নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভেলকিবাজের আনন্দধাম

ভেলকিবাজের আনন্দধাম

মুক্তি মণ্ডল

ফুলের গন্ধ থোকা ভেঙে গেলে, জানালায় খোপার আকাশ, ভরে ওঠে পাখিদের টহলে।।\nইমেইল: [email protected]

মুক্তি মণ্ডল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইহা একটি ছিন্ন চিন্তার গদ্য

০৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

কখনো কখনো মনে হয় গভীর রাতে অগণিত পাখি উড়ে আসে আমাদের দৃষ্টির ছাদে। টিপটিপ বৃষ্টি হয়, ঝুমঝুম কখনো বা রিমঝিম। আমাদের মধ্যে কেউ কেউ তা দেখে থাকতে পারেন। হঠাৎ হঠাৎ-ই মনে হয় জীবনের খানা-খন্দের খুব নিবিড়তা ধসে যাচ্ছে যেন কোথাও। মাটির বা পুরনো ইটের দেওয়াল বেয়ে বেয়ে গড়িয়ে গড়িয়ে পানি পড়ে, আমরা ওইসব পানির দাগ বেয়ে বেয়ে কখনো কখনো গড়িয়ে গড়িয়ে নেমে পড়ি নিচে...

একলা গৃহের জানালায় নিচুস্বরে কেউ যেন কথা বলে ওঠে। পর্দার আড়ালে দুটো ছায়া পাশাপাশি থাকতে থাকতে একসময় এক হয়ে ওঠে পর্দার মাঝখানে। ঠিক বোঝা যায় না। বোঝা যায় মাঝে মাঝে চুড়ির শব্দ আর ঠাণ্ডা হাসির মৃদু-ধ্বনি এক হয়ে যখন ওঠে তখন হঠাৎ-ই জানালার পাশে অনেক কালো বেড়ালের তড়িৎ আগমন ঘটে। বেড়ালগুলোর চোখের ঘোলাপানির মত মণিতে দেখা যায় সে, এলোমেলো ভঙ্গিতে এপাশ-ওপাশ করে, কি যেন বলতে চায়, ঠোঁট কেঁপে ওঠে। দুঠোঁটের ফাঁকে সবুজ আলোর লেনে অনেক পাতার শব্দ জড়ো হয়। কেউ যেন পাতাগুলো টপকে দ্রুত চলে যায় প্রান্তরের দিকে। শুধু মচ্ মচ্ শব্দ রাতের নিঝুম দ্বীপে উড়ে উড়ে যায়... আর ভেসে আসে প্রতীক্ষার ধ্বনিগুচ্ছ;Each leaf waits for sun…each river waits for sea... Each flower waits for bees... I wait for your nice sms .. প্রতীক্ষার আয়নায় তখন কি বকুল গাছের নিচে শুকনো পাপড়ির অবয়বে কাউকে দেখা যায়? কার পদধ্বনিতে মন উড়ে চলে? মন ভাসিয়ে কে নিয়ে যায়, কে ডেকে নিয়ে যায় তুফানের জলসাঘরে..?

My heart smiles when you remember me! Make it smile always...হাস্য-উজ্জ্বলতার ছিন্নতারে বেজে বেজে থেমে থাকে রাতের শূন্য-সরণী,জীবনের কানাগলিতে কেউ যেন বেজে চলেছে..তার অন্তরের ক্রন্দন বেহালাবাদকের আঙুলে নেচে নেচে যায়, শহরের তাবৎ মানুষেরা জেগে ওঠে,ঘুম ভাঙানোর সুরে সেও আমাকে জাগিয়ে রাখতে চায় কি? ক্ষণিকের ভ্রমণ যেন শেষ হয় না..বুকের ভিতর মাছের আঁশের মতো আটকে থাকে থমথমে মাঠের নিস্তব্ধতা..

আপনার এসএমএস পড়ে কিছুক্ষণের জন্য আমি নিজেকে হারিয়ে ফেলি..এতো ভাল লাগে..আমি খুব সিম্পল একটা মায়ায় জড়িয়ে থাকতে চাই, জীবনে খুব বেশি কিছু চাই না..শুধু মনের মতো একজন মানুষ চাই যে আমার প্রতিটা মুহূর্ত পড়তে পারবে..আমাকে বুঝবে..ফিল করবে। এটুকু পেলেই তার জন্য জীবনটাও দিতে পারবো..কি পারবেন আমার সেই জন হতে? - এই মিনতিভরা চাওয়ার দরজায় টুকা দিতে গিয়ে দেখি আমার নিজের মুখের দর্পণে কে যেন ভেসে উঠছে, কৈ লাফিয়ে ওঠে নাকি ডাঙায়? কাকে আমি ভিতরে ভিতরে আনমনে আশকারা দিচ্ছি? চিঠির বাক্সগুলো ভরে উঠছে সবুজ রাতের ঘুমহীন চোখে। মায়াময় এক আঁধারের আকষর্ণে খুব এলোমেলো হয়ে যায় জানালার শিকগুলো, রাস্তা বেঁকেচুরে যায়, আশপাশ কেমন অচেনা দ্বীপের মতো লাগে। কোথাও কি তবে পাতার উপর পোকাদের মত আমিও জেগে থাকি, তবে কেন আমার ইচ্ছার বা যাতনার শিরাগুলোতে পুঁইমাচার বান থেকে ভোরের শিশির টুপটুপ ঝরে পড়ে..? আহা! আনন্দ, আহা! জীবনের গোপন করিডোর! বুঝতে পারিনা কি পেলাম, কি পেয়েছি অন্ধতীরের ক্ষতমাখা মুখের দিকে তাকিয়ে, কাকে কি দিলাম, কি দিয়েছি, শেষ হয়না দেনা-পাওনার হিসেব-নিকেশ...সব রঙের সুড়ঙ্গগুলো আওলিয়ে পড়ে..

