নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন্ত্রীর জেল, একজনের আনন্দের কান্না

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ৯:৩২


মন্ত্রী আহমেদ ইমতিয়াজ শিপনের ৪০ বছরের জেল হয়েছে। টিভির খবর শুনে এই মাত্র সম্পা এসে জানিয়ে গেল। চম্পা প্রথমে হতভম্ব হল, তারপর বিস্মিত হল এবং একটা ঘোরের মধ্যে চলে গেল।

সে বছর চম্পা এসএসসি পাশ করল প্রথম বিভাগে। তাদের পরিবারে এই প্রথম কারো এসএসসি পাশ করা। আনন্দের মাত্রাটা তাই অনেক বেশিই ছিল। নিদারুণ দারিদ্রতার মধ্যে এই প্রথম খুশির ছোঁয়া লেগেছিল। এরপরে কোথায় পড়বে এই ভাবনায় অস্থিরও ছিল। উপজেলার একমাত্র কলেজ অনেক দূরে। যোগাযোগ একেবারেই ভাল না। যাতায়াত খরচও অনেক। কি করবে ভেবে না পেয়ে চাচাতো মামা জানুর সাথে আলাপ করতে যায়। জানুর সহপাঠি ও ঘণিষ্ঠ বন্ধু শিপন প্রতাবশালী ছাত্র নেতা। যদি কোন ব্যবস্থা করে দিতে পারে। জানুর খোঁজে গিয়ে শিপনকেও পেয়ে যায়। উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ার ইচ্ছার কথা জানায়। সমাস্যার কথাও বলে।

শিপন চম্পাকে খুটিয়ে দেখে নেয়। পুষ্টিহীনতা রয়েছে। পুষ্টির ছোঁয়া পেলে অতুলনীয়া ও আকর্ষণীয়া হয়ে উঠবে। চম্পার উপস্থাপনার ভঙ্গিও তাকে মুগ্ধ করে। জানুকে উদ্দেশ্য করে বলে, তোর ভাগ্নিতো দেখছি গোবরে পদ্মফুল। জানুই জবাব দেয়, আরে পদ্মফুলতো গোবরেই ভাল ফুটে। শিপন এবার চম্পাকে বলে, তোমার কোন চিন্তা নাই। তোমার সব দায়িত্ব আমার। চম্পা খুশি হয়ে উঠে বলে, ধন্যবাদ মামা। শিপন বাঁধা দেয়- উহু, মামা নয়। জানুই আমাকে মামা বলে, সে হিসাবে আমাকে ভাইয়া বলবে।

চম্পা ঘুর্ণাক্ষরেও টের পায়নি এক দুরভিসন্ধিমূলক রাজনৈতিক চালে বন্ধু মামা হয়ে গেল। এসব জেনেছিল কিছুদিন পরে। সপ্তাখানেকের মধ্যেই জানু চম্পাকে ঢাকায় নিয়ে আসে। মিরপুরের এক পঞ্চম তলাস্থ ফ্ল্যাটে উঠায়। ঝকমকে কক্ষ। রঙিন টিভি, দামী ফার্ণিচার। শিপন স্বাগত জানায়। এসো এটা আমার নিজের ফ্ল্যাট। আমি এখানি থাকি না। ছাত্র রাজনীতি করি। ক্যাম্পাশেই থাকতে হয়। তোমাকে ভর্তি করিয়ে দেব। নির্ভয়ে থাকবে। ফাঁকা ফ্ল্যাট দেখে চম্পা ভয়ে কেঁপে উঠে। এখানে আর কে থাকে? চাচী আম্মা কোথায়?

