![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আড্ডাবাজি করতে আমরা কে না ভালবাসি। বিশেষ করে শহরে বসবাসকারি আমাদের মতো যেসব মুরগীর ছাও আছে, যাদের দেশ-গায়ের মতো খোলা-মাঠ বা এরকম কিছু নেই, যেখানে খেলাধুলা করে বিনোদনের চাহিদা মেটানো যায়। আর তাই আমাগো মতো শহুরে ইয়াং-পুলাপাইনের আড্ডা বাজিই প্রাথমিক বিনুদুন।
আর এই আড্ডাবাজি মানেই হচ্ছে, যে যার এলাকার লাইনে লাইনে/মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে বা বসে একরকম ঘিজিবিজি-সার্কেলিং করা।
কার কাছে এটা কেমন লাগে জানি না, তবে আমার কাছে এক কথায় এরকম আড্ডায় সময় পার করা একেবারে একঘেয়ে আর বিরক্তিকর মনে হয়। (ভাই, চাইতেন না। এটা আমার মতামত আর কি! )
তবে আমি এখানে বেশি পক-পক না করে আড্ডাবাজিতে কিভাবে একটু হালকা-পাতলা ভেরিয়েশন এনে একে আরও অধিক বিনুদুন-মুলক আর এর একঘেয়েমি দুর করতে পারি, তাই বলছিঃ
প্রথমত বলে নেই, আমি নরমালি এলাকাবাসি/রিলেটিভসদের বিয়ে বা এই জাতীয় সোসাল অনুষ্ঠানে কখনই যাই না। যেহেতু এসব যায়গায় একরকম রবোটিক আচরন করতে হয়, তাই।
তবে এই বিয়ে যদি হয় কোন ফ্রেন্ডের, তাহলে যেতে আপত্তি নেই। কারন, কোনো ফ্রেন্ডস এর বিয়ে মানে সেখানে পরিচিত প্রায় সব ফ্রেনরা(/সমবয়সি) আসবে। আর এখানে বিয়ে খাওয়ার সাথে সাথে আড্ডা যে একেবারে চরম হয়ে উঠে তা আপনারা অনেকেই খুব ভালো করেই জানেন।
তবে বান্দ্রামি করতে এলাকার ফ্রেন্ডসদের নিয়ে অপরিচিত কোন এলাকার বিয়ে বাড়িতে ঢুকে খেয়ে আসতে পারেন। এরকমের কোন অভিজান এ পর্যন্ত করিনি, তবে অনেক শুনেছি আর দেখেছি। তয়, ধরা খাইলে কি হতে পারে তা জানি না।
আপনার ফ্রেন্ড-সার্কেলের/এলাকার ভাইব্রাদারদের মধ্যে কারা কারা স্টাডি শেষে জবে জয়েন করছে তার হিসেব রাখতে পারেন। কারন জবের প্রথম মাসের সেলারি দিয়ে সে যখন পার্টি থ্রু করবে আপনি যে তা মিস না করে বসেন সে জন্য আগে ভাগেই আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে। কারন, এখানে সমবয়সি অনেকে ও ফ্রেন্ডস দের গ্যাদারিং হয় যেখানে আড্ডা ও খানা-দানা সমান তালে চলে....