কি হলো? চাওয়াটুকু কি খুব বেশি কিছু? আমার ভাবনার আকাশ জুড়ে এই কথামালার ঠুনকো মেঘগুলো উড়ে বেড়াচ্ছে, মনে হচ্ছে বেশি কিছু তো নয়, একটা পাতার কাঁপনের মত বড়জোর। একটা শালিখের মত একটু রোদের ভিতর একটু থেমে যাওয়া যেন! তবু যেন কত কঠিন! পাঁজরের খুব কাছে এসে অসংখ্য টিয়ে পাখিরা ডানা ঝাপটা দেয়, রুমালের কোণ থেকে স্নেহের পিণ্ডরা এসে হাত বাড়িয়ে দেয়, বলে, বলে দাও কঠিন কিছু নয়, খুব সহজ এটা। তুমি পারবা। বলে দাও। বলে দাও। পুকুর ঘাটের কাছে কানাকানি করে কারা? তারাও তো বলাবলি করে হ্যাঁ, খুব সহজ। কচু পাতায় পানির ফোটার মত, বলো, খুব সহজ। ঠোঁট একটু তুলোর মতো ফাঁক হয়ে আবার বুঝে যায়, শিউলি ফুলেরা এসে তাড়া দেয়, কি সহজ আর তুমি পারছো না? বলো, খুব সহজ। ঠোঁটের ভিতর রজনীগন্ধার পাতারা লজ্জাবতী ঘোমটা খুলে একে একে দুলে ওঠে...

মানুষের সততা আমাকে আকৃষ্ট করে। আমি আমার কথা, কাজ এমনকি চিন্তায়ও অনেষ্ট থাকবার চেষ্টা করি। যা বিলিভ করি সেটায় করি সেটায় বলি। কাউকে কথা দিলে শেষ..

আমার ঘোড়ারা দাপিয়ে বেড়াই, এমাঠ ওমাঠ করে বেড়াই। তাদেরকে রুখতে পারিনা। কথা কিভাবে রাখা যায় ধরে, ভাবি। ভাবনার ছালচামড়া উঠে যায়। রোদের গা থেকে খসে পড়ে পীড়নের পায়রাগুলোর পালক আর শাদা দেওয়ালের ভিতর ঢুকে যায় আমার সবগুলো সারস। তাকে কি বলবো আমি? পাহাড়ের ঢালে রেখে এসেছি নিজের ঘ্রাণ। মুছে যাওয়া স্মৃতির পাখনায় তবু কেন পানি পড়ার শব্দগুলো লেগে থাকতেছে?

আমি যা বলি তা করি। তোমার সখি হতে আমার কোন আপত্তি নেই। কিন্তু তুমি আমার সম্পর্কে কতটুকু জানো? আমি কিন্তু দেখতে একদম ভালো না। এ ব্যাপারটা তুমি একটু ভাবো...

কি ভাববো আমি? টিয়ে পাখিদের পাখনায় রোদ পড়লে ভাবনার কি কিছু থাকে? পুরনো নথের বাজারে গিয়ে কাকে জিজ্ঞাসা করবো নৌকাঘাটটা কোন দিকে? ভুল পথে এসে গেছি নাকি? অনেক ফুলের মালিরা কোথায় যাচ্ছে? কাদের সাথে আমি নৌপথে রওনা হয়েছি? কিচ্ছু মনে নেই। পাহাড়ের চূড়া দেখতে পাচ্ছি। চূড়ার উপর থেকে কে আমাকে ইশারা করতেছে? আমি কি করবো এখন? কার কাছে যাচ্ছি। মাকে তো কিছু বলি নাই। বাবা কি রাগ করবে? শহরের শেষ প্রান্তে এসে সেই যে ঘুমিয়ে গেছে সাথীরা, তারা কি আর জাগবে না? পাথরের মধ্য কিসের শব্দ হচ্ছে? কান পেতে বসে থাকি, অনেক পাখির ডাক শুনি, অনেক চুড়ির শব্দ শুনি..

