নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ন্যাচারাল ফাইবার

আমি মানুষ হতে চাই।

মুগ্ধ মাহি

সবকিছুই যা ভাবছি, তার উল্টাটা হয়ে যাচছে...

মুগ্ধ মাহি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় বাংলাদেশি হানিপ এবং ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশি সিক্স ডিজিট আর্নারস ???

০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৬





চট্টগ্রাম প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে করে আবুবকর হানিফ আমেরিকায় আসেন ডিভি লটারি পেয়ে।



কিছুদিন ওড জব করে ভর্তি হয়ে গেলেন নিউইয়র্ক ইনস্টিটিউট অব টেকনোলোজিতে।১৯৯৯ সালের দিকে চাকরিতে যোগ দিয়ে দেখলেন বিশাল একটি খাত এই আইটি খাত।

যোগ্য দক্ষ মানুষের বেশ অভাব আর যারা আসছে তাদের অধিকাংশই ভারতীয়। তার মাথায় দ্রুত চিন্তা আসলো, বাংলাদেশিদের এই পথে কিভাবে এগিয়ে আনা যায়। তাই নিজেই এবার ট্রেইনিং দেওয়া শুরু করলেন।



ওয়াশিংটনের ভার্জিনিয়ায় ততদিনে নিজের সংসার পেতে বসেছেন আবু হানিফ। দেশ থেকে বিয়ে করে স্ত্রীকেও নিয়ে এসেছেন। ভার্জিনিয়ায় ভাড়া করা ছোট্ট একটি বাড়িতে তখন অনেক মানুষের আনাগোনা। কেউ টেক্সাস থেকে কেউ মিশিগান থেকে ছুটে আসছেন হানিফের কাছে প্রশিক্ষিত হতে। অনেকেই পুরো সপ্তাহ কাজ করে শুক্রবার রাতে ভার্জিনিয়া ছুটে যেতেন। সারা রাত কাটিয়ে পরের দিন সকালে আবু হানিফের কাছে নিতেন প্রশিক্ষণ। দুই দিন-রাত প্রাণান্ত খেটে রোববার রাতে ফের ছুটতেন কাজে যোগ দিতে।



২০০৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাব যাত্রা শুরু হলো “পিপল এন টেক ” নামক ট্রেইনিং সেন্টারের। স্টেট কাউন্সিল অব হায়ার এডুকেশন ফর ভার্জিনিয়ার সার্টিফায়েড কম্পিউটার ট্রেনিং ইন্সটিটিউট এটি। এছাড়া নিউইয়র্ক সিটির অথরাইজড এম্লয়মেন্ট এজেন্সি হিসেবে কাজ করছে পিপল এন টেক।



আবুবকর হানিফ দাবির সঙ্গে বলেন, “ভার্জিনিয়ার প্রতিটি বাঙালি পরিবারে এখন একজন করে আইটি শিক্ষিত রয়েছে।”

নিউইয়র্কে বাংলাদেশিদের মধ্যে ট্যাক্সিক্যাব চালানোর প্রবণতা বেশি এই কথা উল্লেখ করে হানিফ বলেন, আমার ইচ্ছা এই ট্যাক্সি কে আইটি দিয়ে রিপ্লেস করে দেবো।

তিনি জানান, বয়ষ্করা যারা দিনান্ত খেটেও বছরে ৩০ হাজার ডলার আয় নিশ্চিত করতে পারেন না, অনেক ভালো ভালো পদে কাজ করেও যাদের আয় ৫০ হাজার ডলারের ওপরে ওঠে না, তারাই এখন কাজ ফেলে এই প্রশিক্ষণ নিতে চান।









তথ্য সূত্র







ফেসবুক পেইজ



"পিপল এন টেক" এর কিছু রিভিউ



এক্সট্রা রিভিউ

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল একটা খবর। আবুবকর হানিফের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা আর দোয়া।

চোর চোট্টার এই দেশে আবুবকর হানিফের মত মানুষেরা আছেন বলেই এখনও মানুষ স্বপ্ন দেখতে পারে।

"আবুবকর হানিফ দাবির সঙ্গে বলেন, “ভার্জিনিয়ার প্রতিটি বাঙালি পরিবারে এখন একজন করে আইটি শিক্ষিত রয়েছে।” এমন টা যদি বাংলাদেশের সব পরিবারের জন্য কেউ করতে পারতো তাহলে কি এক অসাধারণ ব্যাপারি না হতো...............।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০২

মুগ্ধ মাহি বলেছেন: অবশ্যই ভাল খবর , যদি তা সত্য হয়ে থাকে

২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৯

বিপ্লব06 বলেছেন: পুরা ব্যাপারটাই ধাপ্পাবাজি। ফেইক কাগজপত্র দিয়ে কাজটা করানো হয়। জাস্ট একটা বিজনেস।
তবে হাতে গোনা কয়েকজনের কাজ হয়েছে এবং তারা সিক্স ডিজিট আর্নারস বটে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০১

মুগ্ধ মাহি বলেছেন: ভাই , আপনি এ বিষয়ে বাস্তব কিছু জানলে শেয়ার করেন।

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০১

নতুন বলেছেন: জামাইর কম্পানীর সিইও+ বউ চেয়ারম্যান>>> পয়সা দিসে তাদের কম্পানী... তাই টিভি চ্যানেল তাদের অনুস্ঠান দেখাইতেছে....

সবই তো নিজেরাই... নিজের ঢোল তো জামাইবউ মিলাই বাজাইলো... :)

৪ মাসেই ১লক্ষ ডলারের জন্য তৌরি হয়ে যায়???

ক্যামন যেন ঘাপলার মতন লাগলো...

০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

মুগ্ধ মাহি বলেছেন: সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.