![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“Ask yourself often, why do I have to think like other people think?”
পুজার্চনার হেতু নামাজে বিঘ্ন ঘটার অজুহাতে সিলেটের কাজলশাহে ইসকন মন্দিরে কিছু সংখ্যক মুসুল্লির হামলার ঘটনা নিঃসন্দেহে একটি নিন্দনীয় কাজ এবং বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক চরিত্রটা যে এই ঘটনার ফলে খুব স্পষ্টভাবেই ফুটে উঠেছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
সে যাই হোক, মন্দির হামলার প্রেক্ষিতে ইনবক্সে এবং আমার ফেসবুক ওয়ালে এই বলে আমাকে নিন্দা জানানো হয়েছে যে, আমি প্রকৃত মুক্তমনা কিংবা নাস্তিক নই, আমি ইসলাম বিদ্বেষী। না হলে ইস্কন মন্দির হামলার ঘটনায় শুধু কেন মুসলমানদেরকেই দায়ী করছি, কেন ইস্কনীদের সময়জ্ঞানহীনতাকে প্রশ্ন করছি না। তাদের অভিযোগগুলোর পেছনে যুক্তি হলো একজন নাস্তিকের কাছে নামাজ যা, পূজাও তা। আমি কেন পুজারীদের পক্ষ নিলাম, আমার তো নিরপেক্ষ থাকা উচিৎ ছিল। হ্যাঁ, তাদের অভিযোগ সত্য যে আমি হামলার ঘটনায় শুধুই মুসলমানদের সমালোচনা করেছি, তাদের হিংসাত্মক মনোভাবের রসাত্মক উপস্থাপনায় বিদ্রুপ করেছি। তাই বলে, মুসলমানদের বিরুধীতা এই প্রমান করে না যে আমি হিন্দুদের পূজার্চনাকে ভাল বা করনীয় কিছু বলে উপস্থাপন করতে চেয়েছি। আমি বরং হামলার ঘটনায় নির্যাতিতের পক্ষে দাঁড়িয়েছি, এর বাইরে কিছু নয়। আপনি আপনার ধর্মীয় অধিকার থেকে একজনকে আক্রমণ করার বৈধতা দান করতে পারলে, একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি হিসেবে আমি কি পারি না নির্যাতিতের ধর্মীয় অধিকারের পক্ষে কথা বলতে? আপনার যেমন নির্বিঘ্নে নামাজ পড়ার অধিকার আছে, তেমনি একজন হিন্দুরও কিন্তু তার পূজার্চনা করার অধিকার রয়েছে সমানভাবে।
হ্যাঁ, এটা হয়ত সত্য যে ইস্কনের মন্দিরে খামোখাই কেউ ধর্মীয় বিদ্বেষ থেকে আক্রমণ করেনি, করেছে নামাজের বিঘ্ন ঘটায়। ইস্কনী পূজারীরা নামাজের পর তাদের পূজার কাজ করতে পারত বলে যে কথা বলা হচ্ছে তা কতটুকু যুক্ত? এমন যদি হয়, সান্ধ্যকালীন কোন পূজার সময় মন্দিরের পার্শ্ববর্তী কোন মসজিদে অনুরোধ করা হলো মাগরিবের নামাজ আধাঘন্টা পর আদায় করতে। বলবেন এটা কিভাবে সম্ভব? মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত তো থাকে মাত্র কিছু সময়, আধাঘন্টা পরে তা ক্বাজা হয়ে যাবে, মাগরিবের নামাজ পড়তে হবে সুর্যাস্তের সাথে সাথেই। মাগরিবের নামাজের স্বল্প সময়ভিত্তিক বাধ্যবাধকতার কারণে তা পেছানোর কিংবা আগানোর কোন অবকাশ নেই। আমার জানামতে হিন্দুদের অধিকাংশ পূজার্চনা একেবারে ঠিক ঠিক লগ্ন ধরে পালন করতে হয়, একদণ্ড এদিক সেদিক হবার কোন সুযোগ থাকে না, একবার ভেবে দেখবেন কি ওয়াক্ত ভিত্তিক ইবাদত করার যেমন অধিকার রয়েছে মুসলামনদের, তেমনি লগ্ন ধরে পূজার্চনার অধিকার হিন্দুদের থাকা দরকার কী না!