ঢাকার যে প্রান্তেই থাকুন না কেন, আইডিবি তে কিন্তু প্রায় সবাই গ্যাছেন। আই মিন এখানে এলে যে আপনার আই.টি-রিলেটেড জ্ঞান বাড়বে তা বুঝতেই পারছেন। আর তাই এখানে আসতে পারেন বন্ধুদের নিয়ে বা পরিবার/গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে। আড্ডাবাজি ও নতুন নতুন অনেক কিছুর দাম সম্পর্কে আইডিয়া দুটোই বাড়বে। (আমার প্রায়ই এখানে যাওয়া হয়।)
তবে এদের খাবারের রেস্টুরেন্ট "বন-এপাটাইট"-এ না ঢুকাই উত্তম। টাকা তো বেশি রাখেই, আবার এখন খাবারের মান আগের থেকে অনেক খারাপ।
অথবা ভাষানী/বঙ্গবন্ধু নভো থিয়েটারে ঘুরে আসতে পারেন।
সমরাস্ত্র যাদুঘরও এর বাইরে পরে না। এখানে মাঝে মধ্যে একটু যাওয়া আসা করলে মন্দ হয় না।
তবে ঢাকায় অনেক মেলা চলে যা অনেকের কাছে প্রিয় না হলেও সেখানে আপনি খুব মনোরম পরিবেশ পাবেন যা আপনার কাছে অবশ্যই ভালো লাগবে। এরকম একটি হলো, বৃক্ষমেলা। এটা তেমন একটা জনপ্রিয় না হওয়ায় এখানে লোক-হয় অপেক্ষাকৃত অনেক কম আর নানা প্রজাতির ছোট বৃক্ষে জায়গাটা আমার কাছে একেবারেই অন্যরকম লাগে।
(একুশে ফেব্রুয়ারি দিনটা বাদে) একুশে বই মেলায়ও বন্ধু/পরিবার নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন। দুনিয়ার আর সব মেলা থেকে এ মেলায় গেলে অন্তত আপনার লস হবে না। (আই মিন আফনে বাউলিয়া হইয়া ব্যাক করিতে ফারেন)
অবশ্য এজাতীয় অনেক মেলা আছে যেগুলোর পাশে এরকম ভাবে আর্টিষ্ট আপনার ছবি এঁকে দিবে। এটার সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, এখানে আশে-পাশে দাঁড়ানো দর্শক গুলা একবার আপনার চেহারার, দিকে আরেকবার আর্টিষ্টের আঁকা ছবিটার দিকে তাকিবে। এবং সাথে কমেন্টও করবে যে "এহহে, ভাইজান তো কান ডা একটু কেমন জানি কইরা দিলেন-টাইপের" আমি অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে রেখেছিলাম
তবে আপনি যত যাই করেন, চীন-মৈত্রি সম্মেলন কেন্দ্রে কিন্তু প্রতি মাসেই একবার করে আসতে পারেন। এখানে প্রতি মাসেই সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে এরকম কোন-না-কোনো ফেয়ার চলতেই থাকে। এসব ফেয়ারে এলে যেমন প্রিয়জনদের সাথে আপনার সময় কাটবে, তেমনি অনেক নতুন নতুন বিষয়ে জানতে পারবেন। আমি এটা মিস করি না।
লবন যেমন খাবেন আয়োডিন যুক্ত, তেমনি আড্ডাবাজিটা হওয়া উচিৎ জ্ঞানমুলক।
সৌর-বিদ্যুৎ দিয়ে এ ভবনটির পুরো বিদ্যুৎ সাপ্লাই হয়। আর তাই, এর কাচের স্থানে ব্যাবহৃত হয়েছে সোলার-প্লেট।
সৌর-বিদ্যুৎ চালিত রিক্সা। কে কে উঠবেন আহেন।
অথব ছুটির দিনে চন্দ্রিমা-উদ্যানে যেতে পারেন। তবে ছুটির দিন বাদে গেলে সন্ধার সাথে সাথেই ওই জায়গা ত্যাগ করাই অতি উত্তম।
আর পরতিযোগিতা কইরা বেলুন ফুডাইতে ফারেন।
আমি খালি হারি......