তুমি কি আমার এসএমএস পেয়েছো? রিপ্লাই দিচ্ছোনা কেনো? নাকি আমি দেখতে সুন্দর না শুনে তোমার মন খারাপ হয়েছে..মন খারাপ করো না..তুমি যে কোন কথা আমাকে স্টেইট বলতে পারো। আমি কিছু মনে করবো না। আমি ঠিক এমন মনের একজনকেই চাই। তুমি আমাকে নিয়ে ভেবনা। আমি আমার সমস্ত সততা দিয়ে তোমাকে, তোমার সততায় রিলেটেড মানুষগুলোকে বোঝার চেষ্টা করবো। এর পর আমার সবগুলো আঁধারমহিষ নড়ে উঠলো। বেড়ার ঘরে যাকে রেখে এসেছি সেও যেন চুপিচুপি বলে গেলো..দেখো চন্দ্রযানে উড়তেছে ফুলের বাগান...গ্রন্থের পাতাগুলো ছিড়ে ছিড়ে উড়িয়ে দাও, প্রণতি গ্রহণ করো..

তোমার সাথে ভাবের সাগরে যেতে আমার কোন আপত্তি নেই। তুমি যা চাইবে যখন চাইবে যদি না পারি দিতে তখন তোমার মন খারাপ হবে, এটাই আমার ভয়। আমাকে আমি তোমার কাছে সম্পূর্ণ সমর্পণ করবো বাকিটা তোমার দায়িত্ব। কি পারবে এই গুরু দায়িত্ব নিতে? - কুহুকুহু ধ্বনি আর মেঘলা আকাশের কথা মনে পড়ছে কেনো আমার? আমি তো এসব ভাবতে চাচ্ছি না। ডমরুধ্বনির সাথে সাথে ভেসে উঠছে কবুল। কবুল।

কবুল। আমি ভালবাসার বিশ্বাসে পূর্ণ সবাইকে নিয়ে সুন্দর একটা জীবন চাই। আমার বিশ্বাস তুমি কোঅপারেট করলে, তোমার ভালবাসা পেলে আমাদের জীবন অনেক সুখের হবে..অনেক কাশবনের ভিতর আমার বেড়ালগুলো হারিয়ে ফেলি। খুব নিঃস্ব নিঃস্ব লাগে।

তোমার এই মুহূর্তের অনুভূতি কি বলবা? দেরি করবা না কিন্তু.. খুব জানতে ইচ্ছা করছে..কি বলবো আমি? আমার তো সব পাখি উড়ে গেছে। পায়রাগুলো বাড়ি ছাড়া হয়েছে। কাকে দিয়ে সংবাদ পাঠাবো? নীল জরির ভিতর আলোর ঝলকের মতো চিন্তায় গেঁথে আছে বকুল ফুলের গন্ধ..অনেক হাঁস পানির ভিতর ভেসে যাচ্ছে...

অনেক কষ্ট করে ঘুমিয়েছিলাম তোমার সাথে এতো কথা বলতে ইচ্ছা করছিলো! তুমি কি করছো?

ঘুমাবার আগে এইসব ভাবি, আবির তুমি কি শুনছো..? যার চিন্তায় আমার ঘুম কেড়ে নিলো?মনটা এতো অস্থির করে দিলো, কি তুমি বলোতো? কেনো তুমি আমার শান্ত মনটাকে অশান্ত করে দিলা? কোথাও একটা ব্রিজ ভেঙে গেলো, তার শব্দ ভাসতেছে কানে...

কালরাতে আমি কিছু মনে করিনি। এত লজ্জিত হবার কিছু নেই। তুমি ভালো আছো তো? সারাদিন নিশ্চয় অনেক ক্লান্ত ছিলা?দুপুরে খেয়েছো? তোমাকে খুব মিস করছি। আমিও মিস করি খুব। কাকাতোয়া আর ডালিম ভালবাসি। তোমাকে বলতে পারি নাই আমার পেয়ারা খুব পছন্দ। জাম গাছের তলে ভোরের বাতাসে বসে থাকতে চেয়েছি সারাটা জীবন। পারি নাই। বাঁশবনের ভিতর কতদিন দুপুর বেলা একাএকা বসে থেকেছি। চেয়েছি কেউ এসে আমার নাম ধরে ডাকুক। বকুনি দিক। ডানা লাগিয়ে দিক। আমি শুধু উড়বো..আকাশে। ঘুড়ির মতো চক্কর দিবো আর হাসতে থাকবে মেঘের দল..

একটা কথা জিজ্ঞাস করি তুমি কিছু মনে করো না প্লিজ, বিয়া নিয়ে এই মুহুর্তে তুমি কি ভাবছো? লাইফ নিয়ে তোমার প্লান কি? আমার সাথে একটু শেয়ার করোনা প্লিজ? আমি বৃক্ষের বাকলে মিশে যেতে থাকি। চোখের নিচে গাঙের পানি উথলে ওঠে.. তিন তিনবার কবুল, কবুল,কবুল বলে উঠছে কাঁটাঝোপের বুনোফুলেরা, তাদের খুব কাছে গিয়ে দাঁড়াই, জিজ্ঞাসা করি, কেমন আছো তোমরা? লোমের ভিতর থেকে উড়ে যাচ্ছে সারি সারি রোদের ঝুটি...লাইফ নিয়ে প্লান তো কখনো করিনি, একটা প্লেনের মত মনে করে এসেছি..পাখা যতক্ষণ আছে ততক্ষণ ওড়া আর ওড়া..ভাবিনি তো! কেন ভাবিনি, সুরের ভিতর কেউ কি মাথা ডুবিয়ে ডাকছে আমাকে? নির্জন কাঁটাতারে উড়ছে হাওয়া...