আমার মত যারা ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকতায় অভিযুক্ত, এই বলে তাদের নিন্দা করা হয়েছে যে সত্যিই যদি নাস্তিকরা শান্তির পথে থাকতো, তাহলে সংঘর্ষ চলাকালীন সময়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে কথা না বলে সমজোতার কথা বলত। কিন্তু, নাস্তিকরা হামলার সময় মুসলমানদের নিন্দা করে বরং সংঘর্ষকে উস্কে দিয়েছে। তর্কের খাতিরে যদি ধরেই নিই আমার মত নাস্তিকরা ইসলাম বিদ্বেষী, তারা সংঘর্ষকে উস্কে দেয়ার চেষ্টা করেছে, উল্টো শান্তিকামী সুশীল এবং মডারেট মুসলমানদের বিরুদ্ধেও তো একই অভিযোগ করা যেতে পারে যে আপনারা ক’জন সংঘর্ষ থামানোর জন্য চেষ্টা করেছেন? ধরে নিলাম, যারা হামলায় অংশ নিয়েছে তারা প্রকৃত মুসলমান নয়, তারা পথভ্রষ্ট, উগ্র, দুর্বৃত্ত। ভাই, সংঘর্ষের সময় কতজন প্রকৃত মুসলমান তা থামানোর চেষ্ট করেছেন সে পরিসংখ্যানটা কেউ দিতে পারবেন? একজন শান্তিকামী মুসলমান, একজন সুশীল হিসেবে সংঘর্ষের বিরুদ্ধে তো কাউকে দাঁড়াতে দেখলাম না, উল্টো নামাজের সময় ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পূজা করা ঠিক হয়নি বলে হামলার পক্ষে সাফাই গাইতেই দেখলাম তথাকথিত শান্তিকামী প্রকৃত মুসলমানদের। বলতে পারেন? ঢাক-ঢোল পিটানো ব্যতিরেকে কয়টা পূজার কাজ সাড়া যায়? আর ঢাক-ঢোলের শব্দ যদি নামাজের ব্যঘাত ঘটিয়েই থাকে, তাহলে ভেবে দেখুন তো ঢাকার মসজিদগুলোতে এত শব্দের মধ্যে কিভাবে নামাজ আদায় করছে শতশত মুসুল্লীরা?
আর শব্দ দূষণের কথাও যদি বলি, তাহলেও তো মুসলমানদের বিরুদ্ধে দেয়া যায় বিস্তর অভিযোগ। নামাজের সময় হলে দিকে দিকে শত শত মাইকে যে একযোগে আযান দেয়া হয়, তা কি শব্দ দূষণ নয়? বাদ দিলাম মুসলমানদের কথা, একটা মসজিদের পাশে তো ভিন্ন ধর্মের কেউ থাকতে পারে, থাকতে পারে একজন মরণাপন্ন রোগী। আপনার আজান অন্যের মনযোগে, কর্মে সমস্যা তৈরী করছে কি না, তা ভেবে দেখবেন কী? না কি এই অভিযোগের কারণেও আমার মত নাস্তিকেরা ইসলাম বিদ্বেষী হিসেবে আখ্যা পাবে! বাদ দেন আযানের কথা, এটা নামাযের অপরিহার্য একটা অংশ, লোকেরাও শুনে শুনে অভ্যস্থ হয়ে গেছে। কিন্তু, সামনে শীতকাল আসছে। শত শত মাইক লাগিয়ে, সারা রাত ধরে ওয়াজ মাহফিল করার সময় কী অন্য কারও স্বাভাবিক জীবনাচরনে, ধর্ম পালনে কোন সমস্যা হয় না? বাদ দিলাম মুসলমান সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশে ভিন্ন ধর্মের অধিকারের কথা, ওয়াজ মাহফিলের পাশে থাকা রোগীদের জন্যও কি শান্তিকামী মুসলমানেরা একদন্ড ভেবে থাকেন?
নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ইসলাম বিদ্বেষের অভিযোগই নয়, তাদের বিরুদ্ধে বড় একটা অভিযোগ যে, নাস্তিকরা নাকি ইসলামের বিরুদ্ধে লেখালেখি করে ইউরোপ আমেরিকায় যাবার জন্য। এই অভিযোগটা শুধু যে মুসলমানরা করে থাকে তা নয়, হালের অনেক তথাকথিত প্রকৃত(!) নাস্তিকের মুখেও শোনা যায়। খুব ভাল কথা, একটা চ্যালেঞ্জ কি কোন ধার্মিক কিংবা প্রকৃত (!) নাস্তিক নেবেন যে আপনি লেখালেখি করে আমেরিকা কিংবা ইউরোপ গিয়ে একবার একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করবেন। আর ইউরোপ আমেরিকাতেই বা যাওয়া কেন বাপু? ওখানে কি ইসলামী দেশের চেয়ে সুখ-শান্তি বেশি? আমি তো বরং দেখি, নাস্তিকের কোন দেশ নাই, সুযোগের প্রয়োজন নাই, সে তার কর্মদক্ষতায় পৃথিবীর যে কোন প্রান্তেই গড়ে নিতে পারে সুন্দর স্বচ্ছল একটা জীবন। আমাকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চেনেন বা জানেন, প্রয়োজন হলে তাদেরকে স্বাক্ষীর জন্য ডাকতে পারি, কিভাবে আমি আমার জীবনকে গড়ে নিয়েছিলাম তা বলার জন্য। সফল ব্যবসার পাশাপাশি, একটা সরকারী চাকরীও কোন ধরনের ঘুষ উৎকোচ ছাড়াই জুটিয়ে নিয়েছিলাম নিজের দক্ষতায়। নাস্তিকের জন্য কোন বৈদেশিক সাহায্য লাগে না জনাব, সে জানে কিভাবে জীবনকে গড়তে হয়, উপভোগের উপকরণ আহরণ করতে হয়। আপনারাই বরং লালায়িত থাকেন দেশ ছেড়ে ইউরোপ আমেরিকায় গিয়ে জীবন ধারন করার জন্য, নাস্তিকেরা নয়। নাস্তিকদেরকে শুধু বেঁচে থাকার গ্যারান্টিটুকু দিন, কথা বলার সুযোগ দিন। দেশ পালটে যাবে।
সে যাই হোক, কথা উঠেছিল মন্দির হামলা নিয়ে। হ্যাঁ, নাস্তিক হিসেবে যে কোন ধরনের ধর্মীয় কার্যকলাপের বিপক্ষেই আমার অবস্থান। কিন্তু যখন অধিকারের প্রশ্ন আসবে, তখন আমার কাছে একজন বিপদাপন্ন মুসলমানের পাশে দাঁড়ানো যেমন কর্তব্য, তেমনই কর্তব্য হলো একজন বিপদাপন্ন অমুসলিমের পাশে দাঁড়ানো। এতে আমাকে ইসলাম বিদ্বেষী বলেন আর যাই বলেন তাতে আদতেই একজন মানবতাবাদী নাস্তিক হিসেবে আমার কিছু যায় আসে না।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬
এম এ মুক্তাদির বলেছেন: মসজিদের টাকায় মন্দির সংস্কার (?)
ইমরুল কায়েস:
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভাঙার সংঘাতের ক্ষত বয়ে নিয়ে চলা দেশে আজমনগর শহর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির স্থাপন করতে চলেছে। স্থানীয় শাহ কেবলা মসজিদ তাদের মালিকানাধীন জায়গায় ২০০ বছর পুরোনো বৃটিশ আমলের একটি মন্দির পুন:নির্মাণ করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
মন্দিরটি অত্যন্ত পুরানো হওয়ায় এটির ব্যবহার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে এবং এই কারনে এখানে পূজা অর্চনা বন্ধ হয়ে যায় । এরপরেই শাহ কেবলা মসজিদ ঘোষনা করে যে তারা মন্দিরটি সংস্কার করে পুনর্র্নিমাণের সমস্ত খরচ বহন করবে।
শুধু তাই নয়, মন্দির পুনর্র্নিমাণের সময় মসজিদের পাশের স্থানে পূজা অর্চনা করার জন্য হিন্দুদের আহ্বান জানিয়েছে মসজিদ কর্তৃপক্ষ । মন্দিরটি ঝুঁকিপূর্ণ হবার পর হিন্দুরা মসজিদ কর্তৃপক্ষের কাছে এটির সংস্কার করার বিষয়ে অনুমতি চাইলে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় । বৈঠক শেষে মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি হিন্দুদেরকে বিস্মিত করে বলে, তারা শুধু সংস্কারের অনুমতি দেবে না এর সমস্ত ব্যয়ও বহন করবে। মসজিদ কমিটির প্রধান বলেন, আমি আমার হিন্দু ভাইদের বলেছি আমাদের খরচে মন্দিরটি সংস্কার করতে এবং পূজা অর্চনা চালিয়ে যেতে । কারণ এটা তাদের ভগবানের ঘর’। - ফালতু রেডিও ।
বি। দ্রা। ফালতু রেডিওর উপরের খবরের মধ্যে শব্দ - আজমনগর, শাহ কেবলা, আজমনগর, ইমরুল কায়েস এগুলি কাল্পনিক । ফালতু রেডিওর খবরটি বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না, তাই তো? এটা বিশ্বাস করা কঠিন যে,