ঢাকায় যেসব গ্যালারি গুলোয় ফটোগ্রাফি বা এই টাইপের প্রদর্শনি চলে, সেগুলোতে যেতে পারেন। আমার মাঝে মধ্যে এসব প্লেইসে যেতে বেশ লাগে।
কোয়ান্টাম সহ এখন ঢাকায় অনেক সংস্থা আছে যারা ফ্রি মেডিটেশন এর প্র্যাক্টিস করে। এদের সাথে মাঝে মধ্যে বা নিয়ম করে সাপ্তাহিক যোগ দিতে পারেন। আর ধ্যানে মগ্ন হয়ে ঘুমিয়েও নিতে পারেন।
তবে মাঝে মধ্যে জাউরামি কইরা কোন ফ্রেন্ডের বাসায় যেয়ে "দোস্ত আমার নেটে প্রবলেম দেখা দিচ্ছে, তাই ইমারজেন্সি দরকারে তোর টা একটু দে, কাজ করি"-টাইপ কথা বলে লাগাতার ভাবে ঠ্যাঙ্গের উপর ঠ্যাং তুইলা ফেইসবুকে চ্যাটিং করতারেন। (এটা আমি করি নাই, উল্টা ভিক্টিম হয়া শিখছি )
'আলিয়াঁন্স ফ্রাঁসেস', 'ব্রিটিশ কাউন্সিল' বা এরকমের মেম্বার হয়ে থাকলে মাঝে মধ্যে যেয়ে হুদাই বইটই পড়া বা এদের অনেকরকম ইভেন্ট থাকে, যোগ দিতে পারেন। তবে আমি গেলে এদের ক্যান্টিনে বইসা আড্ডা মারা আর খাওয়া-দাওয়া টাই বেশি করি....
তবে সাবেক ভার্সিটিয়ান হলে, মাঝে মধ্যে ক্যাম্পাসে যেয়ে ঘুরে আসতে পারেন। আর জুনিয়রদের সাথে আড্ডা ও প্রিয় শিক্ষকদের সাথে দেখা করতে পারেন। এতে একে আন্তরিকতা আরও মজবুত হয়, অপরদিকে আড্ডায় একটু বৈচিত্রও আসে।
আপনার ফ্রেন্ড-সার্কেলের মধ্যে এমন অনেক পাবেন যাদের ঢাকার আশেপাশের কোন ডিস্ট্রিকেই বাসা। আমি মিন এসব জায়গায় দিন গিয়ে দিন ফেরত আসা যায়। আর এরকম কোথাও বন্ধুদের সাথে একদিনের ট্যুর+আড্ডা দুইটাই বেশ জমপেশে হয়। এখানে গেলে গ্রামের একরকম ছোঁয়া পেয়ে আপনার মনটা একেবারে ফুরফুরে মতন হয়ে যাবে। আমার জোশই লাগে এভাবে আড্ডা মারতে।
তবে বিভিন্ন সরকারি ছুটিতে বা ছুটির দিনে যদি ঢাকার ফাকা রাস্তা পান, তাহলে কিন্তু কখনওই রিকশা ভ্রমন দিতে ভুলবেন না। তবে গাড়ি বা বাইকে করে না বেরনই ভাল। কারন, তাহলে আপনি আর ফাকা-ঢাকাকে তেমন আর উপভোগ করতে পারবেন না।
আমি নিয়ম করে প্রতি ঈদের ঠিক আগের দিন বা তার আগের দিন পুরান ঢাকায় এরকম রিকশা-চক্কর মারি। চরম একটা ফিলিংস!!!!
আর এমএলএম-টাইপের কোন জায়গা থেকে পার্টির অফার থাকলে তা কখনই মিস করি না। কারন আমি জানি এরা খাইয়ে দাইয়ে যতো মিষ্টি কথাই বলুক না কেন, আমাকে খসাতে হলে এদের কর্তা রফিকুল আমিনরে সাত-বারেও বেশি জন্মাইতে হবে।
সো, গো টু দিস কাইন্ডস অফ প্রোগ্রাম এন্ড হ্যাভ আ ফিষ্ট!!!!!!
ব্যাস্ত ঢাকাতে যেমন আমরা লোকাল-সিটিং এরকম ভগিচগি বাসে প্রতিনিয়ত চড়ে বিরক্ত, ঠিক তেমনিই যেদিন রাস্তা-ঘাট মোটামুটি ফাকা পাবেন (অকেশনালি) সেদিন ফাকা রাস্তায় ওই প্রতিদিনের বাস জার্নিটি করে দেখবেন কেমন লাগে!!!
বিশ মিনিটে মিরপুর থেকে যখন বাস একটান মাইরা মতিঝিল-গুলিস্তান নামায়া দিবো তখন এক্কেরে পাক্ষা লাগে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এক্কেরে সেইরাম লাগে!!!!
