নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইজরায়েল এবং ফিলিস্তিনের মধ্যেকার দ্বন্দ্ব নিয়ে আমি দীর্ঘদিন ধরে সচেতনভাবে পর্যবেক্ষণ করে আসছি এবং এখনো করে যাচ্ছি। প্রথম দিকে আমি এই অঞ্চলের ইতিহাস সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত ছিলাম না। ভারতীয় সাংবাদিক মি. রবিশ কুমারের নিয়মিত ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রচারণার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমার মতে, ভারতীয় গণমাধ্যমে তিনিই একমাত্র সাংবাদিক, যিনি এই বিষয়ে অধিকাংশ সময় নিরপেক্ষ থেকেছেন এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে কাজ করে চলেছেন। মহাত্মা গান্ধীর দর্শনে বিশ্বাসী এই সাংবাদিক আমাদের জন্য এক আশীর্বাদ।
এই জায়গার ইতিহাস এত জটিল যে, একটি তিন ঘন্টার বক্তব্য রাখলেও অনেকের কাছে তা অপরিষ্কার থেকে যাবে। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের আরবদের আচরণ আমার কাছে অনেক বেশি জঘন্য বলে মনে হয়েছে। এখানের আরবরা কখনোই নিজেদের স্বার্থের বাইরে গিয়ে কোন গোষ্ঠী, সম্প্রদায় বা ধর্মের প্রতি বিশেষ অনুগ্রহ করেছে বলে আমার কখনোই মনে হয় নাই। কারণ আমার মতে আরবদের নিয়ত কখনোই ঠিক ছিলো না, আজও ঠিক নাই। আর যাদের নিয়ত ঠিক থাকে না তাদের পরাজয় নিশ্চিত।
ইতিহাস আমাদের শেখায়, আজ যে অন্যায় আমরা করছি, তা ভবিষ্যতে আমাদের জন্য আরও বড় প্রতিক্রিয়া হিসেবে ফিরে আসতে পারে। প্রবাদ ‘ইতিহাস নিজেকে পুনরাবৃত্তি করে’ এর মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি যে, অতীতের ঘটনাবলী ভবিষ্যতে পুনরায় ঘটতে পারে। হিটলারের মানবতাবিরোধী অপরাধ আজকের অন্যায়কে ন্যায়সঙ্গত করে না, কিন্তু ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি আমাদের বিস্মিত করে। ফিলিস্তিনে চলমান বর্বর হত্যাকাণ্ড ইহুদীদের ইতিহাসের সাথে মিল রেখে ভবিষ্যতে তাদের জন্য মূল্য দিতে হতে পারে। আমি বিশ্বাস করি, যদি এই ধরনের গণহত্যা বন্ধ না হয়, তাহলে এটি ভবিষ্যতে আরেকটি গণহত্যার জন্ম দিতে পারে, কারণ ইতিহাস তো তাই বলে।
মি. রবিশ কুমার যেদিন কিছু ইহুদী ধর্মের মানুষের নাম নিলেন, তারা ফিলিস্তিনের সমর্থনে কথা বলছিলেন। এই ইহুদীরা সাধারণ জনগণ, ইজরায়েলী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এবং সাংবাদিকদের মতো সেদেশের সুশীল সমাজের অংশ ছিলেন। নেতানিয়াহুর সামনে নির্বাচনের কারণে তাকে রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক থাকার জন্য কিছু করতে তো হত, যদিও সকল ইহুদীরা তার বিচার মানেন না। দুঃখজনকভাবে, আমি উক্ত নামগুলি নোট করে রাখতে পারিনি, হামাসের হঠাৎ আক্রমণের কারণে আমার মনোযোগ বিঘ্নিত হয়েছিলো। তবে আমি সেসব নাম মনোযোগ দিয়ে শুনেছি, যা একজন ‘Activist’ হিসেবে আমার দায়িত্ব।
প্রতিটি সম্প্রদায় বা ধর্মের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মানুষ রয়েছে, এবং সকলেই মানবতাবিরোধী নয়। ইহুদীবিদ্বেষ যেমন একদিকে বিদ্যমান, তেমনি অন্যদিকে কিছু ইহুদী ফিলিস্তিনের সমর্থনে এবং তাদের ন্যায্য অধিকারের জন্য লড়াই করছেন। একপেশে দৃষ্টিভঙ্গি শুধু ঘৃণা ছড়াতে পারে এবং ইতিহাসের চক্রে গণহত্যার দিকে আমাদের নিয়ে যেতে পারে। ক্ষমতা বা সুযোগ পেলে আমরা কী করবো, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা থাকলেও, আমরা যেন মানবতার পথ থেকে বিচ্যুত না হই।
