নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান দিয়ে ভিসিদের দেখুন

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৫৭


বাংলাদেশের সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ১৫টি। প্রত্যেকটির ভিসিই খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজন। অবশ্যই দেশের সেরা মেধাবীদের মধ্য থেকেই তাদের বেছে নেয়া হয়েছে। কেউ খতিয়ে দেখেছেন তারা কে কোন বিভাগ থেকে এসেছেন। আমরাতো জানতাম দেশের সেরা ছাত্ররাই বিজ্ঞানে পড়তো। সাধারণ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকালে তা আর বিশ্বাস হতে চাইবে না-

১। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মোঃ আখতারুজ্জামান ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের
২। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি শিরীন আক্তার, বাংলা বিভাগের
৩। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ফারজানা ইসলাম, স্যোসলজির
৪। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মিজানুর রহমান মার্কেটিং এর
৫। ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি শেখ আব্দুস সালাম গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের
৬। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহ জনপ্রশাসনের
৭। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান ইসলামের ইতিহাসের
৮। জাতীয় কবি নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এএইচএম মোস্তাফিজুর রহমান স্যোসলজির
৯। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এমরান কবীর চৌধুরী বায়োকেমেস্ট্রি এন্ড মলিকিউলার বায়োলজির
১০। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এম আব্দুস সোবহান এপ্লায়েড ফিজিক্সের
১১। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বিশ্বজিৎ ঘোষ বাংলা বিভাগের
১২। শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি রফিক উল্লাহ খান বাংলা বিভাগের
১৩। প্রফেশনার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মেজর জেনারেল আতাউল হাকিম সারোয়ার হাসান ডিফেন্স সার্ভিসের
১৪। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মোঃ সাদেকুল আরেফিন মতিন সমাজকর্ম বিভাগের
১৫। কিশোরগঞ্জস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়টি এ বছর প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এছাড়াও মেডিক্যাল, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হলেই যে বিজ্ঞানের লোক থাকবে তা ভেবে বসবেন না। যেমন- শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ফরিদ উদ্দিন আহমেদ অর্থনীতি বিভাগের।

ভিসিদের মধ্যে সর্বাধিক বাংলার তিন জন, সমাজবিজ্ঞান/ সমাজকর্মের তিন জন, ইসলামের ইতিহাসের দুই জন। চৌদ্দ জনের মধ্যে বিজ্ঞানের মাত্র দুই জন। কেন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকরা ভিসি হতে পারছেন না?

১। তারা মেধা ও মননে পিছিয়ে রয়েছেন?
২। তারা তেলবাজী ও দলীয় আনুগত্যে পিছিয়ে রয়েছেন?

এ দুটোর একটিই হওয়ার কথা। এ বিষয়ে বিজ্ঞানের দুজন অধ্যাপকের সাথে কথা বলেছি। তারা অতীতে বিজ্ঞানের ভিসিদের দুর্দান্ত পারফর্মেন্সের উদাহরণ দিলেন এবং বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিশ্বের তুলনায় পিছিয়ে থাকার একটি কারণ হিসেবেও তা বললেন। তারা দাবি করলেন, মেধাবীদের অবমূল্যায়ণের ফল ভাল হয় না।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৮

আমি সাজিদ বলেছেন: কুবি আর রাবির ভিসি সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের দেখা যাচ্ছে। যাই হোক, অন্য ব্যাকগ্রাউন্ডের ভিসি হলেও যে ইউনিভার্সিটিতে সমস্যা হবে তা তো নয়। তবে আমাদের সমাবর্তনগুলো রসের কথার অনুষ্ঠানে পরিনত হয়েছে ( আচার্য রং ঢং করে মানুষকে আমোদিত করেন)। এটা নিয়ে কি বলবেন?

স্বাস্থ্যখাতের মন্ত্রণালয়ের দ্বায়িত্ব যদি এককালের ইন্স্যুরেন্স কোম্পানীর বড়পদে থাকা ইংরেজি সাহিত্যের মানুষকে দেওয়া যায়, এটা আর এমন কি!

