা বলব না এটা আমি বিশ্বাস করি না। আর তাছাড়া ওনার লেখায় তাল মিলিয়ে লিখে আমার কোনও লাভ নাই। ভারচুয়াল জগতে অচেনা লোকের প্রতি আমার কোনও পক্ষপাতিত্বের দরকার আছে বলে মনে করি না।

১৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: গরুর মাংস যে কত মজা ত্রা ওরা জানলো না। এক হিসেবে ভালোই হয়েছে। তা না হলে গরুর দাম অনেক বেড়ে যেত।

২০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: উৎপাদনও বাড়তো ফলে সংকট হতো না। আজ পৃথিবীতে মুরগী আছে মানুষের চেয়ে কয়েকগুণ। আজ ভারতের কৃষকগণ গরু নিয়ে বিপাকে রয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.