নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি…

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৫




প্রকাশকাল: ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁদের যাঁরা তাঁদের প্রতিষ্ঠানের নাম বড় বড় অক্ষরে ইংরেজিতে লিখে রেখেছেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁদের যাঁরা আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা কে সম্পূর্ণ বাংলায় না করে আধো ইংরেজি এবং আধো বাংলায় সংস্করণ এনেছেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁদের যাঁরা তাঁদের সন্তানদের ইংরেজি মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন বা করবেন এবং এটি সবার জন্য আবশ্যিক বলে মনে করেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি সে সমস্ত সম্মানিত লেখক/ব্লগার/সাহিত্যিক/ঔপন্যাসিক যাঁরা বাংলায় দুর্দান্ত লিখতে পারলেও লেখার জন্য ইংরেজি ভাষা বেছে নিয়েছেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি একুশে বইমেলায় প্রকাশিত সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বইয়ের লেখকদের। বিশেষভাবে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি খন্দকার মুশতাক আহমেদের লেখা বই ‘তিশা অ্যান্ড মুশতাক’ এর প্রতি।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁদের যাঁরা আজও স্ব-ইচ্ছায় বা বাধ্য হয়ে বিজয় কি-বোর্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। শুভেচ্ছা জানাচ্ছি তাঁদের যাঁরা আজকের দিনটিকে ভাষা শহীদদের স্মরণ করার পাশাপাশি অথবা একান্তভাবে ‘ভালবাসা দিবস’ এর রুপ দেবেন।

আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি…

ছবি: সংগৃহিত
Also Read It On: আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি…

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাংলা ভাষার জন্য বাঙালিরা প্রাণ দিয়েছেন। বাংলা আজ গর্বিত রাষ্ট্রভাষা। তার মানে এই না যে, ইংরেজি বা অন্য ভাষা শেখা যাবে না। প্রয়োজনে ইংরেজিকেও সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ হিসাবে ঘোষণা করা হোক। যুগের সাথে ও বাইরের পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই। মোটের উপর বাঙালিদের পাওয়ার অব এক্সপ্রেশন খুবই খারাপ। প্রতিদিন যাদের খবর ও ভাষণ শুনি, তাদের বাংলাবচনই বড্ড অগোছালো, অল্প কয়েকজন ছাড়া ইংরেজি তো ঠিকমতো বলতেই পারেন না। ইংরেজিতে ভালো বক্তৃতা দেয়ার ক্ষমতা থাকার পরও কেউ যদি জাতিসংঘে বাংলায় বক্তৃতা দেন, সেটা হবে গর্বের। বাংলাই ঠিকমতো, মার্জিত ও সাবলীল ভাষায় বলতে পারেন না, এ অবস্থায় 'তিনি জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দিবেন' বলায় কোনো গর্ব নেই, বরং নিজেদের দুর্বলতা আরো প্রকট হয়ে ওঠে। আমাদের এই টেন্ডেন্সি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বাংলাকে আরো শক্তিশালী করতে হবে, বাংলায় আমাদের প্রকাশ ক্ষমতা বাড়াতে হবে, সেই সাথে ইংরেজিতেও আমাদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। একুশের চেতনা হোক এটাই।

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৬

মি. বিকেল বলেছেন: "বাংলাকে আরো শক্তিশালী করতে হবে, বাংলায় আমাদের প্রকাশ ক্ষমতা বাড়াতে হবে, সেই সাথে ইংরেজিতেও আমাদের দক্ষতা বাড়াতে হবে। একুশের চেতনা হোক এটাই" - সহমত। সময় সময় একটু চিমটি না কাটলে ব্লগার হওয়া মানে খুঁজে পাই না। আমি নিজেও ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশোনা করেছি কিন্তু বাংলাকে এখনো পুরোপুরি ভুলে যাইনি।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুক সবাই।

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৭

মি. বিকেল বলেছেন: একদম

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.