নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গিলে খাবো

০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯




যারা ফেনি এলাকা নিয়ে শংকিত তাদের জন্য এই পোস্ট। ইনশাআল্লাহ্‌ সেই ভুল করার মত সাহসও উনাদের হবে না। কেউ শিকার করতে গিয়ে নিজে শিকার হতে চায় না। আর সেনাবাহিনী এত বছর ধরে শীত ও গ্রীষ্মকালীন প্রশিক্ষনে এই সব এলাকা রক্ষা করার প্রশিক্ষন করে আসছে যুগ যুগ ধরে। তবুও অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে যা নিরাপত্তার স্বার্থে বলা যাবে না ও উচিত নয়। শুধু এইটুকুই বললাম যে ফেনি খেতে চাইলে ত্রিপুরা খেয়ে দেব, ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশের মুসলমানরা ধর্মের ক্ষেত্রে কিছু অলসতা করলেও দেশ ও ধর্মের জন্য জীবন দিতে এক মুহূর্ত দ্বিধা করে না। গরুর মুত্র পান করতে জানে কিন্তু মাংস খাইতে জানে না। মুত্র পান করে যুদ্ধ করা যায় না, বরং শুধু প্রোপাগান্ডা করা যায় ।

Ismail Khan এর ফেসবুক পোস্ট থেকে

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:২১

ফেনা বলেছেন: ভালই বলেছে খারাপ না।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও সমর্থন করি ।

২| ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪

ইমরান আশফাক বলেছেন: শুধু ত্রিপূরার মধ্যে সীমিত থাকলে চলবে না, গোটা উত্তর- পূর্ব ভারতের দিকে নজর রাখতে হবে। ষ্হানীয় জনগনকে সাথে আগে থেকেই যোগাযোগ রেখেই তাদের মানসিকভাবে তৈরী করতে হবে। দেশ চালানোর দায়িত্ব তাদেরই উপর ন্যস্ত থাকবে, কিন্তু গুটিকয়েক ক্ষেত্র যেমন প্রতিরক্ষা, মূদ্রা, বৈদেশীক সম্পর্ক এই রকম কয়েকটা সেক্টর নিজেদের হাতে রেখে দিতে হবে।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তর পূর্ব ভারত আলগা হয়েই আছে শুধু নাড়া খাওয়া বাকি ।

৩| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫

কাঁউটাল বলেছেন: চীন ও ভারতের সাম্প্রতিক ভূ-রাজনৈতিক উত্থান একবিংশ শতাব্দীর আন্তর্জাতিক রাজনীতিকে এক নতুন মেরুকরণের পথে ঠেলে দিয়েছে। এশিয়া হয়ে উঠেছে নতুন ‘পাওয়ার প্লে’র প্রধান ক্ষেত্র। এর মাঝে বাংলাদেশ, একদিকে বঙ্গোপসাগর, অন্যদিকে চীন-ভারত সীমানার মধ্যবর্তী অঞ্চল হিসেবে, একটি কৌশলগতভাবে অতি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে দাঁড়িয়ে রয়েছে। অথচ দীর্ঘদিন ধরে এই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাটি অপ্রকাশিত থেকেছে ভারতের একচ্ছত্র প্রভাব, আমলাতান্ত্রিক আত্মসমর্পণ ও একতরফা নীতির কারণে।

যুক্তরাষ্ট্রের “Look East” নীতির মূল লক্ষ্য ছিল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কৌশলগত প্রভাব বাড়ানো। ওবামা প্রশাসন থেকে শুরু করে বর্তমান প্রশাসন পর্যন্ত এই কৌশল মূলত ভারতের ওপর নির্ভর করে তৈরি হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে, ভারত কখনোই পশ্চিমা মূল্যবোধ-ভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির প্রকৃত অংশীদার হয়নি। বরং ভারত বরাবরই যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যবহার করে নিজের আঞ্চলিক স্বার্থকে এগিয়ে নিয়েছে—বাংলাদেশসহ ছোট প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর ভূরাজনৈতিক স্বাধীনতা ক্ষুন্ন করে। ভারত যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা পূরণ করেনি বরং তার বিশ্বাসঘাতক মিত্র হয়ে উঠেছে।

এই প্রেক্ষাপটে, BURMA Act of 2022 মার্কিন কংগ্রেসে পাশ হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন, যার লক্ষ্য মিয়ানমারে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে চাপ প্রয়োগ। এই আইনের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট করে দিয়েছে—রাখাইন, চীন এবং থাইল্যান্ড সীমান্তে তার কৌশলগত আগ্রহ এবং প্রভাব প্রতিষ্ঠা অপরিহার্য। এবং এ প্রক্রিয়ায়, বাংলাদেশ হয়ে উঠতে পারে সেই missing link, যেটি এতদিন ভারতের কারণে অপূর্ণ থেকে গেছে।

বাংলাদেশ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে AKSA ও GESOMIA-এর মতো চুক্তিতে প্রবেশ করে এবং আরাকান করিডোরের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্থায়ী কৌশলগত করিডোর প্রদান করে, তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদী উপস্থিতি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এই করিডোরটি কেবল ভৌগোলিক নয়, এটি একটি নতুন “influence corridor”—যার মাধ্যমে পশ্চিমা মূল্যবোধ, নিরাপত্তা সহযোগিতা এবং অর্থনৈতিক পুনর্গঠন রাখাইন থেকে চীন সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারবে।

এখানে বাংলাদেশের জন্য সুযোগ দ্বিমুখী:

