নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে ভাল মানুষ হিসেবে গড়ে তোল পৃথিবী তোমার জন্য ভাল কিছু নিয়ে অপেক্ষা করছে।তবে ঠিক ততটুকুই তোমাকে সে দিবে যতটুকু তুমি নিজেকে গড়েছ।

পথিক৬৫

আমি খুব সাধারন একজন মানুষ,যে কিনা পৃথিবীর মানুষ গুলোকে হাসতে দেখলেই হাসে,আর কারো কান্না সহ্য করতে পারেন না। তবে অন্যায়ের প্রতিবাদ জানাতে ভুল করেন না।

পথিক৬৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের কি সাংবাদিক হওয়া উচিত?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২২




আচ্ছা।ছোট বেলায় আমরা কত কিছুই তো হতে চেয়েছি।ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার হওয়া তো সবার যখন চাহিদা এর পাশাপাশি শিক্ষক,উকিল কিংবা আর হাতে গোনা কয়েকটি পেশা পাওয়া যাবে যা আমরা আমাদের আগামীর জন্য লক্ষ্য হিসেবে নিয়েছে।

তবে সাংবাদিকতা?খুব ছোট থেকে টিভি দেখতে ভাল লাগলেও কিংবা ক্যামেরার সামনে যেতে বা কোন খবরের শিরোনাম হতে সবাই ভাল লাগত ।আর সেটা মৃত্যুর আগ অব্দি লাগে।কিন্তু এই কাজের গুলো যারা করেন সেই সম মানুষদের মাঝে অবস্থান নেয়া একটা পেশা সাংবাদিকতা হলেও,কেউ এমন আছে বলে মনে হয় না যে কিনা ছোট বেলায় সাংবাদিক হতে চাই।

সাংবাদিকতা একটি "অকর্মার পেশা" হিসেবে আজকাল আমাদের সামনে আসতে শুরু করেছে।সেটা কিভাবে? ছেলেটি যখন পাশ করার পর কোন কাজ বা চাকরী খুজে পায় না।কিংবা ছাত্র জীবনের নিজের পড়াশুনার পাশাপাশি কিছু একটা করা দরকার,তখনই দারস্ত হয় কোন “ডট কম” এর দরবারে এর কাছে বা নিজের লিখার যোগ্যাতা আছে সেটা দেখিয়ে আর শর্ট কোর্সের সাহায্যে শুরু হয়ে যায় একটি পেশা,আর ইতিহাসের ছাত্রের লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ।

আসলে তার ই বা দোষ কোথায়।নিজেকে লেখক হিসেবে,নিজের লেখা একটা খবর প্রকাশিত হয়েছে দেখতে কার না ভাল লাগে।আর সেই সাথে নিজের দূর্ভোগ ঘোচাতে মাস শেষে একটা ডিমান্ডের পূরন তো আছেই।
এই জাতীয় অবস্থা শুধু বাংলাদেশেই নয় পৃথিবীর উন্ন্ত দেশ গুলোতেও পরিলক্ষিত।

শুরুর দিক থেকে এই জাতীয় অবস্থা কোন সমস্যার কারন না হলেও সময় এবং পরিবেশ এর আলোকে পাল্টে যাচ্ছে রূপ।আর তারই ফলাফল এর একটা অংশ হিসেবে আজ বিশ্বময় "হলুদ সাংবাদিকতা" কিংবা এথিক বিরোধী কাজের সয়ল্যাব।
আপনি চিন্তা করে যদি দেখেন,যিনি বাঙলা বিষয়ে পড়াশুনা করেন,৪ বছর অনার্স,১/২ বছর মাস্টার্স করাকালীন তার এই বিষয়ের প্রতি যে ভালবাসা কিংবা শ্রদ্ধা বোধ জন্ম নেবে সেটা কী ইংলিশ স্যার এর নিবে? কিংবা ইংলিশ স্যার এর টা কি ফিজিক্স স্যার এর মাঝে নিবে?

