নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখালিখি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন। আমার ভাব টুকু সহজে বুঝুক সকলে, এটাই চাই। প্রশংসা, সমালোচনা দুই বিষয়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। ফেসবুকে আমাকে পেতেঃ https://www.facebook.com/thinker.sifat

মুনাওয়ার সিফাত

এখনো ছাত্র। শিখছি প্রতিদিন। লিখতে পছন্দ করি।

মুনাওয়ার সিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিকরা সততা দেখায় কেন?

০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৯


একজন মানুষ নাস্তিক হলেও ভালো ব্যবহার, সৎ হওয়া, নৈতিকতা, মানবিকতা প্রকাশ করা এগুলোও ধর্মের অস্তিত্বের কারণে প্রকাশ পায়—

আমরা কেন সৎ হবো, মিথ্যা বলবো না, অন্যের অধিকার হরণ করবো না, খুন করবো না, নিজের ক্ষমতায় রাহাজানি করবো না, চুরি করবো না? কেন করি না বা করলেও অন্তরে অনুশোচনার ভাব ফুটতে দেখা যায়? ভয়ে থাকতে দেখা যায়? কোর্ট আদালতের শাসনের জন্য? হা হা। লোক লজ্জা, মা বাবার সম্মান নাকি অন্যকিছু? এই লোকলজ্জা, সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, মান সম্মান, সম্পর্ক সবই ধর্মের ডিফাইন করা নিয়ম থেকে সৃষ্টি হয়েছে।

ঈমানের মূলনীতির মধ্যে একটি বিশ্বাস হচ্ছে পরকাল যেখানে পৃথিবী ধ্বংসের পর সবাইকে জীবিত করে বিচার কার্য সম্পাদন করে জান্নাত জাহান্নাম দেয়া হবে৷ আমাদের মেইন কনসার্ন হচ্ছে এই পুনরুত্থান। নাস্তিক আস্তিক সবাই বিশ্বাস করে মৃত্যু অবধারিত। আস্তিক গোষ্ঠীর পরবর্তী জীবন নিয়ে বিশ্বাস আছে কিন্তু নাস্তিকদের নেই। যেহেতু তাদের পরকালে বিশ্বাস নেই তাদের ক্রিয়াকর্মের শাস্তি পুরষ্কারের আলোচনাও নেই। তাও কেন সে নিজের সচ্চরিত্রতা দেখায়? কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠের পরকাল বিশ্বাস। নাস্তিককে চলতে হলে এদের মাঝেই চলতে হবে, কাজ করতে হবে, লেনদেন করতে হবে। এই কোর্ট আদালতের শাস্তির নমুনাও ধর্মের কারণে প্রচলিত। এখানে সে তার মনগড়া কাজ করতে গেলেই বাঁধার মধ্যে পড়বে। সমাজের মধ্যে তার চলা মুশকিল হয়ে যাবে৷

মানুষ সবসময় অন্যের মুখাপেক্ষী। নিজে যতই শক্তিধর হোক না কেন অন্যের উপর তাকে নির্ভর হতেই হবে৷ আমরা এটা বুঝার জন্য জাহেলিয়াতের যুগ, রাসুল(সঃ) এর সময়কাল এবং কিয়ামতের সময়কালের কথা চিন্তা করতে পারি৷ জাহেলিয়াতের সময় অধিকাংশই ধর্ম নিয়ে কনসার্ন ছিলনা। ইব্রাহিম (আঃ) এর ধর্মকে বিকৃত করে অন্যরকম করে ফেলেছিল। বলা যায় ক্ষমতা কেন্দ্রিক ধর্ম; নিজেদের ক্ষমতার বলে খোদা দাবী করা। পরকালের কনসেপ্ট ছিল না। এর দরুন সে সময়ের নিকৃষ্ট বর্ণনা দেখতে পাওয়া গিয়েছে। তখন কারো সততা দেখানোর, মানবিকতার দরকার ছিল না কারণ তাদের সবাই-ই পরকালের শাস্তিকে অস্বীকার করতো। একই রকম লক্ষণ দেখা যাবে কেয়ামত পূর্ববর্তী সময়ে। ধর্মকে মানুষ ভুলে যাবে। চলবে আবার হত্যা লুন্ঠন রাহাজানি। পরকালের চিন্তা কারো কাছে থাকবে না। তাদের একটাই বিশ্বাস থাকবে মরে গেলে এখানেই সব শেষ।
(আপনার নিজের মতামত থাকলে জানাতে পারেন। এটা আমার নিজের চিন্তা থেকে লিখা)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৫

