নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশে LGBTQ+ কমিউনিটি: বিদ্যমানতা, চ্যালেঞ্জ এবং সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৬



বাংলাদেশে LGBTQ+ কমিউনিটি বিদ্যমান ও সক্রিয়। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার কত শতাংশ LGBTQ+ কমিউনিটি আছে? এ বিষয়ে সঠিক সংখ্যা আমাদের জানা নেই। গ্লোবাল রেঞ্জে, মোট জনসংখ্যার ৫-১০% শতাংশ মানুষ LGBTQ+ কমিউনিটির।

বাংলাদেশে কমবেশি সবাই জানেন এই কমিউনিটি সম্পর্কে। আমি এসবের কিছুই জানিনা শর্তে কেউ কেউ চোখ বন্ধ করে রাখেন। তাদের জন্য অবশ্য আমার কাছে যথেষ্ট প্রমাণ আছে। আমি একজন ‘স্ট্রেইট’ হিসেবে এই ধরণের ‘Sexual Orientation’ কে আমার জন্য হজম করা অনেক শক্ত।

কেমন লাগবে, একজন ছেলে এসে যদি এক ছেলেকে বলে, “আমি তোমার প্রেমে পড়েছি”, অথবা, একজন মেয়ে এসে আরেকজন মেয়েকে বলে, “আমি তোমার প্রেমে পড়েছি”। আবার আরেকজন যদি এসে বলে, “আমার বয়ফ্রেন্ড আছে কিন্তু আমার একজন গার্লফ্রেন্ডও চাই!” এমনও আছে, “প্রেম/বিয়ে করেছি কিন্তু সেক্স করতে আগ্রহী নই!” ঐ যে ‘+’ দেখছেন উপরে, এরা আবার কিন্তু এরকম।

বাংলাদেশের মানুষ এখনো এত প্রগতিশীল নয়, বা হতে চায় না যে, এই কমিউনিটির সাথে হাত মেলাবে এবং বৈবাহিক সম্পর্কের জন্য আইন করে দেবে। কিন্তু এরা এতটুকু উদার যে, এই কমিউনিটির প্রতি যথেষ্ট বিরুক্ত হওয়া সত্ত্বেও চুপ আছে। এখানে ‘Sex’ নিয়ে পাবলিক প্লেসে আলোচনা করা ট্যাবু হলেও, সম্মতিক্রমে বিভিন্ন হোটেলে সবই চলে।

এই যে ‘Consent... Consent...’ বলা শুরু হয়েছে। ‘Consent’ মানে ‘কবুল’ নয়, ‘সম্মতি’ বুঝায়। কিন্তু এদেশে এক ধরণের অবাধ যৌনতা চলে। সব হোটেলেই কমবেশি চলে। ছাত্রজীবনে মেসেও চলে। দরবেশ/শায়েখ/ওলি-আউলিয়াদের স্তরে তো আমরা কেউ নই। প্রেম এখানে কিছুটা হলেও নরমালাইজ করে দেখা হয়। মানে শরীফ-শরীফার গল্প পড়ে এদেশের বাবা-মা লজ্জায় অন্তত এখন চায়, প্রেম কর বাপ! স্কুলে ক্লাস ফাইভে পড়া বাচ্চাটাও খেলার সাথী খোঁজে না! প্রেমিক/প্রেমিকা খুঁজছে।

পরকীয়ার তালিকায় শীর্ষে বাংলাদেশ। কিন্তু দীর্ঘদিন বিশ্বাসযোগ্য কোন জরীপ করা হয় নাই। যা পেলাম, যা দেখলাম ও দেখছি, তাতে কার স্ত্রী/স্বামী কখন কার হাত ধরে চলে যায় তার ঠিক-ঠিকানা নাই। নিজের বাচ্চাকে ছেড়েও চলে যায়, মিডিয়ায় এসে কাঁদেন অভাগা বাবা/মা। সবাই দেখছি, সবাই জানি।

এই পরকীয়ার জন্য বাংলাদেশে বিশেষ কি কোন আইন আছে? যা আছে, ওটাকেই বলা হয়, “যা লাউ, তাই কদু”। মানুষ ইচ্ছেমতো পরকীয়া করছে, আমি তো তাই দেখতে পাচ্ছি! যারা এখনো চোখ বন্ধ করে আছেন, নিজের স্ত্রী/স্বামী পালিয়ে গেলে না-হয় চোখ খুলবেন। কারণ সত্য স্বীকারে নির্ভীক থাকা জরুরী। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ সত্যিই অনেক সহনশীল।