খুব সাধারন ভাবেই নেয়ার কথা না।যখন একজন ব্যক্তি ঠিক একই ভাবে যোগাযোগ বিজ্ঞান এর ছাত্র হিসেবে জীবনের অনেক বড় সময় টা এখানে দিয়েছেন এবং তার যে মর্মবোধ আর পেশাদারিত্ব চিন্তা চলে আসে,সেটা ইতিহাস কিংবা অর্থনীতির ছাত্র দ্বারা হওয়ার কি সুযোগ আছে? নেই।
আর এখানেই থেকেই শুধু হয় অপেশাদারিত্ব এবং লুকোচুরির খেলা।

নিউজ এজেন্সি গুলোর একটা পদ্ধতি বলি।নিউজ এজেন্সি গুলো তাদের অর্থের উৎস হিসেবে "সাবস্কাইবার" পদ্ধতি বেছে নেয়।যার মানে তারা কোন কোন বিটে কাজ করবেন সেটা এখানে নির্ধারিত হয়ে যায়।যেমন ধরেন আপনার এলাকার পৌরসভা আপনার সাবস্কাইবার।সে মাসে মাসে আপনাকে তাদের নিউজ গুলো করার জন্য বেতনের টাকা দেয়।কিংবা সরকারী দলীয় পার্টিগুলো হতে পারে। এখন কথা হচ্ছে,আপনি যখন সমাজের হর্তাকর্তাদের কাছে আপনার রুটি রুজীর জন্য বন্ধি,আপনি কি চাইলেই তাদের করা কোন খারাপ দিক তুলে ধরতে পারবেন?এটা কি হয়?

হয় না কারন পরের মাস থেকে আপনি আর সেই আগের টাকাটা পাবেন না। আবার যাদের কাছে আপনি যাওয়ার পর আপানার সাবস্কাইবার হতে চায় নাই তাদের কোন ভাল দিক আপনার কি বোর্ডে আসলে সেটা আপনার অনেক বড় পেশাদারিত্ব বলতে হবে।খারাপ টাই বেশি আসে।

তাহলে নিউজ পেপার বা এসেন্সি গুলো কিভাবে চলা উচিত?
একটি নিউজ হাউজের ইনকাম সাধারনত বিভিন্ন পন্যের এডভেটাইজমেন্ট থেকে হয়,সাবক্রাইবার পদ্ধতির বাহিরে।আর তার বড় একটা অংশ থেকে সরকারী নানান বিজ্ঞাপন।সাথে বেসরকারী।
দেশের নিউজ পেপার বা যে কোন মিডিয়াকে প্রথমিক পৃষ্ঠপোষকতা করা সরকারী কাজ।কিন্তু এই সরকারী কাজ করতে গেলে সবার আগে দরকার একটি সবার থেকে বিশ্বাস যোগ্য আর গনতান্ত্রিক সরকার।যারা কিনা নিজেদের "ভাল আর খারাপ" দুই দিক ই মেনে নিয়ে পছন্দ করে।

কিন্তু আমাদের সমাজ অধিপতিদের মাঝে এই জাতীয় কোন লক্ষন না থাকায় আয়ের উৎস হিসেবে ভিন্ন কিছু ভাবা দরকার।
সাংবাদিক হিসেবে নিজের সত্যকে উপস্থাপন করার যে ইচ্ছে,সেটাকে প্রকাশিত করার জন্য যদি কোন সুযোগ পাওয়া না যায় তবে সেই সাংবাদিকতা থেকে নিজের অত্মসম্মান বোধ বিসর্জন দেয়া ছাড়া সমাজকে দেয়ার মত কিছু থাকে না।

সাংবাদিকতার ৩ টি লক্ষ্য হতে পারেঃ
১/বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে কাজ করা।
২/নতুন কোন সমস্য যাতে আসতে না পারে তার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি মূলক চিন্তা করা।
৩/বিদ্যমান ভাল দিক গুলো আরো কিভাবে ভাল করা যায় সেটার উপর কাজ করা।
২নংএর উদাহরন দিলে বলা যায়; রোদের মানুষ পুড়ছে।তারা সবাই ছায়ার নিজে আশ্রয় নিয়েছে। আগামীকাল ও গরম থাকবে। ইত্যাদি একটি নিউজ করা দিয়ে সাধারন মানুষ খুব বেশি বাসা থেকে একটা ছাতা নিয়ে বের হতে পারেন। এর বাহিরে স্থায়ী কোন উপকার হয় না।