শিপন আবেগ তৈরি করে বলে, তুমি জান না আমার বাবা মা বেঁচে নেই। আমি এতিম। বিয়ে সাদিও করিনি। একজন কাজের মহিলা তোমার সবকিছু করে দিয়ে যাবে। বড় হতে হলে বুকে সাহস রাখতে হবে। রাথরুম ব্যবহার শিখিয়ে দেয়। চম্পা ফ্রেস হয়ে আসলে গ্যাসের চুলা জ্বালানো, দরজা খোলা-বন্ধ করা, টিভি ছাড়া বন্ধ একে একে শিখিয়ে দেয়। ওরা তিনজন বের হয় কেনা কাটার জন্য। গাউছিয়ার তিনটি দোকান থেকে তিন সেট স্যালোয়ার-কামিজ-ওড়না কিনে। দোকানদারদের বলে, আহমেদ ইমতিয়াজ শিপন লিখে রাখো। দোকানদারদের আতঙ্কটা চম্পা টের পায়। জুতার দোকান থেকেও একইভাবে তিন জোড়া জুতা কিনে দেয়। কসমেটিক্সের দোকান থেকে রকমারী কসমেটিক্স। চম্পার অস্বস্তি টের পেয়ে শিপন বলে, অস্বস্তির কিছু নেই। এই সব দোকানদারদের অগ্রীম দেয়া আছে। পাওনা থেকে এটা এ্যাডজাস্ট করে নিবে। চম্পা তখনো ঘোরের মধ্যে ছিল। সেতো আজীবন প্রতিবাদহীন। অত্যন্ত ভালছাত্রী ছিল বলে, শিক্ষকদের প্রচেষ্টায় এখনো বিয়ে হয়নি। চম্পার স্বপ্ন বি.এ পাশ করে একটা চাকরি নিয়ে মা-বাবার মুখে হাসি ফুটাবে। ও একটা ফাঁদ টের পায় কিন্তু করণীয় ঠিক করতে পারে না। ওরা একটা দামী হোটেলে খেয়ে নেয়। রাতের খাবার নিয়ে আসে।

বাসায় ফিরলে জানু চম্পাকে বলে, তুইতো রাণীর কপাল নিয়ে এসেছিস। বুঝতে পারছিস তো, মামায় তরে ভালবেসে ফেলেছে। চম্পা বলে, মামা আমার পড়াশোনার কি হবে? জানু বুঝ দেয়- আরে তর পড়াশোনাও হবে। মামায় চাইলে বোর্ড তর সার্টিফিকেট এখানে দিয়ে যাবে। তরে বিয়া করবে।
চম্পা বলে, তাহলে আমার মা বাবাকে খবর দেন। তারা আসুক, না হলে আমারে বাড়ি দিয়ে আসেন।
জানু বলে, আরে বোকা মেয়ে মামা এখন দেশসেরা ছাত্রনেতা। মামা আগামীতে এমপি হবে মন্ত্রী হবে। এখন বিয়ের কথা প্রকাশ হলেতো নেতৃত্ব থাকবে না। ওর ভবিষ্যৎ শেষ হয়ে যাবে।
চম্পা বুঝে উঠতে পারে না। ওর দম বন্ধ হয়ে যেতে চায়। জানু কাজী ডাকতে যায়। শিপন চম্পার হাত ধরে ভালবাসার কথা জানায়। মাথায় হাত রেখে ভালবাসার কসম খায়। চম্পার দু‘চোখ বেয়ে নেমে আসে প্লাবন।
জানু যুবক বয়সের এক কাজী নিয়ে আসে। চম্পা কাঁদতে কাঁদতে কবুল বলে। একটি খাতায় সই করে।