আমি আজ পর্যন্ত ভুক্তভোগী যত মেয়ের সাথে কথা বলেছি, তারা একটা বিষয় সাফ সাফ জানিয়েছেন, “ধর্ষণ/Molestation/খারাপ কিছু যা-ই ঘটেছে সেটা পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের সদস্যদের মধ্যে কেউ ছিলো।” মানে প্রথম বাজে অভিজ্ঞতা যদি জিজ্ঞাসা করেন তাহলে এই উত্তরই পাবেন।

এখানে আমরা ছেলেরাও নিরাপদে নাই। সম্মতি নিয়ে কিছু করার পর ব্রেক-আপ এবং বিয়ের পর তালাক দিয়েছেন তো মরেছেন। এখানে এমন কিছু আইন আছে, এসব আইনে ফাঁসলে এবং ঐ মামলা মিথ্যে হলেও আমাদের এক জীবন শ্যাষ। তাই যাদের মাথায় একটুও ঘিলু আছে সে কিন্তু দেখবেন মেয়েদের আশেপাশে যায় না। আর যদি যায়ও তো তাহলে কথা এমনভাবে বলে যেন মনে হয় এই প্রথম ‘সুবোধ’ কোন মেয়ে দেখলো।

সুবোধের জন্য এসব ঝামেলার হলেও বাকিদের জন্য কিন্তু বিষয়টি প্লে-গ্রাউন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। মোটাদাগে, এদেশের মিডিয়া জগত, কর্পোরেট জগত, মেডিক্যাল জগত, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জগত... থেকে শুরু করে বস্তির জগত পর্যন্ত বৈষম্যহীন যৌনতার যে অশ্লীল চর্চা তার পুরোপুরি অস্বীকার করতে পারবেন? অবশ্য যৌনতা নয়, ‘অশ্লীল’ শব্দটাকে বুঝতে হবে আগে।

আমাদের সামনে এমন কত বিষয়ে কতরকম বাস্তবতা। চলমান ২০২৪ সালে প্রতি লাখে ৩.৭ শতাংশ মানুষ আত্মহত্যা করছেন যাদের বেশিরভাগ প্রেমে ব্যর্থ হয়ে। সম্পর্কের জটিলতা কোন পর্যায়ে গেলে আমাদের প্রতি বছর এতগুলো মানুষকে হারাতে হয়? কিন্তু আমাদের সম্পর্ক নিয়ে কাজ করেন এমন সাইকিয়াট্রিস্ট ক’জন?

কিন্তু তবুও কিছু মানুষ একটু পর পর একের পর এক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রসব করছেন। ভাই! আমাদের বর্তমান বাস্তবতা এত ঝামেলার ও বিভৎস এসবের সাথে একটা মীমাংসায় আসুন। এত এত অমীমাংসিত বিষয় পূর্বেও ছিলো, আজও আছে। আলোচনার টেবিলে আনুন, তাহলে হয়তো কিছু মীমাংসা আমাদের মধ্যে হবে। আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশ হতে পারবো। এখন সেটার জন্য কাছের মানুষকে জানান। কিছু লিখুন।

বাক-স্বাধীনতা ফিরে পেলাম ঠিকই কিন্তু ‘Conspiracy Theory (ষড়যন্ত্র তত্ত্ব)’ যেভাবে সামনে আসছে, আমাদের মনোযোগ বিঘ্নিত করছে। মনে হচ্ছে নোবেলে যদি এই ক্যাটেগরি থাকতো তবে বাংলাদেশের একটি পুরষ্কার নিশ্চয় পেত!