ব্যক্তিগণ
১. রিবেকা: একজন আমেরিকান ইহুদি যিনি ফিলিস্তিনি অধিকারের জন্য কাজ করেন। তার কর্মীতা হলোকাস্টের স্মৃতি এবং “আবার কখনো না (Never Again)” মন্ত্র দ্বারা অনুপ্রাণিত।
২. জোনাথন ওফির: একজন ইসরাইলে জন্মগ্রহণকারী ইহুদি সঙ্গীতজ্ঞ, কন্ডাক্টর এবং লেখক, যিনি কোপেনহেগেনে বাস করেন এবং প্রো-ফিলিস্তিনি প্রতিবাদে সক্রিয়।
৩. রাব্বি মিরিয়াম গ্রসম্যান: তিনি ব্রুকলিনে শাব্বাত সেবা পরিচালনা করেন, যেখানে ইসরায়েলের সর্বশেষ আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের স্মরণ করা হয়।
৪. আরিয়েল এঞ্জেল: ‘Jewish Currents’ এর সম্পাদক, যিনি ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভের পরিমাণে অবাক হয়েছেন এবং ফিলিস্তিনের সমর্থনে কথা বলেন।
৫. মর্গান বাসিচিস: ‘Jewish Voice for Peace’ এর একজন সদস্য, যা একটি অ্যান্টি-জায়োনিস্ট সংগঠন।
এই ব্যক্তিগণের কর্মীতা দেখে আমরা বুঝতে পারি যে, প্রতিটি সম্প্রদায়ের মধ্যে বিভিন্ন মতামত এবং অবস্থান রয়েছে, এবং সকলেই এক নয়।
সংগঠনসমূহ
১. জুইশ ভয়েস ফর পিস (JVP): ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত, JVP প্রগতিশীল ইহুদি বিরোধী-জায়নবাদী সংগঠন হিসেবে পরিচিত। এটির ৩০০,০০০ এর বেশি সমর্থক রয়েছে এবং অনেক মার্কিন কলেজ ক্যাম্পাসে অধ্যায় বজায় রাখে।
২. র্যাবিস ফর সিজফায়ার: আমেরিকান র্যাবিরা যারা ইহুদি ইসরাইলি কর্মীদের সাথে যোগ দিয়ে গাজার মানুষদের খাবার পৌঁছে দেয়।
৩. জুস ফর জাস্টিস ফর প্যালেস্টিনিয়ানস (JJP): ব্রিটিশ কর্মী গ্রুপ যা ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য মানব এবং নাগরিক অধিকার, এবং অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক স্বাধীনতা উন্নীত করে।
৪. IfNotNow: তরুণ আমেরিকান ইহুদিরা যারা অধিকারের জন্য আমেরিকান ইহুদি সমর্থনের অবসান এবং সকল ইসরায়েলি এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য স্বাধীনতা এবং মর্যাদা প্রচার করে।
৫. Faculty for Justice in Palestine: ফিলিস্তিনি অধিকারের জন্য মোবিলাইজ করা ইউ.এস. শিক্ষার্থীদের বক্তৃতার স্বাধীনতার উদ্বেগের জবাবে গঠিত।
৬. ALLMEP (Alliance for Middle East Peace): ফিলিস্তিনি আরব এবং ইসরায়েলি ইহুদিদের মধ্যে মানুষ-থেকে-মানুষ সহযোগিতা এবং শান্তি নির্মাণের জন্য সংগঠনের জোট।
এই সংগঠনগুলির কাজ দেখে আমরা বুঝতে পারি যে, বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি এবং সমঝোতার জন্য কাজ করা সম্ভব।
যদিও আমি সকল ইহুদীদের নাম নিতে সক্ষম হই নাই কিন্তু মোটাদাগে এই ইহুদীদের নাম এবং সংস্থা সম্পর্কেও আমাদের জানা উচিত। আমি সবার নাম নোট করতে পারিনি এবং এজন্য কিছু অনলাইন উৎস থেকে কিছু নাম ও সংস্থা সম্পর্কে জানালাম। যদিও এরা ইহুদী ধর্মে বিশ্বাস করে তবুও এরা গণহত্যার পক্ষে নয়। এবং আমার মতে এরা ইসলামিক বিশ্বের অনেক সংস্থা এবং নেতার চেয়েও ভালো কাজ করছে। এই কন্ঠস্বরকে অগ্রাহ্য করা উচিত নয়। আর যেহেতু অনলাইন উৎস থেকে নাম নেওয়া সেহেতু বাংলা অনুবাদ দ্রুত নিতে গিয়ে বিভৎস অনুবাদ প্রকাশ পেয়েছে এজন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
রেফারেন্স সমূহ
(১) For many American Jews protesting for Palestinians, activism is a ...