এইযেদুনিয়া বলেছেন: যদি সততার চর্চা না থাকে, দিনশেষে নিজেকেই ঠকতে হবে। একটা নৈরাজ্য বিরাজ করবে। তাই আস্তিক হোন বা নাস্তিক, সততার চর্চা করতেই হবে। ভালো ব্যবহার, নৈতিকতা, মানবিকতার চর্চা সবাইকেই করতে হবে।

২| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৭

নতুন বলেছেন: এই লোকলজ্জা, সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি, মান সম্মান, সম্পর্ক সবই ধর্মের ডিফাইন করা নিয়ম থেকে সৃষ্টি হয়েছে।

দুনিয়া বলতে শুধুই মধ্যপ্রাচ্য বোঝায় না।

আফ্রিকা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ায় কবে ধর্মের প্রচার শুরু হয়েছে?

তাহলে কি ঐ সব স্থানে মানুষ সমাজ সৃস্টিকরেনাই? সেখানে মানুষ মানুষের জন্য ভালো কাজ করতো না?

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মের কারনে মানুষ সৎ হলে সমস্ত ধার্মীকগন সৎ হয়ে যেতো।কিন্তু আমরা বাস্তবে তা দেখিনা।মানুষ সৎ হয় আইনের প্রয়োগের কারণে। যেই দেশে আইনের প্রয়োগ যত কঠিন সেই দেশের লোক লোক তত সৎ।ধার্মীকরা সৎ হলে মাদ্রাসায় এতো কান্ড ঘটতো না।
সামাজিক কারনেও মানুষ সৎ হয়।অসৎ মানুষ বেশিদুর অগ্রসর হতে পারে না।সমাজে তাকে সৎ হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেতে হবে।তবেই সে অগ্রসর হতে পারবে।এই কারনেও মানুষ সৎ হয়।সৎ হবার আরো হাজার কারণ আছে।ধর্ম তার মাঝে একটা।সুধু ধর্ম মানুষকে সৎ করে না।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়লাম। হুট করে মন্তব্য করা সঠিক কাজ হবে না।
আমাকে ভাবতে হবে। ভেবে ভেবে একটা সিদ্ধান্তে আসতে তারপর মন্তব্য করতে হবে।

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: Ha ha!! Ridiculous, how poor thinker you are.

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবে থেকে 'সততা' বা সত্য বা মিথ্যা কী এ জিনিস মানুষ বুঝতে পারলো, ন্যায় বা অন্যায় কী, বিচারবোধ, ইত্যাদির উপর মহান দার্শনিকদের বিখ্যাত বই আছে বলে জানি, যদিও সেগুলো পড়া হয় নি। সমাজবদ্ধ জীব হিসাবে মানুষই সেরা। কামাল ভাই গুরুত্বপূর্ণ কথাটি বলেছেন - সমাজ বা দেশ যদি আইন দ্বারা পরিচালিত না হতো, তাহলে সততা বা ন্যায়-অন্যায় বোধ দ্বারা খুব কম মানুষই পরিচালিত হতো বলে মনে হয়। তখন সবচাইতে বেশি বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হতো, যেমনটা ছিল মানুষ সভ্য হবার আগের মুহূর্তে। তবে, একটা দেশের আইনের ভিত্তিও ধর্মীয় লাইনে হতে পারে এবং সেদিক থেকে আপনার পোস্টের মূল বক্তব্যের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুনাওয়ার সিফাত,