১. প্রথমত, ভারতীয় আধিপত্য থেকে মুক্তি। ভারতের তথাকথিত মিত্রতা বাংলাদেশে ‘RAW-সর্বস্ব প্রশাসনিক ব্যবস্থা’ তৈরি করেছে, যেখানে সংবাদমাধ্যম, সংস্কৃতি ও পেশাজীবী সংগঠনগুলো পর্যন্ত প্রভাবিত। এ অবস্থা থেকে বের হতে হলে, একটি বৃহৎ শক্তির সরাসরি মিত্রতা প্রয়োজন—এবং যুক্তরাষ্ট্র সেই আদর্শ বিকল্প।

২. দ্বিতীয়ত, যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত চাহিদা পূরণ করে বাংলাদেশ তার আন্তর্জাতিক মর্যাদা, নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্জন করতে পারে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার “South Korea” হয়ে উঠতে পারে—যেখানে ছোট রাষ্ট্র হয়েও একটি বৃহৎ শক্তির বিশ্বস্ত অংশীদার হওয়ার মাধ্যমে নিজস্ব নিরাপত্তা ও স্বার্থ নিশ্চিত করা সম্ভব।

চীনকে ম্যানেজ করার বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলেও, তা অদম্য নয়। বাংলাদেশের চীন-সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক এবং সাম্প্রতিক ইউনুস-চীন সংলাপ ইতোমধ্যেই একটি ভারসাম্যপূর্ণ কূটনৈতিক পরিবেশ তৈরি করেছে। চীন রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে বিনিয়োগ ও স্থিতিশীলতা চায়, যা যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত প্রভাবের সঙ্গে সংঘর্ষপূর্ণ না-ও হতে পারে যদি বাংলাদেশ একটি “Bridge Partner” হিসেবে কাজ করে।

দীর্ঘমেয়াদে, যুক্তরাষ্ট্র যদি ভারতনির্ভরতা থেকে সরে এসে বাংলাদেশের ওপর কৌশলগতভাবে নির্ভর করে, তবে দক্ষিণ এশিয়ায় তার প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠা পাবে। এতে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের “Deep Front” হিসেবে কাজ করবে এবং বঙ্গোপসাগরকে একটি নতুন নিরাপত্তা ও বাণিজ্য-নিয়ন্ত্রিত থিয়েটার হিসেবে গড়ে তুলতে পারবে। এ প্রক্রিয়া শুধু মিয়ানমার বা রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার বিদ্যমান শক্তির ভারসাম্যকে পাল্টে দিতে পারে।

এটি একদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘Pivot to Asia’ কৌশলের পুনর্জন্ম, অন্যদিকে বাংলাদেশের জন্য এক “Second Liberation”—ভারতনির্ভর রাজনীতির ছায়া থেকে বেরিয়ে এক আত্মমর্যাদাসম্পন্ন, গ্লোবাল কৌশলগত শক্তির মিত্র হিসেবে নতুন পরিচয় নির্মাণ।

এই মুহূর্তে সিদ্ধান্ত সময়ের দাবি। বাংলাদেশ যদি এই কৌশলগত সুযোগ কাজে লাগাতে পারে, তবে আগামী দশকে তার ভূ-রাজনৈতিক ভূমিকা হবে একেবারে ভিন্ন—ভারতকে ঠেকিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমাদের সঙ্গে দৃঢ় জোটে বাংলাদেশের আত্মপ্রতিষ্ঠার ইতিহাস গড়া।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।

৪| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯

কাঁউটাল বলেছেন: ঢাড্ডু, উপরের লেখাটা কেমন হল?
ঠাট্টা না কইরা সিরিয়াস মতামত দেও। তোমারে কালচারাল এডভাইজার বানামু। বোতল এবং "উহা" ফ্রি পাইবা।

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: বোতল খাওয়া ২৫ বছর আগেই বাদ দিছি । আরও ভাল বিষয় নিয়ে লেখ ।

৫| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৪

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: বোতল খাওয়া ২৫ বছর আগেই বাদ দিছি । আরও ভাল বিষয় নিয়ে লেখ ।

ঢাড্ডুর চরিত্র কি আসলেই ফুলের মত পবিত্র? আমি কি মদের বোতল কইছি নাকি। তোমার তো দেখি নজর খারাপ!

০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৬| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬

মেঘনা বলেছেন: Ismail খান এর মত বাংলাদেশের মুমিন মুসলমানদের মুসলমানিত্ব সৌদি আরবের কামলা কাটা, শরিয়া আইন মোতাবেক দাসীবাদী করা আর গরু খাওয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ।

০১ লা মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , হা হা হা

৭| ০১ লা মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০৭

দৈত্যুষ বলেছেন: দুঃসাহস দেখাবেনা বটে তবে আমাদেরও প্রস্তুত থাকতে হবে সবসময়,আমাদের সামরিক সক্ষমতার উপরও নজর দেওয়া উচিত।

০১ লা মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: উচিত কথা বলেছেন । আমাদের বগলে নিলে ৮ম সিস্টার হয়ে যাব ।

৮| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের বগলে নিলে ৮ম সিস্টার হয়ে যাব । ১৭৫৭ সালের পর যুদ্ধে আমাদের হারার রেকর্ড নাই।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: তথ্যটি জানা ছিল না , জানলাম , ধন্যবাদ ।

৯| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৮:৪৯

কামাল১৮ বলেছেন: আটশ বছর সমগ্র এশিয়া আফ্রিকা মুসলমানদের অধীনে ছিলো।আবার হবে,কোন চিন্তা নাই।সমগ্র ভারত আমরা জংয় করবো ইন শাল্লা।

০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার স্বপ্ন পূর্ণ হোক ।

১০| ০১ লা মে, ২০২৫ রাত ৯:০৫

কাঁউটাল বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.