ছবি: Bing Enterprise (Copilot Ai)
Also Read It On: কলম বাংলাদেশে LGBTQ+ কমিউনিটি: বিদ্যমানতা, চ্যালেঞ্জ এবং সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩৬

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: এইসব পশ্চীমা যৌন জাহেলী (degeneracy) আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই LGBT ধারণার মূল এজেন্ডা হলো রক্ষণশীলতা এবং ঐতিহ্যগত পরিবার প্রথা বিলোপ এবং সবশেষে সমাজব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিধ্বংসীকরণ।

আর সমকামীতা যদি "প্রাকৃতিক" হয়, তাহলে অন্য কোন প্রানীর মধ্যে নেই কেন? আবার তারা বলে সমকামীতা নাকি "জিনগত"। জিনগত হলে সে জিন কিভাবে একটি জনসমষ্টির মধ্যে বংশ পরম্পরায় বিস্তৃত হয়? কারণ সমকামীরাতো বংশ বিস্তারই করতে পারে না। যার বিবর্তনবাদের ব্যপারে সামান্যতম জ্ঞান আছে সেও একথা শুনে হাসবে।

এই LGBT সমকামীদের সংখ্যা গত ২-৩ দশক ধরে সারা বিশ্বে বেড়ে চলেছে, এর মূল কারণ ইন্টারনেট, বিকৃত পর্ণের সহজলভ্যতা এবং ধর্মীয়/সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়। অতিমাত্রায় বিকৃত পর্ণ আস্বাদন, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত যৌন চিন্তা, ধর্মহীনতা এসবের কারণে মানুষ ধীরে ধীরে এসব যৌন-জাহেলীপনায় ঝুঁকে পড়ে। এর কারণ অত "জটিল" কিছু নয়।

এইসব পশ্চীমা যৌন জাহেলী (degeneracy) আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই LGBT ধারণার মূল এজেন্ডা হলো রক্ষণশীলতা এবং ঐতিহ্যগত পরিবার প্রথা বিলোপ এবং সবশেষে সমাজব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিধ্বংসীকরণ।

আর সমকামীতা যদি "প্রাকৃতিক" হয়, তাহলে অন্য কোন প্রানীর মধ্যে নেই কেন? আবার তারা বলে সমকামীতা নাকি "জিনগত"। জিনগত হলে সে জিন কিভাবে একটি জনসমষ্টির মধ্যে বংশ পরম্পরায় বিস্তৃত হয়? কারণ সমকামীরাতো বংশ বিস্তারই করতে পারে না। যার বিবর্তনবাদের ব্যপারে সামান্যতম জ্ঞান আছে সেও একথা শুনে হাসবে।

এই LGBT সমকামীদের সংখ্যা গত ২-৩ দশক ধরে সারা বিশ্বে বেড়ে চলেছে, এর মূল কারণ ইন্টারনেট, বিকৃত পর্ণের সহজলভ্যতা এবং ধর্মীয়/সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়। অতিমাত্রায় বিকৃত পর্ণ আস্বাদন, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত যৌন চিন্তা, ধর্মহীনতা এসবের কারণে মানুষ ধীরে ধীরে এসব যৌন-জাহেলীপনায় ঝুঁকে পড়ে। এর কারণ অত "জটিল" কিছু নয়।



এইসব পশ্চীমা যৌন জাহেলী (degeneracy) আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই LGBT ধারণার মূল এজেন্ডা হলো রক্ষণশীলতা এবং ঐতিহ্যগত পরিবার প্রথা বিলোপ এবং সবশেষে সমাজব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিধ্বংসীকরণ।

আর সমকামীতা যদি "প্রাকৃতিক" হয়, তাহলে অন্য কোন প্রানীর মধ্যে নেই কেন? আবার তারা বলে সমকামীতা নাকি "জিনগত"। জিনগত হলে সে জিন কিভাবে একটি জনসমষ্টির মধ্যে বংশ পরম্পরায় বিস্তৃত হয়? কারণ সমকামীরাতো বংশ বিস্তারই করতে পারে না। যার বিবর্তনবাদের ব্যপারে সামান্যতম জ্ঞান আছে সেও একথা শুনে হাসবে।

এই LGBT সমকামীদের সংখ্যা গত ২-৩ দশক ধরে সারা বিশ্বে বেড়ে চলেছে, এর মূল কারণ ইন্টারনেট, বিকৃত পর্ণের সহজলভ্যতা এবং ধর্মীয়/সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়। অতিমাত্রায় বিকৃত পর্ণ আস্বাদন, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত যৌন চিন্তা, ধর্মহীনতা এসবের কারণে মানুষ ধীরে ধীরে এসব যৌন-জাহেলীপনায় ঝুঁকে পড়ে। এর কারণ অত "জটিল" কিছু নয়।