(০১) মসজিদ তাদের মালিকানাধীন জায়গায় কোন মন্দির পুন:নির্মাণ করার ঘোষণা দিতে পারে।
(০২) মসজিদ কতৃপক্ষ মসজিদের পাশের স্থানে পূজা অর্চনা করার জন্য হিন্দুদের আহ্বান জা্নাতে পারে।
(০৩) মসজিদ কমিটি শুধু মন্দির সংস্কারের অনুমতি নয়, এর সমস্ত ব্যয়ও বহন করবে।
(০৪) মসজিদ কমিটির প্রধান হিন্দু(ভাই)দের বলবে, এটা তাদের ভগবানের ঘর’।
আপনাদের আর টেনশনে রাখতে চাই না । আসলে খবরটি মিথ্যা । আপনারা বুঝতেই পারেন যে এমনটা হতেই পারে না । আর কেন পারে না তাও আপনাদের অজানা থাকার কথা নয় । এবার সত্যটা জানূন । "টাইমস অব ইন্ডিয়া" আর পরে "আমাদের সময়.কম 01.09.2016" এ নীচের খবরটি প্রকাশিত হয়েছে । এটিকেই উল্টো করে উপরে লেখা হয়েছে । নীচেরটা বিশ্বাসযোগ্য মনে না হলে কিছু করার নেই ।
মন্দিরের টাকায় মসজিদ সংস্কার
আমাদের সময়.কম 01.09.2016
মাজহারুল হক : বাবরি মসজিদ ভাঙার সাম্প্রদায়িক সংঘাতের ক্ষত বয়ে নিয়ে চলা ভারতের অযোধ্যা শহর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য নজির স্থাপন করতে চলেছে। স্থানীয় হনুমানগিরি মন্দিরের মালিকানাধীন জায়গায় ৩০০ বছর পুরোনো মুঘল আমলের একটি মসজিদ পুন:নির্মাণ করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
অযোধ্যার আলমগিরি মসজিদটি স্থানীয় সরকার ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে প্রবেশ বন্ধ করে দেয়। এরপরেই মসজিদের জমির মালিক হনুমানগিরি মন্দির ট্রাস্ট ঘোষণা করেছে তারা মসজিদটি সংস্কার করে পুনর্র্নিমাণের সমস্ত খরচ বহন করবে। শুধু তাই নয়, মসজিদ পুনর্র্নিমাণের সময় প্রাঙ্গণে নামাজ পড়তে মুসলিমদের আহ্বান জানিয়েছে মন্দির ট্রাস্ট। আলমগিরি মসজিদ ১৭ শতকে মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের অনুমতি নিয়ে অযোধ্যায় তার এক সেনাপতি নির্মাণ করেন। ১৭৬৫ সালে মসজিদের জমিটি হনুমানগিরি মন্দিরকে দান করেন নবাব সুজাউদ্দৌলা, শর্ত ছিল নামাজ পড়তে বাধা দেয়া জবে না।
কালানুক্রমে এই মসজিদ জীর্ণশীর্ণ হয়ে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। অযোধ্যা মিউনিসিপ্যাল বোর্ড সম্প্রতি ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে ভবনটিতে প্রবেশ নিষেধ করায় স্থানীয় মুসলিমরা ক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। মুসলিমরা হনুমানগিরি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত মহন্ত জ্ঞান দাসের কাছে গিয়ে মসজিদের সংস্কার করার বিষয়ে অনুমতি চান।
বৈঠক শেষে মন্দির ব্যবস্থাপনা কমিটি মুসলিমদের বিস্মিত করে বলে, তারা শুধু সংস্কারের অনুমতি দেবে না এর সমস্ত ব্যয়ও বহন করবে। মহন্ত জ্ঞান দাস বলেন, আমি আমার মুসলিম ভাইদের বলেছি আমাদের খরচে মসজিদটি সংস্কার করতে এবং মসজিদে নামাজ পড়ার বিষয়ে অনাপত্তি পত্র জারি করি, কারণ এটা ‘খোদার ঘর’। শুধু তাই নয়, মসজিদের সমান বয়সী যে মাজারটি আছে সেটিও সংস্কার করে দেয়া হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। উল্লেখ্য, মহন্ত জ্ঞান দাস রমজানের সময়ে মুসলিমদের জন্য ইফতারের আয়োজনও করেছিলেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: ঐ ইসকন মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে মসজিদের পরে। সিলেটে এত জায়গা থাকতে মসজিদের পাশে কেন ইসকন প্রতিষ্ঠা করতে হল? আযান বা নামাযে কেউ বিরক্ত হয় বলে শুনিনি। কিন্তু একটা ইসকন মন্দিরের পাশে বাসা থাকার গজব যে কী, তা আশপাশের মানুষজন ভালোই টের পায়। এত ঢোলবাদ্য সহযোগে যে অর্চনা করতে হয়, তা শহুরে এলাকায় প্রতিষ্ঠা করার পছনে যুক্তি কি? আপনার নাস্তিক মন এই ব্যাপারে কি বলে?