কদাচিৎ এরকম বাহন পাইলে আমরা মজা করতে মাঝে মাঝে উঠে ভ্রমন করি। হুদাই পেইন!!! কি কন??
মিরপুরের বেরিবাধ সহ ঢাকার অনেক প্লেইসই এ রকম একটু ইকো ইকো ভাব নিয়া করবার শুরু হইছে। যেমন এই যায়গাটা দেখে কোন পার্কের ভেতর মনে হলেও এটা কিন্তু একটা চায়ের দোকানের সামনে।
দোকানের মালিক কাপলদের থেকে একটু টু-পাইস বেশি ইনকামের জন্য মনে হয় এরকম করে করেছে।
ভালই ফিলিংস লাগে বসলে।
তবে ঢাকার ভেতরেই জাহাঙ্গিরনগর ইউনিভি তে সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে আসতে পারেন। ঈদের ছুটিতে হলে সবচেয়ে মজা পাবেন। তখন স্টুডেন্ট না থাকায় একেবারে অন্যরকম লাগে। আড্ডাবাজির এরকম পারফেক্ট প্লেইস ঢাকায় আর দ্বিতীয়টি নেই।
আর না হলে, আমার মতো শুরু করে দিন এলাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট-এ আড্ডা মারতেঃ (পূর্বে যেভাবে বলেছিলাম)
কখনো KFC-তে।
অথবা Pizza Hut-এ।
নয়তো Western Grill-এ অথবা কনো চাইনিজ-এ।
................................................................................................
এভাবে আপনি খুব সহজেই আরও অনেক ইউনিক আইডিয়া বের করে গতানুগতিক রাস্তায় দাঁড়িয়ে আড্ডা থেকে একটু একটু করে সরে আসুন।
(আর কিছু না মনে করলে বলি, রাস্তায় আড্ডা মারা পুলাপাইন গুলারেই আমি বেশি ইভটিজিং করতে দেখি। )
................................................................................................
তবে এরকম আইডিয়া ফালতু মনে হইলে আপনে........
বসিয়া বসিয়া কলা খান.......
কি করবেন আর হুদাই দাড়ায়া থাকেন যখন.............. !!!!!
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: এক কামে দুই কাম আর কি!
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৩৪
সৌরভ তোফাজ্জল বলেছেন: পুরাতন এর সাথে নতুন সহমত
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৬
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: হুমমমমম ।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৭:৪৬
মোমের মানুষ বলেছেন: বিশাল এক ছবি ব্লগ, পড়ে খুব ভাল লাগল। ঢকা শহরের আরো দর্শনীয় স্থান গুলো নিয়ে আসা যেত
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৮
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: আসলে ভাইয়া, লেখাটা যতো বড় হওয়ার কথা ছিলো তার থেকে অর্ধেকেরও কম করেছি। সব আইডিয়া হয়তো লেখা যাবে, কিন্তু ছবি সহ দিলে তা অনেক অনেক বড় হয়ে যাবে।
তখন, এটা পড়াটাই একরকম একঘেয়ে মনে হতে পারে।
এই জন্য শর্টকার্ট করে দিয়েছি।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:২১
রেজোওয়ানা বলেছেন: Western Grill এর ছবিটা দারুন ....হা হা
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন:
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৪১
যে আছো অন্তরে বলেছেন: আপনে কোনডা?
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০০
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: হে হে হে, কমু না!!!!
এইহানে যেইডা রে লায়কের মতো লাগে হেইডাই আমি
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৪১
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: আর এমএলএম-টাইপের কোন জায়গা থেকে পার্টির অফার থাকলে তা কখনই মিস করি না। কারন আমি জানি এরা খাইয়ে দাইয়ে যতো মিষ্টি কথাই বলুক না কেন, আমাকে খসাতে হলে এদের কর্তা রফিকুল আমিনরে সাত-বারেও বেশি জন্মাইতে হবে।
হা হা হা হা হা হা.............আপনারে খাওয়াইয়াও আপনার থেকে খসাইতে পারে না!!!