ধর্মের কারনে মানুষ সৎ হয়না মনে হয়। তাহলে পৃথিবী সৎ মানুষে ভরে যেতো।

মানুষের বেসিক ইন্সটিংক্টের ভেতরেই সততা, মানবিকতা রয়েছে। সে কারনেই এই দু'পেয়ে প্রানীটিকে "সৃষ্টির শ্রেষ্ট" মানুষ বলা হয়। যার ভেতরে এই ইন্সটিংক্টগুলোর প্রকাশ বেশি সে ততো বেশি " মানুষ" নয়তো -পশু।

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিবেক জিনিসটা নাস্তিক এবং আস্তিক সবার মধ্যেই জন্মগতভাবে থাকে। যার কারণে কিছু ভালো কাজ উভয়েই করে থাকে। আল্লাহতায়ালা প্রত্যেকটা মানুষকে পৃথিবীতে যখন পাঠান তখনই কিছু পরিমান বিবেক দিয়ে দেন। কিন্তু সমস্যা হোল ১০০% বিবেকবান মানুষ পাওয়া দুষ্কর। পরিবার এবং সমাজ থেকে জ্ঞান নিয়ে এই বিবেককে শানিত করতে হয়। এই কারণে নাস্তিক মানুষও পার্থিব কাজে সৎ এবং ভালো হতে পারে। আবার ধার্মিক মানুষও খারাপ কাজ করতে পারে। কিন্তু নাস্তিক হোক বা আস্তিক হোক মানুষ যতই ভালো কাজ করুক না কেন আল্লাহর রসূলের (সা) দেখানো পথে সে না থাকলে মরার পরে এই ভালো কাজের কোন মূল্য নাই। তাই বিধর্মী আস্তিক বা নাস্তিক ব্যক্তি যত ভালো কাজই করুক না কেন এটার ফল শুধু পৃথিবীতে পাবে।

সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে বুঝতে না পারাটা হোল একজন ব্যক্তির সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা। তাকে হাজার বুঝানো সত্ত্বেও আল্লাহর অস্তিত্ব অনেকের মাথায় ঢোকে না। অথচ সে হয়ত বিশাল বড় একজন বিজ্ঞানী। এই দায় সেই ব্যক্তির নিজের। কারণ তাকে বুঝানোর জন্য আসমানি কিতাব এবং নবীর বাণী এসেছে। একই কথা বিধর্মীদের জন্য। তারা আল্লাহর প্রকৃত বাণী ছেড়ে ভুলভাবে আল্লাহকে বিশ্বাস করছে। আল্লাহর সাথে অন্য কাউকে শরিক করছে। ফলে তাদের ভালো কাজের ফলাফল শুধু ইহজগত পর্যন্তই। পরকালে কোন লাভ হবে না।

যেহেতু কোন মানুষই ১০০% বিবেকবান হয় না এই কারণে অনেক ক্ষেত্রেই তার দৃষ্টিতে অনেক কাজ করা অন্যায় না অথবা অনেক ভালো কাজকে সে স্বীকার করে না। সে তার নিজস্ব ভুল চিন্তাকে সঠিক বলে মনে করছে। যেমন একজন নাস্তিক খুব সৎ, দয়ালু, পরোপকারী ইত্যাদি হতে পারে। কিন্তু সে মনে করে সমকামিতা কোন খারাপ কিছু না। অথবা সে মনে করে সুদ খাওয়া কোন খারাপ কিছু না। অথবা ভাবে যে সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নাই। তাদের এই ভালো মন্দের সংজ্ঞাগুলি সাবজেক্টিভ। একেক মানুষের কাছে একেক জিনিস ভালো বা মন্দ। কিন্তু প্রকৃত ভালো বা মন্দ হোল সেটাই যেটা আল্লাহ নির্দেশ করেছেন। নাস্তিকরা যেহেতু আল্লাহতে বিশ্বাস করে না। তাই অনেক ভালো কাজ তারা করলেও আসল ভুলটা তারা যেটা করে সেটা হোল আল্লাহতে বিশ্বাস না করা। এটা হোল বড় অপরাধ। এছাড়া আরও অনেক কাজকে তারা ভালো মনে করে যেটা আল্লাহর নির্দেশের বরখেলাপ। আবার বিধর্মী যারা আছে তারা আল্লাহকে বিশ্বাস করলেও সঠিকভাবে বিশ্বাস করে না এবং শিরক করে। এটা সবচেয়ে বড় অন্যায় আল্লাহর কাছে।