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৪

মুজিব রহমান বলেছেন: কেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মান কমে গেল তা এসব থেকেই অনুমান করা সম্ভব।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:০৯

আমি সাজিদ বলেছেন: গাভী বিত্তান্ত উপন্যাসের প্রতিটি কথা সত্য।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:১৫

মুজিব রহমান বলেছেন: গাভী বিত্তান্তকে ছাপিয়ে গিয়েছেন অনেকে।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয়ে তো শুধু বিজ্ঞান পড়ান হয় না। বিজ্ঞান ছাড়াও পৃথিবীতে জ্ঞান অর্জনের আরও বহু বিষয় আছে। তাই ভিসি হওয়ার জন্য বিজ্ঞানের ছাত্র হওয়া জরুরী না। পদার্থ বিদ্যায় মেধাবী একজন কলা বা বাণিজ্যের বিষয়ে পড়াশুনা করলে মেধা প্রদর্শনের বদলে খারাপ ফলাফল প্রদর্শন করতে পারে। বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্রকে বাণিজ্য বিভাগে হাল ছাড়তে দেখেছি অনেক। তাই বিজ্ঞানের বিষয়ে যারা পড়ে তারাই অধিক মেধাবী এই ধারণাটা ঠিক না। জ্ঞানের বিভিন্ন শাখা আছে। সবাই সব শাখার জন্য উপযুক্ত না। আর সব শাখাই গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে যারা বিভিন্ন দেশ পরিচালনা করেন রাজনীতি বা কূটনীতি বা দর্শনের জ্ঞানের মাধ্যমে তাদের কয়জন বিজ্ঞানের ছাত্র একটু খবর নিয়ে দেখেন। একজন ব্যারিস্টারের মেধা আর একজন পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষকের মেধা এক প্রকৃতির নয়। একজনের কাজ আরেক জনে করতে পারবে না। তাই বলে আপনি ব্যারিস্টারি পেশাকে ছোট করে দেখতে পারবেন না। অনেক বড় নেতা ও শাসক ছিলেন ব্যারিস্টার। তাই দেশে ও বিদেশে সেরা ছাত্ররা শুধু বিজ্ঞান পরে না। সেরা ছাত্রদের কেউ রাষ্ট্র বিজ্ঞান, কেউ দর্শন, কেউ সাহিত্য, কেউ হিসাব বিজ্ঞান, কেউ ব্যবসা প্রশাসন ইত্যাদি বিষয়গুলি বেছে নেয়। আর ভিসি নিয়োগের ব্যাপারটা মুলত রাজনৈতিক তাই কি বিষয়ে পড়ল এটা মুখ্য বিষয় না। দলের সেবা যে ঠিকভাবে করতে পারবে কিন্তু ছাত্র হিসাবে ভালো এমন কাউকেই ভিসি নিয়োগ দেয়া হয় এখন।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৮

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। কেউই খাটো নয়, কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। কোন মানুষই ছোট নয়, কোন পেশাও নয়।

আমি যে স্কুলে পড়েছি সেখানকার সেরা দশ জন ছাত্রের ৯ জনই বিজ্ঞান পড়তো আমাদের সময়ে। আর এবছরও দেখলাম সেরা দশজন ছাত্রের মধ্যে ৯ জনই বিজ্ঞান নিয়েছে। সে হিসেবেই বলা। হয়তো শীর্ষ দশ জনের চেয়েও নিচের ছাত্ররা অধিক মেধাবী ছিল।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

৪ নম্বর জন তো এক বার যুবলীগের চেয়ারম্যান হতে চেয়েছিলেন।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: সেটাও সত্য। তাঁর কাছে যেটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছিল হয়তো।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৬

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের সামনে কেবলই আধার মানে অন্ধকার।
আসুন বিজ্ঞান চর্চা করি।
অন্ধকার বিতাড়িত করি।

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ভিসি হবার মূল যোগ্যতা দলবাজি।
এখানে মেধা কিংবা বিজ্ঞান বা অবিজ্ঞান কোন ফ্যাক্টর নয়।