শিপনের আদরে সোহাগে সময় যেতে থাকে। মা-বাবার জন্য প্রাণ কাঁদলেও মনকে একটা বুঝ দেয়। শিপন মূল দলের নেতৃত্বে আসলেই সবাইকে জানাতে পারবে। শিপন খুবই সুপুরুষ। কয়েক মাসের মধ্যেই চম্পার চেহারা পাল্টে যায়। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে চিনতে পারে না। বর্ষার পানিতে ভাসতে থাকা আমন ধানের ডগার মতো চকচক করে। দুজনে একসাথে যখন আয়নার সামনে দাঁড়ায় তখন সিনেমার নায়ক নায়িকার মতোই লাগে। একটা তৃপ্তিও বোধ করে। চতুর্থ মাসের মাথায় চম্পার পেটে বাচ্চা আসে। খুশি মনে শিপনকে জানায়। শিপন খুশি হয় না। কি যেন ভাবে। পরদিন ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। কিছু বুঝে উঠার আগেই ডাক্তার ভ্রুণ নষ্ট করে দেয়। বাসায় এসে কান্নায় বুক ভাসায়। কয়েকদিন ক্রমাগত কান্নাকাটি, ঝগড়াঝাটির মধ্যে আরো চরম খবর শোনে। শিপন বলে, আরে এ বাচ্চাতো সমাজ গ্রহণ করতো না। আমাদেরতো এখনো বিয়ে হয়নি। চম্পা হতভম্ব হয়ে যায়। বলে, কাজী সাহেব বিয়ে পড়ালো, খাতায় সই করলাম, জানু মামা বিয়ের সাক্ষী। বিয়ে হয়নি মানে?
শিপন বলে, আরে ও সবই সাজানো ছিল। কাজীটা হল আমার এক বাউন্ডেলে বন্ধু সেলিম। একটি সাধারণ খাতায় সই করেছ। তবে এটা সত্য আমি তোমাকে ভালবাসী এবং সত্যিকারের বিয়েও করব। একটু সময় লাগবে। আরে বিদেশেতো অহরহই .. ..
চম্পা আর কিছই শুনতে পায় না। শোকে পাথর হয়ে যায়। পরদিন জানু বুঝিয়ে যায়, তুই অবুঝ হইস না। এখন উল্টাপাল্পটা করলে তরই ক্ষতি হবে। মামার সাথে সত্যিকারের বিয়ের ব্যবস্থাও করব।
কদিন ডুব দিয়ে থেকে শিপন আসে। ক্ষমা চায়। ছুঁতে গেলে বাঁধা দেয়। বলে, বিয়ে না করলে ছুঁতে পারবে না। শিপন বুঝে এখন আর বাঁধা দিয়ে ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না। চম্পা পারেও না।

এর কিছুদিন পরেই শিপনের বন্ধুরা বাসায় আসতে শুরু করে। মাঝে মধ্যে সারাদিন তাস চলে। সাথে চলে মদ্যপান। চলে রাজনৈতিক পরিকল্পনা। চম্পা এ বিষয়ে কথা বলতে চাইলে শিপন বলে, এটাই রাজনীতি। তুমি বুঝবে না। তবে ভিতরের কক্ষে কেউ আসে না। কিছু লাগলে জানু মামাই আসে। একদিন চম্পা শুয়ে ছিল। হঠাৎ করে শিপনের এক বিশালদেহী বন্ধু ঢুকে পড়ে। চম্পা ওর অশ্লীল চাহনি দেখে জামা কাপড় টেনে ঘুরে বসে। আড্ডায় ফিরে বন্ধুটি শিপনকে বলে, কিরে তুইতো দারুণ একটা জিনিস জোগাড় করেছিস। পরে শিপন চম্পাকে বুঝ দেয়, কিছু মনে করো না ওরা এরকমই।

এক সন্ধ্যায় শিপন সেই বিশালদেহী বন্ধুটিকে নিয়ে হাজির হয়। পরিচয় করিয়ে দেয়, এই হল আমাদের সময়কার অন্যতম সেরা ছাত্রনেতা- খান মোহাম্মদ সগির। এবার আমাদের মধ্য থেকে এমপি হয়েছে। আজ বাসায় থাকবে। দেখো কোন অসুবিধা যেন না হয়। দু‘বন্ধু একসাথে অনেকক্ষণ মদ্যপান করে। একসময় শিপন বেরিয়ে যায়।
খান সগির এগিয়ে আসে। যেন একটি দৈত্য চম্পার দিকে এগিয়ে আসছে। কুৎসিৎ চেহারা। গালের বিশাল আঁচিল ঝুলে পড়েছে। বলে, চম্পা তুমি কি জানো নায়িকা চম্পা তোমার কাছে নস্যি। এক সময় চম্পার পীঠ দেয়ালে ঠেকে।