তাই ভালো এবং মন্দের প্রকৃত ষ্ট্যাণ্ডার্ড হোল যা আল্লাহ তার রসূলের (সা) মাধ্যমে নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এই ষ্ট্যাণ্ডার্ড যারা অনুসরন করবে না তারা অনেক খারাপ কাজকে ভালো কাজ হিসাবে মনে করে। প্রকৃত ভালো কাজ যতটুকু করে সেগুলির কিছু অংশ তারা জন্মগতভাবে পায় আর কিছু পরিবার, সমাজ এবং নিজস্ব গবেষণা থেকে অর্জন করে। কিন্তু রসূলকে (সা) অস্বীকার করলে ভালো কাজের ফল পরকালে সে পাবে না। শুধু পৃথিবীতে পাবে।

তাই মুক্তি পাওয়ার একটাই রাস্তা সেটা হোল আল্লাহর রসূল (সা) যে পথ দেখিয়েছেন সেটাকে অনুসরণ করা। এই পথের বাইরে অন্য কোন পথে গেলে আল্লাহর কাছে কোন মুক্তি নাই। কোন ব্যক্তির কাছে যদি রসূলের (সা) বাণী না পৌছায় সেই ক্ষেত্রে আল্লাহ পরকালে তাকে বিচারের সময় বিশেষ পরীক্ষা নেবেন এবং সেই অনুযায়ী বিচার করবেন। কিন্তু যাদের কাছে আল্লাহ রসূলের (সা) বাণী পৌঁছে গেছে তারা কোন ছাড় পাবে না। তবে যদি কোন আস্তিক ব্যক্তি যার কাছে আল্লাহর বাণী পৌছায় নাই সে যদি শিরক না করে সেই ক্ষেত্রে আল্লাহ চাইলে তাকে নিজে থেকে দয়া করে মাফ করে দিতে পারেন।

সৃষ্টিকর্তা একজনই তাই তিনি একটাই সরল পথ দেখিয়েছেন। আমাদেরকে বুঝতে হবে কোনটা আল্লাহর প্রেরিত সরল পথ। বুদ্ধিমান লোকেরা বোঝেন যে শেষ এবং সর্বশ্রেষ্ঠ নবীর (সা) দেখানো পথই আল্লাহর নির্ধারিত পথ। বাকি পথগুলি ভুল পথ। কারণে ওগুলির সাথে মিথ্যা মিশ্রিত হয়েছে এবং তাই বিকৃত হয়ে গেছে। বিকৃত পথ বাদ দিয়ে আল্লাহর বাণীর চূড়ান্ত যে সংস্করণ সেটাকে অনুসরন করতে হবে। এই পথে ছেড়ে অন্য কোন পথে মুক্তি নাই। সেই ব্যক্তি যতই ভালো কাজ করুক না কেন।

৯| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ ভোর ৬:৩৩

অগ্নিবেশ বলেছেন: যে কষ্ট আমরা নিজের জন্য চাই না, অন্যকে সেই কষ্ট আমরা দিতে চাই না।
আমরা চাই না আমার বাড়ি চুরি হোক, এজন্য আমরা অন্যের মালে হাত দিই না।
আমরা চাই না যে আমার বাড়ির সামনে কেউ হেগে দিয়ে যাক, এজন্য আমরাও অন্যর বাড়ির সামনে হাগি না।
এভাবেই একটা সুস্থ সমাজ গড়ে ওঠে। একটা সুস্থ সমাজ গড়তে গেলে তাকে ধার্মিক বা নাস্তিক হওয়ার প্রয়জন নেই।
শুধুমাত্র এই ব্যাপারটাই মাথায় থাকতে হবে যে অন্যর ক্ষতি করলে সেও আপনার ক্ষতি করতে পারে।
ধার্মিক বা নাস্তিক উভয়ই বিবেকবান হতে পারে। তবে, ধর্মে ভয় টয় দেখানো হয়, ভয় পেয়ে কেউ কিভাবে বিবেকবান হবে?
ভয় দেখিয়ে কিভাবে কাউকে সাধু বানানো যায়? ভয় কেটে গেলেই ত সে দানব হয়ে যাবে।