তোমাকে আমি বলেছি আমার পাস্ট অভিজ্ঞতার কথা, তা খুব সুখের না। ফ্রাঙ্কলি বলছি, আমি প্রেম ভালবাসার মধ্যে যেতে চাইনা। তোমার সাথে আমার প্রেম হবে বিয়ের পর। আগে না। দুটো পায়রা উড়ে গেলো আর একটা হরিণ ছুটে পালালো। বাঘ আসতেছে নাকি?

শাস্তি কেন বলছো? ভাগ্যে থাকলে আমাদের বিয়ে হবে। যদি না হয় কেউ কষ্ট পাবো না। আমাকে ভূল বুঝনা প্লিজ। আমার ওয়াদা আমি ঠিক রাখছি,আমি তোমার সখি হবো কিন্তু বিয়ের পর। দূরের নদী কাছে আসতে যেয়েও এলো না, সরে যাচ্ছে পিপড়াদের সারি, বটপাতার ছায়ায় গিয়ে কাকে আমি ভালবাসতে চাচ্ছি..বুঝে উঠতে পারছি না..

তুমি কেন রিপলাই দিচ্ছোনা?আমার খুব খারাপ লাগছে। খুব কষ্ট হচ্ছে। তোমার তো অনেক বুদ্ধি। আমাকে একটু বোঝার চেষ্টা করো। তোমাকে আমি খুব পছন্দ করছি। আয়নার ভিতর নদী। বন। এক হয়ে যাচ্ছে তারা।

কোন টা যে ঠিক আর কোনটা ঠিক না আমার মাথায় কাজ করছেনা। শুধু মনে হচ্ছে আমি কি তোমাকে আঘাত দিলাম, কষ্ট দিলাম! তুমি অনেক ভালো একটা মানুষ। কষ্ট পেয়োনা..দূরবীণে দেখছি আমার ঘোড়াগুলো দৌড়াচ্ছে..দৌড়াচ্ছে..

আমার রুমমেট দুজনে জেগে আছে। পরে ভয়েস এসএমএস করবো। তাছাড়া আমার একদম ভাল লাগছে না। তুমি সুন্দর একটা কবিতা পাঠাও না? যেটা পড়ে খুব ভাল লাগবে..কবিতার খেরোখাতার পৃষ্ঠাগুলি পাঠিয়েছি, রূপোর নৌকার ভিতর বসে বসে ভাবছি আকাশ সুন্দর। মেঘ সুন্দর। আহা! তুমি না কত সুন্দর মেঘ! উড়ে যাও, উড়ে আসো..

আবির তুমি এত সুন্দর লিখো! তোমার মতো প্রতিভা আমি খুব কম দেখেছি। লেখার প্যাকটিসটা চালু রাখবা। তোমার সাথে বিয়ে হলে বাসর রাতে সারারাত কবিতা শুনবো। কি রাজি? ঘোড়ার খুরের ভৈরবী ঠাটে ধুলো উড়ছে খুব, আমি ঠুমরির সুরের ভিতর তলিয়ে যাচ্ছি...আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। কার কথা ভাবছি আমি?

জানো আবির! আজ সারা দিন যখনই তোমাকে ভেবেছি চোখ দুটো জলে ভিজে গেছে..আমি যা চাই তা কখনো আমার হয় না। শুধু মনে হচ্ছে তোমাকে আমি পাবো না..You have received a voice sms from ০০০০০০০০০০০. Dial *0* to retrieve.

আবির! আমার আমিকে আজ তোমার কাছে সমপর্ণ করলাম। প্লিজ ডোন্ট পেস মি ইন ইওর আইস, আই মে ফল্ উইথ টিয়ারস্। place me in your heart so that every beats reminds u I am there..ক্যামেরা ঘুরে উঠছে, লেন্স থেকে ঝরে পড়ছে বেদনার টুকরো টুকরো ধুলিকণা...