চম্পা আর তার জীবনের হিসাব মেলাতে পারে না। জানু ও শিপনের প্রতারণায় সে দিশেহারা হয়ে পড়েছে। কদিন পরে শিপন বয়স্ক একজনকে নিয়ে বাসায় আসে। লোকটিকে চম্পার চেনা চেনা মনে হয়। শিপন পরিচয় করিয়ে দেয়, আমার রাজণৈতিক গুরু। বর্তমানে সবচেয়ে প্রভাবশালী মন্ত্রী। গুরুর হাতেই আমার ভবিষ্যৎ। শিপন নিজেই গুরুর খেদমতে লেগে যায়। বোতল খুলে দেয়, গ্লাসে মদ ঢেলে দেয়। চম্পাকে পাশে বসায়। মন্ত্রীর চোখ চম্পাকে গিলতে থাকে। শিপন বুঝতে পেরে বেরিয়ে যায়। চম্পাও বুঝতে পারে এই জাতীয় নেতার কাছেও নিজেকে সমর্পন করতে হবে। ঘন্টা খানেক পরে শিপন আসে। মন্ত্রীকে নিয়ে যায়।

চম্পা নিশ্চিত হয়, শিপন তাকে ব্যবহারই করবে। সে ধীরে ধীরে পতিতা হয়ে উঠছে। সে আবারো গর্ভাবস্থা অনুভব করে। জানু আসলে চম্পা বলে, মামা সবইতো আমাকে ভোগ করলো, আপনি বাদ থাকবেন কেন? জানু হতভম্ব হয়। চলে যেতে চায়। চম্পা বলে, মামা আমার পেটে এখন মন্ত্রীর বাচ্চা। আমি মন্ত্রীর সন্তানের মা হতে যাচ্ছি। জানু আবারো চম্পাকে এবর্শন করিয়ে আনে।

কোন ঘটনা ঘটলেই শিপন সপ্তা খানেকের জন্য ডুব দেয়। পরিস্থিতি শান্ত হতে দেয়। এবারও সপ্তা খানেক পরে শিপন আসে। চম্পা ঠাণ্ডা মাথায় বলে, সামনে নির্বাচন। তুমিই নমিনেশন পাবে। এমপিও হবে। হয়তো মন্ত্রীও। দোয়া করি মন্ত্রী হও। আমাকে ছেড়ে দাও। তা না হলে সব ফাঁস করে দেব। আমাকে আটকিয়ে রাখলেও একটা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তুমি ফেসে যেতে পারো। আমি আগামীকাল বাড়ি চলে যেতে চাই। অপ্রত্যাশিত ভাবেই শিপন রাজি হয়ে যায়।