কিন্তু বিদ্যমান সমস্যার কারন হিসেবে যদি তার সমাধানে কাজ করা যায় তবে সেটা লাভজনক।যেমন,বৈশ্বিক কি কি সমস্যার কারনে এই আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে ? সেটা নিয়ে বেশি কাজ করলে সাধারন মানুষের জন্য উপকারের।কিংবা এই কাজের জন্য সরকারী আর বেসকারী কী কী উদ্যোগ আছে আর কি কি হতে পারে সেটা তাদের কানে পৌছে দেয়া।
কিন্তু এই জাতীয় গবেষনা কিংবা পর্যালোচনার জন্য যেমন কোন ফান্ড থাকে না এবং তার ফলাফল হিসেবে এই জাতীয় কাজও আমাদের সামনে আসে না।

এখন কথা হচ্ছে, আমার পেশা যদি মানববান্ধব না হয়।সেটা যদি শুধু মাত্র পার্টিবান্ধব হয়ে থাকে সেই জাতীয় সাংবাদিকতা দিয়ে আমি নিজে এই সমাজের জন্য কি অর্জন বয়ে আনতে পারছি সেটা ভেবে দেখতে গেলে যখন আমি এর ফলাফল "আমি আসলে কিছুই করছি না" সামনে আসে তখন কি আমার এই সাংবাদিকতার নামে সাংঘাতিক হওয়া উচিত? আচ্ছা।ছোট বেলায় আমরা কত কিছুই তো হতে চেয়েছি।ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার হওয়া তো সবার যখন চাহিদা এর পাশাপাশি শিক্ষক,উকিল কিংবা আর হাতে গোনা কয়েকটি পেশা পাওয়া যাবে যা আমরা আমাদের আগামীর জন্য লক্ষ্য হিসেবে নিয়েছে।
তবে সাংবাদিকতা?খুব ছোট থেকে টিভি দেখতে ভাল লাগলেও কিংবা ক্যামেরার সামনে যেতে বা কোন খবরের শিরোনাম হতে সবাই ভাল লাগত ।আর সেটা মৃত্যুর আগ অব্দি লাগে।কিন্তু এই কাজের গুলো যারা করেন সেই সম মানুষদের মাঝে অবস্থান নেয়া একটা পেশা সাংবাদিকতা হলেও,কেউ এমন আছে বলে মনে হয় না যে কিনা ছোট বেলায় সাংবাদিক হতে চাই।

সাংবাদিকতা একটি "অকর্মার পেশা" হিসেবে আজকাল আমাদের সামনে আসতে শুরু করেছে।সেটা কিভাবে? ছেলেটি যখন পাশ করার পর কোন কাজ বা চাকরী খুজে পায় না।কিংবা ছাত্র জীবনের নিজের পড়াশুনার পাশাপাশি কিছু একটা করা দরকার,তখনই দারস্ত হয় কোন “ডট কম” এর দরবারে এর কাছে বা নিজের লিখার যোগ্যাতা আছে সেটা দেখিয়ে আর শর্ট কোর্সের সাহায্যে শুরু হয়ে যায় একটি পেশা,আর ইতিহাসের ছাত্রের লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ।

আসলে তার ই বা দোষ কোথায়।নিজেকে লেখক হিসেবে,নিজের লেখা একটা খবর প্রকাশিত হয়েছে দেখতে কার না ভাল লাগে।আর সেই সাথে নিজের দূর্ভোগ ঘোচাতে মাস শেষে একটা ডিমান্ডের পূরন তো আছেই।
এই জাতীয় অবস্থা শুধু বাংলাদেশেই নয় পৃথিবীর উন্ন্ত দেশ গুলোতেও পরিলক্ষিত।

শুরুর দিক থেকে এই জাতীয় অবস্থা কোন সমস্যার কারন না হলেও সময় এবং পরিবেশ এর আলোকে পাল্টে যাচ্ছে রূপ।আর তারই ফলাফল এর একটা অংশ হিসেবে আজ বিশ্বময় "হলুদ সাংবাদিকতা" কিংবা এথিক বিরোধী কাজের সয়ল্যাব।
আপনি চিন্তা করে যদি দেখেন,যিনি বাঙলা বিষয়ে পড়াশুনা করেন,৪ বছর অনার্স,১/২ বছর মাস্টার্স করাকালীন তার এই বিষয়ের প্রতি যে ভালবাসা কিংবা শ্রদ্ধা বোধ জন্ম নেবে সেটা কী ইংলিশ স্যার এর নিবে? কিংবা ইংলিশ স্যার এর টা কি ফিজিক্স স্যার এর মাঝে নিবে?