ভাল লাগল।
মেডিটেশনের সময় চোখ বন্ধ কইরা বাম হাত তুইলা রাখছে ক্যান??
১৭ ই জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:০২
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: এইটা ইন্ডিয়ান এক গুরু-মাতার আবিস্কৃত মেডিটেশন। এদের এটাই সিস্টেম আর কি!
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:০২
লুসিফার ৯ বলেছেন: ভালো লেগেছে !
পড়ালেখা নামক যন্ত্রণার চাপে , ইচ্ছে থাকলেও কোথাও ঘুরতে পারিনা ঢাকায় ..........
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১২
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: থেংকু থেংকু।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২২
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: নাইস পোস্ট
১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩২
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: ধৈন্যা লন।
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
মোটামানুষ বলেছেন: আপনার ঘাড়ের উপরএকটা জিনিস প্রায় সময় ঝুলতে দেখা যায়, এটা কি কারণে সাথে রাখেন?
১৮ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: কতা কওয়া প্লাস গান হুনার লাইগা
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৮
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভালু লাগলু। ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করলুম।
২০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১০
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন:
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৩৫
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: একটা কথা বলি ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড, আপনাদের সামী স্ত্রীদের যারাই দেখে তারাই মাস্ট কুব অবাক অয় তাইনা? কেমন জানি ভাই বোন মনে হয়!!( বা ফ্রেণ্ড টাইপ)
২৭ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: হ্যা। আমার আত্বীয়-স্বজন সবাই এ কথাই বলে।
আমার মিসেস-এর এক সিনিয়র অফিসার তো আমাকে দেখে তাকে বলেই বসেছে যে, "তোমার ভাইকেও এই অনুষ্ঠানে সাথে করে এনো?"
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: বস আফনের পোস্টে আইলে খালি পেটে মোচড় মারে দেশের খাওন দাওন খুব খুব মিস করি
খাওয়া টারে মিয়া আপনি একটা শিল্প হিসেবে নিছেন সেইটা আপনার পোস্ট দেখলেই বোঝা যায়
এতো খাওনের পরে বডি হয়না কেন?
আর আমি ১ ছটাক খাইলেই শরীরে লাইগ্যা যায়
আমার ইচ্ছা আছে দেশে আসলে যদি সময় পাই ১ বার ২ ভাই মিল্লা কুপায়া খামু পুরান ঢাকায় কি কন ?
আসলে আমি খাওনদাওন লাইক করলেও সমানে যাই পাই তাই খাই।আপনি দেখলাম অনেক জায়গা চিনেন।ইফতারি নিয়া একটা পোস্ট দিয়েন পারলে।
আরেকটা কথা ভাবী কি আদমজী ক্যান্টনমেন্ট এর স্টুডেন্ট ছিলো নাকি ভাই ?
ভালো থাকবেন,আপনাদের সুখী জীবন কামনা করি।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: আপনি অনেক সুন্দর করে কমেন্ট করতে পারেন। আই মিন গুছিয়ে, অল্প কথায় অনেক।
আপনার ভাবি বিসিআইসি'র স্টুডেন্ট ছিলো।
সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৩
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: হাহাহহা
আসলেই মজার। একদিন আপানাদের পরিচয়,প্রেম, বিয়ে এগুলা নিয়ে লিখুন না একটা পোস্ট, নিশ্চয় মজার হবে।
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:৩৮
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: আহ!!!!!!
ভাইরে, সেতো শুধু কষ্টের আর দুঃখের স্মৃতি।
দিনের পর দিন ধৈর্যের সাথে মারাত্বক মেন্টাল পেইন নিয়ে পরিশ্রম আর পরিশ্রম।
সবকিছুর ফলাফল জিরো। সেই দুই ফ্যামেলির কথা অনুযায়িই সব হলো, এক চুলও কোন ফ্যামিলি ছাড় দিলো না। হাহ....!!!