নির্বাচনে জিতে শিপন কিন্তু তার দল হেরে যায়। নির্বাচনের পরপরই সৌদী প্রবাসী জনৈক আসগর আলীর সাথে চম্পার বিয়ে হয়ে যায়। ডাক্তার বলেছিল, আর সন্তান নাও হতে পারে কিন্তু চম্পার কোল জুড়ে আসে পুত্র সন্তান। প্রথম প্রথম আসগরের মনে একটা সন্দেহ থাকলেও আস্তে আস্তে স্বাভাবিক হয়ে উঠে তাদের দাম্পত্য জীবন। তাঁর বিষয়টা অপ্রকাশই থেকে যায়। পরবর্তী নির্বাচনে শিপন আবারো জয়ী হয় এবং প্রতি মন্ত্রী হয়। তৃতীয়বারে তার আকাঙ্ক্ষা ছিল পূর্ণমন্ত্রী হওয়ার। চম্পা এই প্রতারকের যে কোন একটা শাস্তি চেয়েছিল কিন্তু আশা হারিয়ে ফেলেছিল। শিপনের একটি অশুভ উচ্চাকাঙ্ক্ষা, সরকারে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে করা ষড়যন্ত্র ফাঁস হয়ে গেলে ফেসে যায় শিপন। দ্রুত বিচারে তার ফাসির আশঙ্কা ছিল। আবার কোন আঁতাতে মুক্তি পেয়েও যেতে পারতো এই সব সম্ভবের দেশে।
সম্পা আবারো আসে। চম্পাকে কাঁদতে দেখে অবাক হয়। কিরে আজ তুই কাঁদছিস কেন? সবাইতো আনন্দ মিছিল করছে, মিষ্টি খাওয়াচ্ছে।
সম্পাকে সে কিভাবে বুঝাবে এ কান্না শুধু আনন্দের।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১০:০৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এরকম হাজারো গল্প আছে এই কুৎসিত দেশে। সমস্যা হচ্ছে এসব গল্প আমি বেশিদূর পড়তে পারিনি। খুবই খারাপ লাগে, মাঝপথে পড়া থামিয়ে দিই। আপনার গল্পেরও মাঝপথে পড়া থামিয়ে দিয়েছি।

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪২

মুজিব রহমান বলেছেন: ভাল গল্প হলে পাঠক পড়তে বাধ্য হয়।

এমন চরিত্রের মানুষও অনেক, গল্পও অনেক। আমি বিস্মিত হই যখন দেখে এরা থামে না। এদের শাস্তিও হয় না। তখন গল্পেই শাস্তি দেই।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গল্পে শাস্তি হলেও বাস্তবে যে অধরােই থেকে যায় তারা!

রাজনীতির অলিতে গলিতে, চেতনার পরতে পরতে পঁচন! গ্যাংগ্রনি আক্রান্ত তথাকথিক হাই সোসাইটি!
এক প্রাকৃতিক ধ্বংষ ছাড়া এদের থেকে বুঝি আমজনতার রেহাই নেই!!!!

গল্পে ++++

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সকাল ১১:৪৩

মুজিব রহমান বলেছেন: গল্পে শাস্তি দিয়ে একটা সুখবোধ করি। বাস্তবে এরা শাস্তি এড়িয়ে চলতে সক্ষম হয়েছে।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এই দেশে রানিং মন্ত্রীর ছেলের ৪০ বছর জেল হবে । বাস্তবে না স্বপ্নে , তবে ৪০ পর হয় কিনা সন্দেহ আছে । এখন ঘরে ঘরে বিএ এমএ পাশ করা লোক আছে

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

মুজিব রহমান বলেছেন: এখানে কারণটাও বলা হয়েছে। তিনি পূর্ণ মন্ত্রী না হতে পেরে সরকার বদলের জন্য ষড়যন্ত্র করছিলেন।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ২:১২

রাজীব নুর বলেছেন: যাদের প্রচুর টাকা আছে। তারা অপরাধ করে।
আর যাদের প্রচুর টাকা নেই- তাই তারা অপরাধ করে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুজিব রহমান বলেছেন: তবে যাদের টাকা নেই তাদের মধ্যে আপনি নিরপরাধ লোকও খুঁজে পাবেন। অপরাধ ছাড়া ানেক টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:৪৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর গল্প।

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



এটা গল্প?

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মুজিব রহমান বলেছেন: একদম বাস্তবের মতো মনে হল। তাহলেতো বলবো স্বার্থক গল্প। ধন্যবাদ।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৫:১৪

রামিসা রোজা বলেছেন:
এটা গল্প না বাস্তবিক ঘটনা ।পড়ে ভালো লাগলো।

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: গল্প।
বাংলাদেশে ক্ষমতায় থেকে ক্ষমতাসীন মন্ত্রীদের ষড়যন্ত্র করার ইতিহাসতো আছেই।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বগুড়া সরকারের কথা মনে পড়লো। চিনতে পেরেছেন, কার কথা বলেছি?

গল্প হিসাবে বেশি নাটকীয় হয়ে গেছে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.