এইসব পশ্চীমা যৌন জাহেলী (degeneracy) আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই LGBT ধারণার মূল এজেন্ডা হলো রক্ষণশীলতা এবং ঐতিহ্যগত পরিবার প্রথা বিলোপ এবং সবশেষে সমাজব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিধ্বংসীকরণ।

আর সমকামীতা যদি "প্রাকৃতিক" হয়, তাহলে অন্য কোন প্রানীর মধ্যে নেই কেন? আবার তারা বলে সমকামীতা নাকি "জিনগত"। জিনগত হলে সে জিন কিভাবে একটি জনসমষ্টির মধ্যে বংশ পরম্পরায় বিস্তৃত হয়? কারণ সমকামীরাতো বংশ বিস্তারই করতে পারে না। যার বিবর্তনবাদের ব্যপারে সামান্যতম জ্ঞান আছে সেও একথা শুনে হাসবে।

এই LGBT সমকামীদের সংখ্যা গত ২-৩ দশক ধরে সারা বিশ্বে বেড়ে চলেছে, এর মূল কারণ ইন্টারনেট, বিকৃত পর্ণের সহজলভ্যতা এবং ধর্মীয়/সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়। অতিমাত্রায় বিকৃত পর্ণ আস্বাদন, হস্তমৈথুন, অতিরিক্ত যৌন চিন্তা, ধর্মহীনতা এসবের কারণে মানুষ ধীরে ধীরে এসব যৌন-জাহেলীপনায় ঝুঁকে পড়ে। এর কারণ অত "জটিল" কিছু নয়।



২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০০

কামাল১৮ বলেছেন: এটা কোন দৃষ্টিভঙ্গির সমস্যা না।জিনগত সমস্যা।তাদের অধিকার রক্ষার জন্য জাতিসংঘের নির্দেশ আছে।আমরা তাতে সাক্ষর করেছি।তবে বাস্তবায়নের জন্য সময় চেয়েছি।

৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০৬

কামাল১৮ বলেছেন: লুথ নবীর সময় পুরো জাতি এই কাজে জড়িয়ে পরে।কোরানে এ সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা আছে।সব সময়েই এটা কমবেশি আছে।নয়তো কোরানে শাস্তির বিধান থাকতো না।

৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই সব চুদুরবুদুরওয়ালারা কোরান হাদিসও ঠিকমত পড়ে দেখেনি, বিজ্ঞানের বই কি পড়বে? জ্ঞান বিজ্ঞান যা শিখেছে সবই টং এর দোকান থেকে। কথায় আছে, মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।

৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০১

ধুলো মেঘ বলেছেন: জিনগত সমস্যা কেবল লুতের কওমেরই ছিল। আর কাউকে জিনে ধরেনি। এইসব োকা ো া কার কাছ থেকে বিজ্ঞান শেখে? ইচ্ছা করে ঐসব মাস্টারদের ধরে জুতা পিটা করি।

৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১০

নতুন বলেছেন: আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: এইসব পশ্চীমা যৌন জাহেলী (degeneracy) আমাদের দেশের হাজার বছরের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। এই LGBT ধারণার মূল এজেন্ডা হলো রক্ষণশীলতা এবং ঐতিহ্যগত পরিবার প্রথা বিলোপ এবং সবশেষে সমাজব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিধ্বংসীকরণ।

@আলচুদুরওয়ালবুদুর:-

ভাই প্রকৃতিতে সমকামীতা বিদ্যমান। একটু গুগুলে জিগান বুঝতে পারবেন। এটা সৃস্টিগত একটা সমস্যা বলতে পারেন। দোষ যদি কাউকে দিতেই চান তবে সেটা সৃস্টিকর্তাকে দিন। কেন এমন ভাবে তিনি মানুষ সৃস্টিকরলো। ;)

মানুষের রং যেমন পুরা সাদা থেকে পুরা কালো আছে তেমনি যৌনতার পছন্দের মাঝেও ০% অযৌনতা থেকে ১০০% যৌনতার রেন্জ আছে।