এসব বাজে স্মৃতি মনে করতে চাই না। তাহলে ফ্যামেলির প্রতি ঘৃনা চলে আসে। তাদের কাছে সন্তানের আনন্দ-কষ্টের অনুভূতির কোন মূল্য নাই। তারা চিনে টাকা আর সোশাল স্ট্যাটাস!!! তাদের কাছে সন্তান মার্কেটের প্রোডাক্ট ছাড়া আর কিছুই না। এখানে তারা তাদের লাভ ছাড়া আর কিছু চিন্তা করতে পারে না। ঐ প্রোডাক্ট টা যে জীবিত, ওরও যে তাদের(প্যারেন্টস) মতো ইচ্ছা-অনিচ্ছা, আশা-আকাঙ্খা বলে কিছু আছে, এসব তারা মনেও করে না।
যার জন্য আমাদের মতো দেশের সন্তানদের মানসিক বিকাশ বাইরের মতো হয়না।
আমার একটা ছোট্ট আবদারের জন্য প্যারেন্টসদের যে সব শর্ত মানতে হয়েছে, তার জন্য আজকে আমি প্রায় চিড়িয়াখানা-লাইফ লিড করি। ছাত্রাবস্থায়ই জেদ ধরে যে কঠোর-পরিশ্রম ব্যাবসার জন্য করেছি, এখন আর তেমন কারও সাথে নরমালি মিশতে পারি না। আই মিন অল্পতেই টেম্পার হাই হয়ে যায়।
যেমন ব্লগে অনেকে আমাকে অর্থ-অহংকারী হিসেবে মনে করে। আমার কয়েকটা কথার দ্বারা। কিন্তু আপনিই দেখবেন এখনকার মানুষ বিশেষ করে আমাদের এইজের যদি হাতে একটা আইফোন থাকে বা একটা দামি বাইক থাকে, তাহলে এমন একটা ভাব দেখায় যেন সে একটা চ্যাডের বাল। অথচ, দেখেন ওই বাইক কিন্তু সে তার বাপের টাকায় কিনেছে(বেশির ভাগ ক্ষেত্রে)। এখন এখানে পালটা জবাব হিসেবে আমি যদি আমার নিজের টাকায় কেনা গাড়ির ভাব তাকে দেখাই, তাহলে এটা এক দিক দিয়ে ভাল হলেও প্রকৃত পক্ষে খারাপ। কারন যার জনবল বেশি তার পক্ষে সে জনমত গরে তোলা কোন ব্যাপারই না, হোক সে রাইট অর রং।
আর এসবের সাথে ম্যাচ করে না চলতে পারায়, আমার মাথা চতুর্থ-মাত্রার প্রানীর মতো হয়ে গ্যাছে। লিমিটেড কিছু কাজ ছাড়া অন্য কাজ মাথায় ঢুকে না। --এক কথায় আমাকে মেন্টালও বলতে পারেন। (এর প্রমান এই কমেন্টের উত্তরই। কারন, আপনে জানতে চাইলেন কি? আর আমি বলা শুরু করলাম কি?
এই খানেও আমি আমার স্ট্যাটাস দেখানো শুরু করলাম)
আমার মূল সমস্যাটা হলো, মানুষ সব সময় যে ঘুরিয়ে আঘাত করে আমি এটা অনেকটা ইচ্ছা করেই করি না। যেমন, কেউ তার দামি বাইকের ভাব মারলে আমিও হয়তো তাকে ঘুরিয়ে দু কথা বলে দিলেই হয়। কারন, সবাই আজ এভাইবেই লেন-দেনে অভ্যস্ত। কিন্তু আমি সরাসরি তারে মুখের উপরে হয়তো বলে দিই "আপনার আড়াই-তিন লাখ টাকার বাইক দিয়ে আর কি ভাব মারেন মিয়া। যেখানে আমি ১৮-২০ লাখ টাকার গাড়ি দিয়ে মারতে পারি না"। এ জাতীয় কথাই আমাকে পরোক্ষভাবে সমাজচ্যুত করে। কেউ আর নেক্সট টাইম আমার সাথে মিশতে আসে না। আর আমিও এই উচ্চ-মার্গিও লোকদের কখনই মিস করি না।
তবে সমাজে এরকম মানসিকতার লোকই বেশি। পরিবারের প্যারেন্টস থেকে শুরু করে আত্বীয়-স্বজন, প্রতিবেশি এমনকি মসজিদের হুজুর'রা পর্যন্ত আজ এই উচ্চ সামাজিকতা নামের পাঠ্যে পঠিত। তবে এত কিছু থাকার পরেও এরা কেন জানি অসুখি আর আতংকগ্রস্ত। সবকিছুতেই এদের একটা সন্দেহ আর অতৃপ্তি লেগে থাকে!