খুব সাধারন ভাবেই নেয়ার কথা না।যখন একজন ব্যক্তি ঠিক একই ভাবে যোগাযোগ বিজ্ঞান এর ছাত্র হিসেবে জীবনের অনেক বড় সময় টা এখানে দিয়েছেন এবং তার যে মর্মবোধ আর পেশাদারিত্ব চিন্তা চলে আসে,সেটা ইতিহাস কিংবা অর্থনীতির ছাত্র দ্বারা হওয়ার কি সুযোগ আছে? নেই।
আর এখানেই থেকেই শুধু হয় অপেশাদারিত্ব এবং লুকোচুরির খেলা।

নিউজ এজেন্সি গুলোর একটা পদ্ধতি বলি।নিউজ এজেন্সি গুলো তাদের অর্থের উৎস হিসেবে "সাবস্কাইবার" পদ্ধতি বেছে নেয়।যার মানে তারা কোন কোন বিটে কাজ করবেন সেটা এখানে নির্ধারিত হয়ে যায়।যেমন ধরেন আপনার এলাকার পৌরসভা আপনার সাবস্কাইবার।সে মাসে মাসে আপনাকে তাদের নিউজ গুলো করার জন্য বেতনের টাকা দেয়।কিংবা সরকারী দলীয় পার্টিগুলো হতে পারে। এখন কথা হচ্ছে,আপনি যখন সমাজের হর্তাকর্তাদের কাছে আপনার রুটি রুজীর জন্য বন্ধি,আপনি কি চাইলেই তাদের করা কোন খারাপ দিক তুলে ধরতে পারবেন?এটা কি হয়?

হয় না কারন পরের মাস থেকে আপনি আর সেই আগের টাকাটা পাবেন না। আবার যাদের কাছে আপনি যাওয়ার পর আপানার সাবস্কাইবার হতে চায় নাই তাদের কোন ভাল দিক আপনার কি বোর্ডে আসলে সেটা আপনার অনেক বড় পেশাদারিত্ব বলতে হবে।খারাপ টাই বেশি আসে।

তাহলে নিউজ পেপার বা এসেন্সি গুলো কিভাবে চলা উচিত?
একটি নিউজ হাউজের ইনকাম সাধারনত বিভিন্ন পন্যের এডভেটাইজমেন্ট থেকে হয়,সাবক্রাইবার পদ্ধতির বাহিরে।আর তার বড় একটা অংশ থেকে সরকারী নানান বিজ্ঞাপন।সাথে বেসরকারী।
দেশের নিউজ পেপার বা যে কোন মিডিয়াকে প্রথমিক পৃষ্ঠপোষকতা করা সরকারী কাজ।কিন্তু এই সরকারী কাজ করতে গেলে সবার আগে দরকার একটি সবার থেকে বিশ্বাস যোগ্য আর গনতান্ত্রিক সরকার।যারা কিনা নিজেদের "ভাল আর খারাপ" দুই দিক ই মেনে নিয়ে পছন্দ করে।

কিন্তু আমাদের সমাজ অধিপতিদের মাঝে এই জাতীয় কোন লক্ষন না থাকায় আয়ের উৎস হিসেবে ভিন্ন কিছু ভাবা দরকার।
সাংবাদিক হিসেবে নিজের সত্যকে উপস্থাপন করার যে ইচ্ছে,সেটাকে প্রকাশিত করার জন্য যদি কোন সুযোগ পাওয়া না যায় তবে সেই সাংবাদিকতা থেকে নিজের অত্মসম্মান বোধ বিসর্জন দেয়া ছাড়া সমাজকে দেয়ার মত কিছু থাকে না।