(২) ‘Not in my name’: The European Jews condemning Israel’s war on Gaza
(৩) Who are the Palestinian and Jewish-led groups leading the ... – PBS
(৪) Jews for Justice for Palestinians – Wikipedia
(৫) Palestinian Jews – Wikipedia
(৬) Palestine lobby in the United States – Wikipedia
(৭) How Jewish nonviolence can help guide the path forward on Israel-Palestine
(৮) US Jews Are Increasingly Breaking With Israel to Support Palestinian ....
(৯) For many American Jews protesting for Palestinians, activism is a ....
(১০) Believe it or not: There is a peacebuilding community in Israel and ....
(১১) Category:Non-governmental organizations involved in the Israeli ...
(১২) How Jewish nonviolence can help guide the path forward on Israel-Palestine
(১৩) স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কি আর সম্ভব? কে নেবে উদ্যোগ?
ছবি: Playground Ai
২০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
মি. বিকেল বলেছেন: ধর্ম সম্পর্কে মানুষের বিভিন্ন মতামত আছে। কিছু মানুষ মনে করেন যে ধর্ম ঐতিহ্যবাহী এবং মূল্যবান শিক্ষা প্রদান করে, যা সমাজে নৈতিকতা এবং সম্প্রীতি বজায় রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, কিছু মানুষ মনে করেন যে ধর্ম প্রাচীন ধারণার প্রতিফলন এবং আধুনিক সমাজের জন্য অপ্রাসঙ্গিক। তারা মনে করেন যে নিরপেক্ষ ধারণা বা মানবিক মূল্যবোধ হলো আধুনিক সমাজের জন্য আরও উপযুক্ত।
এই বিষয়ে আমি কোনো ব্যক্তিগত মতামত প্রদান করতে পারি না, তবে আমি বলতে পারি যে সমাজে বিভিন্ন মতামত এবং বিশ্বাসের মানুষের মধ্যে সমঝোতা এবং সহমর্মিতা গড়ে তুলতে সকলের জন্য সহনশীলতা এবং বোঝাপড়া গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের উন্নতির জন্য সকলের মধ্যে সহযোগিতা এবং সম্প্রীতি জরুরি।
২| ২০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:১৩
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: হিটলারের মানবতাবিরোধী অপরাধ আজকের অন্যায়কে ন্যায়সঙ্গত করে না,
............................................................................................................
অনেকে বলে থাকেন ঐ সময় হিটলারের উচিৎ ছিলো সবকয়টা ইহুদীকে মেরে ফেলা ।
ইতিহাস বলে ইহুদী জায়ানবাদীর উথান হলো যুক্তরাজ্য আর আমেরিকার প্রতক্ষ্য মদতে ।
অথচ ঐ দুটো রাষ্ট্রই সারাদিন মুখে গনতন্ত্র,মানবতার কথা বলে লেবাস পড়ে থাকে ।
বর্তমানে এই যে ৩৫০০০ হাজার ফিলিস্তিনি জনগণের রক্তের বন্যার কে দায় নেবে ???