ধুলিকণারদিন শেষের ঘন্টী দুলে উঠছে হালকা বাতাসে, আমরাও ফিরত চাচ্ছি; চোখ ভরা বিস্ময় আর দেহ-মনে জড়িয়ে আছে আমাদের মৃন্ময়ীর কুলকুল নদী-শব্দের কাঁপন, আমরা ফিরছি রিকসায়, বিকেলের আলো ভিক্ষুকের চাহনির মত আস্তে আস্তে সরে যাচ্ছে, আমরা ফিরছি দুজনা অস্থায়ী ডেরায়, আমাদের চোখে এখনো ভাসছে বালুচরের শাদা রোদ-জোছনার স্পষ্ট মুখাবয়ব, আমি ক্ষণিকের দ্বীপান্তরে দেখছি অসংখ্য ব্যথাভরা মুখ, শিশু-বৃদ্ধ-বৃদ্ধা-বয়স্ক নারী-পুরুষের শুকনো মুখের চামড়া, চামড়ায় লেগে থাকা অভাবের রেখা, দারিদ্র্য রেখার একদম ডাঙা ভেসে উঠছে যেন, এরা সবাই একডলারের নিচে বালুর মধ্যে কাঁকড়ার মত, রোদফুল যেন, একটু নাড়া দিলেই হেসে ওঠে। এত দুঃখ-কষ্টের ভিতর কিভাবে হেসে হেসে কথা বলে এরা তা এক অবাক বিস্ময় জাগায়, এদেরকে যা যা জিজ্ঞাসা করা হয় অপকটে সরল ভঙ্গিমার ভিতর দেহ ঢেলে দিয়ে বলে ফেলে, বলে ‘ভাল আছি’। আসলে 'ভাল আছি'র উল্টো দিকের কদাকর ও বিভৎস এক অন্ধকারের ভিতর এরা ক্ষুধা আর বজ্ঞ্চনার রুমালে মুখে চেপে থাকে, রাষ্ট্রের যাবতীয় অধিকার থেকে সুযোগ-সুবিধা থেকে অনেক দূরে এদের অবস্থান। চারিদিকে নদীর অথৈ পানি, মাঝখানে একটুকরো জায়গায় ঠাসাঠাসি করে এরা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঘরে কোনরকম টিকে আছে। আমার ভিতর লালমনিরহাট উথলে উঠছে। চর ভাসতেছে। চরের হাড় বের হওয়া মানুষ ভাসতেছে। আর আমি সাগ্রহে দেখতেছি;

লালমনিরহাট জেলার খুনিয়াগাছায় ফটোগ্রাফার সূর্যাস্তের ছবি তুলছেন। আমি তাঁর ছবি তোলা দেখি। আকাশের কোণে কোণে বন্যাক্রান্ত মানুষের তুবড়ানো মুখের অসংখ্য জটলাতে হাড় বের হওয়া নারী-পুরুষের টুকরো টুকরো লুকানো হাসি দেখি। ফটোগ্রাফার ছবি তুলছেন ঝরে পড়া মেঘের। এইসব মানুষদের সুশীলেরা কয় ‘গরিব মানুষ’। এদের ভিতর লুকানোর হাসির আমরা কি নাম দিবো? ক্যামেরায় উঠছে না কেনো এইসব সরল মানুষদের লুকানো হাসিগুলোর মর্মর?

আমি ব্যাগের ভেতর থেকে বের হয়ে আসা নোটবুকে টুকে নিচ্ছি এসব।

দ্বীপচরের মানুষের আর্তনাদে আমার ব্যাগ ভরে উঠছে। হাসিখুশি শিশুদের চোখের দিকে তাকিয়ে ভাবি, এইসব মার্বেল নয়,পক্ষীবাসা। ওদের অবহেলায় বেড়ে ওঠা পরিবেশে আমরা আগন্তক, এটা তারাও বুঝে গেছে। অচেনা চোখের আমরা দুজন তাদেরকে দেখি, তাদের গরু-বাছুর-ছাগল-হাঁস-মুরগি তাদের মতই অচেনা চোখে আমাদেরকে দেখছে। আমরা লজ্জা পাই খুব। আমাদের মুখের চামড়া লম্বা হতে হতে মাটিতে মিশতে চায়..

বন্যায় ডুবে যাওয়া ঘরের কোমর অবধি পানির নিচে যেই সকল মানুষেরা মুখ বের করে আমাদেরকে দেখছে, আমরা তাদেরকে ঠিক মতো পড়তে পারিনা,তাদের মুখের শ্লেটে নিরক্ষর কত গান, কত জোছনা, কত হর্ষ-বিষাদের ঢেউ ভাসতেছে, খালি চোখে আমি দেখি, তারপরও মনে হয় উপর উপর শুধু দেখি। ওদের ভিতরটা যেন কেমন? ধানক্ষেতের মতো নাকি, নাকি ধুধুবালু জমিনের বাদাম বাগান? আমাদের ফটোগ্রাফার তাদের ছবি তোলেন, আর আমি ভাবি আহা! বাদাম বাগানের রোদ, তুমি কত না সুন্দর!

সাটারের শব্দে তাদের পুরোপুরি মুখের আভা রোদের দিকে ছিটকে যাচ্ছে।

হয়তো তাদের হাড়ের ভেতর ভোর গড়িয়ে শিউলি ফুটে আছে, আমরা টের পাচ্ছিনা, কারণ গন্ধ টের পাওয়া যাচ্ছে। অগোচরে কিশোরীদের আলতা পায়ের ছাপ উঠে আসে ক্যামেরার ঘুমের জানালায়। সাটারের শব্দ যেন থামতে চায়না। একটার পর একটা মেঘ উঠে আসে, বন্যার পানিতে ভাসা শুকনো মুখের গরু-ছাগল উঠে আসে। নৌকাতে রোদের তেজ আর চারিদিকে পানি আর পানি, থৈথৈ ছোট ছোট ঢেউ এসে নৌকার গায়ে লেগে দুলে উঠা মুহূর্তগুলো উঠছে না কেনো ক্যামেরায়?