আগে এটা নিয়ে কথা বলতো না, কারন ধর্মের কারনে কেউই কল্লা হারাতে চাইতো না। তাই ধর্মের কারনে কাউকে সাজা দিওয়ার মতন কট্টরপন্হা বিশ্বের মানুষ ভবিষ্যতে পরিহার করবে।

৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪

আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: এই সব চুদুরবুদুরওয়ালারা কোরান হাদিসও ঠিকমত পড়ে দেখেনি, বিজ্ঞানের বই কি পড়বে? জ্ঞান বিজ্ঞান যা শিখেছে সবই টং এর দোকান থেকে। কথায় আছে, মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত

আমি কি ভুল বললাম তার কোন উত্তর বা ব্যখ্যা না দিয়ে দায়সারা ভাবে পাছা দিয়ে চিচ্চির করে ডায়রিয়া কমেন্ট দিয়ে ভেগে গেলেন। কার দৌড় কতদূর পর্যন্ত বুঝাই গেল।

নতুন বলেছেন: ভাই প্রকৃতিতে সমকামীতা বিদ্যমান। একটু গুগুলে জিগান বুঝতে পারবেন।

@নতুনঃ প্রকৃতিতে সমকামীতা কোথাও নেই। আপনে যে সব "গুগল টুগল" এর কথা বলতেছেন সেগুলা একটাও কোন পিয়ার রিভিউড বায়োলজিক্যাল জার্নাল থেকে না। আপনি বিভিন্ন LGBT প্রোপাগান্ডা অনলাইন ম্যাগাজিনের বিভিন্ন প্রবন্ধ এবং ওয়েবসাইটের কথা বলছেন। কারণ আপনার দৌড় ঐ পর্যন্ত্যই। ভালো করে একটু ঘেঁটে দেখুন আপনি কি পড়ছেন, কাদের প্রকাশিত করা প্রবন্ধ পড়ছেন। ;)

নতুন বলেছেন: এটা সৃস্টিগত একটা সমস্যা বলতে পারেন। দোষ যদি কাউকে দিতেই চান তবে সেটা সৃস্টিকর্তাকে দিন। কেন এমন ভাবে তিনি মানুষ সৃস্টিকরলো। ;)

@নতুনঃ মানসিক সমস্যা হলে হতে পারে, সৃষ্টিগত সমস্যা নয়। সমকামীতা যদি "জিনগত"ই হয় তাহলে সেই জিন কিভাবে একটি জনসমষ্টির (population) এর মধ্যে বিস্তার (propagate) হয়, সেটা একটু বিবর্তন বাদের আলোকে ব্যখ্যা করে বলুন। অপেক্ষায় রইলাম। জেনেটিক ড্রিফট (genetic drift) দিয়ে শুরু করতে পারেন। হিন্ট দিয়ে আপনার কাজ সহজ করে দিলাম।

নতুন বলেছেন: মানুষের রং যেমন পুরা সাদা থেকে পুরা কালো আছে তেমনি যৌনতার পছন্দের মাঝেও ০% অযৌনতা থেকে ১০০% যৌনতার রেন্জ আছে।

@নতুনঃ মানুষের গায়ের রং এর সাথে মানুষের যৌনতার পছন্দের কোন সম্পর্ক নেই। আপনি যে রেঞ্জের কথা বলছেন তা সম্পূর্ণই মানসিক, এটা ফিজিওলজিক্যাল বা জেনেটিক প্রিডিস্পোজিশন নয়।

আগে এটা নিয়ে কথা বলতো না, কারন ধর্মের কারনে কেউই কল্লা হারাতে চাইতো না। তাই ধর্মের কারনে কাউকে সাজা দিওয়ার মতন কট্টরপন্হা বিশ্বের মানুষ ভবিষ্যতে পরিহার করবে।

মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত্য, আর নাস্তিকের দৌড় ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুলের LGBT প্রপোগান্ডা পর্যন্ত্য, নাইলে বড়জোর রিচার্ড ডকিন্স পর্য্যন্ত। পৃথিবীতে বহু আদিবাসী জাতিসত্ত্বা আছে যেখানে সমকামীতার ব্যপারে কোন বিধি নিষেধই নাই (কারণ ওরা জানেইনা সমকামীতা কি?), কিন্তু সেসব জাতির ভিতরে সমকামীতার পরিমান সবচেয়ে কম, প্রায় নাই বললেই চলে।

৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৯

নতুন বলেছেন: নতুন বলেছেন: ভাই প্রকৃতিতে সমকামীতা বিদ্যমান। একটু গুগুলে জিগান বুঝতে পারবেন।

@নতুনঃ প্রকৃতিতে সমকামীতা কোথাও নেই। আপনে যে সব "গুগল টুগল" এর কথা বলতেছেন সেগুলা একটাও কোন পিয়ার রিভিউড বায়োলজিক্যাল জার্নাল থেকে না। আপনি বিভিন্ন LGBT প্রোপাগান্ডা অনলাইন ম্যাগাজিনের বিভিন্ন প্রবন্ধ এবং ওয়েবসাইটের কথা বলছেন। কারণ আপনার দৌড় ঐ পর্যন্ত্যই। ভালো করে একটু ঘেঁটে দেখুন আপনি কি পড়ছেন, কাদের প্রকাশিত করা প্রবন্ধ পড়ছেন। ;)


যে বুঝতে চায় না তারে বোঝানো যায় না।

নিচে কিছু পিয়ার রিভিও ওয়ালা পেপার দেখতে পারেন।

"Same-sex sexual behavior and evolution" (Bailey & Zuk, 2009, Trends in Ecology & Evolution): This review explores the evolutionary explanations for same-sex behaviors in animals, suggesting that such behaviors may provide indirect fitness benefits or contribute to social bonding within species. The authors discuss both proximate causes (like hormonal influences) and ultimate evolutionary reasons for the persistence of these behaviors.

DOI: 10.1016/j.tree.2009.05.012
"Homosexual behavior in animals: An evolutionary perspective" (Bagemihl, 1999, Biological Exuberance): Bruce Bagemihl's book, though not strictly a journal article, is a comprehensive peer-reviewed scientific exploration of homosexuality across a broad range of species. It documents hundreds of species that exhibit same-sex behaviors and challenges traditional assumptions about animal mating strategies.

"The evolution of homosexuality: A new perspective" (Kirkpatrick, 2000, Current Anthropology): This paper discusses the evolutionary significance of same-sex behavior, proposing that it may play a role in fostering social cohesion and cooperative partnerships, which could benefit survival and reproductive success.

DOI: 10.1086/300016
"Same-sex sexual behavior in birds: Expression is related to social mating system and state of development at hatching" (MacFarlane et al., 2016, Behavioral Ecology): This study focuses on same-sex behaviors in birds, analyzing patterns across species. It finds that such behaviors may be linked to the species' mating systems and social structures.

DOI: 10.1093/beheco/arv166

৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

নতুন বলেছেন: আগে এটা নিয়ে কথা বলতো না, কারন ধর্মের কারনে কেউই কল্লা হারাতে চাইতো না। তাই ধর্মের কারনে কাউকে সাজা দিওয়ার মতন কট্টরপন্হা বিশ্বের মানুষ ভবিষ্যতে পরিহার করবে।

মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত্য, আর নাস্তিকের দৌড় ফ্রাঙ্কফুর্ট স্কুলের LGBT প্রপোগান্ডা পর্যন্ত্য, নাইলে বড়জোর রিচার্ড ডকিন্স পর্য্যন্ত। পৃথিবীতে বহু আদিবাসী জাতিসত্ত্বা আছে যেখানে সমকামীতার ব্যপারে কোন বিধি নিষেধই নাই (কারণ ওরা জানেইনা সমকামীতা কি?), কিন্তু সেসব জাতির ভিতরে সমকামীতার পরিমান সবচেয়ে কম, প্রায় নাই বললেই চলে।


নিচের কয়েকটা জনগনস্ঠি যারা সভ্য জগত থেকে একটু দুরেই আছে, এবং সমকামীরা দল বেধে গিয়ে শেখায়া দেয় নাই।

Native American Two-Spirit Identity,
Samia People of Kenya,
Pacific Islanders: Samoa, এ "fa'afafine এর বিষয়ে খোজ নেন।

আমি সমকামী না হলে আর ধর্মের অনুসারী হলেই যে অন্ধের মতন কেতাবের লেখা পইড়া মানুষের কল্লা নামানো জায়েজ ভাবতে হবে এতোটা অন্ধ হওয়া ঠিক না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.