আর তাই এরকম পাব্লিক থেকে যতটা পারা যায় নিজেকে দূরে রাখাই শ্রেয়। হোক ঘরের, হোক বাইরের।
আর এ জন্যই অবসর কাটে এলাকার বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে আর এখানে-ওখানে ঘুরাফিরা করে, আই মিন ট্যুর দিয়ে।
......................................................................
যাই হোক, এর বেশি কিছু বলতে পারবো না। যে কয়দিন পৃথিবীতে আছি। নিজের যতোটা পারি খুশি-মতো আনন্দ-ফুর্তি করে বেঁচে থাকতে চাই।
কোন কিছু খারাপ লাগলে দুঃখিত।
১৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪০
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আমি আসলেই কনফিউজড যে আপনি কি আসলেই আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন নাকি অন্য কারো বা আপনার অন্য লেখা থেকে কপি পেস্ট করেছেন! এতো বড় এনসার আমার জন্য টাইপ করা!!!
নাকি ইচ্ছা করেই এমন বিদ্ঘুটে উত্তর-যা মাথার উপর দিইয়ে যায়!
আপনার ও যা হাসি তামাশা করার সভাব!!
যাই হোক একটু কষ্ট করে আমাদের জন্য কষ্টের স্মৃতি মনে করে লিখুন আর পোস্ট কএউন, তবে এভাবে না কিন্তু!!!
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৩:০৬
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: কথায় কথা বাড়ে।
তাই এখানে উত্তর যে এতো বড় হয়ে গ্যাছে তা খেয়াল করিনি। তয় ভাই ইন্টার-ভ্যু দিতারমু না
১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: আশ্চর্য লোক আপনি!!!!!!!!! আপনার প্রফেশন কি?? এখানেও সেইরকম পিকিউলিয়ার উত্তর দিয়েন না আবার। স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড
৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: আমি একজন ব্যাবসায়ি। আই মিন, জাত-ব্যাবসায়ি
১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৯
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন: সরি ভাই ভুলে আপনাকে দেখে চ্যাংব্যাং মনে করেছিলাম।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৩
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: সরি বলার কিছু নাই। আমরা আশেপাশের বেশির ভাগ মানুষই ভোগবাদি/বস্তুবাদি দর্শনে বিশ্বাসী। এ যুগের লাখে একজন হয়তো পাওয়া যেতে পারে যে আগে দেখেই শুরু করে দেয় না।
এখানে মনে করার কিছু নাই। এটা অনেক সিম্পল একটা বিষয়।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:০৪
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন:
আরিফ আরাফাত রুশো বলেছেন:চ্যাংব্যাং মনে করেছিলাম।
১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৮
ইকরাম উল্যাহ বলেছেন: ধ্যানে মগ্ন হয়ে ঘুমিয়েও নিতে পারেন
আমি যাই মাঝে মধ্যে, ঘুমের সমস্যা হইলে! খ্রাপ না! অন্তত এইগুনটা আছে
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৫৮
মুফতি খার উদ্দিন বলেছেন: ঠিক কইচেন।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬
মাতাল রাজ্জাক বলেছেন: ভাইরে , পেষ্ট কালারের টিশার্ট পরা পুলাটা কি অ্যাানথ্রোর ৩৪ এর রাজিব নাকি ?????
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৫০
পুরাতন বলেছেন: বাই, ডাহা শহর তো আর না ঘুরলেও চলবো, বেবাক জাগা আফনে দ্যাহায়া দিলেন