না ফেরা বিরহের নাও থেকে দূরে সরে যায় কড়ুই গাছের ছায়া। ফের নখের শরীরে শব্দ গড়ে তোলে। বিউগল কাটাতারে ঝুলে থাকা বিবর তৃষ্ণার নাভী দেখে নেচে যায় বাসনা.. হরফের বাঁক.. থোকা থোকা

নীলট্রেন। চাই খুলির ভেতর দুলুক ধূপগন্ধের দুলুনি। যারা

দোলেনি তাদের সন্ধ্যার ছায়া চুপিসারে বেজে গেছে। শুধু নিশিতারা স্নায়ুহীন সড়ক পথের রঙ খসে পড়া দিগন্তের ঝোপে

ম্লান আলো হয়ে নেমে গেছে। তবু তাঁর মুখের দু’পাশে সরিয়ে নিয়েছি টোলপড়া বিকেলের লাল। আর বৃষ্টি সরাতে সরাতে ঝুকে পড়ি, নুয়ে থাকি

ফাস্টফুডের মেনুতে চোখ রেখে, আড়চোখে দেখি শাদা স্কার্ট ভরা আপেলের লাল বেয়ে অনেক চোখ সেটে চলে যাচ্ছে বারবি কোলাতে

ঠোট ছুঁয়ে লুকানো বেবিঠোট জেগে উঠতে চাচ্ছে....

চিকেনের ঠ্যাং দাঁতে চিবোয় আগাপাশতলা থেতলে চুরমার করি মেটেনা আশ, জিহ্বা লাফিয়ে লাফিয়ে শাদা হতে চুষে নিতে চাই রঙ।

কালো কালো ফুল

হয়ে উড়ে যেতে চাই মেনুতে আপেলে ....

ফিরে এসে বাথরুম সাজে, মেঘে মেঘে ভরে ওঠে জানালার রঙ তাবু গেড়ে যেন ফেস থেকে সরিয়ে নিচ্ছে মুখোশের তারা চুম্বন।

বাঁশী বেজে বেজে ঝিমিয়ে যায়।

অনেক চাঁদ ওঠে নিবিড় সন্ধ্যা ফুটে ওঠে আঙুলে নখরে....

বিছানার চাদোরে বিলি কেটে যায় বিড়ালের ছায়া

মর্মরে তার সুর লেপটে থাকে

আমি চাদোকানীর আপেলকাটা দেখতে দেখতে ভাবি বৃষ্টির ফোটাতে ভরে উঠুক বিছানা চাদোর.....

আমি কি বাড়ি ফিরতে পারবো?

তাঁকে মনের ভিতর হারিয়ে ফেলে বাক্যহারা হয়ে পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে সে ও তাঁর ভাঙা ছায়া। মমির মতন দেখতে ঝাপসা আলোর কফিনে পেরেকের গান গেয়ে ওঠে যেসব দেয়ালগুলো, যেসব হাসনাহেনার শুকনো চোখের কিনারে শপিংমলের ছায়া দুলতে যেওয়ো দুলছে না, বা আড়ষ্ট দেহে যারা রোজ রাতে জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকে এমনি এমনি, তাদের বুকের ভিতরকার কান্না বিদ্যুত তারে ঝুলে থাকতে দেখলে - মায়া জমা হয় নিঃসঙ্গ চেয়ারের হাতলে। আঙুলের সমস্ত জলাশয় শুকিয়ে কাঠ ফাটা হয়ে চিৎ হয়ে মরা চিতলের আঁশে গরুর বাছুরের বাটচুষার মতন মনে হয়। অল্প অল্প করে চোখের পাতার নিচে ভেসে আসে রিকসার ঘন্টি, ময়লার ভ্যানগুলো পাশকেটে যেতে থাকে কিন্তু গন্ধের প্রাচীর ঘিরে রাখে প্রাকৃত দেহের তাপ। উড়তে পারে না। বাজার ফেরত মানুষেরা ফেরে বাড়ির দিকে, তাদের তুবড়ানো মুখের কোণে রাজ্যের অট্টহাসি ফুটতে গিয়েও যেন ফোটে না, রাস্তায় গড়িয়ে গড়িয়ে যায়। ভাঙা কাচের ভিতর ছড়িয়ে পড়ে আরো কত জনের বিরহ-গাঁথা, চুড়ির শব্দ..

চারতলার পিছন দিকে গভীর রাতে কোন শব্দ হলেই, মনের মধ্য ছ্যাৎ করে ওঠে। কড়াইয়ে তেল দিয়ে কেউ যেন কৈ মাছ ভাজতে থাকে। গন্ধে টিকে থাকা যায় না। মাটির গন্ধ বিলিন হয়ে যাওয়ার শেষ মুহূর্তটুকুর যে নিঃশ্বাস সেই ধরণের ক্ষণ যেন ওই সময় গা বেয়ে উঠে আসে কানের কাছে, একদম নিরবে চুপিচুপি ঘাড়ের খুব নিকটে এসে কে যেন ধীরে ধীরে রক্তের মধ্যে সূচ ফুটিয়ে রক্ত বের করে চুকচুক করে খেতে থাকে। হাত দিলেই সরে যায়। জানালার পাশে ছায়া ঘন হয়ে ওঠে। পা একেবারে অসাড় হয়ে এক জায়গায় স্থির হয়ে থাকে। নড়ে না। কোন কথা বলতে ইচ্ছা করে না। কেউ যেন কাছে টেনে নিয়ে পিষে ফেলতে চাচ্ছে। মুখটা জোর করে আলগা করে জিভের উপর ঢেলে দিচ্ছে - সিসা..