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ক্লাসের পরীক্ষার মেধা তালিকা দিয়ে মেধা বিচার হয় না। আমাদের সাথে যারা পরীক্ষায় খারাপ করতো তাদের কেউ এখন সমর নায়ক, কেউ বড় আমলা, কেউ বড় ব্যবসায়ী। আমাদের শিক্ষকরা এদের কম মেধাবী বললেও এরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনেক মেধাবী ও দেশের ও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। পদার্থ বিজ্ঞানই মেধার একমাত্র জায়গা না। বিজ্ঞানের অনেক মেধাবী ছেলেকে বাণিজ্য বিভাগে এসে ডাব্বা মারতে দেখেছি। আমি এইচ এস সি পর্যন্ত বিজ্ঞান বিভাগে ছিলাম। ফলাফল আহামরি না হলেও একদম খারাপ ছিল না। নিরুপায় হয়ে বানিজ্য বিভাগে এসেছি এমনও নয়। আমি বাণিজ্য বিভাগে এসে অনেক দিন হাবুডুবু খেয়েছি। এখনও আমার কাছে এই বিভাগের অনেক বিষয় কঠিন মনে হয় আর মনে হয় বিজ্ঞানের বিষয়গুলিই ভালো ছিল।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০১

মুজিব রহমান বলেছেন: তাহলে কি দিয়ে মেধার বিচার করবেন?

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৪৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুজিব রহমান,






ভিসি হতে মেধা লাগেনা কিংবা বিজ্ঞান বা অবিজ্ঞান এখানে কোন ফ্যাক্টর নয়। যেটা লাগে সেটা হলো - দলবাজি ও তৈল মর্দনের যোগ্যতা। দেয়া- নেয়ার কারিশমা।

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন এর মন্তব্যে সহমত।

০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:০৫

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রেক্ষিত যখন বাংলাদেশ, তখন একমতেই কথা শেষ।

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই ভিসিদের সংখ্যার সাথে ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপালদেরও যোগ করতে হবে, তারপর দেখতে হবে বিজ্ঞানের ভিসিদের সংখ্যার অনুপাত কত। আমাদের দেশের ট্রেন্ড হলো ভালো ছাত্ররা বিজ্ঞান নিবে এবং বিজ্ঞানের ছাত্রদের ফার্স্ট চয়েস থাকে মেডিকেল ও বুয়েট।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ, নজরুল তো কোনও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন নাই। ওনাদের মেধা বিচার করতে খুব সমস্যা হয় নাই মনে হয়। সাহিত্যের ক্ষেত্রে মেধা নির্ণয় করতে গেলে দেখতে হবে তার সাহিত্যের মান। অর্থনীতিতে মেধা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে দেখতে হবে তার অর্থনীতি শাস্ত্রে বা সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তার বিশেষ কোনও অবদান আছে কিনা। দর্শন শাস্ত্রের মেধা মাপতে গেলে দেখতে হবে তার দর্শনের থিউরিগুলি সমাজ পরিবর্তনে কাজে লাগছে কি না। ইত্যাদি। প্রত্যেকটা বিষয়ের মেধা নির্ণয়ের আলাদা মাপ কাঠি আছে। সমাজ ও দেশ যারা চালাচ্ছে বিভিন্ন দেশে এদের বেশীরভাগই বিজ্ঞান পড়েন নি। বিজ্ঞানে বিশেষজ্ঞ দার্শনিক কয়জন আছে আমি জানি না।

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:৪৮

মুজিব রহমান বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের সময় ভারতে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ই ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ১৯২১ সালে। আজকের প্রেক্ষাপটেও আমরা দেখি এমনটা। বাস্তবিক সংখ্যা খুব বেশি নয়। দক্ষিণ এশিয়ায় সাহিত্যে নোবেল ওই রবীন্দ্রনাথই। একসময় প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছাড়াও বিজ্ঞানী হওয়া যেতো। এখন উচ্চ শিক্ষাই প্রয়োজন।

এখন অনুমান নির্ভর দর্শনই গুরুত্ব হারিয়েছে, গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে প্রমাণ মানে বিজ্ঞান।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব সাড়ে চুয়াত্তর সাহেবের মন্তব্যের সাথে একমত। বিশেষ করে ৪ নং মন্তব্যে।

১২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২০ রাত ১:২০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বাংলা ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের বেশী দুই বিভাগের কি উন্নয়ন হয়ছে

০২ রা অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:৫০

মুজিব রহমান বলেছেন: হয়তো সবচেয়ে মেধাবীরা এই দুই বিভাগেই অধ্যয়ন করে ও করায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.