২০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
মি. বিকেল বলেছেন: এই একই মুদ্রার উল্টোপিঠে যদি তাকান তাহলে হয়তো এত সরলীকরণ করা যায় না।
৩| ২০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:৩৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
ফিলিস্তিনের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিভাজন, বিশেষ করে ফাতাহ ও হামাসের মধ্যে বিভক্তি, স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের প্রক্রিয়াকে জটিল করে তুলেছে। এ দুই দলের মধ্যে ঐক্য না থাকলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এককভাবে ফিলিস্তিনের দাবিকে সমর্থন করা কঠিন।
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনা এখনও জটিল ও অনিশ্চিত। এটি সম্পূর্ণভাবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্যোগ, আঞ্চলিক রাজনীতি, এবং ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে রাজনৈতিক সমঝোতার ওপর নির্ভর করে। একটি স্থায়ী ও স্থিতিশীল ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ এবং সমঝোতা একদিকে অভ্যন্তরীণ ঐক্য এবং অন্যদিকে আন্তর্জাতিক চাপ ও সমর্থনের সমন্বয়ে সম্ভব হতে পারে।
২০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
মি. বিকেল বলেছেন: সহমত
৪| ২০ শে জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৫১
নতুন বলেছেন: শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের আরবদের আচরণ আমার কাছে অনেক বেশি জঘন্য বলে মনে হয়েছে। এখানের আরবরা কখনোই নিজেদের স্বার্থের বাইরে গিয়ে কোন গোষ্ঠী, সম্প্রদায় বা ধর্মের প্রতি বিশেষ অনুগ্রহ করেছে বলে আমার কখনোই মনে হয় নাই। কারণ আমার মতে আরবদের নিয়ত কখনোই ঠিক ছিলো না, আজও ঠিক নাই। আর যাদের নিয়ত ঠিক থাকে না তাদের পরাজয় নিশ্চিত।
কেন প্রতিবেশিরাই তাদের সাহাজ্য করতে আগ্রহী না?
দূর থেকে অনেক কিছুই ঠিক মতন বোঝা যায় না।
ফিলিস্তিনিদের সমস্যা আরবরা আমাদের থেকে অনেক কাছ থেকে দেখছেন তবুও তারা কেন এই বিষয়ে কম আগ্রহী?
২০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
মি. বিকেল বলেছেন: অনেক প্রশ্ন কিন্তু উত্তর একটাই, "যুদ্ধ হলো এক ধরণের ব্যবসা। তাই যতক্ষণ কারো ব্যবসা চলছে ততক্ষণ যুদ্ধও চলতে থাকে।"
৫| ২০ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
নতুন বলেছেন: চমতকার বলেছেন।
তাই আসল উদ্দেশ্য হইলো ব্যবসা বাকি সব মিথ্যা।
ফিলিস্তিন ইসরাইল কে ধর্ম যুদ্ধের রং দিয়ে জিইয়ে রাখার একটা তরিকা মাত্র।
আরব বিশ্ব চাইলে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। কিন্তু আরব নেতারা তাদের নিজেদের সার্থরক্ষায় আমেরিকার তাল মিলিয়ে চলে।
যারা এটাকে ধর্ম যুদ্ধ হিসেবে বিশ্বাস করে তাদের কোন ধারনাই নাই এই ঝামেলা উপলক্ষে বিশ্বের কত দেশ কতভাবে লাভবান হচ্চে। কত বিলিওন ডলারের অস্র বেচাকেনা হচ্ছে।
কয়েক হাজার মানুষের জীবন রক্ষায় কে এতো বড় ব্যবসা বন্ধ করবে?
২১ শে জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মি. বিকেল বলেছেন: চিন্তা করে দেখুন, কোন গণহত্যায় কোন মানুষ আর যাইহোক সুখী হতে পারে না। একান্তভাবে তার মানসিক সমস্যা না থাকলে। সুতরাং ইহুদীরা অন্তরে অন্তরে যে পুড়ছে সেটা তারা নিজেরাই অস্বীকার করে না। আর আরো একটা বিষয় হচ্ছে, কোন জাতি যদি ভুল করে কারো প্রতি এত অন্যায় করে তাহলে তার মাশুল তাকে গুনতে হবেই। কারণ পাপ তার বাপকেও ছাড়ে না
কিন্তু আমরা এখনো যারা মানবিক, মনে কষ্ট হয় কোন জেনোসাইড দেখে, তাদের অন্তর কখনোই দূষিত হয় না। আর এই ব্যবসার শুরু সেই আদিকাল থেকে... অনেক পুরনো ব্যবসা।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:১৩
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্ম নিজেই একটা খারাপ বিষয়।প্রাচীন ও মধ্য যুগীয় ধারনা ।তার পক্ষে যারা বলে তাদের ধ্যান ধারণাও মধ্য যুগিয়।আধুনিক ও মানবিক ধ্যান ধারণা হলো নিরপেক্ষ ধ্যান ধারণা।