কারা যাচ্ছে বাজারে? উনাদের বাজারের থলের ভিতর শুধু টাকার গন্ধ ভাসে, নগরের হাজারো গাড়ির ধোয়া ভাসে, কোটি মানুষের পায়ের শব্দ উড়ে উড়ে যায়, চেনা যায় না, অচেনা সব মুখের সারিরা মুখের পাশে বসতে গিয়েও বসে না, ওর টিয়ে পাখির কথা মনে পড়ে যায় - গাছের খোড়লে ছোট ছোট নীল ডিমের সাজানো সংসার মনে পড়ে, সে শুধু টাকা-গন্ধের মাতাল সুবাসে তাঁকেই মনে পড়ায়; তাঁর অবয়ব ও দেহঘরের বাঁক প্রতিমার আকৃতির ভিতর তবু সে ঢুকতে পারে না। অথচ, বিজ্ঞাপণের চরিত্ররা অনায়াসে তাঁর মন গহনের নগরের মধ্যে ঢুকে পড়ে হুড়মুড় করে, কোথাও যেন বিল্ডিং ভেঙে পড়ে, কোকাকোলার ঠাণ্ডা বোতলের স্পর্শ চিবুকের কাছে এসে রেস্ট নিতে চায়, হাসে, মন ভোলানো বেহালার তারের উপর ঝিরঝির হাওয়ার মতন কাঁপে আর এসময়ই তাঁকে খুব করে মনে পড়ে যায়।

পাঁজরের হাড়ের কম্পনে তাঁর দহন রাঙা মুখের আভার ছায়াতল সে টের পায় রোজ মধ্য রাতের আকাশের দিকে চেয়ে। যা চেয়েছিল সে তা বিবিধ বিরহের আধারের কিনারে যেয়ে কুয়াশার মধ্যে মোমের আলোয় নিজেকে দেখবে, নিজের দেহটাকে ছড়িয়ে দিবে বাতাসের তোড়ে, কাশফুলের সুষমাকে চোখের পাতার পরে সাজিয়ে দেখবে সে খোলা আকাশের নীল রঙের মেঘমালা আর ভেসে বেড়াবে বৃষ্টিধ্বনির স্বরলিপির সাথে এই রকম স্বাদ তাঁর হয়। মনের অধীর টানটারে গেঁথে তুলতে চায় রাস্তার পাশে বা পার্কের বেজ্ঞ্চে, কিন্তু তা সীমানার রোদে আটকে আছে বহুকাল থেকে। চেয়েছিল সে মমি হরণের রাতে হাজার বছরের হরমোনের রসে ডুবে যেতে, ভোরের সরলতার মতন সবুজ পাতার উপর বৃষ্টির ছাট হতে, পারে নাই। সে মনের মধ্যে শুধু রাতজাগা বৃষ্টির শব্দ হয়েই রয়ে গেলো...

রোদের ভিতর পিঠ ডুবিয়ে চুপচাপ বসে বসে সামনের দালানের ইটের মধ্যে কতশত শ্রমিকের ব্যথাভরা মুখের আর্তি ফুটে আছে, কত লাজ্ঞ্চনা ও বজ্ঞ্চনার চূর্ণ শশী ওৎ পেতে আছে, তা কি কেউ ভাবে? গত বছর সুরুজ মিয়ার বিল্ডিং উঠার সময় পশ্চিক দিকের তিনতলা ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে বাহার শেখ যে মাটির সাথে গেঁথে গেলো, তাঁর ছোট ছোট তিনটা নাবালেক ছেলে মেয়ের এখন কি অবস্থা তার কি কেউ হিসেব রাখে? ওই বিল্ডিংটার কাছাকাছি আসলেই ফিস ফিস কথা শুনতে পায় সে। তখন মনে হয় ল্যাওড়ার এই জীবন! বাহারের মুখখানা ভেসে ওঠে। ও খুব বিড়ি খেতো। আর যখন তখন হাসতো। কাজে অকাজে হাসতো। কারো সাথেই কোন বিবাদে যেতনা। অনেকেই ভাবতো হাবা। এখন তাকে কে আর মনে রাখে? নগরে কে কাকে মনে রাখতে পারে? কে কাকে টপকাবে এই নিয়ে সবাই ব্যস্ত। রাস্তার পিচের ভিতর বাহারের মুখ ভাসতেছে মনে হয়! শাহবাগ থেকে হাঁটতে হাঁটতে ও ভাবছে এইসব। ভাবনার কোন ঠিক-ঠিকানা নাই। এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় ছিটকে যাচ্ছে।

পাথরস্তূপের ভিতর পানির ঘ্রাণ

তৃষ্ণার উরুতে আহা! খান খান।

ব্রাউজিং কুমারীর প্রতিক্ষায় দ্রাক্ষাবনে উড়ে আসে যেই পাখি যেই পবনের সৌমত্ত মেয়েরা