সাংবাদিকতার ৩ টি লক্ষ্য হতে পারেঃ
১/বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে কাজ করা।
২/নতুন কোন সমস্য যাতে আসতে না পারে তার জন্য পূর্ব প্রস্তুতি মূলক চিন্তা করা।
৩/বিদ্যমান ভাল দিক গুলো আরো কিভাবে ভাল করা যায় সেটার উপর কাজ করা।
২নংএর উদাহরন দিলে বলা যায়; রোদের মানুষ পুড়ছে।তারা সবাই ছায়ার নিজে আশ্রয় নিয়েছে। আগামীকাল ও গরম থাকবে। ইত্যাদি একটি নিউজ করা দিয়ে সাধারন মানুষ খুব বেশি বাসা থেকে একটা ছাতা নিয়ে বের হতে পারেন। এর বাহিরে স্থায়ী কোন উপকার হয় না।

কিন্তু বিদ্যমান সমস্যার কারন হিসেবে যদি তার সমাধানে কাজ করা যায় তবে সেটা লাভজনক।যেমন,বৈশ্বিক কি কি সমস্যার কারনে এই আবহাওয়ার পরিবর্তন হচ্ছে ? সেটা নিয়ে বেশি কাজ করলে সাধারন মানুষের জন্য উপকারের।কিংবা এই কাজের জন্য সরকারী আর বেসকারী কী কী উদ্যোগ আছে আর কি কি হতে পারে সেটা তাদের কানে পৌছে দেয়া।
কিন্তু এই জাতীয় গবেষনা কিংবা পর্যালোচনার জন্য যেমন কোন ফান্ড থাকে না এবং তার ফলাফল হিসেবে এই জাতীয় কাজও আমাদের সামনে আসে না।

এখন কথা হচ্ছে, আমার পেশা যদি মানববান্ধব না হয়।সেটা যদি শুধু মাত্র পার্টিবান্ধব হয়ে থাকে সেই জাতীয় সাংবাদিকতা দিয়ে আমি নিজে এই সমাজের জন্য কি অর্জন বয়ে আনতে পারছি সেটা ভেবে দেখতে গেলে যখন আমি এর ফলাফল "আমি আসলে কিছুই করছি না" সামনে আসে তখন কি আমার এই সাংবাদিকতার নামে সাংঘাতিক হওয়া উচিত?

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৬

আহা রুবন বলেছেন: বাস্তব অবস্থা তুলে ধরেছেন। আমি অবশ্য মনে করি কেউ যদি সাংবাদিকতা, শিল্প-সাহিত্য চর্চা, ধর্মসেবা বা সেবা মূলক কোনও পেশা বেছে নিতে চায় বা মাতা-পিতার তেমন ইচ্ছে থাকে, তবে তাকে শুরু থেকে ব্যবসায় বা ভিন্ন কোনও বিকল্প পেশায় জড়িত হওয়া উচিত। তবে আর কারও চামচামি করে আত্মা বিক্রি করতে হবে না।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৩

পথিক৬৫ বলেছেন: কিন্তু জনাব সেটাই তো কেহ চাইবে না।কারন সেই চাওয়ার সাহস যে আমাদের বাচ্চাদের নেই।কারন ডাক্তার না হলে যে বাবা ছোট হয়ে যাবে।তাই ছেলেকে ডাক্তার বানাতে গিয়ে তার মাঝে যে বাঙলা সাহিত্যের বিচরন টা ছিল সেটা মেরে দিতেই হবে।

২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০০

আহা রুবন বলেছেন: যে ছেলে বা পিতা চাচ্ছে সে ডাক্তার হবে তার কথা বলছি না। খুব সহজ কথা, আমি যদি চাই যে আমার ছেলে বড় মৌলানা হবে, সাংবাদিক হবে তবে তার জন্য আমার অবশ্যই ধন-সম্পদ, অর্থ-কড়ি বা চলমান ব্যবসায় রেখে যাওয়া উচিত। যেন তাকে ধর্ম ব্যবসায়ী, হলুদ সাংবাদিক হতে না হয়।

আসল কথা আমারা সবাই অর্থ চাই, অর্থ দিয়েই সামাজিক অবস্থান বিচার করা হয়। তাই দেখি কোন পেশায় বেশি টাকা, সেদিকে সবাই ছুটি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.