১০| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:০১

রানার ব্লগ বলেছেন: কোথায় পান এই সব ল্যাংড়া যুক্তি ? স্বপ্নে না যখন বেসামাল থাকেন তখন ।

সাধারন মানুষ ব্যাতিত যারা নিজেদের ধার্মিক বলে প্রচার করে তাদের সৎ হতে দেখি নাই । মানবিকতার রাস্তায় তারা হাটেন না ।

১১| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১১

শাহ আজিজ বলেছেন: জমে উঠছে আলাপ , চলুক ।

১২| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩০

জ্যাকেল বলেছেন: নাস্তেকরা সততা দেখায় না, ভন্ডামী করে। অথবা সুখে থাকার কারণে নিজের অসৎ হইবার চেষ্টাকে নিবারণ করে (টেম্পোরারি)। আবার অনেকে আছে ভয়ের কারণে সততা দেখায়, যেমন আইনের ভয়, লোকলজ্জার ভয়। তবে আল্টিমেটলি নাস্তেকরা মানব সম্প্রদায়ের জন্য হুমকি।

১৩| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

১৪| ০৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৫

প্রজ্জলিত মেশকাত বলেছেন: আমি নাস্তিক নই। তবে আপনি শতভাগ ভুল কথা বলেছেন। পৃথিবীতে ধর্মের আবির্ভাব সামগ্রিক হিসাব মতে পনের হাজার বছরের আগে কোনভাবেই নয়। তার আগে ধর্ম ছিলোনা। পঞ্চাশ হাজার বছর আগের আমাদের পূর্বপূরুষদের মধ্যে যদি নৈতিকতাবোধ না থাকতো তবে আজকে আমাদের অস্তিত্বই থাকতোনা। আর নৈতিকতা একটা মানবিক গুণাবলি। এর সাথে স্রষ্টা বিশ্বাসের সম্পর্ক নেই। বাংলাদেশের নারী শিশুর যৌন নির্যাতনের প্রায় ৭৫ ভাগ হয় কওমি মাদ্রাসাগুলোতে। এই কথিত মওলানারা এতোটাই বিকৃত মস্তিষ্কের। আমার সুস্পষ্ট সাক্ষ্যের ভিত্তিতে জানা একজন ত্তথাকথিত ঈমানদার মসজিদে বাচ্চা ছেলেকে নিয়ে বলাতকার করেছে। সমাজে এর কথিত বিচারও হয়েছে। আমি আগে কিছু কেনার ক্ষেত্রে দাড়ি টুপিওয়ালাদের দোকানের উপর বেশি নির্ভর করতাম। পরে দেখি এরাই সবচেয়ে বেশি ঠকায়। আল্লাহর নামে প্রতারণা করা খুবই সহজ কাজ। ধর্মের নামে প্রতারণা শত শত বছর ধরে চলে আসছে। এটা একটা সংগঠিত ব্যপার। মোটেও ৫-১০ টা বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। প্রকৃতপক্ষে আপনার হোমো সেপিয়েন্স সম্পর্কে ধারণাই নেই। আরবের শেখরা শুধু ভোগবিলাসে মত্ত। বিশ্ব মানবতার কল্যাণে তাদের কোন ভূমিকা আছে?? পারলে উত্তর দিন। আপনার ট্যাগ দেওয়া নাস্তিক বিল গেটস, ওয়ারেন বাফেটরাই তাদের সম্পত্তির ৯৫ ভাগ মৃত্যুর পর মানবতার জন্যে রেখে যায়। আজ পর্যন্ত কোন শেখ ১০ ভাগ সম্পদ দান করছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.