তারা আমার পাঁজর খুবলানো গভীর রাতে

মগজের আকাশে উড়ে বেড়ায়।

পথের দিকে তাকিয়ে থাকা মুখ মুছে যায়, নির্জন হাতের স্পর্শে গোধুলির

গলিত পাখনার নিচে জমে ওঠে সুস্থির বাঘবন্দি। আমাদের হাড়ের

স্পন্দন উড়ে উড়ে পিঠের ওপোর গলে গলে পড়ে।

বিষাদ উন্মূল বর্শার কামতীর্থের ঢাল বেয়ে নেমে যায়

ভ্রমণকারী পর্যটকেরা।

সোহাগের বজরাতে আমরা মাংশরান্না করি, জলের গভীরে নিশি যাপনের

খোপা থেকে উড়ে যায় মায়া ও পাপিয়া। গলুই থেকে চুয়ে পড়া নদীর বাঁক

ফেরে না সন্ধ্যার সলতে যেখানে মিটিমিটি জ্বলে।

সুঘ্রাণ মুদ্রিত ঘাড়ের ওপোরে নীলছুরি ডুবে গেলে, সরিয়ে রাখা সঙ্গম,

মেধা বিভ্রমে টাওজারে লুকিয়ে রাখে সমুদ্র পাড়।

ব্রাউজিং কুমারীর

দীঘল ঠোঁট থেকে নামতে থাকে রহস্য তুফান। হলদে বনের ছায়া।



বিঃদ্রঃ

প্রথম ভার্সনটাতে অনেকেই প্রান্তবন্ত কমেন্ট করেছিল। এডিট করতে গিয়ে পুরো পোষ্টটা মুছে গেছে। যারা কমেন্ট করেছিল; বিশেষ করে নির্ঝর, মনজু ভাই, আকাশচুরি, রাতুল, জামান ভাই, বাপ্পী, অম্বর, ছন্ন, রিফাত হাসানসহ আরো যারা কমেন্ট করেছিল তাদেরকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:০৭

আকাশচুরি বলেছেন: ব্যাপার না বস, আবার মুগ্ধতা জানায়ে গেলাম। আবারো টুপি উইড়া গেল আপনার আংগিনায়:)

০৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪১

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: বস সরি, বেশ কয়েকবার এমন হলো। কি করি বলেন তো? এতো স্বল্পজ্ঞান...ক্ষমা চাওয়া ছাড়া কোন উপাই নাই। চাইলাম...

২| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭

কালপুরুষ বলেছেন: পড়ার ইচ্ছে আছে। তবে এখন নয়।

০৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: যখন ইচ্ছা হয় পইড়েন কালপুরুষদা। ভাল থাকবেন।

৩| ০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৮:১৭

আহসান জামান বলেছেন: হুম, জেনে রাখলাম এডিটের সময় কেয়ারফুল থাকতে হবে!

০৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:১৬

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: এ-নাদানের অভিজ্ঞতারে মনে রাখার কিছু নাই জামান ভাই। আবার আসার জন্য কৃতজ্ঞতা।

৪| ০৯ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৪

অদৃশ্য বলেছেন: মুক্তি দা............... মাথা ঘুরাইতেছে, আবারও এসে পাঠ করে যাব।

একবার পাঠ করবার পর ভালোলাগা ছাড়া আর কিছু বলবার নেই।


শুভকামনা.............

০৯ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:১৩

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: ওকে। কোন ব্যাপার না।

৫| ২১ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৩:১৯

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: আগের একই পোষ্টে যারা কমেন্ট করেছিলেন সেইটা কিভাবে যেন ফিরে এসেছে, যদিও তা তা পুরা লেখাটা না, ক্ষুদাংশ Click This Link

কিভাবে ফিরে এলো এইগুলা বুঝতাছি না। তারপরও ভাল লাগছে যে কমেন্টগুলা সংরক্ষিত থাকলো। কর্তপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই।

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:৪৯

অমিত চক্রবর্তী বলেছেন: বস, পড়লাম।কি আর বলব, আপনার আরো গদ্য পড়ার খোয়াইশ জাগে! এতো স্মুথ , প্রচুর আরাম।


ইদানীংকালে প্রচুর কবিতা প্রসব করতেছি।আমার উৎপাদনের স্ট্যাটিস্টিক্স দেখে আমি নিজেই হতবিহবল আর কি!ব্লগে কবিতা দেয়ার রুচি পাই না আর ইদানীং। একসময় আপনারে মেইল করবানে।

ভালো থেকেন।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৫

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: এটা আবার আমার পড়া। যদিও মুখস্থ জীবনের কথা। মেইল কইরেন।

৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫১

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: বস , হ্যাটস অফ !
বারবার পড়তে হব এই ছিন্ন চিন্তা গদ্য !

মুগ্ধতা প্রকাশে অপারগতা !

০১ লা আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪১

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ বস। পুরানা লেখা পড়তেছেন দেখে অবাক হচ্ছি। সময় সময় মুগ্ধতা প্রকাশের দরকার পড়ে না।

এইটার উপর আরো কাজ করার বাকি আছে। সময় করে উঠতে পারছিনা। কোন এক সময় হয়তো পারবো।

ভাল থাকবেন ব স।

৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:১৬

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: প্রিয়তে

০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৬

মুক্তি মণ্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.