![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্ন আছে অনেক কিন্তু পূরনের সাধ্য আদৌ হবে কিনা জানিনা ।
বর্তমানে আমরা আন্তর্জাতিক বাজার ধরেছি গার্মেন্টস শিল্পটাকে দিয়ে। দেশের একটা বিশাল আয় হচ্ছে এই শিল্পটি থেকে। পার্শ্ববর্তী রাস্ট্র ভারতও একই ভাবে গার্মেন্টস শিল্পে আছে। আমরা ওদের সাথে প্রতিদ্বন্ধিটা করে টিকে আছে, ওরা আমাদের সাথে প্রতিদ্বন্ধিতা করছে।
সাম্পতিক সময়ে খুন হওয়া বিদেশীরা অধিকাংশই গার্মেন্টস বায়ার। দেশে শত শত বিদেশী আসছে যাচ্ছে কিন্তু সবাই খুন হচ্ছে না। শুধুমাত্র গার্মেন্টস বায়াররাই টার্গেট হচ্ছে। কেন?
আমাদের দেশে গার্মেন্টস বায়াররা ভয়ে ঢুকবে না। ফলে, আমাদের গার্মেন্টসগুলো আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সরে পড়বে। এতে করে কার সুবিধা হচ্ছে? নিশ্চয়ই আমাদের আরেক প্রতিদ্বন্ধির?
হ্যাঁ, আমি সেই সম্ভাবনার কথাটা বাদ দিচ্ছি না। হয়তো আমাদের বন্ধু রাষ্ট্রই আমেরিকা/ইসরায়েলের সহায়তায় আমাদের অর্থনীতিকে ধ্বংস করতে চাইছে।
একসময় উপকার করেছে সেই উপকারটুকু আমরা স্বীকার করি। কিন্তু সেই উপকারের কথা মনে রেখে যদি অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকি তাহলে হবে না। এখন সময় হয়েছে সবকিছু খতিয়ে দেখার। যদিও আওয়ামী সরকার সেসব করতে যাবেনা এরপরও একটা আশা রাখতে ক্ষতি কী?
রাজনৈতিক দলগুলো যদি কাদাছোড়াছুড়ি বন্ধ করে এসবে মনযোগ দিতে পারত তবে হয়তো আসল বিড়াল বেড়িয়ে আসত এতদিনে। আওয়ামী নেতাগুলো একটা লাইন মুখস্ত করে রেখেছে। কিছু হলেই আগামাথা না ভেবেই বলবে, "এই কাজ জামায়াত-বিএনপি করেছে (ভূমিকম্পে বিল্ডিং ধ্বসলেও একই বক্তব্য শোনা যায় ওদের মুখে )"।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
মোশারফ তানভীর বলেছেন:
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
অেসন বলেছেন: হয় গার্মেন্টস শিল্প সম্পর্কে আপনার ধারনা নেই নতুবা ভারতবিরুধি মনোভাব আপনার এই কল্পিত লেখার কারন। গার্মেন্টস শিল্প এ ভারত বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী না। শ্রমিকের মজুরির জন্য ভারত/চায়না এখন আর বাংলাদেশের সাথে পারে না। বাংলাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী ভিয়েতনাম, কম্বডিয়া এমনকি সোমালিয়া। বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প বিকশিত হলে ভারতের টেক্সটাইলের লাভ। সেজনই তারুশির বাবা বাংলাদেশে ২০ বছর যাবত গার্মেন্টস শিল্প এ জড়িত। কাকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন?
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২১
মোশারফ তানভীর বলেছেন: ভারতকে সরাসরি ইন্ডিকেট করেছি সেটা অবশ্যই কল্পিত।
কিন্তু গার্মেন্টস শিল্পটাকে ধ্বংস করে দেওয়া হচ্ছে সেটাও কী কল্পনা?
কই আসল বিড়াল খোজার জন্য তো কেউ বের হল না। সেটা কেন এড়িয়ে যাওয়া হয় সবসময়?
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০২
রেজা এম বলেছেন: হুশ.....................
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
মোশারফ তানভীর বলেছেন: খতিয়ে দেখলেই বোঝা যেত বিড়ালের আদি নিবাস কোথায়? আশা করি বর্ষা শেষ হলেই কাদা থাকবে না। তখন ছোড়াছুড়ির জন্য কাদা পাওয়া যাবেনা। তখন হয়তো কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে বিড়াল খোজায় মন দেবে সরকার।
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একসময় উপকার করেছে সেই উপকারটুকু আমরা স্বীকার করি। কিন্তু সেই উপকারের কথা মনে রেখে যদি অজ্ঞান হয়ে পড়ে থাকি তাহলে হবে না। এখন সময় হয়েছে সবকিছু খতিয়ে দেখার।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
মোশারফ তানভীর বলেছেন: হ্যাঁ, জ্ঞান ফিরলেই বিড়ালের আদি নিবাস খুজে বের করা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: জু জু